নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
যখন কেউ সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি তার ব্লগ একাউন্টটি কোন কারনে মুছে ফেলতে চান তখন সাধারনত তিনি ব্লগ কর্তৃপক্ষকে একটি আনুষ্ঠানিক ইমেইল করেন। ব্লগ কর্তৃপক্ষ উক্ত ব্লগারের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন। যে কোন ব্লগ একাউন্ট মুছে ফেলার এটাই স্বাভাবিক পদ্ধতি।
এখন যদি কেউ তার ব্যক্তিগত ব্লগ একাউন্ট মুছে ফেলার জন্য ইমেইল না করে ব্লগে পোস্ট দেন এবং পোষ্টের শিরোনামে আল্লাহর সাহায্য চান তাহলে ধরে নিতে হবে উক্ত ব্লগার মনে করেন 'আল্লাহ' ব্লগ টিমের অংশ বা ব্লগ টিম চালান অথবা উক্ত ব্লগার উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ধর্মকে অপব্যবহার করছেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই সেই পোস্টটি সরিয়ে নেয়া হয়েছে এবং পোস্ট দাতাকে একটি নোটিসও পাঠানো হয়েছে। পোস্ট দাতা সেই নোটিশটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপব্যাখ্যার মাধ্যমে কিছু সমমনা ব্লগারদের সাথে নিয়ে সামহোয়্যারইন ব্লগ যে ধর্মের বিরুদ্ধে 'তথাকথিত' অবস্থান নিয়েছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
যে কেউ চাইলে এই ধরনের কোন মেইলকে প্রকাশ্যে আনা যায়। কিন্তু কোন মেইলকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করার পর সেটার অপব্যাখ্যা সৃষ্টি করা বা সৃষ্টি করতে সাহায্য করা এক ধরনের অপরাধ মুলক মানসিকতার বহিঃ প্রকাশ। এটা ভীষন বিপদজনক আচরন। এর প্রধান উদ্দেশ্য, সামহোয়্যারইন ব্লগে ধর্ম চর্চা করা যায় না, সামহোয়্যারইন ব্লগে সব অশ্লীল এবং অনৈতিক বিষয়কে সমর্থন দেয়, এরা ইসলাম বিদ্বেষী এবং আরো অনেক কিছু প্রমান করা।
আমরা অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় জানাতে চাই যে, মায়ানমার যেমন সীমান্তে বার বার বাংলাদেশকে সংঘাতে লিপ্ত হবার জন্য উসকানী দিচ্ছে, তেমনি এই ধরনার কর্মকান্ডও ব্লগের প্রতি একধরনের উসকানী। কিন্ত সামহোয়্যারইন ব্লগ বাংলাদেশের মত শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিক 'কড়া' প্রতিবাদ জানিয়েই ব্যাপারটাকে ওভারলুক করবে না, এখন থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও গ্রহন করবে।
অতীতে সামহোয়্যারইন ব্লগে ধর্মের পক্ষে এবং ধর্মের বিপক্ষে প্রচুর লেখালেখি হয়েছে। ভালো মন্দ কম বেশি অনেক লেখাই ব্লগার হিসাবে আমরা দুই পক্ষ থেকেই পেয়েছি। দারুন সব আলোচনা থেকে উভয়ের জন্য শেখার অনেক বিষয় ছিলো। কিন্তু দুঃখজনকভাবে বর্তমানে ব্লগে যারা ধর্ম নিয়ে বেশি সরব থাকে, ধর্ম নিয়ে লিখেন, চুন থেকে পান খসতে দিতে চান না বা নিজেকে অতি ধার্মিক হিসাবে প্রমান করতে চান – তাদের শতকরা প্রায় ৯০%ই নির্বোধ, ধর্মান্ধ এবং মানসিকতার দিক থেকে কিছুটা ভন্ড প্রকৃতির। যদিও এখানে উপযুক্ত শব্দ হতো ছাগু। কিন্তু ছাগু শব্দটি ব্যবহার করতে পারলাম না ব্লগার গোফরানের কারনে। তিনি কারনে অকারনে বিভিন্ন পোষ্টে ছাগু শব্দটি ব্যবহার করে ছাগু শব্দটির প্রতি যে ঘৃণা লুকায়িত ছিলো তা বিনষ্ট করেছেন। তার প্রতি আনুষ্ঠানিক তিরস্কার। যদিও তিনি বর্তমানে নিজেকে সংশোধন করার চেষ্টা করছেন এবং কিছু ক্ষেত্রে করেছেনও। কিন্তু যা ক্ষতি হবার তা ইতিমধ্যে হয়েছে। অশ্লীলতার প্রতিবাদ করলেই কেউ ছাগু হয় না। তেমনি কোনটি অশ্লীল আর কোনটি অশ্লীল নয় সেটা বুঝতে পারাও একটি বেসিক ব্যাপার।
আমি ব্লগার আহমেদ জী এস ভাইয়ের একটি পোস্ট এর কথা উল্লেখ্য করতে চাই। তিনি একটি সময় পৃথিবীর বিতর্কিত সব ছবি শিরোনামে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। সেই সিরিজটি যদি তিনি এখন প্রকাশ করতেন তাহলে যে কমেন্টগুলো পেতেন তা অনেকটা নিম্নরূপঃ
১। কিতারে! এই মাইয়ার কি জামা কাপড় না নি। অশ্লীল বেডি। ঝাড়ু দিয়া বাড়ি। এই সব দিয়া কি হয়? ব্লগে এই সব কি পোস্ট আসে?
২। আমি বুঝি না, এই সব ল্যাংটা ছবি কিভাবে শিল্প হয়? নাউজুবিল্লাহ। এই সব অশ্লীলতা সামুতে প্রকাশ পায় কিন্তু ইসলাম নিয়ে পোস্ট দিতে নানা সমস্যা।
৩। সকলের দৃষ্টি আকর্ষন করছি, প্রথম পাতায় শিল্পের নামে এই ধরনের পোস্ট কিভাবে থাকে? ফ্যামিলির নিয়ে ব্লগ পড়া যায়।
এই যে এই সকল কমেন্ট যারা করেন তারা কারা? তারা কি ধরনের মানসিকতা রাখেন? তারা কি ধার্মিক?
এর জবার হলো, এরা হচ্ছেন ছাগু বা ভন্ড মানসিকতার মানুষ। ছাগু মানসিকতা বলতে বুঝায়, যারা ধর্মের আবরনে নিজের মানসিক দৈন্যতাকে ঢাকার চেষ্টা করে, রক্ষনশীলতার নামে যারা চিন্তাভাবনার স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করে না, নিজেদের রাজনৈতিক ও সামাজিক স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করে ভালো মানুষ সাজার চেষ্টা করে, অন্যকে সহজেই বিচার করে ইসলাম বিদ্বেষী, ধর্ম বিদ্বেষী, জাহান্নামী ইত্যাদি বানায়।
বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা কিছুটা রক্ষনশীল। ফলে রক্ষনশীলতাকে আমরা সম্মান করি। আমরা চাই একজন মানুষ স্বাধীনভাবে তার ধর্মকর্ম পালন করবে। কিন্তু রক্ষনশীলতা প্রয়োগ করতে গিয়ে নিজের বিবেক বুদ্ধি সব বিসর্জন দিবে - এটা সমর্থনযোগ্য না এবং সেটাকে রক্ষনশীলতাও বলে না।
এই ছাগু মানসিকতার ব্যক্তিদের দৈন্যতার প্রমান দেখাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অনেক ধার্মিক ব্যক্তি কেউ বুঝে বা না বুঝে পাকিস্থানকে শুধুমাত্র মুসলমান হবার জন্য সমর্থন করেছিলো। এদেরকে আমরা রাজাকার বলি। অধিকাংশ রাজাকারের মুখে দাঁড়ি ছিলো। মাঝে মাঝে যখন কোন ব্যক্তি প্রচন্ড ঘৃনিত কাজ করে তখন আমরা ক্ষোভে হয়ত বলি দাঁড়ি ওয়ালা ছাগল বা যখন কেউ রাজাকার সাজে তখন ধর্মীয় লেবাস আর দাঁড়ি থাকে।
আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন যারা ছাগু প্রকৃতির মানুষ তারা কিন্তু ছাগল শব্দটিকে গ্রহন করবে না। যদিও তারা কিন্তু জানে যে এক প্রজাতির ছাগলের থুতনির নিচে দাঁড়ি থাকে যা ছাগলা দাঁড়ি নামে বেশি পরিচিত। মুল উদ্দেশ্য বা বক্তব্য বাদ দিয়ে হাউ কাউ শুরু করবে দাঁড়ি আর ধর্মীয় পোষাক নিয়ে। কারন দাঁড়ি শব্দটি গ্রহন করলে সাধারন মানুষের ধর্মীয় চেতনাকে ব্যবহার করা যায়, উত্তেজিত করে নিজেদের দৈন্যতাকে ঢাকা যায়। এইভাবে ছাগু সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে ধর্মকে ব্যবহার করে আসছে। সুকৌশলে ছাগুত্বকে ধর্মপ্রান হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে পুরো জাতিকে মানসিকভাবে বিকলাঙ্গ করা হচ্ছে। যার প্রমান বিভিন্ন সামাজিক ভিডিও কমেন্ট সেকশনে গেলেই দেখা যায়।
দুঃখজনকভাবে, অধিকাংশ ব্লগার এখন ব্লগে সময় দিতে পারছেন না দেখে ব্লগে এই ধরনের আগাছার সৃষ্টি হয়েছে। মানুষের সাজানো গোছানো বাগান যখন আগাছায় ভরে যায় তখন কেমন লাগে, এটা এখন বুঝি। এই টাইপ ব্লগারদের ব্লগে থাকা বা না থাকার মধ্যে ব্লগ এবং ব্লগারদের কোন উপকার নেই। সামহোয়্যারইন ব্লগ মুসলানদের জন্য ভালো না, বা এখানে ইসলামী মুল্যবোধ নেই টাইপ যতই ম্যাতাকার বা ‘ম্যা ম্যা’ হোক কেন তার মুল্য নেই। মডারেশনের গঠনমুলক পরামর্শকে এরা নেয় ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান হিসাবে। ফলে এরা আজীবন নেয়ামুল কোরান আর অনলাইন বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল থেকে লেখা কপি পেষ্ট করে ইসলামী ব্লগিং এর দায়িত্ব পালন করে যাবেন। ইসলামিক কোন বিষয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহন করতে পারবেন না, লিখতেও পারবেন না।
ব্লগার গিয়াস লিটন ভাই এই প্রসঙ্গে বলেছেন, ধর্ম নিয়ে যেসব পোস্ট আসে বেশির ভাগ ওয়েট লেস, পুরোনো কাসুন্দি। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় সুরা নেসা'র আলোকে - "কারো পুত্র সন্তান না থাকলে পুরো সম্পত্তি কন্যা পাবে" ইজমা কিয়াসের ভিত্তিতে এরকম এক যুগান্তকারী মুসলিম আইন পাশ হয়েছে। আমি খুব করে চাইছিলাম ব্লগে এটা নিয়ে পোস্ট আসুক। আসেনি। পরে ভাব্লাম ব্লগে যারা ইসলামি পোস্ট দেন এদের বেশির ভাগ ইসলামী দুনিয়ার খবরই রাখেনা।'
আমি নিশ্চিত গিয়াস লিটন ভাইয়ের এই মন্তব্য শুনে ঐ সমমনা ব্লগাররা লিটন সাহেবেরও গুষ্ঠি উদ্ধার করছেন। সম্ভাব্য কমেন্ট - ঈমান বড় না লেখা বড়? এই সব নিয়ে লিখে কি ঈমান হারাবো?
নিজেদের পছন্দ না হলে সৌদি আরবের ইসলামিক ইতিহাস বা রীতিনীতি তো অনেক পরের ব্যাপার, খোদ কোরানের বানীকে পর্যন্ত এরা হাদীস দিয়ে নিজের সুবিধার জন্য অপব্যাখ্যা করে।
ফলে, খুব দ্যর্থহীন ভাষায় আমরা মনে করি - এদের মত ব্লগার থাকা বা না থাকায় ব্লগ এবং ব্লগারদের কোন উপকার নেই। আমি নিশ্চিত, এই লেখা পড়ার পর ঐ গ্রুপের অধিকাংশ ব্লগার আরো তীব্র বেগ হুক্কা হুয়ার মাধ্যমে আমার গুষ্টি উদ্ধার করবে। ব্যক্তিগতভাবে আমি ধর্মান্ধ এবং ছাগল শ্রেনীর পাবলিকের কথাবার্তাকে 'চাইর' পয়সার দাম দেই না। যেমন,কেউ কেউ মনে করেন আমি নির্দিষ্ট কাউকে টার্গেট করে মডারেশন পরিচালনা করছি। সিরিয়াসলি?? খেয়ে দেয়ে আর কাজ নেই আমি সারাদিন আবর্জনা ঘাটব? আবর্জনা অনেক ঘেটেছি, কিন্তু তাতে না পেয়েছি ভালো মানের জৈব সার বা পেয়েছি কোন বাই প্রোডাক্ট। ফলে এদের কোন মুল্যই নাই আমার কাছে।
ব্লগে পোস্ট করতে হলে আপনাকে সৃজনশীল হতে হবে, ক্যাচাল করতে হলেও সৃজনশীল হতে হবে। অর্থাৎ যে ক্যাচাল করতে হলেও উপযুক্ত পড়াশোনা করতে হবে, অন্যের মতামত গ্রহন করার মানসিকতা থাকতে হবে, অন্যকে সম্মান করতে হবে এবং সর্বপরি ভন্ড আচরন বন্ধ করতে হবে। ইহা গ্রাম্য ক্যাচালের স্থান না। অন্যকে জোর করে আপনার আইডোলজি গেলানোর স্থান না। সকলেরই শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। সামহোয়্যারইন ব্লগ মাদ্রাসা বা মন্দির বা অন্য কোন ধর্মের ধর্মশালা হবে না। এখানে সবাই সমান সুযোগ পাবে। কোন ধরনের ‘ছাগলামি’ এখানে প্রশ্রয় পাবে না – খোলা প্রান্তরে অনেক বিচরন হয়েছে আর না।
দিনশেষে ছাগলের খোঁয়াড় হিসাবে পরিচিতি পেয়ে ব্লগ বন্ধের চাইতে ব্লগিং এর সেরা সময়কার স্মৃতি নিয়েই বন্ধ হওয়া বহুত ভালো।
শুভ ব্লগিং।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সৃজনশীল ক্যাচাল অর্থ আপনি যেটা ব্যাখ্যা করেছেন, অনেকটা সেটাই। অর্থাৎ আপনি তর্ক বিতর্ক বা যৌক্তিক কারনে কারো বা কোন সিস্টেমের বিরুদ্ধচারন যাই করুন না কেন, তা থেকে যেন নুন্যতম কিছু প্রাপ্তি থাকে। বাকিটা আপনি যা বলেছেন, আমি তা কোট করে দিচ্ছি -
যেই তর্ক বিতর্ক নিজেদের আজন্ম প্রাপ্ত/ লালিত কিছু ধ্যান ধারণাকে নিয়ে ভাবায়, নিজের ভুল সংশোধন করতে ও নিজেকে শুদ্ধ হতে শেখায় সেটাই সৃজনশীল ব্লগীয় কেচাল। নইলে সকলই গ্রামের মূর্খামীপূর্ণ ও জিঘাংসামূলক গ্রাম্য কেচালে পরিনত হবে। যা মোটেও ব্লগের জন্য শুদ্ধ চর্চা নয়।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বুঝা গেলো ভালই চটেছেন, এবং চটাটাই স্বাভাবিক।
আপনি চেষ্টা করে যেতে পারেন, কিন্তু সঠিক বুঝ নিতে পারাটা ব্লগারের নিজস্ব মানুষিকতা বিষয়।
ইদানিং ব্লগে ব্যান হওয়া, ব্যান মুক্তি না পাওয়া, উপরোধ অনুরোধ উপেক্ষিত হওয়া, ব্লগ ত্যাগের হুমকি, পোস্ট না করা ইত্যাদি বিষয়াদিতে আপনাকে (মডারেটর হিসেবে) সরাসরি অভিযুক্ত করা হয়েছে। আপনি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে বিশেষ গ্রুপের উস্কানিতে বিশেষ ব্লগার ও ব্লগারগণের বিরুদ্ধে অনৈতিক ভাবে প্রদক্ষপ নিয়েছন এবং কটু কথা শুনিয়েছেন।
ব্লগে আপনি কয়েকটি পোস্ট করেছেন, অন্যের পোস্টের মন্তব্যেও এই বিষয়ে জবাব দিয়েছেন।
তাতে কোনো কাজ হয়েছে বলে প্রতিয়মান হয়নি। উনার তাদের বক্তব্যে স্থির আছে।
কটু কথা বিষয়টি কোথায় ঘটে? ব্যক্তিগত যোগাযোগে? ব্যক্তিগত যোগাযোগের সাথে ব্লগের সম্পর্ক কি?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেখুন আমি তো সমালোচনার উর্দ্ধে নই। আমার ব্যক্তিগত জীবনে ভুল ত্রুটি আছে, দেনা পাওনা আছে, ভালোবাসা আছে, মায়া আছে, সীমাবদ্ধতা আছে - সব কিছু মিলিয়ে আমি একজন মানুষ। ব্লগে যে কোন ব্লগার আমার যে কোন ভুলের জন্য আমার সমালোচনা করতে পারেন, কোন ভুল না করলেও সমালোচনা করতে পারেন। এতে আসলে আমার রাগান্বতি হবার কিছু নেই। বরং এটাই ব্লগিং এর স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আমি চেষ্টা করি, যে কোন সমালোচনা থেকে ইতিবাচক ব্যাপারটি গ্রহন করতে। নইলে আপনি স্বেচ্ছাচারী বা স্বৈরশাসকে পরিনত হবেন। আমি ব্লগারদের ব্লগিং এর মান বৃদ্ধির জন্য পরামর্শ মাঝে মাঝে দিয়ে থাকি। কিন্তু সমস্যা হয় যখন কেউ ব্যাপারটি স্বাভাবিকভাবে গ্রহন করা করে নেতিবাচকভাবে দেখেন এবং এর পিছনে হাস্যকর অন্য কারন খুঁজে বের করেন।
একজন মডারেটর হিসাবে আমি আমার কাজ সম্পর্কে যথেষ্ঠ ধারনা রাখি এবং সেটা ব্লগ কর্তৃপক্ষও রাখেন। আমি দীর্ঘ সময় ঠকে এবং ঠেকে শিক্ষা গ্রহন করেছি কখন কিভাবে এবং কোথায় থামাতে হয়, বন্ধ করতে হয় এবং কাউকে বলতে দিতে হয়। নানা ধরনের বৈচিত্র্যপূর্ন চিন্তাভাবনার মানুষকে নিয়ন্ত্রন করা এবং সকলের জন্য একটি স্বাভাবিক ও সুষ্ঠ ব্লগীয় পরিবেশ বজায় রাখতে এই শিক্ষা কাজে লাগাতে হয়। নইলে পরজীবি স্বর্ণলতারা আপনার জীবনী শক্তি শুষে খেয়ে ফেলবে।
আপনি নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন, বাগানের অনেক গাছ পালার ডাল মাঝে মাঝে কেটে ন্যাড়া করে দেয়া হয়। এটা করা হয় উক্ত গাছটির সঠিক বৃদ্ধির জন্য বিকাশের জন্য। যুদ্ধে লাস্ট ম্যান স্ট্যান্ডিং বলে একটা কথা আছে। এই ব্লগকে সকলের জন্য একটি সুন্দর লেখার ও মত প্রকাশের জায়গা হিসাবে টিকিয়ে রাখা যদি একটি যুদ্ধ হয়, তাহলে আমি এই যুদ্ধের লাস্ট ম্যান স্ট্যান্ডিং হিসাবে আছি।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আগাছার মাঝে বসবাস বলাতে সামুর প্রায় সকল ব্লগার আগাছার তালিকায় পড়ে যাচ্ছে নাতো!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না, এমনটা চিন্তা করলে সেটা ভুল হবে। বাগানের সেরা ফুলও কিন্তু অযত্নে বা অবহেলায় আগাছার মাঝেই থাকে। আগাছা পরিষ্কার করেই তাকে জায়গা দিতে হবে। এখন কে নিজেকে ফুল ভাববে আর কে আগাছা ভাববে এটা তার সম্পূর্ন নিজস্ব ব্যাপার।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ শুধু প্রাপ্তি ছাড়াও ইগোর কারণে ইগোর লড়াই বা নিজের মতবাদ চিন্তাধারাকে জোর করে অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়া। নিজেরটা শুদ্ধ অন্যেরটা কিছুতেই নয় সেটা ভেবে জোর জবরদস্তি চালানোর ফল কখনই ব্লগে বা পৃথিবীর কোথাও কখনও ভালো হয় না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমিও তাই মনে করি।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্টে সাবজেক্ট এর চাইতে অবজেক্ট বেশী প্রধান্য পেয়েছে। দুনিয়ার সব কথা তুলে না ধরে মূল কথাটা বললেই পোস্টের গুরুত্ব যথাযথ হতো। +
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ জুলভার্ন ভাই। সেই কাজটি করতে পারলেই সেরা হতো। কিন্তু আমরা যাদেরকে নিয়ে কথা বলছি মানসিক দৈন্যতার কারনে সবাই সব কিছু বুঝতে পারেন না। এই ধরনের মানুষদের জন্যই আমাদেরকে ৭২টি লাইন লিখতে হয়। নিয়ম ভেঙ্গে বাড়তি কথা বলতে হয়। কিন্তু তাতেও তাদের স্বভাবের কোন পরিবর্তন হয় না।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি আপনার সম্পুর্ন লেখার প্রতিটা অক্ষরের সাথে আনন্দের সাথে একমত প্রসন করে সামান্য বিদ্রুপাত্বক মুচকি হাসি দিয়ে নিলাম ! আপনাকে ধন্যবাদ !!!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বিদ্রুপাত্বক, ব্যাঙ্গাত্বক, অট্রহাসি ইত্যাদি যে কোন হাসি আপনি চাইলে দিতে পারেন।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ব্লগ একটা প্রতিষ্ঠান; ব্লগাররা এক একজন ব্যক্তি। ব্যক্তির আচরণ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুযায়ী শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নিতেই পারে। কাজেই এটা নিয়ে কোন প্রশ্ন উঠতেই পারে না।
অন্যদিকে সামহোয়্যারইনব্লগকে আজ নুতন করে কারোর কাছে কিছু প্রমাণের নেই। কাজেই মডারেশনের কাজকর্ম নিয়ে আপত্তি থাকলেও ব্লগে থাকতে গেলে নীতিমালা অনুযায়ী চলা ছাড়া উপায় নেই।
এরপরও যদি কারো সামুকে বিদায় জানাতেই হয় বা আইডি ডিলিটের মতো জায়গা তৈরি হয় সেক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত ইমেইল চালাচালি করে বিষয়টি নিষ্পত্তি ঘটলেই ভালো হতো। ব্লগ যখন কাউকে আমন্ত্রণ করে আনে না, ঠিক তেমনি কেউ বিচ্ছেদ চাইলে সমঝোতা মূলক নিষ্পত্তির শুরু হিসেবে পোস্টটি নিঃসন্দেহে গ্রহণযোগ্য মাত্রা পেতো। মডারেশনের স্ট্যাটাস অনুযায়ী পোষ্টটি শুধু এইটুকু উল্লেখ থাকলে এই কারণে খুবই ভালো হতো।
পাশাপাশি এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই ব্লগাররা হলো ব্লগের আত্মা। ব্লগারদের সঙ্গে মডারেশনের সম্পর্ক আত্মীক; অহি- নকুল সম্পর্কের নয়।ব্লগাররা ভালো ভালো লেখা দিয়ে ব্লগিংকে যেমন উপভোগ্যকর করে তোলেন তেমনি কখনোবা সাময়িক ভুলবোঝাবুঝিতে বিরুপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে অস্বস্তিকার পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলেন। মডারেশন টিম সেক্ষেত্রে স্বচ্ছতার সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। উপরে উল্লেখিত ব্লগার গোফরান ভাইয়ের ছাগু শব্দের বহুল ব্যবহারে ও বর্তমানে ওনার ব্লগিং স্টাইল বদল যার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। তাই একজন পাঠক হিসেবে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ম নিয়ে ব্লগের অবস্থান স্পষ্ট করতে পোস্টটি যৌক্তিক হলেও একজন বা কতিপয় ব্লগারকে পক্ষ করে কিছু অদরকারী শব্দ ব্যবহার করে মুল উদ্দেশ্যর সাথে অতিরিক্ত মেদবহুল পোস্ট দেওয়াটা নজিরবিহীন লেগেছে।শব্দ চয়নে মডারেশন টিম আরো ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিতেই পারতো।
শুভ ব্লগিং।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: একজন বা কতিপয় ব্লগারকে পক্ষ করে কিছু অদরকারী শব্দ ব্যবহার করে মুল উদ্দেশ্যর সাথে অতিরিক্ত মেদবহুল পোস্ট দেওয়াটা নজিরবিহীন লেগেছে।শব্দ চয়নে মডারেশন টিম আরো ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিতেই পারতো।
অনুগ্রহ করে জানাবেন আমরা কোন ব্লগারের নাম এখানে উল্লেখ্য করেছি বা কতিপয় কোন ব্লগারদের লক্ষ্য করে কোন অদরকারী শব্দগুলো ব্যবহার করেছি?
আপনার কাছ থেকে জবাব পেলে আপনার মন্তব্যটির পুরো জবাব দিতে আমাদের সুবিধা হতো।
পাশাপাশি, যে বিষয়টি আপনার কাছে মেদবহুল বলে মনে হচ্ছে, আমরা মনে করি সকলের কাছে সঠিক পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে এই বিষয়টির উপস্থাপন প্রয়োজন ছিলো। দেখুন ধৈর্য্যশীলতার অর্থ এই নয় যে, - আপনি নির্বোধ হবেন এবং আপনার শরীরের ক্যান্সারের অস্তিত্ব টের পেয়েও চুপচাপ বসে থাকবেন। আপনাকে সৃষ্টিকর্তা বিবেক ও বুদ্ধি দিয়েছেন উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
নইলে পরজীবি স্বর্ণলতারা আপনার জীবনী শক্তি শুষে খেয়ে ফেলবে।
এই কথাটি পছন্দ হয়েছে।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৪
আরইউ বলেছেন:
ব্লগতো কোন মন্দির-মসজিদ-গির্জা-প্যাগোডা না যে এখানে শুদ্ধ ধর্মের চর্চা হতে হবে। এখানে ধর্ম নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতে পারে। যতক্ষন পর্যন্ত কেউ অযাচিতভাবে এবং উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে সমালোচনার লিমিট ক্রস না করছে ততক্ষন পর্যন্ত সেই সমালোচনাকে স্বাগতম। আমি ব্যক্তিগতভাবে “ধর্মীয় পোস্ট“ এড়িয়ে চলি কারণ এতে নতুন কিছু পাইনা।
কেউ যদি তার পোস্ট আল্লহ্র নাম নিয়ে শুরু করতে চায় তাতে আমি কোন সমস্যা দেখিনা; কেউ যদি চায় হরকৃষ্ণর নাম নিয়ে শুরু করতে তাতেও আমার কোন আপত্তি নেই কারণ বিষয়টা ব্যক্তিগত অভিরুচীর। এ নিয়ে যদিও আমি কাউকে কিছু বলতে যাবোনা তবু বিষয়টা আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় অদরকারী কাজ বলে মনে হয়।
“দিনশেষে ছাগলের খোঁয়াড় হিসাবে পরিচিতি পেয়ে ব্লগ বন্ধের চাইতে ব্লগিং এর সেরা সময়কার স্মৃতি নিয়েই বন্ধ হওয়া বহুত ভালো।” কথাটা খুব ভালো বলেছেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
সৃষ্টিকর্তার নাম নিয়ে লেখা শুরু করতে কোন সমস্যা নেই। যে যার ধর্মের সৃষ্টিকর্তা বা মহান ব্যক্তিদের নাম নিয়ে চাইলে পোস্ট লিখতেই পারেন। এই বিষয়ে আমরা ইতিপূর্বে আমাদের ইতিবাচক মনোভাবও প্রকাশ করেছি।
কিন্তু অত্যন্ত বিনয়ের সাথে জানাতে চাই - ব্লগে দীর্ঘ দিন চলার অভিজ্ঞতায় আমরা কিছুটা হলেও বুঝতে পারি, কে কোন উদ্দেশ্যে কি করতে চাইছেন। প্রতিটি ব্লগারের কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে যা সহ ব্লগার হিসাবে হয়ত বুঝা সম্ভব নয় কিন্তু পাখির চোখ থেকে যদি দেখেন তাহলে স্পষ্ট হয়।
আপনি যদি ব্লগে লেখা কন্টিউনিউ করতে না চান, ব্লগ একাউন্ট বন্ধ করতে চান - তাহলে কি আপনি ব্লগ টিমকে মেইল না করে আল্লাহর সাহায্য চাইবেন? এটা কি ধর্মীয় উপর মুল্যবোধের আঘাত নয়?
ব্লগার নতুন নকিব নিয়মিত এখানে ইসলাম বিষয়ে ব্লগ লিখেন, ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তরও ধর্ম বিষয়ে লিখেন - আমার মনে হয় না মডারেশন থেকে কখনও তাদেরকে কোন লেখা নিয়ে সরাসরি আপত্তি করা হয়েছে বা তাদেরকে ধর্ম বিষয়ে লিখতে মানা করা হয়েছে। তাহলে ধর্ম নিয়ে লিখতে বাঁধা দেয়া হয় বা ধর্মের জন্য উপযুক্ত নয় এই কথাগুলো কিসের ভিত্তিতে বলা হয়? ধর্ম নিয়ে যারা ভিন্ন চিন্তা করেন, তাদের মত প্রকাশ করতে দিই বলে? যারা ধর্ম বিষয়ে অনেক বিষয়ে প্রশ্ন করেন বা জানতে চান সেটা প্রকাশ করতে দিলেই আমরা নাস্তিকতাকে প্রমোট করছি।
আক্ষরিকভাবে নাস্তিকতা চর্চা তো কোন অপরাধ নয়। অপরাধ হচ্ছে ধর্ম বা মানুষের বিশ্বাসকে প্রচন্ড অসম্মান করা, ধর্মীয় সম্মানিত ব্যক্তিদেরকে অশ্লীল মন্তব্য করা। এই ধরনের যে কোন কাজ ব্লগ টিমের চোখে পড়া মাত্রই মডারেশনের আওতায় আনা হয়। কিন্তু আমাদের ধর্মীয় পক্ষের লোকজন প্রকৃত অসহনশীল। প্রচলিত বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে যে কোন সামান্য কোন কিছু তাদের সামনে উপস্থিত হলে - সেটাকে না সরিয়ে ফেলা পর্যন্ত আমরা ইসলাম বিদ্বেষী, ধর্ম বিদ্বেষী সহ আরো বহু কিছু।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার সমালোচনা করা যাবে? সমালোচনা সাভাবিক কঠোর হতে পারে তবে আমি বিশ্বাস করি আপনার ও আপনাদের প্রতিষ্ঠান সামহোয়্যারইন ব্লগের উপকার হবে। - এই কারণে আপনার সমালোচনার জন্য অনুমতি চাওয়া হচ্ছে কারণ পরবর্তীতে আপনার পোস্ট ছেড়ে আমার মন্তব্যের পেছনে মন্তব্য করার জন্য আক্রমণ করার জন্য তথাকথিত ১০ জন লগইন হবে। এই বিষয়টি দেখার দায়িত্ব আপনার।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর ভাই, এই বিষয়ে আমি ২ নাম্বার মন্তব্যের প্রতি উত্তরে বিস্তারিত বলেছি।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
সামু একটা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে সকল ধর্মের এবং বেধর্মী সবাই লিখবে ।
অন্যান্য সকল সাবজেক্টের মতো ধর্ম নিয়ে কেউ লিখতে পারে যদি সেটা গুরুত্ব বহন করে এবং প্রয়োজনীয়তা থাকে ।
কিন্তু কিছু মানুষের পোষ্ট দেখলে মনে হয়, সামু একটা ধর্ম প্রচারের জায়গা, তারা প্রীচ আর বাকিরা সবাই দীক্ষা নিতে আসে ।
আর জনৈক ব্লগারের কথা কি বলবো !!!
মনে হয় সামুতে সেই একমাত্র ধার্মিক ব্যক্তি । আর কেউ ধর্মকর্ম করেনা ।
তার পোষ্টের ভাষায় যা মনে হয়, সে একমাত্র হেদায়াতপ্রাপ্ত আর বাকিরা সবাই মোহরাঙ্কিত
কিন্তু আমার মনে একটা প্রশ্ন, তার এই হেদায়েতপ্রাপ্তি কি এই বছর রোজার মাস থেকে শুরু হয়েছে যখন থেকে এমন এক অভিনব হেডিং দিয়ে শুরু করলো যে সত্যিকার ধর্মপরায়ণ ব্লগারেরাও সামান্য লজ্জা পাবে ।
কারণ এটাকে সহজ বাংলা ভাষায় বলে বাড়াবাড়ি । ভণ্ডামি । সে যদি শুরু থেকেই এমন থাকতো, তাহলে কিছু বলার ছিলো না ।
কিন্তু গত দুই বছর এভরি সিঙ্গেল ডে, একে মারো, ওকে ধরো, একে গদাম দাও, ওকে দিগম্বর করো, এগুলো যখন করতো, তখন ধর্ম কোথায় ছিলো? যে মানুষ এতো হেদায়েতপ্রাপ্ত, তার সাথে কি এসব আচরণ যায় ????
আবার এগুলো নিয়ে কিছু বললেও অহেতুক ক্যাচাল শুরু হয়।
আমার কাছে সৃজনশীল ক্যাচাল বলতে, কোন আলোচিত বিষয়ে ব্লগারদের তর্ক বিতর্ক হবে কিন্তু উইদ রেস্পেক্ট ।
তর্কের কারনে কেউ যেন লিমিট ক্রস না করে ।
আর বাচ্চাদের মতো কারনে অকারনে শুধু অভিযোগ, অনুযোগ এগুলো বাদ দিতে হবে ।
অবশ্যই পোষ্টের সাথে সহমত ।
থ্যাংক ইউ কাভা ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু। আপনার মন্তব্যে একটি দুর্ভাগ্যজনক চিত্র উঠে এসেছে।
মুল বিষয়টি আপনি এখানে ব্যাখ্যা করেছেন।
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩৯
আরইউ বলেছেন:
ঐ কাজটি যিনি করেছেন তার উদ্দেশ্য স্পষ্ট - বিতর্ক সৃষ্টি করা, ধর্মীয় অনুভিতি কাজে লাগিয়ে এক ধরণের চাপ সৃষ্টি করা।
কথা হচ্ছে ব্লগের শুরু থেকেই দেখে এসেছি অভিযোগঃ সামহোয়ারইন নাস্তিক, সামহোয়ারইন আম্লিগ, সাহোয়ারইন জাশি, সামহোয়ারইন বিম্পি, সামহোয়ারইন ভারতের দালাল, সামহোয়ারইন পাকী, সামহোয়ারইন ধর্মান্ধদের দখলে... ... ইত্যাদি ইত্যাদি। সব “দল” যদি ভাবে সামহোয়ারইন “অন্য দলকে“ অন্যায় সুযোগ দিচ্ছে সেটা কিন্তু ভালো লক্ষন। এর মানে সব ঠিক ঠাক আছে।
অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে এখন সামহোয়ারইনে এখন বেশি “ধর্মীয়” পোস্ট আসে বলে আমার মনে হয়। তাই কারো যদি মনে হয় এখানে ধর্ম নিয়ে পোস্টে বাধা দেয়া হয় তার উচিত বাক্স-পেটরা-লেন্জা সব নিয়ে এখান থেকে সরে পরে সউদি, আফগানিস্তান, পাকিস্তানে হিযরত করা!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধর্মীয় অনুভুতিকে কাজে লাগিয়ে চাপ সৃষ্টি করা একটি বহুল প্রচলিত কৌশল। আমি বহুবার এমনটা দেখেছি। এর পিছনের কারনগুলো খুবই হাস্যকর এবং যা এক ধরনের কট্টর মানসিকতার সৃষ্টি করতে ইন্ধন সৃষ্টি করে। যেমনটা করে থাকে মুলত ধর্মের নামে সন্ত্রাস করা দলগুলো।
আমরা চাই ধর্মীয় পোস্ট আসুক। যেমন আমাদের একজন ব্লগার কোরানের বিভিন্ন আয়াতের সাথে বৈজ্ঞানিক কিছু ঘটনার ব্যাখ্যা করেছেন। এটা ভালো মন্দ নির্ধারন করবে পাঠক। কিন্তু এই যে তিনি একটি চমৎকার বিষয়ে লেখার চেষ্টা করেছেন, উদ্যোগ নিয়েছেন এটাই তো ব্লগে আসা উচিত। কারন এখানে মানুষ তো ধর্ম চর্চা করতে আসেন না। এখানে আসেন অজানাকে জানতে, নতুন কিছু আমাদের সামনে তুলে ধরতে। এই সাধারন বিষয়টি বুঝাতে আমি সম্ভবত কিছু কিছু ব্লগারকে ব্যর্থ হয়েছি।
আপনার মন্তব্যের লাস্ট অংশের সাথে তীব্রভাবে সহমত!
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই মন্তব্যের জন্য।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০
ককচক বলেছেন: সামুতে ধর্মসম্পর্কিত যে লেখাগুলো আসে সেসবের বেশিরভাগই আমরা জানি। নতুন কোনো ভাবনাচিন্তা ধর্মীয় পোস্টগুলোতে থাকেনা। ব্লগে যারা ধর্ম নিয়ে পোস্ট দেন তারা অনেকেই মনে করেন, ধর্মে ব্যক্তিচিন্তার কোনো স্থান নেই। তারা কোনো যুক্তিই মানতে চান না।
মুসলিম ৫৭৫৩...
''আবূ বকর ইবনু আবূ শাইবাহ্ (রহঃ) ..... আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) এর সানাদে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত যে, এক বেশ্যা নারী কোন এক গরমের দিনে একটি কুকুরকে একটি কুয়ার পাশে ঘুরতে দেখতে পেল। সেটি তৃষ্ণায় তার জিভ বের করে হাপাচ্ছিল। তখন সে তার (চামড়ার) মোজা দ্বারা তার জন্য পানি তুলে আনল এবং পান করাল। অবশেষে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হলো। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৬৬৫, ইসলামিক সেন্টার ৫৬৯৫)''
এই হাদিসটি বাংলাদেশী হুজুরেরা মেক্সিমাম সময়ই পানি পান করানোর ফজিলত হিসেবে ক্যোট করেন। আমি এই হাদিসের প্রসঙ্গে টেনে কোনোএক ব্লগারকে বলেছিলাম, স্রস্টা চাইলে যেকোন সময় যেকোনো মানুষকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। সুতরাং কোনো অভিযুক্তকে অভিযুক্ত হলেই পাথর মেরে বা কল্লাকেটে হত্যা করাটা সঠিক হবেনা। তিনি আক্রমণাত্মক বাক্যবয়ে বলবার চেস্টা করলেন, ধর্মে ব্যক্তিগত চিন্তার কোনো স্থান নাই।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আপনি যে হাদীসটি এখানে বর্ণনা করেছেন, সেই হাদীসটিকে যদি শুধু ব্লগে শেয়ার করেই পোস্ট শেষ করেন সেই ক্ষেত্রে আমার মন্তব্য হবে - এখান থেকে তো নতুন কিছু শেখার নেই। গতানুগতিক ধারার ধর্মীয় পোস্ট।
কিন্তু এই হাদীসটি শেয়ার করার পর আপনি যে নিজস্ব চিন্তা ভাবনাটি প্রকাশ করেছেন, সেটা যদি পোষ্টে যুক্ত হতো, তাহলে আমি বলতাম হ্যাঁ এটা ভালো পোস্ট। কারন এখানে অনেক কিছু নতুন করে চিন্তার বা শেখার সুযোগ আছে। কি সুযোগ আছে বা কতখানি সুযোগ আছে সেটা সম্মানিত ব্লগারদের মধ্যে যারা ধর্ম নিয়ে ভালো জানেন তাদের আলোচনা থেকেই উঠে আসত। এইভাবেই একটি সাধারন পোস্ট অসাধারন হয়ে উঠে।
আমি বার বার এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু একটি নির্দিষ্ট ভাবধারার মানুষজন ধর্ম বিষয়ে এই ধরনের আলোচনা বা নিজস্ব চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশে এক ধরনের বাঁধা সৃষ্টি করে আসছে ধর্ম অবমাননার কথা বলে। এরাই গড় পড়তায় ব্লগকে বিভিন্ন অন্যায় ট্যাগিং দিয়ে সমাজে প্রকাশ করছে আবার উল্টো মায়াকান্নার মাধ্যমে ব্লগের প্রতি তাদের আন্তরিকতা প্রদর্শন করছে।
এটা কি আমাদের সকলের জন্য দুর্ভাগ্য নয়?
১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরো বিষয়টাই খুবই অনাকাংখিত। ভেবেছিলাম ভুল বোঝাবোঝির অবসান হবে । কিন্ত এখন দেখছি বিষয়টা মাত্রা ছারিয়ে গেছে। পুর্বের তর্ক বিতর্কের বিষয়টা বাদ দিলেও ব্লগের পাঠানো নোটিশ সোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ব্লগকে অভিযুক্ত করার বিষয়টাতো কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আশা করি উক্ত ব্লগার উনার ভুল বুঝতে পারবেন এবং বিষয়টার এখানেই ইতি টানবেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বিষয়টি অনাকাংখিত। তবে আমার মনে হয় এখানে ব্যক্তিগত ভুল বুঝাবুঝির কোন বিষয় নেই। এখানে মুল বিষয় হচ্ছে সাধারন মানুষের আদর্শ এর সাথে একটি নির্দিষ্ট ভাবধারার মানুষজনের আদর্শগত কনফ্লিক্ট। আমি সকলের আদর্শকে সম্মান করি। কিন্তু কিছু কিছু আদর্শকে সম্মান জানালে মানুষের মোরালিটির উপর প্রশ্ন আসে। সেখান থেকেই মুলত এই প্রসঙ্গের সৃষ্টি।
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ব্লগে কত কিছু হ্য় টেরই পাইনা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। হাজারো ব্যস্ততার মাঝে ব্লগে সময় দিচ্ছেন, এটাই অনেক বড় ব্যাপার।
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা,
সহ্য শক্তি কতোখানি সীমার বাইরে গেলে এমন লেখা একজন মডারেটর কাম ব্লগারকে লিখতে হয় বুঝতে পারছি!
চিত্রশিল্প নিয়ে আমার সেই পোস্টটি এখনও দেখি আপনার মনে আছে! মনে আছে কি, সেখানে একটি ছবির কারনে আমার বাপ-মা তুলে গালি পর্যন্ত দেয়া হয়েছিলো ? মনে আছে কি, এক নিক থেকে সেখানে কেউ একজন প্রশংসা সূচক মন্তব্য করে পরক্ষনেই তার মাল্টি নিক দিয়ে (আমার ধারনা, কারন সেই নিকগুলো কখনই নিয়মিত ছিলোনা ব্লগে, হঠাৎ হঠাৎ হাজির হতো) অশ্রাব্য মন্তব্য করে যাচ্ছিলেন ? আমি শালীনতা বজায় রেখে ধীর স্থির ভাবে সে সবের যথাযথ জবাব দিয়ে যাচ্ছিলুম ? মনে হচ্ছিলো, এ কাদের সাথে আমি ব্লগিং করছি যাদের নূন্যতম বোধবুদ্ধিটুকু নেই, নেই যেটুকু শিক্ষা-জ্ঞান থাকলে মানুষ পদবাচ্য হতে পারে তাও । মনে হয়েছিলো এরা কি আসলেই ব্লগার নাকি অন্তরে নষ্টামী জিইয়ে রাখা ভন্ড কিছু মানুষ !!!! মনে আছে কি, ব্যাপারটি সম্পূর্ণ খারাপের দিকে চলে গেলে আপনি ব্লগের স্বার্থের কথা বলে আমাকে অনুরোধ করেছিলেন পোস্টটি সরিয়ে নিতে? আপনার অনুরোধ আমি সাথে সাথে মান্য করেছি শুধুমাত্র ব্লগের পরিবেশের প্রতি সম্মান জানিয়ে, নিজের ইচ্ছের বিরূদ্ধে।
আজো দেখছি তেমন মানুষগুলো সংখ্যায় বেড়েছে দিনে দিনে। ভালো কিছু করতে নিজেদের অক্ষমতাকে, নিজেদের শিক্ষা-দীক্ষা-মানসিকতার দৈন্যতাকে লুকিয়ে রাখতেই আপনার এই লেখার বক্তব্যের মতো মানুষগুলো রয়েই গেছে! তাদের তো সেভাবেই থাকতে হয়! আগাছা, আগাছাই থেকে যায় !
এদের কারনেই ব্লগের অসংখ্য কৃতি-প্রাজ্ঞ এবং ঋদ্ধ ব্লগারেরা সরে গেছেন । তাদের আমরা দেখছিনে। এটা আমাদেরই ক্ষতি, মানসম্পন্ন লেখা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি আমরা।
ব্লগটিকে এখনও যারা সৌন্দর্য্যমন্ডিত করে রেখেছেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। বাকীদের প্রস্থান করাই মনে হয় সঙ্গত।
সামু দীর্ঘজীবি হোক..............
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী, প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই। আপনি যে ঘটনাটি বলেছেন, তখন ধীরে ধীরে ব্লগে একটি অশুভ ছায়ার প্রভাব বিস্তার চলছিলো। যে কোন কারনেই হোক, সেই কালো ছায়ার গ্রাসকে আমরা সাময়িক ভেবেছিলাম।
ব্লগে যে সকল আপত্তিকর পোস্ট আসে, সেখানে আমরা সব সময় সোচ্চার থাকি। আমরা জানি কোনটা শিল্প, কোন অশ্লীলতা। তবে এই পার্থক্য বুঝতে হলে একজন মানুষের রুচিশীল মননশীলতা প্রয়োজন, কুপমুন্ডক মানসিকতা নিয়ে এই পার্থক্য বুঝা সম্ভব নয়।
আমরা বিশ্বাস করি, আগাছামুক্ত বাগানে যদি একটি ফুলের গাছও থাকে, আমরা তার সুগন্ধেই নিজেকে রাঙাবো। হাজারো আগাছা আমাদের প্রয়োজন নেই।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় মডারেটরের সাহেবের তথ্যবহুল নাতিদীর্ঘ লেখা ও আমার প্রীয় সহ-ব্লগারদের সুচিন্তিত মতামতগুলো গুরুত্ব সহকারে পাঠ করে সাম্যক জ্ঞান আহরণ করলাম। তবে কয়েক যায়গায় কারো কারো মন্তব্যে সন্দিহান হলাম আসলেই কী এটা তাদের অন্তর্নিহিত প্রকৃত মনোভাব নাকি সুশীল সাজার অপপ্রয়াস মাত্র!
তবে আমি বিশ্বাস করতে চাই তারা ভীতরে বাহিরে খাঁটি সোনা। ভুল বোঝা আমার খুদ্র জ্ঞানের কারসাজি। সামু ব্লগ আমাদের প্রিয় বিচরণ ক্ষেত্র, যে কোন মূল্যে এর মর্যাদা রক্ষা করতে হবে আমাদেরই। তবে কারো যদি এখানে থাকতে মন না চায় তা হলে তাকে জোর করে ধরে রাখা মানে তার স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ। দূনিয়ার সবই ক্ষনস্থায়ী। ক্ষনস্থায়ী পৃথিবীতে কেউ আসবে আবার চলেও যাবে সে জন্য বিলাপ করে লাভ নাই। বলেও লাভ নাই " যেতে নাহি দিব" !
নদী থেকে এক বালতি পানি তুলে নিলে যেমন নদী পানি শূন্য হয়না। শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যায় স্বাভাবিক নিয়মে। তেমনি ব্লগ থেজে কেউ চলে গেলে আসবে আরো একজন।
তাই যে গেছে বা যাবে তার জন্য মায়া কান্না নয়; বরং যারা থাকবে তারা যেন একে অপরের সাথে হৃদ্যতার বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে, পরস্পর পরস্পরকে সম্মান করে, তার বহিঃ প্রকাশ ঘটলে বুঝবো উপরে যারা যে মন্তব্য করেছে তা তাদের অন্তরের কথা। তা না হলে বুঝতে সাবধান হবার এখনো সময় আছে।
পরিশেষে মডারেটর সাহেবকে বিশেষ ধন্যবাদ তার মূল্যবান সময় ব্যয় করে সবার মন্তব্যের জবাব দেবার জন্য। সবাই ভালো থাকুন। শুভ ব্লগিং
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নুরু ভাই। আপনি সামহোয়্যারইন ব্লগের সাথে দীর্ঘ পথ চলায় আছেন। আপনার ভালোর জন্য আপনাকে কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে, এটা আপনাকে ভালোবেসেই সহব্লগাররা দিয়েছেন। আপনি যদি সেটা গ্রহন করেন, আপনার জন্যই তা শ্রেয় হবে। যদি অন্য কারো মত আত্ম অহমিকায় ভুগেন তাহলে সেটার পরিনতি হবে দুঃখজনক।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
প্রথমেই জানাচ্ছি পোস্ট প্রিয়তে রেখেছি প্রিয় বলে নয়, সংগ্রহের জন্য। আর পোস্টে প্লাস দিতে পারছি না বলে দুঃখিত! পোস্টে মাইনাস -।
ব্লগে কে থাকবে কে থাকবে না এটি যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। কেউ যদি না থাকেন তার জন্য আপনার পূর্বের মতো কিঞ্চিত শুভ কামনা জানানো যেতে পারে। প্রসঙ্গে আসি, বিশেষ সিদ্ধান্তে বিশ্বের যে কোনো দেশের একজন ফার্স্টক্লাস সরকারি কর্মকর্তা সরকারি দপ্তরের কাগজে স্বাক্ষর করেন এভাবে উদাহরণ:- on behalf of the bangladesh government অর্থাৎ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে। একই ভাবে আমি মনে করি, আপনি যখন একটি লেখা/বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন “সামহোয়্যারইন ব্লগের পক্ষে” - কাল্পনিক ভালোবাসা। তা যথেষ্ট। আপনি কারো দ্বারা কোনো প্রকার প্রভাবিত না হয়ে আপনি কারো দ্বারা কোনো প্রকার প্ররোচিত না হয়ে সজ্ঞানে সামহোয়্যারইন ব্লগের পক্ষে কাজটি করেছেন।
কিন্তু ইদানিং কেনো জানি মনে হচ্ছে কিছু লোক আপনাকে পরিচালিত করছে? কেনো জানি মনে হচ্ছে চাঁদগাজী সোনাগাজীকে ব্যান করার জন্য আপনার সিদ্ধান্ত যথেষ্ট নয়। কেনো জানি মনে হচ্ছে চাঁদগাজী সোনাগাজীকে ব্যান করার জন্য আপনাকে বিশেষ ভাবে রাগিয়ে তোলা হচ্ছে। দিনের পর দিন চাঁদগাজী প্রসঙ্গে একই বিষয় নিয়ে পোস্ট এসেছে তাতে একদল জোট করে জোট হয়ে সমালোচনা করেছে। কেনো এমন মনে হচ্ছে চাঁদগাজীকে ব্যান করার জন্য আপনি নন উক্ত দল জড়িত?
ব্লগে চাঁদগাজী থেকে গেলে কারো কোনো লোকসান নেই, চাঁদগাজী চলে গেলে কেউ লাভবান হবে না। চাঁদগাজী চলে যাওয়ার পর মনে হয়েছে কেউ কেউ এক একটি সমগ্র বাংলাদেশ পাঁচ টন ট্রাকের মালিক হয়েছে। আমি সত্যি সত্যি ব্লগে এখন এই ট্রাক বা ট্রাক মালিক দেখতে পাচ্ছি না। তাদের লেখার বিষয়বস্তু নেই। তাদের কলমে তাদের কী বোর্ডে লেখা নেই।
নিশ্চয় কোনো ব্লগার কোনো ব্লগারের লেখার বিষয়বস্তু হতে পারেন না। অথচ সামহোয়্যারইন ব্লগে দুঃখজনক ভাবে - অপ্রাসঙ্গিকভাবে লেখার বিষয়বস্তু পরিণত হয়েছে একজন ব্লগারের বিপক্ষে একজন ব্লগার লিখবে। - এটি সামহোয়্যরাইন ব্লগের জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক। এটি সামহোয়্যরাইন ব্লগের সকল ব্লগারদের জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক। চাঁদগাজী চলে যাওয়াতে তারা কেউ লাভবান হতে পারেনি তবে ব্লগ কিছুটা হলেও ক্ষতিগ্রস্ত। কাউকে আহত নিহত করা আর কাউকে সমাধানের পথ দেওয়া উপদেশ পরামর্শ দেওয়া নিশ্চয় এক নয়। অথচ সামহোয়্যারইন ব্লগে উইদাউট উইপন মুখের তিক্ত ভাষায় ব্লগার ব্লগারদের আক্রমণ করছে আহত করছে নিহত করছে। ব্লগার চাঁদগাজী ব্লগার সোনাগাজী গুরুতর আহত। ব্লগার অনল চৌধুরীকে ব্লগ থেকে বিতারিত করার পেছনে জোট কাজ করেছে অথচ অনল চৌধুরী মিডিয়া সম্পর্কে যা যা বলেছে সবগুলো তথ্য ১০০ তে ১০০ সঠিক ছিলো। ব্লগার উদাসী স্বপ্নের সাথে আমারও বিতর্ক হয়েছে কিন্তু তাকে বিতারিত করার জন্য নয়। উদাসী স্বপ্ন একজন ভালো ব্লগার। অনল চৌধুরী একজন ভালো ব্লগার। জরুরী নয় সবাইকে ডঃ এম এ আলী সাহেব হতে হবে। কিন্তু ডঃ এম এ আলী সাহেবের পাশে থাকার জন্য তো ব্লগার চাই নয়তো তিনি কার জন্য কাদের জন্য লিখবেন?
দুইজন নারী ব্লগারকে আমার মাল্টি নিক পরিচয় করে দিয়ে পোস্ট এসেছে সেখানে হা হা হি হি হয়েছে। অথচ আাপনি জানেন তারা কাউকে কোনোদিন ব্যক্তি আক্রমণ করেনি। এমন হলে ব্লগ মডারেটর তাদের কমেন্ট মুছে দিয়ে অবশ্যই নোট দিয়ে দিতো। তারা কারা তাদের পরিচয় আপনাকে তাদের লেখার আগেই জানানো হয়েছে। আপনি পদক্ষেপ নিতে পারেননি। তারা চিরোতরে ব্লগ থেকে দুরে সরে গিয়েছেন।
আমার লেখা কপি করার চেষ্টা করা হচ্ছে সামহোয়্যারইন ব্লগে। যাতে কেউ কেউ মনে করেন এটি আমার আইডি। ঠিক লেখার মাঝে আমি যেভাবে স্পেস দিয়ে থাকি ঠিক একই ভাবে স্পেস দিয়ে ভাষা চুরি করে লেখার চেষ্টা হচ্ছে। সামহোয়্যারইন ব্লগে লেখালেখি ও পোস্ট করার জন্য আমার একমাত্র আইডি ঠাকুরমাহমুদ। এছাড়া একটি আইডি আছে তা লেখা ড্রাফট করার জন্য। এই সম্পর্কে আইডি খোলার সাথে সাথে আপনাকে ওয়াকিবহাল করা হয়েছে।
১। সামহোয়্যারইন ব্লগ একটি পাবলিক প্লাটফর্ম। কিন্তু ইদানিং কেনো জানি মনে হচ্ছে এটি কারো কারো ব্যক্তিগত প্লাটফর্ম? একটি পোস্টে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য বাদে অপ্রাসঙ্গিক ৪০টি মন্তব্য করা হচ্ছে - এইগুলি ব্লগ ধ্বসের জন্য অন্যতম কারণ। ভালোকে ভালো বলা যাবে না, ভালো লাগেনি তাও বলা যাবে না, শুধু হা হা হি হি করে হাসতে হবে। ট্যানারির চামড়ার পঁচা চর্বির পঁচা তৈল দিয়ে তৈলাক্ত করতে হবে।
২। কেউ কেউ ব্লগে জন্ম নিয়েছেন বিশেষ কারো পোস্টে ২০টি মন্তব্য করবেন বলে। খুবই হাস্যকর।
৩। কেউ কেউ ব্লগে জন্ম নিয়েছেন কাউকে অত্যন্ত আঘাত দিয়ে মন্তব্য করবেন বলে। অত্যন্ত দুঃখজনক।
৪। জুম্মা জুম্মা সাতদিন হয়নি ব্লগে জন্ম হয়ে পোস্ট করেন তার প্রিয় ব্লগারের লিস্ট ২০ জন। তার প্রিয় পোস্ট ২০টি। রম্য আর কাকে বলে।
৫। উক্ত ব্লগার ও ব্লগার গং অত্যন্ত সুনিপুনভাবে চাঁদগাজী সোনাগাজীকে রাগিয়ে তোলার কাজ করেছে, দিনের পর দিন একই বিষয়ে পোস্ট দিয়ে সামহোয়্যারইন ব্লগকে “বিরক্ত ব্লগ” নামকরণ করেছে। সামহোয়্যারইন ব্লগকে তারা ব্যাক্তিগত অসুখী জীবনের ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করেছে। তাদের জীবনের সকল রাগ হিংসা বিদ্বেষ সামহোয়্যারইন ব্লগের কোনো ব্লগারের পেছনে ব্যয় করে ভেবেছে তাদের অসুখ দুর হবে!
৬। মাথা ব্যাথা হলে মাথা ব্যাথা উপশমের ঔষধ খেতে হবে মাথায় মলম মাখাতে হবে, হাতে পায়ে মলম মাখালে কাজ হবে? তারা তাদের ব্যক্তি জীবনের ব্যর্থতা - সামহোয়্যরইন ব্লগে ব্লগারদের আক্রমণ করে ভুলতে চেয়েছে। যা সামহোয়্যারইন ব্লগকে ক্ষতি করেছে দিনের পর দিন। এই হচ্ছে আজকের এই পরিণতি।
৭। কেউ কেউ সামহোয়্যারইন ব্লগকে পার্সোনাল ইনবক্স মনে করছে। অথচ খোলা পাতায় আমরা সব দেখতে পাচ্ছি। খুবই লজ্জাজনক বিষয়।
ব্লগ কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয় কিন্তু এখন কেনো জানি মনে হচ্ছে ব্লগ এডমিন ব্লগ মডারেটর টিম বাদে সাধারণ ব্লগার জুম্মা জুম্মা সাত হয়নি যাদের বয়স তারা কোনোভাবে ব্লগকে ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করছে ব্লগ টিমকে প্রভাবিত করছে। এটি অবশ্যই অবশ্যই সামহোয়্যারইন ব্লগের এগিয়ে চলার জন্য ভয়ংকর ভাবে প্রতিকুল। বাংলাদেশের সবগুলো ব্লগ/ অনেক ই কমার্স শুধু বন্ধ হয়েছে এই আত্মীয়করণ আর দোস্তিকরণের মাধ্যমে।
আপনার পোস্টের উপসংহারে বলতে চাই - যতো দোস্তি ততো কুস্তি। আপনি যদি কারো সাথে কোনো কারণে দোস্তি করে থাকেন এই কুস্তি আপনাকেই লড়তে হবে। আমি এবং আমার মতো যারা আছেন তারা দর্শক মাত্র। কাউকে গাছে চড়ালে আপনি এবার তাকে গাছ থেকে নামাবেন নাকি গাছ কেটে তাকে ধরাধামে নিয়ে আসবেন এটি সম্পূর্ণ ভাবে সামহোয়্যারইন ব্লগের ব্লগ নীতি। আমি বা আমার মতো কেউ আপনাকে ব্লগ নীতিতে কোনোভাবে প্রভাবিত বা প্ররোচিত করতে পারি না - সেই অধিকার আমাদের কারো নেই, থাকা উচিত নয়। আপনার সিদ্ধান্ত আপনার নিতে হবে।
আপনার পাশে নিঃস্বার্থ ভাবে কোনো প্রকার স্বার্থহীন ভাবে পূর্বেও ছিলাম আজও আছি। সামহোয়্যারইন ব্লগের সকল ব্লগারের প্রতি শুভ কামনা জানিয়ে আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। আগামীতে একটি পোস্ট লিখবো খাবারের কষ্ট কি হতে পারে কেমন হতে পারে, খাবারের কস্টে মানুষ কি কি করতে পারে তা নিয়ে। খাবার অপচয় একটি ভয়ংকর মহামারী।
সামহোয়্যারইন ব্লগ ও সামহোয়্যারইন ব্লগ পরিবারের সকলের প্রতি শুভ কামনা। আমার এই মন্তব্য সম্পূর্ণ ভাবে সামহোয়্যারইন ব্লগের আমু মঙ্গলের জন্য। - কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে আঘাত করার জন্য নয়। কাউকে কোনোভাবে মনোকষ্ট দেওয়ার জন্য নয়। তারপরও যদি কেউ কোনোভাবে মনোকষ্ট পেয়ে থাকেন আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
বিনিত,
ঠাকুরমাহমুদ
ঢাকা, বাংলাদেশ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
প্রথমেই একটি বিষয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
১। ব্লগার চাঁদগাজী নামে কোন ব্লগার সামহোয়্যারইন ব্লগে নেই। যিনি ছিলেন তাঁর ব্লগ একাউন্টটি ব্লগীয় নীতিমালার উপর্যুপরি লঙ্ঘন করার কারনে সুনির্দিষ্টভাবে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বহুবার জানিয়েছি কেন তাকে স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হয়েছে।সুতরাং এই বিষয়ে আলোচনা করা অর্থহীন।
২। ব্লগার সোনাগাজী নামে যে ব্লগার আছেন তিনিও ব্লগের নীতিমালা উপর্যুপরিভাবে লঙ্ঘন করেছেন। ফলে সুনির্দিষ্ট কারনে নব্বই দিনের জন্য তার স্বাভাবিক ব্লগিং সুবিধা স্থগতি করা হয়েছে। আমরা ব্লগার সোনাগাজীর ব্যাপারে ইতিপুর্বে অনেক বার ব্যাখ্যা দিয়েছি।যদি কেউ মনে করে থাকেন, কোন নির্দিষ্ট মহল বা কোন নির্দিষ্ট ব্লগারদের কারনে কোন ব্লগারদের ব্যান করা হয়েছে – তাহলে এই ক্ষেত্রে আমাদের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য – যিনি এমনটা ভাববেন ব্লগ টিমের প্রতি তার নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ নেই এবং মডারেশন প্যানেল কিভাবে কাজ করে সেই সম্পর্কে তার কোন ধারনা নেই।
৩। ব্লগ টিম থেকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে, যে সকল ব্লগারদেরকে সুনির্দিষ্ট কারনে নীতিমালার আওতায় আনা হয়েছে তাদের ব্যাপারে সুপারিশ বা তাদের নিয়ে কোন ধরনের আলোচনায় ব্লগ টিম হস্তক্ষেপ করবে। অর্থাৎ এই সংক্রান্ত কোন পোস্ট এলে বা মন্তব্য আসলে তা সরিয়ে নেয়া হবে।
৪। ব্লগারদের স্বাভাবিক ব্লগিং এর স্বার্থে যদি ব্লগ টিম মনে করেন কোন ব্লগার খারাপ দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করছেন বা করবেন, তাদের স্বাভাবিক ব্লগিং সুবিধা যে কোন সময় স্থগিত হতে পারে।
আশা করি, এই সংক্রান্ত সকল জবাব আপনি পেয়েছেন। ব্লগে আপনি দীর্ঘদিন আছেন এবং ব্লগারদের মধ্যে আপনার একটি সম্মানজনক অবস্থা আছে বিধায় এই প্রসঙ্গে আমরা পুনরায় কথা বলেছি। নইলে এই মন্তব্যটি আমরা মুছে দিতাম।
নিশ্চয় কোনো ব্লগার কোনো ব্লগারের লেখার বিষয়বস্তু হতে পারেন না। অথচ সামহোয়্যারইন ব্লগে দুঃখজনক ভাবে - অপ্রাসঙ্গিকভাবে লেখার বিষয়বস্তু পরিণত হয়েছে একজন ব্লগারের বিপক্ষে একজন ব্লগার লিখবে। - এটি সামহোয়্যরাইন ব্লগের জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক। এটি সামহোয়্যরাইন ব্লগের সকল ব্লগারদের জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক।
এই ধরনের লেখা অনেক এসেছে এবং অনেক লেখাই এখান থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। আমি এই সকল বিষয়ে প্রচুর ব্যাখ্যা দিয়েছি। আশা করি, আপনি তা খুঁজে পড়ে নিবেন।
আপনার মাধ্যমে আমি দ্যার্থহীন ভাবে বলতে চাই – কোন ব্লগারের চলে যাওয়া বা না যাওয়াতে ব্লগের কিছুই আসে যায় না। ব্লগ শুধুমাত্র দুঃখ প্রকাশ করতে পারে। নতুন ব্লগার সৃষ্টি করা ব্লগের কাজ। ব্লগে লিখতে হলে, ব্লগের নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে এবং সেটা মানতে হবে। নইলে আমাদের কিছু করনীয় থাকবে না।
ব্লগার অনল চৌধুরী অত্যন্ত আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন এবং তার অহংকারী মনভাবের কারনে তিনি ব্লগে লিখতে ব্যর্থ হয়েছেন। এই ধরনের ব্লগার ব্লগের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত নয়। পাবলিক ফোরামে লিখতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে লিখতে হবে এবং সহব্লগারদের সাথে আচরন করতে হবে। সমালোচনার করা যায়, ব্যাঙ্গ করা যায় কিন্তু কাউকে গালাগালি করা যায় না।
প্রিয় ঠাকুর ভাই, আমি মাল্টি নিক নিয়ে আপনার সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে কোন আলোচনায় যেতে চাইছি না। কেন চাইছি না, সেটা আপনি নিশ্চয়ই আমার চাইতে ভালো জানেন। আমরা যদি মাল্টি নিকের ব্যাপারে আলোচনায় যাই তাহলে বিষয়টি সকলের জন্য কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে। আশা করি, বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
যদি কোন ব্লগ আইডি আপনার লেখা অনুকরন করে এই ব্যাপারে আপনি আমাদেরকে অভিযোগ জানান। কিছু প্রাথমিক তথ্য প্রমান দিন। বাকিটা আমরা অনুসন্ধান করে ব্যবস্থা গ্রহন করব।
আপনি যে সকল অভিযোগ করছেন, সেই সকল অভিযোগ অধিকাংশ সম্ভবত আপনার ব্যক্তিগত বাজে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বলেছেন। সম্ভবত আমরা যে বিষয়টিতে গুরুত্ব আরোপ করেছি, সেই সংশ্লিষ্ট তেমন কোন যুক্তি এখানে খুঁজে পাই নি বলে আমি দুঃখিত। সম্ভবত এটা আমার দেখার ত্রুটি। তবে আমরা বিষয়টি আবার খতিয়ে দেখব এবং এই সংক্রান্ত পক্ষে বিপক্ষে যে সকল মাল্টি নিক পাওয়া যায়, সেইগুলোর পরিচয় প্রয়োজনে প্রকাশ করা যেতে পারে।
আপনার পাশে নিঃস্বার্থ ভাবে কোনো প্রকার স্বার্থহীন ভাবে পূর্বেও ছিলাম আজও আছি।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনাদের পরামর্শ এবং অভিজ্ঞতায় আমাদের জন্য মডারেশনের কাজ বেশ সহজ হয়ে যায়। কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার প্রতি রইল অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভ কামনা।
১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: ব্লগে অল্প সময় ধরে থাকা কেউ যদি নিক বন্ধে পোস্টে দিয়ে থাকে তবুও ব্যাপারটা মেনে নেওয়া যায় কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে ব্লগে থাকা কেউ যখন নিক বন্ধের ব্যাপারে মেইল না করে পোস্ট দিয়ে উপরওয়ালার কাছে সাহায্য চায়, তখন স্পষ্টই তার উদ্দেশ্য ভিন্ন। এবং সেই উদ্দেশ্য কোন ভাবেই সৎ নয়। আর ধর্মকে ব্যক্তিস্বার্থে কাজে লাগানোর ব্যাপার তো আমাদের দেশে সেই আদি কাল থেকেই হয়ে আসছে। ব্লগেও যে ব্যাপারটা আসবে এটা আর নতুন কী!!
ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয় যে বাস্তব জীবনে যারা ভণ্ড প্রকৃতির অনলাইনে তারাই সব থেকে বেশি ধার্মিক সেজে বসে থাকে! কাজে কর্মে সব লোক দেখানোর একটা চেষ্টা যে তিনি আসলে কত ধার্মিক।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ অপু। আপনাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।
২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটা কি কাল্পনিক ? ফেসবুক ?? আপনার কি মনে হয় এই ধরনের গ্রুপ থাকা কি ভালো যাতে ব্লগের অনেক সদস্যই জড়িত না। আমার মনে হয় আমাদের অনেক ব্লগারই ফেসবুকে নেই যেমন আমি । এইসব গ্রুপিং ব্লগে অনেক প্রভাব বিস্তার করে যা সবার কাছে গ্রহনযোগ্য নয় । আর আমরা যারা সেই সব গ্রুপে নেই, আমাদের দৃষ্টির বাইরে ব্লগ নিয়ে সেখানে ভালো বা মন্দ কি লেখালেখি চলছে যা আমরা জানতে পারছি না বা অংশ গ্রহন করতে পারছি না । এ বিষয়টি আপনি ভেবে দেখবেন আশা করছি ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জুন আপু, আপনারও কিন্তু এক সময় ফেসবুকে একাউন্ট ছিলো। আপনি হয়ত এখন সেখানে আর যুক্ত নন। তাই আমি বিশ্বাস করি আপনি অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিষয়টি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। ফেসবুকে না থেকে আপনি অনেক ভালো আছেন।
ব্লগে যখন পর্ণোগ্রাফির অভিযোগে বন্ধ ছিলো এবং বন্ধ করে দেয়ার সম্ভবনা ছিলো তখন ব্লগারদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য এই গ্রুপটি খোলা হয়েছে। সেই গ্রুপে কোন আড্ডাবাজি বা অন্যায় কোন আচরন হয় না। শ্রেফ ব্লগাররা সবাই ঐ গ্রুপ যুক্ত আছেন। আসলে আমরা যে বিষয়ে কথা বলছি, সেটা ব্লগের কোন গ্রুপে হয় নি আপা। এটা ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে এবং কোন ভাবে আমি এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল হয়েছি। ব্লগের গ্রুপে এমন কিছু আলোচনা হয় না যা ব্লগে প্রকাশিত হয় না।
২১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২০
শেরজা তপন বলেছেন: সামু ব্লগের অন্যতম সেরা ব্লগার ঠাকুরমাহমুদ- ভাই যা বলেছেন তারপরে আর কিছুই খুজে পাচ্ছি না।
~ আমি বলব, কারো কারো পক্ষে বিপক্ষে গেলেও, অনেকে নাখোশ হলেও এমন একটা পোস্টের দরকার ছিল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমরা ভাইয়া পক্ষ বিপক্ষ বুঝি না। আমরা যেটা সত্য এবং সঠিক সেটাই বলতে চাই।
২২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন:
তিনি তাহারা বহুত বার প্রস্থান করতে চেয়েছিলেন।তাদের সহযুদ্ধারা পরম স্নেহ মায়া মমতায় কেঁদে কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন বারে।তাকে ধরে রেখেছেন, তার সাথে ঐক্যজোট গঠন করে সমমনা হিসেবে প্রমাণ রেখেছেন। যিনি ব্লগিং বলতে বুঝে থাকেন - অন্য ব্লগারদের এটা ওটা সেটা নিয়ে প্রতিটি দিন পোষ্ট দেয়া তাদের ব্লগে আসার আগে ব্লগিং সম্পর্কে ধারণা থাকা অতীব দরকারী। তাদের যন্ত্রণায় ব্লগে বহু সৃজনশীল ব্লগার লগিন করা বন্ধ করে রেখেছেন।ঐতিহ্যবাহী একটা ব্লগকে ছাগলের খোয়াড় বানিয়েছেন। ব্লগিং এর নামে যা তা করেছেন। রম্যের নামে যা লিখেছেন তা পড়ে ব্লগের বিখ্যাত রম্য লেখকরা লজ্জায় মুখ লুখিয়েছেন।তাদের পোষ্টে ব্লগের মালিকের মন্তব্য সৃজনশীল ব্লগারদের কষ্ট দিয়েছে বারেবার। তারা ব্লগে কিছু করতে না পেরে ফেসবুককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। তাদের দেয়া প্রতিটি পোষ্ট ইসলামি পোষ্টের নামে অখাদ্য এবং উস্কানীমূলক। তারা স্বাভাবিকভাবে ব্লগিংয়ে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে।আমি তাদের একজনের পোষ্টে একবার মন্তব্য করেছিলাম আপনি যা লিখেছেন তস ১১ বছর আগে ব্লগে লেখা হয়েছে। নতুন কিছু লিখুন।আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করা হয়েছে। মাল্টি ট্যাগ দেয়া হয়েছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জানা আপা ব্যাপারটি জানতেন না। আমি বিষয়টি বলাতে তিনি প্রচন্ড মর্মাহত হয়েছেন। বিস্তারিত মন্তব্যে পরে ফিরে আসছি।
২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক দিন পর পর আসায় মাঝে মাঝেই খেই হারিয়ে ফেলি! ক্লু খুঁজতে হয়।
আবার মন চায়ও না, সেইতো একই থোর-বড়ি-খাড়া, খাড়া বড়ি থোর!
প্রথমেই ধরে নিচ্ছি একজন ব্লগার হিসেবেই পোষ্ট দিয়েছেন। মডু হিসেবে চেনা-জানাকে ইগনোর করেই পাঠ করলাম।
সত্যি বলতে কি তেতো সত্য কেউ বলতে চায় না। বললে মানতে চায় না। মানলে সইতে চায় না।
স্বার্থের আপেক্ষিকতায়, জ্ঞান, প্রজ্ঞা, ইগোর টানা হেচড়ায় প্রাণপাত অবস্থা।
আজকে আপনার পোষ্ট সেই প্রবল দীর্ঘশ্বাসেরই এক তীব্র প্রকাশ্য রুপ মাত্র। এমন আহাজারি খুব কষ্টের। খুব বেদনার।
প্রতিমন্তব্যে মিররডল, আহমেদ জিএস ভাই আর ঠাকুর ভায়ার সাথে সহমত পোষন করছি।
কিন্তু আপনার ভাষ্যের শেষাংশেতো রীতিমতো শংকায় ফেলে দিলেন। কারণ আমি আসি না আসি, সবসময় ভাবি সামুতো আছে। যাব না হয় অন্য দিন।কিন্তু একি বললেন ভায়া?
চোরের ভয়ে মাটিতে ভাত খাবেন কেন? ভুলেও এসব ভাববেন না।
আগাছার ভয়ে গাছ কাটার কথা না ভেবে বালাইনাশক বেশি দরকারী
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভৃগু ভাই। যে সকল ব্লগারের মন্তব্য আপনার ভালো লেগেছে বা সহমত পোষক করছে, তাদের সকলকে আলাদাভাবে জবাব দিয়েছি। আশা করি সেখান থেকে আপনিও জবাব খুঁজে পাবেন।
কৃতজ্ঞতা জানবেন সামুর সাথে থাকার জন্য।
২৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১১
সাসুম বলেছেন: আমার এই কমেন্ট ব্যাক্তি কাভা'র জন্য নয়, বরং সামহোয়ার ইন ব্লগের ব্লগের মডারেশান , অবস্থান এর জন্য প্রযোজ্য। যেহেতু কাল্পনিক ভালোবাসা নিকের মালিক আমাদের কে আপাতত ব্লগ মডারেটর হিসেবে আছেন, সো পুরো বক্তব্য টি ভাববাচ্যে না রেখে নামবাচ্যে লিখছি।
প্রথমে কঠিন ভাবে সহমত প্রকাশ করছি- ঠাকুর মাহমুদ ভাই এর প্রতিটি বাক্যের সাথে।
গত ২ বছর ধরে সামু ব্লগে যে কেউ ঢুকলে তার যে কথাটি প্রথমেই মনে হবে সেটা হল- এই ব্লগে নিক খোলা মানুষ দের একমাত্র কাজ চাদ্গাজি কে ব্লগ ছাড়া করা আর গাইলানো। ইভেন চাঁদগাজি কে ব্লগ ছাড়া করার পর এই ব্লগে ইদের আনন্দ করেছে আজকের যে বরাহ শাবক এবং ছাগুর দলের বিরুদ্ধে লিখেছেন তারা সবাই। একটু পেছনে খুজলে পাওয়া যাবে এখনো সেই সব লিখা, কিংবা না পাওয়া গেলেও আমরা যারা ব্লগের নাড়ি নক্ষত্র খেয়াল রাখি, আমাদের মনে আছে।
সো, ঠাকুর ভাই যখন বলেছেন , ব্লগের অনল চৌ, উদাসী কিংবা গাজিদের কে ব্লগ ছাড়া করার জন্য আপনি মডারেটর যতটা এক্টিভ ডিসিশান নিয়েছেন তারচেয়ে বেশি প্যাসিভ সিদ্ধান্ত নিয়ে দিয়েছে ঐ ছাগলের দল যাদের জন্য আজকের এই লিখা লিখতে বাধ্য হয়েছেন আপনি কাভা, এটা একেবারে ১০০ তে ১০০ সত্য।
সেই একই দলের জন্য, আপনি কাভা আপনার পারসোনাল যাপিত জীবনের গল্প লিখার ব্যাক্তিগত নিক জাদিদ থেকে পোস্ট দিতে হয়েছে ব্লগ লিখা বাদ দেয়ার। এখনো খুজলে পাওয়া যাবে সেই পোস্ট যেহেতু ডিলিট করেন নাই।
ঐ একই গাধা সিন্ডিকেট এর দল ধর্ম নিয়েও সেইম একই কাজ করছে। একদম হুবুহ একই সিন্ডিকেট , যাদের কারনে ব্লগার দের ব্লগ ছাড়া করছেন, কিংবা যাদের কারনে অনেক অনেক ব্লগার আসা ছেড়ে দিয়েছে ব্লগে, যাদের কারনে আজকের এই পোস্ট, কিংবা যাদের কারনে আপনার জাদিদ নিক থেকে বিদায় এর ঘোষণা - তারা ঐ ধর্মান্ধ ছাগলের পোস্টে গিয়ে হুক্কা হুয়া করছে যেখানে মডারেশান টীম থেকে পাঠানো ইমেইল পাব্লিশ করে সামু ব্লগ কে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।
তার মানে দাঁড়ায়, ঐ সিন্ডিকেট এর প্যাসিভ প্রেসারে পড়ে ব্লগের নাস্তিক দের বিরুদ্ধে কিংবা বিশাল অংশের পালিত ধর্মজীবিদ, ধর্ম ব্যাবসায়ী এবং ধর্ম গুরুদের ফ্রড বাটপারি পেডোফাইল্গিরি কিংবা ডাকাতির বিরুদ্ধে কীবোর্ড হাতে তুলে নেয়া মানুষ দের বিরুদ্ধে যখন থেকেই ব্লগ দাড়িয়েছে সেদিন ই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল ব্লগের ভাগ্য। যেদিন আহমেস জি এস ভাইকে পোস্ট সরিয়ে নিতে বলেছেন, সেদিন ই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল ব্লগ কোন্দিকে যাবে। অথচ আপনার বা মডারেটর কিংবা ব্লগের দরকার ছিল, আহমেদ জি এস ভাইর পাশে এসে দাঁড়িয়ে উনাকে গালাগালি করা প্রতিটি আইডি , নিক বাতিল করা। আপ্নারা জনতুষ্টির দিকে গিয়েছেন।
আপনার কদিন আগে জাদিদ নিক থেকে বিদায় নেয়ার পোস্টে আমি একদম ক্লিয়ার করে স্রোতের বিপরীতে গিয়ে মন্তব্য করেছিলাম। কি লিখেছিলাম? " এতদিন যে কালোসাপ কে পেলেপুষে বড় করেছেন , আজকে সে যখন আপনাকে ছোবল দিতে আসছে তখন সেজন্য রাগ করা হাস্যকর। "
সেই একই কথা মডারেটর কাভার জন্য ও এবং সামগ্রিক সামুর জন্যও।
আজকের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ যে রাজনৈতিক দলের দশকের পর দশকের লড়াই এর ফল , তারা যখন হেফাজতের সাথে পরকীয়া করে হাংগা বসে, তখন যেভাবে দেশের সর্বনাশের ষোলকলা পূর্ন হয় একই ভাবে সামু ব্লগের মডারেশান যখন ছাগু এবং ফ্রড বাটপার ধর্মজীবিদের তুষ্ট করার কাজে লেগে গেল, সেদিন থেকে ব্লগের পতনের শুরু।
আজকেরর এই আগাছার সাথে বসবাস নিয়ে এত আপত্তি, এই আগাছা বাড়তে দিয়েছেন বছরের পর বছর ধরে। সেটা এখন যখন আসল ও মূল গাছ কে ছাড়িয়ে দখল করে নিয়েছে পুরো ইকো সিস্টেম তখন আমাদের নজরে আসছে আর হায় হায় করছি। অথচ, আগাছা গুলো কিভাবে ছড়ায়, কারা ছড়ায়- এসব জানার পরেও
ইভেন, আমার চরম অপছন্দের কোয়ালিটিলেস ব্লগার এবং সম্পাদনার নামে হুবুহ কপি পেস্ট করা লেখক নুরু ভাইর এই পোস্টের একটা কমেন্ট খুব গুরুত্বপুর্ণ। নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় মডারেটরের সাহেবের তথ্যবহুল নাতিদীর্ঘ লেখা ও আমার প্রীয় সহ-ব্লগারদের সুচিন্তিত মতামতগুলো গুরুত্ব সহকারে পাঠ করে সাম্যক জ্ঞান আহরণ করলাম। তবে কয়েক যায়গায় কারো কারো মন্তব্যে সন্দিহান হলাম আসলেই কী এটা তাদের অন্তর্নিহিত প্রকৃত মনোভাব নাকি সুশীল সাজার অপপ্রয়াস মাত্র!
এই যায়গায় কয়েক জনের মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করেছেন তিনি। কারা এই কয়েক জন?? তারা ঐ আগাছা দলের সদস্য , সেই সব আগাছা দের সাথে মিলে ব্লগ টাকে বস্তি বানিয়েছে, ইভেন সেই আগাছাদের পোস্টে গিয়ে হুক্কা হুয়া করেছে, কিংবা করে এসে আপনার এই পোস্টে এসে সুশীল সাজার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে। তারা সেই একই ধর্মজীবিদের অংশ, যারা আহমেদ জি এস ভাইর পোস্টে এক আইডি থেকে ভালো কমেন্ট করে, আরেক মাল্টি থেকে মা বোন নিয়ে গালাগালি করে।
এই যে দ্বি চারিতা বা ভণ্ডামি - এসব যে মডারেশান টিম জানেনা বা জানতেন না এটা ভুল। চাদ্গাজিকে যেমন দিনের পর দিন পারসোনাল এটাক করার পরেও ব্লগ থেকে বিদায় না করে রেখে দিয়ে আরো বাড়তে দিয়েছেন, একই ভাবে এই সব আগাছা দের কে বাড়তে সুযোগ দিয়েছেন দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। এই শ্রেণি সবচেয়ে ভয়ানক, এরা গাছের আগার ফলটাও খাবে, গোড়ার ফলটাও খাবে, রাতে গিয়ে দা দিয়ে সেই গাছের ডাল পালা কেটে দিবে আর কেউ না দেখে এমন ভাবে সুযোগ পেলেই একদম গোঁড়া থেকে গাছ টা তুলে ফেলে দিবে।
মনে আছে আপনার নিশ্চয় কিছুদিন আগে একজন ক্রিশ্চিয়ান ধর্মজীবি তার ধর্মের মহিমা প্রকাশ করছিল ব্লগে একদম একই ভাবে যেভাবে আপনার উপরোক্ত আগাছা রা তাদের ধর্ম নিয়ে করে থাকে, সেই পোস্টে গিয়ে উপরের গাধা সিন্ডিকেট এর লোকদের হুক্কা হুয়া আর গালাগালি কিংবা লাদানি।
আজকে একজন হিন্দু ধর্মের ব্লগার কেন, ব্লগে সাম্নের দিনে আসা দুর্গাপুজার দিনে তাদের ধর্মের দেবী কিংবা দেবতা কে নিয়ে লিখে না? কেন তাদের মাহত্য প্রকাশ করেনা? ব্লগে কি একজন হিন্দু ধর্মের লোক ও নেই?
এর কারন, আপ্নারা ঐ সংখ্যা গরিষ্ট ছাগলের দল আগাছাদের কে তুষ্ট করে টীকে থাকতে চেয়েছেন। ফলে ভিন্ন ধর্মের ও ভিন্ন মতের সংখ্যা আস্তে আস্তে কমেছে, কমেছে এবং কমছেই।
আসলে, এই যায়গায় আপনাদের কে দায় বা দোষ দিতেও খারাপ লাগছে। এই অশিক্ষিত মূর্খ আগাছা ছাগলের দল যেখানেই যায় সেখানেই লেদায় এবং ব্লগের বিরুদ্ধে উস্কানিতে জড়িত ছিল। এসব জানার পরেও, এদের কে তুষ্ট করতে হয়েছে হয়ত গ্রেটার গুডের জন্য, হয়ত সারভাইব করার জন্য। সেজন্য, হয় নিজেদের বাক স্বাধীনতার গলায় পা দিতেও দ্বিধা করেন নি।
বাংলাদেশের বিরাট বিরাট আয়োজন করে হাজার লাখো মানুষের সাম্নে ব্লগের নামে মিথ্যাচার কিংবা ব্লগার দের হত্যা করার জন্য লিস্ট তৈরি কারীদের দোসর দের কে তুষ্ট করে সারভাইব এর যে কৌশল সেটা সাময়িক কাজে দিলেও লং টার্মে ঘুনে খেয়ে খেয়ে শেষ করে ফেলে। সেটা আজকে আপনার এই পোস্টই প্রমান।
তবে দেরিতে হলেও- আপ্নারা মডারেশান থেকে যে উপলব্দি করেছেন- আগাছা কিংবা ছাগল কোনটাকেই বেশি বাড়তে দেয়া যায়না- এটা একটা পজিটিভ দিক। আমি সু দিনের প্রত্যাশী।
এবার পজিটিভ দিক থেকে বলি, অনেক তো অভিযোগ করলাম।
কুইন ব্যান্ডের একটা গান আছে- দা শো মাস্ট গৌজ অন।
কে ব্লগ ছেড়ে চলে যাবে, কোন চিহ্নিত ছাগলের দল তাতে গিয়ে ম্যা ম্যা করে লেদাবে, কোন মারখোর সামুর কনফিডেনশিয়াল ইমেইল ফেসবুকে ফেইক আইডি খুলে পর্দার আড়ালে ফ্রেন্ডস অনলি পোস্ট দিয়ে সামুর বিরুদ্ধে বিষেদাগার করবে আর কোন কোন ধর্মজীবি কীট সেখানে গিয়ে ঘেউ ঘেউ করবে- তাতে সামুর কিছু আসে যাবেনা, কিছু আসে যাওয়ার কথা না।
আমি যে সামুর প্রত্যাশা করি- সেখানে ধর্ম নিয়ে পোস্ট করবে, সেখানে ধর্মের চুরি বাটপারি ফ্রড গিরী নিয়ে পোস্ট হবে, সেখানে ধর্মনেতার চুরি, ডাকাতি, পেডাফাইলগিরী নিয়ে পোস্ট হবে, সেখানে নারীবাদিতা নিয়ে পোস্ট হবে, সেখানে পুরুষ বাদীতা নিয়ে পোস্ট হবে, সেখানে কেন একটা স্পেসিফিক ধর্ম একমাত্র সহীহ ধর্ম সেটা নিয়ে পোস্ট হবে, কেন নাস্তিকতা খারাপ সেটা নিয়ে পোস্ট হবে। ধর্মানুভূতি লংগনের মত টোটকা মার্কা ব্লাস্ফেমি আইন দিয়ে ব্লগ চল্বেনা। ব্লগ কে ধর্ম বা ধর্ম নেতারা তাদের মান সম্মান রক্ষার জন্য নিয়োগ করে নাই যে ব্লগ ধর্মের মান সম্মান রক্ষায় উঠে পড়ে লাগতে হবে। প্রতিটা ধর্ম এবং ধর্ম প্রধান মহা শক্তিশালী, তার নিজের সম্মান নিজে রক্ষার মত পাওয়ার তার আছে।
যে কেউ যে কোথাও ভিন্ন লজিক দিতে পারবে, যুক্তি দিতে পারবে। বাট যখনি পারসোনাল এটাক বা গালাগালি শুরু হবে- সেটা সাথে সাথে মডারেশান এর আওতায় আনতে হবে। হোক সেটা ধর্মজীবীদের বা ধর্ম ব্যবসায়ীদের পক্ষে যাক বা বিপক্ষে।
তবে, ব্লগের প্রথম পাতা থাকবে একান্তই সংরক্ষিত! সেখানে একমাত্র কোয়ালিটি লিখা ছাড়া আগাছা বা গল্প গুজব স্থান পাবেনা।
আপনার কথার সাথে তীব্র ভাবে সহমত পোষণ করছি- অন্যকে জোর করে আপনার আইডোলজি গেলানোর স্থান না। সকলেরই শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। সামহোয়্যারইন ব্লগ মাদ্রাসা বা মন্দির বা অন্য কোন ধর্মের ধর্মশালা হবে না। এখানে সবাই সমান সুযোগ পাবে। কোন ধরনের ‘ছাগলামি’ এখানে প্রশ্রয় পাবে না – খোলা প্রান্তরে অনেক বিচরন হয়েছে আর না।দিনশেষে ছাগলের খোঁয়াড় হিসাবে পরিচিতি পেয়ে ব্লগ বন্ধের চাইতে ব্লগিং এর সেরা সময়কার স্মৃতি নিয়েই বন্ধ হওয়া বহুত ভালো।
অনেক সুযোগ দেয়া হয়েছে ছাগলের পাল কে খোলা প্রান্তরে চরে বেড়িয়ে ক্ষেত ও ফসল নস্ট করার। এবার সময় হয়েছে গলায় আর নাকে ঠুমড়ি পড়ানোর।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। আপনাদের মত ব্লগারদের প্রতি কিছুটা অভিযোগ আছে। আপনারা শুধু মন্তব্যই করে যান বা কিন্তু কখনও কিছু লিখেন না। ভালো ব্লগাররা যখন লিখে না, তখন সেখানে আগাছা জন্মানোর সুযোগ পায়।
আপনার নিশ্চয়ই অনেক বিষয় দেখে রাগ হয়, ক্ষোভ হয় সেইগুলোর প্রতি সম্মান জানিয়ে বলছি – এই সকল মানবিক আবেগ প্রকাশের ও কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। অনেক সময় ক্ষুব্ধ হয়ে অযাচিত ভাষা ও আবেগ ব্যবহার করার কারনে আমাদের যৌক্তিক আচরন প্রশ্নবিদ্ধ হয়। যত ভালো ব্লগাররাই হোক তখন আমরা তা সমর্থন করতে পারি না। দিন শেষে সামহোয়্যারইন ব্লগ একটি বিকল্প গণমাধ্যম। ফলে আমাদেরকে কিছু নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রয়োগ করতে হয়।
গত ২ বছর ধরে সামু ব্লগে যে কেউ ঢুকলে তার যে কথাটি প্রথমেই মনে হবে সেটা হল- এই ব্লগে নিক খোলা মানুষ দের একমাত্র কাজ চাদ্গাজি কে ব্লগ ছাড়া করা আর গাইলানো।
আপনি ভুল জানেন। গত দুই বছর নয়, ব্লগার চাঁদগাজীকে ২০১৫ সাল থেকেই আক্রমন করা হয়েছে। এই প্রতিটি আক্রমনে ব্লগার চাঁদগাজীর পাশে ব্লগ টিম ছিলো। আমরা সারারাত জেগে অনেক সময় ব্লগ পাহারা দিয়েছি যেন কেউ তাঁকে কুরুচিপূর্ন আক্রমন করতে না পারে।
বিনিময়ে আমরা কি চেয়েছি? আমরা চেয়েছি ব্লগার চাঁদগাজী কিছুটা অন্য ব্লগারদেরকে সম্মান করুক। যে কোন আলোচনায় কোন কিছু অপছন্দ হলে সম্পূর্ন অযাচিতভাবে অন্য কোন প্রসঙ্গ টেনে এনে উক্ত ব্লগারকে আক্রমন করতে বাধ্য করা চাঁদগাজীর একটি নিজস্ব প্যাটার্ন। এমন অনেক পোস্ট আছে যেখানে ব্লগার চাঁদগাজী নিজেই খোঁচাখুচি শুরু করেছেন।
আমি আনুষ্ঠানিকভাবে বলছি, বাংলা ব্লগের ইতিহাসে ব্লগার চাঁদগাজীকে যে পরিমান সুযোগ আমাদের ব্লগ টিম থেকে দেয়া হয়েছে, তা অভাবনীয় এবং অকল্পনীয়। একটাই আশা ছিলো – তিনি কিছুটা স্বাভাবিক আচরন করবেন। কিন্তু সেটা হয় নি। উল্টো তিনি দাবি করছেন – আমি তাঁকে টার্গেট করেছি। আজকে আর ভালো ব্লগার নই! আমি খুবই সাধারন এমনকি আরো জঘন্য কিছু। ওয়েল, এতে আমার কোন আফসোস বা দুঃখ নেই। তাঁকে আমি শ্রদ্ধা করি, পছন্দ করি একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে।কিন্তু তিনি সেই সম্মান বজায় রাখেন নি। আমাকে প্রচন্ড অপদস্ত হয়েছে তাঁর কারনে। আমি এই সকল ব্যাখ্যা বহুবার দিয়েছি। কিন্তু তারপরেও আপনারা তার ব্যাপারে কথা বলতে আসেন।কি দুর্ভাগ্য!!
ব্লগার চাঁদগাজীকে ব্যান করার কারনে যদি সামু ব্লগ বন্ধ হয়ে যায় তাহলে যাবে কিন্তু এই ধরনের আচরনের কোন ব্যক্তিকে আমরা ব্লগে লিখার সুযোগ দিবো না। এমন কি অন্য কোন নিক থেকে যদি তিনি লিখেন এবং সেটা যদি প্রমানিত হয় তাহলেও আমরা তা বন্ধ করে দিবো। এটা আমাদের সুস্পষ্ট স্ট্যান্ড।
আপনাদের সমর্থনের বহু আগ থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চাঁদগাজীকে সমর্থন করার অনেক আক্রমনের স্বীকার হয়েছি। এখানে মন্তব্য এ চাঁদগাজীর প্রতি যারা মায়া দেখাচ্ছেন তাদের অনেকেই তখন বিরক্ত হয়েছে। চাইলে সুনির্দিষ্ট প্রমান উপস্থাপন করতে পারি। আমরা কোন চাপের কারনে নয় বরং চাঁদগাজীকে তার নিজস্ব অভ্যাসের কারনেই চিরতরে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এটা কাজটি ছিলো ব্লগ টিমের জন্য সবচেয়ে অপমানজনক একটি কাজ।
বিদ্যান দুর্জন হলেও পরিত্যাজ্য - আমরা তা বিশ্বাস করি। ধর্ম বিশ্বাস না করা সম্পুর্ন নিজস্ব স্বাধীনতা, আপনি ধর্মের হাজারো বিষয়ে মন্তব্য ও সমালোচনা করার অধিকার রাখেন। কিন্তু কোন হেইট স্পীচ আর কোনটা ফ্রিডম অফ স্পীচ সেটার পার্থক্য না জানলে পাবলিক ফোরামে লেখার অধিকার কারো নাই। আপনি যাদের কথা উল্লেখ্য করেছেন তাদের সবাইকে উল্লেখ্যযোগ্য বার সুযোগ দেয়ার পর বন্ধ করা হয়েছে।
দেখুন সাসুম ভাই, আপনি আর যাই হোক ফ্রিডম অফ স্পীচের দোহাই দিয়ে একটি প্রচলিত ধর্মের সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তিটিকে এক কথায় সেক্স ম্যানিয়াক, পার্ভাট বলতে পারেন না। তিনি তাঁর স্ত্রীদের সাথে কিভাবে এবং কি কি সম্ভাব্য উপায়ে দৈহিক মিলন করেছেন এটা বর্ণনা করাকে প্রগতিশীলতা, বুদ্ধিমত্তা, নাস্তিকতা এবং ফ্রিডম অব স্পীচ বলে না। যদি বলেও আমরা তা বিশ্বাস করি না।
আপনি অবশ্যই ধর্মীয় যে কোন ব্যক্তির কোন আচরনের ব্যাখ্যা বা সমালোচনা করতে পারেন। কিন্তু মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে সেই কাজটি করতে হবে বুদ্ধিমত্তার সাথে। আপনাকে বুঝতে হবে, তিনি যতই অন্যায় করুক বা অপরাধ করুক আপনার চোখে – তার ডাকে হাজার হাজার মানুষ একটি বিশ্বাসকে বেছে নিয়েছে। অর্থাৎ এই সকল মানুষদের একটি যোগ্যতা আছে। আপনি এই সকল মানুষদের প্রতি কোন অভিযোগ বা সমালোচনা করতে চাইলে আপনার নিজস্ব কর্মকান্ড দিয়েই আপনাকে সাধারনের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে। নইলে এটা চিরকাল ঘৃণা বাক্য হিসাবেই বিবেচিত হবে। আর ঘৃনা দিয়ে কোন পরিবর্তন সম্ভব নয়।
আমি ব্যক্তিগত ব্লগ থেকে লেখা বাদ দিয়েছিলাম কিছুটা আবেগ তাড়িত হয়ে। আমি এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করি। আমার উচিত ছিলো নিজের আবেগকে আরো সংযত করা। কিন্তু অনেক সময় আমি ব্যর্থ হই। সেবারও হয়েছিলাম। জানা আপা বলেছেন – জাদিদ পচা শামুকে পা কেটো না।
একটা অফ দ্য রেকর্ড মন্তব্য করি। বাংলা ব্লগে একটা কথা প্রচলিত আছে – ছাগুরা যতই ভেক ধরুক না কেন, তাদের শরীর থেকে গন্ধ বের হবেই। ফলে যে যত বড় সাহিত্যিক বা কবির বা প্রাবন্ধিকের ভাব ধরুক না কেন মনের ভেতর যে ছাগল বাস করে, সেটার গন্ধ থেকে ঐ সমমনা ব্লগাররা কখনও বাঁচতে পারবে না। যেখানেই যাক, সমাজের ভদ্র কোন অংশে গেলে তারা এক সময় না সময়ে তাদের ছাগল মানসিকতা প্রকাশ পাবেই। তাই সমমনা ব্যক্তিরা যতই হুক্কা হুয়া করুক তাতে আমাদের কিছুই আসে যায় না।
আহমেদ জী এস ভাইয়ের ঘটনা সম্পর্কে আপনি না জেনে মন্তব্য করছেন। আপনার মত একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি যদি না জেনে কোন বিষয়ে মন্তব্য করেন তাহলে সেটা দুঃখজনক। যে সময়ের ঘটনা বলা হয়েছে, সেই সময় ব্লগকে কেন্দ্র করে বেশ ঝামেলা চলছিলো। ব্লগ বন্ধ করার একটি চাপ ছিলো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্লগকে নিয়ে অপপ্রচার চলছিলো। আমরা ব্লগ নিয়ন্ত্রন করতে পারি কিন্তু সমাজের মুর্খদের একটা বড় অংশকে নিয়ন্ত্রন করতে পারি না।
অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ মানে ধর্ম বিহীন বাংলাদেশ নয়। বরং ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এক সাথে থাকাই বাংলাদেশ। আমরা সেই লক্ষ্যেই আছি। আমরা আস্তিক হলে যেমন কাউকে গালি বা তিরস্কার করতে পারি না তেমনি নাস্তিক হলেও আমরা তাকে গালাগালি করতে পারি না। এই বিষয়টি সম্ভবত খুব কঠিন। তাই শিক্ষিত অশিক্ষিত সবাই জেনে শুনেও এই বিষয়টি মেনে চলে না। নাস্তিকতা আর ধর্ম নিয়ে বিদ্বেষ এক জিনিস নয়। এইগুলো লম্বা আলাপের বিষয়। পোষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিকও নয় বিধায় আর কথা বাড়ালাম না।
দিন শেষে, ব্লগের যে কোন ব্যর্থতার দায়ভার ব্লগ মডারেটরের। আমি সেটা নিতে অবশ্যই প্রস্তুত। আমার কারনে যদি সম্মানিত ব্লগারদের স্বাভাবিক ব্লগিং এ কোন সমস্যা হয়, তার জন্য আমি দুঃখিত। যদি ব্লগ থেকে ভালো কিছু হয়ে থাকে, সেটা সম্মানিত ব্লগারদের কল্যাণেই সম্ভব হয়েছে।
২৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০
আরইউ বলেছেন:
এই পোস্টের মন্তব্যগুলো হিউম্যান সাইকোলজি বোঝার জন্য, বায়াস বোঝার জন্য চমৎকার।
যৌক্তিক বিষয়ে কোন ব্লগারের কোন আচরণ নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা, কারো ভুল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া মানে ঐ ব্লগারের সাথে আমার/আপনার ব্যক্তিগত ঝামেলা আছে এমন নয়। সেই অভিযোগে কেউ একাত্মতা প্রকাশ করা মানে কোন জোট বা সিন্ডিকেট হয়ে যাওয়া নয়। আমার একটা কাজে আপনি আজ সমর্থন দিচ্ছেন মানে আপনার কাজেও আমি সমর্থন দেব এমন নয় বা আপনিই আমার পরবর্তি কাজে সমর্থন দেবেন এমনও নয়। কপি-পেস্ট নিয়ে লিখতে গিয়ে আমি দেখেছি সবাই এই ভুলটা করে।
ব্লগার জানা যখন কারো পোস্টে মন্তব্য করেন তার মানে এই নয় উনি কারো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে মন্তব্য করছেন। জানা কারো পোস্টে মন্তব্য করলে সেই ব্লগারের জীবন ধন্য হয়ে গেল বা সে বড় ব্লগার হয়ে গেল (বা তা নিয়ে দু‘ প্রস্থ ব্লগ পোস্ট
লেখা হয়ে গেল) বা এর ফলে অন্যান্যরা কষ্ট পেল এসব বালখিল্যতা ছাড়া কিছু নয়। আমার সামনে একটা পোস্ট পরলে আমি সেখানে মন্তব্য করলাম এর মানে ঐ ব্লগারকে এনডোর্স করা নয়।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জানা আপার মন্তব্য আমাদের সকলের জন্যই আনন্দজনক। সমস্যা হচ্ছে আপনি যখন ভুল কিছু করবেন আর সেখানে যদি গুরুত্বপূর্ন কেউ এসে মন্তব্য করেন তাহলে আপনার ভুলটিই সঠিক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবার সম্ভবনা থাকে। আমরা বিষয়টিকে এইভাবে দেখছি।
এছাড়া আপনি যা বললেন, তা নিয়ে দ্বিমত করার সুযোগ নেই।
২৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্লগ কক্ষচ্যুত হয়েছিলো,এডমিন বিকালে ড্রাইভিং সিটে বসতে পেরেছে;ভবিষ্যৎ'এর জন্য শুভকামনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলে আশংকাজনক পরিবর্তন ঘটেছে। আশা করি আপনার আইডি হস্তান্তর হয় নি।
২৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি ব্যবসায়ী মানুষ, আমাদের ব্যবসা আমি বেশ ভালোভাবেই জানি। তারপরও যদি আমাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মী লোকবল কোনো কারণে চর দখলের রাজনীতি করে আমাদের প্রতিষ্ঠান ধ্বসিয়ে দেয় - তাদের যাওয়ার জায়গা আছে, যাওয়ার জায়গার অভাব হবে না। তাদের কথা বলার জায়গারও অভাব হবে না। কিন্তু আমার যাওয়ার জায়গা নেই। আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নিয়ে আমাকেই থাকতে হবে। ছোট হোক বা বড়। ভালো হোক বা মন্দ।
ঠিক তেমনই আপনার স্থান সামহোয়্যারইন ব্লগ। আজ আছে কাল নেই তাদের জায়গা ফেসবুক টুইটার ইন্সটাগ্রামে অঢেল। সামহোয়্যাইরইন ব্লগ এইবার ভালো হোক আর মন্দ, ছোট হোক আর বড়। সামহোয়্যারইন ব্লগ আপনার ঠিকানা।
আমি সময় দেখা মানুষ, আমি পুরাতন মানুষ। জীবন সম্পর্কে আমার বয়স প্রায় চারশত বছর। দিন শেষে ক্ষতি আপনার। আপনাদের প্রতিষ্ঠানের ক্ষয় ক্ষতি সম্পর্কে আমার ধারনা করা সম্ভব নয়। এই সম্পর্কে আপনি ভালো জানেন। হুলুস্থুল ও অসুখী মানুষ বিপদজনক। হুলুস্থুল ও অসুখী মানুষ ব্যবসার জন্য বিপদজনক। বন্ধুত্বের জন্য বিপদজনক। জীবনের প্রতিটি বাঁকে বাঁকে এরা অন্যের জন্য বিপদ বহন করে। - আশা করি আপনি আমার কথার অর্থ ধরতে পেরেছেন।
(হুলুস্থুল ও অসুখী এই দুইটি শব্দ মনে রাখবেন। আপনার সাথে পাঁচ বছর পর ২০২৭ সনে এই বিষয়ে আবার কথা হবে)।
আপনার প্রতিও রইলো অনেক অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ ভাই! কৃতজ্ঞতা জানবেন।
দেখেন এক সময় ব্লগে যখন দুর্যোধন, আরিফ জেবতিক, পারভেজ ভাই, ফিউশন ফাইভ, সিমু নাসের সহ অনেক হেবি ওয়েট ব্লগার ব্লগিং করত, তখন ভাবতাম - এরা কখনও না থাকলে কি অবস্থা হবে।
এরা ব্লগ ছেড়েছেন প্রায় এক দশক হলো। ব্লগ চলছে। কম বেশি ভালো মন্দ অনেক ব্লগার আমরা পেয়েছি। সুতরাং কোন নির্দিষ্ট ব্লগার যদি মনে করেন তাঁকে ছাড়া আমাদের চলবে না - তাহলে সেটা ভুল ধারনা। আমাদের সাইটে লিখতে হলে আমাদের নীতিমালা মানতে হবে। এই মর্মে আমরা আশ্বস্ত না হলে অবস্থার কোন পরিবর্তন হবে না।
আপনার সুস্থতা কামনা করছি। ইনশাল্লাহ ২০২৭ সালে অবশ্যই কথা হবে।
২৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫১
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: লেখক বলেছেন: জানা আপা ব্যাপারটি জানতেন না। আমি বিষয়টি বলাতে তিনি প্রচন্ড মর্মাহত হয়েছেন। বিস্তারিত মন্তব্যে পরে ফিরে আসছি।
প্রিয় কাল্পনিক ভালোবাসা,
এমনি একটি ঘটনা ঘটেছিল ব্লগে অনেক বছর আগে মনে আছে কী? জানিনা।এমনই একজন ব্লগার এক ডজন প্রকৃত জাতীয়তাবাদী ব্লগারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছিল।আপনি উত্তর না দিলেও সকলে বিষয়টি বোঝে নিতেন। আমি উল্লেখ করার কারণ হলো,আপনিও বিষয়টি কিভাবে নিয়েছেন তাহা বোঝার জন্য এবং নতুন যারা বোঝবেন না তাদের পরিষ্কার করার জন্য। আপনি যেমন অবাক হয়েছেন,জানা আপা যেমন মর্মাহত হয়েছেন এরূপ অনেকেই।
একজন সংকলক এবং ব্লগ পর্যবেক্ষক হিসেবে আমি বিশ্বাস করি অত্র ব্লগের ৯৭% ব্লগার আপনাকে আজকের রূপে দেখিতে চায়।এ ব্লগ এক যুগ যিনি চালিয়েছেন তিনি জানেন এখানে কি কখন কিভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে আপনার এ বক্তব্যের উপর আমি শতভাগ আস্থাশীল। ব্লগার ঠাকুর মাহমুদ, জুন, আহমেদ জী এস এবং সাসুমের মন্তব্যের পর আর কিছু বলার বাকি থাকেনা।
আপনার, জানার,সব ব্লগার ও সামুর জন্য নিরন্তর শুভকামনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
পুরানো পোস্টগুলোকে আবারও নতুন ব্লগারদের কাছে তুলে ধরার কাজটি আপনি দারুন ভাবে করে যাচ্ছিলেন। এই জন্য একটি ধন্যবাদ আপনি প্রাপ্য।
২৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নুরু ভাই। আপনি সামহোয়্যারইন ব্লগের সাথে দীর্ঘ পথ চলায় আছেন। আপনার ভালোর জন্য আপনাকে কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে, এটা আপনাকে ভালোবেসেই সহব্লগাররা দিয়েছেন। আপনি যদি সেটা গ্রহন করেন, আপনার জন্যই তা শ্রেয় হবে। যদি অন্য কারো মত আত্ম অহমিকায় ভুগেন তাহলে সেটার পরিনতি হবে দুঃখজনক।
√ কোনটা পরামর্শ, কোনটা উপদেশ আর কোনটা ভৎসনা বা তিরস্কার আর কোনটা ব্যক্তি আক্রমন তা ব্লগারদের মন্তব্য থেকেই স্বচ্ছ ধারনা পাওয়া যায়; যা এখানে যারা ব্লগিং করেন তারা বুঝবার মতো জ্ঞান রাখেন।
আপনার অত্র পোষ্টে জনৈক গুনী ব্লগারের মন্তব্যঃ
ইভেন, আমার চরম অপছন্দের কোয়ালিটিলেস ব্লগার এবং সম্পাদনার নামে হুবুহ কপি পেস্ট করা লেখক নুরু ভাইর এই পোস্টের একটা কমেন্ট খুব গুরুত্বপুর্ণ। নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় মডারেটরের সাহেবের তথ্যবহুল নাতিদীর্ঘ লেখা ও আমার প্রীয় সহ-ব্লগারদের সুচিন্তিত মতামতগুলো....
সবাইকে সবার পছন্দ হতেই হবে এমন দিব্যি কেউ কাউকে দেয়নি। যে কেউ যাকে খুশী ইগনোর করতেই পারে। আমারও অপছন্দের অনেকেই আছে; তাই বলে ঢোল পিটিয়ে তা জাহির করবার মতো নিচু মানসিকতা আমার নেই। কারণ আমি আজ যে আমার অপছন্দের মানুষ কালকে হয়তো সেই হবে আমার প্রিয়জন। যার উদাহরণ আপনার অজানা নয়।
কাউকে গালি বা নোংরা ইঙ্গিত করে তার কাছ থেকে আর যাই হোক সালাম আশা করা যায়না। কাউকে সম্মান দিলেই হয়তো তার কাছ থেকে সম্মান পাবার আশা করা যায়; অসম্মান করে নয়।
সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নুরু ভাই, আপনাকে প্রথম দিকে সম্ভবত সবাই অনুরোধ করেছেন এবং বুঝিয়েছেন আপনার ভুলগুলো সম্পর্কে। কিন্তু আপনি সেটা বুঝতে নারাজ এমন কি এখনও আপনি সেটা বুঝেছেন বলে মনে হয় না। এখানে ইগোর কিছু নেই। নিজের ভুল স্বীকার করলেই যেখানে ল্যাঠা মিটে যায় সেখানে অহেতুক গোয়ার্তুমির কারনে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য আপনাকে পেতে হয়েছে। সাসুম ভাই যেটা বলেছেন, সেটা স্বাভাবিক পরিস্থিততে আপত্তিকর হলেও আপনি সামগ্রিক ব্যাপারটি কে যেখানে নিয়ে গিয়েছেন সেটার প্রেক্ষিটে মন্তব্যটি খুব একটি অন্যায় বা অশোভন বলা যাবে না।
সম্মান সবাই পাবার যোগ্য নয়। কেউ সম্মান পেয়েও সম্মানের মযার্দা বুঝে না। ফলে যখন চারিদিক থেকে তীব্র অসম্মান আসে, তখন আর কিছু করার থাকে না।
আমি মনে করি, আপনার এখনও সময় আছে। নিজেকে সংশোধন করে নিন। আপনার কবিতা বা ছড়া বেশ সুন্দর হচ্ছে। সেটা নিয়মিত চালিয়ে যান। ও হ্যাঁ! সনেট ও লিখতে পারেন। খুব বেশি অতিরিক্ত না হলে আপনার সনেট লেখার প্রবনতাকে বন্ধ করা হবে না। হা হা।
ধন্যবাদ।
৩০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছুদিন আগে জনৈক ব্লগার (পোস্টের লিংক দিলাম না) কীভাবে আইডি মুছে ফেলা যায় সে ব্যাপারে হেল্প চেয়ে পোস্ট দিয়েছিলেন। এ ধরনের পোস্টে আমি সচরাচর অংশগ্রহণ করে টেকি হেল্প দিয়ে থাকি অভিজ্ঞতার আলোকে। সেখানেও দিলাম। উত্তর পেয়ে তো থতমত খেয়ে গেলাম। পুরাই অ্যামব্যারাস্ড। কয়েকজন সুপরিচিত ব্লগারও কমেন্ট করেছিলেন। কিন্তু তার রিপ্লাইগুলো ছিল অপ্রত্যাশিতরকম অভদ্রজনোচিত। পরে আমার মনে হলো, ঐ ব্লগার কোনো প্রমিনেন্ট ব্লগারই হবেন এবং কোনো কারণে সংক্ষুব্ধ হয়ে ক্যাঁচাল বাঁধানোর চেষ্টা করলেন।
অনেক ব্লগারই বয়সে আমার চাইতে ছোটো, ফলে তাদেরকে সম্মান এবং স্নেহ দুটোই করি। এ পোস্টের সাবজেক্ট ব্লগারও আমার প্রিয় ও স্নেহভাজন। ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে সব পোস্টের গভীরে ঢুকতে পারি না, শুধু কয়েকটা কমেন্ট পড়ি, আবার অনেক পোস্ট পড়া হলেও কমেন্ট না পড়ে শুধু নিজের কমেন্ট রেখে যাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। এ ব্লগারের সাম্প্রতিক কিছু আলোচনা-পোস্ট আমারও ভালো লাগে নি। কয়েকদিন আগে (কবে হবে ভুলে গেছি) ফেইসবুকে পোস্ট ডিলিট নিয়া তার স্টেটাস দেখলে আমি ফান করে কিছু সাজেশন দিই। কিন্তু ওখানে কী আলোচনা হয়েছিল সেটা পড়া হয় নি। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম - এ ব্লগে যে আইডি ডিলিট নিয়ে জনৈক ব্লগার পোস্ট দিয়েছিলেন, সেটা তিনি দেখেছিলেন কিনা। তার উত্তর দেন নি তিনি।
এসব আচরণ কারো পরিপক্বতা বা প্রজ্ঞার পরিচয় দেয় না। ধর্ম যদিও আমি পালন করি, কিন্তু জ্ঞান খুবই সীমিত হওয়ায় ধর্মীয় পোস্টে আলোচনা বা বিতর্কে যাই না, কিছু জানার থাকলে তা জানি। তবে আমি মনে করি, শুধু ধর্মের পক্ষেই না, ধর্মের বিপক্ষেও অতিরিক্ত কিছু বলা অনুচিত, যা আমরা অনেকেই করে থাকি, যেখান থেকে বিতর্ক ও তিক্ততার শুরু।
শুধু ব্লগ না, যে-কোনো সংবাদ পত্র বা সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশের জন্য কিছু নীতিমালা মানতে হয়। নীতিমালা থাকে সরকারের পক্ষ থেকে, আবার পত্রিকার নিজস্ব নীতিমালাও থাকে। সব নীতিমালার আলোকেই সংবাদ ও অন্যান্য বিষয়াদি প্রকাশিত হয়। এ ব্লগের জন্যও নীতিমালা আছে। ব্লগ ব্যবহারের শর্তাবলি আমি আবার দেখে এলাম। কোন কোন বিষয়ে লেখা যাবে, তা বলা নাই। অর্থাৎ, ধর্ম, রাজনীতি, দর্শন - সব বিষয়েই লেখা যাবে। তবে শর্তের মধ্যে থেকে। এবং আমি মনে করি, একজন সচেতন ব্লগার শুধু ব্লগীয় শর্তাবলিই না, আইটি, নিরাপত্তা, কপিরাইট আইন/বিধি, ইত্যাদিও ভঙ্গ হচ্ছে কিনা, সে ব্যাপারে সজাগ থাকবেন। কিন্তু সমস্যা বা বিতর্ক শুরু হয় সেখান থেকে, যখন কেউ আপত্তি তুলতে থাকেন - কবিতা বেশি হয়ে যাচ্ছে, ব্লগ ধর্ম প্রচারের জায়গা হয়ে যাচ্ছে, ইত্যাদি। আমার মনে হয়, এসব দোষারোপ করাও আমাদের উন্নত প্রজ্ঞার পরিচয় বহন করে না।
আমরা ইচ্ছে করলেই হুটহাট কারো উপর খুব কড়া ভাষায় সমালোচনা এড়িয়ে যেতে পারি। সব বিষয়ে আমি পণ্ডিত হতে পারি, কিন্তু সব সময় সর্বত্র আমার পাণ্ডিত্য দিয়ে কাউকে ঘায়েল করার উদ্যোগ নেয়া ঠিক না, আমার চাইতেও বড়ো পণ্ডিত অনেক আছে, সেটাও আমার ভাবা উচিত। আর সমালোচনার ভাষা হবে এমন, যাতে আপনার সমালোচনা থেকে আমি শিখতে পারি, নিজের ভুল ধরতে পারি। এবং, আমি যদি কোনো ভুল বা অন্যায় করে থাকি, আপনার সমালোচনার ভাষা যেন আমাকে লজ্জিত করে, উসকানি না দেয়, বা ক্ষব্ধ না করে বা আমাকে অ্যারোগেন্ট করে না তোলে।
সব সময় ৩ লাইনে কমেন্ট শেষ করতে চাই, হয় না। আজও হলো না।
সব শেষে কা_ভা সাহেবের জন্য একটা কথা বলি, আশা করি খুব সহজ ভাবে নেবেন। মডারেটরের পক্ষ থেকে এত বেশি ব্যাখ্যা দেয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। একটা এ ধরনের পোস্ট ওয়ান্স ইন এ ব্লু মুন আরো বেশি তাৎপর্যপূর্ণ ও অধিক ভারী হবে বলে আমি মনে করি।
ধন্যবাদ জাদিদ ভাই কষ্ট করে পড়ার জন্য।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ প্রিয় সোনাবীজ ভাই। আপনার মন্তব্য সব সময় আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার হয়।
আপনার মন্তব্যের ব্যাপারে নতুন করে আর কিছু বলার নেই। শেষ অংশ নিয়ে বলি।
আমি আসলে চাই না এই ধরনের পোস্টগুলো লিখতে। কিন্তু ব্লগের কথা ভেবে আমাকে এই অপ্রিয় কাজটি করতে হয়। আমি প্রচুর ব্যাখ্যা দেই ব্লগারদেরকে। যেন তাঁরা নিজেদেরকে গুরুত্বহীন মনে না করেন। আশা করি পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে দ্রুত। তখন আমি অবশ্যই ওয়ান্স ইন এ ব্লু মুন এ উপস্থিত হবো।
৩১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগাছা সাফের পর বাগান কেমন দেখায় তা’ দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ভালো নাও লাগতে পারে। আপনার সর্বশেষ কমেন্ট পড়ে বুঝলাম, আপনি এই লোড নিতে পারবেন না।
৩২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪০
জগতারন বলেছেন:
'চাঁদ গাজী' ও 'রাজীব নূর' ব্যাতিত ব্লগ পানসে লাগছে।
তাই এখন আমিও আর ব্লগে বেশী আসি না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভ কামনা।
৩৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দুধ-কলা দিয়ে কালসাপ পুষে এখন হা-হুতাশ করে লাভ কী? সাপ তো দংশন করবেই। তবে অবাক লাগছে সাপকে সমর্থন করা আরও অনেকেই এখন পল্টি মারছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমরা তো অনেক কিছুই পুষছি। সাপ কি দুধ বা কলা খায়?
৩৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১০
কালো যাদুকর বলেছেন: জানি না কার কথা বলা হলো, যাই হোক, অনেকেই ধার্মিক আছেন, তাই বলে,ধর্ম নিয়ে বাডাবাড়ি করতে হবে? নবীজী বলেছেন সব সময় মধ্য পন্থা নিতে। কিন্তু এরা এগুলো মানেন না।শুধু ধর্ম না যে কোন বিষয়ে সাধারণ আলোচনা করা খুবই মুশকিল। শেষে রেগেমেগে ব্যাক্তিগত আক্রমনশুরু হয়। এই ব্যাপারটি শুধু ব্লগই না অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়াতে করেন।
আবর্জনা দুর হোক।
সামুর জন্য সবসয়ই আমার শুভকামনা।
সিলেটে বন্যার সময় আপনার উদ্যোগের জন্য অনেক ধন্যবাদ ( দেরিতে হলেও ) ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৪
অঙ্গনা বলেছেন: লম্বা ইতিহাস তো জানি না কিন্তু আগাছা পরিষ্কারের চেষ্টা করতে দেখেছি। পছন্দ অপছন্দ সবার আছে কেউ এর থেকে মুক্ত না। তাই কমেন্ট যার যার থিংকিং আসছে। আর এই পোস্ট আসছে সার্বিক ভাবে। বায়াসড মনে হয় নাই।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার মরহুম পিতা আমাদের একটা বড় বাগানের আগাছা সাফ করতে গিয়ে বাগানটাই সাফ করে ফেলেছিলেন। তারপর পিতা-পুত্র মিলে তাতে মুলার চাষ করলাম। জনগণ নিজের মনে করে মুলা নিতে লাগলো। অবশেষে আমরাও ত্রিশ-চল্লিশ কেজি মুলা তুলে এক লোককে দিয়ে বাজারে পাঠালাম। সে মুলা বেচে ফেরত আসার পর তার নিকট টাকা চাইলে সে বলল মুলা বিক্রি করে তার পরিশ্রমের টাকাই পাওয়া যায়নি, সে আর আমাদেরকে দিবে কি? তাকে বললাম আমাদের পরিশ্রমের তাহলে হবে কি? সে বলল, আপনাদের পরিশ্রমের হিসাব করে আমার কি লাভ? মুলা বিক্রি করতে গিয়ে আমি যে লোকসানে পড়লাম আমি তো শুধু সেটাই বলতে পারি। পরে বুঝলাম যারা নিজের মনে করে আমাদের মুলা নিয়ে যেত তারা আমাদের বড় উপকার করতো।
এরপর আমার পিতা বাগানে নারিকেল ও সুপারি গাছ লাগালেন। কিন্তু সেসব গাছ সে বাগানে হলো না। তারপর আমি আবার বাগানে কড়ই কদম ইত্যাদি আগাছা লাগিয়ে দেই। তারপর আমার পিতা যতদিন জীবিত ছিলেন তিনি সে সব আগাছা বিক্রি করে অনেক টাকা আয় করলেন। যাক আমার বিবেচনায় যা গাছ হিসাবে বিবেচিত ছিল, আমার পিতার বিবেচনায় তা’ ছিল আগাছা। তো কার বিবেচনায় কোনটা গাছ আর কোনটা আগাছা বুঝা মুশকিল!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আমাকে। আমাদের বাগানে গোলাপ সহ অল্প কিছু পরিচিত ফুল গাছ আছে। ফলে আগাছা চিনতে আমাদের সমস্যা হয় না এবং হবেও না। আপনার মরহুম বাবার প্রতি শ্রদ্ধা রইল। আমি বিশ্বাস করি, তিনিও আগাছা ভালো চিনতেন।
৩৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: ব্লগে অনিয়মিত হওয়ার জ্বালাও আছে দেখছি। আপনার গোটা লেখা পড়েও টের পেলুম না কোন ধর্মান্ধ ছাগল সামুকে ব্যা ব্যা করে অতিষ্ট করে তুলেছে। বেশি বাড়লে গাধার সামনে মূলা ঝুলানোর মতো করে ছাগলের সামনে কাঁঠাল পাতা ঝুলিয়ে 'অগস্ত্য যাত্রা'র পথে পাঠিয়ে দিন।
এখন আপনার পোস্টের মূল বক্তব্যে আসি। আমি একমত এবং মনে প্রাণে বিশ্বাস করি 'ধার্মিক' এবং 'ধর্মান্ধ'/'অতি ধার্মিক' এই দুটো শ্রেণির মধ্যে আকাশ ও পাতালের পার্থক্য। ধার্মিকেরা প্রতিক্রিয়াশীল হয় না। আর দুর্ভাগ্য এই যে, ধর্মান্ধ গোষ্টীরা চরম 'প্রতিক্রিয়াশীল' হলেও নিজেরা মনে করে তারাই সঠিক পথে। বাকিরা গোমরাহীতে (এই শব্দের প্রকৃত মানে কী আমি নিজেও জানি না...কাঠমোল্লাদের নানাবিধ চিৎকারে-ধারনায় শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করেছি) নিমজ্জিত কিংবা ভন্ড/পাপিষ্ট।
আপনার হয়ত মনে আছে এরকমই একজন ধর্মান্ধ পন্ডিত আমাকে 'ইসলামোফোব' হিসেবে চিহ্নিত করতে উঠে পড়ে লেগেছিল কিছুদিন আগে। স্রেফ আমি উদাসী স্বপ্নের কিছু মন্তব্যে সহমত পোষন করেছিলাম তা দেখে। এই চরম প্রতিক্রিয়াশীল ধর্মান্ধরা বাস্তবেই শুধু সামুর না-- গোটা জাতির জন্যই 'আগাছা' স্বরূপ। তখনই সামু ব্লগ চিরতরে ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম প্রায়...? কারণ এই রগকাটা/গলাকাটা প্রতিক্রিয়াশীল আগাছা শ্রেণির সাথে এক মাঠে বিচরণ বিপদজনক মনে হয়েছিল।
যাহোক, আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে এরকমই কোনো এক আগাছা আবার ঝাড়েবংশে বেড়েছে এবং গিট্টু লাগিয়ে দিয়েছে। যদিও আমি সাধারণত ধর্মা্ন্ধদের পোস্ট এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি....কিংবা পড়লেও পোস্টের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করেই যুক্তি তর্ক তুলে ধরার চেষ্টা করি। যদিও মনে হয় সবই শতভাগ ব্যর্থ প্রয়াস। এই গোষ্ঠী মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখার আগে ইমানি জোশাক্রান্ত মুসলমান কিংবা টিকিধারী হরেকৃষ্ণ জপকারী হিন্দু হিসেবে দেখে। ফলেই মানবতার খাতিরে এই শ্রেণি তথা আগাছামুক্তকরণ জরুরী সামুর স্বার্থে।
উপরের মন্তব্যগুলো পড়ার সময় হলো না.....পড়তে পারলে ভালো হতো.......চোখ বুলিয়ে যেতে গিয়ে একটি মন্তব্য পড়লাম বিশেষ কারণে...... পড়ে 'মুচকি একটি হাসি দিলুম' আর মনে মনে ভাবলুম.....'জগৎ বড়ই আজিব জায়গা'...নাকি 'সামু বড়ই আজিব খোঁয়াড়'। আমার হাসির কারণটা আপনার অবশ্য ভালো ভাবেই বোঝার কথা। না বুঝলে নেই। ভুলে যান।
সোমেনের বাবার মতো বলি, 'ভগবান সকলকে সুখে রাখুক'।
শুভকামনা সামুর জন্য....ছাগলমুক্ত কিংবা আগাছা বিদূরিত হোক সামু থেকে এই কামনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেন, আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখা আমি খুব মিস করি এবং একই সাথে আপনি যা বলেছেন মন্তব্যে উহা খুবই সত্য।
এই যে আপনি বললেন, সোমেনের বাবার মত কথাটি বললেন - আমাদের আগাছা শ্রেণী এখানে আবার শ্রেণী বিভাগ করবে। তারা মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যেও মুসলিম অমুসলিম পরিচয় টেনে আনে। কতটা ভয়াবহ বিষকাঁটা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি, ভাবতেই হয় ভয় লাগে।
৩৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
-কেমন পরিবর্তন? আইডি হস্তান্তর কেন হবে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখার ভাষা আরেকজন ব্লগারের লেখার স্টাইলকে ইন্ডিকেট করে। আপনাকে আগে এইভাবে লিখতে দেখি নি।
৩৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
The boss is alyaws right.
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনিই বস!!
৪০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৪১
ককচক বলেছেন: যারা ভিন্নমত সহ্য করতে পারেনা, সমালোচনা সহ্য করতে পারবন না, তারা ব্লগার হওয়ার যোগ্য না। কারো কারো মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে- ব্লগে কারো পোস্টে একাধিক মন্তব্য করা বা আড্ডাবাজি করা তারা পছন্দ করেন না। এটা দুঃখজনক। কমিউনিটি ব্লগে সিরিয়াস পোস্ট যেমন আসবে তেমন আড্ডার পোস্টও আসবে; গল্প বা রম্য পোস্টে একাধিক মন্তব্য বা আড্ডাবাজি হতেই পারে; ব্লগের নীতিমালা অনুযায়ী এটাকে নেগেটিভভাবে দেখার কারণ দেখি না।
যাইহোক, আশাকরি সামু সুন্দরভাবে চলবে; শুভকামনা। হ্যাপি ব্লগিং
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। হ্যাপি ব্লগিং!
৪১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:১১
অনল চৌধুরী বলেছেন: নিকৃষ্ট পক্ষপাতগ্রস্ততা, ভদ্রতা সভ্যতা শিষ্টাচারহীনতা, অনেক প্রবীণ লেখক এবং সাংবাদিকদের ইচ্ছাকৃতভাবে অপমাণ এবং মানহানি এবং বড় বড় নীতিকথা বলার পরও ব্লগের মালিকের অভিযোগের উত্তর দেয়ার মতো শিষ্টতা না থাকার কারণে ঘৃণার সাথে এই ব্লগ ত্যাগ করেছি। এখানে লেখা দূরের কথা , কারো লেখায় মম্তব্যে করা মতো ইচ্ছাও গত ১৫ মাসে হয়নি।
তাতে আমার কিছুই যায় আসে না বরং পত্রিকায় লেখা এবং বই প্রকাশ অব্যাহত আছে।
কিন্ত আবারো আমার সম্পর্কে নিকৃষ্ট মিথ্যাচার এবং মানহানিকর বক্তব্য দেয়া হয়েছে বলে কয়েকজন ব্লগার জানালে উত্তর দিতে বাধ্য হলাম।
আমার সম্পর্কে বলা হয়েছে, ব্লগার অনল চৌধুরী অত্যন্ত আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন। ” এটা একটা জঘন্য মিথ্যাচার এবং সত্যকে বিকৃত করা।
নায়িকা নামধারী একটা পতিতাতে নিয়ে কাল্পনিক জগৎ তৈরী করা একটা একজন বৃদ্ধ যখন সত্য তথ্য দেয়ায় একজন প্রবীণ লেখককে বিকৃত বলে সম্বোধন করে তখন সেটা অপরাধ হয়না এবং আমার সব কথা সত্য প্রমাণিত হওয়ার পরও সেই ব্যাক্তি তার পতিতাপ্রাীতির জন্য কোনো ক্ষমা প্রার্থনা করে না ।এবং রানার ব্লগ নামে একটা নোংরা প্রাণী বছর ধরে মানহানিকর বক্তব্য দেয়ার পরও সেটা অপরাধ হয়না, যার সব প্রমাণ এখানে আছে।
কিন্ত আমি এসবের প্রতিবাদ করলেই সেটা বিরাট অপরাধ হয় এবং এখনো বলা হচ্ছে ‘‘ব্লগার অনল চৌধুরী অত্যন্ত আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেছেন !!!! ”
ব্লগে ৪ বছর ধরে লেখার সময় একেবারের জন্যও ক্বেউ এই কথা বলেনি বরং আমিই এখানে নোংরা ব্যাক্তিগত আক্রমণ বন্ধ করার জন্য কয়েকটা লেখা এবং অসংখ্য মন্তব্য দিয়েছি। কিন্ত সোনাবীজ নামের লোকটার নোংরা মন্তব্যের উত্তর দেয়ার পরই বিরাট অপরাধীতে পরিণত হয়েছি।
কি সুন্দর আইন এবং যুক্তি !!!
এখানে একটা সিন্ডিকেট আছে, যাদের ১ টা লাইন ভালো কিছু লেখার ক্ষমতা নাই, তারা যা করবে সেটা ঠিক আর এর বাইরে যারা তাদের মতের বিরোধিতা করবে তারা সবাই অপরাধী-এই নীতি নিয়ে যে এই ব্লগ চলে, সেটা কারোই জানতে বাকী নাই।
যে ব্যাক্তি জীবনে পত্রিকায় একটা লাইনও লেখেনি, বা যার বই লেখা দূরের কথা,সমাজ নষ্টকারী মদ-মাদকখোর পতিতাপ্রাীতি দেখানো ছাড়া ব্লগে ভালো কিছু লেখার ক্ষমতাও নাই, সে সিন্ডিকেটের বিরাট সর্দার হওয়ার কারণে মাস্তানের মতো দেশের একজন প্রবীণ লেখক এবং সাংবাদিককে বিকৃত রুচির মতো মানহানিকর যা ইচ্ছা তাই বলবে, সেটা অপরাধ না কিন্ত এর উত্তরে কিছু বললেই সেটা অপরাধ !!!!
এই ব্লগে লেখা শুরু করার পর থেকেই এই এই একচোখা নীতি দেখে আসছি।
সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্ট স্তর থেকে উঠে আসা লোকজন হালা, আবাল,বলদ, বিকৃত রুচি, খোলা ষাড় এবং আরো অনেক ধরণের নিকৃষ্ট মন্তব্য আমাকে উদ্দেশ্য করে করেছে। বারবার অভিযোগ করার পরও যেগুলির বিরুদ্ধে কোনোদিন কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। আমার বিরুদ্ধে কে কে কি কি অশ্লীল মন্তব্য করেছে তার কিছু প্রমাণ এই লেখাগুলিতে আছে। এবং আমি কবে কার বিরুদ্ধে কি কি অত্যন্ত আপত্তিকর ভাষা ও মন্তব্য ব্যবহার করে করেছি, সেটার কোনো প্রমাণ কারো কাছে থাকলে সেটা তারা দিক।
আর সেটা না দিতে পারলে এরকম মিথ্যাচারিতার জন্য তাদের কি শাস্তি হওয়া উচিত সেটাও তারা বলুক।
নীতিহীন এবং একচোখা লোকজন যখন বিচারক সাজে, তখন তারা নিজেকে গোপাল ভাড়ের চেয়েও হাস্যকর বস্ততে পরিণত করে, যেটা সবাই দেখছে ।
আমি সবাইকে শেষবারের মতে সাবধান করে দিচ্ছি, আমি বাংলাদেশের কোনো অখ্যাত বা অপরিচিত ব্যক্তি না। আমি কি লিখি আর কেনো লিখি, সেটা দেশের নিয়ন্ত্রক এবং সবচেয়ে উন্নত চিন্তার ব্যাক্তিরা জানেন।
এখানকার কেউ আমাকে সন্মান না করুক, তাতে আমার কিছু্ই যায় আসে না। কিন্ত এরপর এই্ ব্লগে আমার বিরুদ্ধে আর একটা মিথ্যাচার, মা্নহানি এবং সামাজিকভাবে হেয় করা হলে সেটা জন্য আমাকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে যে জন্য এধরণের কার্যকলাপকারী ব্যাক্তিরা সম্পূর্ণভাবে দায়ী থাকবে ।
****ঠাকুর মাহমুদ ভাই. আপনার ফোন বন্ধ। তাই যোগাযোগ করতে পারছি না। ফোন করেন।
১।সত্য বলা মহাপাপ: কি উদ্দেশ্যে নারী স্বাধীনতার বিকৃত ব্যাখা দেয়া হচ্ছে?
১ টা অপরাধীকে দ্রুত শাস্তি না দিলে আরো ১০ জন অপরাধ করতে উৎসাহিত হয়
যোগ্যতা না থাকলে শুধু বড়দের মানহানি করলে বড় হওয়া যায় না
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বিখ্যাত দার্শনিক দান্তে বলেন, নিজের বিষয়ে কথা বলাটা সমীচিন নয়। মানুষ নিজেকে নিজে বড় বলে দেখানো একটি হীন প্রবৃত্তি। এইভাবে বড় বা গুনীর হবার স্বীকৃতি আদায় করা সম্ভব নয়। ঠিক এক কারনেই কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত বলেছেন, আপনারে বড় বলে, বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়।
অনেক বিখ্যাত সাংবাদিক এবং নিয়মিত বই প্রকাশকারী ব্যক্তিরা সম্ভবত এই বেসিক লাইনগুলো থেকে শিক্ষা গ্রহন করতে পারেন নি। তাই তো নিজের ব্যাপারে মানুষের এত মার্কেটিং। আমি অবশ্যই ধরে নিচ্ছি, আপনি বিশাল একজন ব্যক্তিত্ব। বিখ্যাত সাংবাদিক এবং আরো যত উপমা আছে এই সংক্রান্ত সবই আপনার জন্য। আপনাকে অভিনন্দন এত বিশাল মহিরুহে পরিনত হবার জন্য।
ইদানিং অবশ্য অনেকেই পত্রিকার অনলাইন কলাম বা মতামতে নিজের লেখা প্রকাশিত হবার পর নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিতে পছন্দ করে। মজার ব্যাপার এদের মধ্যে অনেকেই আবার সাংবাদিকতা করে বিভিন্ন ফেসবুক পেইজে। সেদিন অনলাইনে দেখলাম, কে যেন নামে অনল চৌধুরি একটি পেইজ খুলে বিশাল সাংবাদিকতা করছে। সেখানে আবার লাইক দিয়ে পাশে আছেন সামহোয়্যারইন ব্লগের আরেক নক্ষত্র ব্লগার রাজীব নূর। আইনী প্রতিকার নামের আরেকটি পেইজেও দেখলাম জাতিকে সাংবাদিকতা শেখাচ্ছে আরেকজন ব্যক্তি। উনার লেখার ধরন, বিশেষ করে মিডিয়ায় যারা কাজ করেন সেই সকল নারীদেরকে পতিতা হিসাবে আখ্যায়িত করার মাধ্যমে আবার প্রমানিত হলো চেনা বামনের পৈতা লাগে না। সম্প্রতি হাওয়া সিনেমার টিম নিয়েও একই অভিযোগ লক্ষ্য করেছি। পুরো লেখার একটাই প্যাটার্ন। মিডিয়ায় কাজ করা মানেই তিনি দুঃশ্চরিত্র, পতিতা। কি ভয়াবহ চিন্তা ভাবনা!
যাইহোক, এই সব নিয়ে আমাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। তবে আমরা ঢালাও ভাবে কোন পেশার সাথে সংশ্লিষ্ট কোন নারী পুরুষকে পতিতা বা এই ধরনের কাজের সাথে জড়িত আছে বলে স্বীকার করি না। বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটতেই পারে।
তবে আপনার সাথে আমাদের আলাপের মুল বিষয়টি ছিলো – একজন নারী পতিতা হোক বা অন্য খারাপ কিছু, কেউ যদি তাকে তার অনিচ্ছায় স্পর্শ করেন তাহলে তিনি অবশ্যই বিচার চাইতে পারেন এবং তা বিচারিক আদালতে আমলে নেয়ার মত ঘটনা।
পৃথিবীর সকল মানুষ যাদের মধ্যে নুন্যতম বিবেক বুদ্ধি আছে, যারা নুন্যতম পড়াশোনা করেছেন, অথবা পড়াশোনা না করেও যারা নিজেদের ভেতরের অন্ধকার এবং কুলষিত মানসিকতাকে বন্ধ করতে পেরেছেন তারা এই বিষয়টিতে সম্মতি জানাবেন। আপনি অনেক বড় লেখক হলেও এই সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার লেখার ভাষা অত্যন্ত নিচুমানের এবং আপত্তিজনক। আপনি এই সংক্রান্ত যে সকল পোস্ট এবং মন্তব্য করেছেন তার সবই আপত্তিকর।
সিন্ডিকেট কম বেশি সবারই আছে। আপনারও সিন্ডিকেট আছে। আপনার সিন্ডিকেটের সবারই এই একই অবস্থা। অথচ তারা ভাব ধরেন জাতির বিবেক হিসাবে। আপনার সিন্ডিকেটের মাল্টিবাজির খবর এখানে প্রকাশ করলে চারিদিকে ছি ছি পড়ে যাবে।
আপনার সম্পর্কে আর নতুন করে কিছু বলার নাই। হ্যাঁ, আপনাকে আমরা চিনেছি। আপনি আত্ম অহমিকায় ভোগা একজন মানুষ। এই ধরনের মানুষের সাথে তর্ক করা আর সময় নষ্ট করা একই ব্যাপার। আমার মত অতি ক্ষুদ্র মানুষেরও সময়ের কিছুটা মুল্য আছে। ফলে আমি এখানে সময় নষ্ট করতে চাই না। আপনি আত্ম অহমিকা দুর করে সাধারন মানুষ হিসাবে আমাদের ব্লগে আসুন। আপনার প্রতি আমাদের সম্মান এবং সালাম থাকবে।
আপনার সাংবাদিকতার এক কলমের খোঁচায় পুরো বাংলাদেশ হেলে যায় – এই সব গল্প ফেসবুকে শোনাবেন। ব্লগে না। আপনি আমাদেরকে হুমকি ধামকি দিবেন না এবং এই সব আইনের ভয় দেখাবেন না। আপনার মত এত বিশাল বড় আইনবিদ না হলেও আইন সংশ্লিষ্ট অতি সামান্য দুই চারজনের সাথে আমাদের আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ আছে, তাঁরা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং তারা জানেন কিভাবে দুষ্টদের দমন করতে হয়।
আপনার বিভিন্ন কুরুচিপূর্ন বক্তব্যের প্রমান, লগ ইন রেকর্ড আমাদের কাছে আছে। ফলে প্রমান ছাড়া যাকে তাকে পতিতা বলা বা আরো আজেবাজে কথা বললে পেনাল কোডের ২৯৮ ধারা অনুসারে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করার সুযোগ থাকে। আশা করি, সামহোয়্যারইন ব্লগকে হুমকি দেয়ার মত অপচেষ্টা আপনি পুনরায় করবেন না। যদি করেন সেই ক্ষেত্রে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্যাপারে মুভ করব।
৪২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:৪৭
সোহানী বলেছেন:
আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে কঠিন হাসির ইমো দাবী করছি ব্লগে। কোনভাবেই হাসি থামাতে পারছি না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি হাসতে পারছি না আপু। আমার অবস্থা হচ্ছে শোচনীয়।
৪৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৭
নাহল তরকারি বলেছেন: আমিও মাজে মাজে ধর্ম নিয়ে লিখি। ধর্মের পক্ষেই লিখি। এতে একজন ব্লগারের পছন্দ হয় নি। আমি সেই ব্লগার এবং ধর্মান্ধ লোকের মধ্যে তফাত দেখি না। কিছু কিছু লোকদের দেখি ধর্মের ব্যাপাররে এভাবে লেখে যে মনে হয় যেন তারা ধার্মিক। তাদের জন্য বেহেস্তে যাওয়া খুব সোজ। খোজ নিয়ে দেখা যাবে যে সারাদিন ধর্মের কোন বিধি নিষেধ মানে নাই। বরং মিথ্যা কথা, লোকদের ঠকানোর মত পাপ কাজে লিপ্ত ছিলো।
আর আমি আরেকটি জিনিস লক্ষ করলাম যারা ধর্মের বিরুদ্ধে লেখে তারা শুধু ইসলাম ধর্মের বিপক্ষেই লেখে। তাদের কে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ইহুদী ধর্মের বিপক্ষে লেখতে দেখি না। আমার চোখের সামনে অনন্ত পড়ে নাই।
১৯৪৭ সালের আগে ভরতবর্ষ দুইটি ভাগে ভাগ হয়। জন্ম হয় দুটি রাষ্ট্রের এক হচ্ছে ভারত। আরেকটি হচ্ছে পাকিস্তান। এটা আমরা অস্বীকার করতে পারবো না যে এই দুটি দেশ দ্বিজাতি তত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে যত দাঙ্গা ফ্যাসাদ হয়েছে তাতে মুসলিম এবং হিন্দু বেশী মরেছে। যা ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে হিন্দু মুসলিমের হয়ছে। আর খিষ্ট্রানদের কি ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে সেটা কিন্তু কেউ বলে নাই। কারন হিন্দু মুসলিম দন্ধে খ্রিষ্টানদের লাভ হয়েছে বেশী। খ্রিষ্টান বলতে আমি ইংরেজদের বুঝিয়েছি। হিন্দু মুসলিম এর মধ্যে দন্ধ লাগিয়ে দিয়ে ভারতবর্ষের সকল সম্পদ ইংল্যান্ড পাচার করেছে।
ধর্মান্ধতা আমার পছন্দ না। কারন ধর্ম আমাদের সমাজকে সৃুশৃঙ্খল ভাবে সাজিয়ে রাখার কথা। ধর্ম মানলে হয়তো সমাজে বসবাস করতে পারতাম। সবাই ধার্মিক সাজে। আসলে কেউ ধার্মিক না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ নাহল! আপনার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনি মন্তব্যে যা বলতে চেয়েছেন সেটার মুল অর্থের সাথে আমিও একমত।
৪৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
নতুন বলেছেন: ভাই কেমন আছেন।
ফেসবুকে মানুষ এর থেকে বেশি কামড়া কামড়া করে কিন্ত তারা মামা জুকারবার্গের কাছে কান্দে না। আর মামা এই সব পাত্তা দেয় না।
ব্লগে লিখতে হলে অনেক জানতে হয়, যৌক্তিক ক্যাচাল করতে হলে জানতে হয়। বেশির ভাগ মানুষই সেটা করতে চায় না। অথবা সময় নাই।
আর আমাদের সমাজে যেমন হাজার রকমের মানুষ আছে, ব্লগেও থাকবে। সবার কথা মাথায় নিলে সামনে এগিয়ে যাওয়া কস্টকর।
আপনি আপনার স্থান থেকে সঠিক কাজ করবেন, তাতে হয়তো অনেকেরই পছন্দ হবে না কিন্তু ব্লগ পরিচালনার জন্য সেটি কঠরতা গুরুত্বপূর্ণ।
আর নতুন ব্লগার তৌরির জন্য কাজ করা দরকার। তরুন লেখকরা নতুন আইডিয়া নিয়ে আসবে, আবার ব্লগ জমজমাট হবে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমরা ঠিক তাই করতে চাইছি।
৪৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: `আমাদের বাগানে গোলাপ সহ অল্প কিছু পরিচিত ফুল গাছ আছে'- আগাছার ভীড়ে তাদের কোনা-কাঞ্চি দৃশ্যমান হয় কিনা দেখতে আসি। কিন্তু অবশেষে আগাছা দেখেই ফিরতে হয়। আপনি আর ফিরবেন কোথায়? সেজন্যই আগাছার মাঝেই বসবাস করেন। আপনার জন্য গভীর সমবেদনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। বাগানের মালিকে সব পরিস্থিতি মানিয়ে চলতে হয়।
৪৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাগান অবশ্যই আপনাদের। আমাদেরকে একটু দেখতে দেন বলে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা। আগাছা মুক্ত হওয়ার পর আপনাদের বাগান দেখতে টিকেট লাগাবে কি? এভাবে ফ্রি পর্যবেক্ষণ আর কতকাল চলবে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যারা শুধুমাত্র ব্লগকে আমাদের নিজস্ব সম্পত্তি মনে করেন, তারা কখনও ব্লগার ছিলেন না, ব্লগার হতেও পারবেন না।
এই ধরনের মানুষদের জন্য ব্লগে একটি নির্ধারিত ফিসের প্রয়োজন হতে পারে।
৪৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
জুন বলেছেন: হু সেই কবে না বুঝে শুনে একটা ফেসবুক একাউন্ট খুলেছিলাম যা বাসার অনেকেই পরিচালনা করতো তারপর কত বছর আগে সেই একাউন্ট ডিলিট করেছি ভুলেও গেছি। আমি আসলেও এখন অনেক ভালো আছি। ব্লগ ছাড়া আমার আর কিচ্ছু নাই।
শেষের প্যারায় যা বলেছেন আমিও তাই চাই, ব্লগ ব্লগার ব্লগিং এই সব নিয়ে আমাদের প্রিয় ব্লগেই আলাপ আলোচনা হোক। ব্যক্তিগত জিনিস ( রেষারেষি) ব্লগে না আনাই ভালো।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা খুব ভালো আপু। আপনি অনেক জটিলতা থেকে দূরে আছেন।
আসলে এখানে কোন ধরনের ব্যক্তিগত রেষারেষি নেই। ইনফ্যাক্ট আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত রেষারেষিতে জড়ানোর সুযোগও নেই। আমি সামগ্রিক বিষয়টিক ব্লগের প্রেক্ষাপট থেকে কেবল চিন্তা করি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুদীর্ঘ বছর আমাদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য।
৪৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগার আখেনাটেনের মতো ইদানীং আমিও ব্লগে একেবারেই অনিয়মিত। ফলে, কোথাকার পানি কোন দিক দিয়ে কোথায় গড়াচ্ছে, বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে। তবে, পোষ্টে আপনি যা লিখেছেন, তাতে দ্বিমত পোষণ করার কোন সুযোগই নাই। একটা বিষয় আমাদেরকে বুঝতে হবে যে, ব্লগ কোন পারিবারিক বা বন্ধু-বান্ধবের আড্ডাখানা না। এখানে যে সব পোষ্ট বা মন্তব্য করা হয়, তার পরোক্ষ কিংবা ক্ষুদ্রভাবে হলেও সমাজে একটা ইমপ্যাক্ট পড়ে কিংবা পড়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। ফলে স্পর্শকাতর বিষয়ে কিছু বলার আগে আমাদের আরো সচেতনতার পরিচয় দেয়া জরুরী। বুঝতেই পারছেন, আমি ধর্ম, রাজনীতি এবং সমাজে প্রভাব ফেলে এমন বিষয়গুলোর কথা বলছি। আমরা আমাদের মন্তব্যে যেন ব্লগকে বিপদে না ফেলি, সেটা দেখাও আমাদের কর্তব্য।
ব্লগে একটা ব্যাপার সব সময়েই দেখা যায়, সেটা হলো কিছু ভন্ড ধার্মিকের ক্রিয়াকর্মের কারনে খোদ ধর্মকেই কাঠগড়ায় দাড় করানো। ভাবখানা এমন যে, ধর্মই এই কাজগুলোর অনুমোদন দিয়েছে। স্যরি টু সে, এটা যারা করেন তাদেরকে আমার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী অথবা দুরভিসন্ধি মনোভাবসম্পন্ন মানুষ বলে মনে হয়। যাকগে, এই ব্যাপারে আর বেশী কিছু না বলি।
২৪ নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি এক পর্যায়ে বলেছেন, ব্লগার চাঁদগাজীকে ব্যান করার কারনে যদি সামু ব্লগ বন্ধ হয়ে যায় তাহলে যাবে কিন্তু এই ধরনের আচরনের কোন ব্যক্তিকে আমরা ব্লগে লিখার সুযোগ দিবো না। এমন কি অন্য কোন নিক থেকে যদি তিনি লিখেন এবং সেটা যদি প্রমানিত হয় তাহলেও আমরা তা বন্ধ করে দিবো। এটা আমাদের সুস্পষ্ট স্ট্যান্ড। এ'ক্ষেত্রে আমার প্রশ্ন, ব্লগার সোনাগাজী আর ব্লগার চাদগাজী যে একই ব্যক্তি, এটা কি প্রমানীত না?
আমি বিশ্বাস করি যে, ব্লগ টিম যখন যে পদক্ষেপ নিয়েছে, ব্লগের স্বার্থেই নিয়েছে। তবে, অনেক সময়ে প্রতিক্রিয়া দেখানোতে বা পদক্ষেপ নিতে আপনাদের অনেক সময় লাগে, ফলে ভুল বোঝাবুঝির মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এই বিষয়টাকে আরেকটু ভালোভাবে হ্যান্ডেল করা যায় কিনা, দেখবেন। ব্লগকে আরেকটু গতিশীল করতে প্রথম পাতাকে আরেকটু রিফাইন করার কোন পদক্ষেপ নেয়া যায় কিনা ভেবে দেখতেও অনুরোধ করছি।
পোষ্টটার সবগুলো মন্তব্য পড়ে মন্তব্য করতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু প্রচুর মন্তব্য হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যে। সময়ের অভাবে আপাততঃ দুয়েকটা পড়েই ক্ষান্ত দিলাম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভুয়া মফিজ ভাই। আপনি যে প্রশ্নটি করেছেন, আমি এই ব্যাপারে অনেক বারই ব্যাখ্যা দিয়েছি। এই বিষয়ে আবার আমার কথা বলতে যাওয়া হবে - একটি অপ্রয়োজনীয় বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া। আমরা সংশোধনের সুযোগ দিয়েছি। সবাইকে আমরা আলোর পথ দেখাতে পারব না। তাই তাদেরকে আমরা সকল থেকে দুরে সরিয়ে রাখব। কারন আমরা কোন ব্যাড ইনফ্লুয়েন্স চাই না। আমরা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পর্যবেক্ষন করব, যদি এর কোন ব্যতয় হয়, তাহলে উক্ত নিকটিও চুড়ান্তভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে।
আমি এই পোস্টের সবগুলো মন্তব্যে জবাব দিয়েছি পোষ্টের গুরুত্বটি সম্পর্কে বুঝানোর জন্য। মনে রাখবেন, ব্লগে এমন কিছু মানুষ আছেন যারা অহংকারী, ইগোয়েস্টিক, বিকৃত মানসিকতার। আমরা সাধারন মানুষ আমাদের কিছু করার নেই। পেশাদার মনোবিদের সাহায্য নিলে তারা দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।
৪৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৬
মুদ্দাকির বলেছেন: ভাই আসসালামুয়ালাইকুম। আমার ব্লগ প্রোফাইল শিরোনামের লেখাগুলো পরিবর্তন করতে চাচ্ছিলাম কিন্তু সামুর যে সিস্টেম্যাটিক মেইল সেখানে বলছে এটা সম্ভব না, কি করি বলুন?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম ভাইয়া। আশা করি ভালো আছেন। আপনি কাইন্ডি আমাকে [email protected] এই ঠিকানায় মেইল করুন এবং কোন অংশের লেখা পরিবর্তন করতে চান তা আমাকে স্ক্রীন শর্ট দিয়ে জানান। সেই ক্ষেত্রে আমার সাহায্য করতে সুবিধা হবে।
৫০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার সাংবাদিকতার এক কলমের খোঁচায় পুরো বাংলাদেশ হেলে যায় দেশ কোনদিকে হেলে একটু কষ্ট করে জানাবেন কি? পরেরবার দেশে আসলে সেই দিকটা এভয়েড করার চেষ্টা থাকবে। অকালে চাপা পড়ে মরার কোন ইচ্ছা নাই।
আমাদের ইমো লিস্টে এই ইমোটা যোগ করার অনুরোধ থাকলো। এসব ক্ষেত্রে ভাব প্রকাশে সুবিধা হবে......
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেয়াদপ এবং ইতর বিশেষ লোকের সাথে কোন ভদ্র আলাপ করা যায় না। সব সহ্য করা যায় কিন্তু ব্যক্তি অহমিকা সহ্য করা যায় না। একে নিয়ে কোন আলাপ করা মানে সময়ের অপচয়। এতটাই অর্থব এবং আবর্জনা তিনি।
৫১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি একটা মিথ্যাবাদী, সত্য গোপনকারী এবং সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রণকারী।
আপনার একমাত্র আনন্দ সবাইকে নিজের পর্যায়ে নামিয়ে আনাতে।
এধরণের ব্যাক্তির সাথে কোনো তর্ক চলেনা।
সাংবাদিকতার সংজ্ঞা কি সেটা আগে জেনে আসেন। আমি ১৯৯২ সালে যখন জাতীয় দৈনিকে লেখাখালেখি শুরু করি, তখন আপনি বিরাট ব্লগার হওয়া দূরের কথা, ৫ম শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন। অঅল ১৯৯৯৯ সারে যখন প্রথম একইসাথে ৪ টা ব্ বের হয়, তখন্ ঢাকায় বসবাস শুরু করেনি।
আপনি দেশের ১ জন লেখক এবং সাংবাদিককেই চেনেন। তার হচ্ছে হুমায়ন আহমেদএবং ধুলাছাই।
অপনার জেনে রাখা উচিত, দেশের প্রথম শ্রেণীর একটা জাতীয় দৈনিকের অনলাইন আর কাগজ সংস্করণে একই খবর ছাপা হয় এবং সেটা ব্লগের মতে ১০০-১৫০ জন না, সারা পৃথিবীর কোটি কোটি লোক পড়ে।
আর ফেসবুক একটা বড় যোগাযোগ মাধ্যম হওয়ার কারণে এটাও সাংবাদিকতার একটা স্থান।
আমি কোনোদিনও মিডিয়ায় কাজ করা সব নারীকে পতিতা বলিনি, যেটা আপনি জঘণ্য মিথ্যাচার করেছেন। আমি সবসময় বলেছি , মিডিয়ায় কাজ করতে হলে সব নারীকেই বাধ্যতামূলকভাবে লম্পটদের অনৈতিক প্রস্তাব দেয়া হয় যেটা না শুনলে তারা সেখানে কাজ করতে পারেনা।
এই একই অভিযোগ নিয়ে সারা পৃথিবীতে মিটু আন্দোলন হয়েছে এমনকি বাংলাদেশের অনেনেও এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছে। জীবনে মিডিয়ায় কাজ করেছেন কিনা সেটা নিজে জানেন কিন্ত আমি নিজে চলচ্চিত্রে উপর এমএ ডিগ্রীধারী এবং এজগতের সবাইকে খুব ভালোভাবে চিনি এবং তাদের কর্মকান্ড সম্পর্কেও আপনার চেয়ে অনেক বেশী জানি।
হাওয়া চলচ্চিত্র নিয়েও আমি কিছ বলিনি। বলেছি, যারা এই ছবির পক্ষে এতো আন্দোলন করছে, তারা ওয়েব এবং ফেসবুক নাটকের নামে জঘণ্য অশ্লীল নাটকের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ করছে না কেনো।
এভাবে সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রণ করে অপনি নিজের আসল রূপ প্রকাশ করেছেন।
মিডিয়ায় মেয়েদের কি অবম্থা হয়, সেটা এই ব্লগেরই এক ক্ষুদে Escort Agent-খুব ভালো করে জানে, তার কাছ থেকে জেনে নেন।
যে বড় সে নিজেকে বড় মনে করবেই। সিংহ তো নিজেকে শিয়াল মনে করতে পারেনা।
আপনার যোগগ্যত থাকলে আপনিও বড় হন। কেউ নিষেধ করেনি।
যখন এই ব্লগে নিজের পদ থাকবে না, তখন নিজের অবস্থানটা কোথায় হবে ,সেটাও ভাবা উচিত।
ব্লগের কেউ যদি আমার পেজ এ লাইক দেয় সেটা কোন যুক্তিতে অপরাধ হতে পারে?
নিজে সারাদিন সিন্ডিকেট বাজী করেন তাই সবাইকেই সেরকম মনে করেন। আমি লেখালেখি-জ্ঞানচর্চা করেছি। এবং এই ব্লগের কোর ব্লগার আরো বেশী বিষয় নিয়ে লিখেছে, তার নাম জানতে আগ্রহী। তাই এখানে আমার অনেক সমর্থক আছে।
কিন্ত নোংরামী করা মতো ইচ্ছা বা সময় জীবনে কোনোদিনও ছিলো না।
জীবনে কোনদিন কোনো পত্রিকায় ১ টা লাইন লিখেছেন বা বই লিখেছেন যে ‘‘ আপনি এই সংক্রান্ত যে সকল পোস্ট এবং মন্তব্য করেছেন তার সবই আপত্তিকর ’’-বলে নিজের চেয়ে সবদিক দিয়ে প্রবীণদের উপদেশ দেয়ার মতো ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন?
ভদ্র সমাজের কোন রীতিটা নিজে জানেন বা মানেন?
বারবার অভিযোগ করার পরও কোনোদিন নতুন, রানার, আর ইউ, অপু তানভীর ,ধূলাছাই ,মিররডল-এইসব ব্লগার নামধারী জঙ্গলীদের নোংরা মানহানিকরএবং বেয়াদবীপূর্ণ মন্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন?
এরা তো একই সিন্ডিকেটের সদস্য তাই ব্যবস্থা কে নেবে !!!!
আমি কোনোদিনও যাকে তাকে পতিতা বলিনি। পরী, পিয়াসা মৌ, স্বর্ণা –সবাই পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে এবং তারাই তাদের রাতের রাণী বলেছে।
সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রণ করার আগে এই তথ্যগুলি জানা উচিত ছিলো।
দন্ডবিধির ২৯৮ ধারায় কি আছে, সেটা একট জানা।কারণ ৩০ বছর আইন পড়েও এই আইনটা চোখে পড়েনি।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ২৮ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছাকৃতভাবে বা জ্ঞাতসারে ধর্মীয় মূল্যবোধ বা অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কিছু ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার করে, তাহলে সর্ব্বোচ ১০ বছরের সাজা। জরিমানা ২০ লাখ টাকা।
ব্লগে ধর্ম, ধর্মীয় ব্যাক্তিত্ব ও অনুশাসন সম্পর্কে ক্রমাগত আপত্তিকর ও উস্কানীমূলক লেখা প্রকাশের অপরাধে আপনাকে অন্তত ১০ বছরের কারাদন্ড দেয়ার জন্য ব্লগে প্রকাশিত বিভিন্ন লেখাই যথেষ্ট ।
বিশ্বাস হয়না ?
‘‘ আইন সংশ্লিষ্ট অতি সামান্য যে দুই চারজনের সাথে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ আছে ’’- তাদের জিজ্ঞাস করলেই জানাতে পারবেন, কথাটা সত্য কিনা।
১৫ মাস পর আমার এখানে কোনো মন্তব্য করার দরকার্ ছিলোনা ,যদিনা নিজেই স্বয়ং আমাকে নিয়ে পুনরায় জঘণ্য মিথ্যাচার করতেন।
এই ব্লগ কেনো, কাদের সহযোগিতায় এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য কি উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছে, সেটা কারো অজানা না।
আপনার বিভিন্ন কুরুচিপূর্ন বক্তব্যের প্রমান, লগ ইন রেকর্ড আমাদের কাছে আছে –এই প্রমাণগুলি নিয়ে তৈরী থাকেন।
কারণ বাঘ এলো বাঘ এলো করতে করতে যেদিন সত্যিই আদালতে দাড়ানোর সময় আসবে, তখন নিজের এইসব জঘণ্য অপকর্মের জন্য কাঠগড়ায় দাড়িয়ে মাথার চুল ছেড়া ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি ১৯৯২ সালে যখন জাতীয় দৈনিকে লেখাখালেখি শুরু করি,
কি সর্বনাশের কথা! এত আগে থেকে আপনি পরিবেশ দুষনের সাথে জড়িত??
নাহ! পরিবেশ অধিদপ্তর সঠিকভাবে কাজ করছে না। করলে এই দিন দেখতে হতো না।
যাইহোক, আপনি আমার পরিবার বা আমারকে নিয়ে ব্যক্তিগত কথা বলে প্রমান করলেন আপনার সম্পর্কে আমার ধারনা শতভাগ সঠিক। আপনি অনল নন, আপনি আবর্জনা। হামবড়া, অহংকারী বিকৃত মনস্ক আবজর্না। আপনার কমেন্টে এক মুঠো ব্লিচিং পাউডার।
৫২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২১
নতুন বলেছেন: @অনল চৌধুরী
জীবনে কোনদিন কোনো পত্রিকায় ১ টা লাইন লিখেছেন বা বই লিখেছেন যে ‘‘ আপনি এই সংক্রান্ত যে সকল পোস্ট এবং মন্তব্য করেছেন তার সবই আপত্তিকর ’’-বলে নিজের চেয়ে সবদিক দিয়ে প্রবীণদের উপদেশ দেয়ার মতো ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন?
ভদ্র সমাজের কোন রীতিটা নিজে জানেন বা মানেন?
বারবার অভিযোগ করার পরও কোনোদিন নতুন, রানার, আর ইউ, অপু তানভীর ,ধূলাছাই ,মিররডল-এইসব ব্লগার নামধারী জঙ্গলীদের নোংরা মানহানিকরএবং বেয়াদবীপূর্ণ মন্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন?
এরা তো একই সিন্ডিকেটের সদস্য তাই ব্যবস্থা কে নেবে !!!!
আপনার অহংকারের কারনেই সবাই আপনার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করে। আপনি ভুলে গেছেন এখন আর জমিদারী কাল নাই যে আপনি (((( খাাাামমমমমশশশশ ) বললেই সবাই জী জাহাপনা আপনার চেয়ে বড় দুনিয়াতে আর কেউ নাই বলে চুপ থাকবেনা।
যদি সমালোচনা সহ্য না করতে পারেন তবে ব্লগ আপনার জন্য না। পত্রিকায় যেহেতু জানাশুনা আছে সেখানাই লিখুন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে ধুর! আপনি আবার এই সকল আবর্জনার কমেন্টকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। বাদ দেন!
৫৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় অনল চৌধুরী আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ্ হন এই কামনাই করি !!! আপনার ভাষায় ও আচরনে এখনো সুস্পষ্ট অসুস্থতার লক্ষন আছে । যথেষ্ঠ মেডিকেশানের দরকার আছে আপনার !!! জয় বাংলা !!!
৫৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মানুষ কীভাবে এত অসামাজিক ও বিকৃত-মস্তিষ্ক হয়, ভেবে পাই না। আমার মুক্তিযোদ্ধা চাচা একটা প্রবাদ বলতেন- যার বুদ্ধি হয় না ৯ বছরে, তার বুদ্ধি হয় না ৯০ বছরেও। আমার মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে সশস্ত্র সালাম জানাই। তার কাছ থেকেই সেই মুক্তিযুদ্ধের সময়কালে আমি এ প্রবাদটা শুনেছি, আজও মনে আছে এবং তার চাক্ষুষ প্রমাণ পাচ্ছি এ ব্লগেই।
৫৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
আরোগ্য বলেছেন: চার বছর যাবৎ ব্লগে আছি। ২০২০ এ অসুখের পর ব্লগে আর তেমন নিয়মিত না। ইদানীং আবার নিয়মিত হওয়ার চেষ্টা করছি। রেজিষ্ট্রেশনের শুরুর সময়টা বেশ ভালো ছিল। সেই স্মৃতিগুলো আজও আনন্দ দেয়। আমাদের সমসাময়িক ব্লগারদের মাঝে একটা সখ্যতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকতো। ভালো লিখতে না পারলেও আদবের সাথে মন্তব্যটুকু করতে পারতাম বলে আশা করছি। শুধু একজনের সাথে একটু কথা কাটাকাটি হতো, যিনি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের সদস্য বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। যখন ব্লগে সাইবার হামলার সময় আমরা গুটিকয়েক ব্লগার যে যেভাবে সম্ভব, যতক্ষণ সম্ভব লগইন থাকার চেষ্টা করতাম। অতঃপর ব্লগটিম ও কর্তৃপক্ষের চেষ্টায় আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ব্লগ মুক্ত। তবে আগে যেমনটি হতো, গুগলে কোন কিছু খোঁজ করলে যেমন সামুর পোস্ট চলে আসতো, এখন আর তা দেখিনা। যাই হোক যেটা বলতে চাচ্ছি ইদানীং ব্লগে এতবেশী ক্যাচাল হয় যে মনে হয় এটা পাবলিক প্লাটফর্ম না, আগের জৌলুশ হারিয়ে গেছে। জুন আপার মত আমি ফেসবুকে নেই, তাই সমসাময়িক বিষয়গুলো ব্লগ থেকেই অবগত হতাম। আর ব্লগের বাইরে ব্লগাররা ব্লগ নিয়ে কোথাও কি ক্যাচাল করলো তা জানারও কোন মাধ্যম নেই। আশা করি কর্তৃপক্ষ ও সহব্লগারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের সামু আবার সুন্দর ও স্বাভাবিক পাবলিক প্লাটফর্ম হয়ে উঠবে যেখানে কেউ এসে ক্যাচাল না বরং তথ্য সমৃদ্ধ জ্ঞান ও বিনোদন নিয়ে যাবে। সামুর প্রতি ভালোবাসা থেকে মন্তব্যে আসা, আশা করি শীঘ্রই সব ঝামেলা শেষ হবে ইনশাআল্লাহ।
(আমার ব্লগীয় সমস্যা সমাধানের জন্য কি মেইল করতে হবে?)
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না আপনাকে মেইল করার প্রয়োজন নেই। আমি চেষ্টা করছি বিষয়টি সমাধানের জন্য।
৫৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
যে বড় সে নিজেকে বড় মনে করবেই। সিংহ তো নিজেকে শিয়াল মনে করতে পারেনা।
ইউ আর রাইট অনল কিন্তু কথাটায় সামান্য একটু ভুল আছে ।
সঠিক কথাটা হবে সিংহ কিন্তু স্বঘোষিত সিংহ ।
অনেকদিন পর এসে এভাবে বিনোদিত করার জন্য জংলীগ্রুপের পক্ষ থেকে সুশীল বিজ্ঞ বিদ্বান দার্শনিক সেরা লেখক ওরফে স্বঘোষিত সিংহকে থ্যাংকস।
৫৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
পোড়া বেগুন বলেছেন:
কোন আগাছায় কার বসবাস? আমিতো এই ব্লগকে ফুল বাগান মনে করি। এটা কি তবে আমার ভুল?
৫৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: গত দুইদিন ধরে পোষ্টের মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্য গুলি খুবই মনোযোগ সহকারে পড়লাম। সাসুম এবং ঠাকুরমমাহমুদ তাদের মন্তব্যে সবকিছু পরিষ্কার করে বলেছেন।
৫৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:১৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি নিজে একটা নর্দমার কীট,জঘণ্য মিথ্যাবাদীএবং চরম মাত্রার বেয়াদব।
তাই সবাইকে নিজের স্তরে নামিয়ে আনন্দ পান।
আমার দেয়া একটা উত্তরের বিপক্ষেও কোনো যুক্তি খূজে পাওয়া গেলনা আবার সেই নোংরা ব্যাক্তিগত আক্রমণ ছাড়া।
ঢাকা শহর এবং পুুরো বাংলাদেশের আবর্জনা আপনার মতো গ্রাম্য লোকজন যারা শহর এবং পুরো দেশটা তাদের গাইয়া নোংরামী দিয়ে নষ্ট করছে।
সৌভাগ্য যে গ্রাম থেকে আসা সব লোক আপনার মতো নোংরা আর নীচ না।
আপনি কি ভেবেছেন এখন সেফ করা হয়েছে জন্য আমি এই ব্লগে আবার লিখবো!!!
নিজে যেমন ব্যাক্তিত্বহীন, সবাইকেই তেমনই মনে হয় !!
জীবনে কোনোদিন একটা নীতিবান,সভ্য, শিক্ষিত সমাজে চললে বা কোনো ক্ষেত্রে কোনো অবদান থাকলে তখন জানতেন কিভাবে বড়দের সাথে কথা বলতে হয়।
পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করার নোংরা মানসিকতা নিয়ে আমার নামে মিথ্যাচার করে এখানে মন্তব্য করতে বাধ্য করেছেন। কিন্ত কথার যুক্তি দিতে না পেরে করছেন রানার মার্কা নো্ংরামি। ঠিক যেনো জমজ!!!
আপনার সিন্ডিকেটবাজী আর লিখতে অক্ষম কিন্ত নোংরামীতে পারদর্শী দলবাজদের কারণে ব্লগের সব ভালো ভালো লেখক এবং পাঠক চলে গেছে এবং তারা আর কোনোদিনও ফিরে আসবে না।
থাকেন আপনার নোংরা দলবল নিয়ে।
আর আমি এই ব্লগ চিরদিনের মতো ত্যাগ করেছি।তাই এখানে আর লেখার কোনো প্রশ্নই উঠে না।
একবার যেটাকে আবর্জনার স্তুপে ছুড়ে ফেলি, সেটা আর কোনদিন উঠাইনা ।
১৫ মাসেও পতিতাভক্ত সোনাবীজের চরিত্রের একবিন্দু পরিবর্তন হয়নি। নতুন- মিরর-বা ম্যানিয়াক রানার কারো না।
সবগুলি একেকটা বিকৃত মানসিক রোগী।
এদের কোনো কাজ নাই সারাদিন ব্লগে এসে নোংরামী করা ছাড়া।
নিজেদের অপরাধের প্রমাণগুলি চোখের সামনে দেয়ার পরও এদের কোনো লজ্জাবোধ হয়না।
শেষবারের মতে বলে দিচ্ছি,আমার নামও যেনো কেউ এখানে অসন্মানজনকভাবে না নেয়।
আর বেজন্মা রানার ব্লগ, তোর যদি জন্ম পরিচয় ঠিক থাকে তাহলে তুুই নপুংসক তৃতীয় লিঙ্গের মতো মতো দূরে দাড়িয়ে নোংরামি না করে প্রকৃত পুরুষের মতো সামনে এসে এসব বল। প্রকৃত পুরুষ গাইয়া অশিক্ষিত মেয়েদের মতো ঝগড়া করেনা।
লড়াই করে নিজেদের পুরুষত্বের পরিচয় দেয়।
৬০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:২১
শ্রাবণধারা বলেছেন: কাভা ভাই, হয়তো খুব বিরক্তির নিয়ে লিখেছেন, তারপরও আপনার পোস্টে কিন্তু গোলাপ ফুটেছে। লেখাটার মধ্য থেকে চরম রিরক্তি থেকে উঠে আসা লাইনগুলো বাদ দিলে, এটা একটি চমৎকার পোস্ট যা পড়ে আনন্দ পেলাম।
আপনি যাদের আগাছা বলেছেন, সন্দেহ নেই তারা আগাছাই। যে আলোচনা নিতান্ত অলস-অন্ধ বিশ্বাসের বিষয়, যাকে প্রশ্ন করা যায়না, সমালোচনা করা যায়না, তুলনা করা যায়না, সেটা একধরনের স্থাণু জীবন চর্চার অংশ হতে পারে কিন্তু তা থেকে নতুন কোন জ্ঞান সৃষ্টি হয় না। মুক্তচিন্তা যেখানে নেই সেখানে আলাপ আলোচনা চলতেই পারে না। ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে রেখে আলো আনা যায়না।
তবে আপাতদৃষ্টিতে যারা আগাছা নয়, তারা কিন্তু আগাছা না হয়েও প্রচুর পরিমানে আগাছা উৎপাদন করতে পারে। উপরে বিশাল বড় একটা কমেন্ট পড়ে তাই মনে হল। নিজের মনটাই তো আসলে একটা বাগান আর তাকে আগাছা মুক্ত রাখা প্রতিদিনের, প্রতি মুহূর্তের সাধনার কাজ। শুভকামনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় শ্রাবণধারা ভাই,
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনাদের মন্তব্য পেলে আমাদের নিজেদের কাছে একা মনে হয় না। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৬১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৩৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আরেকটা কথা ।
আমি রানার, নতুন, ধুলা,আরইউ, মিররসহ তাদের নীম্নশ্রেনীর আচরণের কারণে পরিবার থেকে কোনো শিষ্টাচার না শেখা সম্পর্কে সম্পর্কেই বলেছি, যাদের মন্তব্যের স্ক্রিণশট দেয়া হয়েছে।
সেখানে আপনার কোনো মন্তব্য নাই । সুতরাং আপনার পরিবার নিয়ে এখানে কিছুই বলা হয়নি, এটুকু বোঝার মতো দৃষ্টিশক্তি এবং বুদ্ধি থাকা উচিত।
সুতরাং নিজের গায়ে কথা টেনে নেয়াটা একটা বিকৃত মনস্ক আবজর্না্ মুঠো ব্লিচিং পাউডারটা আবর্জনা সদৃশ অভ্যাস ।
৬২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় মডারেটর@
এই ব্লগারের সমস্ত আপত্তিকর মন্তব্যগুলো ডিলিটসহ তাকে ব্লগীয় আইনের আওতায় আনার জন্য বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি। তিনি অত্যন্ত অসামাজিক, অসভ্য ও অমানবিক আচরণ করছেন। তিনি কয়েকটা ভালো পোস্ট লিখেছিলেন, যেখানে আমি তার প্রশংসাসহ মন্তব্য করেছিলাম। তিনি আমার পোস্টও পড়তেন এবং মন্তব্য করতেন। কিন্তু তার যে-পোস্ট পড়ে মনে হয়েছিল তার ভিতরে কোনো মানবিকতা, বিবেকবোধ, বিচারবোধ ও রুচিবোধ নেই, তিনি সভ্যতা কাকে বলে তা শেখেন নি, তখন আমি সভ্য ও মার্জিত ভাষায় প্রতিবাদ করেছিলাম, যার উত্তরে তিনি নোংরা ও অসভ্য ভাষা ব্যবহার করেছিলেন, যা তিনি এখনো অব্যাহত রেখেছেন। এতদিন পর ফিরে এসে তিনি আরো অধিক নোংরা ও অসভ্য আচরণ প্রদর্শন করছেন, যা সত্যই অনাকাঙ্ক্ষিত। আমি অনতিবিলম্বে তার এ আপত্তিকর ভাষা-সর্বস্ব পোস্টসমূহ ডিলিটসহ তাকে ব্লগীয় আওতায় আনার জোর দাবি ও বিনত অনুরোধ জানাচ্ছি।
সবশেষে প্রিয় অনল চৌধুরী ভাই@
আপনাকে আমি ভালোবাসতাম, সম্মানও করতাম। কিন্তু আপনার ভিতরে কোনো মানবিকতা ও বিবেকবোধের লেশমাত্র নেই, এটা যখন আপনার বিভিন্ন কমেন্ট ও পোস্টে উঠে এসেছে, সেটা আমাকে সত্যিই অবাক ও আহত করেছে। তার প্রমাণ এ পোস্টেই বিভিন্ন কমেন্টে ক্রমাগত দিয়ে যাচ্ছেন। যাই হোক, আগে মানুষ হোন, মানবিক হোন। অমানুষের কোনো দাম নেই, কারো কাছেই। ভবিষ্যতে আপনাকে একজন মার্জিত ও সম্পূর্ণ মানুষ হিসাবে দেখার অপেক্ষায়।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সোনাবীজ ভাই, একটা প্রার্থনা করবেন - জীবনে যেন মার্জিত এবং বিনয়ী মানুষ হতে পারি। অহংকার যেন কখনও স্পর্শ না করে। মানুষ ক্ষমতা দেখানোর কথা বলে আর আমি মনে মনে হাসি। আহা! মানুষের কত ক্ষমতা! আমাদের কোন ক্ষমতাই নেই।
যাইহোক, আমরা ভদ্রলোকের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ করেছিলাম। করার পর আমার তেমন কোন উপলব্ধি নেই। শুধু উপরে যা বলছি তা ছাড়া।
৬৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৯
রেজাউল৮৮ বলেছেন: @অনল চৌধুরী - স্যার, বিনীত অনুরোধ কিছু দূর্বৃত্তের কারণে ব্লগ ছেড়ে যাইবেন না, ব্লগে আপনার ন্যায় দৃঢ় চিত্ত, অকুতোভয় কলম যোদ্ধার প্রয়োজন আছে।
বাই দ্যা ওয়ে, ইন এনি চান্স, আপনি কি কখনো রসময় গুপ্ত ছদ্মনামে লেখালেখি করতেন? আমি কিন্তু স্যার ২০০৫ সালে ক্লাস নাইনে পড়ার সময় থেকে আপনার লেখার গুনমুগ্ধ পাঠক।
৬৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৭
সোনালি কাবিন বলেছেন: এই পোস্টের মাধ্যমে কি ভদ্রতার মুখোশের আড়ালে থাকা বাংলা ব্লগের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বেয়াদবটিকে দেখা হয়ে গেলো ?
৬৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কা_ভা ভাই@
ধন্যবাদ। আপনার রিপ্লাই পড়ে গেলাম।
৬৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন:
অনলের একাধিক টাইটেলের একটা হচ্ছে শিক্ষক ।
দেখে নেই একজন শিক্ষক কেমন করে কথা বলেন ।
আর বেজন্মা রানার ব্লগ, তোর যদি জন্ম পরিচয় ঠিক থাকে তাহলে তুুই নপুংসক তৃতীয় লিঙ্গের মতো মতো দূরে দাড়িয়ে নোংরামি না করে প্রকৃত পুরুষের মতো সামনে এসে এসব বল।
Wow! What an impressive language!!!
You’re rock man, you’re.
এখন বুঝতে পারছি কেনো আমরা জংলী, বেয়াদব, কিচ্ছু শিখিনি ।
কারন অনলের মতো শিক্ষকের সাহচর্য পায়নি বলেই ব্লগের কেউ অনলের মতো যোগ্য হতে পারেনি ।
আয়নার সামনে দাঁড়ানো হয় কখনও ?
ইফ নট, মাঝে মাঝে আয়নায় নিজেকে দেখবে প্লীজ ।
মন্তব্যে ব্লগারদের যা বলা হয়েছে, নিজের মাঝে সেটার রিফ্লেকশন দেখতে পাবে ।
ব্যবহার সে কথাই বলে ।
১৫ মাসে আমরা যেমন আগের মতো বেয়াদব আছি, অনলেরও কোন পরিবর্তন নেই । সেই আগের মতো দাম্ভিক, আত্মঅহংকারী, ব্রুটাল, তিরিক্ষী মেজা্জ, অন্যের প্রতি ডিজরেস্পেক্টফুল, আর মুখের ভাষা সে আর নাই বললাম, কোন চেঞ্জ নেই।
২০২০ এ যা বলেছিলাম, আবারও সে কথাই বলি, এসব দেখে বা শুনে অনলের উপর রাগ করতে পারিনা ।
I feel pity for you and anyone close to you.
কি অত্যাচার তাদের প্রতিনিয়ত সহ্য করতে হয় ।
কাউন্সিলিং অথবা মানসিক চিকিৎসা মাস্ট ।
এনিওয়ে অনল, আই উইশ ইউর কুইক রিকভারি ।
৬৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: শিরোনামটাকে আক্ষরিক অর্থে ভয়াবহ রকম যুতসই করে দিয়েছে ওই বান্দা ।
৬৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধূলাবালি , আপনি হয়তে আমার লেখা আগে পড়েননি।
কিন্ত বাংলাদেশের অগণিত পাঠক আমার লেখার সাথে ব্লগ সৃষ্টির অনেক আগে থেকে পরিচিত।
এই ব্লগে আমার সাথে অন্যদের যতো সমস্যা তার একমাত্র কারণ আপনর পরী প্রীতি, যার প্রতি অন্ধ ভক্তির জন্য আপনি একজন লেখককে বিকৃত রুচির বলে আজ সব ঘটনা এই পর্যন্ত এনেছেন।
আমি এখানে ফিরে আসিনি, বরং আপনি এবং নতুন, রানার, মিরর, সোনারী -এই সিন্ডিকেটের নোংরা মন্তব্যের কারণে আমার ব্লগ ছাড়ার ঘটনাটা ধামাচাপা দেয়ার জন্য জাদিদের করা নিকৃষ্ট মিথ্যাচারই আমাকে এখানে মন্তব্য করতে বাধ্য করেছে।
মানুষ মাত্রই ভুল করে। কিন্ত আপনি যদি পরী মাদক সহ গ্রেফতার হওয়ার পর এবং তার পতিতাবৃত্তির মতো জঘণ্য পেশায় জড়িত থাকার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর নিজের আচরণের জন্য ক্ষমা চাইতেন, তাহলে ঘটনা এতোদূর যেতোনা।
আমার লেখায় আপনার মন্তব্য করা না করা আমার লেখালেখির ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
একজন প্রবীল লেখককে প্রকাশ্যে বিকৃত রুচির বলার কাণে আমিই আপনাকে আই্নের আওতায় আনতে পারতাম, যেটা দয়া করে করিনি।
*** জাদিদ, আপনি একটা বহুরুপী এবং মানুষ নামের অযোগ্য।
আপনার সাথে আমার ২৮ মিনিট ধরে ফোনে কি কথা হলো আর এখানে এসে কি বলছেন !!!
ফোনে বলেছেন আমার বিরুদ্ধে বাজে মন্তব্য করা সবার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করবেন, যার রেকর্ড এখনো আমার কাছে আছে।
সেটা কি এখানে প্রকাশ করবো?
আপনার কতোটা ক্ষমতা সেটা একটু দেখান আর আমি, যদি আমার আইনের ক্ষমতা দেখাই তাহলে আপনার বাকী জীবনটা আদালতে দৌড়ে পার হতে পারে।
*** সোনালী কাবিন - রেজাউল৮৮: মানুষ মানুষের সাথে কত্ বলে, আপনাদের মতো জানোয়ারদের সাথে না, যারা সব কিছু দেখে এবং জেনেও অন্ধ।
সাইকো মিরর ডলকে অষ্ট্রেলিয়ার চিকিৎসক তার মানসিক রোগের চিকিৎসার জন্য এই ব্যবস্থাপত্র দিয়েছে যে , যেহেতেু একটা লাইন লেখার ক্ষমতা নাই, তাই ব্লগের সিন্ডিকেটের সাথে মিলে নোংরা ব্যাক্তিগত আক্রমণ করে নিজের মানসিকে রোগের চিকিৎসা করতে। এই ইচড়ে-পাকা অকর্মা-অথর্বকে নিয়ে আর কিছু বলার নাই।
-সবই আমাকে নিয়ে পরচর্চা বন্ধ করে নিজের কাজ করুক।
কারণ এইসব নোংরামির উত্তর দিতে গিয়ে গত ৩৬ ঘন্টায় আমার কাজের অনেক ক্ষতি হয়েছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার সাথে আমার কোন ব্যক্তিগত আলাপ হয় নি। আপনাকে আমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় থেকে একজন ব্লগারকে শ্রেফ কল দিয়ে তার অভিযোগ শুনতে চেয়েছি। আপনি আমাদেরকে জানিয়েছেন, জানা আপা, আরিল্ড এবং আমি বা আমরা বাংলাদেশে ধর্ম এবং সমাজ ব্যবস্থাকে নষ্ট করতে একটি বিশেষ মিশন পরিচালনা করতে এসেছি।
জানা আপা এখনও অসুস্থ। আপনি সেই জানা আপার অসুস্থতাকেও আমলে নেন নি। নোংরা কথা বলেছেন, কি এমন অসুস্থ তিনি!
ফলে আপনার মত মানসিকতার একজন ব্যক্তির সাথে আমাদের আলোচনা শোভা পায় না এবং আমাদের সেই রুচিও নেই। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি। আপনি যা যা অভিযোগ করেছেন আনুষ্ঠানিকভাবে তা অবশ্যই খতিয়ে দেয়া হবে এবং ইমেইলের মাধ্যমে আপনার সাথে আমাদের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রয়োজনে যোগাযোগ করা হবে।
এবার ব্যক্তিগতভাবে দুটো কথা বলি। আপনার কথা বার্তা শুনে আমার হাসি পেয়েছে এবং আমি হাসছিও বটে। আপনার ক্ষমতা দেখাবার আস্ফালনটি বড়ই ছেলেমানুষীপূর্ন। আপনি আমাকে আদালতের বারান্দায় সারা জীবন দৌড়ের উপর রাখতে চান। ঠিক আছে। আমি ধরে নিচ্ছি আপনি বিশাল ক্ষমতাবান মানুষ। আমি যতদুর পারি দৌড়াবো। আপনি ক্ষমতা প্রদর্শন করুন জনাব। তবে সমস্যা হচ্ছে, আমার সাথেও আপনাকে কিছুটা দৌড়াদৌড়ি করতে হবে জনাব। আপনার ভাষায় আপনি একজন প্রবীন মানুষ। আশা করি, আপনি শারিরীকভাবে যথেষ্ঠ সুস্থ আছেন, ফলে আপনার কোন সমস্যা হবে না।
আপনার সকল প্রকার সুস্থতা কামনা করছি।
৬৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
সোনালি কাবিন বলেছেন: মাননীয় মডারেটর সাহেবকে অনুরোধ করছি, মুখ খারাপ করা মন্তব্যগুলো ডিলিট না করে প্রমাণ হিসেবে রেখে দিয়ে আইডিটি আখেরি ব্যান করে দিয়ে আমাদেরকে এই আপদ থেকে রেহাই দিন প্লিজ ।
৭০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় অনল চৌধুরী ভাই,
আমি আমার অভিযোগ উপরে দিয়ে জাদিদ ভাইয়ের রিপ্লাই তো মেনে নিয়েছিলাম। আপনার কিন্তু থামবার কোনো লক্ষণ দেখতে পাচ্ছি না। তারপরও, আপনি নিজেকে যেহেতু 'প্রবীণ' হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, আপনার প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, দয়া করে থামুন। আমরা কে কী ভাষা ব্যবহার করি, বা লিখি, (যা এই পোস্ট থেকেও সবাই দেখতে পাচ্ছে) তা থেকেই কিন্তু আমাদের মনের ছবিটাও প্রকাশিত হয়। প্রবীণ হিসাবে আপনার নিজের সম্মানের জায়গাটাতে এবার নজর দিতে অনুরোধ করছি। আর আমার কোনো আচরণে যদি আপনি মর্মাহত হয়ে থাকেন, আমি তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। মানুষের রাগ, ক্ষোভ, অভিমান থাকতেই পারে, যেমন আপনার আছে। ওরকম ক্ষোভের কারণেই আমার কোনো কমেন্টে আপনি রেগে যেতে পারেন, সেজন্য আমি দুঃখিত। কাউকে আঘাত করে আমি নিজেও কখনো সুখী হই না। আশা করি আপনি আর কোনো কথা না বাড়িয়ে এখানেই ক্ষান্ত হবেন। আপনার ও আপনার পরিবারের সবার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
উপরে আপনার সর্বশেষ কমেন্ট এবং কা_ভা ভাইয়ের রিপ্লাই পড়ার পরই আমি এ কমেন্টটা লিখলাম, যাতে এখানেই সবকিছুর সমাপ্তি ঘটে।
৭১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: গুলশান ফেরদেসৈী জানার কি অসুস্থতা, সেটা আমার জানার কথা না।
সুুতরাং আমি জানতে চাইতেই পারি।
নিজেরা নোংরামী করেন বলেই সবকিছুই নোংরামী খূজে পান।
সোনালী কাবিন :
পোস্ট করেছি: ৪টি
মন্তব্য করেছি: ৭৫৬টি
মন্তব্য পেয়েছি: ১৪টি
ব্লগ লিখেছি: ২ বছর ৫ মাস
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ১ জন
মন্তব্য নিস্প্রয়োজন।
অপদার্ধ। ব্যার্থ আর নীচদের একমাত্র অনন্দ সবাইকে নিজের পর্যায়ে টেনে নামানোয়।
৭২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন:
৭৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাদের ব্লগে ছাঁই উড়িয়ে অনেক সময় মানিক রতন পাওয়া যায়। সেজন্য আপনারা ধন্যবাদ পেতেই পারেন।
৭৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:১৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ব্লগে কি চলছে দেখে অবাক হচ্ছি !
........................................................
সাহিত্য চর্চ্চার সবুজ ঘাসে, আগুনে গোলা পরস্পরের প্রতি
বিসর্জন মোটেই কাম্য নয় ।
কাভা ভাই অনুরোধ করছি এসব বন্ধ করুন,
আর মডারেট হিসাবে আপনার সরাসরি অংশগ্রহন কাম্য নয় ।
যিনি আইন ভঙ্গ করবেন নোটিশ দিয়ে ব্যবস্হা নিন
এটাই সর্বসম্মত ব্যবস্হা হওয়া উচিৎ ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: "মডারেট হিসাবে আপনার সরাসরি অংশগ্রহন কাম্য নয়"
- আপনার মন্তব্যটি আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। প্রতিটি মন্তব্য আমরা আনুষ্ঠানিক প্রেক্ষাপট থেকেই দেয়ার চেষ্টা করেছি। এখানে ব্যক্তিগতভাবে অংশগ্রহনের কিছু নেই। যখন কোন বিষয়ে আমাদের সরাসরি কথা বলা প্রয়োজন হয়, আমরা তখন সেই বিষয়ে কথা বলি।
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পরামর্শ গুরত্বপূর্ন। আমরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করব।
৭৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:১২
শার্দূল ২২ বলেছেন: কেউ একজন আমাকে মেইল করে বললো আপনার পোষ্ট দেখতে। এসে পড়ে ভিন্ন একজন কাভা কে দেখলাম। কেমন দেখলাম সেটা বলার আগে আমার ব্লগে আসা এবং শুরু দিকে কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করি।
আনুমানিক ১০/১২ বছর আগের কথা যখন এখানে আসি তখনকার পরিবেশটা অন্য রকম ছিলো, আমি যেহেতু খুব বেশি ভালো ছাত্র ছিলামনা তাই লেখা লেখি সাহিত্য এসব আমার কাছে অনেক দামি এবং আমাকে দিয়ে অনেক দুরহ ব্যপার ছিলো। এখানের সবাইকে দেখে পড়ে আমি তম্ময় তাকিয়ে থাকতাম, এমন করে এত গুছিয়ে সুন্দর কথা বলা মানুষ গুলো কতইনা সুন্দর, কতইনা সুন্দর তাদের মানসিকতা, যারা এমন করে ভাবতে পারে লিখতে । আমার কাছে এক একজন ব্লগারকে একেকটা দেবতা মনে হতো। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে সব লেখকের প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খাওয়ার অবস্থা। এই চলতে চলতে লেখা এবং লেখকের গভীরে গিয়ে দেখি আসলে মানুষ যা বলে তা ভাবেনা এবং করেওনা। এটাতো গেলো সাহিত্যে নিয়ে। কিন্তু ধর্ম আর রাজনীতির মানুষ গুলোতো আরো লেজে গোবরে অবস্থা।
ধর্ম নিয়ে যাদেরা শরীর গা সারাদিন ঘেমে থাকে তারা অনেক বেশি ভয়ংকর। এদের লেখনি মন্তব্য দেখলে আামার মনে হয় এদের সবার হাতে একেকটা করে তরবারি আছে ।এটা দিয়ে আমাদের মাথা কাটবে নাকি বেহেস্তের তালা ভাংবে বুঝা মুশকিল । এদের মধ্যে দুই রকম মানুষ হয়, এক কিছু আছে ধর্মকে বুঝে কম, ভয় পায় বেশি, ভয়ে এরা না বুঝতে চায় না বোঝাতে। আর কিছু আছে নিজেকে খুব বেশি জান্তা মনে করে। এদেরকে সামলানো অনেক কঠিন।
উপরে অনেকের মন্তব্য পড়লাম, তার মধ্যে অনল সাহবেবের একটা কথা তুলে আনলাম, :- আমি কোনোদিনও মিডিয়ায় কাজ করা সব নারীকে পতিতা বলিনি, যেটা আপনি জঘণ্য মিথ্যাচার করেছেন। আমি সবসময় বলেছি , মিডিয়ায় কাজ করতে হলে সব নারীকেই বাধ্যতামূলকভাবে লম্পটদের অনৈতিক প্রস্তাব দেয়া হয় যেটা না শুনলে তারা সেখানে কাজ করতে পারেনা।
উনি বলেছেন প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা কাজ করতে পারেনা। তার মানে হলো যারা কাজ করছে মিডিয়াতে তারা এই প্রস্তাব মেনে নিয়েই করছে, তার মানে হলো আজকের দিন পর্যন্ত যতগুলো মিডিয়া কর্মি কাজ করছে তারা সবাই প্রস্তাবে পতিত।
অনল চৌধুরিকে আমি ঠিক চিনিনা, জানিনা, উনি কোন মতাদর্শের মানুষ সেটাও জানিনা। যদি মুসলিম সম্প্রদায়ের হন তো ওনার এই মন্তব্যের ধর্মীয় অপরাধ যে কত বড় সেটা বুঝিয়ে দিতে পারতাম।
এবার আসি কাভা ভাই আপনার পোষ্ট এবং অবস্থান নিয়ে= যখন আপনি শুধু ব্লগার ছিলেন তখন আপনাকে এতটা নজরে আনিনি, আপনি আমাদের অনেক পরে আসছেন সামুতে। আপনি যখন মডারেটর হলেন তখন আপনাকে চিনতে শুরু করি। সত্যি বলতে শুরু দিকে আপনার ব্যবস্থাপনা আমার ভালো লাগতোনা, আপনার মধ্যে কিছু স্বজনপ্রীতি দেখতাম। আবার আপনার কিছু সিদ্বান্তকে আমার এক তরফা মনে হতো, তখনো ব্লগ ব্লগার আমার কাছে দেবতার মতই ছিলো, পরে বুঝলাম এসব দরকার ছিলো। অশিক্ষিত মানুষ দুষ্ট হয় হোক মেনে নেয়া যায়। কিন্তু পড়ালেখা জানা সভ্য সমাজের মানুষ গুলোর অসভ্যতাকে প্রশ্রয় দেয়া মহাপাপ। পড়ালেখা জানা এই জ্ঞানপাপী গুলোকে কোন অজুহাতে নিয়মের দোহাই দিয়ে ছাড় দেয়ার কোন মানে নেই।
এখানে আপনার দুটো চরিত্র প্রয়জনে দুটোকেই কাজে লাগিয়ে দুষ্টের দমন চালাতে হবে। অনেকেই বলছে আপনি মডারেটর হয়ে এমন পোষ্ট মন্তব্যে মানায়না, আমি তার পক্ষে নই। দিন শেষে আপনি একটা মানুষ, আমরাও মানুষ যারা এখানে আপনাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ন্ত্রিত। সুতরাং মডারেটরের চেয়ে মানুষ হিসেবে আপনার কথা সিদ্বান্তও এবং ব্যবহার আমরা চাইতেই পারি।
একজন বলেছেন আগাছা সাফ করে মুলা লাগিয়ে লাভ কি, মুলার চেয়ে বিষধর সবজি বা গাছ যদি থাকে তো মুলাই ভালো।
এটা ব্লগ, এটা কোনো মাদ্রাসা মন্দির বা কারো ঘর না। এটা মুক্ত মাঠ। যুক্তি এবং সন্মানের সাথে সবাইকে সবকিচু নিয়ে কথা বলার অধিকার সবার থাকা উচিৎ।
এখানে পুরনো অনেকেই ফিরে এসেছে অনলাইনের ঘোলা জল খেয়ে তাদের এবার পরিষ্কার পানি পেতে যা যা করার দরকার তাই করেন।
শুভ কামনা সব সময়
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনাকে আমি অনেক আগে থেকেই চিনি। আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগছে।
আর বাকি কি বিষয়ে কি আর বলব! আমি মনে করি বিনয় মানুষের শিক্ষার অংশ। যার মধ্যে বিনয় নেই তিনি শিক্ষিত নন। আর অশিক্ষিত কোন ব্যক্তির সাথে আমার তর্ক এ আপত্তি আছে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৭৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:৫৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: শার্দুল ২২- এখানে লেখা বন্ধ করার সাথে সাথে যতোবারই মন্তব্য করতে না চাই, ততোবারই কোনো না কৌশলে আমার নামে মিথ্যাচার এবং আমার মন্তব্যের বিকৃতি ঘটিয়ে সেটা করতে বাধ্য করা হয়। কারণ মিথ্যাচারের উত্তর প্রমাণ হিসেবে রেখে দিতে হয়।
এই লেখায় ৬৫-৭০ জনের বক্তব্যের মধ্যে একমাত্র আমার একটা মন্তব্যের একটা লাইন ধরে আপনার বিরাট মিথ্যা ভাষণই প্রমাণ করে আপনি কার দ্বারা আদিষ্ট হয়ে এটা করেছেন।
সবার আগে একটা কথা বলি, আমি ইচড়ে-পাকামি শুধু অপছন্দই না , ঘৃণা করি। অর্থাৎ যে যে বিষয়ে বিন্দুমাত্র জ্ঞানও রাখেনা, তার সেই বিষয়ে কথা বলা এবং সেটা নিয়ে প্রবীণ এবং অভিজ্ঞদের উপরে কথা বলাই ইচড়ে-পাকামি এবং বেয়াদবী।
আপনার জানা উচিত ,আমি নিজে গত ৩৩ বছর ধরে চলচ্ত্রি, টিভি এবং মঞ্চনাটক সংষ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত এবং ইতিহাসে এমএ এবং এলএলবি করা ছাড়াও প্রায় ৭ বছর পড়ে চলচ্চিত্রে উপর এমএ ডিগ্রি নিয়েছি।
সুতরাং এই জগৎ সম্পর্কে আমাকে আপনার বা অন্য কারো চেনোনোর চেষ্টা চরম ধৃষ্টতার পর্যায়ে পড়ে।
এই বিষয়ে যারা আমার চেয়ে আরো বেশী অবগত, শুধু তারা আমাকে জ্ঞান দিতে পারেন , কিন্ত কোনোভাবেই আপনি বা আপনারা না, যাদের লোককমুখে শোনা ছাড়া এই জগৎ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র বাস্তব জ্ঞানও নাই।
আমার কথা বিকৃত করে লিখেছেন, আমি সবসময় বলেছি , মিডিয়ায় কাজ করতে হলে সব নারীকেই বাধ্যতামূলকভাবে লম্পটদের অনৈতিক প্রস্তাব দেয়া হয় যেটা না শুনলে তারা সেখানে কাজ করতে পারেনা। এর মানে উনি বলেছেন প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা কাজ করতে পারেনা। তার মানে হলো যারা কাজ করছে মিডিয়াতে তারা এই প্রস্তাব মেনে নিয়েই করছে, তার মানে হলো আজকের দিন পর্যন্ত যতগুলো মিডিয়া কর্মি কাজ করছে তারা সবাই প্রস্তাবে পতিত।
অনল চৌধুরিকে আমি ঠিক চিনিনা, জানিনা, উনি কোন মতাদর্শের মানুষ সেটাও জানিনা। যদি মুসলিম সম্প্রদায়ের হন তো ওনার এই মন্তব্যের ধর্মীয় অপরাধ যে কত বড় সেটা বুঝিয়ে দিতে পারতাম-আপনার এই মন্তব্য সত্যবিকৃত এবং সম্পূর্ণ নিজের মনগড়া ব্যাখা।আমি সবসময় বলেছি , মিডিয়ায় কাজ করতে হলে সব নারীকেই বাধ্যতামূলকভাবে লম্পটদের অনৈতিক প্রস্তাব দেয়া হয় যেটা না শুনলে তারা সেখানে কাজ করতে পারেনা।
বাজে প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা কাজ করতে পারেনা তার মানে কোনোভাবেই এটা না যে,যারা মিডিয়াতে কাজ করছে তারা এই প্রস্তাব মেনে নিয়েই করছে।এটা আপনার বিকৃত তথ্য প্রদান।
এর মানে হলো , সারা বাংলাদেশের বেশীরভাগ লোক যেমন চোর,ঘুষখোর,দুর্নীতিবিাজ,নীতিহীন আর ভন্ড, ঠিক তেমন্ মিডিয়ার অনেকেই লম্পট । কিন্ত বাংলাদেশের ১০০% লোক যেমন অসৎ বা নীতিহীন না, ঠিক মিডিয়াতেও অনেক ভালো লোক আছেন।লম্পটদের কাছে কাজের জন্য গেলে তারা মেয়েদের বাধ্যতামূলকভাবে বাজে প্রস্তাব দেয়, যেটা না মানলে লম্পটদের কাছে মেয়েরা কোনো কাজ পায়না। তখন তারা ভালো লোক খূজে বের করে তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করে।
বাংলাদেশে মিডিয়ায় কাজ করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়া মেয়েদের অভিযোগের শত শত প্রমাণ বাংলাদেশেই আছে।এমনকি এই ব্লগ যে আজ মিডিয়ার কুকীর্তির খবর ধামাচাপা দিয়ে এসব নিয়ে লেখার জন্য আমাকে অপরাধী বানাতে চাচ্ছে, কিন্ত আমি লেখা শুরু করা অনেক আগেই এ্ ব্লগেও মিডিয়ার লাম্পট্য নিয়ে ভয়ংকর ভাষায় অনেক লেখা ছাপা হয়েছে, যেগুলি হাজার হাজার পাঠক পড়েছেন। কিছু দৃষ্টান্ত দিচ্ছি।
২০১৩ সালে পিএ কাজল নামে এক চলচ্চিত্র পরিচালক অমৃতা নামে এক মেয়েকে নায়িকা বানানোর বিনিময়ে শয্যাসঙ্গী হওয়ার জন্য ফেসবুকে প্রস্তাব দেয়। তার অ্শ্লীল কথাবার্তার প্রমাণসহ সেই খবর পত্রিকায় প্রকাশিত হলে লম্পট কাজল ভারতে পালায়। ভারতে পালালেন তরুণীদের সর্বনাশকারী পরিচালক পিএ কাজল তারপর এই ব্লগেই ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে দুষ্ট কাজল-পিএ কাজল। দোষ স্বীকার, ভারতে পালালেন পিএ কাজল শিরোনামে বিরাট লেখা ছাপানো হয়।
২০১৮ সালে কালের কন্ঠে মিডিয়ার নারীদের হয়রাণি নিয়ে বাংলাদেশে ‘কাস্টিং কাউচ’...আউচ -শিরোনামে বিশাল প্রতিবেদন ছাপে।
২০১৯ সালে নারী সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে বেসরকারি টিভি চ্যানেল একুশে টেলিভিশনের (ইটিভি) প্রধান প্রতিবেদক এম এম সেকেন্দার মিয়াকে র্যাব গ্রেপ্তারের পর আদালত রিমান্ডে পাঠায়।
এরকম আরো কয়শো অভিযোগের প্রমাণ চান?
২০১২ সালে এই ব্লগেই লাক্স সুন্দরী প্রতিযোগিতা নিয়ে রমনার রাতের স্টার বনাম লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার ।। শিরোনামে ভয়ংকর এক লেখা প্রকাশিত হয়।
সেই লেখায় করা কিছু বিষ্ফোরক মন্তব্য হচ্ছে : রমনার প্রস্টিটিউটদের খদ্দের রিকশাওয়ালারা, তাদের রেট বিশ টাকা- তাদের কেউ স্টার বলে না। কারন তাদের এই পেশায় নামতে একের পর এক চামড়া দেখিয়ে প্রতিযোগিতা করে বেড়াতে হয় নি। তাদের জোর করে এই পেশায় নামানো হয়েছে। তারা কেউ স্বেচ্ছায় আসে নি। কিন্তু আপনি স্বেচ্ছায় এসেছেন, এ জন্যে বছরের পর বছর ধরে আয়নায় দাঁড়িয়ে প্রাকটিস করেছেন, একের পর এক লাক্স ঘষেছেন, এই মেখেছেন, সেই মেখেছেন- তারপরে কত রাউন্ড পরীক্ষা দিয়ে আজ এখানে এসে দাঁড়িয়েছেন- আপনি তাই স্টার। প্রকাশ্যে হয়তো আপনি বছরে গোটা কয়েক বিজ্ঞাপন আর নাটক করবেন। পেছনে হয়তো আপনি বড় বড় ব্যবসায়ীদের শয্যাসঙ্গিনী হবেন, তাদের সাথে ঘুরতে যাবেন থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া কিংবা সিংগাপুর। বি জি এম ই এর অনুষ্ঠানে অর্ধ নগ্ন হয়ে খেমটা নাচবেন। শেরাটনে অর্ধ-লক্ষ টাকা রেটে দেহ বিক্রি করবেন। এ জন্যেই হয়তো আপনি স্টার!
সুতরাং অতীতে এ্ ব্লগেই অনেক লেখক মিডিয়ার সুন্দরী প্রতিযোগিতাকে পতিতা সংগ্রহ প্রতি্যোগিতা বলে সরাসরি উল্লেখ করেছে , যখন আমি এখানে লিখতাম না , ব্যাস্ত ছিলাম বই আর পত্রিকায় লেখা এবং আমার প্রকাশনা সংস্থা নিয়ে।
সুতরাং আপনার এবং আপনাকে লেলিয়ে দেয়া অনভিজ্ঞ-অর্বাচিন-ইতরদের মিডিয়া নিয়ে কথা না বলাই সবচেয়ে বুদ্ধিত্তার পরিচয় হবে।
অঅমার ধর্ম নিয়ে কথাবরে অঅপনি সবচেয়ে নিকৃস্টরুচিহীনতার পরচিয় দিয়েছেন
বিন্দুমাত্র ভদ্রতাজ্ঞান থাকলে জানতেন, কারো ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন করা কতোটা অসভ্যতা।
প্রথমে মিডিয়ায় কাজ করা সব নারীকে পতিতা বলেছি -বলে আমার বিরুদ্ধে এ্ লেখায় মিথ্যাচার করা হয়েছে এবং আমি মিডিয়ার নারীদের সন্মান রক্ষার জন্য লড়া্ই করে নিজে এই জগতে প্রতিষ্ঠা লাভের সুযোগ হারানো একমাত্র ব্যাক্তি হওয়ার পরও এখনও সেই অসন্মানের কার্ড ব্যাবহার করা হচ্ছে।
গবেষণা,লেখালেখি, মার্শাল আর্ট ও শরীর গঠন শেখানো এবং ভিডিওচিত্র বানানো ছাড়াও আমার একটা বড় পেশাই হচ্ছে অপরাধীকে ধরে আইনের মাধ্যমে শায়েস্তা করা।
সুতরাং অর্বাচিন বা ইচড়ে-পাকাদের আমার সাথে খেলতে না আসা্ ভালো।
বড়দের সাথে খেলতে গেলে কিন্ত ছোটরা ব্যাথা পায়।
কে নিজেকে বড় না ছোটো কি ভাববে, কি বলবে আর কি করবে,এগুলি সম্পূর্ণ তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার ।
এসব নিয়ে কথা বলা ভদ্রতা এবং বান্ডজ্ঞঝানহীনতার পরিচয় দেয়।
কোনো সভ্য সমাজে মানুুষের কোনো আচরণ বা কাজ আইনবিরোধী না হওয়া পর্যন্ত সেটা নিয়ে কথা বলা হয়না।
এগুলি যারা জানো, তাদরে সবাইকে শিশুশ্রেণীতে ভর্তি করে ভদ্রতা-সভ্যতা আর শিষ্টাচারের পাঠ দেয়া দরকার।
** নতুন নামে যে চরম নির্লজ্জ লোক মাদক ব্যাবসায়ী পতিতা পরীর বিষয়ে আমার অভিযোগ মিথ্যা বলে মন্তব্য করেছে , সেও তার মিথ্যাচার এবং অজ্ঞতার জন্য আমার কাছে কোনো ক্ষমা না চেয়ে আমাকে উপদেশ দিচ্ছে !!!!
মানুষ কতোটা নীচে নামতে পারে সেটাই এখানে একের পর এক দেখছি।
৭৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
শার্দূল ২২ বলেছেন: @মাননীয় অনল আব্বা- মানুষের দুটো ধাপ আমার খুব প্রিয়। শিশু আর বৃদ্ধ। এই সময়ের মানুষ গুলোর দুটো বিশেষ গুন থাকে । অবুঝ তথা মজার ছেলে মানসি,এবং দেখতে খুব নিষ্পাপ হয়। আপনাকে তো দেখিনি তাই আপনার ছেলেমানসিটাই আপাতত নোটেড। যা আপনি আপনার মন্তব্যে দেখিয়েছেন। অভদ্র ভাষা ব্যবহারের কথা ছেড়ে দিলাম।
আপনার নিজের ঢোল নিজে পেটানো দেখে আমারও একটু পেটাতে ইচ্ছে করছে। আমার আগের দুটো নিক এ যথেষ্ট শালিনতা বজায় রেখে কথা বলেছি, জ্ঞানি গুনি সিনিয়রদের আমি যথাযথ সন্মান দিয়ে যুক্তির সাথে মন্তব্য করেছি। যারা আমার ঐ নিক গুলো চেনেন তারা ভালো জানেন। প্রায় ৭ বছর পর এই নিকে এসে একটু অস্থিরতা দেখিয়ে ফেলেছি যা আমার নীতির বিপরিত। কিন্তু আজকে আমি আমার স্বাভাবিক আচরণে থাকবো। কারণ আপনি আমার বাবার বয়সি। আপনার নাম আমাকে কনফিউজড করে দিয়েছে। আপনার নাম যদি রমজান আলি, খবির আলি কিংবা আখমত আলি টাইপের কিছু হতো তাহলে এক বাক্যে বুঝে ফেলতাম আপনি কোন ধর্মের বিশ্বাসী। আমি যেহেতু ধর্মের বিচারের কথা বলেছি সেহেতু আমার জানা দরকার ছিলো আপনি কোন ধর্মের ।
কারণ ধরেন আমি যদি হিন্দু হই তাহলে কি আপনার কোরাণ কি বলেছে তা আমি শুনবো নাকি মানবো? আমি অন্য কিছু ভেবে আপনার জাত জানতে চাইনি।
গীবত ইসলাম ধর্মে অনেক বড় অপরাধ। গীবত নামে কোরাণে আস্ত একটা সুরা আল্লাহ পাঠিয়েছে। গীবত নিয়ে এত শক্ত অবস্থান আল্লাহ এর তা গীবত সুরা পড়েই বুঝা যায়। আমাদের ধর্মে আছে কারো সত্য খারাপ দিকটাও তার পিছনে বলা যাবেনা। কারো নামে কেউ যদি যেনার অপবাদ দেয় আর যদি সে ৪ জন সাক্ষী আনতে না পারে তাহলে সেই ব্যক্তিকে দ্বিগুন বেতের বাড়ি দিতে বলেছে। এখন বলেন, কেউ কি ৪ জন এর সামনে সেক্স করে? যেক্স তো করে লুকিয়ে, ৪ জন পাবে কই। তার মানে হলো যারা করছে তারা করুক,তারা বিচার দিনে জবাব দিবে, আপনার আমার সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে তাদের পিছনে পড়ার কোন কারন বা দরকার নেই, আল্লাহ সেটাই বোঝাতে চেয়েছে।
মিডিয়া জগত আমার জানা শোনা কম। বলতে পারেন জানিনা।জানতে চাইওনা, মিডিয়া আমার কাছে মুল টপিক ছিলোনা। টপিক ছিলো কে কি করলো তা নিয়ে ঘাটা ঘাটি না করা।
রিসেন্ট ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা বলি- আমার ব্যবসায় ১৮ জন পাকিস্থানি কাজ করে। তার মধ্যে পাকিস্থানের শিয়ালকোটের একজন বেশ কিছু টাকা নিয়ে পাকিষ্থান চলে যায়। আমার মানুষ তার বাড়িতে যায় এবং তাকে ফোনে আমার সাথে কথা বলিয়ে দেয়। এক সময়ে আমাকে বাঙালী ফকিরের জাত বলে।আর স্মরণ করিয়ে দেয় এক সময়ে বাংলাদেশ পাকিস্থানের ব্যবধানের কথা। তখন আমি তাকে বললাম। আমার বিশ্বাস আজকে সকালে আপনি যেই রুটিটা খেয়েছেন সেটা একজন বাঙালির টাকায় কেনা রুটি খেয়েছেন। সে যখন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো তাকে আমার দাবির সত্যতা বোঝাতে গিয়ে বললাম- ১৮ জন পাকিস্থানি গত ৫ বছরে আনুমানিক ৬০ লাখ ডলার তার দেশে পাঠিয়েছে আমাদের বয়বসা থেকে। ৬০ লাখ ডলার কে ২৩৫ রুপি দিয়ে গুন করলে ঐ পরিমান রুপি আপনাদের রিজার্ভ ফান্ডে জমা হয়েছে যা দিয়ে রাশিয়া ইউক্রেন থেকে গন্ধম মানে গম কিনে খেয়েছেন আপনারা। আমার বিশ্বাস সেই গমের একটা দানা হলেও আপনার পেটে আছে। সুতরাং বড় কথা বলবেননা। বেশি কথা বললে পেট থেকে সেই রুটি বের করে নিয়ে আসবো। যাই হোক সেই সমস্যার সমাধান আমি করেছি।
এখন অনল আব্বাজান আপনার সমস্যা সমাধান কিভাবে করবো? আমাদের দেশতো খাদ্যে সয়ংসম্পুর্ণ। আপনার পেটে আমার টাকার খাবার আছে সেটা বলা যাবেনা। কথা বললে আপনার জামা কাপড় আন্ডার ওয়্যার নিয়ে বলা যেতে পারে যদি সেটা বিদেশি ব্যান্ডের হয়। দেশি হলেও বলা যেতে পারে কারণ দেশে বানালেও সুতো কিন্তু চায়না থেকে আসে। যদি বলেন দেশে সুতা বানায় তাহলেও আপনি ধরা কারণ বাংলাদেশের বড় দুটো সুতার কারখানা আমাদের বংশের একজন মালিক। এখন আপনি আবার ভাবতে যায়েননা আমি আপনার আন্ডার ওয়ার নিয়ে টানা টানি করবো। এতটা অভদ্র আমি নই। আপনি আমার বাবার বয়সি। আপনাকে আমি আব্বাজন বলেই শুরু করেছি।
মেইলের পেয়ে এই পোষ্টে এসেছি বলে ভেবেছেন আমি লেখকের হয়ে আপনার সাথে লড়তে এসেছি। একদম না, যে আমাকে মেইল করেছে সে একজন স্বনাম ধন্য লেখিকা এবং আমার খুব কাছের মানুষ। সে আমাকে পড়তে বলেছে কারণ সে জানে আমি ধর্ম রাজনীতি কিংবা সামাজিক অসঙ্গতি নিয়ে আসা লেখা গুলোতে কথা বলতে পছন্দ করি, তাই সে আমাকে বলছে পোষ্টা পড়ো।
আপনাকে সত্যি আমি চিনিনা জানিনা। আপনার প্রতি আমার কোনো আক্রোশও নেই। শুধু ঢালাও ভাবে একটা গোষ্ঠি নিয়ে কথা বলেছেন বলে আমি তুলে এনেছি। আমার কোন অসৎ উদ্দেশ্য ছিলোনা।
এক শত ডিগ্রি নিয়ে গাছ তলায় বসে থাকা মানুষের চেয়ে ঐ মানুষটা আমার কাছে বেশি দামি যার অবদানে দুটো পরিবারের মুখে খাবার জোটে। আমরা পড়া লেখা করি মানসিক প্রশান্তি নিয়ে বেচে থাকতে। পড়া লেখা করে অমানুষ অভদ্র হওয়ার চেয়ে খেটে খাওয়া রিকসাওয়ালাটা কি বেশি মুল্যবান নয়?
আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি
৭৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: যে লোক পাকিস্তানিদের সাথে ব্যবসা করে তার সাথে তর্ক এখানেই শেষগীবত মানে কি সেটা আগে জানেন।
আপনার যুক্তি অনুযায়ী অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলাই গীবত।
ব্লগে আমি লেখা শুরু করার পর অশ্লীল শব্দ বন্ধ করার জন্য কতোটা চেষ্টা করেছিলাম সেটা একচোখঅন্ধ না হলে আপনার বা অন্য কারো না জানার কথা না।
শেষ পযর্ন্ত এই শিক্ষাই পেয়েছি যে এই ব্লগে কোনোদিন অসভ্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়না। তাই নিজেই মুগুর না দিলে সোজা হয় না।
যে যেমন তার সাথে তেমন ভাষাতেই কথা বলতে হয়।
বাংলা ভাষায় কথা বলার সময় আপনার ধর্মীয় বিবেচনা জাগ্রত হয়,না হয় বাংলা নামে লিখলে!!!
আপনার সাথে তর্ক করা অর্থহীন।
আপনি আপনার প্রিয় ভাষা উর্দুতেই পাকিস্তানী দোস্তদের সাথে কথা বলেন।
আমার সাথে তর্ক করার কোনো দরকার নাই।
৭৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৩
শার্দূল ২২ বলেছেন: @অনল বাজান- আমার বাবা ১৯৬৯ এ ডিফেন্সে যোগ দেয়। পাকিস্থান করাচি থেকে চুরি করে দেশে যুদ্ধ করতে চলে আসে বলে বাবাকে না পেয়ে আমার চাচাকে নিয়ে যায়। আজ অব্দি জানিনা আমার চাচার লাশ কোন মাটির নিচে নাকি উপরেই শেষ হয়ে গেছে। ১৯৭১ আমার পরিবারে সরাসরি আঘাৎ হেনেছে। তাই পাকিস্থান নিয়ে জ্বালা যন্ত্রণা আপনার চেয়ে আমার বেশি।
উপরে লেখেছি ১৮ জন পাকিস্থানি আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, বলিনি আমার সাথে ব্যবসা করে। ঐ পাকিস্থানি টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে। সে অবৈধ ছিলো বলে একবারি দেশে চলে গেছে,।আমাদের এখানে বাংলাদেশি ভাইও আছে কিন্তু পাকিস্থানিদের কাজ দেয়ার একটাই কারণ। অন্তত ১৮ জন পাকিস্থানি একজন বাঙালীর সামনে চেয়ারে বসেনা। অন্তত এই টুকু কারণে আমার জ্বালা যন্ত্রণা একটু হলেও কমবে।
আপনার সাথে বিতর্কে আমিও যাবোনা। কারণ খালি পাত্রে কিছু রাখা যায় কিন্তু ভরা পাত্রে কিছু রাখতে গেলে তা উপচে পড়বেই। আমি আবার জ্ঞানপাপিদের সাথে কথা বলে মজা পাইনা।
আবারও আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করে বিদায়।
৮০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @অনল চৌধুরী নতুন ভাই আর রানা ভাই কি সমস্যা? ওনাদের তো আমি জীবনেও অযৌক্তিক মন্তব্য করতে দেখিনি।
৮১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৭
অন্তরন্তর বলেছেন: কা ভা আপনার এ পোস্ট কখনও ডিলিট করবেন না। নতুন ব্লগার যারা আসবে তাদের এ পোস্ট এবং কমেন্টগুলা দেখে অনেক কিছু শিখার আছে। আমার ব্লগে আসা হয় কম এখন তাই অনেক পোস্ট দেখা হয়না অথবা কমেন্ট করা হয় না। আগাছা সমূলে উৎপাটন একটু কঠিন তবে অসম্ভব নয়। আমি জানি আপনি এ কঠিন কাজটা ভালভাবে করতে পারবেন। এত গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা সতত।
৮২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:৪৫
অন্তরন্তর বলেছেন: @শার্দুল আপনি ব্লগার অনল চৌধুরীর সঙ্গে কথা বাড়াচ্ছেন খামাখা। উনি খুব উত্তেজিত আছেন তাই সকলের সাথেই একভাবে কথা বলছেন। শায়মা র পোস্টে আমার ইমেইল আইডি দিয়েছি। শুভ কামনা।
৮৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:৫৬
অনল চৌধুরী বলেছেন:
শার্দূল ২২ বলেছেন: আমার বাবা ১৯৬৯ এ ডিফেন্সে যোগ দেয়। পাকিস্থান করাচি থেকে চুরি করে দেশে যুদ্ধ করতে চলে আসে বলে বাবাকে না পেয়ে আমার চাচাকে নিয়ে যায়। আজ অব্দি জানিনা আমার চাচার লাশ কোন মাটির নিচে নাকি উপরেই শেষ হয়ে গেছে। ১৯৭১ আমার পরিবারে সরাসরি আঘাৎ হেনেছে। তাই পাকিস্থান নিয়ে জ্বালা যন্ত্রণা আপনার চেয়ে আমার বেশি।
উপরে লেখেছি ১৮ জন পাকিস্থানি আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, বলিনি আমার সাথে ব্যবসা করে। ঐ পাকিস্থানি টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে। সে অবৈধ ছিলো বলে একবারি দেশে চলে গেছে,।আমাদের এখানে বাংলাদেশি ভাইও আছে কিন্তু পাকিস্থানিদের কাজ দেয়ার একটাই কারণ। অন্তত ১৮ জন পাকিস্থানি একজন বাঙালীর সামনে চেয়ারে বসেনা। অন্তত এই টুকু কারণে আমার জ্বালা যন্ত্রণা একটু হলেও কমবে -আপনার এই অভিনব যুক্তি শুনে আপনাকে অতি দ্রুত নোবেল পুরস্কার দেয়া দরকার। বাংলাদেশে ২০ লাখের বেশী বিহারী আছে। এখন সবাই যদি পাকিস্থানি একজন বাঙালীর সামনে চেয়ারে বসেনা।তাই এই টুকু কারণে আমার জ্বালা যন্ত্রণা একটু হলেও কমবে -মনে করে বাংলাদেশী নাগরিকদের পরিবর্তে বিহারীদের নিজেদের প্রতিষ্টানে কাজ দেয়, তাহলে দেশে বেকার আর দরিদ্রের সংখ্যাটা কতোটা বাড়বে, সেটা কি মনে আছে ?
আর কি এতো গরজ পড়লো যে নিজের দেশের নাগরিক রেখে পাকিস্তান থেকে লোক ধরে এনে চাকরী করান ?
রহস্য উদঘাটন করা কিন্ত আমার জন্য মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যাপার।
যারা চাচা হত্যাকারী তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড না , বেতন দিয়ে কাজ দেয়া !!!!
জনাব মোহাম্মদ গোফরান ভাই, আপনি যদি চোর আর পুলিশকে এই পাল্লায় মাপেন, তাহলে আর কোনো কথা থাকেনা।
আমি ২০১৭ সালে ব্লগে লেখা শুরু করার পর কোনোদিন কোনো ব্লগারকে প্রথমে একটা বাজে কথা বলেছি, তার একটা প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না। কারণ আমি পেশাদার লেখক এবং মুক্ত সাংবাদিক। কারো মতবিরোধী হলেও লেখালেখির জন্য আজ পর্যন্ত আমাকে বাজে ভাষায় গালি দেয়নি এবং এসব শুনে আমি অভ্যস্তও না।
কারণ মতবিরোধী লেখা প্রকাশ করা হলেও কোনো পত্রিকায় কাউকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ ও গালিগালাজ করা লেখা প্রকাশিত হয়না। হালা, আবাল,বলদ, বিকৃত রুচি, খোলা ষাড়-এসব ভাষা কোনোদিনও কোনো পত্রিকা অনুমোদন করেনা।
সেখানে সবসময় ভদ্রতা,সভ্যতা,শিষ্টাচার এবং দেশের আইন মেনে চলা হয়, যেটা এই ব্লগে একেবারেই অনুপস্থিত।
আর পত্রিকার দৃষ্টান্ত দিতে হবে কেনো, যে নোংরা কথা কেউ কাউকে সামনে বলতে পারবে না, সেটা দূরে থাকার সুযোগে বলা নীচ স্তরে রুচিহীনতা এবং ব্যাক্তিহীনতা।
ব্লগ কি নোংরামী করার জায়গা !!!
আমার সব লেখা এবং মন্তব্য এখানে আছে । কোনোটা মোছা হয়নি। আর ওই লোকটা ২০২১ এর জানুয়ারী থেকে এ পর্যন্ত আমার প্রতিটা লেখার পরে এমনকি এটাকে ব্লক করাও পরও অন্যদের লেখায় গিয়ে আমার মন্তব্যের পর কি কি নোংরামী করেছে সেগুলিও প্রমাণ হিসেবে এখনো আছে।
সুতরাং বিচার করতে চাইলে নিরপেক্ষভাবে করেন। আরে সেটা না পারলে বিরত থাকেন।
আপনি একটা লেখায় মাদক ব্যবসায়ী এবং পেশাদার অপরাধী পরী সম্পর্কে বলেছেনে, ও ভালো মেয়ে। জারজ,ধর্ষক, মৌলবাদী, রাজাকার, আলবদর এর দোসররা ওকে গালি দেয়। পরীমনির প্রতি নারী ও মিডিয়া বিদ্বেষমূলক আচরণ ও দেশের জনগন।
-এটা কি ঠিক ?
পরীকে মাদকসহ গ্রেফতার করেছে র্যাব। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা বিচারাধীন আছে।
এমনকি সে বাচার জন্য এক পুলিশ কর্মকর্তার সাথে নোংরামী করেছে। সেটার ভিডিও সারা দেশের মানুষ দেখেছে।
এটার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টা, মারধর, ভাঙচুর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে নাসিরের করা মামলা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এরকম একজনকে আপনি কিভাবে ভালো বলেন আর এর বিরোধিতাকারীদের কিভাবে বাজে কথা বলেন?
তার মানে কি যারা মাদক ও পতিতাবৃত্তি করে এবং যাদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, মারধর, ভাঙচুর ও ভয়ভীতির মামলা হয়, তারা ভালো আর এর বিরোধিতাকারীরা খারাপ !!!
সারা বাংলাদেশে যদি এধরণের ভালো মেয়ে থাকে ,এমনকি সবার এমনকি আপনর নিজের পরিবারেও- তাহলে অবস্থাটা কি হবে -একবার চিন্তা করেছেন !!!!
এভাবে সৎ এবং অসৎ-এর সংজ্ঞা ১৮০ ডিগ্রী উল্টে ফেলে আপনি কাদের সন্তষ্ট করছেন ?
আপনার এই বক্তব্য তো রাষ্ট্রের প্রধান দুইটা বিভাগের বিরুদ্ধাচারণ করা ,যারা তাকে গ্রেফতার করেছে এবং বিচার করছে।
সে কিন্ত আমার কোনো ব্যাক্তিগত শত্রু নাম, বরং পুরো জাতির শত্রু।
৮৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি এক ছাগল কে চিনতাম !!! সে সবজান্তা শমসের !!! পৃথীবির হেন কোন বিদ্যা নাই তিনি তার পান্ডিত্ব অর্জন করেন নাই । আপনি যদি আজ বিষ্ঠালজি নামে একটা বিষয় আনেন উনি সাগ্রহে এই বিষ্ঠালজির ডক্টরেট বলে নিজেকে সর্বাজ্ঞে জাহির করবেন । তো এমনি মহৎ হৃদয়ের একজন সর্বজ্ঞ্যানী কে দেখতাম সে পরিমনি পরিমনি করে বেহুস ছিলো । কখনো সে নিজেকে পরিমনির প্রেমিক কখনো আপ কামিং জামাই কখনো সে পরি কে নিজের খাশ কামড়ার বেগম ভেবে স্বপ দোষে দুষ্ট হতো । তো আমরাও ধরে নিলাম সে হবে কিছু একটা । ও রে বাবা যেদিন পরি ধরা পরলো র্যাবের হাতে সাথে সাথে সেই লোকের ভোল পালটে গেলো পরি বেশ্যা পরি মাগী পরি এই পরি সেই । তার জীবন যৌবন পরি প্রেম ও গবেষণায় কেটে গেলো । এখন পরি এক বাচ্চার মা । আড়ালে আবডালে শুনি ওই বাচ্চার বাপ নাকি সে এমনি বলে বেড়াচ্ছে ।
তো তখন আমরা এই গবেষক পোকায় খাওয়া বৃধ্য আকাল কুষ্মাণ্ড কে সকলেই দুধ ভাত হিসেবে ছেড়ে দেই । তো তিনি হালে পানি না পেয়ে কিছুদিন শীত নিদ্রায় গেলেন । হঠাত করে বিনা কারনে তার নামের কলিংবেল বেজে উঠতেই এই বিদেহী আত্মা চড়াত করে জেগে উঠে ত্রাহী ত্রাহী ঘ্যাকর ঘ্যাকর আওয়াজ ছেড়ে ডেকে উঠলেন । প্রথমে ভাবলাম বর্ষাকাল ব্যাঙের বুঝি গলা সাধার প্রয়োজন হয়েছে । কিন্তু না ভালো করে দেখি সেই অর্ধ মৃত অকাল কুষ্মাণ্ড লড়বড়ে বৃধ্য বিদেহী আত্মা ভাদ্র মাসের কুকুরের ন্যায় উত্তেজিত হয়ে পড়েছে । কারন আর কিছুই না সেই পরিমনি । কি কুক্ষনে যে পরিমনির নাম নেয়া হয়েছিলো তা কে জানে ।
৮৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২১
অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রবাদই আছে,কয়লার ময়লা কোনোদিনও যায়না। আর কুকুরের বাকা লেজ কোনোদিনও সোজা হয়না।পদাঘাত করে দূরে সরিয়ে দিলেও দূরে গিয়ে করে ঘেউ ঘেউ।
বললাম সামনা এসে কথা বল।
কিন্তু সেই সাহস নাই।
তাই নিরাপদ দূরত্বে থেকে সেই ঘেউ আর সবাইকে নিজের জন্ম পরিচয় জানানো।
৮৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @অনল পরী ড্রাগ নিবে নাকি পতিতাবৃত্তি করবে সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। পরি সমসাময়িক একট্রেসদের মধ্যে মদ খায়না কে? পতিতাবৃত্তি করেনা কে? পতিতারা অন্তত ভন্ডামি করছেনা। তারা যা তাই। ভালোর মুখোশ পড়ে খারাপ কাজ করছেনা। মামলা হলেও স্বয়ং যে সব জাজ পরীর বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন তারা স্যরি বলেছেন। সসম্মানে জামিন মঞ্জুর করছেন।মদ খায়না কে? পরিমনির মদের লাইসেন্স আছে। শুধু লাইসেন্স নবায়ন করতে ভুলে গেসে। বার বার পতিতা পতিতা কেন করছেন? পরি পতিতা হলে লম্পট নাসির কি? পরীদের টাকার বিনিময়ে যারা ভোগ করে ওরাও পতিতা। শুধু পরী পরী করেন কেন? আর কেউ অপরাধ করলে তার জন্য আইন আছে। যদিও মদ খেয়ে কেউ মাতলামি না করলে আমি অপরাধ মনে করিনা। পতিতাবৃত্তি করবে না কি পতিতা ভ্যবসা করবে সেগুলো চেক করার জন্য, দমন করার জন্য আইন আছে। আপনারা গালি দিবেন কেন? পরি চুরি করছে? ডাকাতি করছে? কাউকে অসম্মান করছে? গালি দিসে? কারও ক্ষতি করছে? কি করসে সে?
৮৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:৫৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: গোফরান , সমসাময়িক একট্রেসদের মধ্যে মদ খায়না কে? পতিতাবৃত্তি করেনা কে? আপনার এই সত্য কথার পর কোন যুক্তিতে ব্লগের লোকজন আমার বিরুদ্ধাচারণ করে, সেটা তারা বলুক।
তবে আপনি এটা জানেন না যে, কেউ ই্চ্ছা করলেই পতিতাবৃত্তি করতে পারেনা। এজন্য আদালতে গিয়ে হলফনামা পাঠ করে অনুমতি নিতে হয়। নির্দিষ্ট স্থান ছাো বাসা বা হোটেলে এই কাজ করা দন্ডনীয় অপরাধ।
কোনো নারী অভাবের কারণে এই পেশা গ্রহণ করলে সেই লজ্জা পুরো জাতির।
কিন্ত পরী এসব করতো চলচ্চিত্র জগতকে ব্যবহার করে বিলাসবহুল জীবনের জন্য।
চলচ্চিত্র বা সাংস্কৃতিক জগতকে নষ্ট করার অধিকার কারো নাই।
২০১২ সালে বাংলাদেশে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন তৈরী হয়। এ আইনের ১২ (১) ধারায় বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি রাস্তায় বা জনসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে অথবা গৃহ অভ্যন্তরে বা গৃহের বাইরে পতিতাবৃত্তির উদ্দেশ্যে মুখের ভাষায় বা অঙ্গভঙ্গি করে বা অশালীন ভাবভঙ্গি দেখিয়ে অন্য কোনো ব্যক্তিকে আহ্বান জানালে সে অপরাধ করেছে বলে গণ্য হবে। এ রকম অপরাধের জন্য সে অনধিক তিন বছর কারাদণ্ডে অথবা সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
সুতরাং কেউ ইচ্ছা করলেই বৈধ ভাবে এসব করতে পারে না। ।
আর পরী ড্রাগ নিবে নাকি সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার-বলে আপনি ভয়াবহ আইনবিরোধী মন্তব্য করেছেন।
কারণ বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যেকোনো ধরণের মাদক চাষাবাদ, উৎপাদন, বহন, পরিবহন বা আমদানি-রপ্তানি, সরবরাহ, বিপণন, গুদামজাত, সেবন বা ব্যবহার অপরাধ।
মাদক খাওয়ার জন্য দেশে কোনো লাইসেন্স দেয়া হয়না।
অ্যালকোহল ছাড়া অন্যান্য মাদকদ্রব্যের উৎপাদন বা প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যবহার হয় এমন কোনো দ্রব্য বা উদ্ভিদের চাষাবাদ, উৎপাদন, বহন, পরিবহন বা আমদানি-রপ্তানি, সরবরাহ, বিপণন, গুদামজাত, সেবন বা ব্যবহার, অর্থ বিনিয়োগ বা পৃষ্ঠপোষকতা করা যাবে না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি আইনের এই বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
পরীর অপরাধ প্রমাণিত হলে তার শাস্তি হবেই। বিয়ে বা সন্তান তাকে বাচাতে পারবে না।
সুতরাং এটুকু নিশ্চয়ই বুঝেছেন, একটা দেশে বাস করতে হলে নাগরিকদের আইন মেনে চলতেই হয়।
যা ইচ্ছা তাই করা যায় না । সমসাময়িক একট্রেসদের মধ্যে মদ খায়না কে? পতিতাবৃত্তি করেনা কে? আপনার এই সত্য কথার পর কোন যুক্তিতে ব্লগের লোকজন আমার বিরুদ্ধাচারণ করে, সেটা তারা বলুক।
তবে আপনি এটা জানেন না যে, কেউ ই্চ্ছা করলেই পতিতাবৃত্তি করতে পারেনা। এজন্য আদালতে গিয়ে হলফনামা পাঠ করে অনুমতি নিতে হয়। নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া বাসা বা হোটেলে এই কাজ করা দন্ডনীয় অপরাধ।
কোনো নারী অভাবের কারণে এই পেশা গ্রহণ করলে সেই লজ্জা পুরো জাতির।
কিন্ত পরী এসব করতো চলচ্চিত্র জগতকে ব্যবহার করে বিলাসবহুল জীবনের জন্য।
চলচ্চিত্র বা সাংস্কৃতিক জগতকে নষ্ট করার অধিকার কারো নাই।
২০১২ সালে বাংলাদেশে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন তৈরী হয়। এ আইনের ১২ (১) ধারায় বলা হয়েছে কোনো ব্যক্তি রাস্তায় বা জনসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে অথবা গৃহ অভ্যন্তরে বা গৃহের বাইরে পতিতাবৃত্তির উদ্দেশ্যে মুখের ভাষায় বা অঙ্গভঙ্গি করে বা অশালীন ভাবভঙ্গি দেখিয়ে অন্য কোনো ব্যক্তিকে আহ্বান জানালে সে অপরাধ করেছে বলে গণ্য হবে। এ রকম অপরাধের জন্য সে অনধিক তিন বছর কারাদণ্ডে অথবা সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
সুতরাং কেউ ইচ্ছা করলেই বৈধ ভাবে এসব করতে পারে না। ।
আর পরী ড্রাগ নিবে নাকি সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার-বলে আপনি ভয়াবহ আইনবিরোধী মন্তব্য করেছেন।
কারণ বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যেকোনো ধরণের মাদক চাষাবাদ, উৎপাদন, বহন, পরিবহন বা আমদানি-রপ্তানি, সরবরাহ, বিপণন, গুদামজাত, সেবন বা ব্যবহার অপরাধ।
মাদক খাওয়ার জন্য দেশে কোনো লাইসেন্স দেয়া হয়না।
অ্যালকোহল ছাড়া অন্যান্য মাদকদ্রব্যের উৎপাদন বা প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যবহার হয় এমন কোনো দ্রব্য বা উদ্ভিদের চাষাবাদ, উৎপাদন, বহন, পরিবহন বা আমদানি-রপ্তানি, সরবরাহ, বিপণন, গুদামজাত, সেবন বা ব্যবহার, অর্থ বিনিয়োগ বা পৃষ্ঠপোষকতা করা যাবে না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬ ধারায় বলা আছে, কোনো ব্যক্তি আইনের এই বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
পরীর অপরাধ প্রমাণিত হলে তার শাস্তি হবেই। বিয়ে বা সন্তান তাকে বাচাতে পারবে না।
সুতরাং এটুকু নিশ্চয়ই বুঝেছেন, একটা দেশে বাস করতে হলে নাগরিকদের আইন মেনে চলতেই হয়।
যা ইচ্ছা তাই করা যায় না ।
৮৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগাছা নিয়েই আমাদের বসবাস, আগাছা ছাড়া লাইফ ইম্পসেবল। আপনি এদের কর্মকান্ড নিয়ে যে কতটা বিরক্ত তা পোস্ট পড়েই বুঝা যাচ্ছে।
আমি দুই ধরণের মানুষ এড়িয়ে চলি ১: যারা সবসময় খুব ভালো ভালো কথা বলে। ২: যারা সবসময় নিজের সম্পর্কে বড় বড় কথা বলে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
অপ্সরা বলেছেন: সবচেয়ে যেটা বড় বেশি জরুরী মনে হয় সেটা আমাদের এক্সেপ্টেবল মনোবৃত্তি। কে কোন ধর্ম, কে কোন বিশ্বাসে বিশ্বাসী না ভেবে বা না ধরে নিয়ে সকলের মতামতকেই ইম্পোরটেন্সী দেওয়া, নিজের ধর্ম জোর করে অন্যের উপর চাপিয়ে না দিয়ে অন্যের ধর্মকেও সন্মান করা।
আর কেচাল তো কেচালই তবে সৃজনশীল কেচাল কি? এটা নিয়ে নিশ্চয় অনেকেই ভাববে আমার মত।
আমার মতে ব্লগের সৃজনশীল কেচাল হলো ব্লগের তর্ক! এই তর্ক বিতর্ক থেকে যেই সৃষ্টিশীল ভাবনাটা উঠে আসে বা যেই তর্ক বিতর্ক নিজেদের আজন্ম প্রাপ্ত/ লালিত কিছু ধ্যান ধারণাকে নিয়ে ভাবায়, নিজের ভুল সংশোধন করতে ও নিজেকে শুদ্ধ হতে শেখায় সেটাই সৃজনশীল ব্লগীয় কেচাল। নইলে সকলই গ্রামের মূর্খামীপূর্ণ ও জিঘাংসামূলক গ্রাম্য কেচালে পরিনত হবে। যা মোটেও ব্লগের জন্য শুদ্ধ চর্চা নয়।