![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাশে নেই তাতে কি হয়েছে, কথা গুলোর স্পর্শ পাচ্ছি- এই তো জরুরি খবর!!
শহর জুড়ে বেশ চঞ্চলতায় ভরপুর অবস্থা শুরু হয়েছে।
বিগত কয়েক ঘণ্টার ভেতরে একজন ধর্ষককে কিডন্যাপ করা হয়েছে। কোর্টে হাজিরা দেবার সময়। কে করেছে এ রকম কাজ?
কেনই বা করছে?
নাকি এর পেছনে কোনো রাজনৈতিক কারো হাত আছে! কিছুই এখন বলা যাচ্ছে না।
পুলিশ সেই অপরাধীকে ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
১.
- আমি নিউজ রিপোর্টার নন্দিনী ম্যাডামের সাথে দেখা করতে চাই।
- সরি স্যার, উনি ব্যস্ত আছে। আপনি দেখা করতে পারবেন না।
- আমার উনাকে জরুরী কিছু কথা জানাতে হবে।
- স্যার, আমি আপনাকে ইতোমধ্যে বলেছি উনি এখন খবর পড়বেন। আপনি উনার সাথে দেখা করতে পারবেন না।
২.
দুপুরের খবরে সবাইকে স্বাগতম।
সাথে আছি আমি নন্দিনী।
অনেক জল্পনা-কল্পনা শেষে আমরা এই প্রোগ্রাম করার সিদ্ধান্ত নেই।
অনেকে আবার চিন্তা করতে পারেন, আমরা এসব কেবল আমাদের চ্যানেলের টিআরপি বাড়ানোর জন্য করছি। আমরা সেই লোককে আপনাদের সামনে আনতে যাচ্ছি। যিনি ধর্ষককে কিডন্যাপ করেছেন। কেনো করেছে? সেটা আমরা উনার কাছ থেকে জানবো।
সিদ্ধান্ত কি আসবে তা না হয় আপনারা জানাবেন।
- আমি কি কথা বলতে পারি নন্দিনী ম্যাডাম?
- জ্বী! প্লিজ আপনি বলেন।
জীবনে প্রথমবার
আমি কোনও টিভি চ্যানেলের সামনে কথা বলছি। যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে প্লিজ মাফ করবেন। অনেক লোকই এখন আমাকে দেখে হয়ত চিনতে পেরেছেন। বিগত কিছু ঘণ্টার কাহিনীর জন্য আপনারা আমার নামও রেখেছেন “অপরাধী”।
এখন আপনারা প্রত্যেকে নিশ্চয়ই ৩ টা প্রশ্নের উত্তর চান?
কে আমি?
আমি এখানে কি করছি?
আর কেনো এসব করলাম?
কিছু বছর আগে, আমি যখন ইংল্যান্ড থেকে আমার চাকুরি ছেড়ে আমার জন্মভূমিতে আসলাম।
তখন একটা ভালো বাসা ভাড়া করে সেখানে উঠলাম।
আমাদের নূতন বাড়ি।
বাড়িটা আমার স্ত্রী নীলার বেশ ভালো লেগেছে। কিন্তু ঘরগুলো গুছানো নয়, সব কিছুই আমাকে গুছাতেই হবে। নীলা গর্ভাবস্থায়, এসব করানো যাবে না। তারপরও নীলাকে আটকে রাখা অসম্ভব। ভোর হতে না হতেই দেখি নীলা বালতি একটা নিয়ে কি একটা ধুতে লাগলো।
- এসব কি করছ তুমি নীলা? দেখো, এগুলো কিচ্ছু তোমার করার দরকার নেই। আমাকে বলো করে দিচ্ছি। যা যা করার লাগে।
- আরে সমস্যা হবে না। প্রায় শেষ তো।
- বেশী কথা না বলে বস এখানে। আমি করছি।
নীলা চুপ করে বসে বসে দেখতে লাগলো। আমি ঘর ঝাড়ু দিচ্ছি।
ঘর ঝাড়ু দিতে গিয়ে আমি আবিষ্কার করলাম একটা বাক্স। কিছু সিডি রাখা আছে বক্সের ভেতরে।
আর সিডির ওপরে লেখা আছে- Sweet Moment’s, 8th Birthday এভাবে আরও অনেক গুলো সিডি আছে।
- এগুলো কি? নীলা আমাকে জিগ্যেস করলো।
- তেমন কিছু না। কিছু সিডি আছে বক্সের ভেতরে। মনে হয় আগের ভাড়াটেরা ভুলে ফেলে গিয়েছে।
- চলো দেখি।
- পরের জিনিস দেখা কি ঠিক হবে নীলা?
- গোপন টাইপের ব্যক্তিগত কিছু হলে অবশ্যই দেখবো না।
- হাহাহাহাহাহা! আচ্ছা ঠিক আছে।
যদি এগুলো নীলাকে দেখানো না হয় তাহলে আজকে রাতের ঘুম চোখে থাকবে না নীলার, কি সিডিতে আছে সেটা ভেবে ভেবে।
৩.
1st Video:
- আরে কি করছো ভূমি? নামো বলছি- এক্ষুনি নামো।
- আরে সমস্যা হবে না। কড়াইটা নামাতে পারতেছিলাম না।
- পড়ে যখন সর্বনাশ ঘটাতে তখন বোঝতে পারতে কি সমস্যা হতো। আমি তো ঘরেই আছি বলতে পারতে।
- এমন করছো কেনো? বেশী বেশী ভালো লাগে না।
- কোথায় কি করলাম? আমাদের সন্তানের যাতে কোনো সমস্যায় ভোগতে না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখছি। এই নাও তোমার কড়াই। এটা দিয়ে এখন কি করবে?
- তোমার মাথা! এখন তুমিই রান্না করবে।
- আচ্ছা ঠিক আছে। বিপদ যেনো নিজের ঘাড়ে ডেকে নিজেই আনলো সেই অস্বস্তিকর ভাব নিয়ে বললো রাতুল।
2nd Video: Sweet Moment’s
হাই...
আজকে আমাদের জন্ম দেওয়া নূতন অতিতির সাথে সাক্ষাৎ করাবো। এই যে দেখুন, উনি হচ্ছেন “মায়া” আমাদের এই দুনিয়ার ভেতরে আরেকটা দুনিয়া।
3rd Video: 1st Birthday
আজকে মায়ার প্রথম জন্মদিন। যখন ভূমি বললো যে মায়ার এক বছর পূর্ণ হবে আগামীকাল।
এখন বুকে একটা মুচড় দিয়ে উঠলো। একটা কথা ভেবে, মেয়েটা আমার বড় হয়ে যাচ্ছে।
খুব তাড়াতাড়ি খুব। একদিন তাকে বিয়ে দিতেই হবে! একদিন!
4th Video: 8th Birthday
- গুড মর্নিং আম্মু।
- গুড মর্নিং আব্বু।
রাখো তোমার গুড মর্নিং, মেয়েটার আজ জন্মদিন স্কুলেও দেরি করে যেতে হবে। ওর ব্যাগ দেখো বই ঠিক আছে কিনা! আমি ওকে খাইয়ে দিচ্ছি। রাগান্বিত স্বরে ভূমি রাতুলকে বললো।
- আচ্ছা আমি দেখছি ভূমি।
ভূমি বাস চলে এসেছে।
- বাস চলে এসেছে ওকে নিয়ে দিয়ে আসবে। সেটা না করে ভিডিও করছো। সকাল সকাল মেজাজটা খারাপ করো না, প্লিজ সরো তো। (রেগে গেলো ভূমি রাতুলের আদিখ্যেতা দেখে)
- বাই বাই আব্বু। উম্মাহ।
- বাই আম্মু উম্মাহ।
- ভূমি শোনো...
- কি বলো! হাতে অনেক কাজ...
- ভূমি! এখানে দাড়াও। আর ঠাণ্ডা মাথায় শোনো।
- মেয়েটার জন্মদিন স্মরণ করে রাখার মতো কিছু একটা করবো। প্লিজ বরাবরের মতো তুমি সব নষ্ট করে দিয়ও না আজ।
- কি? আমি আবার কবে কি করলাম?
- সরি সরি, তুমি কিছুই করো নি। চলো অনেক কাজ আছে...
- এমা সাইকেল কখন আনলে?
- গতকাল রাতে মায়ার জন্য। সারপ্রাইজ দেবো। তুমি শুধু আগ বাড়িয়ে কিছু বলতে যেয়ও না। শুধু ওর অনুভূতিটা ভিডিওতে ধারণ করবো। প্লিজ।
- আচ্ছা ঠিক আছে।
ঘড়ি কাটায় দুপুর ২ টা।
মায়া এখনও আসছে না। সব কিছু ঠিকঠাক, বার্থডে কেক, বেলুন দিয়ে সম্পূর্ণ ঘর সাজানো হয়েছে যেহেতু মায়া পছন্দ করে এসব। কোনো কিছুর কমতি রাখা হয় নি। প্রতিবেশীরা সবাই চলে এসেছে।
দরজায় নক শোনা যাচ্ছে।
নিশ্চয় মায়া এসে গিয়েছে। সবাই চুপ।
- ওয়ান, টু, থ্রী (দরজা খুলে) হ্যাপি বার্থডে টুউউউউউউউ!! (রাতুল থমকে গেলো)
এটা কি মায়ার বাসা? চারজন পুলিশ দরজা খুলেই দেখতে পেলো রাতুল এবং পুলিশেরা জিগ্যেস করলো।
- জ্বী! কি হয়েছে? জিগ্যেস করলো রাতুল!
সিডিতে স্পষ্ট শোনা যায় নি পুলিশ কি বলছিলো।
পুলিশ কি একটা বললো তারপর ভূমি মেঝেতে পড়ে গেলো অচেতন হয়ে।
- নন্দিনী ম্যাডাম আমাকে এক গ্লাস পানি দেওয়া যাবে?
- জ্বী। উনাকে পানি দাও তো।
তারপর কি হলো? আপনি বলুন মিস্টার...
তারপর আমি আর নীলা সমস্ত ঘর তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখলাম আর কোনো সিডি পাওয়া যায় নি। মায়ার কি হয়েছে সেটা আমি আর নীলা ভাবতে লাগলাম। এমন কি হয়ে গেলো বাড়িতে পুলিশও চলে আসলো!
ভাবতে ভাবতে বাড়ির মালিকের সাথে যোগাযোগ করলাম।
৪.
বাড়িওয়ালার বাড়িতে গেলাম। আফজাল সাহেব এমন ভাব দেখালেন প্রশ্নটা শুনে যেনো কিছুই হয় নি! আমি উনাকে অনেক জোর দিলাম কি হয়েছে জানতে। তারপরও তিনি কিছুই বলতেছেন না। এক সময় আমি প্রায় উত্তেজিত হয়ে উঠলাম। তখন তিনি বললেনঃ-
- তুমি এতো উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছো, কেননা তুমি এমন ঘটনার সাথে নূতন পরিচিত। আর আমি বিগত দশ বছর ধরে এমন খবর, খবরের বিভিন্ন চ্যানেলে শুনে আসছি। মায়াকে তার স্কুলের ভ্যানের ড্রাইভারটা ধর্ষণ করেছে।
- তা হয়তো ঠিক আফজাল আংকেল। আমি এসব ঘটনার সাথে নূতন। আপনি জানেন ঐ মেয়েটার বয়স আপনার নাতির থেকেও কম ছিল?
- আমি জানি! আমি সেটা ভালো করেই জানি। আমি এটাও জানি; তুমি কেনো এতো রেগে যাচ্ছো। আমার সাথে আসো।
এই দেখো এই যে একটা ধর্ষণের ঘটনা দেখতে পারছো!
এই ঘটনার পর অনেক প্রতিরোধ গড়ে উঠেছিলো। সরকার দ্রুত একশান নিতে বাধ্য হয়।
কিন্তু ক্ষমতার বলে, মাত্র এক সাপ্তাহর মধ্যে আসামীদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
এমন অসহনীয় ঘটনা ঘটতে থাকে কেনো জানো?
কারণ আমাদের কারোরই এমন উপলব্ধি অন্তরে স্থান পেতে চায় না।
আজকে খবরের পাতাও আমাদের কাছে সময় কাটানোর বস্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই বিশ্বে প্রত্যেক কেবলই মাত্র নিজের আর নিজের পরিবারের কথাই চিন্তা করে। মিডিয়ার ই-বা কি আসে যায়? এমন লোকের দৃষ্টিভঙ্গি কে সাজা দেওয়ার কে আছে?
আজ এটা শয়তানের আঁতুড়ঘর হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের মতো শয়তান যারা কেবল নিজের জন্য বাঁচতে শিখছি।
- কেনো আফজাল আংকেল? কেবল মাত্র আমাদের জন্মভূমি এমন হয়ে গেলো?
৫.
আমি যা ভাবছি। আপনারাই সেটাই ভাবছেন। যে, যদি আমরা একাকি বদলাতে চেষ্টা করি কোনো কাজে দেবে কি?
সে সব ভুলে যান। আমি যা শুনেছি বা দেখেছি।
আমি আমার পুরনো জীবনে ফিরে এসেছি, ঠিক যেমনটা অন্যরা সবাই করে। কেবলমাত্র নিজের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়া। একজন সাধারণ মানুষ, যে কিনা নিজের নানান ব্যস্ততায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছে।
কিন্তু পারলাম না। একটা ভিডিও ক্লিপস্ দেখে!
নন্দিনী ম্যাডাম এটা একটু দেখানো যাবে।
আপনারা যার ভিডিও টা দেখছেন হয়তো তারা অবাক হয়ে আছেন। যে একটা ধর্ষক আসামী কিভাবে জেলের ভেতরে জীবন যাপন করছে স্বাভাবিক ভাবে। রীতিমত সে ফোনে কথা বলছে, আরাম আয়েশে আছে নরম বিছানা নিয়ে জেলের ভেতরে। এগুলো কিভাবে সম্ভব?
আমাদের ঐ মেয়ে “মায়ার” কথা মনে করা উচিৎ।
স্মরণ করা উচিৎ মায়ার পরিবারকে যারা এমন অসহনীয় ঘটনার পর ভেঙে পড়ে।
আপনারা হয়তো কেউ প্রতিক্রিয়া দেখান নি, কিন্তু আমি দেখিয়েছি।
আমি ওকে অপহরণ করেছি। ওকে হত্যা করার জন্য।
কিন্তু আমি ওকে হত্যা করি নি!
আমি জানি না, আমি যা করেছি, তা ঠিক কি না?
আপনারা সেই সিদ্ধান্ত নিন।
আমি ঐ খুনিকে সাহেব কলোনিতে বেঁধে রেখেছি।
পুলিশ এসে নিয়ে যাবার আগে আপনারাই এই বিচার করুন।
কোনো নিয়মনীতি বদলাতে হবে না।
আমাদের নিজেদের বদলাতে হবে।
প্রত্যেক দিন খবরের পাতায় যা পড়ি, তা আমাদের ভুলে থাকার জন্য না। আমাদের স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য হয়। যা আমাদের অন্যায়ের প্রতিরোধ করার স্মারকচিহ্ন হয়ে থাকে।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের একশো জন এক সাথে জড়ো হওয়ার।
মায়া মেয়েটা কি এমন জানলো পৃথিবী থেকে। শুধু জেনেই গেলো পৃথিবীর মানুষরা কেমন! অথচ মায়ার বাবা; কতো শখ করে এনেছিলেন সাইকেল মেয়েটা শিখাবেন। হয়তো মায়া সাইকেল চালানোর সময় পড়ে পায়ে চোট পেতো তা রাতুল সাহেব সুন্দর করে ভিডিও ধারণ করে রাখতেন। পৃথিবীতে শখীন বাবা-মা’রা ছেলে মেয়ের লাশ কাঁধে নেবে তা কখনোই কল্পনাও করে না। কিন্তু রাতুল সাহেবকে নিতে হলো তার ছোট মেয়েটার লাশ কাঁধে।
হঠাৎ করে ফোনে রিং বেজে উঠলো।
সদ্যমাত্র একটা সুসংবাদ আসলো। নীলা ফোন দিয়েছে।
আমাদের একটি মেয়ে সন্তান জন্ম নিয়েছে।
আচ্ছা আমি এই সব কিভাবে সরাবো? আপনাদের মাইক্রোফোন গুলো প্লিজ! নন্দিনী ম্যাডাম।
দেখলেন তো সবাই, এর মাধ্যমে কি আমাদের জীবন বদলাবে?
ধন্যবাদ সবাইকে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন সবাই।
বাইরে হয়তো পুলিশের ভ্যান দাঁড়িয়ে আছে আমাকে গ্রাফতার করার জন্য।
আমার অবশ্য ভয় হচ্ছে না।
যখন আমি এতো দূর এসেছি আমার সব বেদনাও সহ্য করতে হবে। আমার হয়তো সাজাও হবে, আইন নিজের হাতে নেওয়ার অপরাধে। আমার মেয়ের নাম আমি আর নীলা সেদিনই ঠিক করে নিয়েছিলাম, মায়া। আমি জানি না, আমি কি আর কখনো আমার বউ বাচ্চাকে দেখতে পারবো? আমি এটা পরোয়া করি না। আমার এই যাত্রায় অন্তত একজন হলেও যদি বলে, আমি যা করেছি ঠিক।
আমার সব হারানোকে অর্জনে পরিণত হবে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
মাহির মুনিম বলেছেন: জ্বী খুব কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার।
ধন্যবাদ।
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০২
নিমচাঁদ বলেছেন: মাহির , আপনার চেষ্টা ভালো কিন্ত 'অবস্তা' আর 'গর্ভাবস্তা' এ বানান গুলি খুব স্পর্শকাতর -- বাদ বাকী সব ঠিক আছে
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
মাহির মুনিম বলেছেন: আমি খুবই দুঃখিত। পরবর্তীতে বানানের দিকে যথেষ্ট সচেতন থাকার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য।ভালো থাকুন।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:১৯
কালীদাস বলেছেন: জোস একটা লেখা ভাই
অনেক ধন্যবাদ লেখাটার জন্য!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
মাহির মুনিম বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভালো থাকুন সব সময় অভ্যাসের ভেতর বাহির জুড়ে
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধর্ষকের এবং এর সহায়তাকারীদের খুব কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার।