![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রমজান মাসে সুস্থ দেহে রোজা রাখতে চাইলে সেহরি ও ইফতারের খাবারে কিছুটা নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে সেহরির খাবারের উপরেই নির্ভর করবে আপনার সারাদিনের সুস্থতা। কিছু খাবার আমাদের শারীরিকভাবে অনেক পুষ্টি প্রদান করে থাকে, আমাদের প্রতিনিয়তই অসুস্থ করে তোলে। রোজা রাখায় কষ্ট বাড়ায়। তাই জেনে নিন এমন কয়েকটি খাবার,যেগুলো খেলে রোজা রাখায় কষ্ট বাড়বে। এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো-
১.ডিম: ডিম অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার যেটি শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ভিটামিন পূরণ করে থাকে। কিন্তু রোজার রাতের সেহরিতে এই ডিমের কোনো রান্না তরকারি একেবারে খাবেন না। কেননা ডিম খেলে আপনার পেটে গ্যাস তৈরি হতে পারে যা সারাদিনই ডিমের গন্ধযুক্ত ঢেকুরের সৃষ্টি করবে। ফলে আপনি রোজা রেখে অস্বস্তি বোধ করবেন। অসুস্থ হয়ে যাবেন। তাছাড়া হুট করে ব্লাড প্রেসারও বেড়ে যেতে পারে।
২.ডাল: আমাদের দেশে ভাটের সাথে ডাল থাকবেই। কিন্তু সেহরির রাতে কখনই ডাল জাতীয় খাবার খাবেন না। বিশেষ করে ডালভুনা, মুগ বা বুটের ডাল। খেতে চাইলে মসুর ডাল পাতলা করে খান। কেননা ডাল খালি পেটে প্রচুর গ্যাস তৈরি করে। ফলে আপনি সারাদিন পেটের ব্যথা অনুভব করবেন এবং অসুস্থ হয়ে যাবেন।
৩.খিচুরি: খিচুরি অত্যন্ত গরম একটি খাবার যা শরীরকে গরম করে তোলে। অনেকের আবার পেটের সমস্যাও তৈরি করে। তাই সেহরির রাতে কখনই এই গরম খাবারটি খাবেন না। কেননা এটি আপনার পেট খারাপ করে দিতে পারে এছাড়া অতিরিক্ত গরমের কারণে আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থও হয়ে যেতে পারেন।
৪.তেলযুক্ত খাবার: সেহরিতে কখনই অধিক তেলযুক্ত কোনো খাবার খাবেন না। পোলাও, বিরিয়ানি, ডালের বড়া বা অন্য ভাজাভুজি এড়িয়ে চলুন। এতে বারবার গলা শুকিয়ে যাওয়া সহ নানান ধরণের সমস্যা দেখা দেবে।
৫.লেবু: খালিপেটে লেবু অত্যন্ত অ্যাসিডিটি করে। তাই সেহরিতে লেবু খাবেন না। তা না হলে আপনার কষ্ট করে রাখা রোজাটি মাকরুহ হয়ে যেতে পারে বাজে ধরনের অ্যাসিডিটির কারণে।
৬.কোল্ড ড্রিংকস: কোল্ড ড্রিংকস আসলে অতিরিক্ত চিনি আর মিষ্টি ছাড়া কিছুই নয়। তাই সেহরিতে কখনই কোল্ড ড্রিংকস খাবেন না। এতে করে অযথা শরীরের বাজে কিছু পদার্থ ছাড়া আর কিছুই ঢোকানো হয় না। সারাদিন বাজে ধরনের ঢেকুরে আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। সাথে কোল্ড ড্রিঙ্কস দেহকে পানিশুন্য করে ফেলে।
৭.ফাস্টফুড জাতীয় খাবার: সেহরিতে খাওয়ার রুচি এমনিতেই সবারই কম থাকে। তাই বলে কখনই ফাস্টফুড জাতীয় খাবার সেহরিতে খাবেন না। এতে করে আপনার গ্যাসের সমস্যা হবে এবং আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে যাবেন। হজমে গড়বর দেখা দিতে পারে
সুত্র: বিডিভিউ২৪.কম
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: তাহলে খাবো কি!
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
বলো জয় বাংলা বলেছেন: অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: তাহলে খাবো কি!
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: এসব খাবার সেহরিতে খেতেও ইচ্ছে করেনা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: বিপদে ফেলে দিলেন দেখছি! খুব সহজে রান্না করা যায় - এমন খাবারই নিশিদ্ধ করে দিলেন। আমি একা মানুষ? কি খেয়ে রোজা রাখি বলুন তো? মাছ তরকারী রান্না করার ঝামেলা তো করতে পারব না!