নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
আমার একজন বান্ধবী আছে। নাম সন্ধি। নামের মধ্যেই একটা বন্ধু বন্ধু ভাব আছে। তার সাথে আমার পরিচয় পর্বটা বেশ সাধারন। একটা কুইজ মিস করেছিলাম। পরে স্যারের হাতে পায়ে বিশেষ তেল মেখে মেকআপ কুইজের একটি দিন নির্ধারন করলাম। নির্ধারিত সময়ে কুইজ দিতে গেলাম। দেখলাম আমি ছাড়াও আরো একজন মেয়ে আছে। স্যার পরীক্ষার প্রশ্ন দিয়ে চলে গেলেন। আমরা লেখা শুরু করলাম। কিছুক্ষন পর মেয়েটি আমাকে বলল, হাই, আমি সন্ধি। তুমি?
আমি বললাম, ও, আমি বিচ্ছেদ।
মানে?
মানে আমার নাম বিচ্ছেদ।
ওয়াও! রিয়েলী!! তাহলে তো আমাদের এক সাথে থাকার কথা। সন্ধি ছাড়া বিচ্ছেদ হবে কি করে!
মনে মনে ভাবলাম, সেরেছে! এ দেখি সের উপর সোয়া সের। একটা বিগলিত হাসি উপহার দিলাম। সন্ধি আরো বিগলিত হাসি দিয়ে বলল, ঠিক আছে এখন আমার পাশে এসে বস, আমাকে দেখাও। আমি কিছুই পারি না।
তখনই বুঝলাম, সন্ধি মানেই বিচ্ছেদের সাথে সন্ধি। আর সেই থেকে সন্ধিবিচ্ছেদ।
যাই হোক, এই ভাবেই আমাদের বন্ধুত্ব শুরু হয়। সন্ধির ব্যাপারে প্রথমে তেমন কিছুই জানতাম না। পরে জানলাম ইনি দেশের বিখ্যাত একজন শিল্পপতির কন্যা। প্রতিনিয়ত তাদের কোম্পানীর বিজ্ঞাপন টেলিভিশনে দেখি। এই তথ্য আবিষ্কার করে আমরা তো ব্যপক খুশি। চরম বিনোদিত। যাক একটা চলতি ফিরতি এটিএম বুথ পাওয়া গেল। কোন কার্ড পাঞ্চ, কোন নাম্বার টিপাটিপি ছাড়াই সুন্দর ভাবে টাকাপয়সা সংক্রান্ত ব্যাপারটি এই ভাবে দূর হবে কিছুতেই ভাবতে পারি নাই। মনে মনে ভাবলাম এই আনন্দ মহাসমাহোরে উদযাপন করা দরকার। কোন রেস্টূরেন্টে ভরপেট খাওয়া ছাড়া আনন্দ পালনের আর তেমন ভালো কোন পরিকল্পনা পেলাম না।
একদিন সময় সুযোগ বুঝে সন্ধির শিল্পপতি বাবার টাকার যে বঙ্গোপসাগর আছে, সেখান থেকে একটি ক্ষুদ্র বালু কনার সমতুল্য টাকা খরচ করিবার নিমিত্তে তাকে নিয়ে আমরা কয়েকজন খেতে গেলাম। অন্যের টাকায় সবাই সর্বদা ভূভুক্ষের মত খায়-এটাই বাস্তব। ফলে আধাঘন্টার মধ্যে ৬ জন মানুষ ১৩ প্লেট কাচ্চি শেষ করে ফেললাম। খাওয়া শেষে ওয়েটার বিল নিয়ে আসল। আমরা সবাই মিটিমিটি করে সন্ধির দিকে চেয়ে হাসছি। হঠাৎ দেখি সন্ধি আরো বড় হাসি দিয়ে বলল, বিচ্ছেদ তোমাকে অনেক ধন্যবাদ। দারুন একটা ট্রিট দিলে। তা কি উপলক্ষে দিলে সেটাই তো জানলাম না।
আমার দুটো হার্টবিট মিস হলো। বলে কি এই মেয়ে? এত বড় শিল্পপতির মেয়ে, বন্ধুদের সাথে বাইরে গেলে তাকেই বিল দিতে হবে। এটাই নিপাতনে সিদ্ধ। আর সে কিনা এখন কাপঝাপ শুরু করছে!! মনে মনে ভাবলাম মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে। খুব মিষ্টি করে হাসার চেষ্টা করলাম। কিন্তু কেন যেন, হাসি বের হল না। খানিকটা ঢোঁক গিলে বললাম, আমি কেন খাওয়াব! তোমার সাথে সবার পরিচয় হলো, ভাবলাম তুমি সবাইকে খাওয়াতে চেয়েছ, তাই খেতে আসলাম।
হা হা হা! ওহ মাই গড বিচ্ছেদ। তুমি এত ফানি! এত সুন্দর মজা কর! প্লীজ আমি একটা কোক খাব। হাসতে হাসতে আমার পেট ব্যথা করছে।
আমি তো পুরাই বিহবল হয়ে গেলাম। সবাইকে আমি ডেকে নিয়ে এসেছি। বলেছি সন্ধি খাওয়াবে। এখন কিনা উল্টা ফাপড়ে পড়লাম। আমার তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে মন চাইছে। সম্বিত ফিরে এলো সন্ধির কথায়। ও হাসতে হাসতে বলল, বিচ্ছেদ এরা তো সবাই আমার আগের সেমিস্টারের ফ্রেন্ড। তুমিই না আমাদের গ্রুপে নতুন এসেছ, তাই তোমারই তো খাওয়ানোর কথা। আর সত্যি বলতে কি জান, আমার বাবা আমাকে কোন টাকাই দেন না। আমি আসি গাড়িতে, যাই গাড়িতে। কিছু লাগলে আমি আব্বুর অফিসে ফোন করে বলি। আব্বু অফিস থেকে ব্যবস্থা করে দেয়। আচ্ছা যাও, আমি পরে একদিন খাওয়াব। এখন উঠি। আমার ক্যাম্পাসে কাজ আছে। এই বলে সে উঠে গেল। সাথে সাথে অন্যদেরকেও দেখলাম প্রতিযোগিতা সহকারে বেরিয়ে যেতে।
ওয়েটার আমার দিকে রুক্ষ ভাবে চেয়ে আছে। আমি মাথায় হাত দিয়ে বসে আছি। অন্যকে সিল মারতে এসে এইভাবে সিল খাব, কল্পনাই করতে পারলাম না। কি করা যায় ভাবছি, মাথায় একটা বুদ্ধি এল। হোটেল মালিকের কাছে গেলাম। কাছে গিয়ে বললাম ভাইসাহেব, যে বিল আসছে, তার পুরো টাকা তো সাথে নাই, আপনি একজন ওয়েটারকে সাথে দেন। আমি বাসা থেকে টাকাটা দিয়ে দিব।
হোটেল মালিক কিছু বললেন না। আমার দিকে একটা হাসি হাসি মুখে তাকালেন। তারপর আয়েশ করে মুখে একটা পান ঢুকালেন। পান চিবুতে চিবুতে বললেন, বাবাজান গত সাপ্তাহে একজনেরও এই একই রকম সমস্যা হইছিল। আমি সাথে লোকও দিসিলাম। কিন্তু আফসোস, ঐ লোক আমার লোকরে ফেলে বাসে উঠে যায়। আমি ব্যবসায়ী মানুষ। আমি কি করুম কন? আমি আমার লোকের বেতন থেকে টাকা কাইটা রাখছি। আপনের কাছে যে বিল নিয়া গেসে, সে সেই লোক। এখন ওরে বইল্যা দেখেন, সে আফনের সাথে যেতে রাজি হয় কিনা। হইলে আমার আপত্তি নাই। আর রাজি না হইলে, টাকা কেমনে দিবেন সেইটা আফনের বিবেচনা।
আমি আবার ঐ ওয়েটারের দিকে তাকালাম। তার রক্তচক্ষু এবং ভাবভঙ্গি দেখে আমার সাথে যাওয়ার অনুরোধ করার সাহস পেলাম না। এর নাম যে মাইনা চিপা সেদিনই প্রথম টের পেলাম। মাইনকা চিপা খুবই নির্মম একটি ব্যাপার। মন মনে ভাবলাম সন্ধি!!! তোরে যদি আমি বিচ্ছেদ না করছি তাইলে নিজের নাম উল্টাইরা রাখুম।
হঠাৎ একটা বুদ্ধি মাথায় এলো। সন্ধির বাবার কোম্পানীতে আমার ছোট মামা চাকরী করতেন। তার একটি কার্ড আমার মানিব্যাগে ছিল। তখন তো মোবাইল ফোন এত সহজলভ্য ছিল না। রেস্টুরেন্টের ল্যান্ড ফোন থেকে মামাকে ফোন দিলাম।
বেশ উদ্গিন স্বরে জিজ্ঞেস করলাম মামা, তুমি কই?
বাসায়, তোর মামির কোলে। গাধা! কোথায় ফোন দিয়েছিস তুই?
ওহ! আরে মামা, আমার তো মাথা ঠিক নাই। তাই তোমারে ফোন দিলাম।
মামা সর্তক স্বরে জিজ্ঞেস করলেন কি হয়েছে?
আরে তোমাদের চেয়ারম্যান সাহেবের মেয়ে আছে না সন্ধি, ঐ যে বলেছিলাম আমার খুব্ব ঘনিষ্ট বান্ধবী। ও তো একটা বিপদে পড়ছে। ভীষন লজ্জার ব্যাপার।
মামা প্রায় চিৎকার দিয়ে উঠলেন। কি হয়েছে? কোনো ভিডিও?? কোনো স্কান্ডাল?? কত টাকা চাইছে??
মামার প্রশ্ন শুনে আমি হাসব কি কাদব বুঝতে পারছিলাম না। বিরক্তি হয়ে বললাম, আরে ধেত্তেরী। কি সব আজে বাজে কথা। সন্ধিকে তোমার এই রকম মেয়ে মনে হয়। তুমি জান ও শুনলে তোমার কি হবে??
এবার মামা খানিটা শান্ত হলেন। তারপর খুব আদুরে গলায় বললেন, না না আসলে আমি তেমনটা ভাবি নি। বুঝিস না দিন কাল খারাপ। কি থেকে কি হয়ে যায়। তো এখন বল কি হয়েছে?
আমি বললাম আরে না দূর এমন কিছু না। বড়লোকের খেয়ালী মেয়ে। বন্ধুদের নিয়ে খেতে গিয়েছে, কিন্তু এখন টাকা শর্ট পড়ে গিয়েছে। হোটেলওয়ালা ঝামেলা করছে।
বলিস কি?
আরে হ্যাঁ। তো আর বলছি কি? এখন যে কিভাবে টাকা ম্যানেজ করি। সেটা পরামর্শ করতেই তো তোমাকে ফোন দিলাম। সন্ধি অবশ্য চায়নি যে আমি তোমাকে জানাই। মি অবশ্য সন্ধিকে বলেছি, আমার মামা তোমাদের কোম্পানীতে বড় চাকরী করে। তিনি একটা পারেন না এমন কোন ব্যাপারই নেই।
মামা বললেন, না না ঠিক আছে। আমাকে বলবে না তো কাকে বলবে। আফটার অল আমি তাদের কোম্পানীতে চাকরী করি।
আমি বললাম, সেটাই তো মামা। সেই কারনেই তো তোমাকে ফোন দিলাম। সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করতে পারলে তোমারই ভাল। বুঝনা মামা তোমার বস যদি জানে তার মেয়ের মানসম্মান তুমি সেফ করেছ, তাহলে কি দারুন একটা ব্যাপারই না হবে।
ঠিক বলেছিস। হোটেলের নাম আর কত টাকা বিল হয়েছে বল?
বেশি না মামা। হোটেল পূর্নিমা আর বিল মাত্র ১৬০০ টাকা।
ঠিক আছে, আমি লোক পাঠিয়ে দিচ্ছি। তুই সন্ধিকে বলবি খাবারের বিলে যেন ও একটা সিগনেচার করে দেয়। ব্যস তাহলেই হবে। আর আমার কথা বলিস, কিছু লাগলে যেন আমাকেই বলে।
আমি বললাম, ঠিক আছে, বাসায় গিয়ে মামীকেও একই কথা বলব।
এই বলে আমি ফোন রেখে দিলাম।
আহ! চরম একটা শান্তি লাগছে। মনে হল ঠান্ডা কিছু হলে মন্দ হত না। ওয়েটারকে ডেকে একটা রাম ধমক দিলাম। কাস্টমারের দিকে এই ভাবে কেউ তাকিয়ে কথা বলে!! কিছুক্ষন হম্বিতম্বি করে শান্ত হলাম। বললাম, ভালো করে ফালুদা নিয়ে আসতে। আমি ফালুদা খাই আর হোটেল মালিকের দিকে বড় বড় চোখে তাকাই।
আধাঘন্টার উপর পার হয়ে গেল। কেউ আসার কোন লক্ষন নেই। এখন প্রায় ফাঁকা হোটেল। ওয়েটারদের কে দেখলাম আমার দিকে তাকাচ্ছে। আর নিজেরা নিজেরা কি যেন বলছে। ভাবচক্কর দেখে মনে হল, তারা মনে হোটেলের বন্ধ করার চিন্তা ভাবনা করছে।
হোটেলের মালিক দেখলাম, কিছুটা নড়ে চড়ে বসল। আবার মুখে পান দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, তা বাবাজান, আফনের মামাজানের অফিস কি ঢাকার বাইরে??
ন না, ঢাকার বাইরে কেন হবে। কি বলছেন এসব। গুলশান ২ নাম্বারে।
ও না মানে কইছিলাম কি গুলশান ২ থেকে গুলশান ১ এ হাইটা আসলেও তো এতক্ষন লাগনের কথা না। সময় লাগুক সমস্যা নাই। তয় আইলেই ভালো।
আমি খানিকটা টেনশনে পড়ে গেলাম। ইয়া আল্লাহ কি যে কপালে আছে কে জানে। মামা যদি না আসে, তাইলে বহুত মুসিবতে পড়ে যাব। আমার সকল আত্মবিশ্বাস বালির বাঁধের মত চুর চুর করে ভেঙ্গে যাওয়া শুরু করল।
হঠাৎ দেখলাম সিঁড়ি বেয়ে মামা ঊঠে আসছেন। এসেই বললেন, আর বলিস না। হেঁটে আসলেও এত সময় লাগত না। যে জ্যামের জ্যাম। তাই এত দেরী হল। তা সন্ধি কই?
মামাকে দেখে আমার হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে এল। খুব দুঃখি মুখ করে বললাম, ও কেমনে থাকে বল, এই খানে লোকদের যে ব্যবহার। টাকার জন্য তো পারলে মাইর দেয়।
মামা একটা সেই রকম একশনে গেলেন। নানারকম ধাপকি ধুপকির পর মামা শান্ত হলেন। হোটেলের বিল দিয়ে বের হলে এলাম।
তারপরের ঘটনা খুবই সাধারন। মামা চলে যায় আর আমি ক্যম্পাসে যাই। সন্ধিকে খুঁজে বের করি। তাকে বলি, আমাকে যে সিল মেরেছ, সেটাতে তোমার একটা নিষ্ঠুর অটোগ্রাফ থাকলে ভাল লাগবে। তাই এখানে একটা সুন্দর আটোগ্রাফ দিয়ে দাও।
সন্ধি সুন্দর করে একটা অটগ্রাফ দিল। কৃতজ্ঞতা স্বরুপ সেখানে একটা হার্ট এর সাইন একে দিল। আমি ফেরার পথে মামাকে দিয়ে এলাম।
মামা ভূলে পকেটে করে সেই বিল বাসায় নিয়ে যায়। মামি সেই হার্ট সম্বলিত সাইন খানা দেখে ফেলেন। তারপর আসলে যা হবার কথা তাই হয়েছিল।
এই ঘটনাটি অনেক পরে, যে সন্ধি আমাদেরকে প্রথম খাওয়ায়, সেদিন আমি ফাঁস করি। খোদ সন্ধির বাবার সামনে। এত প্রান খোলা হাসি অনেকদিন আমি কাউকে দিতে দেখি নি। আর সন্ধি! কি আর বলব! এমন রাগী চেহারা ! আমি বহুত দিন দেখি নি।
আর একটা জিনিস পরে জানতে পারি, তা হল, সুন্দরী মেয়েদের সামনে অনেক ছেলেই নিজ বন্ধুদের সাথে প্রতারনা করে। যেমনটা করেছিল আমার বন্ধুরা। সবাই ভালো থাকার জন্য চামে সন্ধিকে আমার প্ল্যানের কথা আগেই জানিয়ে আসে। ফলশ্রুতিতে আমার সেই নির্মম মাইনকা চিপায় পড়া।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে কি করেন না!! আগে পড়বেন তারপরই না ভালো লাগা দিবেন।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: পুরোই জীবন থেকে নেয়া দেখছি। হাহাহাহাহাহাহাহাহা।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাইসেন না। শুধু জীবন থেকে নেয়া না, জীবনের নির্মম সময় থেকে নেয়া। সাইজ দিতে না পারলে, উল্টা সাইজ খাইছিলাম।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চ্রম চ্রম বেশি চ্রম আফনের দেহি মেলা বুদ্ধি + ,মেলাদিন পড়ে সামুতে ভালো কিছু পড়লাম আর হাসলাম।থ্যান্কস ব্রো।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ চেয়ারম্যান ভাই। আপনার ভালো লাগছে, আমি খুশি। আজকে বিকেলে হঠাৎ ঘটনাটা মনে পড়ল। তাই লিখে ফেললাম। অনেকদিন সিরিয়াস পোষ্ট দিসি। এখন কিছুদিন ফান পোষ্ট হোক।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
স্বপনবাজ বলেছেন: সাবাস !
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন:
পোষ্টের কত % কাল্পনিক??!!!
ভালো লাগল!!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ । ইহা একটি নন কাল্পনিক প্রযোজনা।
আমি একজন খাঁটি মানুষ। আমার সবই খাঁটি।
ছোট খাট দু একটি কাল্পনিক ব্যাপারতো যোগ করতেই হয়!!!
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
খায়ালামু বলেছেন: মারাত্তকজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জ +++++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আস্তে খাইয়েন ভাই।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: বভুত মজাক পাইলাম। ++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ কায়রো ভাই। সেদিন আড্ডা দিয়ে মন ভরে নাই। আবারও আড্ডা দরকার।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৫ম টা আমার বিচ্ছেদ চাই না সন্ধি চাই
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা । তাই না??
৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: দুর্দান্ত
সবচেয়ে ভালো লেগেছে লেখার স্টাইল, এক নিঃশ্বাসে পড়ে নেয়ার মত । আর ঘটনার নাটকীয়তার কথা না হয় না ই বললাম
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। আপনাদের ভালো লাগছে দেখে শান্তি পাইলাম।
আরো ভালো লেগেছে, সেদিন সব ঠিক মত হয়েছে দেখে।
নইলে গেসিলাম।
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: চরম! হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল
এখন কোক খাওয়া দরকার
++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চলেন, আমারও লিখতে লিখতে হাত ব্যথা। আপনিও খান, আমারেও খাওয়ান।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৩
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: দারুন মজার মেয়েঘটিত কেলেঙ্কারি থুক্কু বান্ধবীঘটিত মধুর ঘটনা
মজার পোষ্ট। ++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তওবা তওবা! এটা কি বলেন! মেয়ে ঘটিত কেলেংকারি! হাহা!
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭
অচিন আলো বলেছেন: পইড়া মজাই পিলাম।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। মজা দিতে পেরে আমি খুশিত!
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: দারূণ মজার ব্যাপার ।
তা সন্ধির সাথে সন্ধিতা কী এখনো আছে ? থাকলে উনাকেও এই পোস্টটা দেখায়েন।
এই পোস্ট উপলক্ষে হয়তো আরেকটা ট্রিট হয়ে যাবে , বিল কে দেবে সেটা আগেই ঠিক করে নিয়েন কিন্তু।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী সন্ধির সাথে যোগাযোগ আছে। বুঝেন না! সন্ধি বিচ্ছেদ!!
থাক! আর ট্রীট লাগবে না।! অল্পের জন্য বাইচা গেসিলাম।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮
ভিয়েনাস বলেছেন: আপনার দেখি উপস্থিত বুদ্ধি ব্যপক... বিপদেও কুল থাকতে পারেন
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ধন্যবাদ। ইয়ে মানে, এইগুলো হইল, কিরিঞ্চি বুদ্ধি।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: লেখা যথারীতি সেই রকম হইসে । ++++
আর কত সন্ধি বিচ্ছেদ দেখব ? এবার শুধু সন্ধি দেখতে চাই ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আহা! মধু মধু!। সাথে ফুলচন্দন!
বন্দি থাকলে সন্ধি কেমনে হবে
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হা হা আমি ব্যকরণ বুঝি না আজকে ভাল বুঝলাম!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাক, আমার চেষ্টাটা তাহলে বিফলে যায় নি। তোমার কথা ভেবেই লেখা! তুমি বাংলায় বড্ড কাঁচা!
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: বালের কাহিনী। পূর্নিমা হোটেলের মালিক বেলু আর মেহেদীরে আমি ভালো কইরাই চিনি। ওগো যত ব্যবসা আছে তা দিয়া আপনার সন্ধির কয়টা বাপরে কিনতে পারব আমি জানিনা তবে ওরা কাউন্টারে বইসা থাকার মত পাবলিক না। বেলুভাই হোটেলে আসে তাও প্রতিদিন না আর আসলেও আধা ঘণ্টা থেকে হিসাব নিয়া চইলা যায় আর মেহেদী হোটেলে মনে হয় বছরেও একবার আসেনা। যাই হোক ভূল ইনফরমেশনটা দিলেও কাহিনীটা কিন্তু ভালোই লাগছে। তবে সত্য কাহিনী বইলা মনে হয়না।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: : ভাই, বুঝেন না কেন! বালের কাহিনী বইলা কথা!!! তয় ৫ নাম্বার কমেন্টের উত্তর খানা দেইখেন। তখন আপনার বাল ঘটিত ব্যাপারটি বুঝিতে সুবিধা হইবে।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর ভদ্র মুখে কথা বলবেন। আমার ব্লগে ভদ্রলোকদের আগমন হয়। অভদ্রলোকদের আমি উপযুক্ত গদাম সহকারে বের করে দেই। আপনি প্রথম বার এসেছেন। তাই বেশি কিছু বললাম না। কার কয়টা বাপ আছে সেই চিন্তা আপনার করার দরকার নাই। তবে যে বাপের পোলাপাইন অন্যের বাপের সংখ্যা জানতে চায়, সে আর যাই হোক, তাকে ভদ্রবাপের পোলা হিসেবে মানতে কষ্ট হয়।
কিন্তু তার পর কিছু করার থাকে না। অনেক সময় অনেক কিছুই কল্পনা করে নিতে হয়। যেমন আমার গল্পটি কাল্পনিক হলেও সত্য, তেমনি আপনি বা আপনার পরিচয় কাল্পনিক হলেও সত্য।
ভালো থাকবেন।
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: হা হা হা।ঘুমানোর আগে ভালমতেই একবার হাইস্সা লইলাম
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
হাসান হাফিজ পাশা বলেছেন: অস্থির অবস্থা । হাসি থামাতে পারসি না ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: থামেন থামেন ভাই! অস্থির হইয়েন না।!!!!
২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ওরে, মজারে.......
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আপনার গল্প বানানোর হাত তো বেশ ভালো। ভালোই লাগলো।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। এটাই তো একজন গল্পকারের স্বার্থকতা!!
২২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
অনীনদিতা বলেছেন: দারুন মজা পেলাম আপনার মাইনকা চিপায় পরা দেখে
দোয়া করি, ঘন ঘন যাতে এমন মাইনকা চিপায় পড়েন
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। এমন দোয়া কইরেন না। !
পরে বাস্তবে হইয়া গেলে কিন্তু বিপদে পইড়া যামু।
২৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! মজা পাইলাম খুব।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হামা ভাই! এই ধরনের সিচুয়েশনে পড়লে মজা অতি সুন্দর ভাবে টের পাওয়া যায়।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৯
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: তু তু তুতু তারা,মানুষ খায় এভাবেই ধরা!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। মজার কমেন্ট তো!!!
২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: হায়রে তুমি তাইলে আগে থেকেই এমন ছিলা :-< :-< :-< :-<
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আহেম আহেম! কি বলছ কি এই সব!!
২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: মজা পাইলাম ++++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৩
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আরে বেল তো একদম ফাটাইয়া ফেলছেন গো ভাই ...
সেইরকম হইছে ...
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা হা। ধন্যবাদ ভাই।
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৭
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: মজার ঘটনা। আপনি ভাই আসলেই একটা জিনিয়াস।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, এটা কি কইলেন ভাই।
এই সব ছোট খাট ঘটনা কইয়া আপনাদের সাথে মজা করি আর কি।
২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৫
বাংলার হাসান বলেছেন: সন্ধির মায়ায় আজও আছে কে যেন বন্ধী
চমৎকার ++++++++++ রাখেন।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সংঘাতিক ভাই
আমারে একটা আইডি দিবেন??
৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৯
রুদ্র মানব বলেছেন: চরম বললেও একটু কম হয় মনে হয় , পুরাই সেইরম চ্রম হইছে
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্র ভাই।
৩১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৭
মাক্স বলেছেন: হাস্তেই আছি হাস্তেই আছি
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পানি খাও পানি খাও!!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যত হাসি তত কান্না! বলে গেসে রামসন্না!!
৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৩
মাক্স বলেছেন: রামসন্না সাহেবরে তো চিন্লাম্না
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। চিনবা চিনবা!!! সময় আসুক সবই চিনবা।
৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
জাতিস্বর বলেছেন: অস্থির,চরম,সেইরাম,মারাত্মক___কোনটা রেখে কোনটা বলি????
বেশিইইইইইইই জোসসসসসসসসসসসসস।
রাতে ঘুমাতে যাবার আগে একটা হাসির সেশন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যাবে।
চালায় যান।এমন পোস্ট আরো চাই।
নির্মল আনন্দ চাই।
+++++++++++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আসলে অনেকদিন ভারী ভারী পোষ্ট পড়তে পড়তে এক ঘেয়েমী পেয়ে বসেছিল। ব্লগ যে একটা বিনোদনের অংশ হতে পারে, সেটা ভূলে গিয়েছিলাম। তাই ভাবলাম কিছুক্ষন আনন্দ করি। আপনাদের ভালো লাগছে দেখে আমার অনেক ভালো লাগছে।
৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
একজন আরমান বলেছেন:
শাবাশ।
এই না হইলে নোয়াখাইল্লা
কি হয়েছে? কোনো ভিডিও?? কোনো স্কান্ডাল?? কত টাকা চাইছে??
শরম শরম। :!> :#>
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাই হোক, আমি এটাই আশা করছিলাম। কেউ বলবে এই না হলে নোয়াখাইল্লা। আসলে নোয়াখালীর মানুষের সমকক্ষ বা টেক্কা দেয়ার ক্ষমতা শুধু বরিশাইল্লাদেরই আছে।
ওহ আর একটি বিষয়, যদিও রির্টান কমেন্ট ব্যাপারটি হাস্যকর লাগে আমার কাছে। তবে কমেন্ট তো কমেন্টই। আর কমেন্টার মানে অতিথি। আর অতিথি তো অনেক ধর্মে প্রাকপুজনীয়। আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৩৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০
আশিক মাসুম বলেছেন: সুন্দরী মেয়েদের সামনে অনেক ছেলেই নিজ বন্ধুদের সাথে প্রতারনা করে।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! একদম সরাসরি মেসেজে চলে গিয়েছেন দেখছি। !! বড়ই বিচক্ষন !! সুন্দর সুন্দর।
যাইহোক কমেন্টার মানে অতিথি। আর অতিথি তো অনেক ধর্মে প্রাকপুজনীয়। তাই আপনাকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
৩৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩১
একজন আরমান বলেছেন:
রির্টান কমেন্টের ব্যাপারে বলি -
যারা আমার পোস্টে কমেন্ট করে আমি তাদের পোস্টে যাই। আর যারা অনুসরণে থাকে তাদের পোস্টেও যাই। কিন্তু আমি ব্রাজিলের খেলা দেখতে ছিলাম। তাই মিস হয়েছিল। আর পরে যখন এসে দেখলাম তখন পড়ে কমেন্ট করলাম। আপনি এভাবে একটা খোঁচা দিবেন আমি আশা করিনি। আর আমাকে অন্তত আপনার ভালো চেনার কথা।
আর হঠাৎ করে আপনার সম্বোধনে পরিবর্তনের কারণটা জানতে পারি কি?
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি অবশ্যই আপনাকে চিনি। আমি ভেবে দেখলাম, আপনি বলতে ইদানিং আমার মজা লাগছে। তাই বলছি। যেদিন বিরক্তি লাগবে সেদিন আবার অন্য সম্বোধনে চলে আসব। হাহা!
খোঁচা না, একটু রসিকতা করলাম।
৩৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
একজন আরমান বলেছেন:
বড় ভাইয়েরা এইরকম কঠিন রসিকতা করলে খারাপ লাগে।
যাই হোক।
ঘুমাতে যাচ্ছি।
দেখা হবে। কথা হবে।
ভালো থাকুন। শুভ সকাল।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: রসিকতা কম বেশি আমরা সবাই করি। কেউ জেনে করে আবার কেউ না জেনে করি। তবে মূল ব্যাপার হলো রসিকতা ও রস।
অবশ্যই দেখা হবে। কথা হবে।
আড্ডা হবে। শুভরাত্রি।
৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
আশিক মাসুম বলেছেন: ভাই জানের এহেন পরিবর্তন দেখিয়া জারপর নাই বিচলিত কিংবা মর্মাহত। আচমকা এরুপ পরিবর্তন দেখিয়া,ভাবনায় কোন কূলকিনারা খুজাইয়া পাচ্ছিনা। ভয়ে হাত পা কাঁপিতেছে , সামনে মহা বিপদের আশঙ্কা হইতেছে
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা আবার কি বলিলেন!!!! আপনার মন্তব্য পড়িয়া আমি নিজেও বড় আশংকার মধ্যে আছি-না জানি আপনি কি আশংকা করিয়াছেন!
মর্মাহত হবার কিছু নেই। মাঝে মাঝে পরিচিত সম্পর্ক গুলোর মধ্যে একধরনের ডাইভারশেন দরকার। এটাকে বলে সম্পর্ক উন্নয়ন।
৪০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২১
দি সুফি বলেছেন: হাহাহাহা ভালই চিপায় পরছিলেন
লেখার মান - অসাধারন। ভেবেছিলাম, শুরুটা দেখে ঘুমাতে যাব। কিন্তু শুরু করে, পুরোটা না পড়ে উঠতে পারলাম না
আপনার আগের লেখাটা এখনও পড়তে পারিনি, একদমই সময় পাচ্ছি না। দেখি কাল অবশ্যই পড়ে ফেলব ইনশাআল্লাহ্
২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সুফি ভাই। অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম।
আসলে ব্লগে ইদানিং নানা রকম কদর্য জিনিস দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে গেলাম। তাই ভাবলাম দেখি কোন ভাবে রস আনয়ন করা যায় কিনা।
সেই লক্ষে এই প্রচেষ্টা।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
৪১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ইদানীং আপনার সব লেখাই পড়ার চেষ্টা করছি। ভাল লিখেন আপনি।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন
৪২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৬
আবিদ ফয়সাল বলেছেন: হা হা প গে
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৪৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: সেইরকম হইছে ..
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধইন্না লন ভাই!
৪৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আফটার কমেন্ট নং৭।
ঐ দিন আড্ডা দিয়া আমার কিচ্ছু ভরে নাই মন, পেট কিচ্ছু না। কিচ্ছু না।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঐ দিন আপনি তো বেশিক্ষন থাকতে পারলেন না। অল্পক্ষন আড্ডা দিলে মন প্রান কিছুই ভরবে না।
৪৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
কালোপরী বলেছেন: প্রথমটুকু পড়তে মজা পাচ্ছিলাম, শেষে এসে কেন যেন মন খারাপ হয়ে গেল
ভাল থাকবেন
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওমা কেন?? মন খারাপ করবেন কেন? একটা নিখাদ বিনোদন মূলক পোষ্টে যদি মন খারাপ হয় তাহলে যাব কোথায়????
৪৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
তাসজিদ বলেছেন: সুন্দরী মেয়েদের সামনে অনেক ছেলেই নিজ বন্ধুদের সাথে প্রতারনা করে।
কথা সত্য।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, পুরা পোষ্ট পইড়া এইটা বাইর করছেন!! মানে আমারে তো পুরারি মাইর খাওয়ানোর ব্যবস্থা করছেন!!
৪৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
রবি কিরণ বলেছেন: ব্যাপক অভিজ্ঞতা হয়ছে ত আপনার।আমার যেন কখনও এ রকম না হয়।বড়লোকের মেয়ে শুনলে আত্মা চমকে ওঠে।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অভিজ্ঞতা তা যা হয়েছে বলতে পারেন। আমি আসলে কিছুটা কাটছাট আর কিছ জিনিস পরিবর্তন করে লিখেছি। নাহ তবে আমার এই ফ্রেন্ড টা বেশ ভালো। হাহা!
৪৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
শীলা শিপা বলেছেন: বিব্রত বালকের বিব্রত হওয়ার কাহিনী বেশ মজার
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সবই আপনাদের কৃপা!!!
৪৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: মজাক পাইসি
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: মামা প্রায় চিৎকার দিয়ে উঠলেন। কি হয়েছে? কোনো ভিডিও?? কোনো স্কান্ডাল?? কত টাকা চাইছে??
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি মিয়া এই লাইনটাই ক্যপচার করলেন হাহা!
৫১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
আল ইফরান বলেছেন: মজা পাইলাম
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১
আমিভূত বলেছেন: সকালে অফিসে যেয়েই আপানার লেখা পেয়ে দেরি না করেই পড়েছি
তা ভাই এভাবে শুধু বান্ধবী নিয়ে খেলে তো এমন হবেই ,পূর্ণিমাতে খান আর আমাদের ডাকেন না ,এমনতো হবেই
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আশা করি ভালো আছেন।
আমি তো টিপিক্যাল বান্ধবী ভাবি নাই।
আমি তো ভাবছিলাম এটিএম কার্ড
আমি ভূলেই গিয়েছিলাম এটিএম কার্ডও মাঝে মাঝে আটকে যায়, কিংবা টাকা থাকে না। ইদানিং বান্ধবীগুলো সব ডিবিবিএল এর এটিএম বুথ হয়ে গিয়েছে। প্রায়ই কাজ করে না।
৫৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫২
আমিভূত বলেছেন: ওয়াও আমার কমেন্ট একশএক তম
লেখায় ++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শুধু তাই নয়, আমার ব্লগের এক বছর পূর্তিতে আপনিই প্রথম মন্তব্য করেছিলেন। আমি ঢাকার বাইরে থাকায় সময় মত রিপ্লে দিতে পারি নি।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
৫৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
মৃন্ময় বলেছেন: তা ভাই এভাবে শুধু বান্ধবী নিয়ে খেলে তো এমন হবেই ,পূর্ণিমাতে খান আর আমাদের ডাকেন না ,এমনতো হবেই!!!!!!!!!!
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধুরু ভাই! এডি কি কন! আফনে তো আর বান্ধবী না। !!!
৫৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন দেশি ভাই। হাসতে হাসতে শ্যাষ। ভাই সন্ধি আপু কি এখন বিচ্ছেদ হয়ে গেছেন, নাকি এখনও আছেন??
আর একটি কথা আপুর হার্ট এর সাইন এঁকে দেয়া অটুগেরাফের কুনো ফডুকপি রাখেন নাই?? তাইলে আমরাও দেখতাম।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আহেম আহেম! এই সব দেখন ভালা না দেশি। সন্ধি তো বিচ্ছেদ হবেই।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দেশি ভাই।
অঃটঃ সময় সল্পতা, মোবাইলে চার্জ শেষ ইত্যাদি প্যারার কারনে আপনাকে বলে আসতে পারি নাই । মনে কিছু নিয়েন না।
৫৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
নেক্সাস বলেছেন: বুদ্ধিতো ভালই জমাইছেন। ধার দেওয়া যাবে নাকি কিছু..?
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হে হে হে! ঠিক আছে লাগলে কইয়েন। আমরা আমরাই তো!
৫৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
এম হুসাইন বলেছেন: নেক্সাস বলেছেন: বুদ্ধিতো ভালই জমাইছেন। ধার দেওয়া যাবে নাকি কিছু..?
পিলাচ +++++++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৫৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
s r jony বলেছেন:
ইয়ে ভাইজান, সন্ধির মুবাইল নম্বর'টা আছে?? নিদেন পক্ষে ফেবু আইডী ???
(ঝরতে থাকা লুলের ইম হবে)
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার অবস্থা দেইখা নাম্বার দেওয়ার সাহস পাইতেছি না। আপাতত আপনারে লোল মুছার জন্য বড় একটা গামছা দিলাম।
৫৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
মেহেরুন বলেছেন: Click This Link
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! ইদানিং আপনি দেখি মন্তব্য করেন না, খালি লিংক দেন।
ভাই রে আমার ব্লগে আসতে বলেন।
৬০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কি কাণ্ড ! কঠিন চিপায় পড়ছিলেন ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইহার নাম মাইনা চিপা!!!
৬১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাল্পনিক ভালবাসা মনে আছে..বলেছিলাম একটি কবিতায় আপনার নাম ব্যবহার করেছি সেটি আজ পোস্ট করেছি পড়ার দওয়াত থাকলো।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমি অবশ্যই যাব।
৬২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
শিপন মোল্লা বলেছেন: উরে আল্লাহ্ আমি দেখি এই পোস্ট মিস করে গেছিলাম। তয় ফাটা ফাটি ভিশন মজা পেলাম জীবন কাহিনি পড়ে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা!!! ধন্যবাদ।
৬৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চরম
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: হা হা হা হা
দাঁড়ান ভাই আরেকটু হেসে নিই
হা হা হা...............
এক নি:শ্বাসে পড়লাম। এক কথায় চমৎকার। যাহোক সুন্দর একটা নাম পাইলাম বিচ্ছেদ ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। বেশি হাইসেন না কিন্তু কইলাম। দিন সবারই আসতে পারে।
৬৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০২
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনার কি মাথা খারাপ হইছে!!!! গল্প টা যে আমার ভালো লাগছে সেটা না বুঝার তো কথা না। আমি কিন্তু বলছি যে ভূল ইনফর্মেশন দিলেও আপনার লেখাটা ভালো হইছে। তবে বাল কথাটা ইউজ করে ফেলায় আমি সেইসময়ই লজ্জিত ছিলাম কারন আমি আপনাকে পরিচিত ভেবেছিলাম কিন্তু আপনি আসলে আমার পরিচিত কেউ নন। কিন্তু স্যরি বলতে পারিনি কারণ সেইসময় ব্রাজিল বনাম ইটালির খেলা শুরু হয়। এরপর আর ব্লগে লগইন করা হয়নি। আজকে দেখে আমার আশংকাও সত্যি মনে হল। অপরিচিত একজন অবশ্যই এই কথাটিকে সহজভাবে নিবেনা কিন্তু পরিচিত এই ধরুন উৎকৃষ্টতম বন্ধু বা লিসানি এরা এতটা গুরুতরভাবে নিতনা যেটা আপনি নিলেন। আসলে স্যরিটা সেদিনই তাৎক্ষণিকভাবে দিলেই ভালো হত।
আর আপনার সন্ধির বাপের কথা এজন্যই বলেছিলাম যে আপনি গল্পে সন্ধির বাবার টাকার উল্লেখ করেছিলেন আমি জানি (যদি গুলশান ১ এর হাবিব সুপার মার্কেটের পূর্ণিমা রেস্টুরেন্ট হয়ে থাকে) যে পূর্ণিমার মালিকের কত টাকা আছে। একচ্যুয়ালি ওদের আসলে কোন বিজনেসটা নাই। রিয়েল এস্টেট, ইলেক্ট্রনিক্স, ওষুধ, টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ঠিকাদারি, কসমেটিক্স এমনকি বিপিএলের টিম খুলনা রয়েল বেঙ্গলসের মালিক ওরা। একসময় চ্যানেল ওয়ানের মালিকও ছিল। মেহদীর শশুর কহিনূর কেমিকেলসের মালিক। সোজা ভাষায় বলতে গেলে বসুন্ধরা গ্রুপ সহ অল্প কিছু ব্যাবসায়ী পরিবারেরই ওদের মত টাকা আছে। কাউন্টারে বসে থাকা কাউকে যদি মালিক মনে করে থাকেন তাহলে ওরা কর্মচারী বা ম্যানেজার ছাড়া আর কেউ নয়। কিন্তু এই ভূলটা নিশ্চয়ই আপনারে ফাসি দেয়ার মত অপরাধ না আবার কয়টা বাপ উল্লেখ করে আমিও সন্ধির পিতৃপরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাইনি। আমি বুঝাতে চেয়েছিলাম সন্ধির বাবার টাকা আর ওদের টাকার একটা তুলনামূলক ব্যখ্যা দিতে এবং আমি জানি যে এইরকম তুলনা অহরহই মানুষ দেয়। তবে আমার সতর্ক হওয়া উচিৎ ছিল। অপরিচিত কারো ব্লগে গিয়ে এরকম কমেন্ট করা আমার স্বভাবের সাথে যায়না।
তবে আমি এও বলেছিলাম সন্ধির কয় বাপেরে কিনতে পারবে আমি জানিনা । খেয়াল করে দেখবেন একটা সংশয় আমি রেখেছিলাম কমেন্টে। কারণ অনেক শিল্পপতিরই আজকে হাজার কোটিটাকা আছে। যেহেতু সন্ধির বাবার পরিচয় জানিনা হয়ত সে পারটেক্সের হাসেমের মেয়ে হতে পারে বা সালমান এফ রহমান, লোটাস কামাল, সিলভার সেলিম বা আজম জে চৌধুরীর মেয়ে হলে বা এরকম আরো অনেক নাম আছে তাদের মেয়ে হলে আলাদা কথা। ব্রো আপনার বুঝতে হবে আপনি এমন একজনকে গল্পে এনেছেন যে আমার পরিচিত এবং এটাও সমস্যা না আপনি তাকে একটু ভূলভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যে আপনি টাকাজনিত সমস্যার জন্য তার কাছে গেছেন অথচ আমি জানি এইসব সমস্যার জন্য যদি কোন কর্মচারী মালিকের কাছে পাঠায় তাহলে মালিকের কাছ থেকে চরমভাবে তিরস্কৃত হবে। এইটাও কি মেজর কোন প্রবলেম? আপনি লেখাকে আরো বেশী আবেদনময় করতে এই প্রেজেন্টেশনের আশ্রয় নিতেই পারেন সেই অধিকার আপনার আছে। এটাও সমস্যা না সমস্যা ছিল আপনি এমন একজনকে ভূলভাবে গল্পে প্রেজেন্ট করেছেন যাকে আমি চিনি এবং তাৎক্ষনিক কমেন্টে আমি আমার একটা মেকি এবং ভূয়া ক্ষোভ প্রকাশ করেছি। হ্যা ব্রো আমার ক্ষোভটা ছিল মেকি আর ভূয়া। হ্যা কেন আমি ব্যাপারটাকে এভাবে সিরিয়াসলি নিব? আপনি আমার বাপকে এভাবে চিত্রিত করলেও আমি রেগে যেতামনা। তবে আমার ভূল যে আমি ভূল জায়গায় ভূল ভাবে আমার মতামত ব্যাক্ত করেছি।
দেখুন কয়বাপ বা একবাপের বা বহুবাপের সন্তান এইগুলো ব্লগের খুব পরিচিত শব্দ এমনকি বাস্তবেও। কিন্তু আমি কখনো এই গালি ব্যাবহার কিরিনি। কারণ জেনেটিকয়ালি এটা সম্ভবনা। একের অধিক বাপ তো দূরের কথা একের অধিক মাও সম্ভবনা। সো এই মিনিগলেস গালি আমি সন্ধিকে কেন দিব? এইজন্য অবশ্য আপনি দায়ী নন। দায়টা আমারই। হ্যা আমি দোষের দায় নিতে জানি। আমার ফ্যামিলি থেকে আমি সেই শিক্ষাই পেয়ে এসেছি। কিন্তু প্লিজ আপনি এটাকে আমার দুর্বলতা ভাববেননা। এখানে আমার ভূল হয়ে না থাকলে কেউ আমার বাপ তুলে গালি দিলে আমি তারে ছেড়ে কথা বলতামনা। আমি নিজে বাপ তুলে কখনো গালি দেইনি ছাগু ছাড়া ঠিক তেমনি কেউ বাপ নিয়ে প্রশ্ন তুলুক সেটাও পছন্দ করিনা। আনফরচুনেটলি এমন একটা কমেন্ট করলাম যেখানে আমি মিন না করলেও আরেকটা মেয়ে ভাবতে পারে যে তার জন্মদাতার পরিচয় নিয়ে আমি সন্দেহ প্রকাশ করছি। আসলে আমি স্বল্প ভাষায় টাকার একটা তুলনা করতে চেয়েছিলাম মাত্র।
ব্রো ভূল বুঝাবুঝির জন্য আমি সট্যি দুঃখিত। আমি ভালো না খারাপ সেটা বলতে চাইনা কিন্তু দোষ যে আছে সেটা তো বুঝতেই পারছেন। পারফেক্ট মানুষ হলে এই পরিস্তিতি ক্রিয়েট হতনা। তবে দোষত্রুটি শুধরে চলতে চাই। আপনি যদি এরপর গুলশানে আসেন তাহলে দেখা করতে পারেন আমার সাথে, আশা করি বুঝতে পারবেন আমি ভদ্র না অভদ্র বাপের সন্তান। আফসোস একটা কমেন্টের জের ধরে আমার অসুস্থ বাপটারে আপনার কাছ থেকে বাজে গালি শুনালাম। আমি স্বীকার করি এর দায়টা আমারই। আমি এরজন্য আসলে ক্ষমাপ্রার্থী এমনকি আমার বাবার কাছেও।
আজ থেকে ৫-৬ বছর আগে হলে আপনার সাথে হয়ত ঘাড়ের রগ ফুলিয়ে তর্ক করতাম। আপনার খোজখবর নিয়ে আপনাকে খুজে বের করতে চাইতাম। কিন্তু সেইদিন গত হয়েছে। এখন আর মানুষের বাহ্যিক পরিচয়, টাকা পয়সা এইগুলিকে ধর্তব্যের মধ্যে আনিনা। এখন মানুষ পরিচয়টাই মূখ্য। আফসোস তাৎক্ষণিক একটা মন্তব্যে আমার হাত থেকেই কার বেশী টাকা সেই তুলনামূলক একটা কমেন্ট বেরোল। এর চেয়ে লজ্জার আর কি থাকতে পারে। আমি আপনার আর আপনার বান্ধবীর কাছে এজন্য লজ্জিত। দেখুন ব্রো আপনি সত্য লিখছেন না মিথ্যা লিখছেন সেইসব বড় কোন ব্যাপারনা, সন্ধির বাবার বেশী টাকা না মেহদীর বাবার বেশী টাকা সেটাও বড় ব্যাপার না বড় ব্যপার হল খুবই হাসির একটা গল্প পড়ে তাৎক্ষণিক একটা কমেন্ট করতে গিয়ে আবেগ কন্ট্রোল না করতে পেরে নিজের দোষে নিজের বাপকে গালি খাওয়ালাম। এখানে আমার হাত না থাকলে একটা স্বান্তনা ছিল কিন্তু দায় তো আমারও ছিল। নিজের দোষে নিজের বাপকে গালি খাওয়ানোর মত দুর্ভাগ্য যেন আর না পড়তে হয় সে ব্যাপারে এখন থেকে সচেষ্ট থাকব। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! খাইছে! এত বড় একটা মন্তব্য পাওয়া আসলে বিশাল ব্যাপার। আসলে সামগ্রিক বিষয়ে মেজাজ খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। যাই হোক,
বাদ দিন, এই ব্যাপার নিয়ে আসলে খুব বেশি কিছুর বলার দরকার নেই।
আমি আপনাকে ভুল বুঝছি না। আপনিও আমাকে বুঝবেন না। আমিও আপনাকে কটু কথা বলেছি। দুঃখ প্রকাশ করছি। ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা।
৬৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: হাহাহা......মজা পেলাম পড়ে
৬৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৪
টুনটুনি সুখি বলেছেন: হা হা হি হি ভিশন মজা পেলুম ,
৬৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
তাসজিদ বলেছেন: ধরা খাইছি।
পোস্ট না পরে মন্তব্ব আর না।
৬৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
সিয়ন খান বলেছেন: মজা পেলাম
৭০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
এরিস বলেছেন: ভিয়েনাস বলেছেন: আপনার দেখি উপস্থিত বুদ্ধি ব্যপক... বিপদেও কুল থাকতে পারেন
৭১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
অহন_৮০ বলেছেন: মামা প্রায় চিৎকার দিয়ে উঠলেন। কি হয়েছে? কোনো ভিডিও?? কোনো স্কান্ডাল?? কত টাকা চাইছে??
৭২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: কোনো ভিডিও?? কোনো স্কান্ডাল?? কত টাকা চাইছে??
৭৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হা হা হা
৭৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাব্বাহ, আপনি তো ভারী চমৎকার গল্প লিখতে পারেন! খুবই মজার হয়েছে এ গল্পটা! এবং প্রতিমন্তব্যগুলোও চমৎকার!
গল্পে প্লাস + +
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
অনীনদিতা বলেছেন: আগে ভালোলাগা
পরে পড়া