নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাকে খুঁজে পেতে এখানে যেতে পারেন- https://www.facebook.com/rezwan.tanim?fref=ts

রেজওয়ান তানিম

প্রকাশিত গ্রন্থঃ অসুখগুলো প্রাপ্তবয়স্ক, শাদা পরচুল অন্ধকার, মৌনমুখর বেলায়, শাহবাগের সাথে সংহতি

রেজওয়ান তানিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাক্য ও কথায় সমাজ চিত্র: আরব বিশ্বের গল্প

৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪২

ইসলাম ধর্ম প্রবর্তন ও প্রবর্তকের দেশ হিসেবে ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালনে আরবি ভাষা ব্যবহারে বাধ্যবাধকতার কারণে আমাদের কাছে এটি সবসময় পবিত্র ও সম্মানের ভাষা। একই সঙ্গে আরব বিশ্বের প্রতি দেশজ ভাবনা জগতে রয়েছে একধরনের সম্ভ্রম। আমাদের মনোজগতে আরবের যে চিত্রপট কাজ করে তা হল সারি সারি খেজুরগাছের ও মরুভূমির দেশ আরবের মানুষগুলো তাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করেন এবং হাজারবছর আগে থেকে চলে আসা ইসলামী ঐতিহ্য ও মূল্যবোধ লালন করে চলেন মোটামুটি পরিবর্তনহীন ভাবে। কিন্তু এ কথা ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর যে কোন প্রান্তেরই আজকের মানুষ, সমাজ ও রাষ্ট্রের যেমন সদস্য তেমনি পৃথিবী নামের একটি সুবিশাল গ্রামের ও সদস্য। আর পুরো পৃথিবীটা নির্দিষ্ট একটি নিয়মের বশবর্তী হয়ে চলছে, তা হল-পরিবর্তন। পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে যে কোন সমাজ বা রাষ্ট্রের এগিয়ে চলা অথবা পিছিয়ে যাওয়ার, সহজ কথায় সমাজ বাস্তবতার ছাপ রয়ে যায় সে দেশের সাহিত্য। তাই এ সময়ের আরব সমাজে চলমান ক্রিয়াশীল সামাজিক প্রপঞ্চগুলোর বিষয়ে জানাশোনার সুযোগ করে দেয় সাহিত্য। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য ধর্মভাষা হিসেবে এর প্রতি আমাদের সম্ভ্রমাত্বক দৃষ্টিভঙ্গি থাকা সত্ত্বেও আরবি ভাষায় রচিত সাহিত্যকর্মের শক্তি ও শোভা সম্পর্কে অনেকাংশেই অবগত নই। আরবি কবিতার বহুল অনুবাদের কারণে এর প্রতি সাধারণের তবু কিছুটা জানাশোনা থাকলেও কথা সাহিত্যে একেবারেই কম।









বাংলা সাহিত্যের মত আরবি সাহিত্যের ও আধুনিক যুগের সূচনা ইউরোপের হাত ধরে। উনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে মিসর সহ আরবের বিভিন্ন প্রান্তে বৈশ্বিক জীবনাচরণে যে বদল দেখা দেয়, তেল-ভিত্তিক অর্থনীতির ফুলে ফেঁপে ওঠা এবং পাশ্চাত্যের ছোঁয়ায় তাই আধুনিক আরবি সাহিত্যের সূচনা করে। এ সময়েই আরবি সাহিত্যে ছোটগল্পের ভিত্তি রচিত হয় এবং সমাজের টুকরো টুকরো বাস্তবতা তির্যক উপস্থাপনায় গল্পকারেরা তুলে ধরেন তাদের গল্পে। আরবের সমাজ বাস্তবতা, ধর্মীয় বিধান, প্রচলিত রীতিনীতির সাথে পশ্চিমা আধুনিকতার মিশেলে গল্পকারে তৈরি করেন ফিউশনের যা তাদের সৃষ্টিকর্মকে দেয় এক নতুন মাত্রা। পরীক্ষা নিরীক্ষায় ও এ সময়ের ছোটগল্পকারেরা ছিলেন সাবলীল এবং ছোটগল্পকে আরবি সাহিত্যে প্রতিষ্ঠা দিতে চেষ্টা করে গেছেন নিরন্তর। আর আরবি ছোটগল্পের এইসব মহান স্রষ্টাদের সাহিত্যকর্ম এদেশের পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে নির্বাচিত লেখকদের একগুচ্ছ গল্প বাংলায় অনুবাদ করেছেন এ সময়ের তরুণ অনুবাদক ও ব্লগার সোহরাব সুমন।



ধ্রুব এষের প্রচ্ছদে সোহরাব সুমন অনূদিত ও ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত আরব বিশ্বের গল্প বইটিতে সংকলিত হয়েছে মোট আঠারো জন লেখকের একটি করে গল্প। বইটির শুরুতেই অনুবাদক সোহবার সুমন নাতিদীর্ঘ ভূমিকায় আরব বিশ্বের কথাসাহিত্য গল্প তথা ছোটগল্পের অবস্থান চিহ্নিত করার প্রয়াস পেয়েছেন। সুখপাঠ্য এ ভূমিকাটি যে কোন পাঠকের আরবি সাহিত্য সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনার অভাব দূর করবে এ কথা বলা যায় অনায়াসে। আরবি ছোটগল্পের সূচনাকাল হতে সাম্প্রতিক কাল পর্যন্ত এই ধারাটির ধারাবাহিক আঙ্গিকগত পরিবর্তনের দিকে তিনি এ ভূমিকায় দৃষ্টিপাত করেছেন। এছাড়াও প্রতিটি গল্পের শেষে সংশ্লিষ্ট লেখকের একটি সংক্ষিপ্ত পরিচিতিও তুলে ধরা হয়েছে যাতে লেখকের সাহিত্য কীর্তি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। ইংরেজি হতে বাংলা এবং বাংলা হতে ইংরেজি দুটো ধরনের অনুবাদে সাবলীল সোহরাব সুমন প্রতিটি গল্পই অনুবাদ করেছেন বিভিন্ন অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত ইংরেজি ভাষার টেক্সট থেকে।



আরবের আর্থ সামাজিক চিত্র ও রাজনৈতিক বিষয়াবলীর প্রকাশ ঘটেছে এসব গল্পে। একজন লেখকের প্রথম ও প্রধান কাজ সমাজে চলমান প্রপঞ্চগুলোর চিত্রায়ন। এখানে সংকলিত অনেক গল্পেই আমরা তা লক্ষ্য করি। এ বইয়ে সংকলিত গল্পের বেশির ভাগই সমাজ ও রাজনৈতিক চেতনার জায়গা থেকে নির্মিত। ডাকাতের বক ধার্মিকতার উদ্ভট চিত্ররূপ , বুড়ো ব্যবসায়ীর সাথে অল্পবয়স্কা মেয়ে বিয়ে, ইমামদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, গ্রাম্য শেখ এর বিরুদ্ধে প্রতিশোধের ফন্দি আটা কয়েকজন শোষিত দরিদ্র, ধনী গরিবের প্রবল বৈষম্যের উপহাসভরা হাসি এ ধরনের সামাজিক অনুষঙ্গগুলো ঘুরে ফিরে এসেছে বিভিন্ন গল্পে। কয়েকটা উদাহরণ দেয়া যাক-



১)



“কুমারী মাতা মেরির দোহাই, ওগুলো আমার কাছ থেকে কেড়ে নিও না”



বাউ খাত্তার মাথা ঝাঁকিয়ে মুদ্রাগুলো আবার তার হাতে তুলে দেবার জন্য ইশারা করে। অনেক, অনুনয়, বিনয়, যুক্তি-পাল্টা যুক্তি ও কান্নাকাটির পর কুমারী মাতা মেরির খাতিরে বাউ খাত্তার মুদ্রাগুলোর ভাগ দিতে রাজি হয়। লোকটা তার অর্ধেক মুদ্রা বাচাতে পেরে বিড় বিড় করে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ তিয়ে তড়িঘড়ি করে নিজের গন্তব্যের দিকে পা বাড়ায়।



মুদ্রা গুলো হাতে নিয়ে বাউ খাত্তার বুকে ক্রস আকে, তারপর সেগুলো শার্টের ভেতর গলিয়ে দেয়।



“আজকের এই শার্টটা কত সৌভাগ্য বয়ে এনেছে।” একজন ধার্মিকের সুরে বলে।



(রাজপথে ডাকাতের দল/ মারুন ‘আব্বোউদ)



২)



... আব্দ আল-সালাম ইফেন্ডি বর ইয়াহিয়া বেকের বাড়ির দিকে রওনা হন। সেখানে গিয়ে তিনি ইয়াহিয়াকে তার ঘরে দরজা বন্ধ অবস্থায় আবিষ্কার করেন, কারো কথাতেই তিনি বাইরে বেরিয়ে আসতে রাজি হচ্ছেন না।

অবশেষে, অনেক বলার পর এক পর্যায়ে তিনি দরজা খোলেন এবং ‘আব্দ আল-সালাম ইফেন্ডি, তার সেই কামরা ঢোকেন, এবং সম্পূর্ণ আজব এক দৃশ্য দেখতে পান।...

...খুব স্বাভাবিক কারণে এতটা দেরির কারণ জানতে চান। এই প্রশ্নে ইয়াহিয়া বেক কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং গলা চড়িয়ে বিলাপ করতে থাকেন।

“আমার দাঁত” তিনি প্রায় আর্তনাদ করে ওঠেন। আমার দাঁত গুলো কে নিয়েছে?”



(নকল দাঁত/ জামাল সালিম নাভীদ)



৩)



... এমন সময়, বারান্দার শেষ দিক থেকে আসা গলার স্বর শুনে নিশ্চুপ হয়ে গেলেন, হাঁপাতে হাঁপাতে একটা লোক চিৎকার করে জিহ্বা কাঁপিয়ে ঘোষণা করল, “সাউদ আল-ধাহাবের বউ এই মাত্র এলেন !” একথা বলেই লোকটা সেদিকে ছুটলও। হামিদ ফারাজ সাহেবও আবার ছুটলেন। চরম পরিশ্রান্ত হবার পরও তিনি দৌড়াতে লাগলেন, শুধু তিনিই নন, পুরো হাসপাতালটাও আবার দৌড় শুরু করে দিল, সব দিক থেকে, উচ্চপদস্থেরা সবাই। করিডোর, ঘরদোর, বারান্দা, মেইন গেটের ওপাশের সড়ক, ডেলিভারি রুম, গোসলখানা, এবং ওয়ার্ড জুড়ে আবার সেই আগের মতই দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে গেল। কেবল একটা লোকই শুধু স্থির বসে রইল, আর তিনি হলেন রাশিদ আসকার, অর্থলগ্নি কোম্পানির এই মাইনে খাটা ড্রাইভার তার বিশেষ ধরনের দায়িত্বের কারণে চাকুরী জীবনে আজই প্রথম বারের মত, নিজের এমন একটা জরুরি কাজে মার্সিডিজ বেঞ্জ ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছিল। কি এক ঘোর লাগা অবস্থায় সে তার বউকে বলল, “জান, আসলে মার্সিডিজ বেঞ্জ একটা হিরো !”



হাসপাতালের কর্মীর ঝাঁক সদর দরজায় ভিড় করতে গেলে পরে; একাকী সেই মুহূর্তটুকুতে তারা স্বামী-স্ত্রী একে ওপরকে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে রইল, ওরা ফিরে এসে ঘরটা খালি করতে বলার আগ পর্যন্ত।



(ভুল/ মুহাম্মদ ‘আব্দ আল-মালিক)



এধরণের ছোট ছোট দৃশ্য ও তির্যক মন্তব্যে ভরপুর বেশির ভাগ লেখকের লেখা। আরবের সমাজ বাস্তবতায় বর্তমানে যুদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে ইউরোপে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলেও আরবে অশান্তির দামামা বেজে ওঠে আরো প্রবল আকারে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরেই। আর বর্তমানে আরবের সমাজ বাস্তবতায় যুদ্ধের প্রেক্ষাপট এত প্রবল ভাবে উপস্থিত যে তাকে অস্বীকার করে যাওয়া খুব কম আরব লেখকের পক্ষেই সম্ভব হয়েছে। আর তাই লক্ষ্য করা যায় এ গ্রন্থের ভোজ (ইউসুফ হাবাশি আল-আশকার) গল্পটিতে যুদ্ধের বাস্তবতা কি প্রবল ভাবে এসেছে।



... কেন এই যুদ্ধ, হায় যুদ্ধ?



“প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল” যিরাইস বলে, “আমরা তখন বিমানে করে দূরে পালিয়ে ছিলাম, তাই আজো বেঁচে আছি।” এবারের এই যুদ্ধ যেভাবে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এখন আমরা কোথায় পালাব?



দিকে দিকে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে সব দিকে। কোথায় পালাব আমরা? বড় মেয়েটা আমার মাছের মতই সাঁতরাতে পারে। সে যেই বাধানো পুকুরে সাতার কাটে তার জল দেখতে নীল। স্রোত আর ফেনার সাদা আঁচড় টানা সাগরটা আকাশের মতোই নীল। বউ সেই সাগরের তীরে রোদ পোহাচ্ছে। থিতু হয়ে পড়ে থেকে চামড়ায় রঙ ধরাচ্ছে। ঠোটে তার একটা সিগারেট।



যে কোন অনুবাদকর্মই কঠিন এবং সাহিত্যে তা আরো বেশি সত্য। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মূল সাহিত্যকর্মের স্বাদ অনেকটাই হারিয়ে যায় অনুবাদকৃত রচনায় একথা বলাই বাহুল্য। মূল রচনা ভাষা থেকে অনূদিত হলে সেক্ষেত্রে কিছুটা বিশুদ্ধতা রক্ষা সম্ভব হয়, বিশেষত কথাসাহিত্যে। সে কারণেই মনে হয় সোহরাব সুমনের এই অনুবাদকর্মের বেলায় যদি আরবি থেকে তর্জমার প্রয়াস নিতেন তাহলে আরো ভালো হত কাজটি। তথাপি তার অনুবাদের সাথে আমি আগেও পরিচিত এবং এই অনুবাদকর্মে তার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার প্রয়োগ লক্ষ্য করে প্রীত হয়েছি। গ্রন্থটি পাঠক পাঠের সময় মৌলিক সাহিত্যকর্ম পাঠের তৃপ্তি পাবেন বলে আমি আশা প্রকাশ করছি যেমন আমি পেয়েছি পাঠান্তে। একথা নি:সন্দেহে বলা যায় আরবি কথাসাহিত্যের সাম্প্রতিকতর সংযোজন ছোটগল্পের ক্রমবিকাশকে বুঝতে হলে এ গ্রন্থ পাঠ আবশ্যক। একই সাথে আরবের সমাজ ব্যবস্থা ও নিত্যদিনের চালচিত্র ফুটে উঠেছে এ বইয়ের পাতায় পাতায়।



গ্রন্থ: আরব বিশ্বের গল্প প্রকাশক: ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৬০ মূল্য: ২০০ টাকা।





মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

বোকামন বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১১

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

সোহরাব সুমন কিন্তু সামুর ই ব্লগার। নিভৃতচারী বলে উনাকে সামুর অনেকেই জানেন না। কিন্তু উনি একজন ভালো লেখক

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৫

সাগর রহমান বলেছেন: চমৎকার রিভিউ। পড়ার ইচ্ছে জাগানিয়া। বইটা পাঠের ইচ্ছে থাকল, কবি।

অ.ট: তানিম ভাই, মেইলটা কিন্তু আমি গত ২০ তারিখেই দিয়েছি, ফলে আপনার মন্তব্য দেখে বিস্মিতই হয়েছি। বরং আমিই ভাবছিলাম আপনার প্রতি-উত্তর পাচ্ছিনা কেন?
যা হোক, আজকে আবার ফরোয়ার্ড করে দিলাম। দয়াকরে পেলেন কিনা জানাবেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৫

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: মেইল ও আজকাল দুষ্ট হয়ে পড়েছে, এই কারণে ফেবুতেই মেইলের কাজ সাড়ি

আপনার মেইল পেয়েছি পরের টা

আগেরটা আসে নি

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৭

সাগর রহমান বলেছেন: চমৎকার রিভিউ। পড়ার ইচ্ছে জাগানিয়া। বইটা পাঠের ইচ্ছে থাকল, কবি।

অ.ট: তানিম ভাই, মেইলটা কিন্তু আমি গত ২০ তারিখেই দিয়েছি, ফলে আপনার মন্তব্য দেখে বিস্মিতই হয়েছি। বরং আমিই ভাবছিলাম আপনার প্রতি-উত্তর পাচ্ছিনা কেন?
যা হোক, আজকে আবার ফরোয়ার্ড করে দিলাম। দয়াকরে পেলেন কিনা জানাবেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৬

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আগামীতে দেশে এলে সংগ্রহের চেষ্টা করতে পারেন বইটি

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

মামুন রশিদ বলেছেন: রিভিউ ভালো লেগেছে । বইটা পড়ার ইচ্ছে রইলো ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৬

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ থেকে পাওয়া যেতে পারে

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

রিভিয় ভাল লাগল।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ভাললাগা পোস্ট।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
লেখাকদের জন্য শুভেচ্ছা থাকল । :)

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আর অনুবাদকের জন্যে ?

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

চিগিমিকি বলেছেন: নাম গুলা সহ আরো বেশ কিছু জিনিস বদলে নিজের নামেই বের করতে পারতেন
এমন অনেকেই করে

খামখা অনুবাদ বলার দরকার কি ছিল


০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সোহরাব সুমন আমার বন্ধু

সাধারনত যারা বোকা তারাই আমার বন্ধু হয়, কারণ আমি আরো বেশি বোকা

আর বোকারা বুদ্ধিমানের মত কাজ না করে অনুবাদই করে

কি আর করা

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১১

তানুসা বলেছেন: বইটা একদমে পড়ে শেষ

অনেক ভালো লেগেছে
রিভিউও খুব ভাল হয়েছে

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ওহ আপনি বইটা পড়েছেন

জেনে সুখী হলাম

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সোহরাব সুমন বলেছেন: এমন একটা অখ্যাত বইয়ের রিভিউ লিখবার জন্য বিখাত ব্লগার তানিমকে অনেক অনেক ধন্যবাদ !

রিভিউটি অন্তর্জালে বেশ কয়টি সাহিত্য সাময়িকীতে ছাপা হয়েছে; যা যে কোন প্রকাশনার জন্য খুবই ভাল একটি সংবাদ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আমি বিখ্যাত ব্লগার ?

সুমন ভাইয়ের কি মাথা খারাপ হইছে নি ?


আপনার যোগ্য মর্যাদা আপনি একদিন পাবেন সুমন ভাই, এটা আমার বিশ্বাস

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০০

সোহরাব সুমন বলেছেন: View this link

আগামী বইমেলাতে আসছে নতুন এই বইটি।

প্রচ্ছদের লিঙ্ক দেবার লোভ সামলাতে পারলাম না। আশা করছি বইটির রিভিউও আসবে এই ব্লগে।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০১

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: শুভকামনা রইল সুমন ভাই

১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

জন রাসেল বলেছেন: বলেছেন: ব্রাদার আমাদের নতুন সং-টা দুদিন আগে রিলিজ করলাম। আপনাকে লিংকটা দিয়ে গেলাম। সময় পেলে ডু মারবেন অবশ্যইঃ স্বপ্ন দেখার দিন - টিয়ারস অফ সাইলেন্স

এই মন্তব্যটি পড়ার পর দয়া করে মুছে দেবেন। পোষ্টের কমেন্টে এসে কেউ বিজ্ঞাপন দিচ্ছে এটা দেখতে ভালো লাগে না। ;)

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: প্রত্যেকের কাছেই তার সৃষ্টি মূল্যবান। আর তা সবাইকে জানানোর কাজটি খুব একটা সহজ নয়। আর তাই বিজ্ঞাপন বিষয়টিকে খুব ইতিবাচক ভাবেই দেখি। এতে খারাপ লাগার কিছু নেই।

আপনার সৃষ্টিকর্মটির সাফল্য কামনা করছি। ভবিষ্যতেও আশা করছি অব্যাহত থাকবে আপনার যাত্রা...

শুভকামনা

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

শাহেদ খান বলেছেন: ভাল লাগল বুক-রিভিউ।

শুভেচ্ছা তানিম এবং বইটির লেখক সোহরাব সুমন'কেও !

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বইটা পারলে জোগাড় করিয়া পড়িও।

দোজাহানের অশেষ সোয়াব হাসিল হইবে :P

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪

শাহেদ খান বলেছেন: 'আরবী' নামটা শুনলেই কেবল 'নেকী'র কথা মনে পড়ে, নাকি? :P

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সেইজন্যেই তো ফান করলাম ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.