![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
The weak can never forgive. Forgiveness is the attribute of the strong-Mahatma Gandhi
--------------------------------------------------------------
সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক
*******************আমি প্রথম পাতায় ব্যান্ড****************
***************আমি কারো পোস্টে কমেন্ট করতে ব্যান্ড*********
-------------------------------------------------------------------------------
ক্ষমতায় যাওয়া আর ক্ষমতায় থাকার জন্যে আওয়ামি লীগ এ দেশে ৬ টি ষড়যন্ত্র করেছে !
আওয়ামী লীগের ১ম ষড়যন্ত্র : আজীবন ক্ষমতায় থাকার জন্যে বাকশাল ষড়যন্ত্র ! অনেকে বলেন বাকশাল অস্থায়ী ব্যবস্থা ! বাকশালের ৩৪ নং ধারায় বলা হয়েছে " এখন হইতে বংগবনধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন বাংলাদেশের রাষট্রপতি পদে অধিষঠিত হইলেন ! "অস্থায়ী ব্যবস্থায় স্থায়ী বন্দোবস্ত- হিসাব মিলে না !
৭৫ পর জিয়ার আকাশচুমবী জনপ্রীয়তার কারনে আওয়ামীদের ক্ষমতায় আসা অসম্ভব হয়ে পড়লে আওয়ামি লীগ এরশাদ আর ভারতকে নিয়ে ষড়যন্ত্করে জিয়াকে হত্যা অত:পর এ রশাদকে দিয়ে বিএনপি উৎখাত ! এটা ছিল আওয়ামি লীগের দ্বিতীয় ষড়যন্ত্র ! ষড়যন্ত্র সফল হলে হাসীনা বলেন " আই এম নট আনহ্যাপি" !
আওয়ামি লীগের তৃতীয় ষড়যন্ত্র
১৯৯১ । যে শাহাবুদ্দিন খমতায় বসেই ঘোষনা দিয়েছিলেন " এরশাদ আর জাতীর পার্টীর ব্যাপারে পরবর্তী সরকার সিদধান্ত নিবে আমি শুধু ইলেকশন করার জন্যে এসেছি " সেই অংগীকার ভংগ করে বিচারপতি শাহাবুদদীন আওয়ামি ষড়যন্ত্রের অংশীদার হয়ে এ রশাদ আর জাতীয় পার্টীর হাত পা বাধতে শুরু করলেন বিনিময়ে রাষট্রপতি পদ । আওয়ামি লীগের ক্ষমতায় আসা নিশচিত করাই লক্ষ্যেই এটা করা হয় ! বিএনপি তখন সাংগঠিন ভাবে খুবই দুর্বল ! আওয়মি লীগ মনে করেছে তার ক্ষমতায় যাওয়ার প্রধান বাধা হবে এ রশাদের জনপ্রীয়তা ও জাপার সাংগঠনিক ভিওি ! জাপার উপর খড়গ নেমে এলে আত্নবিশ্বাসী হাসিনা ইলেকশনের অনুষঠিত হওয়ার আগেই তার মন্ত্রীসভার তালিকা তৈরি করে ভ্যানিটি ব্যাগে রেখে দিয়েছিলেন
আওয়ামি লীগের চতূর্থ ষড়যন্ত্র :-
৯১ এ র ষড়যন্ত্রের পার্টনার বিচারপতি শাহাবুদ্দীনকে ৯৬ এ প্রেসিডেন্ট পদে আসীন করে আওয়ামি লীগ। সিইসি নিয়োগ দেয় গোপালগনজের এম এ সাঈদ । উদ্দ্যেশ্য ছিল ২০০১ এ র ইলেকশনে জিতা ! ইলেকশনে হারিয়ে চতুর্থ ষড়যন্ত্র নস্যাত হলে শাহাবুদ্দীনকে " বেঈমান" গালি দিয়েআওয়ামি লীগ দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল " কেউ কথা রাখে নি "
আওয়ামি লীগের পনচম ষড়ন্ত্র -
ভারতের সাথে ১/১১ ষড়যন্ত্র ! ১/১১ যে ভারতের ইংগিতে হয়েছে সেটা ভারতের রাষট্রপতি প্রণব মুখার্জীর বইতেই পরিষকার ! ! বইতে প্রণব মুখার্জী উললেখ করেছেন তিনি মাঈনুদদীনকে আস্বসত করেছেিলেন আওয়ামি লীগ ক্ষমতায় এলে তার বিচার হবে না ! সত্যি সত্যি হাসিনা ম ঈ নুদদিনের কোন বিচার করে নি যে তাকে জেলে ঢুকিয়েছিল ও বিষ দিয়ে মারতে চেয়েছিল ! ১/১১ সময় হাসিনা বলেছিলেন আমরাই ১/১১ এনেছি এবং ১/১১ এ র সকল কাজের বৈধতা আমরা দিব !
২০০৮ এ র ইলেকশনের পর সংসদে দ:াড়িয়ে এ রশাদও বলেছিলেন ১/১১ ভুমিকা না থাকলে আওয়ামি লীগ জীবনেও ক্ষমতায় আসতে পারত না !"
আওয়ামী লীগের ষষঠ ষড়যযন্ত্র
বিচারপতি খায়রুল হককে দিয়ে তও্বাবধায়ক আর গন ভোট বাতিল করে ক্ষমতায় থাকতে আগামীতে সব ইলেকশনে জিতের সব মেকানিজম নিজের হাতেই রেখে দিয়েছে আওয়ামি লীগ -
পাদটিকা : আওয়ামি লীগ স্বাধীনতার পর থেকে এ দেশে কখনই রাজনীতি করে নি - করেছে শঠতা গীরিংগিবাজি ছলচাতুরি আর ভারতের সাথে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতায় যাওয়া ও ক্ষমতায় টিকে থাকার ব্যবসথা -! ষড়যন্ত্র ছাড়া শুদধ রাজনীতি করে দলটির পক্ষে ক্ষমতায় টিকে থাকা বা ক্ষমতার বাইরের রাজনীতি করা সমভবপর হয় না ! দলটিতে মানবিক উপাদ:ান কম বলেই তাকে বিকলপ পথে সব সময় হাটতে হয়
সবশেষে : আওয়ামি লীগের রাজনীতির শ্লোগান ছিল ভোট ও ভাতের অধিকার ! ভাতের অধিকার পুরন হচছে সত্য তবে এটাতে আওয়ামি লীগের যতটা না সাফল্য তার চেয়ে শতগুনে সাফল্য কৃষক ও বৈজ্ঞানিকভাবে উদভাবিত হাইব্রীড ধানের ! আওয়ামি লীগ দলটি " আওয়ামি কৃষক"ও পয়দা করে না বা তার "আওয়ামি বৈজ্ঞানিক কারখানা"ও নাই বৈহাইব্রীড ধানের !আওয়ামি লীগের ভোটের অধিকার " আমার ভোট আমি দিব যাকে খুশী তাকে দিব " ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামি লীগের শ্লোগান হাইব্রীড আকার ধারন করে হয়েছে " " আমার ভোট আমি দিব তোমার ভোটও আমি দিব " ! রাজনীতি যখন চোরাবালীতে হারিয়ে যায় তখন টিকে থাকার একটাই পথ ষড়যন্ত্র !!
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
লালূ বলেছেন: ষড়যন্ত্র বন্ধের একটাই পথ সাংবিধানিক প্রতিষঠানকে নির্মোহ ভাবে কাজ করতে হবে এবং ইলেকশন হতে হবে সম্পূর্ন নিরপেক্ষভাবে
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০০
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ক্ষমতায় থাকতে হলে ষড়যন্ত্র করতেই হবে যেন। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, এরশাদ কেউ কারো চেয়ে কম যায়নি। বাংলাদেশের রাজনীতির ধারাই হয়ে গেছে এমন। আফসোস!