নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাঁদপুর সদর কচুয়া উপজেলার অন্তর্গত পূর্ব তেতৈয়া গ্রামে ১৯৮১ সালের পহেলা জানুয়ারীতে জন্ম গ্রহণ করেন। বর্তমানে সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের আইটি ডিপার্টমেন্টে কর্মরত আছেন। শৈশব থেকেই সাহিত্যিক অঙ্গনকে নিয়ে লেখালেখির চেষ্টা করে।

মনিরুজ্জামান জীবন @

মনিরুজ্জামান জীবন @ › বিস্তারিত পোস্টঃ

✍ পাকিস্তানী দেশদ্রোহীতা ✍

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:০৮

পাকিস্তানী দেশদ্রোহীতা বলছে কণ্ঠে,
মুজিব নেই বাংলার প্রান্তে।
বিদ্রোহী কবি মনিরুজ্জামান বলছে কণ্ঠে,
মুজিব আছে বাংলার ইতিহাসের পাতায় গেঁথে,
সাড়ে ষোল কোটি মানুষের হৃদয়ে বাংলা নামক ভূ - খন্ড গেল দিয়ে জাতিকে।
অবর্ননীয় ত্যাগ - তিতিক্ষার মাধ্যমে,
জীবন বাজি রেখে।
আছো তুমি সোনার বাংলার সাড়ে ষোল
কোটি বাঙালীদের প্রতিটি ঘরে - ঘরে,
নও তুমি শুধু বঙ্গবন্ধু, সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারের রক্তের বিন্দু।
তুমি ধরনীর কাছে পরিচিতি, বঙ্গবন্ধু মানে - মাথা উঁচু করে,
ত্রিশ লাখ শহীদের জীবনের উত্সর্গ।
তুমি বঙ্গবন্ধু মানে,
বাঙালী জাতির সংগ্রামী চেতনা,
তুমি বঙ্গবন্ধু মানে,
সাড়ে ষোল কোটি মানুষের আদর্শের অনুপ্রেরণা।
পাকিস্তানী বিরোধী ছাড়া,
সাড়ে ষোল কোটি বাঙালী স্বীকার করে,
তুমি বাঙালী জাতির পিতা।
স্বাধীনতার যুদ্ধে - দেশের তরে হারিয়ে গেছ তুমি,
তাইতো বাংলার রক্তাক্ত আকাশে বাতাসে শুনি তোমার. ধ্বনি,
মুজিব তোমার কণ্ঠে গাওয়া গান,
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম,
এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।
পাকিস্তানী দেশদ্রোহীতা বলে যদি,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলা থেকে হারিয়ে গেছে কবে,
শত শত মুক্তি যোদ্ধার সেনারা বলে উঠে - সাড়ে ষোল কোটি মুজিব আছে বাংলাদেশে,
হাজারো তরুন - তরুণীরা আছে অপেক্ষায়, মুজিব আবার বাংলায় আসবে ফিরে, রাখতে স্বাধীনতা ধরে।
ভয় করিনা মুজিব সেনারা কোনকালে,
স্বাধীনতার লাল - সবুজের পতাকা মুক্তি যোদ্ধাদের হাতে।
তুমি পাকিস্তানী দেশদ্রোহীদের কাছ থেকে, বাংলার ধ্বনি ছিনিয়ে এনে,
বাঙালী জাতিকে দিয়েছো সোনার খনি।
তাইতো বাঙালী জাতির হৃদয়ে রেখেছে তোমার স্বরন খানি, এক সাগর রক্তের বিনিময়ে, বাংলার স্বাধীনতা আনল যারা, আমরা তোমাদের ভুলবনা।
মুজিব তোমায় ভুলবে না এই বাংলার জাতি,
যতদিন থাকবে ঐ পৃথিবীর ইতিহাসের পাতাটি।
আর যদি না হয় কখনো পৃথিবীর বিনাশ, রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ মানে, তুমি বাংলার স্বাধীনতার ইতিহাস,
বাংলার স্বাধীনতার লাল - সবুজের পতাকা মানে, তুমিই বীর তুমি বাঙালী জাতির অহংকার।
তোমাকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে দেশদ্রোহী, জাতি সত্তাকে ক্ষত - বিক্ষত করা হয়েছে, তবুও রয়নি বসে বীর বাঙালী।
তুমি চোখের আড়াল হয়েছো সত্যি,
তুমি নিজের বিসর্জন দিয়ে রেখে গেছ
মুখের ভাষা,
দিয়ে গেছ বাংলার জাতিকে স্বাধীনতা।
মুক্তি যুদ্ধ বাংলাদেশের ক্যনভাসের ইতিহাসে,
মহাকাব্যিক একটি বহুমাত্রিক ঘটনা।
তুমি সেই প্রতিবাদ, প্রতিবোধের বীর
চেতনায় প্রধান বৈশিষ্ট্য - ভূমিকা।
তোমার সেই প্রতিবাধী কণ্ঠস্বর :- এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.