নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিপি নুর

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

কি আর বলবো? সরকার গদি রক্ষায় ব্যাস্ত।

নু্রু বাদে তার সহচরা আহত হয় নি। রাশেদ ও ফারুক কোন মার খায় নি। হাসপাতালেও ভর্তি হয় নি।
মারখেয়েছিল শুধু বহিরাগতরা। নুরু সামান্য আহত হয়েছিল।
ভিডিওতে দেখেছি নুরু মারামারি করতে জন্য উস্কানি দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে নিজের শক্তি দেখাচ্ছে। বহিরাগত শিবির ক্যাডাররা গালাগালি করে মুলত মার খেতে ক্রমাগত উষ্কানি দিচ্ছে।
নুরার ভং বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা না, একটা হাড্ডিও ভাঙ্গেনাই, শুধু হাতে একফোটা রক্ত লাগায়ে অভিনয়।
নইলে অজ্ঞ্যান নুরা ২৪ ঘন্টা পার নাহতেই আইসিইউ থেকে উঠে সংবাদ সম্মেলন করতে পারে?
এসব প্রতারনার জন্য ৪২০ ধারায় আরও একটি মামলা দরকার।
ঢামেক হাসপাতালও শিবিরের আস্তানা। নইলে ডাক্তার/হাসপাতাল কর্মচারিরা নানককে, মন্ত্রীকে "ভারতের দালাল" স্লোগান দিয়ে ঢুকতে বাধাদেয় কিভাবে? এই বিজয়ের মাসে আলবদরিয় ভাষায় "ভারতের দালাল" স্লোগান দিত ৭১ এ বুদ্ধিজীবি ঘাতক আলবদররা।
বহিরাগত শিবির ক্যাডার ফারাবী ও সোহেল আইসিইউতে ভর্তি হল কিভাবে।
যেখানে শতশত সংকটাপুর্ন রোগী আইসিইউতে সিট পেতে গলদঘর্ম হয়, একটা হাড্ডি না ভেঙ্গেও ফারাবী ও সোহেল মিনিটের ভেতর ঢামেক আইসিইউতে সিট পেয়ে গেল! ফারাবী ও সোহেল।
আইসিইউতে ফারাবি মৃগি রোগির মত কাপছিল, আসলে শিবিরিও ডাক্তার ফারাবিকে হত্যার জন্য ওভারডোজ ইয়াবা খাইয়ে বা এম্ফিটামিন পুশ করে ফারাবিকে শহীদের মর্যাদা দিতে চেষ্টা হয়েছিল।
পরে সিনিয়র ডাক্তারেরা এসে পড়ায় আর সম্ভব হয় নি। ডাক্তারেরাও ভেবে পাচ্ছিলনা .. কোন আঘাত নেই, সিটিস্ক্যানেও ইন্টার্নাল কোন আঘাত নেই, কিন্তু এরকম কাপুনি কেন?
ফারাবিকে অবস্য ২৪ ঘন্টা আগেই আইসিইউ থেকে সাধারন বেডে নেয়া হয়েছিল।

কয়দিন আগে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের ৬ জনরে মাটিতে ফেলে বেদম পিটিয়েছিলো নুরু আর তার বহিরাগত চ্যালারা।
সেখানেও "ভারতের দালালেরা হুসিয়ার সাবধান" শিবিরিও স্লোগান।
মিডিয়াতে তার কোন খবর নেই, আহতদের নামই নেই কোন খবরে।

মিডিয়াতে এমনিতেই দুর্দিন চলছে, অনেকেই ১ মাস বেতন পেলে ৩-৪ মাস পায় না।
তাই যে খবরে কাটতি নেই সে খবরে ভাত নেই।

গত ৫০ বছরে ঢাবিতে শিবিরের ঢোকা নিষেধ ছিল।
্রপাকিস্তান আমলেও ঢাবিতে এজাবৎ শিবির প্রবেশ করতে পারেনি।
বিম্পি-ছাত্রদলও তাদের ঢুকতে দেয় নি তাদের। কখনো দেয়নি। বরং হাইকমান্ডের নির্দেশ অমান্য করে পিটিয়ে বের করে দিয়েছিল নিরু বাবলু ইলিয়াস আলিরা। কিন্তু নুরায় আনলো। কেন আনলো?

ডাকসু'র ভিপি নুরুল হক নুর ও কি জামায়াত -শিবির ?

নিঃসন্দেহে, সংশয়াতীত ভাবে সে শিবির না হলেও শিবিরের অংশ। বা পেইড বাই শিবির।
ঢাবির ভিপি হয়ে ঢাবির ছাত্র বাদ দিয়ে বাইরের একদল শিবির ক্যাডার এনে রাখা।
'ভার‌তের দালা‌লেরা হু‌শিয়ার সাবধান' বলে কারা? ভার‌তের দালাল' ব‌লে উ‌ল্লেখ কর‌তে পা‌রে কেবল পা‌কি হারামজাদা‌দের বংশধর শিবিররাই।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

আমি তিতুমীর বলছি বলেছেন:



আপনি কি দাদা ভারতীয়?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাকিস্তানের বিচার বিভাগিয় তদন্ত (ইষ্টপাকিস্তান হাতছাড়া হওয়ার তদন্ত) হামিদুর রহমান কমিশনে এক পাকি সৈন্যকে জিজ্ঞেস করেছিল তুমি গ্রামের সবাইকে মেরে ফেললে কেন?

সে বলেছিল আমার কমান্ডার বলেছে ইষ্টপাকিস্তান সবাই হিন্দু হয়ে হিন্দুস্তানে যোগ দিয়েছে, সবাইকে মেরেফেল। আমিও নির্দেশ পালন করেছি।

আপনার প্রশ্নটা শুনে পাকি কমান্ডার, আলবদর ঘাতকের কথা মনে পরে।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১

নতুন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

নু্রু বাদে তার সহচরা আহত হয় নি। রাশেদ ও ফারুক কোন মার খায় নি। হাসপাতালেও ভর্তি হয় নি।
মারখেয়েছিল শুধু বহিরাগতরা। নুরু সামান্য আহত হয়েছিল।
ভিডিওতে দেখেছি নুরু মারামারি করতে জন্য উস্কানি দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে নিজের শক্তি দেখাচ্ছে। বহিরাগত শিবির ক্যাডাররা গালাগালি করে মুলত মার খেতে ক্রমাগত উষ্কানি দিচ্ছে।
নুরার ভং বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা না, একটা হাড্ডিও ভাঙ্গেনাই, শুধু হাতে একফোটা রক্ত লাগায়ে অভিনয়।
নইলে অজ্ঞ্যান নুরা ২৪ ঘন্টা পার নাহতেই আইসিইউ থেকে উঠে সংবাদ সম্মেলন করতে পারে?
এসব প্রতারনার জন্য ৪২০ ধারায় আরও একটি মামলা দরকার।


ভাই মাঝে মাঝে আপনি পুরাই আওয়ামীলীগের মুখপাত্রের মতন কথা বলেন।

যারা এসেছে তারা শিবির কিনা আর শিবির হলেই তাদের গায়ে হাত তোলার অধিকার কে দিলো?

ছাত্রলীগই যদি মানুষের গায়ে হাত তোলার লাইসেন্সপ্রাপ্ত হয়ে থাকে তবে পুলিশ বিভাগ, আদালত বন্ধ করে ছাত্রলীগকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিলেই হয়।

বেচারা কে মারা হয়েছে সেটাই একটা অপরাধ, এখন মারের চোটে যেহেতু হাড় ভাঙ্গেনাই তাই ঐ অপরাধের বিচার চাওয়াই এখন আরেক অপরাধ?

নুরু মারা গেলে তবে আপনার পোস্টটা আসতো না, তখন মৃদু ভতসনা করে দুখ: প্রকাশ করতেন?

আপনি তো দেশের বাইরে থাকেন. সেখানে শিবিরের মতন যেই খারাপ দলের সমথ`ক আছে তাদের লোকজনের গায়ে হাত তোলা কি জায়েজ?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিবির হলেই তাদের গায়ে হাত তোলার অধিকার কে দিলো?

ভাই, মারামারিটা তো একতরফা হয় নি।

আবরার হত্যার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট সহ বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগত ক্যাডার প্রবেশ নিষেধ।
এছাড়া ঢাবিতে ৬০ বছরেরর ভেতর জাশি প্রবেশ করতে পারে নি, বিএনপি আমলেও পারেনি।
এখন একদল বাইরের ক্যাড্যার "ভারতের দালালেরা হুশিয়ার সাবধান" স্লোগান দিয়ে লাঠি হাতে ইটাইটি শুরু করলে অপরপক্ষ কি করবে?
মিডিয়া পক্ষে দেখে ওরাও চেয়েছে 'পেটানো হোক আমাদের' বাকিটা অভিনয় হবে।
নুরারা এর আগেও অনেক অজ্ঞানের অভিনয় করেছে, কোন হাড্ডি ভাঙ্গা পাওয়া যায় নি।

শুধু এবার একজন আইসিইউতে যাওয়াতে সরকার একটু কঠিন হয়েছে।
আগের আমলে ইলিয়াস লাল্টু-পিন্টুরা গোলাগুলি করে ঢাবিকে যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে হালি হালি লাশ ফেলে রাখলেও সমস্যা হতনা। বর্তমানে একটি লাশ অনেক সমস্যা।
তবে এখন বোঝা যাছে আইসিইউতে ফারাবি সেটাও ছিল ভুয়া, তার কিছুই হয় নি। নুরার মতই অভিনয়।



৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

আমি তিতুমীর বলছি বলেছেন:



আপনার প্রশ্নটা শুনে পাকি কমান্ডার, আলবদর ঘাতকের কথা মনে পরে।
না, দাদা, আমি এই প্রজন্মের লোক। মুক্তিযুদ্ধের বিশ্বাসী মানুষ। আমি যতটুকু জানি জনাব ভিপি নুরু ছাত্রলীগ করত, কোটা সংস্কার দাবি জন্য তার ঢাকার ছাত্রলীগ শাখার কমিটি থেকে নাম চলে যায়, এখন সে কিভাবে শিবিরের পেইড এজেন্ট হয়?

সবার নিজস্ব দর্শন থাকে, বিশ্বাস থাকে, এটাই পৃথিবীর নিয়ম, কি বলেন দাদা, ভুল বলেছি?

মতের বিপক্ষে গেলেই তাকে ভুল-ভাল বলা ঠিক নয়, আবার নিজের কাছে আসলে তার সব অতীত ধুয়ে যায় না, কিন্তু আমাদের দেশে এটাইতো হচ্ছে, নাকি ভুল বললাম দাদা!!
বিভিন্ন লেখায় পড়েছি- মতিয়া চেীধুরী নাকি বলেছিল- জাতির পিতা না জুতার ফিতা, শেখ মুজিবের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাবো!!! এখন দেখি সেই মতিয়া চেীধুরী শেখ হাসিনার খুব কাছের মানুষ!!

শেখ মুজিবের চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাবো!!! এই লাইটি আমি নিজ কানে একটি টকশো অনুষ্টানে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মুখ থেকে শুনেছি, বঙ্গবীর কি ভুল বলেছে দাদা?


২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সবার নিজস্ব দর্শন থাকে, বিশ্বাস থাকে, এটাই পৃথিবীর নিয়ম,

নিজস্ব দর্শন অবস্যই থাকবে।
কিন্তু বাংলাদেশ রাষ্ট্রের রাজনীতির প্রধান মৌল বিষয় হলো মুক্তিযুদ্ধ ৭১

এই দেশ, এই রাষ্ট্র, এই শহর, গ্রাম, পাড়া, মহল্লা, মসজিদ, মন্দির, বিদ্যালয়, খেত, খামার, প্রতি বর্গ ইঞ্চি ভূমি ৩০ লক্ষ বাংলালী শহীদের রক্তে রন্জিত, লক্ষ লক্ষ মা বোনের করুণ ইতিহাসের সাক্ষ্য!
জামাত তথা বিএনপি/জামাতের, শিবিরের রাজনীতি ৭১ এর মুলনীতির সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক, এবং বিপরীত।
এই ধারা শুধু ৭১ এর ৩০ লাখ হত্যা অপরাধেই অভিযুক্ত না, এরা ৭৫ এর অনুঘটক, ৭৫ এর ঘটনার সরাসরি বেনিফিশিয়ারী, এমনকি ২১ শে আগস্টের ২৬ হত্যা অঘটনের নায়ক! এরা শুধু নায়কই না, এরা সকল অপরাধীদের পৃষ্টপোষক, এরা বাংলাদেশের সকল অপরাধীদের লালন এবং পালন কর্তা!

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: ভিপি নূর কে মাফ করে দেন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাফ করার মালিক একমাত্র আল্লাহ।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে কোনভাবে আধুনিক সভ্যতায় প্রবেশ করতে পারছে না; ধর্মীয় অপসংস্কৃতি ইত্যাদি মানুষকে আধুনিক ভাবনা থেকে দুরে সরিয়ে রাখছে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নুরু সরাসরি শিবির নাহলেও সে বর্তমানে শিবিরের চেয়েও বেশী। পেইড বাই শিবির।
আর আইসিইউ ফারাবি নিশ্চিত শিবির। কারন ফারাবিকে ঢামেকে দেখতে এসেছিল শিবির সভাপতি।
একটু সিরিয়াস হোন। এত সহজে সবকিছু হালকা করে দেখা ঠিক না।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৯

নতুন বলেছেন: ভাই আপনি তো বিদেশে থাকেন তাই না?

আমেরিকাতে এই রকমের একজন ছাত্র প্রতিনিধি যদি বাইরের কয়েকজন নিয়ে ক্যাম্পাসে যেতো তবে সেখানে কি হতো?

ঐটা সভ্য দেশ.... তাই ঐখানে দরকার হলে পুলিশ আসতো, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা আসতো, ঐ নেতাকে জবাবদিতি করতে হতো. দরকার হলে তাকে সাজা দেওয়া হতো।

যেহেতু ঐটা সভ্য দেশ তাই সরকারী দলের লাঠিয়াল বাহিনিরা আক্রমন করতো না। হাড্ডি ভাঙ্গেনাই তাই সেটা মাইর হয়নাই বইলা সাফাই গাইতো না ঐ দেশের কেউ!

এই ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেটা বাংলাদেশের শিক্ষার আলোকবতি`কা হবার কথা। যেখানে টাকার জন্য, ক্ষমতার জন্য মানুষের গায়ে হাত তুলছে ছাত্র নামধারীরা,

আমাদের এখনো সভ্য হবার অনেক বাকি আছে। আর কিছুই বলার নাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমাদের এখনো সভ্য হবার অনেক বাকি আছে। একমত।

ছাত্রলীগ মাথামোটা। এজন্যইতো সব লেজেগোবরে হয়ে গেছে।

উচিত ছিল পুলিশ দিয়ে ব্যাবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ পুলিশ ডেকে ধরিয়ে দিতে পারতো বহিরাগত লাঠিয়ালদের।
সিসিটিভি ফুটেজ না লুকিয়ে সেই ফুটেজ দেখিয়েই ঘায়েল করতে পারতো নুরাদের।

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: একজন সুশিক্ষিত মানুষ হয়ে ছাত্র ছাত্রীদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন ছাত্র প্রতিনিধির গায়ে হাত তুলাটা কিভাবে আপনি সর্মথন করলেন বলুন তো?
উন্মাদ ব্লগার একজন এখানে আছে সেটা আমি জানতাম। কিন্তু আপনাকে আমি জানতাম উচ্চ শিক্ষিত, বিদেশে থাকেন। এর পরেও দলীয় নোংরা মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে পারলেন না।
খারাপ খারাপ বলতে শিখুন। সে যেই হোক।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাত্র প্রতিনিধি কেন ,আমি কারো গায়েই হাত তোলা সর্মথন করি না।
উন্মাদ ব্লগারের উম্মাদনাকে প্রশ্রয় দেই না, উনি আমার একই মতের হওয়ার পরও সমর্থন দেই না, দেখবেন ওনার মন্ত্যব্যের জবাবও স্কিপ করে যাই বেশিরভাগ সময়।

আমি নুরুদের অভিনয় রাজনীতি, তথা বার বার অজ্ঞান হওয়ার ভান রাজনীতির বিরোধিতা করেছি। ছাত্রলীগ বন্দনা করে কিছু বলি নি।
বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো নুরুকে জাতীয় নেতার পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অতচ নুরু ঢাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভিপি, নট সমগ্র বাংলাদেশের ভিপি।

আর নুরু আদর্শবাদি ক্লিন ইমেজের কেউ না, দেশের নষ্ট রাজনিতির নোংড়া অংশের লেজুড়বৃত্তি করে অবৈধ অর্থের ভাগিদার সেও একজন।
ঢাবির স্বার্থে, ছাত্র-ছাত্রিদের স্বার্থে তার কোন কাজ এখনো কোথাও দেখা যায় নি।
ক্যাম্পাসের সামাজিক -সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে তাকে কখনো দেখা যায় নি
বন্ধ হয়ে যাওয়া ডাকসুর খেলাধুলা, হল ভিত্তিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা শুরু করতে
অধিভুক্ত ৭ কলেজ ইস্যুতেও তার কোন বক্তব্য নেই
হলের খাবারের মানোন্নয়নের, ঢাবির শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা সমাধানে তাকে খুজে পাওয়া যায় নি
ভর্তির জন্য আসা অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের সহায়তা - এই টাইম আছে নাকি?

তার টাইম আছে দেশের নোংড়া নষ্ট রাজনীতির একটি মহলের হয়ে লেজুড়বৃত্তি করা।
দেশের খেয়ে দেশের মাটিতে থেকে ভিন দেশের সমস্যা নিয়ে কথিত মদি বিরোধী মিছিল কি কারনে শুনি?


মারামারিটা একতরফা হয়নি, যেমনটা প্রথমে জানা গেছিল
মার দিলে মার খেতে হবে এইটা জগতের নিয়ম। কয়দিন আগে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের ৬ জনকে মাটিতে ফেলে পিটাইছিলো নুরু আর তার চ্যালারা, তার উপর এবার ভিডিওতে দেখেছি নুরু হাংগামা বাড়ানোর জন্য উস্কানি দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে নিজের শক্তি দেখাচ্ছে, ইট ছুড়ে মারছে। এমনভাবে বলছে যে আমাদের মারো!
অনেকের হাতে লাঠি, মুলত মার খেয়ে ক্যামেরা শো করতেই এসব।

ধন্যবাদ।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভিপি নূরকে দেশের ১৭ কোটি জনতা একটি পদক দিতে চায়, পদকটির নাম কি হলে যথার্থ হবে? দেশের ১৭ কোটি মানুষের বাক স্বধীনতার জন্য ভিপি নূর মার খাচ্ছে কোথায় তার জন্য সহানুভূতি দেখাবেন তা না - - - -


২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেশের ১৭ কোটি মানুষের বাক স্বাধীনতার জন্য ভিপি নূর মার খাচ্ছে?


মারামারিটা মোটেই একতরফা হয়নি।
মার দিলে মার খেতে হবে এইটা জগতের নিয়ম। কেউ ফেরেস্তা না। ইহা আমেরিকাও না।
ঘটনার কয়দিন আগে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের ৬ জনকে মাটিতে ফেলে পিটাইছিলো নুরু আর তার চ্যালারা, একটি ভিডিওতে দেখা গেছে নুরু হাংগামা বাড়ানোর জন্য উস্কানি দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে নিজের শক্তি দেখাচ্ছে, ইট ছুড়ে মারছে। উষ্কানি দিয়ে অনেকটা আহবান জানাচ্ছে যে আমাদের মারো!
অনেকের হাতে লাঠি, ঢিল। মুলত মার খেয়ে ক্যামেরা শো করতেই এসব।
তারা সফল।


আর বাক স্বাধীনতা?
নুরা প্রতি দিনই কোন একটি টিভিতে লাইভ নন এডিট বক্তব্য রাখছে, যা ইচ্ছে তাই বলছে। যতক্ষন ইচ্ছে বলছে।
শুধু নুরায় কেন? বিরোধি নেতারা প্রতিদিনই ঘন্টার পর ঘন্টা টিভিতে লাইভ বকবক করে যাচ্ছে, সারারাত বলে যাচ্ছে।
তথাকথিত নিরোপেক্ষরাও তো কম যায় না। চ্যানেল আই ৩য়মাত্রায় সেদিন দেখলাম একপাশে নুরুল কবির আরেকপাশে আরেক পান্ডা, যা ইচ্ছে তাই বলছে ... ঘন্টা ব্যাপি।
কথার কারনে কারো কোন সমস্যা হয়েছে?
নাকি কথা বলা বন্ধ হয়েছে?

৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই আপনার প্রতিমন্তব্যের সাথে সহমত।
যেভাবেই হোক এই দেশে এইসব নোংরা ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।
সব ভার্সিটি বুয়েটের মতো করতে হবে। এছাড়া কোন উপায় নেই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ আবার আসার জন্য।

দেশে এইসব নোংরা রাজনীতি বিদেশী লেজুরবৃত্তিক রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত।
আর ছাত্র রাজনীতি - লেজ ওয়ালা হোক লেজ ছাড়া হোক সকল ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হওয়া উচিত। বুয়েটের মত ঘোষনা দিয়ে।
ছাত্র রাজনীতি প্রয়োজন ছিল একসময়, পরাধীন দেশে স্বাধীকারের জন্য।
এখন স্বাধীন দেশে দরকার নেই লেখাপড়া বাদ দিয়ে ছাত্র রাজনীতি।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৩

নতুন বলেছেন: সভ্য কোন দেশে শিক্ষক রাজনিতির সাথে যুক্তি না, ছাত্ররা রাজনিতির সাথে যুক্তি না।

তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের নেতৃত্বের গুনাবলি গড়ে উঠার জন্য নানান কাজে তারা ব্যস্ত থাকে।

যেহেতু আমাদের দেশ এখনো সভ্য হয়ে উঠতে পারেনাই। তাই ছাত্রদের লাঠিয়াল বাহিনি বানাতে অতীতের ৫১,৫২,৫৩ বুলি আউড়ে লাঠিয়াল হওয়া যে কতবড় সন্মানের কাজ সেটা বোঝায়, ।

দেশপ্রেম থাকলে ছাত্ররা কখনোই দেশ, মাটি মা এর উপরে আক্রমনে বসে থাকবেনা। তার জন্য ছাত্ররাজনিতিতে যুক্ত হয়ে রাজনিতিক দলের লাঠিয়াল হবার দরকার নাই। এটা দেশের মানুষ যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবে তত মঙ্গল।

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

সুপারডুপার বলেছেন:




@মিঃ নীল আকাশ ,

মন্তব্যটি আমি করেছিলাম চাঁদগাজী সাহেবের প্রশ্নের উত্তরে । অপ্রাসঙ্গিক কেমন করে হলো।

আপনি তো সত্যই একটা পোস্টে শিয়া -সুন্নী দ্বন্দ্ব লাগিয়েই ফেলেছেন। ব্যক্তিগত আক্রমণ কোথায় পেলেন? সত্য অনেক তিতা। আর তিতা সহ্য করতে না পেরে ব্লক করতেই পারেন। আর বুয়েটে ছাত্রশিবিরের সাথে যুক্ত ছিল এমন যে কেউই আমাকে ব্লক করবে, এটা তো স্বাভাবিক। এইগুলো আমি অনেক ইনজয় করি।

পুরো ব্লগ মিলে আপনি একমাত্র আমাকেই ব্লক করবেন, এটাও স্বাভাবিক। কারণ ব্লগের কেউই, এমনকি হয়তো মডারেটরাও খেয়াল করেন না /জানেন না আপনার সমন্ধে অনেক তিতা সত্য কথা।

(হাসান কালবৈশাখী ভাই , নীল আকাশের 'কতটা বেহায়া হলে কাউকে নির্লজ্জ বলা যায়!!! (প্রেক্ষাপট # বাংলাদেশের ফুটবল)' পোস্টে করতে চাওয়া মন্তব্য এখানে করছি। লোকটা সত্য প্রকাশের ভয়ে আমাকে শেষ পর্যন্ত ব্লক -ই করলো।
অন্য পোস্টে করতে চাওয়া মন্তব্য এখানে করায়, ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। )

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.