নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গ্রাম আমার দেশ আমার মা; এখানে বিলিয়ে দিলাম আমার ভালবাসা

সবার আগে দেশপ্রেম

মিজানুর রহমান (মিজান)

সবার আগে দেশপ্রেম

মিজানুর রহমান (মিজান) › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের সময় সাঈদীর বয়স কত ছিল?

০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

https://www.facebook.com/shahbaghchattor



মুক্তিযুদ্ধের সময় সাঈদীর বয়স কত ছিল—তা নিয়ে একটি পক্ষ বিতর্ক তোলার চেষ্টা করেছে। গতকাল রায়ে সেই বিষয়টিও পরিষ্কার করেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ের সারসংক্ষেপের পঞ্চম পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, ১৯৪০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পিরোজপুরের সাউথখালিতে জন্মগ্রহণ করেন সাঈদী। তাঁর বাবার নাম ইউসুফ আলী। সাঈদী ১৯৫৭ সালে দাখিল এবং ১৯৬০ সালে বারইপাড়া মাদ্রাসা থেকে আলিম পাস করেন।

রায়ের ৪৬ ও ৪৭ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদে দেওয়া হলফনামায় সাঈদী যে তথ্য দিয়েছেন সে অনুযায়ী, ১৯৭০ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর বড় ছেলে রফিক বিন সাঈদী জন্মগ্রহণ করেন। আরেক ছেলে শামীম সাঈদী ১৯৭২ সালের ১ জানুয়ারি, ১৯৭৫ সালের ১ নভেম্বর মাসুদ সাঈদী এবং ১৯৭৬ সালের ৮ ডিসেম্বর নাসিম সাঈদী জন্মগ্রহণ করেন।



https://www.facebook.com/shahbaghchattor

যুদ্ধাপরাধীদের সর্বশেষ খবর। শাহবাগের সব কিছু লাইভ পেতে। অনলাইনে শাহবাগে থাকতে এই শাহবাগ স্কয়ারের ফেসবুক পেজে আসুন । এখানে লাইক করুন আর উৎসাহ দিন আমাদের। বলুন আপনার কথা সবার সাথে সারা বিশ্বের সাথে সারা দেশের সাথে শাহবাগের সাথে।

আমরা আছি আপনার সাথে আপনিও থাকুন আমাদের সাথে

শাহবাগ স্কয়ারের ফেসবুক পেজ



https://www.facebook.com/shahbaghchattor

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
দ্যেইল্লা শিকদার না - দোকান দার আচিল ---

০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

মিজানুর রহমান (মিজান) বলেছেন: দিলু সিকদার। দেইল্লা রাজাকার। মুক্তিযুদ্ধের পর মুদি দোকান দার। ১৯৮০ সালর পর সকল রাজাকার দেশে পুনবার্সিত হলে রাজনীতি শুরু করেন। এরপর থেকে ওয়াজ মাহফিলের ব্যবসার নাম করে রাজনৈতিক বক্তৃতা শুরু করেন।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

সাইদুল ইসলাম সাইদ বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/sayed_66

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সাইদুল ইসলাম সাইদ বলেছেন: ......বিচারের কাঠগড়ায় বিশ্বনন্দিত মুফাসসির

...আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী.........দল মত জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সারা বিশ্বের লাখো কোটি ইসলামপ্রিয় তৌহিদী জনতার শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত আল্লাহর পথের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক,...
বিশ্বনন্দিত জনপ্রিয় এই ইসলামী স্কলারের উপর কোথাকার কোন এক অখ্যাত কুখ্যাত দেলোয়ার শিকদারের সব অপরাধ চাপিয়ে দিয়ে শতাব্দীর জঘন্যতম মিথ্যাচারের মাধ্যমে আল্লামাকে অন্যায়ভাবে ফাঁসির রায় দিয়েছে বাংলাদেশের সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার লক্ষে গঠিত, সাক্ষী অপহরণ ও স্কাইপে কেলেংকারী সহ হাজারো কেলেংকারিতে বিধ্বস্থ ডমেস্টিক ট্রাইবুনাল,......এই অন্যায় রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য দল মত জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সারা দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছে, লাখো তরুণ জীবন দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে, সরকারের সব পেটোয়া বাহিনী্র(কুত্তালীগ, পুলিশলীগ) বিরুদ্ধে আল্লার সাহায্য কে পুজি করে তৌহিদী জনতা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে...এখন পর্যন্ত ৫০ জনের ও বেশি জীবন দিয়েছেন এবং ১০০০এর ও বেশি আহত হয়েছে......

...এইখানে আমরা বিচার চলাকালীন ট্রাইবুনালে দেয়া মাওলানা সাঈদীর বিভিন্ন বক্তব্য তুলে ধরবো, আমার বিশ্বাস আল্লামার এসব বক্তব্য শুনে যারা এখনো বিভ্রান্তিতে আছেন,... বুদ্ধি প্রতিবন্ধি, জ্ঞান পাপী,কোরান হাদিসের বিধানের সরাসরি বিরোধিতাকারী, দুনিয়ার জীবন নিয়ে মেতে থাকা,ধর্মহীন জাহেলদের বিবেক বর্জিত আবেগী কথা লেখালেখি আর প্রচারণায় বিভ্রান্ত হয়ে যারা মুনাফিক কাফের মুরতাদ নাস্তিক বাম রাম আল্লাহদ্রোহী শয়তান দের পক্ষ অবলম্বন করেছেন তাদের ঘোর কেটে যাবে,...ইনশাআল্লাহ...

৬ ই ডিসেম্বর বিচার কার্যক্রম শেষে রায়ের তারিখ ঘোষণার ঠিক পূর্ব মুহুর্তে মাওলানা সাঈদীর দেয়া আবেগময়ী এবং মর্মস্পর্শী বক্তব্যের কিয়দাংশ...

"""আমার বিরুদ্ধে যে ২০টি অভিযোগ আনা হয়েছে তার একটিও যদি সত্য হয় তাহলে আমি যেন ঈমান নিয়ে মরতে না পারি। রোজ কিয়াকমতের দিন যেন রসুল সা.-এর শাফায়াত আমি না পাই। আর যারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনেছে তারা যদি তওবা না করে এবং তওবা যদি তাদের নসিব না হয় তাহলে গত দুইটি বছর আমি এবং আমার সন্তানরা যে যন্ত্রনা ভোগ করেছি, আমার যে পরিমান চোখের পানি ঝরেছে, আমার সন্তানদের যে চোখের পানি ঝরেছে, তার প্রতিটি ফোটা অভিশাপের বহ্নিশিখা হয়ে আমার থেকে শতগুন যন্ত্রণা এবং কষ্ট ভোগের আগে যেন তাদের মৃত্যু না হয়। আর জাহান্নাম হয় যেন তাদের চির ঠিকানা।-"""


মাওলানা আরও বলেন,
"...মাননীয় আদালত, আজকের এই বিচার প্রক্রিয়া নিঃসন্দেহে দু'টি পর্বে শেষ হবে। একটি এই জাগতিক আদালতে আর অপরটি আখেরাতের আদালতে। আজ আমি এই আদালতের অসহায় এক নির্দোষ আসামী আর আপনারা বিচারক। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পূরণে ক্ষমতার জোরে আমার প্রতি যদি জুলুম করা হয়, তাহলে আজকের দুর্দান্ত প্রতাপশালী ব্যক্তিবর্গ যারা একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে আদর্শিক কারণে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে আমার প্রতি জুলুমের প্রয়াস পাচ্ছেন তারা দ্বিতীয় পর্বের বিচারের দিন, কিয়ামতের দিন তারা নিঃসন্দেহে আসামী হবে। সেদিন আমি হবো বাদী। আর সর্ব শক্তিমান, রাজাধিরাজ, সম্রাটের সম্রাট, আকাশ ও জমীনের সার্বভৌমত্বের একচ্ছত্র অধিপতি, সকল বিচারের মহা বিচারপতি আল্লাহ রাববুল আলামীন তিনিই হবেন সেদিনের আমার দায়ের করা মামলার বিচার প্রক্রিয়ার বিচারক। সূরা আত ত্বীনের ৮ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘‘আল্লাহ তায়ালা কি সকল বিচারকের তুলনায় শ্রেষ্ঠ বিচারক নন?’’। সূরা দোখানের ১৬ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘‘একদিন আমি এদেরকে অবশ্যই কঠোরভাবে পাকড়াও করব এবং নিশ্চয়ই প্রতিশোধ নেবই।’’..."

...বিচার চলাকালীন সময়েই নিজের শ্রদ্ধেয় পিতার বিরুদ্ধে শতাব্দীর জঘন্যতম মিথ্যাচার সহ্য করতে না পেরে হার্ট এটাক করে মারা যান,আল্লামার বড় ছেলে,বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরান মাওলানা রফিক বিন সাঈদী, এর আগে মারা যান মাওলানার মা......ছেলের জানাযায় লাখো কোটি ভক্তের চোখের পানি ঝরিয়ে দেয়া সংক্ষিপ্ত মর্মস্পর্শী বক্তব্যে আল্লামা সাঈদী বলেন......

"...ও আল্লাহ ,তোমার জাতের কসম, তোমার ইজ্জতের কসম, তোমার সম্মানের কসম ,৭১ সালের কোন কাঁদা আমার গায়ে লাগে নাই, লাগে নাই, লাগে নাই......আল্লামা সাঈদী..."
http://www.youtube.com/watch?v=wUo55foZmgU

গ্রেফতারের আগে চট্রগ্রামে আয়োজিত তাফসীর মাহফিলে লাখো জনতার সামনে আল্লামা সাঈদীর দৃঢ়তার সাথে নিচের ভাষন টি দেন.....

Click This Link
..... এভাবে যারাই মাওলানার জীবন কর্ম নিয়ে পড়াশুনা করবেন, মাওলানার লেখা বই গুলো পড়বেন, তার সেই ১৯৬৭ সাল ধরে দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা সহ বিশ্বের ৫০ টিরও অধিক দেশে করা কোরানের তাফসীর গুলো শুনবেন, তারা বুঝতে পারবেন, আল্লামার বিরুদ্ধে কি পরিমাণ মিথ্যাচার করা হয়েছে এবং হচ্ছে......

এত কিছুর পরও... ইমান ও কুফরের এই সংগ্রামে, ইসলাম ও তাগুতের এই সংঘাতে, মজলুম আর জালেম দের এই যুদ্ধে, তৌহিদী জনতা ও বাম নাস্তিক দের এই সংঘাতে যারা মুনাফিক কাফের মুরতাদ নাস্তিক বাম রাম আল্লাহদ্রোহী শয়তান, বুদ্ধি প্রতিবন্ধি, জ্ঞান পাপী,কোরান হাদিসের বিধানের সরাসরি বিরোধিতাকারী, দুনিয়ার জীবন নিয়ে মেতে থাকা,ধর্মহীন জাহেলদের দের পক্ষ নিবেন, আল্লামা সাঈদীর মত কোরানের একনিষ্ঠ একজন খাদেমের বিরুদ্ধে যারা মিথ্যাচার করবেন, তাদের জন্য আল্লার দরবারে অভিযোগ পেশ করলাম... নিশ্চিত ভাবে আল্লাহ তাদের কে বিচারের সম্মুখিন করবেন, আল্লাহ অবশ্যি তাদের মুখোশ উন্মোচিত করবেন, তাদেরকে অপমানিত করবেন............ইনশাআল্লাহ.........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.