নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব টাকার খেলা

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০




ভাগে কম পড়লে বা কিছুই না পেলে বলে ভিসি খারাপ।
পদত্যাগ চাই।
.. আরেক ভিসি আসুক। আবার ভাগ হোক।
সব টাকার খেলা।
টাকা ফেরত নিলে দেখবেন সব ঠান্ডা।
৭-৮ বছর জাবত সেশন জট নেই, ছিলনা। এখন হছে। সব দাবি মেনে সব আসামী ধরার পরও বুয়েটে ছাত-ছাত্রীদের ক্লাসে ফিরতে দিচ্ছে না শিবির চক্র।

উনিই একমাত্র ভিসি, যিনি ডেভেলপমেন্টের টাকা ভাগাভাগি করতে অস্বীকার করেছিলেন।
উচ্চপর্যায়ে জানিয়েছিলেন। এবং যার কারনে ক্ষমতাসীন দলের ২ টপ ছাত্রনেতার পদ হারাতে হয়েছিল।
তষ্করের দল এসবকে আপ্রিশিয়েট না করে উলটো ওনাকেই চোর বলছে।

আগে অহরহ ভাগাভাগি হলেও বর্তমানে সরকারের উচ্চপর্যায়ে কেউ চায় না আর ভাগাভাগি(লুন্ঠন) হোক। কোন পাবলিক দাবি ছাড়া, মিডিয়া দাবির আগেই হাসিনা স্বতপ্রনদিত ভাবে ২ টপ ছাত্রনেতাকে বের করে দিয়েছেন।
যাই হোক -

আমি বুঝি না গরিব করদাতাদের দেয়া রাষ্ট্রীয় ফান্ড থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্টের শত শত কোটি টাকা ব্যাবহারের ক্ষমতা একক ভাবে ভিসির হাতে দিতে হবে কেন?
এটা তো আমেরিকা না যে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন স্বশাসিত, উচ্চ ছাত্র বেতনে, কর্পোরেট স্পনসরে বিশ্ববিদ্যালয় চলে।

রাষ্ট্র নিজে উম্মুক্ত টেন্ডার ডেকে মানসম্পন্ন ঠিকাদার দিয়ে প্রয়োজনীয় সকল নির্মান করবে, ১০ বছর ওয়ারেন্টি সহ।
একই পদ্ধতিতে ওপেন টেন্ডারে মেইনটেনেন্স ও কেনাকাটা করবে। ভিসিরা শুধু শিক্ষাদান ভিত্তিক কাজ করবে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




তাদের শরীরে অবৈধ টাকার প্রচুর তৈল চর্বি হয়েছে এখন সরকার যদি এই তৈল চর্বি না খোলেন এই তৈল চর্বির বানে জোয়ারে সরকার একদিন ভেসে যাবেন। - লিখে রাখুন হাসান কালবৈশাখী ভাই।।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমিও সেটাই বলছি।
সরকারি নির্মান বাজেট কাজ শুরুর আগেই ভাগাভাগি দীর্ঘদিন জাবত চলে আসছে। অবৈধ টাকার প্রচুর তৈল চর্বি হয়েছে।
শিক্ষক, দলবাজ শিক্ষক, ছাত্রনেতা, শাসক দলের কেন্দ্রিয় ছাত্রনেতারা।
এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী সরাসরি হস্তক্ষেপ করে এসব লুন্ঠন বন্ধ করে তার দলের দুই প্রধান ছাত্রনেতাকে বর্খাস্ত করে সবকিছু পাবলিক করে দিয়েছেন। কেউ কোন দাবি করা র আগেই।

কিন্তু এখন একটি মহল কিছু সুবিধাবাদি শিক্ষক, কিছু বাম শিক্ষক নেতা, সাথে কিছু শিবির চক্র তো আছেই, বিএনপি দৃশ্বমানে নেই।
আন্দলনে ছাত্রের চেয়ে শিক্ষক বেশী, শিবিরপন্থি শিক্ষকরা ও বাম শিক্ষক-ছাত্ররা ছাত্রী হলের তালা ভেঙ্গে কিছু ছাত্রী জড় করার চেষ্টা করছে।
সব বিশ্ববিদ্যালয়েই অল্প কিন্তু ওয়েল অর্গানাইজড ছদ্মবেশী শিবির চক্র সব আন্দলনেই সমর্থন দিবে, ফ্রন্টলাইনে আসার জন্য।
আর শিক্ষক চক্র জানে এই ভিসি থাকলে আর একটি পয়শাও ভাগে পাবে না।
নতুন ভিসি আসলে নতুন ভাবে ভাগাভাগি হবে, যার যা প্রভাব খাটিয়ে হাতিয়ে নিতে পারবে।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবকিছুই জনগনের চোখের সামনে হয়। জনগন সবই জানে, বোঝে; কিন্তু কিছুই করার নাই।
পুরো সিস্টেমকে ঢেলে না সাজানো পর্যন্ত এসব খেলা আমাদের চোখের সামনে ঘটতেই থাকবে। স্বচ্ছতা আর জবাবদিহীতা এখন সময়ের দাবী।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো দরকার। সুশিল মিডিয়ারা কোন সমাধান চাচ্ছে না। ফায়দা চায়।
অব্যাবস্থাপনা দুর করতে তাদের কোন স্টাডি নেই, পরামর্শও নেই । চায় শুধু গ্যাঞ্জাম করে যদি কিছু ফায়দা হাসিল হয়!

উনিই একমাত্র ভিসি, যিনি ডেভেলপমেন্টের টাকা ভাগাভাগি করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে অনড় ছিলেন।
উচ্চপর্যায়ে (প্রধানমন্ত্রীকে) জানিয়েছিলেন। কোন চাপে মাথানত করেন নি।
এবং যার কারনে ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রীয় ২ টপ ছাত্রনেতার পদ হারাতে হয়েছিল।
জাবির ইতিহাসে একমাত্র উনিই দুর্নিতি অব্যাবস্থাপনার বিরুদ্ধে বাধা হয়ে কিছুটা হলেও রুখে দাড়িয়েছেন।

এখন দুর্নিতিবাজ পক্ষ ও বঞ্চিত পক্ষ ও শিবির সবাই তার বিরুদ্ধে। ভালই চলছে খেলা।
মিডিয়া সব জেনেশুনেও কাটতি/ইটিপি বাড়াতে শেয়ালের মত কা কা করে যাচ্ছে।

মোটা চর্বিওয়ালা বুদ্ধির ভান্ডার নিয়ে শুশিল বাবুদের কোন পরামর্শ দেখি না।
ফান্ডের বা দরপত্রের স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা বাড়াতে কি কি করতে হবে, উন্নয়ন কাজ কে করবে?
বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ করবে না ইউজিসি, বা সরকারের পুর্তমন্ত্রনালয় করবে কোন স্টাডি নেই।
শুধু বলে পদত্যাগ চাই।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

এস সুলতানা বলেছেন: জনগণ অন্ধ নয় । সবই জানে, বোঝে; কিন্তু কিছুই করতে পারের না কিছুই করার নাই।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নতুন ব্লগার হিসেবে সামহোয়্যার ইন ব্লগে স্বাগতম।

জনগণ সবই জানে, বোঝে; কিছু করতে পারে না

কিছু করতে না পারুক কিছু বলতে তো পারে।
আপনি তো জনগনের একজন। কবিতাও ভাল লেখেন। এইসব অব্যাবস্থাপনা দূর করতে কি কি দরকার কিছু বলেন।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে বাংলাদেশে ভালো লোক নেই।
আমাদের একজনও নিরপেক্ষ লোক নেই। পত্রিকা নেই। মীডীয়া নেই।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩

ফাহাদ হামযা বলেছেন: ভাই এক কথায় হচ্ছে “সব বিরোধি দলের চক্রান্ত” থোক্ক আমাদের দেশের বিরোধি দলের নাম কী..!

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




@ভুয়া মফিজ ভাই, সিস্টেম কি কমলার ঝুড়ি পেয়েছেন ঢেলে দিবেন আর পঁচা কমলা ফেলে আবার নতুন করে সাজাবেন! একদম হুম করে দিবো - পত্রিকায় ছবি সহ নাম উঠে যাবে! - কি বুঝলেন?

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

একদিনেই সব সিষ্টেম চেইঞ্জ করতে পারবেনা কোন শালাই।
সরকার তো ভালই চেয়েছিল, গাছ কম কেটে কয়েকটি বহুতল ভবন, ক্লাসরুম, ল্যাব, লাইব্রেরি, আবাসিক হল, ছাত্রী হল বিশাল বিশাল প্রকল্প। বিপুল ফান্ড।
তষ্করের দল ঝাপিয়ে পড়লো লুটরাজ চালাতে।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যাই হোক, ভিসি ছাত্রলীগের কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন...

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাত্রলীগের কাছে কৃতজ্ঞতা জানানোর আগে পরে বেশ কিছু বাক্য কথাবার্তা ছিল।

আচ্ছা এই ভিসির বিরুদ্ধে অভিযোগটা কি, অপরাধ কি??

পৃথিবীর সবদেশের আইনমতে অভিযোগকারিদেরই প্রমান দিতে হয়।
আন্দলনরত শিক্ষকদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল -"ভিসির অপরাধটা কি?
জবাবে বলে - 'তদন্ত করা হোক, তদন্ত করে বের করা হোক'

তাহলে হাওয়ার উপর চলছে আন্দলন?

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: সব দাবী মেনে নেয়ার পরও বুয়েটে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাসে ফিরতে দিচ্ছে না শিবির চক্র!!!!!!!!!! এই শিবির চক্র নামক ভুতটা আসলে কি? আপনাদের মুখে কেবল তাদের কথা শুনি কিন্ত কোথাও তাদের দেখি না। এই ভুতুরে খেলা আর কতকাল চলবে?

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


শিবির ভুতটা আসলে কি? কোথাও তাদের দেখি না

শিবির ভুতও না জিনও না।
শিবির নামটা কি নতুন শুনলেন?
২০১৩-১৪ এই দুটো বছর যুদ্ধাপরাধী কাদেরমোল্লাদের ফাসি দেয়ার সময়টা পেট্রলবোমার তান্ডবে যারা দেশকে অস্থির করে রেখেছিল, এদের কে চিনেন না?

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

হাসান নাফি বলেছেন: বুয়েটে ক্লাসে ফিরতে দিচ্ছে না শিবির চক্র!!

কী অদ্ভুত কথা শোনালেন আপনি! সবকিছুতে শিবির লাগানো কি জাতীয় 'শাক দিয়ে মাছ ঢাকা' ব্যাপার হয়ে গেলো নাকি?

বুয়েটের যে বন্ধুকে ছোটবেলা থেকে চিনি, যে নিয়মিত নামাজ পড়ে দেখে শিবির সন্দেহে 'ডাকা' হয়েছিলো ছাত্রলীগের টর্চার সেলে—কিন্তু কপাল ভালো দেখে বেঁচে গিয়েছিলো—আবরার হত্যার আন্দোলনে যে নেতৃত্বস্থানীয় পর্যায়ে ছিলো, তাকে তো কখনো বলতে শুনলাম না, শিবির আমাদের যেতে নিষেধ করেছে! বুয়েটের ছাত্ররা কেনো ক্লাসে যাচ্ছে না তা আগে ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করুন, এরপর কিছু বলতে ইচ্ছে করলে বলুন।

আর, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো স্বায়ত্ত্বশাসিত। অর্থাৎ, এরা মূলত নিজস্ব প্রশাসনে চলে, তবে সরকার যে কোন সময় হস্তক্ষেপ করতে পারে। সেই জায়গা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রশাসক হিসেবে ভি.সি.–কেই এসব দেখভাল করতে হয়।

তবে, চিন্তার বিষয় হলো এই, বিগত কয়েক মেয়াদে যে ক'জন ভি.সি. এসেছেন, তাদের একজনও তাদের মেয়াদ সম্পূর্ণ করতে পারেননি, প্রত্যেককেই আন্দোলনের মুখে আসন ছাড়তে হয়েছে। প্রশ্নটা হচ্ছে, কেনো? এর পেছনে তবে কারণ কী?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নামাজ পড়লেই শিবির হয় না
হাজার হাজার লাখ লাখ কোটি কোটি লোক নামাজ পড়ে, কাউকে শিবির বলা হয় না।

শিবির করলেই শিবির বলাহয়।
জামাত শিবির বাংলাদেশের কোন সংগঠন নয়,
এরা সবাই ধর্মীয় নামে এক আন্তর্জাতিক মাফিয়া সংগঠন। হেডকোয়াটার লাহোর হলেও বর্তমানে লন্ডনেই সব কাজকর্ম।
সালাফি-ওহাবি মতবাদি, কোরানের আয়াত পরিবর্তিত করে বা কিছু আয়াত বাদ দিয়ে পড়ে। ভিন্ন স্টাইলে নামাজ পড়ে। এদের
জামাত একটা ফ্যাসিষ্ট টোটালেটেরিয়ান মনভাবাপন্ন দল, দলটি কাজকর্ম মাফিয়া ডাকাতদের দলের মতই, কখনোই দলত্যাগ করেনা, দলিয় কোন্দল নেই। কট্টর ভাবে আমেরিকা সমর্থক, তথা ইংগমার্কিন সৌদি-ইসরাইল সমর্থক।
ধর্মিয় পরিচয় বোঝা যায়, ভিন্ন স্টাইলে নামাজ পড়ে, নামাজ শেষে মোনাজাত করে না। মৌদুদির বইতে কোরানের আয়াতে কিছু আপত্তি দেখা যায় (নাউজুবিল্লাহ)। মিলাদ, মাজারে বিশ্বাস করে না, হজেও বিশ্বাসি না,
জামাত নেতারা বার বার সৌদি গেলেও কখনো হজে গেছে শোনা যায় নি, কোন জামাত নেতা বা মাওলানা নামের আগে 'হাজী' টাইটেল নেই। আইএস জঙ্গিদের মত ঈদের নামাজেরও বিরোধী।
নেতাদের ঈদের নামাজে তেমন দেখা যায় না, এসব সবই কট্টর ওহাবী-সালাফি ফ্যাসিষ্ট জামাতি মতাদর্শ।
এদের কে সঠিক মুসলিম বলা যায় না।
ফ্যাসিষ্ট ধর্মিয় সংগঠন বলা যায়।

জামাত, এই দলটির গঠনতন্ত্রে গণতন্ত্র নেই, নির্বাচন নেই। আছে একদলীয় মোল্লতন্ত্র। এরা শেষ পর্যন্ত নিজ দলের নিবন্ধন বাতিল পর্যন্ত মেনে নিয়েছে, তবুও একদলিয় গঠনতন্ত্র, আদর্শ চেইঞ্জ করে নি।


জামাতইসলাম এর মত ব্রাদারহুড দলটি কখনোই গনতান্ত্রিক ছিলনা। ওদের গঠনতন্ত্রে গনতন্ত্র বলতে কোন শব্দ নেই। ছিলওনা।
জামাতি বা ব্রাদারহুড গঠনতন্ত্রে রাষ্ট্রের মালিক জনগন নয়, মালিক আল্লাহ। তথা আল্লার প্রতিনিধি 'জামাতের আমির'।
নামকাওয়াস্তে নির্বাচন হবে কিন্তু সৌদি বাদশার মত কথিত আল্লার নামে রাষ্ট্রের মালিক হবে জামাতের আমির বা ইরানের মত আয়াতুল্লা। আমির, আয়াত্তুল্লা বা বাদশা পদটা চীরস্থায়ী ।
গনতন্ত্র তখন ঘনতন্ত্র , এর নাম জামাতি ব্রাদারহুডি গনতন্ত্র।

২০০৮ এ তত্তাবধায়ক আমলে বাংলাদেশি জামাত মুচলেকা দিয়ে নির্বাচনে এসেছিল। শর্ত ছিল ৬ মাসের ভেতর কথিত আল্লাতন্ত্র (আমিরতন্ত্র) ভিত্তিক গঠনতন্ত্র সংসোধন করবে, নতুবা নিবন্ধন বাতিল। নামও পরিবর্তন করবে (কারন বিদেশী আন্তর্জাতিক দল বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই)
জামাত শুধু নাম পরিবর্তন করেছে। আর অন্যান্ন ব্যাপারগুলোর জন্য সময় চেয়েছিল বার বার।
কিন্তু ফ্যাসিস্ট জামাত নিবন্ধন বাতিল পর্যন্ত মেনে নিয়েছে তবুও ফ্যাসিষ্ট আদর্শ বিসর্জন দেয় নি।
ব্রাদারহুড বা জামাত এরা কোনমতে একবার ক্ষমতায় আসতে পারলে প্রকৃত ব্রাদারহুডি গনতন্ত্র দেখাইয়া দিবে।

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

ধ্যত্তেরিকাষতড়এএতধ্যত্তেরিকা বলেছেন: একেতো চান্দাবাজ তার উপড়ে হোদল কুতকুত!!!
বাচ্চারা ভয় পাবে? না পড়াশুনা করবে?

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসাই কইছেন ...
বাচ্চারা ভয় পাবে!

এরাবিয়ান নাইটস আলিফ লায়লার সেই মহিলাটির নাম ভুলে গেছি, নামটা বলেন।

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: শিবির কাকে বলে? মানুষ কি কি করলে শিবির হয়?

বলতে পারবেন দয়া করে?

জানতে চাই।

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৭

নতুন বলেছেন: উনিই একমাত্র ভিসি, যিনি ডেভেলপমেন্টের টাকা ভাগাভাগি করতে অস্বীকার করেছিলেন।
উচ্চপর্যায়ে জানিয়েছিলেন। এবং যার কারনে ক্ষমতাসীন দলের ২ টপ ছাত্রনেতার পদ হারাতে হয়েছিল।
তষ্করের দল এসবকে আপ্রিশিয়েট না করে উলটো ওনাকেই চোর বলছে।


B-) যেই ভিসির জন্য এতো বড় দুই ছাত্রনেতাকে হারাতে হলো তাকে উদ্ধার করতে কেন লাঠিয়াল বাহিনি ছাত্রদের উতখাত করলো?

আর এই শিবিরের জুজু আর কতদিন জনগনকে দেখাবে আয়ামীলীগ? B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-))

১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

এস সুলতানা বলেছেন: কি আর বলবো আমি। সত্যি কথা বলতে কি সত্য কিছু বলতে গেলে কাফনের কাপড় কিনে রেখেই বলতে হবে। সত্য বলতে মুখ খোলা মানে মৃত্যুকে সেধে ডেকে আনা। তবু বলছি অবৈধ অর্থের তৈল চর্বি অনেক বেশি। সরকারি নির্মান বাজেট কাজ শুরুর আগেই ভাগাভাগি চিরাচরিত নিয়মে চলে আসছে
চলতে থাকবে। একএক স্থরে ভাগাভাগি একাক কায়দায় হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি প্রতিষ্ঠান। সব খানেই আছে হরিরলুট। শিক্ষক, দলবাজ শিক্ষক, ছাত্রনেতা শিক্ষক , শাসক দলের কেন্দ্রিয় ছাত্রনেতারা।, এখন কিছু সুবিধাবাদি শিক্ষক, কিছু বাম শিক্ষক নেতা, চটিনেতা, পাতিনেতা, বড়নেতা লুটেপুটে খাচ্ছে দেশ।

মাননী প্রধানমন্ত্রী এই প্রথম বার সরাসরি হস্তক্ষেপ করে এসব লুন্ঠন বন্ধ করে দলের দুই প্রধান ছাত্রনেতাকে বর্খাস্ত করে সবকিছু পাবলিক করে দিলেন। কেউ কোন দাবি করার আগেই। জানিনা এটা কতদিন বলল থাকবে।

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার টাকা থাকলে আমিও কিছু খেলা দেখাতাম।

১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫

বলেছেন: সব টাকার খেলা নাকি সব দুষ্টের মেলা ???

১৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপাতত এই মহিলাকে সুবিধা মনে হচ্ছেনা। উনি পদত্যাগ করুক। উনার একার জন্য ছেলেদের লেখাপড়া নষ্ট হচ্ছে। উনি পদত্যাগ করলে সব সমস্যা আপাতত মিটে যায়। আমাদের দেশে পদত্যাগ সাংস্কৃতি এখনো সেভাবে গড়ে উঠেনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.