নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ আমার লেখার ও সাহসের ভিত্তি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলাই সত্যিকারের দেশপ্রেম মনে করি। সত্যম ব্রুয়ৎ!

মনোয়ার রুবেল

ফ্রিল্যান্স লেখক ও প্রাবন্ধিক

মনোয়ার রুবেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের বাজে (নিম্নমানের) ৫ কলাম লেখক!!!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

নয়া দিগন্ত পত্রিকায় গোলাম এবনে সামাদ নামে এক পাগল কলাম লিখে। জেনারেল জ্যাকব কে নিয়ে আজ লিখেছে, জ্যাকব ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন একজন ইহুদিবাদী হিসেবে। তিনি চেয়েছিলেন হিটলারের পরাজয়। তিনি ছিলেন সাবেক
প্যালেস্টাইনে ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠারও পক্ষে। ইহুদিদের
সাথে আরব মুসলমানদের বৈরিতার কারণে তিনি সাধারণভাবেই হয়ে উঠেছিলেন মুসলিমবিদ্বেষী। তিনি
চেয়েছিলেন পাকিস্তানকে ভেঙে দিতে এমনকি বিলুপ্ত
করতে....

....জ্যাকব ছিলেন ঈহুদী বাদী রাজনীতিবিদ....
... জ্যাকবের মাধ্যমেইইসরাইলের কর্মকর্তাদের সাথে তাজ উদ্দীনের প্রথম যোগাযোগ ঘটে। পরে তাজ উদ্দীন আব্দুস সামাদ আজাদকে পাঠিয়েছিলেন তেলআবিব। ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারকে সব ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতার
প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সারা বিশ্বের ইহুদি-অর্থে পরিচালিত পত্রপত্রিকায় প্রচার শুরু হয় প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে.....
.... শেখ মুজিব ১৯৭১ সালে ঠিক কী চেয়েছিলেন আমরা তা আন্দাজ করতে পারি না। কেননা এ
বিষয়ে আন্দাজ করতে পারার মতো যথেষ্ট তথ্য আমাদের হাতে নেই....


এগুলা হচ্ছে গোলাম এবনে সামাদের লেখার বিষয় বস্ত। এই পাগলের সাথে আমার একবার দেখা হয়। লোকটাকে পাকিস্তান প্রেমী একটা ছাগল ছাড়া আর কিছুই মনে হয় নি। বিএনপি খুব কদর করে। আর তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ- কলাম হিসেবে যে লেখাগুলো নয়াদিগন্তে ছাপে সেগুলা নাম্বারিং করা হহলে গোলাম এবনে সামাদ ১০০ র মধ্যে ১৩-১৪ পেতে ফেল করত। এতোটা অথর্ব লেখা নয়াদিগন্তেই ছাপে শুধু। এসব মিথ্যাচারের জন্য এদের শাস্তি হওয়া উচিত। নিম্নমানের লেখার জন্য পত্রিকা গুলো ক্যাটাগরি করা ব্যবস্থাও থাকা উচিত।

বাংলাদেশের দুটি পত্রিকা কলামের নামে আমাদের গোবর খাওয়ানোর চেষ্টা করে। নয়া দিগন্ত এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বাংলাদেশের অথর্ব ও মানহীন ৫ কলাম লেখক:
১. গোলাম মাওলা রনি ( টিনেজ বাচ্চার মত কাচা হাতের লেখা। প্রাইমারী স্টুডেন্টরাও এর চেয়ে ভালো লিখে) বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নয়াদিগন্তই ভরসা। মার্কিং করলে ১০০ এর মধ্য ২-৩ পাবে।

২. গোলাম এবনে সামাদ ( আগের লাইনে পরের লাইনে কোন মিল নাই। কি দিয়ে শুরু কি দিয়ে শেষ নিজেও জানেনা। এক প্যারার সাথে আরেক প্যারার মিল নাই। শিরোনামের সাথে লেখার মিল নাই। বানাই বানাই ইতিহাস লিখে। মিথ্যুক। বার্দ্ধক্য জনিত মস্তিষ্কের জটিলতায় ভুগছে)

৩. কাদের সিদ্দিকী
( বাংলাদেশ প্রতিদিনের বদৌলতে কি কি হাবিজাবি যেন লেখে। অসুস্থ মানুষের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু মনে হয় না। তার লেখা কেউ পড়ে কিনা জানিনা। পিতাকে পুত্র, পুত্রকে পিতা নামে গাঁজাখুরি কি কি যেন লিখে। মফস্বলের সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদকদের দিলেও তারা এসব লেখা ছাপবে না।)

৪. মিনাহ ফারাহ
(হিন্দু এই মহিলা ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হয়। আগে লিখত জামায়াত এর বিরুদ্ধে। আওয়ামীলীগ কে খুশি করতে হিটলার থেকে জিয়া নামে বই লেখে। আওয়ামীলীগ এর কাছে কোন পাত্তা না পেয়ে এখন মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে জামায়াতের পেইড এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করে! নিজের মৃত ছেলেকে কবর না দিয়ে পুড়িয়ে সৎকার করায় বিতর্কিত এই মহিলা! যাই হোক এটা বিষয়না, বিষয় হল তার হাতের লেখাও খুব খারাপ। বাচ্চাদের মত। আর পাকিস্তানি সব তথ্য ঢুকিয়ে কলাম নামে চালিয়ে দেয়) ।

৫. তসলিমা নাসরিন
(এই ভদ্র মহিলাও বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখেন। বিষয় বস্তু এক। তবে কোনদিনই তার পুরো লেখা বা অর্ধেক লেখা পড়তে পারিনি! আমার পরিচিতি কেউ সেটা পারেনি। তসলিমা নাসরিন লিখেছেন এটুকু জানি। কি লিখেছে কেন লিখছে কেউ পড়েনা। তার হাতের লেখাও কাচা। তার লেখা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কোন চিন্তা নাই বলে শুনেছি। তারা শুধু তসলিমার নাম ব্যবহার করতে পারছে এতেই খুশি।)

এগুলা ছাড়াও তুহিন মালিক, মাসুদ মজুমদার, জেনারেল ইবরাহিম আরো অনেকে খুব বাজে এবং নিম্নমানের লিখে। এদের সবারই ঠিকানা বাংলাদেশ প্রতিদিন না হয় নয়া দিগন্ত।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: রনি কাচা হলেও উচিত কথা লিখে, বাল এর সাপোর্ট করলে তার ইদানিং কার লেখা হজম করা কষ্টের !! আর বাকি দের ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রনি ২০১৩তে কুলাংগার কাদেরমোল্লারে আব্বা ডাইক্যা ফেলছে!
তাই আব্বাজানের উচিত কতাই সুন্দর কইরা লেহে।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আহা রুবন বলেছেন: যে ভাল ঘাস কাটতে পারে সে ভাল চুলও কাটতে পারবে এমন না হবারই কথা্। কিন্তু আমাদের সম্পাদকেরা হয়ত তেমনই ভাবে। কাদের সিদ্দিকী ও জেনারেল ইবরাহিমের কলাম তেমনই্। এদের লেখার চেয়ে মায়াবড়ির বিজ্ঞাপন অনেক আকর্ষনীয়।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.