![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
✔ কারও উপকার করতে না পারি, কিন্তু ক্ষতি করার চিন্তা আমার নেই..... ✔ সহজ সরল ছেলে। তবে যখন ভদ্রতার মুখে চপেটাঘাত করা হয় তখন আর ভদ্রতা দেখায় না। :D
আমাদের অনেক মুসলিম ভাই-বোনদের দেখা যায় যে হিন্দুদের বিভিন্ন পূজা এবং অনুষ্ঠানে গিয়ে রোমান্স করতে! কিন্তু এইটা কি মুসলিমদের জন্য বৈধ? আপনি বলতে চান আমি তো সেখানে পূজা করতে যাচ্ছি না, শুধুমাত্র দেখতে যাচ্ছি। কিন্তু কেন? কোন হিন্দু কি আপনার সাথে মসজিদে গিয়ে দেখতে যাই যে আপনি মসজিদে গিয়ে কি করেন? সে তো আর নামায পড়বে না। তবু কি দেখতে আসে!
উমার ইবনে খাত্তাব বলেছেন "তোমরা মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে। (বায়হাক্বী)
আল্লাহর নাম, বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী সম্পর্কে আমাদের যদি বিস্তারিত জ্ঞান থাকে তাহলে(পূজা দেখতে গিয়ে ) এতগুলো মানুষকে শিরক করতে দেখে আমাদের মাঝে চরম বিতৃষ্ণা ও হাহাকারের (এদের পারলৌকিক পরিণতি চিন্তা করে) অনুভূতি জাগ্রত হওয়া উচিৎ।
আর আপনি যদি বলেন, ধর্ম যারা যার উৎসব সবার! তাহলে আপনি কি কোরআন হাদিসকে অস্বীকার করবেন? আর কোরআন হাদীস অস্বীকার কারী কিভাবে মুসলমান হয়? আর ধর্ম যার যার উৎসব সবার কথাটা কি কোরআন-হাদিসের কথা?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: হাসাইলেন। যেখানে আল্লাহর গজব নাযিল হয় সেখানে কোন মুসলিম যাবে কেন?! আর কোরআন-হাদিস আপনার মাথায় ঢুকবে না। এইটা তাদের গাগবে যারা মুসলিম। যারা ঈমানদার।
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
সুমন ঘোষ বলেছেন: আমি হিন্দু হয়ে বলছি- আমাদের যে কোন পুজায় কি মন্দির কি প্যান্ডেলে যেখানেই হোক না কেন হিন্দু ছাড়া আর অন্য ধর্মাবলম্বী উপস্থিত হতে পারবে না এমন কোন বিধান নেই।
এই জগত বিশ্ব-সংসারের সব প্রাণীই মায়ের সন্তান - তাদের কারোর নাম - হিন্দু, কারোর নাম- মুসলমান, কারোর নাম- বৌদ্ধ, কারোর নাম- বৈষ্ণব, কারোর নাম-শিখ, কারোর নাম-পার্সী, কারোর নাম-জৈন, কারোর নাম-খ্রীষ্টান, কারোর নাম-................। মা
মায়ের কাছে সব সন্তানই সমান। তিনি জগতের মাতা। যে যেখানেই যাক না কেন - আপনার ধর্ম আপনার কাছেই থাকে । আপনার নিয়ম নীতি, আহার-রুচি কাম-কাজ - এগুলিই হলো ধর্ম। ধর্মের কোন রূপ,আকার,গন্ধ,বর্ণ নেই। কর্ম ই - ধর্ম । লা-ইলাহা-ইলাল্লা হু মুহহ্মদ রসুল আল্লা.. বললে যেমন মুসলমান হওয়া যায় না......তেমন ই - ওং ভুর্ভস্ব: তৎসবিতু বরেন্যং ভর্গদেবস্ব ধিমহি ধিয়য়োন: প্রচোদয়াৎ - বললেই হিন্দু হওয়া যায় না।
উতসব----------সকলের............তাই সকলেরই এতে সামিল হওয়া উচিত।
সুতরাং.........এসবের কোন বাচ-বিচার না রাখাই শ্রে্য় ........। সসঈশ্বরের কাছে যে যখন খুশি সবাই ঈশ্বরের সন্তান..তাই যে কেউ তার কাছে যেতে পারেন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আছে ভাইয়া বিধান আছে। যে সময় আযাব নাযিল হয় সেই সময় মুসলিমরা যাবে কেন? কোন কাজে যদি প্রয়োজন হয় তা না হলে গেল!
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
রাতুল রেজা বলেছেন: এই প্রশ্ন করার মানে হল প্রশ্নকারীর ঈমানে দুর্বলতা রয়েছে। কোন ঈমানদার মুসলীমই মূর্তি পুজা দেখতে যাওয়া তো দুরের কথা ওই রাস্তার বিপরীত দিকে চলে। ধন্যবাদ
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। কাফের মুসরিকদের অনুষ্ঠানের সময় সেখানে আল্লাহর গজব নাযিল হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় মুসলিমরা সেখানে গিয়ে মস্তি করছে।
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
রাজীব দে সরকার বলেছেন: @লেখক
আল্লাহ কি এতোই নিষ্ঠুর
যে তার সৃষ্টি করা মানুষ যেখানে শান্তপূর্ণভাবে তারই আরাধনা করছে
সেখানে তিনি গজব নাযিল করবেন?
স্ট্রট উত্তর চাই
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: সে কথা পরের পোষ্টে বলে দিব। আগে আমি মুসলমানদের কাছে বিষয়টা ক্লিয়ার করতে চাই। আর হিন্দু ধর্মে যে মূর্তি পূজা করা হারাম সেটা কি আপনি জানেন? আপনি কি আপনার ধর্মগ্রন্থ মানেন?
৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: হিন্দুদের পূজায় কোনো সৎ মুসলিম যেতে পারে না।
"ধর্মনিরপেক্ষ দেশ বা অসাম্প্রদায়িক দেশ" বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা ভাবে স্বধর্ম-কর্ম পালন করবে, কেউ অপরকে হিংসা করবে না, বাধা দিবে না কিন্তু সরাসরি উৎসাহ দিবে না বা সহযোগিতা করবে না, এটাই স্বাভাবিক হওয়া উচিৎ।
ঈদ উপলক্ষ্যে অনেকে ইসলাম বহিঃর্ভূত আচরন বা অনুষ্ঠান করে থাকে, এটা মুসলমানদের জন্য খুবই অনাচার ও বড় গোনাহের কারণ।
আসলে দেশের অধিকাংশ মুসলমানদের ঈমান অনেক দুর্বল হয়ে গেছে, আছে কি নাই বোঝাই মুশকিল। বেশিরভাগ মুসলমানই হয় মোনাফেক না হয় কাফের-প্রেমিক।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েতসহ নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আমিন। সবার জিনিসটা বুঝা উচিত।
৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
রাজীব দে সরকার বলেছেন: আমার প্রশ্নের উত্তর যে আপনি দিতে পারবেন না
এটা আমি জানতাম
কারন ধর্ম সম্পর্কে আপনি নিজেই জানেন খুব সামান্য
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: অবশ্যই আপনাকে দিব এবং ডকুমেন্ট সহ। সেটা পোষ্ট করে দিব। শুধু কমেন্ট নয়। যাতে সবাই দেখে।
৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
রাজীব দে সরকার বলেছেন: লেখক বলেছেন: হিন্দু ধর্মে যে মূর্তি পূজা করা হারাম সেটা কি আপনি জানেন? আপনি কি আপনার ধর্মগ্রন্থ মানেন?
লেখাটা পড়েই বুঝতে পেরেছি আপনি কি বলতে চাচ্ছেন
লেখক, এবার বলতে বাধ্য হচ্ছি আপনি একটি রামছাগল ছাড়া কিছুই না
যে তথ্য আপনি দেবেন, তার সম্পর্কে আপনার ১% নলেজও নাই
পৃথিবীর প্রাচীনতম ধর্ম সনাতন ধর্ম সম্পর্কে
আপনি কতোদূর পড়াশোনা করেছেন??
কোথায় পড়াশোনা করেছেন? কয়টা বই পড়েছেন?
হিন্দু দর্শন এওং বেদান্ত ভাষ্য আপনি কতোটুকু জানেন?
আগের বারের মতো স্ট্রেট উত্তর আশা করছি
পারলে উত্তর দেবেন, নাহলে আপনার ঈমানী শক্তি কতোদূর বুঝে নেবো
৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
রাজীব দে সরকার বলেছেন: জী ভাই আপনার ডকুমেন্টাল পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম
কি মহাজ্ঞানী পোস্ট দেন দেখা যাবে! লোল
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
লেখোয়াড় বলেছেন:
"হিন্দুদের দুর্গা পূজায় মুসলিম যাওয়া কি বৈধ?"
আপনি যদি মনে করেন বৈধ তাহলে আপনি যাইয়েন,
আর যদি মনে করেন অবৈধ তাহলে যাইয়েন না।
আপনার যাওয়া না যাওয়া নিয়ে কোন কিছু আটকে থাকবে না।
নিয়ম বা ধারা চলতে থাকবে তার আপন গতিতে।
ধন্যবাদ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: এখানে মনে করুন কোন হিসেব নেই। মুসলিমেদের যাওয়া অবৈধ।
১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ইসলামি বিধান অনুযায়ি মুর্তিপুজার কোন অনুস্ঠানাদিতে যাওয়া এবং সেখানকার খাবার( যা পুজার জন্য তৈরি করা হয় বা মুর্তির নামে মানত করা হয়) খাওয়া হারাম এবং অবৈধ। এটা কবিরা গুনাহ এর পর্যায়ে পরে। আল্লাহ আমাদের কে এগুলো থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আমিন।
১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
রাজীব দে সরকার বলেছেন: লেখোয়ার ভাইয়ের মন্তব্য দারুন
১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
অনেকের মধ্যে একজন বলেছেন: আমি তাদের পূজায় যায়না। আর কে কি করে এসব নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নাই
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: না যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু আল্লাহর নবী তো আমাদের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন মানুষকে জানানোর জন্য। গুমরাহি থেকে বাচানোর জন্য।
১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
যেখানে শিরকের প্রকাশ্য প্রদর্শনী হয় সেখানে যাওয়া, খাওয়া, ফান করা সবই হারাম ও সর্বসম্মতিক্রমে নাজায়েজ।
তর্ক ও যুক্তি দিলেও কোন লাভ নেই।
সার্বজনীন নাম দিলেই ইসলাম ধর্মে কোন কিছু জায়েজ হয়ে যায় না।
হিন্দুধর্মানুসারী কোন ভাই এটিকে খারাপ চোখে দেখার কোন কারণ নেই।
প্রত্যেক ধর্মের নিজনিজ রিচ্যুয়েল, বিশ্বাস ও মান্যতা থাকে। কিছু কঠোর। কিছু নমনীয়।
বর্তমান ব্যাপারটা ইসলাম ধর্মে খুবই, খুবই কঠোর।
অনর্থক বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার কোন প্রয়োজন নেই।
এ বিষয় নিয়ে ঘনঘন পোষ্ট দেয়া হচ্ছে দেখলাম।
এটা কি ব্রেইনওয়াশের জন্য? রহস্যজনক!
দুষ্টু লোকেরা বলে মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করার কারণেই কোরান হাদীসের জ্ঞানবুদ্ধিহীন কিছু কুলাঙ্গার মুসলিম সনাতন ধর্মের পূজা দেখতে নয়, মেয়েদের সাথে ফাজলামো করতে যায়। যেমন যায় শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত শপিং মলে।
এ নিয়ে আর কথা না-বাড়ালেই ভাল।
সবাইকে ধন্যবাদ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ভাল বলেছেন। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
টিনের চশমা বলেছেন: ওরে হাজ্বী বেশি চিল্লাইস না .... নাইলে শিবের সহস্র বছরের অভিজ্ঞ সোনা তোর সোনায় ঢুকাইয়া দিব ..... না পারবি বইতে, না পারবি সইতে, না পারবি কাউরে কইতে .....
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১০
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার মেন্টালি প্রবলেম আছে। ডাক্তার দেখান।
১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: যাওয়া না যাওয়া কিছু জানি না, এ ছবিটা ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১২
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: এইসব তো কিছু খারাপ লোকেরা ব্যবসার জন্য করে।
১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
ব্লগ মডারেশানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এই পোষ্টে ধর্মীয় নোংরামী শুরু হয়ে গেছে।
যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া দরকার মনে করি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: নোংরা কমেন্ট হচ্ছে। পোষ্ট তো নোংরা নয়! পোষ্ট তো সচেতনতামূলক। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন একটু ক্লিয়ার করুন।
১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৫
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার (কাফির নাস্তিক )
সৃষ্টি যার বিধান তাঁর (আল কোরআন সুরা আরাফ:৫৪)
আর হিন্দু ভাইদের বলি আপনাদের পুজায় আপনাদের কে যেতে নিষেধ করা হয়নি যে আফনাগো পুটকি না ঢুকাইতেই লাল হইলো। মুতি পুজা করা যে বৈধ এর একটা দলিল দেখাতে পারবেন আফনাগো ধর্ম গ্রন্থ থেকে ? আপনাদের চাইতে আমরাই বেশি বেশী আপনাদের ধর্ম গ্রন্থ পড়ি। আমি রামায়ণ, মহাভারত পড়েছি আপনি পড়ছেন ? না পড়েন নি। তো ঘেউ ঘেউ করবেন না ।
Typed with Panini Keypad
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: পাশে থাকার জন্য অসংখ্যা ধন্যবাদ।
১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব। ভাইয়েরা নিজ ধর্ম গ্রন্থ ভাল করে পড়েন।
Typed with Panini Keypad
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ঠিক। এরা কখনো বুঝবে না। কারণ এদের অন্তরে মোহর মেরে দেওয়া হয়েছে।
১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫২
মুদ্দাকির বলেছেন:
ব্লগার আশরাফ মাহমুদ মুন্নার সাথে ১০০% একমত।
বুঝতে হবে যে,
দূর্গা পূজা বাঙ্গালিদের সার্বজনিন উৎসব অবশ্যই, কিন্তু বাঙালি মুসলিমদের উৎসব নয়।
যে কালচার ইসলামের যে কোন শিক্ষার বিপরিতে যায়, তা কোন ভাবেই একজন মুসলমানের জন্য গ্রহন যোগ্য নয়।
আর, বলা হয় দূর্গা পূজা সার্বজনিন বাঙালি উৎসব।???, পূজা হিসাবে দূর্গা পূজার সুদুর অতিত ইতিহাস হয়তবা আছে, কিন্তু উৎসব হিসাবে এটি হয়ত তেমন প্রাচিন নয়, আমি যত দূর জানি, ইংরেজ আমলে এই বাঙ্গলায় ধুম ধাম কতে এই পূজা , উৎসব আকারে পালন শুরু হয় !!!!! এমন কি এই অনুষ্ঠানে, মূল উৎসবের শুরুর পর থেকে এখন অব্দি অনেক যোগ বিয়গ ও হয়েছে।!!!!
ধর্ম নিয়ে বিবাদ কাম্য নয়।
দূর্গা মূর্তি দেখলেই কোন মুসলিম হিন্দু হয়ে যাবে না।
আমিও ছোট বেলায় গেছি। (বাবা-মার সাথে না, নিজে নিজেই) বা কখন বন্ধুদের সাথে ( মুসলমান এবং হিন্দু এবং খৃষ্টান)।
তবে যেখানে শিরক হয় তার কাছে না যাওয়াই ভালো।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০০
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: মুদ্দাকির ভাই হাচা কতা কইছোন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন:
২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৯
প্রীতম ব্লগ বলেছেন:
হযরত উমর ইবনে খাত্তাব রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহু বলেছেন "তোমরা মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহপাক উনার গযব নাযিল হতে থাকে। (বায়হাক্বী)
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: হুমম
২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১২
আমি অতি সাধারণ বলেছেন: ভাল পোসট! আপনাকে ধন্নবাদ! অস্লিল কথার. জবাব. কখনো অশ্লীল. ভাশায়. দিবেননা তাহলে আপ্নার সাথে খারাপ লোকদের কুনো পার্থক্য থাকবেনা!
ভাল থাকুন!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: পড়ার জন্য এবং পরামর্শ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৭
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: @আমি অতি সাধারণ ঠিক বলেছেন but মাথা গরম হইলে সামলাইতে পারি না।
Typed with Panini Keypad
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: তবু আমি চেষ্টা করি ভাল ভাবে বলতে। ঠিক আছে। সবাই তো কন্ট্রোল করতে পারে না এই সব আলাইল্লামি দেখলে। কারণ গায়ে জ্বালা তো ধরবেই এদের।
২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫০
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: মডারেশনের দৃস্টি আকর্ষন করছি। ধর্মনিয়ে কটুক্তি হচ্ছে। জরুরি ব্যবস্থা গ্রহন করুন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: হুমম।
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
রাতুল রেজা বলেছেন: পোস্টটি রীতিমত সাম্প্রদায়ীক হয়ে যাচ্ছে। কিছু হিন্দু ব্লগার ঈমানের পরিক্ষা চাইছে যেটা চরম স্পর্ধার উদাহরন। মূর্তি পুজারীরা পুজা করুক, তাদের ওখানে যেতে আল্লাহ ই মানা করেছেন। ঈমানদার মুসলমান সবসময়ই মূর্তি পুজার মন্ডপ থেকে উলটা দিকে হাটবে,কারন সে জানে যে শিরককারীদের আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। কেউ তাদের বাধা দিচ্ছেনা, দিবেউ না। আমরা এটা নিয়ে আর কথা না বলি। ধন্যবাদ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: এরা হল গুপ্তচর। এরা চাই মুসলমানদের ঈমান ধ্বংস করতে। বাংলাদেশে প্রকৃত পক্ষে নাস্তিক নেই বললেই। এইসব কিছু হিন্দুরাই পর্দার আড়াল এইসব করে।
২৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: অসাম্প্রদায়িকতার আলগা মুখোশ খুলে যাচ্ছে কথিত দাদগিরি করনেওয়ালাদের। বেশ বেশ। সবাই চিনে রাখুক এদের আসল চেহারা।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৭
এম আর ইকবাল বলেছেন: আপনি কি মনে করেন এই পোষ্ট দিয়ে কাইজ্জ্যা বাধানোর জন্য আল্লাহ আপনাকে অনেক নেকী দিয়েছে ?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আমার উদ্দেশ্যে মোটেও ঝগড়া করা নয়। আমি অনেক মুসলিম ভাইকে দেখি যারা পূজাতে যায়। তাদের সচেতন করতে এই পোষ্ট।
২৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৪
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ রাজীব দে সরকার :
"হাজ্বী সাহেব", শুধু মুসলমানদেরকে মূর্তি পূজায় যেতে নিষেধ করেছে।
সে তো , হিন্দুদেরকে পূজায় যেতে বা পূজা করতে নিষেধ করেনি, তাহলে হিন্দুদের গায়ে এত লাগছে কেন ?
হিন্দুরা অযথা এখানে কাইজা লাগাচ্ছে, এটা তাদের দোষ।
"টিনের চশমা" সম্ভবত সন্ত্রাসী শিবসেনার দল করে। তাই রীতিমত হুমকি-ধামকি।
হিন্দুধর্মে একেশ্বরবাদ, বহুদেববাদ, সর্বেশ্বরময়বাদ, অদ্বৈতবাদ, নাস্তিক্যবাদ – সকল প্রকার বিশ্বাসের সমাহার দেখা যায় ।
কাজেই, রাজীব দে সরকার, বুঝতেই পারছেন দেব-দেবী মানে না এমন হিন্দুও আছে।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
জাবের তুহিন বলেছেন: এইখানের ভালো কিছু কমেন্ট পোস্টে অ্যাড করেন । খারাপগুলি রিপোর্ট করেন ।
আর আরও হাদিস অ্যাড করার জন্য বললাম ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: পড়ার জন্য এবং পরামর্শ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
মদন বলেছেন: মুসলমানদের জন্য মুর্তি পুজো শিরক, তথা অমার্জনীয় অপরাধ। ক্ষমার অযোগ্য অপরাধের কার্যক্রমে কোনো মুসলমানের অংশগ্রহন কোরআন অনুসারে বৈধ নয়। কোন যুক্তিতেই নয়।
পুজোতে মুসলমানদের অংশগ্রহন নিষেধ মানেই এই নয় যে তাতে হিন্দু ভাইদের কোন সমস্যা। বরং তাদের পুজো যেনো সুন্দর মতো সম্পন্ন হয় তার দিকে খেয়াল রাখা প্রতিটি মুসলমানসহ অন্যান্য ধর্মের লোকদের দৃষ্টি দেয়া উচিত। এটি সব ধর্মের জন্যই প্রযোজ্য। তবেই না ধর্মীয় সম্প্রীতি সৃষ্টি হবে।
মুসলমানরা যেমন গরু জবাইয়ের সময় হিন্দু ভাইকে জোর করছে তার জবাই কাজে সহযোগিতা করার জন্য। তেমনি হিন্দু ভাইদের পুজোতেও মুসলমান গেলো কি গেলো না তা নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন কি? বরং মন্দীরে মাইকে উচ্চস্বরে অশ্লীল গান বাজানোর থেকে সেখানে যদি পুরোহিতের উচ্চারিত শ্লোক ভেসে আসতো তবে পুজোটি আরো আধ্যাতিকতায় ভরপুর হতো।
হিন্দুরা যেমন শুকর খেতে পারে কিন্তু গরু নয়, তেমনি মুসলমানরা গরু খেতে পারে কিন্তু শুকর নয়।
কাজেই যার যার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
পুকুরপাড় বলেছেন: ধর্ম যার যার কিন্তু ধর্মীয় অনুষ্ঠান কখনো সার্বজনীন হইতে পারেনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল একটা লেখার লিংক দিলেন।
৩২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: হে মহাজ্ঞানী ভাইজান, সব কিছুই সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়, এক সময় মুসলমানরা মনে করত কাফিরদের ইংরেজি ভাষা শেখা গুনাহ, ছবি তোলা তো রিতিমত ধর্মীয় গ্রন্থ বিরোধী কাম। কিন্তু এখন ওই মসজিদের মুয়াজ্জিনও নিজের ছবি তোলে, তা প্রয়োজনে হোক আর স্মৃতি রক্ষার্থেই হোক। এই কারনে সবার কল্লা ফালানো শুরু কর্লে একসময় দেখবেন নিজের কল্লাটাও নাই। তাই খিয়াল কইরা বয়ান দেন, যাতে দরকার হইলে ইংরেজিতে ইসলামসম্মত(?) দুইটা গালি যেনো দিতে পারেন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: তো আপনি কি মুসলিম? মুসলিম হৈয়া থাকলে শুয়োরের গোস্ত খাইয়েন ওকে?
৩৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
অচিন্ত্য বলেছেন: আমি শিরক কথাটির অর্থ জানি না। যাই হোক। আমার ক্ষুদ্র চিন্তায় যা মনে হয় তাই শেয়ার করছি। সনাতন ধর্মাবলম্বীগণের (হিন্দু) দূর্গোৎসবের প্রথা যখন শুরু হয়েছিল তখন হয়তো এর ধর্মীয় গাম্ভীর্যের যথার্থতা বজায় ছিল। কিন্তু আমি ছোটবেলা থেকে এই উৎসব যেভাবে পালিত হতে দেখে আসছি তাতে আমার কাছে মনে হয়েছে এই পর্বের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে উৎসব-সামাজিকতা। ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্য এতে আছে বলে আমার মনে হয় না।
তবে এই সামাজিকতারও দরকার আছে। কোন একটি উসিলায় যদি সামাজিক বন্ধন দৃঢ় হয় সেটি অবশ্যই ইতিবাচক। এক্ষেত্রে বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে, আমার মনে হয় সনাতন ধর্মাবলম্বীগণের সময় এসেছে দূর্গোৎসবের ধরণটি মোডিফিকেশনের।
এই দূর্গোৎসবের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে উৎসব হওয়ার কারণেই বোধ হয় মুসলিম ধর্মাবলম্বীগণ এতে যোগ দিতে কুণ্ঠিত হন না। আমার একান্তই ব্যক্তিগত ধারণা থেকে বললাম। আশা করি সহজভাবে নেবেন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: আমার বিষয় সেটি নয়। আমার বিষয় মুসলমানদেরকে এইসব উৎসব থেকে বিরত থাকা। কারণ আমি না বললে মহান সৃষ্টিকর্তাকে শেষ বিচারের দিন কি জবাব দিব সেইটা।
৩৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
পুকুরপাড় বলেছেন: আল্লাহ পাক নিজেই তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুরা কাফিরুনে" তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্যে এবং আমাদের ধর্ম আমাদের জন্যে। " @অচিন্ত্য
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ঠিক। তারা বুঝবে না। কারণ তাদের অন্তরে মোহর মেরে দেওয়া হয়েছে। ধন্যবাদ।
৩৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
সাদা রং- বলেছেন: গত অষ্টমি পূজার দিন এক হজুর তার ছোট মেয়েকে কাদে নিয়ে পূজা দেখছিল সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে। আমার মনে হয়েছিল এটার একটা ছবি তুলে রাখি পরে কি মনে আর তুললাম না। এই হুজর মনে হয় এই প্রশ্নের জবাব দিতে পারবে।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: ভাই ইসলাম মানে কোন ভন্ড হুজুর না। ইসলাম মানে কোন পীর না। ইসলাম মানে আল্লাহ ও রাসুল। ইসলাম কোরআন-হাদীস।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
রাজীব দে সরকার বলেছেন: ধর্ম যার যার উৎসব সবার - কথাটা
কুরআন-হাদীসের কথাও না, গীতা-বাইবেল এরও কথা না
এটা অসাম্প্রদাতিকতার থিম লাইন
কারন বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ
অসাম্প্রদায়িক দেশ
কোন হিন্দু কি আপনার সাথে মসজিদে গিয়ে দেখতে যাই যে আপনি মসজিদে গিয়ে কি করেন? সে তো আর নামায পড়বে না। তবু কি দেখতে আসে
কি আজব যুক্তি দিলেন রে ভাই
কোন মুসলমান কে দূর্গা পূজার সময় মন্দিরে ঢুকতে দেখি নাই
তাহলে এই কথা আসে কেন??
বরং হিন্দু-মুসলিম ভাই বোনরা মিলে মিশে পূজায় মজা করেছি
কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয় নাই
শোনেন ভাই
দুই দিন পর ঈদ (আগাম ঈদ মোবারক)
ঈদ উপলক্ষ্যে অনেক জায়গায় কনসার্ট হবে
এবং সেগুলোতে অবশ্যই আমরা (ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা) যাবো
এতে করে আমাদের জাত/ঈমান চলে যাবেনা
(ইন ফ্যাক্ট, আমাদের কোন ধর্মগ্রন্থে এরকম বলা নাই যে
কোন বিধর্মীর উপাসনালয়ে ঢুকলে আমাদের জাত চলে যাবে, কিংবা এরকম নিষেধও করা নাই ঈদের সময় ভগবান মসজিদে গজব নাযিল করে!!)
যাই হোক, তারপরো ধর্মীয় বিধান সবার এক রকম না
যাদের ঈমান পাতলা অ্যালুমিনিয়ামে তৈরী তাদের কোথাও না যাওয়াই ভালো