নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
টিভিতে রান্না অনুষ্ঠান দেখতে দেখতে বুঝলাম, যিনি হোটেলে রান্না করেন - তাকে বলা হয় বাবুর্চি আর যিনি টিভিতে রান্না করেন- তাকে বলা হয় রন্ধনশিল্পী। আর যিনি রান্নার বিচার করেন তাকে বলা হয় শেফ। আমাদের দেশে একই পেশার যে শুধু তিন তিনটি নাম আছে তাই নয়, নাম ভেদে তিন রকম পোষাকও আছে। যেমন, বাবুর্চিরা পড়বেন সাদা লুঙ্গি আর সাদা শার্ট। রন্ধনশিল্পীরা পড়বেন শাড়ি আর ভারী মেকাপ। আর শেফ পড়বেন স্যুট এবং মুখে জুয়েল আইচ মার্কা হাসি।
বাবুর্চিরা সাধারনত মুখরোচক খাবার রান্না করেন যেমন কাচ্চি বিরিয়ানী- আমরা সেটার খুঁত ধরার চেষ্টা করি, রন্ধনশিল্পীরা নতুন নতুন রান্না আবিষ্কার করেন, যেমন তরমুজ দিয়ে মুরগীর মাংস - আমরা সেটা খেয়ে স্বাদের চেয়ে শিল্প খুঁজি। আর শেফরা বিদেশী খাবার রান্না করেন যার স্বাদ আমরা জানি না - টিভিতে দেখেই জিভের জল ফেলি।
চলুন প্রথমে একজন বিখ্যাত বাবুর্চি দেখি
হাজী রফিক বাবুর্চি - ফখরুদ্দিন বাবুর্চির ছেলে। উনাদের পারিবারিক বিখ্যাত খাবার প্রতিষ্ঠানের নাম - ফখরুদ্দিন বিরিয়ানি অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। ১৯৯৫ সালে ফখরুদ্দিন বাবুর্চি মারা যাবার পর তাঁর দুই ছেলে এই প্রতিষ্ঠান বেশ সুনামের চালাচ্ছেন। ঢাকায় ভিকারুননিসা নূন স্কুলের পাশে তাঁদের আদি কেন্দ্রটি ছাড়াও মগবাজার, গুলশান-১, ধানমন্ডি, মতিঝিল, বনানী ও উত্তরায় এবং চট্টগ্রামে রয়েছে এর শাখা। এ ছাড়া সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, দুবাইয় এবং লন্ডনেও ‘ফখরুদ্দিন বিরিয়ানি অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট’-এর শাখা আছে।
এবার একজন বিখ্যাত রন্ধনশিল্পীঃ
রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী। বলা হয়ে থাকে, প্রতিদিনের রন্ধনকর্মকে দেশে শিল্পকর্মের সম্মান এনে দেয়ার পথিকৃৎ তিনি। এর মধ্যে ফ্রান্স থেকে পেয়েছেন ‘বেস্ট টিভি সেলিব্রেটি শেফ রেস্ট অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল গুরমেন্ড ওয়ার্ল্ড কুক বুক এ্যাওয়ার্ড -২০১০’ এবং যুক্তরাজ্য থেকে পেয়েছেন ‘বৃটিশ কারি এ্যাওয়ার্ড- ২০১১’। আমার মতে সেলিব্রেটি রন্ধনশিল্পী হবার জন্য প্রয়োজন কিছু মিডিয়া সাপোর্ট, যা উনার রয়েছে। তিনি বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের মেয়ে। উনার স্বামী মুকিত মজুমদার বাবু ইমপ্রেস গ্রুপের পরিচালক। ফলে চ্যানেল আইয়ে রান্না বিষয় অনুষ্ঠানে তিনি একজন পরিচিত মুখ।
এবং একজন বিখ্যাত শেফঃ
মিস্টার টনি খান, বিখ্যাত শেফ। দেশ বিদেশের বিভিন্ন নামকরা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছেন। দেশে ফিরে কাজ করেছেন র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন, ওয়েস্টিন এবং গ্র্যান্ড সুলতান টি রিজোর্টে। একজন সত্যিকারের সেলিব্রেটি শেফ। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তিনি নিয়মিত রান্নার অনুষ্ঠান করেন। সম্প্রতি তিনি একটি রান্নার স্কুলও দিয়েছেন।
যাইহোক, লেখার শুরুতে বলেছিলাম একই পেশার তিনটি ভিন্ন নামকরন সম্পর্কে। আমরা কি কখনও ভেবে দেখেছি, একই পেশার ভিন্ন ভিন্ন নাম কেন দেয়া হয়? কারা দেয় এই নাম? যদি আমরা একটু বিশ্লেষন করতে যাই তাহলে বলতে হবে, আমাদের দেশে কাজের মুল্যায়নে জাত ও শ্রেণী চেতনা চোখে পড়ার মত। যার মূলে রয়েছে বাঙালি হিন্দু সমাজের বহুল কথিত জাতের শ্রেনী বিভাজনের প্রভাব। আমাদের দেশে হিন্দু মুসলমানরা যুগ যুগ ধরে পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রেখে বসবাস করছে। বাঙালি মুসলমান সমাজের একটি বড় সময় নিয়ন্ত্রিত হয়েছে হিন্দু সমাজের এই শ্রেনী বিভাজনের আলোকে। হিন্দু মুসলমানের যৌথ সমাজ যখন জমিদার ও নবাবদের প্রভাবমুক্ত হলো এবং ধর্মীয় বিভাজনের প্রেক্ষাপট যতদিনে ধীরে ধীরে বিলীন হলো, ততদিনে আমাদের রক্তে ঢুকে গিয়েছে সামন্তবাদী মনোভাব, আমরা শিখে গিয়েছি সমাজের দরিদ্রতম অংশকে নিপীড়ন, অবহেলা আর অবজ্ঞাই সমাজে নিজেদেরকে প্রভাবশালী ও সম্মানিত হিসেবে মূল্যায়নের চাবিকাঠি। সেই চলমান ধারা থেকেই আমাদের দেশে কাজের উঁচু নিচু শ্রেনীবিভাগ। উদহারন স্বরুপ বলা যায়, এখনও অনেক মানুষ রাস্তায় রিকশাওয়ালা, মুচি, হোটেল বয়, বাসের হেল্পার ইত্যাদি পেশার মানুষকে তুই তুকারী করেন। বিষয়টা আমাদের সমাজে এতই স্বাভাবিক যে, অনেক তরুনও একজন বৃদ্ধ রিকশাওয়ালাকে অবলীলায় তুমি বলে সম্বোধন করেন। এই দেশে ধনী পরিবারের একজন সন্তান বেকার থাকাকালীন সময়ে সমাজে যে সম্মান পায়, গরীব পরিবারের যে সন্তানটি পরিবারের স্বচ্ছলতার স্বার্থে অথবা একটু বাড়তি আয়ের জন্য যখন কোন ফাস্টফুড রেস্টুরেন্টে যখন ওয়েটার হিসেবে কাজ করে তখন সেই সম্মানের সিকিভাগও তিনি পান না। আমাদের কাছে সে শুধুই একজন সামান্য ওয়েটার। অথচ শিক্ষা বলে কর্মই সকল সম্মানের মানদন্ড। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের এই তথাকথিত শ্রেনী বিভাজন সমাজে শিক্ষিত অংশের সাথে অশিক্ষিত অংশের একটি মনস্তাত্তিক দ্বন্দ ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা আরো প্রমানিত হয় যখন আমাদের দেশের মেধাবী তরুনরা বিদেশে গিয়ে 'ওড' জব করে জীবিকা নির্বাহ করেন। হয়ত ম্যাকডোনাল্ডে কাজ করতে গিয়ে অনেক তরুনের এই মনস্তাত্তিক দ্বন্দ কিছুটা হলেও অবসান ঘটে।
দুঃখিত পাঠক, ধান ভাঙ্গতে বোধহয় শীবের গীত গাইলাম, মূল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। আমাদের দেশের প্রচলিত ধারনা, রান্না করা একটি সাধারন কাজ, এটাতে তেমন সম্মানের কিছু নেই। কেউ পড়াশোনা করে রান্নাকে পেশা হিসেবে নিবে, আমাদের দেশে এটা এখনও প্রায় অকল্পনীয়। তাছাড়া আমরা শৈশব থেকে দেখে এসেছি পরিবারের মেয়েরা নিজেরা অথবা গৃহস্থালির কাজে সাহায্যকারী মানুষরা এই রন্ধনের কাজটি সম্পন্ন করছেন। ফলে এই পেশার নাম পাচক, রাধুনী কিংবা বাবুর্চিতেই সীমাবদ্ধ ছিলো। বলাবাহুল্য, এই নামগুলোতে তেমন সম্মান ছিলোনা। তাই প্রায় এক যুগে আগেও বাংলাদেশে রন্ধনশিল্পী উপাধিটা খুব একটা পরিচিত ছিলো না। তবে দীর্ঘদিন বিদেশে রেস্টুরেন্টে কাজ করে কাজের বিভাজন সম্পর্কিত অযাচিত মনস্তাত্তিক দ্বন্দ কাটানো মানুষগুলো যখন এই দেশে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা খুলে বসল, তখনই ধীরে ধীরে রন্ধনশিল্পী, শেফ ইত্যাদি উপাধির যাত্রা শুরু হলো। সবাই যখন অবাক হয়ে লক্ষ্য করল, এই মানুষগুলো ভালো আয় করছে, নিজেদের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থান সুদৃঢ় করছে এবং সর্বপরি সমাজ থেকে সম্মান আদায় করতে সক্ষম হচ্ছে তখনই আমাদের সামন্তবাদী সমাজ একই পেশাকে কয়েকটি শ্রেনীতে ভাগ করে ভিন্ন ভিন্ন নাম উপহার দিচ্ছে। তাই যিনি রান্না করছেন, তিনি কখনও বাবুর্চি, কখনও রন্ধনশিল্পী এবং কখনও শেফ।
এই মানুষগুলো কর্মজীবন আমাদেরকে এটাই শেখায় আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট। কিছুদিন আগে ফেসবুকের একটি গ্রুপে দেখলাম জনৈক কিশোর ৫০০০ টাকায় কোন ব্যবসা শুরু করতে চাইছেন। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, অধিকাংশ মানুষই তাঁর এই প্রচেষ্টাকে হাস্যকর হিসেবে দেখছেন, নানারকম নেতিবাচক কথায় তাঁর এই উদ্যোগকে পিছিয়ে দিতে চাইছেন। হাতে গনা অল্প কয়েকজন মানুষ তাকে ইতিবাচক পরামর্শ দিয়েছেন। তাকে বললাম, ভাইয়া, মন খারাপ করবেন না। সবার মাঝে যদি ছোট ছোট প্রচেষ্টাকে উৎসাহ দেয়ার প্রবণতা থাকত, তাহলে এই সমাজ সফল মানুষদের ভীড়ে কোলাহল মুখর থাকত। অথচ বাস্তবে সবাই সফল হয় না, কারন সবাই চেষ্টা করে না। যারা সকল প্রতিকুলতা দূরে ঠেলে সামনে এগিয়ে যায়, তারাই সফল হয়। এটাই এই সমাজের লিখিত নিয়ম, যা আমরা কেউই চোখে দেখি না। আমাদের সবার দেখার চোখ হোক, এটাই সময়ের দাবি।
তথ্যসুত্রঃ
প্রথম আলো, চ্যানেল আই এবং ট্রাভেল বাংলাদেশ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোস্ট পুরোটা না পড়তেই খিদে লেগে গেলো!! পুরোটা পড়লে তখন কি হবে!!
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬
ধমনী বলেছেন: এই মানুষগুলো কর্মজীবন আমাদেরকে এটাই শেখায় আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট।
- দারুণ বলেছেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ব্লগার ধমনী!
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বিখ্যাত দেখতে দেখতে অক্ষত দৃষ্টিতে খাবার গুলোর লোভ সামলাতে পারছি না। ভাই
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মাংসের ছবি দেখে মনে করলাম কাভা ভাই কুরবানি হইয়া গেছে। কুরবানির মাংসের ছবি দিছে
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হে হে না অহন তরি হই নাইক্কা! হইলে দাওয়াত নিশ্চিত!
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৭
ধমনী বলেছেন: হায় হায় কী হুনলাম!
কা_ভা ভাই এখনো সিংগুলার নাউন!!!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কাজকে অবশ্যই ভালোবাসতে হবে।
নিজের কাজকে যে ভালবাসে তারাই সফলতার দেখা পাই।
বাবুর্চি, রন্ধনশিল্পী আর শেফ যদিও তিন নামেই উনারা পরিচিত, কিন্তু তিনজনের কাজ ঘুরেফিরে সেই একি আমার কাছে তাই মনে হয়।
চমৎকার একটা পোস্ট।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩
রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: কেথাও শিখেছিলাম রান্নার উপর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী থাকলে তাকে শেফ বলা হয়। আর যিনি প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী ছাড়াই রান্না করেন তাকে 'কুক' / রন্ধনশিল্পী/ বাবুর্চি বলা হয়।।
ভুল হইলে নিজ মাফ করিবেন!
খাবারের ছবি দেইখা সত্যিই এই মাঝরাতে ও ক্ষিধা লাইগা গ্যালো!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। তবে আমাদের দেশে এখনও এই পেশার ব্যাপারে ভুল ধারনা দুর হয় নি। তাই যাহাই লাউ, তাহাই কদু হিসেবে বিবেচিত। সমস্যা নাইক্কা! সামনে রান্না কইরা দাওয়াত দিমুনে
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫
আবু শাকিল বলেছেন: খানা-পিনার ছবি দেখে ভাবলাম। আমাদের জন্য বোধ হয় নতুন খাবারে রেসিপি নিয়ে আসলেন!!
না গো না -
এ যে ধান ভানতে শীবের গীত। রান্নার লোকদের ভিন্ন ভিন্ন নামের উপস্থাপন ভাল ছিল
নীচের কথাগুলি আমাকে গভীর ভাবে ভাবাচ্ছে -
অতি তিতা সত্য কথা।আমি নিজেই প্রমাণ।
"যে পরিবারের যে সন্তানটি পরিবারের স্বচ্ছলতার স্বার্থে অথবা একটু বাড়তি আয়ের জন্য যখন কোন ফাস্টফুড রেস্টুরেন্টে যখন ওয়েটার হিসেবে কাজ করে তখন সেই সম্মানের সিকিভাগও তিনি পান না। আমাদের কাছে সে শুধুই একজন সামান্য ওয়েটার। অথচ শিক্ষা বলে কর্মই সকল সম্মানের মানদন্ড। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের এই তথাকথিত শ্রেনী বিভাজন সমাজে শিক্ষিত অংশের সাথে অশিক্ষিত অংশের একটি মনস্তাত্তিক দ্বন্দ ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা আরো প্রমানিত হয় যখন আমাদের দেশের মেধাবী তরুনরা বিদেশে গিয়ে 'ওড' জব করে জীবিকা নির্বাহ করেন। হয়ত ম্যাকডোনাল্ডে কাজ করতে গিয়ে অনেক তরুনের এই মনস্তাত্তিক দ্বন্দ কিছুটা হলেও অবসান ঘটে।"
ধন্যবাদ জাদিদ ভাই।বিচক্ষণ ব্যাক্তির বিচক্ষণ ভাবনা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাকিল ভাই! মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫
নতুন বলেছেন: আর শেফরা বিদেশী খাবার রান্না করেন যার স্বাদ আমরা জানি না - টিভিতে দেখেই জিভের জল ফেলি।
বিদেশি ৫% রান্নার স্বাদ আমাদের জনগনের পছন্দ হবেনা।
আমাদের দেশী রান্নার স্বাদের তুলনা হয়না। আমাদের কাছে মনে হয় ঐ রান্না দেখতে ভাল...কিন্তু স্বাধে ভালো লাগবেনা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেটাই। যেমন আমাদের দেশের মানুষ চাইনিজ খাবারের জন্য পাগল। সত্যিকার চাইনিজ এই দেশের শতকার ৫ জনকেও ধইরা বাইন্দা খাওয়ানো যাবে না। দেশী খাওয়ার উপর কোন খাওয়া নাই।
১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০
পুলহ বলেছেন: আপনার লেখা পড়তে পড়তে আমার টমি মিয়াঁ নামের এক ভদ্রলোকের কথা মনে পড়ছিলো, এই পোস্ট অনুযায়ী উনাকে একই সাথে বাবুর্চি, রন্ধনশিল্পী এবং শেফ বলা যেতে পারে..
"পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট"- খুবি দামী একটা কথা! আমার কেন যেনো মনে হয়- বর্তমান তরুণ সমাজের একটা বড় অংশ সত্যি এটাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করে! ফেসবুকের 'চাকরি খুজব না, চাকরি দেব' গ্রুপটা তার বড় প্রমাণ
আপনার ধান ভানতে শীবের গীত অংশটা নিয়ে আমাকে আরেকটু বিস্তারিত পড়াশোনা করতে হবে, কৌতূহল-উদ্দীপক বিষয় নিঃসন্দেহে
ভালো থাকবেন কাল্পনিক_ভালোবাসা! শুভকামনা রইলো
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পুলহ! আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা জানবেন।
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
পাকাচুল বলেছেন: কেকা ফেরদৌসীর রান্না বান্নার পরিচিতি চ্যানেল আই এর কল্যাণে। নিজগুণে কতটা রন্ধনশিল্পী হতে পেরেছেন, সেই ব্যাপারে আমার সন্দেহ আছে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত পাকাচুল ভাই। পরিচিত একজন উনার রান্নার ব্যাপারে যে গুনগান গেয়েছিলেন, তা পোস্টে সংযুক্ত করলে ব্যক্তি আক্রমন ক্যাটাগরীতে পড়ে যাবো।
১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫১
প্রামানিক বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা, সমাজের অনেক অবহেলিতদের কথাই আপনার লেখায় ফুটে উঠেছে। ভাল লাগল। শুভ্চেছা রইল।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা
১৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কর্মজীবন আমাদেরকে এটাই শেখায় আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট। -------
আবু শাকিল ভাই -এর মত আমিও বলছি বিচক্ষণ ব্যাক্তির বিচক্ষণ ভাবনা।
অনেক ধন্যবাদ ভাই!!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বীথি আপা। শুভেচ্ছা জানবেন!
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
১৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমি রাঁধুনিই হয়ে রইব!!!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমিও শখ করে রাঁধতে ভালোবাসি।
১৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৮
আজাদ মোল্লা বলেছেন: শেফদের রান্না করা খাবার লাগবেনা । বাবুর্চি দের দেশি খাবার চাই , যেমন চট্টগ্রামের মেঝবানি খান্না হলেই চলবে ধন্যবাদ আপনাকে ভাই ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, মেঝবানি গরুর মাংস! গরম গরম না খেলে কোন মজা নাই।
১৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২
আরজু পনি বলেছেন:
রান্নাঘরটা কখনোই আমার পছন্দের জায়গা ছিল না । এমনকি টেবিলে বসে গুজুর গুজুর করে খাবো সেটাও না...
বাচ্চাদের এটিকেট শিক্ষা দিতে বাধ্য হয়ে টেবিলে খাই...
আর বাচ্চারা বাসায় না থাকলে পিসির সামনে বড় বাটিতে খাবার নিয়ে চামচ দিয়ে
তবে তারপরও রান্নাঘরে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি এটা আসলেই শিল্প...যে যাই বলুক ।
আর সেই সাথে এও বুঝেছি রান্নাঘর নারীর অনেক দীর্ঘশ্বাস আর চোখের পানির সাক্ষী ।
আমাদের এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধু কানাডার পাসপোর্ট বাক্সবন্দী করে বাবা-মায়ের কাছে থাকতে দেশে চলে এসে এখন পুরো দস্তুর শেফ হয়ে গেছে..টিভিতে ওর রান্নার লাইভ প্রোগ্রামও দেখায় । আসলেই কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকলে যে কোন কাজকেই সম্মানিত করা সম্ভব ।
সবশেষে বলবো আমিও সকল প্রতিকুলতাকে পেছনে রেখে একজন সফল ব্লগার হতে চাই ।
ইয়ে হ্যাঁ মানে পনিজের শোকেস বন্দি করলাম...কা_ভা ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দিন বদলে যাচ্ছে আপু। এখন আর আগের অবহেলার দিন নেই। ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে। যে কাজ আগে মেয়েরা করতে অপছন্দ করত এবং স্বামীরা করতে চাইত না এখন সেখানে নতুন বন্ধন তৈরী হয়েছে। যৌথ প্রচেষ্টার যে কোন কিছুই উত্তম।
হলুদ তারার জন্য অনেক ধন্যবাদ পনিপা।
১৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৯
মানবী বলেছেন: ব্রিটনের প্রধানমন্ত্রী জন মেঝরের জন্মদিনের খাবার সরবরাহকারী বিখ্যাত শেফ টিমি মিয়া আর টমি খান একই ব্যক্তি কিনা বুঝতে পারছিনা!
আমরা জাতি হিসেবে কি ভীষণ হীণমন্যতা ধারন করে চলেছি তা পোস্টে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
একজন ফখরুদ্দিন, হাজী মিঞা, নান্না মিয়া দেশি বাবুর্চি নামটা ধারন করলেও তাঁরাই দেশের সবচেয়ে বড় রন্ধন শিল্পী, আমাদের দেশের সেরা কুক। শুধুমাত্র মিডিয়ায় ব্যক্তিগত পরিচয়ের সুত্র ধরে রান্নার অনুষ্ঠান পরিচালনা করলেই কেউ রন্ধন শিল্পী হয়না। কেকা ফেরদৌসীর যে এওয়ার্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে এখানে যে কেউ অংশ নিতে পারে। অনেকটা আমাদের দেশে প্রথম আলো ইনকিলাব যদি "ঈদ স্পেশাল রান্নার রেসিপি প্রতিযোগিতা" নামের কোন আয়োজন করে বিজয়ী নির্বাচিত করে ঠিক তেমনটা।
পাশ্চাত্যের অনুকরনে বিভিন্ন অণুষ্ঠানের আয়োজন করলেও নিজেদের হীণমন্যতা কাটিয়ে যোগ্য ব্যক্তির প্রাপ্ত সন্মান দেবার ঔদার্য্য আমরা অনুকরন, অণুসরন করতে ব্যর্থ হয়েছি।
শুধুমাত্র দরিদ্র হবার কারনে নির্বিকার চিত্তে যাকে তাকে "তুই" "তুমি" সম্বোধন করে, চর থাপ্পর মারতে দ্বিধা করেনা, এদের বুদ্ধিবৃত্তি ও মানসিকতার এমন দৈন্যদশা এরা বুঝতে অক্ষম যে এর মাধ্যমে শূধু নিজেকে ছোট করা হয়, সামনের ব্যক্তির চেয়ে অনেক অনেক নিচে নিজের অয়স্থান নামিয়ে আনা হয়।
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি এটাই প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম যে জাতি হিসেবে আমরা ভীষন হীনমন্যতায় ভুগছি। আপনি যথার্থই বলেছেন যে, ফখরুদ্দিন, হাজী মিঞা, নান্না মিয়া দেশি বাবুর্চি নামটা ধারন করলেও তাঁরাই দেশের সবচেয়ে বড় রন্ধন শিল্পী, আমাদের দেশের সেরা কুক। শুধুমাত্র মিডিয়ায় ব্যক্তিগত পরিচয়ের সুত্র ধরে রান্নার অনুষ্ঠান পরিচালনা করলেই কেউ রন্ধন শিল্পী হয়না। কেকা ফেরদৌসীর যে এওয়ার্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে এখানে যে কেউ অংশ নিতে পারে। অনেকটা আমাদের দেশে প্রথম আলো ইনকিলাব যদি "ঈদ স্পেশাল রান্নার রেসিপি প্রতিযোগিতা" নামের কোন আয়োজন করে বিজয়ী নির্বাচিত করে ঠিক তেমনটা। মিডিয়ায় পরিচিত থাকলে আমাদের পাড়ার কালাম বাবুর্চিও সেলেব্রেটি রন্ধনশিল্পী হতে পারত।
১৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,
সামান্য একটি বিষয় নিয়ে আপনিও কিন্তু "লেখাশিল্প" দেখিয়ে গেলেন । অচ্ছুৎ একটি পেশাকে বর্ণনার- বিশ্লেষণের যত্রিক, জায়ফল আর জাফরানের সোয়াদে মিশিয়ে লেখার "শেফ" হয়ে উঠলেন ।
আর আমরা আম ব্লগাররা কিন্তু সেই লেখার বাবুর্চীই থেকে গেলুম !!!!!!
আসলে কি.. যেটাই ওমলেট সেটাই আন্ডা ভাজি । যেটাই আলুভর্তা সেটাই পটেটো স্ম্যাশ উইথ রেড চিলি।
বিভাজনটা আপনি তেল আর রসুন মরিচের ফোঁড়ন দিয়ে যেভাবে বিবেচনার নাসারন্ধ্রে ঢুকিয়ে হাঁচি দেয়ার ব্যবস্থা করে গেলেন তা যেন আমাদের মস্তিষ্কে খানিকটা হলেও ঝাঁকি দিয়ে যায় .......................
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই, আপনার মন্তব্য যে কোন ব্লগার জন্য দারুন অনুপ্রেরনা মুলক। খুব অল্প কথাতে আপনি মোদ্দা কথাটি বলতে পারেন। কথা হচ্ছে, আমাদের পরিবর্তন কবে হবে?
১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: ২৬ শে জানুয়ারী ২০১৬ ইং তারিখে প্রথম আলোর "নকশা" নামক ম্যাগাজিন পেপারে রান্না বিষয়ক একটা লেখা পড়েছিলাম। আর আজ আপনার লেখাটা পড়লাম! রান্না সম্পর্কিত বিষয়ে আপনার লেখাটা অনেক ভাল লাগলো!
তাছাড়া পোস্টের মাধ্যমে আপনি সমাজের উচ্চবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের যে সরুপটা উন্মোচন করেছেন সেটা একদমই সঠিক একটা ধারনা! বিষয়টা এমন যে, টাকা থাকলে কোন ব্যক্তির নাম হয় কালিপদ আর টাকা না থাকলে হয় কেলো!
চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম। শুভ কামনা জানবেন!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্লগার সাহসী সন্তান। আলোচনায় অংশ নেবার জন্য কৃতজ্ঞতা।
২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কাজকে ছোট করে দেখার মন মানষিকতা আমাদের নিত্যদিনকার অভ্যাস । আমরা ইচ্ছে করলেই এই অভ্যাস বদলাতে পারি- আমরা কাজগুলো করতে না চাইলেও যারা করছে তাদের সন্মান দিয়ে, তাদেরকে প্রাপ্য পাওনাটুকু দিয়ে ।
আমার কাছে তো মনে হয় পরিবারের রান্না যারা করে তারাই আসল রন্ধনশিল্প, কারণ এই রান্নায় থাকে মায়া, এই খাবারে থাকে প্রশান্তি ।
টিভি রান্নার অনুষ্ঠান দেখলে চোখ বড় করে করে দেখি কিভাবে রান্না করছে, রান্নায় কী কী দিচ্ছে । অথচ বাসায় আমাদেরকে আমাদের মা নিয়মিত কত সুস্বাদু খাবার রান্না করে খাওয়াচ্ছে, মায়ের কাছে গিয়ে কখনো দেখতেও চাই না মা কীভাবে রান্না করছে !
পোস্টটা ভাল লেগেছে ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম। সেটাই। নিজেদের মূল্যায়ন বেশ কমই করি আমরা।
২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী যে রাবেয়া খাতুনের মেয়ে জানতাম না। টিভিতে হঠাৎ চোখে পড়লে রান্নার প্রোগ্রাম এক ঝলক দেখি। বাবুইএর আবার এই প্রোগ্রাম পছন্দ,আমাকেও দেখাতে চায় যাতে আমি রেঁধে তাকে খাওয়াই। কিন্তু আমি খুবই অপারগ রান্নার ব্যাপারে।
তবে আমার একটা খাবারের দোকান দেয়ার ইচ্ছে ছিল ভাত মাছ শাক সবজি আর ভর্তার। বিকেলে চা। আর সব খাবার আমি রান্না করবো। খুব ছোট পরিসরে। কিন্তু আর হয়েই উঠল না।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমারও খুব ইচ্ছে আছে একটা সুন্দর ছোট রেস্টুরেন্ট দেয়ার। আমিও নিজে রান্না করতে চাই। হাহা
২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
জুন বলেছেন: কেকা ফেরদৌসী কি তার অনুষ্ঠানের অতিথিদের কিছু করতে দেন নাকি!
জি বাংলার রান্নাঘরটা ভালোলাগে। রান্নাবান্না সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম কাল্পনিক। তবে আমার রান্নাঘরে ঢুকতে ভালোলাগে না।
সুন্দর পোষ্টে +
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কেকা ফেরদৌসী কি তার অনুষ্ঠানের অতিথিদের কিছু করতে দেন নাকি! হা হা হা! যাক আপনিও পর্যবেক্ষন করেছেন তাহলে! আমার বাসায় উনাকে দেখা হয় বিনোদন হিসেবে। সত্যিকারের রন্ধনশিল্পী ছিলেন সিদ্দিকা কবির। উনি একজন লিজেন্ড!
২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: যিনি হোটেলে রান্না করেন - তাকে বলা হয় বাবুর্চি আর যিনি টিভিতে রান্না করেন- তাকে বলা হয় রন্ধনশিল্পী। আর যিনি রান্নার বিচার করেন তাকে বলা হয় শেফ। - হা হা হা।
কর্মজীবন আমাদেরকে এটাই শেখায় আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট। - চরম ভাবে সহমত।
বেশ চমৎকার উপস্থাপনা ভাই। সহস্র ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: খুব ভালো লাগল কা_ভা ভাই।
অনেক আগে থেকেই রান্না বান্না আমার একটা হবি, আপনার লেখা পড়ে নিজ মনেই নিজেকে স্বীকৃতি দিতে সাহস পেলাম।
অসংখ্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগছে। রান্না করা আমারও শখ। আমার মত আরো একজনকে পেয়ে অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: কোন কাজ ছোট নয় বরং কর্মবিমূখীতা ছোট। যথার্থ বলেছেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
শায়মা বলেছেন: আমিও এখজন বিখ্যাত রন্ধন শিল্পী। সামু টিভিতে আমারও অনেক অনুষ্ঠান প্রচারিত হইয়াছে।
এই যে প্রমানিত প্রমান----
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সামু টিভিতে আপনি প্রতিষ্ঠিত হন নাই, কারন সামুটিভির কর্তৃপক্ষকে আপনি খুশি করতে পারে নাই। কর্তৃপক্ষ খুশি হইলে আপনিও কেকা ম্যাডামের মত সেলিব্রেটি শেফ হইতেন।
২৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: যিনি হোটেলে রান্না করেন - তাকে বলা হয় বাবুর্চি আর যিনি টিভিতে রান্না করেন- তাকে বলা হয় রন্ধনশিল্পী। আর যিনি রান্নার বিচার করেন তাকে বলা হয় শেফ।
আর যারা সংসারে রান্না করেন? তাদের কথা ভুলে গেলে চলবে না। কী বলা যায়? রন্ধন শ্রমিক? আর আমরা? শেফ?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তারা হিসাবের বাইরে হামা ভাই!! সংসারে যারা রান্না করেন, তাদেরকে আমরা মনে করি, তাদের কাজই এটা।
২৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন উপস্থাপনা।
আহমেদ জিএস ভাই একেবারে নির্যাস কথা গুলো বলেছেন।
.... শিক্ষা বলে কর্মই সকল সম্মানের মানদন্ড। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের এই তথাকথিত শ্রেনী বিভাজন সমাজে শিক্ষিত অংশের সাথে অশিক্ষিত অংশের একটি মনস্তাত্তিক দ্বন্দ ছাড়া আর কিছুই নয়।"
এই বিষয়টিতে সামাজিক কাজও কিন্তু খুবই কম! কারণ কর্পোরেট হাউজ ুলো সেই সনাতনি সামন্তবাদী চেতনারই ধারক। পূজির স্বার্থেই। আর যারা সমাজ কর্মী তারাও যেন অবহেলেই বিয়ষটিকে পাশে ফেলে রাখেন অথবা ভাবেনই না।
+++++++++++++
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যথার্থই বলেছেন। কর্পোরেট হাউজগুলো সামন্তবাদী চেতনাতেই চলছে।
২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
নিমগ্ন বলেছেন: শিক্ষার প্রভাব অতোটা আমাদের ছুঁয়ে যায়নি। সমস্যা হলো আমাদের দেশের মানুষের সামন্ত যুগের চিন্তাধারা। এখনো আমি নিজের পরিবার ও সামাজিক পর্যায়ে দেখতে পাই, যারা নিম্নপর্যায়ের ব্যবসায়ী/কর্মচারী/কর্মী তাদের তুই তোকারি না করাটা অস্বাভাবিক। আরেকটি বড় সমস্যা হলো, যারা রিকশা চালায়/মুচিগিরি করে তাদেরকে আপনি শব্দ দিয়ে সম্বোধন করলে নিজেরাই প্রতিবাদ করেন।
বলেন এটা তাদের প্রাপ্য নয়। অভিমান নয়, বেশিরভাগ সময়ই তারা নিজের সম্মান অর্জনকে অনধিকার বলে দেখেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সঠিক বলেছেন। সমস্যা হলো আমাদের দেশের মানুষের সামন্ত যুগের চিন্তাধারা। এই থেকে মুক্তি পাওয়া ভীষন কঠিন।
৩০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
সরল পথের পথিক বলেছেন: স্বাদের প্রশ্নে বহু বিদেশী খাবার আমাদের জন্য "অখাদ্য" তূল্য। তাই জল ফেলে আফসোসের কোনো কারণ নেই।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কিন্তু এই কথা কয়জন মানবেন বলুন?
৩১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
প্লাতো বলেন, শুরুটাই হলো যেকোনও কাজের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ শুরুর প্রচেষ্টাকে কেউ হাস্যকর/ নানারকম নেতিবাচক কথায় পিছিয়ে দিতে চাইলে, বড়ই দুঃখজনক। অনলাইনে/সমাজের কে কি বলছে তা সবই যদি গণায় ধরা হয় তবে আর সাফল্য পাওয়া মুস্কিল। দেখতে হবে যিনি/যারা বলছেন তাদের ব্যক্তি চরিত্রের অবস্থাটাও। আর এ যুগে মোটে এইটে পড়া ছেলেও খুব হামর-তামড় করে!! হাহ হাহ হাহ।
বলছিলাম এইটের কথা অর্থাৎ শিক্ষা। আপনি বলেছেন, শিক্ষা বলে কর্মই সকল সম্মানের মানদণ্ড। কাল্পনিক ভালবাসা, কোন শিক্ষার কথা বলছেন ? বই/শিক্ষক নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা দেয় ঠিকই কিন্তু সেটা দীক্ষায় চর্চা করানোর দায়িত্ব পরিবারের। বই পড়ে যদি শিক্ষিত হওয়া যেতো তবে আমি দাবী করতেই পারি, অত্যন্ত উঁচু মাপের/জাতের শিক্ষিত আমি। সেটা আমি করছি না, বরং নিজেকে বলি মূর্খ। কারণ জানা বোঝা ও কর্ম এ তিনটে বিষয় একই শ্রেণির নয়।
বাঙালি হিন্দু সমাজের বহুল কথিত জাতের শ্রেণি বিভাজনের প্রভাব কোথ্ থেকে এসেছে ? চলে যান আরও দু হাজার বছর আগে অথবা ইউরোপের অন্ধকার যুগে। জীবন জীবিকার সংকট কালে বিচলিত মানুষ প্রচলিত শাস্ত্র-আদর্শ-নীতির উপর ভরসা হারায়; বিপর্যয় আসে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়। তখনই আসে পরিবর্তন। সমাজ শরীরের পরিবর্তন হয়ে যায় ঠিক কিন্তু মানসিক শরীরে যে ক্ষত থেকে যায় এবং সংক্রামক ব্যাধির মতোই থেকে যায়।
আপনি সমাজের শিক্ষিত অংশের সাথে অশিক্ষিত অংশের এ জাতীয় দ্বন্দ্বকে মনস্তাত্ত্বিক বলেছেন। বুদ্ধি-শক্তির নমনীয়তা ছাড়া এ মনস্তত্ব অনুধাবন করা সম্ভবপর নহে। আপনি যে শিক্ষার কথা বলেছেন তা কি নমনীয়তার মানদণ্ড ভাবতে জানে ? তবে না আসবে সম্মানের কথা!!
আপনার মতে সেলিব্রেটি রন্ধনশিল্পী হবার জন্য প্রয়োজন কিছু মিডিয়া সাপোর্ট। আচ্ছা সেলিব্রেটি কি আজকাল মিডিয়া সাপোর্ট ছাড়া হওয়া যাচ্ছে! শিল্পের আর্ট-জ্ঞানও নেই এমন লোকও এ মিডিয়ায় জনপ্রিয় শিল্পি। আবার ব্লগ/ফেসবুকে দেখি যতো হিট ততো মান। তো আমরা কোন মানদণ্ড বিচার করতে চাইছি!!
এমন সমাজ কি মনে করছে তাতে আমার আসে যায় না। আমি আমার মা-খালাদের রন্ধনশিল্পী বলে যেমন প্রশংসা করি তেমনি তারা অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, দার্শনিকও। যে তাঁর কাজটিতে সৎ ও আন্তরিক, সে ও-কাজের শিল্পি। প্রত্যেক শিল্পিই শ্রমিক। সকল শ্রমিকের সম্মান শ্রম-উদ্যম বিচারে সমান। হয়তো তার পারিশ্রমিক কম বেশী হতে পারে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটি পোস্ট করার জন্য। খুবই সুন্দর আপনার চিন্তাধারা।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় অন্ধবিন্দু ভাই! আপনাদের মত কিছু গুনী পাঠক আছেন বিধায় এই ব্লগে ইত্যাদি ছাইপাশ লেখার অদম্য অনুপ্রেরণা পাই। একটা পোস্টে এই ধরনের মন্তব্য পোস্টদাতার জন্য অনেক আনন্দের।
ঘটনা প্রবাহ যদি দেখি তাহলে ঠিকই বলেছেন এইট পাস ছেলেও অনেক বড় বড় কথা বলে।
শিক্ষার ব্যাপারে আপনি যা বলেছেন তা অবশ্যই সঠিক। আমি বলতে চেয়েছি আমাদের প্রথাগত শিক্ষার বেদবুলির তত্ব অনুযায়ী - প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তি কর্মকেই বেশি প্রাধান্য দেন। এই প্রকৃত শিক্ষার ব্যাপারটি অবশ্যই আপেক্ষিক। অবশ্যই বই মানুষের প্রধান শিক্ষার স্থান নয়, বইয়ের শিক্ষা যদি জীবনে প্রয়োগ না করা যায় অথবা উপযুক্ত পরিস্থিতিতে আপনি প্রয়োগ করতে না পারেন, সেই শিক্ষার মূল্য নেই। মানুষের প্রকৃত শিক্ষা তার নিজেকেই বিভিন্ন পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়ানোর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এই বছর লক্ষ্য করেছি ফেসবুকে গড়ে ৩০০ লাইক প্রাপ্ত ব্যক্তিরা লেখক হিসেবে আত্ম প্রকাশ করেছেন। সামগ্রিকভাবে খুব আনন্দের একটি বিষয়। তবে জাতির জন্য বিপদজনক। তরুন প্রজন্মের চিন্তাধারা খুবই 'শ্যালো'র দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। সেই হিসেবে মিডিয়ার সাপোর্ট সফল হতে গেলে লাগবেই। উদহারন, ঢাকা উত্তরের মেয়র।
আমি আমার মা-খালাদের রন্ধনশিল্পী বলে যেমন প্রশংসা করি তেমনি তারা অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, দার্শনিকও। যে তাঁর কাজটিতে সৎ ও আন্তরিক, সে ও-কাজের শিল্পি। প্রত্যেক শিল্পিই শ্রমিক। সকল শ্রমিকের সম্মান শ্রম-উদ্যম বিচারে সমান। হয়তো তার পারিশ্রমিক কম বেশী হতে পারে। এই কথার উপর আর কোন কথা নাই।
আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা
৩২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কোন জায়গা থেকে কোথায় নিয়ে এলেন। বাবুর্চি থেকে সমাজ, সমাজ থেকে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি!
চমৎকার উপস্থাপনা।
সবার যেন আমরা যারা কিছু করছে তাদের সম্মান না করলেও অন্তত ছোট না করি, সেটাই প্রত্যাশা করছি।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, আমার এই লেখার ধরন নিয়ে অনেকেই নাকি বিরক্ত। সে যাই হোক, লেখালেখি কখনই সেভাবে পারি না, হাবিজাবি লিখে আপনাদের গেলানোর চেষ্টা করেই আনন্দ পাই। হাহাহ
হ্যাঁ, আমরা আগেই খুব জাজমেন্টাল হয়ে পড়ি। এই দেশে পড়াশোনা শেষ করে বেকার থাকাকে মেনে নেয়া যায়, কিন্তু শিক্ষিত যুবক যদি একটা গ্যারেজ দেয়, তাহলেই হায় হায় রব!
কাজের শ্রেনী বিভাগ থাকার প্রয়োজন নেই। সকল কাজই গুরুত্বপূর্ন এবং সম্মানের।
৩৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৪
ফজলুভাই বলেছেন: খুব ভাল লাগলো পোস্ট টা পড়ে।
আসলেও কোন কাজ ই ছোট না। কিন্তু কথা হইল আমাদের সমাজ টাই আসলে বড় না
আমার ছোট ভাই, রান্না করতে পছন্দ করে। বেশ ছোট, ভালই রান্না বাডি করে, মানে ডিম পোচ/আলু ভাজি হেনতেন করতে পছন্দ করে। মায়ের আড়ালে সে বিভিন্ন জিনিষ ট্রাই ও মারে। ধরেন একটা আটার রুটি বানানো আছে বাসায়, এটায় বিভিন্ন জিনিষ দিয়া আইনা বলবে ভাই পিতজা খাও। এরকম কাজ কাম দেখে বুঝা যায় বেচারার আগ্রহ আছে এই লাইনে। কিন্তু আমি জানি, আমার বাপ জীবনেও পোলারে এই লাইনে দিবে না।
আমার খুব ইচ্ছা ছিল ছোটবেলায় ক্রিকেটার হওয়ার, কিন্তু বাবার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার বানাবে। ঐখানেই আমার স্বপ্ন শেষ
এরকম অনেক জায়গায় ই হয়
[ হয়ত পোস্টের মূল বাক্যের সাথে সামঞ্জস্য কমেন্ট হইল না। একটু আজাইড়া কথা কইলাম আরকি ]
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না না আপনি যথার্থই বলেছেন। মন্তব্য প্রাসঙ্গিকই হয়েছে। আপনার পোস্ট সেদিন পড়লাম। আপনার সম্পর্কে জেনে খুব ভালো লেগেছে। আপনি বেশ ভালো ব্লগিং করছেন। অন্যদের পোস্টে আরো মতামত জানাবেন, তাহলে আপনিও অনেক পাঠক পাবেন।
আপনার ভাইয়ের জন্য মায়াই লাগছে। এইভাবেই অনেক প্রতিভা হারিয়ে যায়। এটা জাতির জন্য দুর্ভাগ্য।
৩৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৬
মধুমিতা বলেছেন: এরা আছেন বলেইতো খাবারগুলো দেখে এবং চেখে বেশ উপাদেয় মনে হয়।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে প্রিয় মধুমিতা ভাই যে!! আপনাকে ব্লগে দেখলে খুব ভালো লাগে।
৩৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ইদানিং আমার পরিচিত অনেকরে খাওয়ার ব্যবসায় নামতে দেখতেছি । ফাস্টফুড কিংবা রেস্টুরেন্ট ব্যবসার ধুম পরছে পরিচিত মহলে !
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, এটা বেশ ভালো ব্যবসা যদি ঠিকভাবে করতে পারা যায়।
৩৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
এস কাজী বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম কাভা ভাই। তবে হামা ভাই ভ্যালিড পয়েন্ট বলছেন অবশ্য অর্থনীতির ভাষায়ও ঘরে আমাদের মা বোন ভাবীরা বাসায় যে কাজ করেন তা জিডিপির হিসাবে আসে না। বলা যায় হামা ভাইকে করা উত্তরটাই আমরা ধরে নেই। যাহোক নতুন কিছু জানতে পেরে ভাল লাগল।
কিন্তু এখন আমার তরমুজ দিয়ে রান্না করা চিকেন টা খাইতে মন চাইতেছে। কি করবাম? :
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অন্ধবিন্দু ভাইয়ের ভাষায় বলি,
আমি আমার মা-খালাদের রন্ধনশিল্পী বলে যেমন প্রশংসা করি তেমনি তারা অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, দার্শনিকও। যে তাঁর কাজটিতে সৎ ও আন্তরিক, সে ও-কাজের শিল্পি। প্রত্যেক শিল্পিই শ্রমিক। সকল শ্রমিকের সম্মান শ্রম-উদ্যম বিচারে সমান। হয়তো তার পারিশ্রমিক কম বেশী হতে পারে।
তরমুজ দিয়া মুরগী খাইতে হলে প্লীজ উপরে উল্লেখিত আন্টির সাথে যোগাযোগ করেন। পরিচিত একজন তার রান্নার 'ভয়াবহ' প্রশংসা করেছেন।
৩৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বহুমাত্রিক চিন্তাভাবনায় উপমহাদেশের সামন্তযুগের প্রেতাত্মার উপস্থিতি টের পেলাম।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৪
সুমন কর বলেছেন: আমি কিন্তু মোটেও রান্না করতে পারিনা। শুনেছি, আপনি নাকি রান্না করতে পারেন, তার প্রমাণও আছে (বলবো না !!) তা একদিন হবে নাকি !!
পোস্ট কিন্তু ভালো হয়েছে। +।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সর্বনাশের বিষয়! কে এই সব গুজব ছড়িয়েছে!! বিভিন্ন পোস্টে আপনার মন্তব্য নতুন পুরানো ব্লগারদের জন্য ভীষন অনুপ্রেরনার।
শুভেচ্ছা রইল সুমন ভাই।
৩৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শেষে যা বললেন সেটিই ঠিক: নিজের কাজটুকু ভালোভাবে করলে সেটি তাকে সম্মান এনে দেবেই।
পাচক থেকে শেফ অথবা রাধুনী থেকে রন্ধনশিল্পীতে রূপান্তরিত হতে পারেন।
আমাদের মা'দের কথা তো বললেন না, যাদের রান্না কোন শেফও রাঁধতে পারেন না।
পৃথিবী সেরা শেফ হলেন যারযার মা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন মইনুল ভাই! এটা ভুল হয়ে গেছে। আমাদের মায়েরাই শ্রেষ্ঠ রন্ধনশিল্পী। মায়েদের কোন আপন পর নেই। মা মানেই মা, তা আপনার হোক আর আমার।
৪০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
কিরমানী লিটন বলেছেন: জিভে জল চলে এলো-
আমিও মোটামুটি ভালোই বাবুর্চি
অনেক শুভকামনা প্রিয়কাল্পনিক_ভালোবাসা
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট।
আমরা ঠিক এর বিপরীত চিন্তাধারাকে পোষণ করে চলি। শিক্ষিত হবার পেছনে থাকে গুটিকতক পেশার হাতছানি। যার বাইরে সমাজ ভাবতে দেয় না।
পোস্টে ভালো লাগা জানবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
৪২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
ডি মুন বলেছেন: রন্ধনশিল্পীরা নতুন নতুন রান্না আবিষ্কার করেন, যেমন তরমুজ দিয়ে মুরগীর মাংস - আমরা সেটা খেয়ে স্বাদের চেয়ে শিল্প খুঁজি। --------------------- আমরা শৈল্পিক জাতি, তাই সবকিছুতে শিল্প খুঁজতে চাই।
এখনও অনেক মানুষ রাস্তায় রিকশাওয়ালা, মুচি, হোটেল বয়, বাসের হেল্পার ইত্যাদি পেশার মানুষকে তুই তুকারী করেন। বিষয়টা আমাদের সমাজে এতই স্বাভাবিক যে, অনেক তরুনও একজন বৃদ্ধ রিকশাওয়ালাকে অবলীলায় তুমি বলে সম্বোধন করেন। ---------------- এমন মানুষ [ পরিচিত অপরিচিত ] চারপাশে প্রায়ই দেখি, তারা যেন কাউকে হেয় করার মধ্যে অদ্ভুত আনন্দ খুঁজে পান। নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভেবে আনন্দ পাওয়ার ইচ্ছা মানুষের চিরন্তন। কিন্তু তার জন্যে অন্য কাউকে হেয় করতে হবে কেন বুঝিনা। অপরিচিত যে কারো সাথে 'আপনি' সম্বোধনে কথা বলাই শ্রেয়। এর অন্যথা করাই অভদ্রতা, তা সে লোকটার পেশা, সামাজিক অবস্থান যাই হোক না কেন।
শিক্ষা বলে কর্মই সকল সম্মানের মানদন্ড। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কাজের এই তথাকথিত শ্রেনী বিভাজন সমাজে শিক্ষিত অংশের সাথে অশিক্ষিত অংশের একটি মনস্তাত্তিক দ্বন্দ ছাড়া আর কিছুই নয়। ------------ খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা। মনস্তাত্ত্বিক ব্যবধান ঘুচিয়ে পারস্পারিক হৃদ্যতাপূর্ণ সহাবস্থানই সবসময় কাম্য।
সব শেষ কথা, আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট। - এই বোধ আমাদের সকলের মধ্যে তৈরি হবে, এমনটাই কামনা করি ।
ভালো থাকুন জাদিদ ভাই
শুভকামনা রইলো
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগে আপনাদের দেখতে পেয়ে খুব আনন্দ লাগছে মুন। অনেক পুরানো দিনের কথা মনে পড়ছে। যাইহোক, আপনি বললেন, তারা যেন কাউকে হেয় করার মধ্যে অদ্ভুত আনন্দ খুঁজে পান। নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভেবে আনন্দ পাওয়ার ইচ্ছা মানুষের চিরন্তন। কিন্তু তার জন্যে অন্য কাউকে হেয় করতে হবে কেন বুঝিনা। এটা ভাই আমিও বুঝি না।
৪৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
জেন রসি বলেছেন: শ্রেণী চেতনা খুব প্রবল ভাবেই আমাদের মাঝে আছে। কেন আছে তার ব্যাখ্যা অনেকেই অনেক ভাবে করেছেন। আমাদের দেশে সেটা অবচেতন মনেই আমরা নিজেরাও করে ফেলি। তার কিছু উদাহরন আপনার পোস্টে দিয়েছেন। অনেক সময় বাসে উঠলে দেখা যায় স্কুল কলেজের ছাত্ররাও বাবার বয়সি হেল্পারকেও তুই তুকারি করে। তারা কিন্তু ধরেই নিয়েছে এসব স্বাভাবিক। এই স্বাভাবিক ধরে নেওয়াটাই আমাদের ভুল চর্চা। তবে আমি মনে করি সন্মান আদায় করে নেওয়ার একটা ব্যাপারও থাকে। তাই শ্রেণীহীন মানুষ তাদের অধিকার আদায়ে একটা ধাক্কা যদি সমাজকে না দিতে পারে, তবে এই চর্চা চলতেই থাকবে।
শুভকামনা জানবেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সম্মান আদায়ও করে নেয়ার একটা ব্যাপার যেমন আছে তেমনি আমাদের দেশে প্রচলিত কিছু কালচার আছে যার থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টাও আমাদেরকে করতে হবে। তবে কেউ কারো ভুল ধরাতে গেলেই প্রাথমিক যে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, সেটা আর সমাধান হচ্ছে না। সৃষ্টি হচ্ছে নতুন সমস্যা।
৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: জাহাজের রন্ধনশিল্পীকে বলে চীফ কুক। আমরা মজা করে তাকে তিন চীফের এক চীফ বলি। তিন চীফের আর দুই জন হল , চীফ ইঞ্জিনিয়ার ও চীফ অফিসার।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! সে না থাকলে কিন্তু আপনাদের অবস্থা খারাপ হতো!!
৪৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাবুর্চিরা পড়বেন সাদা লুঙ্গি আর সাদা শার্ট। রন্ধনশিল্পীরা পড়বেন শাড়ি আর ভারী মেকাপ। আর শেফ পড়বেন স্যুট এবং মুখে জুয়েল আইচ মার্কা হাসি। +++
প্রথমেই এই পোস্টের জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। ফখরুদ্দিন, হাজী, নান্না্ শাহসাহেব, হানিফ এরকম শ'খানেক বাবুর্চি পুরাতন ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকায় সুপ্রাচীনকাল থেকে বংশ পরম্পরায় সুনামের সাথে রান্না করে আসছিলেন, প্রকৃত রন্ধনশিল্পী ছিলেন উনারা। আর কিছু এই প্রসঙ্গে বলার নাই।
শেষে যে কথা বললেন, সেই প্রসঙ্গে বলতে চাই, আমার খুব কাছে একজন আত্মীয়। নিজের ভাগ্যান্বেষণে প্রবাস গমন, বিভিন্ন বিজনেস সব করে যখন একেবারে নিঃস্ব অবস্থা, সাথে হার্টে একটা ছোট অপারেশন করালেন; তখন চক্ষু লজ্জা'র ঊর্ধ্বে উঠে একটা টঙ্গের ছোট দোকান দিয়ে বাসার সামনে সন্ধ্যের পর স্যুপ, নুদুলস এসব বিক্রয় করা শুরু করলেন। বেশ কয়েক বছর হল, সুনামের সাথে ব্যবসা করছেন। মজার ব্যাপার হল, উনাকে দেখে তার দোকানের আশেপাশে আরও পাঁচ-ছয়টি এমন ছোট ছোট খাবার দোকান সাথে একটা ফাস্টফুড শপ সেখানে গড়ে উঠেছে। ঠিকমত সংসার চালানোর পাশাপাশি উনি নিজের একতলা বাসাটি ভেঙ্গে বহুতল ভবন করার জন্য খুব শীঘ্রই কাজ শুরু করবেন। সেই রাস্তার উপরের সান্ধ্যকালীন খাবার দোকান থেকেই এই সব হচ্ছে। তাই কোন উদ্যোগ ছোট করে দেখার অবকাশ নেই।
কা_ভা, নিয়মিত সপ্তাহে একটা করে হলেও তো পোস্ট দিতে পারেন, তাই না?
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক শুভকামনা।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় বোমাবচ ভাই, প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত বিলম্বে উত্তর দেয়ার জন্য। আসলে নানাবিধ ঝামেলার কারনে ইদানিং বেশ দেরী করে মন্তব্যের জবাব দিতে হচ্ছে। এটা ব্যক্তিগতভাবে আমার খুবই অপছন্দের। তারপরও আপনারা আমার ব্লগে আসছেন, মন্তব্য করছেন, অনুপ্রেরনা দিচ্ছে এটা অনেক সম্মানের। আসলে আমার তো ইচ্ছে করে প্রতি সাপ্তাহে না পারি মাসে যেন একটা বা দুইটা লেখা দেই, কিন্তু আমি খুবই আলসে মানুষ, লেখালেখিও খুব একটা পারি না, মাঝে মাঝে জমাতে চেষ্টা করি, উপযুক্ত মেধার অভাবে জমাতেও পারি না। মাথায় অনেক কিছুই লেখার থাকে কিন্তু সময়ের অভাবে চেষ্টাও করতে পারছি না।
পুরানো ঢাকার বিভিন্ন অলি গলিতে এক সময় আমি অনেক ঘুরেছি, আমার আম্মার শৈশব কেটেছে পুরানো ঢাকায়, যদিও আম্মার জন্মস্থান ঢাকা নয়, তথাপি, আম্মার ফুপু, চাচা সকলেই পুরানো ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলে থাকত। আমার জন্মের পর কিছুটা বড় হবার পর আম্মার সাথে আমি লক্ষীবাজার, নারিন্দা, ওয়ারী, বংশাল, ইত্যাদি অঞ্চলে অনেক বেড়াতে গিয়েছি, ঘুরেছি, বিয়ে, আকিকা, মেজবান ইত্যাদি টাইপের অনেক অনুষ্ঠানে ছিলাম। সেখানে রান্নার সৌন্দর্য দেখেছি, আয়োজন দেখেছি। সত্যি বলতে আমি তখন বুঝতাম, রান্না খুব আনন্দের আর মজার একটা কাজ, সেখানে অনেক সম্মান আছে। একবার বায়না ধরলাম আমি বাবুর্চি হবো। সবার সে কি হাসি! আমি বুঝতে পারি নি, হাসির কি আছে। এখন হয়ত বুঝি, তবে অন্তরে সত্যি লালন করা আছে রান্নার প্রতি বেশ আগ্রহ।
লালবাগ মোড়ে আপনি অবশ্যই দেখেছেন সম্প্রতি এক লোক বসে, পিঠা আর চাপ্টি বিক্রি করে। বেশ কয়েকদিন আগে লক্ষ্য করলাম, সে চাপ্টির মধ্যে পনির ভেঙ্গে দিয়ে দিচ্ছে। জিনিসটা খাওয়ার পর সত্যি ভালো লাগল। এই যে ক্রিয়েটিভিটি, রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট, এটা আমি সত্য উপভোগ করি।
আমারও ইচ্ছে আছে, একটা ছোট রেস্টুরেন্ট দিবো। ডাল, ভাত, আলু দিয়ে ঝোল ঝোল ঝাল গরুর মাংস সাথে সালাদ। ব্যাস!
কি আসবেন তো আমার রেস্টুরেন্টে!!
আপনিও অনেক ভালো থাকুন, অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
৪৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: হুম......... ক্ষুধা লাগল। মায়ের রান্না আর দিদির হাতের খিচুরীর কথা মনে পড়ছে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মায়ের হাতের রান্নার কোন তুলনা নেই। আমাদের মায়েদের কোন বিকল্প নেই।
৪৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব৪৪ বলেছেন: রন্ধনশিল্পী হিসেবে সিদ্দিকা কবিরের নাম আশা করেছিলাম। কেকা ফেরদৌসি দেখে আহত হলাম।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সিদ্দিকা কবীর হচ্ছে আমাদের তরুন সমাজের জন্য একজন আলোকবর্তিকা। সত্যিকারের গুনী মানুষ। কেকা ম্যাডামের কথা উল্লেখ্য করেছি, বর্তমান সমাজে রন্ধনশিল্পীদের অবস্থা বুঝাবার জন্য।
৪৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এই মানুষগুলো কর্মজীবন আমাদেরকে এটাই শেখায় আপনি যে কাজই করেন না কেন, তা ভালোবেসে করতে হবে। পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট”-------- সহমত
তবে বিরিয়ানীর ছবি দেখে খু-উ-ব খেতে ইচ্ছে করছে ------
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সর্যি আপু, দেরী হলো রিপ্লাই দিতে। অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখলাম। ঠিক আছে আর একটু ওয়েট করুন, একটু বড় হয়ে নিন, তারপর আপনাকে বিরিয়ানী খাওয়াবো।
৪৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাবুর্চিরা সাধারনত মুখরোচক খাবার রান্না করেন যেমন কাচ্চি বিরিয়ানী- আমরা সেটার খুঁত ধরার চেষ্টা করি, রন্ধনশিল্পীরা নতুন নতুন রান্না আবিষ্কার করেন, যেমন তরমুজ দিয়ে মুরগীর মাংস - আমরা সেটা খেয়ে স্বাদের চেয়ে শিল্প খুঁজি। আর শেফরা বিদেশী খাবার রান্না করেন যার স্বাদ আমরা জানি না - টিভিতে দেখেই জিভের জল ফেলি।
পোস্টের সাথে একমত। আমরা এখনও সব পেশাকে সম্মান করতে শিখিনি।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমি খুবই দুঃখিত এত দেরীতে জবাব দেয়ার জন্য। ধীরে ধীরে চেষ্টা করছি সকলের মন্তব্যের জবাব দেয়ার জন্য।
৫০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি দুনিয়ার অন্যতম জরুরী আর লাভজনক পেশা হল গিয়ে বাবুর্চী (বেডা)।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। সরি ভাইয়া, এত বছর পর আপনার মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি। কিভাবে যেন চোখ এড়িয়ে গিয়েছিলো!
৫১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১০
এরিস বলেছেন: গরীবে চুরি করলে 'চৃরি' আর বড়লোকে করলে 'ক্লেপ্টোফোবিয়া'।
বহুকাল ধরে এই নিয়মই চলে আসছে।
আমি শেষমেশ প্যাশন খুঁজে পেয়েছি রান্নায়। শেফ অর কুক যা-ই হই, রান্নাটা পেশা হিসেবে নিলে ভালবেসে করতে পারতাম মনে হয়।
'রন্ধনশিল্পীরা পড়বেন শাড়ি আর ভারী মেকাপ'। - এপিক কমেন্ট অন রন্ধনশিল্পী। হাতে নখে প্যানস্টিক প্যানকেকে নেইলপলিশ নেখে রাখে, আর খামির করার সময় বলে- আপা, আমার হাত কিন্তু আগে থেকেই ধোয়া ছিল।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তুমি রান্না বান্না পারো নাকি ??
৫২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
খোলা হাওয়া বলেছেন: ৫১ নাম্বার পোস্টের কমেন্টের সূত্র ধরে আমি একটা কথা যোগ করতে চাই, টিভিতে যারা রান্না করেন তাদের চুল খোলা রেখে রান্না করতে হয় এবং চুল রিবন্ডিং হওয়া মাস্ট।
ভালো লাগলো পোস্ট এবং কমেন্ট আলোচনা
৫৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
লাল পিপড়ে বলেছেন: একজন ফখরুদ্দিন, হাজী মিঞা, নান্না মিয়া দেশি বাবুর্চি নামটা ধারন করলেও তাঁরাই দেশের সবচেয়ে বড় রন্ধন শিল্পী, আমাদের দেশের সেরা কুক। শুধুমাত্র মিডিয়ায় ব্যক্তিগত পরিচয়ের সুত্র ধরে রান্নার অনুষ্ঠান পরিচালনা করলেই কেউ রন্ধন শিল্পী হয়না। কেকা ফেরদৌসীর যে এওয়ার্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে এখানে যে কেউ অংশ নিতে পারে। অনেকটা আমাদের দেশে প্রথম আলো ইনকিলাব যদি "ঈদ স্পেশাল রান্নার রেসিপি প্রতিযোগিতা" নামের কোন আয়োজন করে বিজয়ী নির্বাচিত করে ঠিক তেমনটা।
সহমত । পৃথিবীর যে দেশেই যান , যদি বাঙ্গালী রেস্টুরেন্ট থাকে তবে সেখানে "হাজীর বিরিয়ানি " মেন্যু লিস্টে পাবেন গ্রাহক চাহিদায় । তিনি কি কোন এওয়ার্ড পেয়েছেন কোন কালে ????
পোস্টে ভালো লাগা
৫৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
মাটিরময়না বলেছেন: শেষের দিকের কথাগুলো একদম সত্য। কোন একটা কাজ করতে হলে সেটাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসতে হবে। আমি কিন্তু ভালো রান্না করি। ইনফেক্ট অনেক ভালো। প্রবাসী তো তাই। ছোটবেলা ,মায়ের কাছে আর এখন ভাবীর কাছে শেখা সব। রান্না করতে বেশ লাগে আমার।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোস্ট দেবার জন্য।
৫৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯
ডেড আকাশ বলেছেন: কাল্পনিক ভালবাসা
ও ভাই আমার ফ্রন্ট পেজ এক্সেস টা দিয়ে দেন
৫৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
বিজন রয় বলেছেন: বিরাট আয়োজন।
++
৫৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
মুদ্দাকির বলেছেন: আমি শুধু চা বানাইতে পারি, কিন্তু আমার নিজের তা ভালো লাগে না
৫৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: পৃথিবীর কোন কাজই ছোট নয় বরং কর্মবিমুখিতাই ছোট। -- একটা ধ্রুব সত্যকে চমৎকারভাবে উপস্থাপন করলেন।
পৃথিবী সেরা শেফ হলেন যার যার মা। -- এমন একটা চমৎকার মন্তব্যের জন্য মাঈনউদ্দিন মইনুলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বাবুর্চী কথনের মাধ্যমে সমাজের যেসব অশিষ্টাচার আর অসঙ্গতির কথা তুলে ধরলেন, সেটার প্রশংসা না করে পারা যায় না।
'লাইক'।
৫৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারণ ও চিন্তাশীল একটি পোস্ট। আমাদের সমাজে চরমভাবে শ্রেনী বিভাজন লুকিয়ে আছে। সব কাজই সমান ও সম্মানের এটা আমাদের শুধু মুখের কথা।
এমন পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৬০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাবুর্চি থেকে সমাজ, সমাজ থেকে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি!
চমৎকার উপস্থাপনা। বেশ ভাল লেগেছে।
৬১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি কিন্তু নিজেও একজন ভাল রন্ধনশিল্পী/বাবুর্চি/শেফ। আপনার হাতের সেই খিচুড়ির স্বাদ কি আর ভোলা যাবে কখনও।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কান্ডারী, আপনাকে মিস করি ভাই! আপনি দ্রুত নিরাপদে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন। আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক। এই কামনাই করি।
৬২| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাই ভালো আছেন? আপনি এতো অসাধারণ লেখেন কিভাবে?
২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি ভালো আছি। আমি কিন্তু আপনার ভ্রমন কাহিনীর একজন নিয়মিত পাঠক। আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষা করছি। বেশি করে লিখবেন।
৬৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০০
নেক্সাস বলেছেন: ইদানিং রান্না বান্না নিয়ে ভাবছেন ! ঘটনা কি? মনে হচ্ছে কিছু একটার চাঁদ উঠেছে
৬৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২১
টুকিঝা বলেছেন: এই দেশে ধনী পরিবারের একজন সন্তান বেকার থাকাকালীন সময়ে সমাজে যে সম্মান পায়, গরীব পরিবারের যে সন্তানটি পরিবারের স্বচ্ছলতার স্বার্থে অথবা একটু বাড়তি আয়ের জন্য যখন কোন ফাস্টফুড রেস্টুরেন্টে যখন ওয়েটার হিসেবে কাজ করে তখন সেই সম্মানের সিকিভাগও তিনি পান না।[/sb
ভালো লেগেছে।
৬৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
খোলা মনের কথা বলেছেন: এই দুপুরে এমন খাবার দেখলে কার না জিভ ঠিক থাকে?? আমার তো মাথাও ঠিক নেই মনে হচ্ছে । শুধু সুন্দর সুন্দর খাবার না কিছু ভাল তথ্য জানতে পারলাম। ভাল থাকবেন
৬৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
বিজন রয় বলেছেন: এবার নতুন পোস্ট দিন।
৬৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১১
কালীদাস বলেছেন: এই মহিলারেই সম্ভবত দুনিয়ার মেলা জায়গায় খোলা ময়দানে সানগ্লাস পইড়া রানতে দেখছি এককালে কোন এক জাদুর বাক্সে
ভাবছিলাম আমার দুয়েকটা ডিসের ফটু দিমু এই পুস্টে। এই খালাম্মাগর কাছে আমার লাবড়া আর ঘোড়ার ডাইল কিছুই না
বাইদ্যাওয়ে, কয়দিন একজনের কাছে শুনলাম যে বিবাহ করছেন। জীবন আনন্দময় কাটুক, অভিনন্দন থাকল
২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় কালীদাস ভাই, আপনাকে আমার ব্লগে দেখে ভালো লাগল। এই মহিলা প্রমান করেছেন উপযুক্ত রেফারেন্স থাকলে যে কেউই রন্ধনশিল্পী তকমা গায়ে লাগাইতে পারে। আমাদের ঘরে মা খালারা টুকটাক যারা রান্না বান্না পারেন, তারা প্রতিবার উনার রেসিপি দেখে বিরক্ত হয়ে আফসোস করেছেন।
অবশ্যই প্লীজ দ্রুত আপনার ডিসের ছবিগুলান দেন! ওয়াটাইতেছি।
আর হ্যাঁ সঠিক জেনেছেন। অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আনন্দের বিষয় হচ্ছে পরিবারের রান্নার হাত বেশ ভালো
৬৮| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: রান্না বান্না দেখে আমি প্রচন্ড ভয় পাই এবং যারা এই কাজ করেন, তাদেরকে ভয়মাখা সমীহের চোখে দেখি। বাবুর্চি-শেফ-রন্ধনশিল্পী সবাইকে ধন্যবাদ আমাদের মতো অকর্মাদের খাইয়ে পরিয়ে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে। আর এখনকার নতুন প্রজন্মের ড্যামকেয়ার ভাবটাকে খারাপ ভাবে দেখা হয়, আমি বলি কি, এই ড্যাম কেয়ার ভাবটা তাঁদের ক্যারিয়ার চয়েসের ক্ষেত্রেও থাকুক। আমি কি করতে চাই সেটাই মুখ্য- বাকিরা বলুক যা বলার- এই সাহস নিয়ে হাজারখানেক ছেলে এগুলে দেশ এগোবে হাজার কদম।
উপরের কমেন্টে খবর পেলাম নতুন জীবন শুরু করেছেন। দুজনের জন্যে শুভেচ্ছা রইল কা_ভা।
৬৯| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: খেতে কেনা ভালবাসে ঃ যদি হয় বাঙালী
৭০| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
ক্যাটালিয়া বলেছেন: নাহ শেফরাও অনেক সময় সাদা শার্ট পরেন, পোস্ট পড়ে আমার প্রিয় রান্নার অনুস্ঠান হেলস কিচেন এর কথা মনে পড়লো, সেফ রেমজি লুকস সো হট !
৭১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: তাকে বলা হয় বাবুর্চি আর যিনি টিভিতে রান্না করেন- তাকে বলা হয় রন্ধনশিল্পী। আর যিনি রান্নার বিচার করেন তাকে বলা হয় শেফ। আমাদের দেশে একই পেশার যে শুধু তিন তিনটি নাম আছে তাই নয়, নাম ভেদে তিন রকম পোষাকও আছে। যেমন, বাবুর্চিরা পড়বেন সাদা লুঙ্গি আর সাদা শার্ট। রন্ধনশিল্পীরা পড়বেন শাড়ি আর ভারী মেকাপ। আর শেফ পড়বেন স্যুট এবং মুখে জুয়েল আইচ মার্কা হাসি।
বাবুর্চিরা সাধারনত মুখরোচক খাবার রান্না করেন যেমন কাচ্চি বিরিয়ানী- আমরা সেটার খুঁত ধরার চেষ্টা করি, রন্ধনশিল্পীরা নতুন নতুন রান্না আবিষ্কার করেন, যেমন তরমুজ দিয়ে মুরগীর মাংস - আমরা সেটা খেয়ে স্বাদের চেয়ে শিল্প খুঁজি। আর শেফরা বিদেশী খাবার রান্না করেন যার স্বাদ আমরা জানি না - টিভিতে দেখেই জিভের জল ফেলি।
বাহ্ বাহ্ ! এখন ইফতারির আগের রান্নার অনুষ্ঠান হচ্ছে। এই সুযোগে মাকে এই অংশটা পড়ে শোনালাম। দুজনের হাসতে হাসতে শেষ।
কাজের মুল্যায়নে জাত ও শ্রেণী চেতনা বিষয় প্যারাটা চমৎকার।
শুভকামনা প্রিয় লেখক
৭২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
সব ই ঠিক আছে কিন্তু কেকা আফার বিষয়ে বলার আছে ।
উনি পারলে নুডুলস এরে এবার জাতীয় খাবার বানাইয়া দিত ।
কিযে বানায় নাই সেইটাই ভাবতাছি ।
এক বার কুমিল্লার বিখ্যাত কচুর লতি দিয়া গরুর মাংস রান্না করছে ।
কুমিল্লার বন্ধুরে কইলাম হাচা নাকি ।
এমুন কইরা চাইল মনে হয় পারলে চোখ দিয়াই খাইয়া ফেলব ।
৭৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৯
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: ...no one is born a great cook, one learns by doing.
৭৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০০
আলিয়া নূর বলেছেন: দারুণতো!
৭৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:১৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: আমিও আজকে মুরগীর মাংস রান্না করতেছি ডাল দিয়ে উহহ পুরে গেল মনে হয়.. তাড়াতাড়ি রান্নাঘরে যাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: খিদা লেগে গেল