নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফিচারঃ রহস্যময় স্কাই কেভ বা আকাশের গুহা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

উত্তর মধ্য নেপালের তীব্বত এবং চায়না সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় একসময় মুসট্যাংগ (Mustang) নামক একটি রাজ্য ছিল যা পৃথিবীর অন্যতম দূর্গম এবং প্রাচীন স্থানগুলোর একটি। হিমালয় পর্বত এবং গ্রান্ড ক্যানিয়নের মত গভীর, পাহাড়ি গিরিখাতের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা ভয়ংকর স্রোতের কালী গান্দাকি নদী এই স্থানটিকে এক প্রকার প্রাকৃতিক ভাবেই পৃথিবী থেকে আড়াল করে রেখেছে। এখানে যে কোন মুহুর্তে কোন পূর্বাভাস না দিয়েই শুরু হয় প্রচন্ড ঝড়ো বাতাস এবং ধুলি ঝড় যা ঐ অঞ্চলে ভ্রমনের অন্যতম বড় বাধাও বটে।





উনিশ শতকের মাঝামাঝি কিছু বিজ্ঞানী এবং প্রত্নতত্ত্ববিদ এই ভয়ংকর বিপদজনক পাহাড়ী ঢালে প্রায় হাজার দশেক মানব সৃষ্ট গুহার সন্ধান পান।যার ভেতরে অনেক প্রাচীন বৌদ্ধ সাধুদের মৃতদেহ, নারী শিশুদের মমি, মূল্যবান তৈজসপত্র, পশুর কংকাল এবং প্রাচীন পান্ডুলিপির সন্ধান পাওয়া যায়। তবে কারা এই গুহা খনন করেছে, বা ঠিক কি উদ্দেশ্যে খুড়েছে তার ব্যাপারে কোন সঠিক তথ্য জানা যায় নি। এমন কি এই গুহা গুলোতে প্রবেশের ব্যাপারে পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায় নি। কিছু কিছু গুহা পাহাড়ের এমন সব স্থানে তৈরী করা হয়েছে, আপাত দৃষ্টিতে দেখে মনে হবে সেখানে উঠতে হলে পাখি হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। ফলে একটা সময়ে এই রহস্যময় পাহাড়ী গুহাগুলোর নাম হয়ে যায় আকাশের গুহা। বর্তমানে যা প্রত্নতাত্বিকদের কাছে রহস্যময় স্কাই কেভ হিসেবেই পরিচিত। এই স্কাইকেভগুলোকে পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রত্নতাত্বিক রহস্যের অন্যতম সেরা কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়।





বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষা এবং তার দর্শন, চিত্রকলা প্রভৃতি নিয়ে প্রায় সাতশ বছর আগে মুসট্যাংগ ছিল একটি ব্যস্ত জনপদ। সেই সময়ে লবন ছিল পৃথিবীর অন্যতম দামী পন্য। চার্লস র‍্যাম্বল নামের ফ্রান্সের জনৈক নৃতত্ব বিজ্ঞানী মতে, এই অঞ্চলটি ছিল তিব্বতের লবন খনিগুলো সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের যাতায়াতের অন্যতম সহজ পথ। ধারনা করা হয়, এই বিপদজনক পাহাড়ী অঞ্চল দিয়েই লবন এবং অন্যান্য দামী পন্য নিয়ে ব্যবসায়ীরা যাতায়াত করত। তিনি আরো বলেন, সতেরশ শতকের গোড়ার দিকে পার্শবর্তী রাজ্যগুলো মুসট্যাংগ এর এই একচেটিয়া উত্থানকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য নানারকম কূটপরিকল্পনা শুরু করে। এই পরিকল্পনা অংশ হিসেবে তারা মুসট্যাং এর উপর বিভিন্ন রকম বিধিনিষেধ এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ফলে এই পথ দিয়ে ব্যবসা বানিজ্য, চলাচল বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। ইতিমধ্যে ভারতে লবনের বাজার বেশ সহজলভ্য হয়ে উঠে। ফলে ব্যবসায়ীরা মুসট্যাঙ্গের বদলে ভারতকেই বেছে নেয়। মানুষের চলাচল কমে যায়, অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের শিকার হয়ে মুসট্যাঙ্গের বিখ্যাত ধর্মীয় মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং মান্ডালার মত



(মান্ডালাঃ হিন্দু ও বৌদ্ধধর্মের এক প্রকার বিশেষ আধ্যাতিক প্রতীক। ছবি সুত্রঃ উকিপিডিয়া)

বিখ্যাত কিছু পন্যের বাজারে খুব দ্রুত ধস নামে। অনেক মানুষের হাহাকারকে সঙ্গী করে গতানুগতিক ধারার অনেক আগেই এই বিখ্যাত জনপদটি একসময় হারিয়ে যায় চির রহস্যময় সুউচ্চ হিমালয় পর্বতের আড়ালে।





উনিশ শতকের মাঝামাঝি জার্মানের University of Cologne

এবং নেপালের একদল প্রত্নতত্ববিদ সেই হারিয়ে যাওয়া মুসটাঙ্গ জনপদে অভিযান চালায়। সেই অভিযানে প্রত্নতাত্বিকগন প্রায় দুইহাজার বছর পূর্বের বেশ উল্লেখ্যযোগ্য সংখ্যক কিছু কংকাল এবং প্রাকৃতিকভাবে মমি হয়ে যাওয়া কিছু লাশের সন্ধান পান। এই মমিগুলোর প্রায় সবগুলোই সুন্দর তামার গয়না আচ্ছাদিত কাঠের বাক্সে রাখা। গুহায় এমন সব তৈজসপত্র, গহনা এবং কাচের পন্য পাওয়া গিয়েছে যা তৎকালীন সময়ে মুসট্যাঙ্গে প্রাপ্ত পন্যের মধ্যে পড়ে না। দুষ্প্রাপ্য এবং মূল্যবান এই সব গয়না ও অন্যান্য পন্যের প্রাচুর্য দেখে বুঝা যায় একটা সময় কতটা সমৃদ্ধশালী ছিল এই নগরী



প্যাট এথান্স ( Pete Athans )

নামের একজন পর্বতারোহী যিনি কিনা সাতবার এভারেস্টের চুড়ায় পা রেখেছিলেন তিনি যখন মুসট্যাংগ অভিযানে যান, ফিরে এসে বলেছিলেন, এটা ছিল তার জীবনের সবচেয়ে স্মরনীয়, কঠিন এবং দূর্দান্ত একটি অভিজ্ঞতা। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, গুহাগুলোতে উঠার সহজ পথ কি হতে পারে? তিনি বলেছিলেন, আপনি পাখি হয়ে যান, পাখি হওয়া ছাড়া সবগুলো গুহায় যাওয়া আপনার আমার পক্ষে সম্ভব নয়। রুক্ষ পাথুরে দেয়াল গুলো অবস্থা অনেকটা আগুনের সামনে মোমবাতির মতই নড়বড়ে এবং ঝুরঝুরে। প্রতি পদে পদে পাহাড় ধ্বসের আশংকা। হ্যাঁ, এটা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত বিপদজনক একটা জায়গা। সাতবারের হিমালয় বিজয়ী যখন এই কথা বলবে তখন নিশ্চয় ধারনা করতে কষ্ট হয় না, জায়গাগুলো কত দূর্গম এবং বিপদজনক। ২০১১ সালে এই খেপাটে ভদ্রলোক নানা রকম অনুমুতির হেপা পার হয়ে অষ্টমবারের মত হিমালয়ে গিয়েছেন শুধু মাত্র এই গুহাগুলোতে প্রবেশের জন্য সাথে ছিল প্রত্নতাত্তিক এবং ফটোগ্রাফারদের একটা অনুসন্ধানী দল।



এই অভিযান চলাকালীন সময়ে এথেন্স এবং তার দল মুসট্যাংগ এর আরো গভীরে অন্য কিছু গুহার সন্ধান পান। কিন্তু গুহাগুলো এত দূর্গমস্থানে ছিল যে সেখানে পৌছানো তাদের জন্য প্রায় অসাধ্য ছিল। একে তো বিপদজনক পাহাড়ী খাড়া ঢাল তার উপর সেটার নিচ দিয়ে বয়ে চলছে তীব্র স্রোতের কালী গান্দাকি নদী। অনেক কষ্টে এবং ঝুঁকি নিয়ে সেই গুহাগুলোয় প্রবেশ করে তাদের চোখছানা বড়া হয়ে যায়। সারি সারি অনেকগুলো গুহার মাঝে একটি গুহায় তারা খুঁজে পান প্রায় ২৬ ফুট লম্বা একটি প্রাচীন মুর‍্যাল, ৪২টি দূর্লভ বৌদ্ধ সাধুদের ছবি এবং প্রায় ৮০০০ টি ক্যালিগ্রাফিক পান্ডুলিপি।









বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছেন, এই ক্যালিগ্রাফিগুলো প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ বছর পুরানো। প্রাচীন ভাষায় লিখিত এই পান্ডুলিপিগুলোর এখন পর্যন্ত যে মানে উদ্ধার করা গিয়েছে তাতে মূলত জীবন দর্শন, অহিংসার বানী, ধ্যান, বৌদ্ধ ধর্মের আধ্যতিকতা এবং উপাসনার কথাই উঠে এসেছে এবং উল্লেখ্য করা হয়েছে এক শান্তিময় জগতের কথা। ১৯৩০ সালে জনৈক ব্রিটিশ লেখক জেমস হিলটন লস্ট হরাইজন(Lost Horizon) নামক একটা কল্প কাহিনী লিখেন। সেখানে তিনি পৃথিবীতে এক কল্পিত স্বর্গ উপত্যাকার কথা উল্লেখ্য করেছিলেন যার নাম দিয়েছিলেন সাঙ্গরি-লা। তার গল্পের সেই সাঙ্গরি-লার অবস্থান এই পৃথিবীতে অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে প্রাকৃতিক ভাবে লুকানো। এখন প্রিয় পাঠক আপনার মনে যদি প্রশ্ন জাগে, এই মুসট্যাংগ ই কি সেই লুকায়িত সাঙ্গরি-লার বাস্তব রুপ? তাহলে আপনার দিকে রহস্যময় হাসি দেয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আমি খুবই কম জানি।



এই গুহাগুলোতে বিজ্ঞানীরা যে প্রশ্নের উত্তর গুলো বার বার খুঁজেছেন তা হলো, কারা এই গুহা তৈরী করেছিল, কেন করেছিল এবং কিভাবে করেছিল? তারা কোথা থেকে এসেছিলেন এবং কিসের বিশ্বাসের ভিত্তিতে এমন জীবন যাত্রা বেছে নিয়েছিলেন। তাছাড়া যে সময়ে তারা এই পান্ডুলিপি লিখে রাখার পদ্ধত্তি আয়ত্ত করেছিলেন, সেই সময়ের তুলনায় তাদের পান্ডূলিপিগুলো লিখে রাখার পদ্ধতি বেশ রহস্যজনকও বটে।

পাহাড়ের অভ্যন্তরে এই গুহাগুলো অনেকটা যেন সুড়ঙ্গের মত।



(ছবি সূত্রঃ ন্যাশনাল জিওগ্রাফী এবং ইন্টারেন্ট।)



অনেকগুলো গুহা এসে একটা বড় হলরুমে মিলিত হয়েছে। খেয়াল না রাখলে এই গুহার গোলকধাঁধায় হারিয়ে যাওয়া কেবল সময়ের ব্যাপার মাত্র। মুসট্যাংগ ট্রেইল ধরে দক্ষিন দিকে যেতে থাকলে একে বারে চাইনিজ বর্ডারের সাথেই সামডজংগ নামের একটা ছোট গ্রাম আছে। সেখানে তারা অন্য ধরনের আরো কিছু গুহার সন্ধান পায়। এই গুহাগুলো সৎকারের কাজে ব্যবহৃত হত। অর্থাৎ কেউ মারা গেলে বা যখন বুঝতেন যে তার মারা যাবার সময় হয়েছে তখন তিনি স্বেচ্ছায় সেই গুহায় অবস্থান নিতেন। গুহাগুলোর অবস্থান দেখার পর এথান্স এবং আর একজন আর্কিলোজিস্ট এ্যাল্ডেনডারফার (Aldenderfer) কিছুটা দমে গেলেন। কারন এই গুহাগুলোর অবস্থান আরো বেশি দূর্গম। কোন ভাবেই বেয়ে এই গুহাগুলোতে প্রবেশ সম্ভব নয়। অনেক বুদ্ধি খাঁটিয়ে তারা ঠিক করলেন তারা পর্বত বেয়ে অন্যপাশে যাবেন তারপর, পাহাড় থেকে দড়ির সাহায্যে নিচে নেমে আসবেন।



এই পরিকল্পনা করেই তারা রওনা হলেন, এইবার সাথে সাথী হলেন করি রিচার্ড (Cory Richards) নামের একজন ন্যাশনাল জিওগ্রাফীর ফটোগ্রাফার। তারা পরিকল্পনা মতই এগুলেন, কিন্তু বিপদজনক পাহাড়ী ঢাল বেয়ে নামতে রিচার্ড এর কিছুটা সমস্যা হচ্ছিল। ফলে রশি বেয়ে নামার গতি কিছুটা স্লথ হয়ে যাচ্ছিল। এই আস্তে আস্তে নামাটাই শাপে বর হলো। হঠাৎ রিচার্ড চিৎকার দিয়ে এথান্স এবং এ্যাল্ডেনডারফারের দৃষ্টি আকর্ষন করে। রিচার্ড যেখানে ঝুলছিল তার ঠিক সামনেই পাথরের দেয়ালের গায়ে একটা গুহামুখের ভেতর দিয়ে একটা মানুষের মাথার খুলি দেখা যাচ্ছিল যা কিনা এথান্সের চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল। প্রবল উত্তেজনাকে দমিয়ে রেখে তারা ভিতরে প্রবেশ করলেন এবং মুখোমুখি হলেন প্রবল বিস্ময়ের।



এখানে গুহাগুলো যেন এক একটা বড় একটা সুড়ংগ। একটার সাথে অন্যটার সংযোগও রয়েছে। এই ছড়িয়ে থাকার সুড়ংগ পথে এখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি গোপন কুঠরি থেকেই তারা মুসট্যাংগ এর অন্যতম সেরা আবিষ্কার গুলো করেন। এর মধ্যে ছিল কয়েকটি বাক্সবন্দী মৃতদেহ এবং মূল্যবান তৈজসপত্র। ধারনা করা হয় এই গোপন কুঠরিগুলোতে ছিল সমাজের গুরুত্বপূর্ন এবং অন্যান্য ধর্মগুরুদের সমাধিস্থল। এই রকম প্রায় পাঁচটি কুঠরির সন্ধান পাওয়া যায়। এর মধ্যে সর্বশেষ কুঠরিটি ছিল বেশ রহস্যময়। এই কুঠরিতে মোট দুইটি মৃতদেহ পাওয়া যায়। একজন ছিল পূর্ন বয়স্ক পুরুষ মানুষ এবং অন্যজন ছিল একটা দশ বছরের বাচ্চার মৃতদেহ।



এর সাথে আরো ছিল ঘোড়া এবং ছাগলের খন্ডিত মাথা ও অন্যান্য মূল্যবান তৈজসপত্র। প্রাথমিক ভাবে সমাধিস্থলে এই ধরনের বাচ্চা ও নিদির্ষ্ট পশুর মৃতদেহ “বলি প্রদান” জাতীয় কোন প্রাচীন ধর্মীয় রীতির কথাই ভাবতে বাধ্য করে। তার উপর উক্ত সমাধিগুলোয় প্রাপ্ত মৃতদেহগুলোর শরীর পরীক্ষা করে দেয়া গিয়েছে, তাদের প্রতিটি শরীর ধারালো কোন কিছু দিয়ে ফালা ফালা করে কেটে রাখা হয়েছে। যা দেখে সকলের মনে প্রশ্ন জেগেছিল এখানে কি নরবলীর কোন প্রথা ছিল কিনা? যদিও নৃতত্ববিদরা মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছেন ঐ সময়ে উক্ত অঞ্চলে এই ধরনের কোন প্রথা সেখানে ছিল না কিন্তু তারপরও সুনির্দিষ্ট করে তারা কিছুই বলতে পারেন নি।



(ছবি সূত্রঃ ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা ন্যাশনাল জিওগ্রাফীর ম্যাগাজিন থেকে)



পরবর্তী সময়ে তারা ঐ মৃতদেহগুলোকে পুনরায় পরীক্ষা করেন এবং নিশ্চিত হন যে ধারালো ছুরি দিয়ে মৃত্যুর পরই ঐ ব্যক্তিদের শরীর ফালি ফালি করে কাটা হয়েছে এবং তারপর হাত পা কেটে তাদেরকে বাক্সে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে। ঐ বাক্সে যে মুখোস পাওয়া গিয়েছে সে গুলো ছিল মৃত্যু-মুখোস। ঐ সময়ে কোন গন্যমান্য ব্যক্তি মারা গেলে তার মুখ একটি সুসজ্জিত মুখোস দিয়ে ঢেকে দেয় হত- এটাই ছিল প্রচলিত রীতি। তবে একটি গোপন সমাধিস্থলে একটা বাচ্চা কিভাবে আসল সেটার ব্যাপারে কোন জবাব তারা দিতে পারেন নি।



অনেক বছর আগে কোন একটা বইতে প্রাচীন ভারতীয়দের “যক্ষ” বানানোর একটা প্রস্তুতির কথা শুনেছিলাম। মূলত ধনী ব্যক্তিরাই এই যক্ষ বানানোর ব্যাপারে আগ্রহী হতেন। একজন ধনী ব্যক্তি তার সকল মূলব্যান সামগ্রীকে মাটির নিচে একটা ঘরে জমিয়ে রাখতেন। তারপর কোন এক শুভ দিনে, একজন কুমার বাচ্চাকে ভালো করে খাইয়ে দাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে ঐ মাটির নিচের ঘরে রেখে বাইরে থেকে তালা মেরে দিয়ে আসতেন। বাচ্চাটা ঘুম থেকে উঠে দেখত, ঘুটঘূটে অন্ধকার। সে পাগলের মত চিৎকার করত, ভয় পেত। কিন্তু কেউই তার চিৎকার শুনতে পেত না এবং এক সময়ে তারা ঢলে পড়ত মৃত্যূর কবলে। প্রাচীন ভারতীয় সমাজে বিশ্বাস ছিল যক্ষের ধন কেউ চুরি করতে পারে না। যক্ষ সব আগলে রাখে। এখন যদি আমি প্রশ্ন করি আচ্ছা, মুসট্যাঙ্গের ঐ গুহার অধিবাসীদের মধ্যেও কি এমন কোন যক্ষ বানানোর রীতি রেয়াজ ছিল?? প্রশ্নটা কি খুব বেশি কল্পনাপ্রসুত হয়ে যাবে?



যাইহোক, পৃথিবীর অনেক রহস্যই এখনও সমাধান হয় নি। অনেক কিছুই আমরা জানি না। এই স্কাই কেভের বিষয়গুলো তেমন একটি রহস্য। এই গুহাগুলোর বিষয়ে অনেক যৌক্তিক প্রশ্নের জবাবই বিজ্ঞানীরা বের করতে পারেন নি। ফলে এই ব্যাপারগুলোকে কেন্দ্র করে রহস্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে সত্যি বলতে এই অঞ্চলটি তিব্বতের একেবারেই সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখানে তিব্বতীয় রহস্যময় আচার, ধর্মীয় রীতি এবং উপাসানার অনেক প্রভাব আছে। আর উন্নত বিশ্ব এখনও তিব্বতের অনেক রহস্যের সমাধান করতে পারেন নি। এই স্কাই কেভ নিয়ে নেটে যখন তথ্য খুজছিলাম তখন প্রাচীন তিব্বতের অনেক রহস্যময় কিছু গুজব মিথের ব্যাপারে বেশ ইন্টারেস্টিং কিছু তথ্য পেয়েছি। যেমন তিব্বতের সাধুদের শূন্যে ভাসার ক্ষমতা (লেভিটেশন ট্রিক ) এই সংক্রান্ত একটা ১ মিনিটের ভিডিও দেখুন।



যদিও এই লেভিটেশন সংক্রান্ত অনেক কৌশলের কথাই মানুষ জেনেছেন, তারপরও অনেকগুলো কৌশল এখন মানুষ জানে না। সাধুরা এই রহস্য উম্মোচন করেন নি। হাজার হাজার বছরে ধরে তারা এই কৌশল খাঁটিয়ে আসছেন, প্রভাব ও প্রতিপত্তি বিস্তার করতে। এখানে মূল রহস্য হচ্ছে, কয়েকশ বছর ধরে প্রচলিত এই কৌশল তারা কিভাবে রপ্ত করলেন? যাই হোক, এই সব সাধু এবং লেভিটেশন কৌশল নিয়ে চেষ্টা করছি আরো তথ্য অনুসন্ধান করার জন্য। পরিপূর্ন তথ্য হাতে পেলে আশা করছি সামনে কোন এক সময়ে তা ফিচার আকারে আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারব।

----------------------------------------------------------------------------------



তথ্যসূত্রঃ

১) রহস্যময় এই গুহা নিয়ে অনেক লেখালেখি এবং প্রামান্যচিত্র তৈরী হয়েছে। এই বিষয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফী পত্রিকায় বেশ কয়েকটি ফিচার এসেছে এবং তাদের চ্যানেলে এই সংক্রান্ত বেশ কিছু প্রামান্যচিত্র তারা প্রদর্শন করেছে। মূলত সেই সকল লেখা, তথ্যচিত্র এবং নেটে প্রাপ্ত অন্যান তথ্য অবলম্বনে এই ফিচারটি লেখার চেষ্টা করেছি। যারা এই বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে চান এবং এই সংক্রান্ত মূল ফিচারটি পড়তে চান, তারা ন্যশনাল জিওগ্রাফীর অক্টোবর ২০১২ সংখ্যাটি ডাউনলোড করে পড়তে পারেন। অনুবাদগত কোন ভূল চোখে ধরা পড়লে সেটা জানিয়ে দিবেন, আমি সংশোধন করে নিব।



২) অধিকাংশ সব ছবি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ন্যাশনাল জিওগ্রাফী থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে



৩) এই ভিডিও গুলোও চাইলে দেখতে পারেন, এখানে প্যাট এথান্স এর ইন্টারভিউ এবং নেপালের স্কাই কেভ নিয়ে কিছু ডকুমেন্টারী আছে।








মন্তব্য ১৬১ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আরররে জোশ। +।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। পোষ্টে ফাস্ট কমেন্টার হিসেবে আপনাকে পেলে অন্যরকম আনন্দ লাগে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুণ পোস্ট। খুব ভাল লেগেছে। দূর্দান্ত +++++

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।!!! :)

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

সাদা রং- বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট।
এত কষ্টকরে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আসলেই কষ্ট হয়েছে! তথ্য সংগ্রহ করতে নয়, ব্লগে আপলোড করতে।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: বেশ ছিলো :)

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

ভাল্লুক আকবর বলেছেন: খুব ভাল লেখা। পড়ে ভাল লাগল।

সাধুদের লেভিটেশন নিয়ে কোন চ্যানেলে প্রামান্যচিত্র দেখেছিলাম। সাধুদের এই সব কৌশল আমার কাছে সত্যই মনে হয়।

তারপরেও সাধুদের নিয়ে প্রচলিত ১ টা গল্প শেয়ার করি। এক সাধু ১২ বছর সাধনা করে হেঁটে নদী পার হওয়ার কৌশল রপ্ত করলেন। এটা তিনি তার এক নতুন চ্যালাকে বললেন। এই কথা শুনে সেই চ্যালা বলল “ ও আপনি বার বছর ধরে এটা শিখলেন!!!! এখন তো ৫ টাকা দিলেই নৌকায় করে নদী পার হওয়া যায়। তাইলে আপনার বার বছর সাধনার দাম ৫ টাকা।”

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নিচের কমেন্টে জবাব দিলাম।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

ভাল্লুক আকবর বলেছেন: খুব ভাল লেখা। পড়ে ভাল লাগল।

সাধুদের লেভিটেশন নিয়ে কোন চ্যানেলে প্রামান্যচিত্র দেখেছিলাম। সাধুদের এই সব কৌশল আমার কাছে সত্যই মনে হয়।

তারপরেও সাধুদের নিয়ে প্রচলিত ১ টা গল্প শেয়ার করি। এক সাধু ১২ বছর সাধনা করে হেঁটে নদী পার হওয়ার কৌশল রপ্ত করলেন। এটা তিনি তার এক নতুন চ্যালাকে বললেন। এই কথা শুনে সেই চ্যালা বলল “ ও আপনি বার বছর ধরে এটা শিখলেন!!!! এখন তো ৫ টাকা দিলেই নৌকায় করে নদী পার হওয়া যায়। তাইলে আপনার বার বছর সাধনার দাম ৫ টাকা।”

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক কষ্টে সামুতে ঢুকলাম। সার্ভার লোড হচ্ছিল না। তাই দেরি করে জবাব দিলাম।

আসলে সাধুদের কর্মকান্ডগুলোকে আমি ঠিক ভূয়া বলতে রাজী নই, আমার মতে এটা ট্রিক। আর এই ট্রিক তারা শত শত বছর ধরে ব্যবহার করে আসছে প্রতিপত্তি, সম্মান এবং আস্থা অর্জন করার জন্য। আর একটা ট্রিকের তখনই কোন মজা থাকে না যখন সেটা সাধারন মানুষ জেনে যায়। তবে অনেক সাধুই আছেন, যারা এই ধরনের কাজ করে মানুষকে প্রতারনা করেন, বলা বাহুল্য তারা কোন শ্রেনীর সাধু। :)

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনেক কষ্ট করেছেন বুঝা যাচ্ছে ! খুব চমৎকার একটা পোষ্ট , আবার আসবো পড়তে !
পোষ্টে +++++++++++++

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে তথ্য সংগ্রহে যতটা না কষ্ট হয়েছে, তার চেয়ে বেশী কষ্ট হয়েছে সামুতে ছবি আপলোড করতে এবং পোষ্ট দেয়ার পর সামুতে প্রবেশ করতে। সামগ্রিক প্রক্রিয়াটিই হতাশাজনক।

তাও কষ্ট করে তুমি পড়েছ, অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলেই কষ্ট সার্থক।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চমৎকার , চমৎকার ।
এম্নিতেই পড়ার জন্য উত্তেজনা ছিল ।

দারুণ লাগছে । জিওগ্রাফী চ্যানেল দেখছি এমন টাই মনে হল ।
ভাল থাকবেন গুরু ! :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই। :) আপনাকে আগে কিছু অংশ পড়তে দিয়েছিলাম। আশা করি আপনার ভালো লেগেছে।

আমি টিভি এমনিতেই খুব কম দেখি, যতক্ষনই টিভি দেখি অধিকাংশ সময় এই জিওগ্রাফী চ্যানেল এবং ডিসকভারী চ্যানেলই বেশি দেখী। তাছাড়া ইউটিউবে অনেক মজার সব জিনিস দেখা যায়। এই পোষ্টটিও সেই সব তথ্য এবং প্রামান্যচিত্রের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়েছে।

তবে আজকে সামুতে ঢুকতে না পেরে মনে হয়েছে আমি মুসট্যাংগ এ গিয়ে কোন গুহায় থাকি। :( গুহাবাসী হই।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

নতুন বলেছেন: যেমন তিব্বতের সাধুদের শূন্যে ভাসার ক্ষমতা (লেভিটেশন ট্রিক )

সাধুদের এই ভেসে থাকার বিষয়টি ভুয়া... আপনিও ভেসে থাকতে পারেন...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভিডিওটি শেয়ার করার জন্য। :)

আসলে সাধুদের কর্মকান্ডগুলোকে আমি ঠিক ভূয়া বলতে রাজী নই, আমার মতে এটা হচ্ছে ট্রিক। শত শত বছর ধরে এই ট্রিক কার্যকরী ছিল সাধারন ভক্তদের উপর সাধুদের প্রভাব বিস্তার করার জন্য। যেহেতু এখন মানুষ এই ট্রিকটার রহস্য বের করে ফেলেছে, ফলে ব্যাপারটা এখন আমাদের কাছে ভুয়াই লাগে। :)

তবে ধর্মীয় বা আধ্যাতিকতা চর্চার জন্য তিব্বত একটা বিখ্যাত জায়গা। বেশ কিছু প্রাচীন পুথিতে কথিত আছে, তিব্বতের অত্যন্ত দুর্গম কিছু স্থানে খুবই অল্প হাতে গনা কিছু লামা ছিলেন, যারা নিজেদের মানসিকতা দিয়ে দৈহিক চাহিদা গুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে পারতেন। যেমন প্রবল ঠান্ডায় তারা তেমন উল্লেখ্যযোগ্য কোন গরম পোষাক না পড়েই দীর্ঘদিন কাটিয়ে দিতে পারতেন, খাওয়া দাওয়া তেমন করতেন না। তারা নিজেদের মাথাকে পরিপূর্ন ভাবে নিয়ন্ত্রন করা শিখতেন।
এই জাতীয় সাধুরা নাকি প্রায় ২৪ বছর একটানা সাধনা করার পর বিশেষ ক্ষমতা লাভ করতেন।

যদিও ব্যক্তিগত ভাবে আমি একজন বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ। ফলে এই ধরনের ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করার সঠিক কারন পাই না। আমি যে ভিডিওটি আপলোড করেছি, সেই ভিডিওটি আমি পুরোটাই দেখেছিলাম। সেখানে তিনি কোন প্রকার লাঠি, বা অন্য কিছু ব্যবহার করেন নি। তার চারপাশে ক্যামেরা ঘুরছিল। এটাকে আমি আধ্যাতিক কিছু ভাবছি না, আমি ভাবছি নিশ্চয় এখানে কোন ট্রিক আছে যা আমি হয়ত ধরতে পারছি না।

তবে এটা সত্য এই সব সাধুরা অন্যদেরকে সম্মোহন করতে পারত। তারা যদি শিক্ষালাভের আশায় আসা তাদের কোন ছাত্রকে সম্মোহন করে নিজেকে উড়ন্ত দেখিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে চান, সেটা খুব বেশি একটা অযৌক্তিক হবে না।

আজকে সামুর এত সমস্যার মাঝেও আপনি পড়েছেন মন্তব্য করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

তূর্য হাসান বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। লেভিটেশন নিয়ে একটা পোস্ট আশা করছি আপনার কাছ থেকে। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। :) জী চেষ্টা করছি লেভিটেশন এর ছলাকলাগুলো নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে। যদি সফল হই, তাহলে ইনশাল্লাহ একটা পোষ্ট দিব।

ভালো থাকবেন। মন্তব্যের জন্য আবারও অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

আমিনুর রহমান বলেছেন:




দারুন পোষ্ট +++

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

মাক্স বলেছেন: বুকমার্কড!
সময় নিয়ে পড়তে হবে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে। সামুতে ঢুকতে খুবই সমস্যা হচ্ছিল। তাও যে তুমি ঢুকেছ, তার জন্য অনেক ধন্যবাদ মাক্স।

১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: প্যাট এথান্স এর উক্তি পড়েই গুহায় পৌঁছানো সম্পর্কে ধারণা করা যায়।

" সারি সারি অনেকগুলো গুহার মাঝে একটি গুহায় তারা খুঁজে পান প্রায় ২৬ ফুট লম্বা একটি প্রাচীন মুর‍্যাল, "

-- মুর‍্যাল কী ?

ছবি গুলো ভালো লাগলো দেখে। বড় পোস্ট তাই সময় লাগলো পড়তে।



২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। :)

মুর‍্যাল হচ্ছে দেয়াল চিত্র। আপনি এই লিংকে মুর‍্যাল ক্লিক করে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

নতুন বলেছেন: পোখারা গিয়েছিলাম.... মুসট্যাংগ ঐ খানথেকে ৪ ঘন্টার রাস্তা... যাওয়া উচিত ছিলো মুসট্যাংগ :(

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইস! ভাই, ঘুরে আসতে পারতেন। আমি এই ফিচার লেখার সময় প্ল্যান করেছি, আগামী বছর এখানে বেড়াতে যাব আমি। :) :)

১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হতবাক !! বিস্ময়ে বিমূঢ় হয়ে গেয়েছি। মমি বানানোর রীতি বা ভেসে থাকার কৌশলের কথা পরে ভাবব আপাতত আকাশ গুহায় ওঠার রাস্তা নিয়ে ভাবছি।

এমন চমৎকার একটা ফিচার দেবার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আসলে সেখানে যাওয়ার রাস্তার কথা আমি আপাতত কল্পনাও করতে চাইছি না। :(

সামুতে ঢুকার অনেক সমস্যা ছিল। এর মাঝেও যে কষ্ট করে পড়েছেন তার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা।

১৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পাহড়ের উপরের দিক দিয়ে তারা ঝুলে ঝুলে নামলেও ব্যাপারটা কষ্ট সাধ্য এতে কোনো ভুল নেই।

অবাক করা বিষয়। লেভিটেশনের ব্যাপারটা কখনোই বিশ্বাস হয়নি।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে ভাইয়া তারা কিভাবে সেখানে উঠত সেটা কিন্তু এখনও সঠিক ভাবে জানা যায় নি। আপনি ঠিকই ধরেছেন যে তারা যদি ঝুলে ঝুলেও নামত, সেই প্রক্রিয়াটি নিঃসন্দেহে অনেক কঠিন ছিল।

লেভিটেশন ব্যাপারটা আসলে একটা ট্রিক। এই ট্রিকের অনেক এ্যাডভান্স স্টেজ আছে। সমসাময়িক কালে ভারতীয় সাধুরা যে সকল লেভিটেশন ট্রিক দেখায়, তা খুবই সাধারন।

আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ জুলিয়ান দা। :)

১৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

ড. জেকিল বলেছেন: মজার পোস্ট। অনেক সুন্দর লিখেছেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

১৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮

নীল বেদনা বলেছেন: উড়ন্ত লামা!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী!

১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভেরী ইন্টারেস্টিং, নাইস !!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৪

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: আপনি অনেক ভাল ফিচার লেখেন। চালিয়ে যান, সাথে আছি। আশা করি সামনে আরও নতুন কোন অজানা বিশয় নিয়ে আসবেন।

ধন্যবাদ এবং প্লাস। :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :) চেষ্টা করব সামনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে ফিচার লিখতে।

২১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪০

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: রোমাঞ্ছকর... একটানে পড়ে ফেললাম।প্রিয়তেও রেখে দিলাম। ভারতের হাতে আসার পর থেকেই নেট জিওতে এই ধরণের চমত্‍কার অনুষ্ঠানগুলো দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে।অথচ আগে কি চমত্‍কার চমত্‍কার অনুষ্ঠানই না দিত।এখন নতুন কোন অনুষ্ঠান দেয়ই না।সব ভারতীয় অনুষ্ঠান দিতে বসে থাকে।নেট জিও এখন দেখতেই ইচ্ছা করে না ...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্য এখন কেন যেন অনুষ্ঠানের মান কিছুটা কমেছে। আগেই বেশ ভালো ছিল। তবে সমস্যা হচ্ছে ওদের ডাবিং গুলো!উফ!!! কি যে পেইন।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।

২২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪১

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: রোমাঞ্ছকর... একটানে পড়ে ফেললাম।প্রিয়তেও রেখে দিলাম। ভারতের হাতে আসার পর থেকেই নেট জিওতে এই ধরণের চমত্‍কার অনুষ্ঠানগুলো দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে।অথচ আগে কি চমত্‍কার চমত্‍কার অনুষ্ঠানই না দিত।এখন নতুন কোন অনুষ্ঠান দেয়ই না।সব ভারতীয় অনুষ্ঠান দিতে বসে থাকে।নেট জিও এখন দেখতেই ইচ্ছা করে না ...

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সামুর সমস্যার কারনে বার বার করে মন্তব্য আসছে। :(

২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম কা_ভা, দারুণ পোস্ট!

লেভিটেশন বা এসম্পর্কিত বিষয়ের ওপরে পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রোফেসর সাহেবকে নতুন কিছু জানাতে পেরে আমি আনন্দিত। :) :) ইনশাল্লাহ চেষ্টা চালাব সামনে লেভিটেশন নিয়ে কোন ফিচার লিখতে। ভালো থাকবেন প্রিয় ব্লগার। :)

২৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২২

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ভালো লাগল, অনেক তথ্য জানতে পারলাম

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

২৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

এরিস বলেছেন: অবাকের পর অবাক হলাম প্রিয় কাল্পনিক ভাই। কত কিছু অজানা।

আশ্চর্য লাগছে এতো সময় পরেও বুদ্ধের ছবিগুলোর রঙ এতো শার্প থাকলো কিভাবে??

রবীন্দ্রনাথের একটা ছোটগল্পে যক্ষের ব্যাপারটা পড়েছিলাম। বাচ্চাটার ছবি দেখে খারাপ লাগছে। আচ্ছা, পায়ের পাতার ওদিকটায় কাটা সেটা কি ফালি করার জন্যে হয়েছে??

হাত পা কেটে বক্সে ঢুকানোর ছবিটা বীভৎস। প্রতিটি ছবিই অবাক করেছে।

চমৎকার পোস্টে অনেক ভাললাগা। আপনার আগ্রহের বিষয়গুলোতে স্যালুট প্রিয় কাল্পনিক ভাই।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে সামগ্রিক বিষয়গুলোই বেশ রহস্যজনক। আপনার মত আমারও মনে একই প্রশ্ন।

যে পায়ের পাতার ছবি টা দেখেছেন, সেটা প্রাকৃতিক ভাবে মমি হয়ে যাওয়া একজন নারীর পা। হাড্ডি পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, হাড্ডিতে ছুরির দাগ আছে। অর্থাৎ মৃত্যুর পর নিয়ম অনুযায়ী মাংস ছুরি দিয়ে ফালা ফালা করা হয়েছিল।


আপনাকেও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সামুতে ঢুকতে সমস্যা হচ্ছিল, তাই মন্তবের জবাব দিতে দেরি হয়েছে।

২৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

খাটাস বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগার মত পোস্ট। প্লাস।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

২৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো পোস্ট পড়ে , এক কথাই অসাধারন

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আসামী। :)
শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

অনীনদিতা বলেছেন: চমৎকার পোস্টে অনেক ভাললাগা।প্রতিটি ছবিই অবাক করেছে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! অনেকদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগল। :) কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২২

ঢাকাবাসী বলেছেন: অজানা জিনিস সম্পর্কে জানলুম। অপুর্ব সব ছবি আর চমৎকার বর্ণনা, চমৎকার পোষ্ট, খুব ভাল লাগল।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। :)
অনেক শুভেচ্ছা রইল। আপনাদের ভালো লাগলেই আমি খুশি। :)

৩০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০২

একজন আরমান বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।

তথ্য বহুল আর গোছানো সমৃদ্ধ একটি পোস্ট।


অফ টপিকঃ

মেধাহীন ব্লগারের ব্লগে স্বাগতম।

এই কথার সাথে পোস্টটা যায় না। মেধা ছাড়া এমন পোস্ট দেয়া সম্ভব নয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান। :) পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

অটঃ মেধা একটি আপেক্ষিক বিষয়। প্রত্যেক মেধাবীরা কারো না কারো কাছে মেধাহীন। :)

৩১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

ইখতামিন বলেছেন:
সেরকম হয়েছে :) +

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

৩২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

সায়েম মুন বলেছেন: মুসট্যাংগ এর স্কাইকেভ সম্পর্কে জানলাম। বিষয়টা একদম অজানা ছিল বলে পোস্টে ভাললাগাও অনেক বেশী। এক কথায় দুর্দান্ত পোস্ট।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি। ভালো থাকবেন। নতুন একটা বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পেরেছি এটার আনন্দই অনেক। :)

৩৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

অদৃশ্য বলেছেন:





বিস্ময়কর

ঠিক অত উচুতে কিভাবে গুহাগুলো তৈরী হলো?

এমন হতে পারেনা কি যে গুহাগুলো তৈরীর বা বসতি বিলুপ্তির পর কোন এক সময়ে ভূমিকম্প বা এই এরকম টাইপের কিছুতে ভূমির পরিবর্তন হয়...

না ছাড়া কিভাবে সম্ভব... দড়িতে ঝুলে ঝুলে বা জ্বিনপরিদের দ্বারা?

''মুর‍্যাল'' টা কি... জানায়েন...


টোটাল ঘটনাটি আপনি দারুনভাবেই উপস্থাপন করলেন... শুভেচ্ছা

শুভকামনা...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই :) আপনার মনে যে প্রশ্নগুলো উঠেছে, বিজ্ঞানীদের মনেও ঠিক একই প্রশ্ন জেগেছে। কিন্তু কোন সঠিক জবাব পাওয়া যায় নি। হতে পারে এই গুহাতে উঠার অন্য কোন রাস্তা ছিল। সেটাও সুড়ঙ্গ টাইপের কিছু, যা হউত এখনও বিজ্ঞানীরা খুঁজে পাচ্ছেন না।

আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে কষ্ট সার্থক। তবে সার্ভারে সমস্যা থাকার জন্য অনেকেই পোষ্টটা পড়তে পারেন নি। কষ্ট করে পড়েছেন মন্তব্য করেছেন সেই জন্য অনেক ধন্যবাদ।

মুর‍্যাল হচ্ছে দেয়াল চিত্র। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, এখানে ক্লিক করুন (http://en.wikipedia.org/wiki/Mural)

৩৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: অসাধারন!!! ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। পোস্টে ভাল লাগা...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৩৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

বোকামন বলেছেন:






তথ্যবহূল এবং সমৃদ্ধ একটি পোস্ট !
পোস্টদাতাকে কৃতজ্ঞতা তার পরিশ্রমের জন্য।

সাঙ্গরি-লা কে কম খোঁজাখুজি করা হয়নি।
টেড ভেইলের চমৎকার একটা ডকুমেন্টারি আছে “ফাইন্ডিং সাঙ্গরি-লা”(/শাংরি-লা)

যক্ষ বানানোর রীতি রেয়াজ থাতকেও পারে। কুসংস্কার পৃথিবীর বুকে এমন অনেক রীতির প্রচলন ঘটিয়েছে। থাকাটা অস্বাভাবিক নয়।

শূন্যে ভাসার ক্ষমতা বা লেভিটেশন ট্রিক/ম্যাজিক/ইলিউশন অনেকের মতেই। কিন্তু এ ধরনের ক্ষমতা থাকার বিষয়টা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ধ্যান-সাধনা থেকে শুধু শুন্যে ভাসা কেনে আরো অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যেতে পারে। এই যা লম্বা মন্তব্য হয়ে যাচ্ছে।

মেধাহীন ব্লগার যদি এত কিছু জানেন তবে আমি সাধারণ আমজনতা বলতে হবে আমার মেধার সাথে সম্পর্কই নেই .. হাহা :-)


পোস্টে অনেক ভালোলাগা রইলো।।
শুভেচ্ছা।।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য আমি সব সময়ই উপভোগ করি। আপনার এত চমৎকার মন্তব্য করেন, সেটা অনেক ভালো লাগে।

শূন্যে ভাসার ক্ষমতা বা লেভিটেশন ট্রিক/ম্যাজিক/ইলিউশন অনেকের মতেই। কিন্তু এ ধরনের ক্ষমতা থাকার বিষয়টা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ধ্যান-সাধনা থেকে শুধু শুন্যে ভাসা কেনে আরো অনেক কিছুই উপলব্ধি করা যেতে পারে।
সহমত।

কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।

৩৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: গুহাগুলোয় প্রবেশের মত বেশ কসরত করেই আপনার পোস্টে ঢুকতে পারলাম, এবং মনিমানিক্যে চক্ষু ঝলসে গেল! :) তবে আপনার পোস্ট পাহারা দিচ্ছে সাইবার যক্ষ, কোনোভাবেই প্রিয়তে নিতে দিচ্ছে না! :(

সাংরি লা এবং উড়ন্ত লামা নিয়ে প্রথম পড়েছিলাম খুব সম্ভবত সত্যজিতের লেখায়।

অনেক কিছু ভাবাচ্ছে গুহার ঘটনা গুলো! হয়ত কখনই জানা হবে না পেছনের সত্যকারের ঘটনা। তবে কিছু কথা থাক না গুপন!

আপনি অসাধারন ফিচার লেখেন। আর আপনার 'মেধাহীন' শিরোনাম দেইখা আমারও 'মেধাহীন ব্লগার' হইতে মুঞ্চাই!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর বইলেন না ভাই, অনেক কষ্ট পাইছি। তথ্য সংগ্রহ করার চাইতে সামুতে আপলোড করতে বেশি কষ্ট হইছে। আরো খারাপ লাগলো যখন দেখি নিজের পোষ্টে নিজেই ঢুকতে পারছি না। :(

মাঈনউদ্দিন ভাই তার কমেন্টে একটা সুন্দর কথা বলেছেন তা হলো, সময় যেমন সব রহস্য খুলে দেয়, ঠিক তেমনি রহস্যাবৃতও করে দেয়। তাই অন্য সময়ের সাধারন বিষয়গুলো হয়ত কালক্রমে আমাদের কাছে রহস্যের ভান্ডার হয়েছে।

ভাই আপনারা যে সুন্দর সৃজনশীল লেখা লিখেন, সেটার সাথে নিজেকে তুলনা করতে গেলেই কেমন যেন লাগে। তাছাড়া আমরা প্রত্যেকেই মেধাবী এবং মেধাহীনও বটে। ইহা আপেক্ষিক ব্যাপার। :) তাছাড়া মেধাহীন থাকার কিছুটা সুবিধা আছে। সহজে কোন বাহানা পাওয়া যায়। হাহ!

৩৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

মামুন রশিদ বলেছেন: অ সা ধা র ণ !!!


আমাদের এত কাছে এরকম কিছু রহস্যময় স্কাই কেভ আছে, আগে শুনিনি ।

তথ্য, ছবি আর সুলেখনির মিলিত প্রয়াসে দারুণ একটা ফিচার পড়লাম ।

মুগ্ধপাঠ :) :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অ নে ক ধ ন্য বা দ!!! মামুন ভাই :)

হুমম, আমাদের অনেক কাছেই আছে। ইচ্ছে আছে আগামী বছর নেপাল যাব। গিয়ে তো অবশ্যই একবার ঢু মারার ইচ্ছে আছে। চলেন সিন্ডিকেট বাজী করে ঘুরে আসি!!! :P B-)

৩৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: দারুণ সংবাদ দিলেন। আকাশ গুহা। দেখতেও ভয়ংকর পড়তেও কৌতূহল উদ্দীপক। স্কাই কেইভ এবং বিভিন্ন গুহার সংযোগে একটি হলরুম এবং তাতে আজগুবি কিছু চিহ্ন ও মানব কংকাল নিয়ে আমি একটি সিনেমা দেখেছিলাম।

আপনার লেখাটি পড়ে আমার যা কল্পনা হলো তা হলো এরকম: ধরুন তা ৫০০ বা ৬০০ খ্রিষ্টাব্দের ঘটনা। একটি বাসযোগ্য এবং প্রাকৃতিকভাবে অনুকূল একটি পাহাড়ে একদল মানুষ তাদের মনের সুখে গুহা কেটে বাস করতে শুরু করলো। ঝড় বৃষ্টি ভূমিকম্পে সেই পাহাড় একসময় বাসের অযোগ্য হয়ে যায়। অথবা আকষ্মিকভাবে এক ভূমিকম্পে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে গেলো! মানুষগুলো প্রাণের মায়ায় সব ছেড়ে সমতলে ফিরে গেলো। কিছুই সঙ্গে নিতে পারে নি অথবা সেই পাহাড়ে আসারও সুযোগ পেলো না তারা! অন্য কোন মানুষও তা আর করতে পারে নি। কেটে গেলো হাজার বা বারো’শ বছর। ভূতাত্ত্বিকেরা অনেক কায়-ক্লেশে খুঁজে বের করলো সেই গুহাগুলোকে। তখন তাদের কাছে তো রহস্যময় লাগবেই।

সময় যেমন সব রহস্য খুলে দেয়, ঠিক তেমনি রহস্যাবৃতও করে দেয়।

পুরাতন সবকিছুতেই্ আমার প্রবল আকর্ষণ। তাই আপনার লেখাটি অনেক মনযোগ দিয়ে পড়লাম। ভালো লাগলো।

এতো চমকপ্রদ তথ্যগুলো আমাদেরকে জানাবার জন্য অনেক পরিশ্র করেছেন। এজন্য ধন্যবাদ :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা কথা বলেছেন মইনুল ভাই।
সময় যেমন সব রহস্য খুলে দেয়, ঠিক তেমনি রহস্যাবৃতও করে দেয়। - খুবই সহি কথা।

আপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, সেটা বেশ গ্রহনযোগ্য একটা তত্ব হলেও হতে পারে। তবে যতদূর জানি, এই নিয়ে বিজ্ঞানীরা সকল পরীক্ষা নিরীক্ষাই করেছেন। কিন্তু ফলাফল কিছুই হয় নি।


জী ভাই, সত্যি বলতে এটাতে বেশ কষ্ট করেছি। কিন্তু পোষ্ট দিয়ে নিজেই নিজের পোষ্ট ঢুকতে পারছিলাম না, আপনাদের মন্তব্যের জবাব দিতেও দেরী হচ্ছিল। আপনাকে আবারও অনেক শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ। :)

৩৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার লাগল। একটানে পড়লাম। পোস্টে প্লাস

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৪০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!! দারুন লাগল।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

৪১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আমি সফল ভাবে যক্ষ ফাঁকি দিয়ে আপনার পোস্ট প্রিয়তে নিতে পারলাম! !:#P

সময় যেমন সব রহস্য খুলে দেয়, ঠিক তেমনি রহস্যাবৃতও করে দেয়


- উপরে মইনুল ভাইয়ের এইটা একটা অসাধারণ সুন্দর কথা হইসে! ওনার মন্তব্যে একটা ঝাঁঝালো প্লাস! :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ঝাঝালো প্লাসে আমার তরফ থেকে কিছুটা আরো ঝাজ দিয়েন!!! ;) :)

৪২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৩

জুন বলেছেন: জটিল বিষয়টি অনেক সহজ করে লিখেছো কাল্পনিক। প্রথমে ভাবলাম এই মুস্ট্যাংগ থেকেই কি আমেরিকার কাউবয়দের প্রিয় মাস্ট্যাং ঘোড়ার নাম হলো নাকি ? কেন জানি প্রাচীন কালের সাধু সন্যাসীরা দুর্গম গুহায় বসত করতেই পছন্দ করতো। মনে হয় নির্জনতার খোজে। যক্ষের ধন নিয়ে রবীন্দ্রনাথের একটা গল্প আছে কি মর্মান্তিক প্রথাই ছিল না তখন ।
খুব ভালো লাগলো নতুন একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
+

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওরা তো এখন একটা গাড়ি বের করতে মুসটাংগ ব্রান্ডের। আমি প্রথমে সার্চ করতে গিয়ে এটাই পেয়েছিলাম। হ্যাঁ আপু, আমিও এটা লক্ষ্য করেছি, তারা মূলত নির্জনতাই বেশি পছন্দ করত। আমার মনে হয় নির্জনতাই সকল রহস্য এবং রহস্য উদঘাটনের অন্যতম প্রধান ক্ষেত্র।

যক্ষ প্রথাটা খুবই মর্মান্তিক। নিজেকে যক্ষ হিসেব কল্পনা করতে গিয়ে প্রচন্ড ভয় পেয়েছি।

সামুতে লগইন নিয়ে এত সমস্যার মাঝেও আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগছে আপু। ভালো থাকবেন।

৪৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার উপলক্ষে আমারও টুকটাক পড়াশুনা হইছিল এটা নিয়ে।

পোস্ট দুর্দান্ত হয়েছে জাদিদ------

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপু এই ধরনের পোষ্টে আপনি যখন বলেন দূর্দান্ত তখন অনেক ভালো লাগে। আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। আপনি আমাকে তথ্য দিয়ে বেশ সাহায্য করেছিলেন। :)

৪৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৫

জুন বলেছেন: ঐ মাস্টাং ঘোড়ার নাম থেকেই গাড়ী কাল্পনিক।এই ঘোড়া ব্যাবহার করতো রেড ইন্ডিয়ান রা । তাহলে বোঝো গাড়ীরও আগে ঘোড়ার নাম ছিল এটা ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম! ব্যাপারটা আসলেই ইন্টারেস্টিং আপু।

৪৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২১

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: আহা ,অনেক দিন পর সুন্দর একটা পোষ্ট পড়লাম! প্লাস!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৪৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯

নতুন বলেছেন: এটাকে আমি আধ্যাতিক কিছু ভাবছি না, আমি ভাবছি নিশ্চয় এখানে কোন ট্রিক আছে যা আমি হয়ত ধরতে পারছি না।


বেচারার পেছনে পদ`া আছে... ঐ খানেই থেকে লাঠি দিয়া উচা করে ...


আমারও এই সব বিষয়ে খবই আগ্রহ আছে... প্রতিদিনই ইউটিউবে বিভিন্ন ডকুমেন্টারী দেখি বিভিন্ন বিষয়ের উপরে...

আপনি খু্‌বই চমতকার ভাবে বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন.... আরো নতুন বিষয়ের অপেক্ষায় রইলাম...

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। :) চেষ্টা করব সামনে নতুন কোন বিষয় নিয়ে লিখতে। :)

৪৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৭

বিষের বাঁশী বলেছেন: বেশ লাগলো!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৪৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

নাইট রিডার বলেছেন: অসাধারণ একটা ফিচার। তথ্যবহুল কিন্তু খুব সহজভাবে লিখা।পড়তে কষ্ট হয় না। আমি দু একটা ফিচার লিখার চেষ্টা করেছিলাম।এখন বুঝতে পারছি সেগুলো মান কি ছিল X((

আচ্ছা Mummy-3 তে তো এই Sangrila ই দেখিয়েছিল?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মোটেই না। আপনিও বেশ চমৎকার ফিচার লিখেন। আমি তো আপনার অনেকগুলো ফিচারই পড়েছি।

জী, মামি থ্রি তে এই শাংরিলা ই দেখিয়েছিল। তারা খোঁজ পেয়েছিল চায়নাতে। :)

৪৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


দারুণ পোষ্ট ++++++

প্রিয়তে নিতে পারলাম না। পরে এসে নিয়ে যাবো।
আপনার ফিচার পোষ্টগুলো দুর্দান্ত হয়।
শুভ কামনা সবসময়।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন। সামুর সমস্যার কারনে এই সমস্যা হচ্ছে। তোমার ভালো লেগেছে শুনে আমারও ভালো লাগল। :)
শুভ কামনা রইল।

৫০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

গৃহ বন্দিনী বলেছেন: কি যে দেখার বাকি দুনিয়ার /:) /:) /:)

ভাল লাগলো ফিচারটা পড়ে , যদিও আগেও এটার কথা শুনেছি , আজকে আবার বিস্তারিত পড়ে বুঝলাম ।

আচ্ছা , মানুষ এত কষ্ট করে পাহাড় বেয়ে বেয়ে ওইখানে উঠে ক্যান ? হেলিকপ্টার নিয়ে সোজাসুজি ঢুকলেই তো হয় । :-0 :-0

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অবিলম্বে দেশের শ্রেষ্ঠবুদ্ধিজীবি হিসেবে ঘোষনা দেয়া হোক। ;) এই বুদ্ধি বিজ্ঞানীদের মাথায় আগে আসে নাই। :(

এই ধরনের অভিযান চালানো অনেক বেশি এক্সপেন্সিভ। ইমাজেন্সি কেস ছাড়া সেখানে কপ্টার ব্যবহার করা হয় না। তাছাড়া ট্রাকিং করার সময় অনেক কিছু চোখে পড়ে যেতে পারে, যা হয়ত উপর থেকে হেলিকপ্টার দিয়া আসলে চোখে ধরা পড়বে না।

৫১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছবি বর্ণনা ভিডিও মিলিয়ে কমপ্লিট প্যাকেজ। চমৎকার পোস্ট।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই। যাক তাহলে অনুসারিত ব্লগ কাজ করছে। ;) :) বিষয়টা স্বস্তির।

ভালো থাকুক, শুভ কামনা রইল।

৫২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১

আরজু পনি বলেছেন:

উফফফ !
অসাধারণ !

আমি ভাবছিলাম, বর্তমান সময়ের মানুষের যেতে এতো কষ্ট করতে হয়, তবে তখনকার মানুষ কিভাবে যেয়ে এতোকিছু করেছে ? !

দারুণ সব তথ্য শেয়ার করাতে অনেক ধন্যবাদ রইল কাল্পনিক ।।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনি যে চিন্তাটা করছেন, সেটাই তো আমাদের সবাইকে ভাবাচ্ছে যে তখন তারা কিভাবে এই সব করল!!!

৫৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুধু বলব দুর্দান্ত পোস্ট পেলাম বহুদিন পর।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই। ইদানিং আপনি বেশ অল্প কথায় কাজ চালাচ্ছেন। ;) পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৫৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১

মধুমিতা বলেছেন: অনেক তথ্যসমৃদ্ধ। দারূণ লাগলো। ++++

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মধুমিতা ভাই। আশা করি ভালো আছেন।

৫৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।
এর আগে মন্তব্য দিতে এসে কয়েকবার ব্যর্থ হইছিলাম :)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর কইয়েন না ভাই, আমি তো নিজের পোষ্টেই ঢুকতে পারি নাই দেড় দিন। :( এত কষ্টের মাঝে এসেছেন মন্তব্য করেছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ। :)

৫৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:

ভিন্নরকম কাজ...

পাঠকের চিন্তাজগতে আঘাত করার মত লেখা কমই আসে ব্লগে। সেই বিবেচনায় দুর্দান্ত....

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। :)

৫৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৫৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক দিন ধরেই আপনার এই পোষ্টটা পড়ব বলে প্রিয়তে নিয়ে রেখেছিলাম, আজ পড়ার অবকাশ হল।এক কথায় অসাধারন পোষ্ট।

এত দূর্গম জায়গা! এত কষ্ট না করে, হেলিকাপ্টারে যাওয়া যায় না?
যক্ষের ধনের কাহিনী জানা ছিল না! কি ভয়ংকর!! কি নিষ্ঠুর!!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :) :) ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

আসলে ভাইয়া, হেলিকপ্টারে গেলে অনেক কিছুই চোখ এড়িয়ে যাবে, তাই তারা হয়ত হেলিকপ্টারে যায় নি। ভেবে দেখেন, আজকে আমরা হয়ত হেলিকপ্টারের কথা ভাবছি, কিন্তু সেই সময়ে তারা কিভাবে উঠেছে!!

৫৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

তুষার কাব্য বলেছেন: সত্যিই অসাধারন রহস্যময় একটা জায়গা।সেই সময় আর এই সময়।
দুর্দান্ত পোস্ট+++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৬০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: এত সব তথ্য সত্যিই অসাধারন... লেভিটেশনের কথা আগেই জানতাম.. কিন্তু দূর্গম এই জায়গায় কিভাবে যে কি হত.. অবাক হতে হল... ধন্যবাদ আপনাকে...

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। বিষয়টা আসলেই রহস্যময়। বিজ্ঞানীরা সঠিক তথ্য খুঁজে পান নি। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। :) ভালো থাকবেন।

৬১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: চমতকার পোস্ট!! +++++

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে :)

৬২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পোস্টটা পড়েছিলাম কিছুদিন আগেই। বিপত্তি ঘটালো এই ভিডিওটা। ভিডিওটা নিয়ে গেলাম ইউটিউবে। এটা শেষ হতেই অনেকগুলো ভিডিওর পপ-আপ উঠে এলো, যার একটা ছিল লেভিটেশন। সেই লেভিটেশন থেকে কপারফিল্ড, ক্রিস এ্যাঞ্জেল সহ যতো বিখ্যাত ও খুঁচরা ম্যাজিশিয়ান আছে, সবার লেভিটেশনই দেখা হলো ;)

একটা রেয়ার পসিবিলিটির কথা বলছি- ব্ল্যাক ম্যাজিক। ব্ল্যাক ম্যাজিক আদিতে ছিল, এখনও আছে। ব্ল্যাক ম্যাজিক বিজ্ঞান সমর্থিত নয়, অতিন্দ্রিয়, বা কুফরি সংক্রান্ত। এ দ্বারা মানুষ খুন করা সহ, মানুষকে উর্ধ্বাকাশে উধাও করে ফেলা, জীবজন্তু ধ্বংস করে ফেলা সম্ভব বলে জেনেছি। কোনোভাবে কি মুসট্যাংবাসীরা ব্ল্যাক ম্যাজিশিয়ান ছিলেন?

ওখানকার স্যাম্পলগুলো দেখে মনে হচ্ছে বয়স খুব বেশি নয়। কিছু কিছু জায়গায় রঙের ব্যবহার চোখে পড়লো, নাকি ছবি তোলার পর ওরকম রঙিন হয়েছে?

এমনও হতে পারে, ঐ কাজগুলো যখন হয়েছিল তখন জায়গাটা সমতল ছিল, পরবর্তীতে ভূমিকম্পের ফলে ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন ঘটায় ওগুলো উলট-পালট হয়ে যায়।

পাহাড় ধ্বসেও ওরকম হতে পারে, বা পাহাড় কর্তনের ফলেও ঘটতে পারে।

আমি যা বললাম তা বিজ্ঞানী বা বিশেষজ্ঞরা অবশ্যই টেস্টিফাই করে দেখেছেন। কোনো ফল পাওয়া যায় নি। তাই আজও এটা রহস্যময়ই থেকে গেলো।

রহস্যেও মাধুর্য আছে। কিছু কিছু বিষয় রহস্যাবৃত থাকাই ভালো- তা না হলে রহস্য কী জিনিস তা জানবো কীভাবে?

দুর্দান্ত গবেষণা জাদিদ ভাই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে আমার ব্লগে দেখে আনন্দিত হলাম। লেভিটেশন ব্যাপারটা যদিও ট্রিক, তারপরও প্রাচীন লেভিটেশন পদ্ধতি নিয়ে আমি কিছুটা জানার চেষ্টা করছি।

একটা লেভিটেশন বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল। এটাকে রোপ ম্যাজিক বা রোপ লেভিটেশনও বলা হত। এখানে দেখা যেত যে একজন ম্যাজিশিয়ান বীন বাজাচ্ছে এবং একটা রশি আপনা আপনি বেয়ে উঠে যাচ্ছে। রশিটা যখন শূন্য উঠতে থাকে, তখন সেটার উপর দিয়ে একটা কাঠি ঘুরিয়ে নে দেখান হয়, রশিটার সাথে কোন অদৃশ্য রশি যংযুক্ত নেই। তারপর দেখা যায় সম্পূর্ন রশিটা উঠে গেলে তা ভাসতে থাকে। সেটা বেয়ে একজন ছেলেকে উপরে উঠানো হয়, সেও ভাসতে থাকে।

কিভাবে এটা করা হত, এটা বলে দিতে চমৎকার একটা ট্রিক নষ্ট হবে। :P :P

ঠিক বলেছেন ভাইয়া, রহস্যেও মাধুর্য আছে। কিছু কিছু বিষয় রহস্যাবৃত থাকাই ভালো- তা না হলে রহস্য কী জিনিস তা জানবো কীভাবে?

আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভাইয়া আমার অনেক ভালো লাগল। ভালো থাকবেন। :)

৬৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
অসাম ওয়ার্ক :)

প্রিয় পোষ্ট :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ কবি :) :)

৬৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

গোর্কি বলেছেন:
-দুনিয়ায় কত আছে দেখবার, কত কী জানার কত কী শেখার!
-এক কথায় দুর্দান্তিস পোস্ট। থাম্বস আপ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি। আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। :)

৬৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

নেক্সাস বলেছেন:
দারুন প্যাকেজ ফিচার ভাই। খুব ভাল লাগলো....

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই। আপনি ব্লগে আবার ফিরে এসেছেন দেখে ভালো লাগছে। :)

৬৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: খাইসে!! এ তো দেখি ব্যাপক গবেষণা B:-) B:-)
ভালো লাগলো
অজানা তথ্য জানা হলো :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নতুন তথ্য জানাতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। আরো ভালো লাগল, ব্লগে আপনাকে দেখে। ভালো থাকুন। শুভ কামনা :)

৬৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৬

নূর আদনান বলেছেন: ব্যপক কষ্টসাধ্য পোষ্ট বোঝা যাচ্ছে। অনেক কিছু জানলাম, আসলে সব রহস্যই ভেদ করা সম্ভব নয়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :) হ্যাঁ আসলেই অনেক রহস্য হয়ত ভেদ করা সম্ভব নয়।

৬৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: পোস্ট অবশ্যই প্রিয়তে !

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হইব না! এত দিন পরে আইসা প্রিয়তে নিতে হইল টেকা দেওন লাগবো! :P :P

৬৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

শাহেদ খান বলেছেন: দারুণ পোস্ট ! যেমন রোমাঞ্চকর আর্টিকেল, ঠিক তেমনই আকর্ষণীয় আপনার লেখনী ! চমৎকার !

অনেক ভাল লাগা জানবেন। এমন আরও পোস্টের অপেক্ষায় থাকব সবসময়। :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ শাহেদ ভাই। আসলে একটা তথ্য সমৃদ্ধ ফিচার লেখার জন্য যে পরিমান সময় দেয়া দরকার, তা বের করা ইদানিং খুব কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে চেষ্টা চালাচ্ছি সামনে এই ধরনের আরো কিছু পোষ্ট দিতে। আশা করি ভালো লাগবে।

ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল।

৭০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

নদ বলেছেন: ভয়ানক সুন্দর পোস্ট ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৭১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৭

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন:

দুর্দান্ত ফিচার পোষ্ট ! ++++

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজা ভাই :) শুভেচ্ছা রইল।

৭২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪১

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অসাধারন। সময়নিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে পরলাম। খুব ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালবাসাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট দেয়ার জন্য।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য। :)
আমার ব্লগে মনে হয় প্রথম এলেন। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে স্বাগতম জানাই। :)

৭৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

জনাব মাহাবুব বলেছেন: উফফফ !
অসাধারণ ! B:-) B:-) B:-)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনাব। :)

৭৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০১

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: বিস্ময়কর ! তিব্বিত আসলেই একটা মিষ্টিরিয়াস দেশ ।
মান্ডালা সম্পর্কে কোথাও যেন পড়েছিলাম , ধ্যান করা হয় সম্ভবত মান্ডালা দিয়ে।

অনেক ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার পোস্ট ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :) হ্যাঁ, মান্ডালা ধর্মীয় মূল্যবান সামগ্রী হিসেবেই বিবেচিত হয়। তিব্বত একটা রহস্যময় জায়গা! এখনও সেখানে প্রচুর রহস্য আমাদের জানা বাকি আছে।

৭৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০১

গরম কফি বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ গরম কফি! সকাল থেকে কফির খোঁজ করছিলাম! কিন্তু আজকে ছুটির দিনেও শান্তি নাই!

৭৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

মধু নদীর জোলা বলেছেন: অজানা তথ্য জানা হলো

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৭৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: +++

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আশা করি ভালো আছেন। :)

৭৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

রন৬৬৬ বলেছেন: Superb posting.

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৭৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩২

 বলেছেন: ++++++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নামটা তো পড়তে পারলাম না। শুধু প্লাসই পেলাম।

৮০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শের শায়েরী ভায়ার পোষ্টে লিঙ্ক না দিলে আপনার এই অতি চমৎকার পোষ্টটা হয়তো কোনদিনই দেখা হতো না।

আপনি এ'ধরনের লেখালেখি বন্ধ করলেন কেন বুঝলাম না। ব্যস্ততা? প্রবাস জীবনের ব্যস্ততার তুলনায় দেশের ব্যস্ততা কিছুই না। আমার দৈনন্দিন রুটিন দিলে আপনার মাথা খারাপ হয়ে যাবে নিশ্চিত করে বলতে পারি!! আমি যদি এর মধ্যে থেকে সময় বের করতে পারি......দেশে থেকে আপনি কেন পারেন না!! :D

আপনাকে একটা জরুরী মেইল করেছিলাম.....উত্তর এখনও পাইনি। আবার প্লিজ ব্যস্ততার কথা বইলেন না যেন!!! =p~

২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসলে ব্লগে একটা কোয়ালিটি পোষ্ট দিতে গেলে যে পরিশ্রম করতে হয়, পড়াশোনা করতে হয়, সেটা বেশ কঠিন। আমি বরাবরই ফাকিবাজ গোছের মানুষ। আমি একটা পোষ্ট লিখতে গিয়ে প্রায় দেড় বছর ধরে তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। অনেক তথ্য জোগাড় করার পর, হার্ড ডিক্স ক্র্যাশ করে। ফলে মনের দুঃখে মুর্ছা গিয়ে ফিচার লেখা ছেড়েই দিসিলাম। যে ঘটনার বিষয়ে লিখতে চাচ্ছিলাম, সেই বিষয়ে লন্ডন থেকে আমার এক বন্ধুকে দিয়ে কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম।

আমি মুলত একটি ঐতিহাসিক জাদু বিদ্যার ঘটনা নিয়ে লিখতে যাচ্ছিলাম, যার ঐতিহাসিক কিছু চাক্ষুস ভিত্তি আছে। ১৭০০ শতাব্দীর এই ঘটনায় তৎকালীন বৃটিশ পত্রিকায় এই ব্যাপারে সংবাদও ছাপা হয়েছিলো। পরে সব তথ্য হারিয়ে যাওয়ায় খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। দেখি যদি সুযোগ পাই, তাহলে সামনে আবারো এই বিষয়ে লেখার চেষ্টা করব।

৮১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এত সুন্দর পোষ্ট! অতচ চোখে পড়েনি।
আমাদের দেশের কাছে নেপাল-তিব্বত এলাকার মাস্টাং এর স্কাইকেভ সম্পর্কে জানলাম। বিষয়টা একদম অজানা ছিল।

তবে মাস্টাং নামটা আমেরিকান।
এটা নেপালে গেল কেমনে? সেটাই ভাবছি। আমেরিকান রেডইন্ডিয়ান দের জনপ্রিয় ঘোড়া মাস্টাং ।
পরে এই নামে ২য় মহাযুদ্ধের বহুল ব্যাবহৃত একটি ফাইটার বিমানের নামকরন হয়েছিল।
মাস্টাং বর্তমানে খুবই জনপ্রীয় অতি দামী একটি স্পোর্টস কারের নাম। আমেরিকান ফোর্ড কম্পানীর।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার ধারনা এখান থেকেই ঐ দিকে গেছে। খুবই রহস্যময় এলাকা। এখানের লাইফ স্টাইলও খুব ভিন্ন ধরনের।
আপনাকে ধন্যবাদ আপনি কষ্ট করে পড়েছেন।

৮২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: প্রিয় ভাই,
প্রথমেই ধন্যবাদ এত দারুন একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য। পোস্টের সাথে মন্তব্যগুলিও পড়লাম।

আমার যা যা মনে হলো;
১। খলিল ভাইয়ের সাথে আমিও একমত। পাহাড়ের সামনের অংশ ধসে গেছে হঠাত ভূমি ধস হয়ে (১ম ছবি)। এখন ফ্রন্ট ফেস দেখে বুঝা সম্ভব নয় কারণ এত বছরে প্রকৃতিক কারণে অনেক ক্ষয় হয়ে গেছে। মানুষের পাখা আছে সেটা হটে পারে না। নিশ্চয় কোন নির্ভরযোগ্য কারণ আছে।
২। ২০০০ বছরের যেই সময়কাল বলছেন তার সাথে এই অঞ্চলে বৌদ্ধদের প্রভাব এবং বিস্তারের মিল আছে। ঠিক এই সমসাময়িক কালে প্রচুর বৌদ্ধ সভ্যতার সন্ধান পাওয়া গেছে।
৩। যক্ষ নিয়ে কাহিনী কিছুটা শুনেছিলাম তবে এত ব্যাপক ভাবে নয়। হুম। কনসেপ্ট ভৌতিক গল্পে কাজে লাগবে। ভালো জিনিস দিয়েছেন। আরও বিস্তারিত পড়ে নেবো।
৪। হিমালয়ের এদিকে যেই আবহাওয়া, কেউ মারা গেলে এমনিতেই প্রাকৃতিক ভাবে মমী হয়ে যাবে।
৫। সাংরি লা মমীর ৩য় পর্বে দেখানো হয়েছিল। যখন দেখেছিলাম তখন এটা কী জানতাম না।
৬। লেভিটেশন নিয়ে কপারফিল্ড, ক্রিস এ্যাঞ্জেল সহ যতো বিখ্যাত ও খুঁচরা ম্যাজিশিয়ান যা যা দেখায় সবই হলো চোখের ধোকা। খুব সুক্ষ্ম রশি বা সুতার সাহায্যে এই ধরণের কাজ করা হয়।
তবে লেভিটেশন পসিবল। কালকে রাতেই ঈশা (আলাহিস সালাম) এর উপর পড়ছিলাম। উনার এই ক্ষমতা ছিল। এটা অসম্ভব বলে অস্বীকার করা যাবে না। তাওরাতে আছে আরও কয়েজন পূর্বের নবীর এই ক্ষমতা ছিল।
৭। মান্ডালা কী জানি না? এটা নিয়ে সময় করে পড়ে দেখতে হবে।
পোস্ট প্রিয়তে রেখে দিলাম। এখান থেক কিছু জিনিস আমার কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

এই বিষয়ে পরবর্তীতে বেশ খোঁজ নিয়েছিলাম। তাতে জানা গেছে, এই গুহার সুত্রপাত এভাবেই। বৌদ্ধ সাধুদের সাধনার গভীরতা এবং আধ্যতিক শক্তির পরিচয় দেয়ার জন্য এই কাজটি করা হয়েছিলো। এটা অনেক কঠিন একটি ব্যাপার ছিলো। অনেক বছরের কঠোর সাধনার ফলাফল ই স্কাই কেভ।

হিমালয়ের এদিকে যেই আবহাওয়া, কেউ মারা গেলে এমনিতেই প্রাকৃতিক ভাবে মমী হয়ে যাবে।
- এটা হিমালয়ের অঞ্চল হলেও মুলত মমি হবার জন্য উপযুক্ত নয়। এই বিষয়টি নিয়ে এখনও গবেষকরা কাজ করছেন।

বাকি বিষয়গুলো নিয়ে যা বলেছেন তা অনেক আলোচনা সাপেক্ষ একটি বিষয়। অল্প আলোচনায় এটা প্রকাশ করা সম্ভব না।

৮৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৬

শের শায়রী বলেছেন: প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই এমন একটা সম্পূর্ন অজানা বিষয় কে ব্লগে তুলে আনার জন্য। পোষ্ট আমি আমার শের শায়রীর রহস্যের দুনিয়ায় স্বাগতম এই লিঙ্কে এ্যাড করে নিলাম। এক কথায় অসাধারন একটা পোষ্ট প্রিয় কাভা।

যক্ষদের নিয়ে আমার একটা পোষ্ট আছে দেখে আস্তে পার পৃথিবীর সমস্ত দৌলতের প্রহরী যক্ষদের দক্ষযক্ষ

এটা যদি বৌদ্ধ শ্রমনদের কোন গুহা হয় তবে সেক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করিনা কোন বাচ্চাকে ওইভাবে নরবলি দেবে, কারন ব্যাপারটা বৌদ্ধ ধর্মের সাথে পুরাপুরি সাংঘর্ষিক। আর বৌদ্ধদের আশ্রমিক দের এমন কোন সম্পদ থাকে না যাতে যক্ষ বানাতে হবে।

তুমি লিখছ মুসট্যাংগ ট্রেইল ধরে এক্কেবারে দক্ষিন দিকে যেতে থাকলে এক্কেবারে চাইনিজ বর্ডার সংলগ্ন স্যামডজংগ গ্রামে বের হওয়া যায়, এখানেই আছে পাহাড়ের গুহায় আসা যাওয়ার পথের হদিস, এই পাশ দিয়ে দেখলে যেটা খাড়া দেখায় ভেতর দিয়ে নিশ্চয়ই কাছে বা দূরে কোন গ্রাম বা নির্জন স্থানে এর সাথে সংযোগ আছে, এবং ওইভাবে তখনকার মানুষ রা আসা যাওয়া করত বলে আমার বিশ্বাস।

সাতশত বছর আগে হয়ত এখন যেখানে গুহাগুলো দেখা যাচ্ছে তার নিকটে কোন পাহাড়ী ট্রেইল ছিল হয়ত ভুমি ধ্বসে সেটা ধ্বংস হয়ে গেছে যার কারন আজকে যে সাইট দিয়ে প্যাট আসা যাওয়া করছে তা দূর্ভেদ্য লাগছে। তবে আমার বিশ্বাস এনিয়ে কাজ করলে অনেক কিছুর উত্তর বেড়িয়ে আসবে এবং অবশ্যই কিছু অজানা বিষয় থাকবে যা এই ধরনের স্থাপনাকে রহস্য ময় করে রাখে।

পোষ্টে দারুন ভালো লাগা। তবে এটা নিশ্চিত এটা "সাংরি লা" অবশ্যই না "সাংরি লা"রা সাথে বিপুল ঐশ্বর্য্যের মীথ জড়িত যা এখানে নেই।

৮৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিছু কিছু রহস্য চিরকাল অধরাই থেকে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.