নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নারী, জগতের সকল অনাসৃষ্টির উৎস...

নবকবি

পৃথিবীর সকল ধ্বংসের মূলে, নারী...

নবকবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার আজন্ম জেমস প্রেমী হয়ে ওঠার গল্প…

০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

১৯৯৮। দিনটি মনে নেই। তখন ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি। স্কুলের পিকনিকে কুষ্টিয়ার রবীন্দ্র কুঠি যাচ্ছি। বাসে হঠাৎ বেজে উঠল মাইক। ‘দুখিনী দুঃখ করো না।’ তখন ভাল লাগেনি ‍গানটা। এর সুর, কথা কিছুই না।

২০০০ সালে ফিলিংসের জেমসকে নিয়ে ‍আমার পাগলামির শুরু। স্রোতের বিপরীতে ‍দাঁড়িয়ে জেমসের গান আর গায়কীর পক্ষে বন্ধুদের সঙ্গে কত তর্ক ‍আর মনোমালিন্য হয়েছে তার হিসেব নেই। এমনকি আমার পরমপ্রিয় সাইকেলের পেছনে নিজের নাম না লিখে জেমস লিখেছিলাম।

২০০১ এ একবার আমার ছোট্ট শহর বাজবাড়ীতে জেমস আসছে শুনে সেকি উম্মাদনা আর ক্ষণগণনা। শেষ পর্যন্ত জেমস আসেননি।

জেমসের দ্বিতীয় বিয়ের খবরে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। তখন থেকে ব্যক্তি জেমস আমার কাছে মূল্যহীন। তবে শিল্পী জেমস আমার কাছে একক এবং অদ্বিতীয়।

এরপর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পেরিয়ে কর্মজীবনে এলেও জেমস এখনো ততোধিক প্রিয়। জাহাঙ্গীরনগরের মীর মশাররফ হোসেন হলে আমার টানা দীর্ঘ করিডরের একজন বাসিন্দাকেও খুঁজে পাওয়া ভার, আমার বেসুরো কন্ঠে সময়-অসময়ে যিনি জেমসের গান শোনেননি। ইদানিংকালে তার তেমন ভালো গান না থাকলেও, ভালোবাসাটা আমার তেমনই আছে।
স্কুল পেরিয়ে ২০০৩ সালে কলেজে ভর্তি হতে ঢাকায় এলাম। এরপর থেকে জেমসের গান গাওয়া বা শোনা হয়নি এমন একটা দিনও আসেনি আমার।

জন্মদিনে জেমসকে অসীম শুভকামনা।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.