![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভীষণ কল্পনাপ্রবণ একজন মানুষ আমি। কল্পলোকের ক্যানভাসে ছবি এঁকে, মনোজগতের সুবিশাল হাইপার স্পেসে নিজের এক মহাবিশ্ব সৃষ্টি করে আমি হয়েছি ঈশ্বর। যখন প্রচন্ড কষ্টে কাঁদতে ইচ্ছে করে, তখন নিজের সৃজিত মহাবিশ্বের অসীম গ্যালাক্সিপুঞ্জ দেখে গর্বিত অনুভব করি। অতঃপর স্বপ্নীল জগতের দিকে তাকিয়ে উচ্চারণ করি দৈব বাণী- "নিশ্চই তোমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান। দুঃখ কিংবা কষ্ট তাকে স্পর্শ করে না।"
রাতের গম্বুজসম রহস্যময় ওই নিকশ কালো আকাশের বিন্দু বিন্দু নক্ষত্রগুলোর পানে তাকিয়ে জীবনে কখনো অবাক হন নি বা বিস্ময় অনুভব করেন নি, আনমনা হয়ে যান নি- এমন লোক সম্ভবতঃ খুঁজে পাওয়া ভার। ছোটবেলাতেই হোক আর বড়বেলাতেই হোক- আমরা সবাই কমবেশি রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে চমৎকৃত হয়েছি, তারা গুনেছি। প্রায় সবারই জানতে ইচ্ছে করেছে, তারারা ঠিক কতখানি দূরে, ওই আকাশটা ঠিক কি রকম, আকাশের কি কোন শেষ আছে? এর উচ্চতাই বা কতখানি? কেউ হয়তো জ্ঞান-বিজ্ঞানের খোঁজ-খবর রাখার সুবাদে শেষ পর্যন্ত প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে পেরেছেন, তবে অনেকেই হয়তো জানতে পারেন নি।
আমাদের অধিকাংশেরই মহাকাশ সংক্রান্ত জ্ঞান সৌরজগত পর্যন্ত। যার কেন্দ্রে সূর্য অবস্থিত আর তার চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে পৃথিবীসহ আটটি গ্রহ। কিন্তু আমাদের এই মহাবিশ্বটা সৌরজগতের চাইতেও বেশি কিছু। বলতে গেলে এই সৌরজগতটি মহাবিশ্বের বিশালত্বের তুলনায় অতিক্ষুদ্র, নগন্য একটি স্থান! আসুন, একটু একটু করে ব্যাপারগুলো সম্পর্কে অবগত হই।
নক্ষত্ররা কত দূরেঃ আমরা হয়তো সবাই জানি, যে অজস্র তারার ঝাঁক রাতের আকাশকে অলংকৃত করে থাকে- এরা প্রত্যেকেই আসলে একেকটা সূর্যের মত! কোন কোন নক্ষত্র সূর্যের চাইতে ছোট, কোন কোনটা অনেক গুণ বিশাল যা আমরা কল্পনাও করতে পারবো না! কিন্তু সৌরজগত থেকে বিস্ময়কর দূরত্বে অবস্থান করায় এদেরকে অতিক্ষুদ্র জোনাকপোকা সদৃশ মনে হয়! এখন মূল প্রশ্নটি হল এই তারাগুলো ঠিক কতখানি দূরে? পৃথিবী থেকে নক্ষত্রদের দূরত্ব বোঝার জন্য আমাদের পৃথিবীর কিলোমিটার/মাইল-এর হিসেব ঝেড়ে ফেলতে হবে! ভুলে যেতে হবে। কারণ কিলোমিটার কিংবা মাইল দিয়ে আপনি এই বিশাল দূরত্বটুকু মেপে ফেলতে পারবেন না! আমাদেরকে সেটি মাপতে হবে আলোকবর্ষ দিয়ে!
মহাবিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল পদার্থটি হলো আলো। আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার। যেহেতু আলো ভরশূন্য সেহেতু কোনকিছুই আলোর চাইতে বেশি গতিতে চলাচল করতে পারে না। চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে মাত্র দেড় সেকেন্ড। আবার সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো পৌছুতে সময় লাগে ৮ মিনিট ১৮ সেকেন্ড! কত দ্রুত! তাই না?
এবার আলোকবর্ষের হিসেবটা জানি। একটি আলোকরশ্মি এক বছরে যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে আলোকবর্ষ বলে। মানে, আলোদ্বারা অতিক্রান্ত বছর! এক আলোকবর্ষকে কিঃমি-এ প্রকাশ করলে সেটি দাঁড়াবে ৯৪৬১০০০০০০০০০০ কিলোমিটার! নিশ্চই অকল্পনীয়! পৃথিবী থেকে সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটির নাম প্রক্সিমা সেনটারাই। এই নক্ষত্রটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৪.২৪ আলোকবর্ষে দূরে অবস্থিত! তারমানে, সবচেয়ে কাছের তারাটি থেকেই পৃথিবীতে আলো পৌঁছুতে লেগে যায় ৪ বছরেরও বেশি সময়। ভাবুন- কয়েকদিন পরেই বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৪ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমরা এখন প্রক্সিমা সেন্টারাই তারাটির যেই দৃশ্য দেখতে পাবো সেটি মূলতঃ রওনা দিয়েছিলো ৪ বছর আগের বিশ্বকাপের সময়ে যেবার স্পেন চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো! ভাবা যায়? তাহলে আকাশের বুকে যে শত-সহস্র নক্ষত্র আমরা দেখতে পাই, বোঝাই যাচ্ছে যে সেগুলো ঠিক কতখানি দূরে অবস্থিত! কোন কোন নক্ষত্র ১০-২০ আলোকবর্ষ দূরে, কোন কোনটি কয়েকশ আলোকবর্ষে ব্যবধানে,
আবার কোনটি অবস্থিত সহস্র থেকে লক্ষাধিক আলোকবর্ষ পেছনে!!!!
গ্যালাক্সিঃ গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ নামটির সাথে হয়তো অনেকেই পরিচিত। গ্যালাক্সি হচ্ছে অসংখ্য নক্ষত্রের একটি সমাবেশ। প্রায় সব নক্ষত্রই কোন না কোন গ্যালাক্সির সদস্য। আমাদের সূর্যটিও তাই! আমরা যে গ্যালাক্সিটিতে অবস্থান করছি, তার নাম হল মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি (Milky way Galaxy)। এই বিশালাকার গ্যালাক্সিতে প্রায় দশ হাজার কোটি থেকে চল্লিশ হাজার কোটি নক্ষত্র বাস করে! প্রায় ১০০ বিলিয়ন থেকে ৪০০ বিলিয়ন!! এই কয়েকশ বিলিয়ন তারাদের মধ্যে আমাদের সূর্য হচ্ছে একটি তারা! এই গ্যালাক্সিটির ব্যস হচ্ছে এক লক্ষ আলোকবর্ষেরও বেশি! তারমানে, মিল্কিওয়ের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে আলো পৌছুতে সময় লাগে এক লক্ষ বছর। সদস্য নক্ষত্ররা গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে ঘিরে আবর্তন করে। ঠিক যেমন চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, পৃথিবী ঘুরছে সূর্যের চারদিকে, তেমনি আমাদের সূর্যসহ পুরো সৌরজগতটিই কিন্তু মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে ঘিরে ঘুরছে। একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে ২৫ কোটি বছর! আমরা মহাবিশ্বে স্থির নই, প্রতিমুহূর্তে অবিরাম গতিতে ছুটে চলছি! এমনিতে পৃথিবী নিজের অক্ষের ওপর ঘুরছে, আমরাও এর সাথে সাথে ঘুরছি। আবার পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। মানে আমরাও! আবার আমাদেরকে নিয়ে সূর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিকে পরিভ্রমন করছে অকল্পনীয় গতিতে। কিন্তু আমরা সেটা বুঝতে পারছি না!
চিত্রঃ গ্যালাক্সি
মহাজাগতিক বুনুনিঃ না, এখানেই শেষ নয়। মহাবিশ্বের কাছে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিটি আহামরি কিছু নয়। আরো আছে অসংখ্য গ্যালাক্সি! ঠিক আমাদের পাশেই আছে মিল্কিওয়ের চাইতেও আরো বড় একটি গ্যালাক্সি যার নাম হচ্ছে অ্যান্ড্রোমিডা (Andromeda)। এটি প্রায় পঁচিশ লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এরকম পঞ্চাশ-ষাটটি গ্যালাক্সি নিয়ে গঠিত হয় একটি লোকাল গ্রুপ (স্থানিক দল)। এবং এই পরিমাপটি ধীরে ধীরে বড় হতে শুরু করে! ঠিক যেভাবে ছোট বেলায় পড়েছিলাম- এতগুলো গ্রাম নিয়ে ইউনিয়ন, এতগুলো ইউনিয়ন নিয়ে একটি থানা, কয়েকটি থানা নিয়ে একটি জেলা, কয়েকটি জেলা নিয়ে বিভাগ, তারপর দেশ! ঠিক সেরকমই। অনেকগুলো ছায়াপথ নিয়ে একটি লোকাল গ্রুপ, অনেকগুলো লোকালগ্রুপ নিয়ে একটি ক্লাস্টার, অনেকগুলো ক্লাস্টার নিয়ে একটি সুপারক্লাস্টার, অনেকগুলো সুপারক্লাস্টার নিয়ে আমাদের এই দৃশ্যমান মহাবিশ্ব।
আমাদের মহাবিশ্বে আনুমানিক দশ হাজার কোটি থেকে বিশ হাজার কোটি গ্যালাক্সি আছে! দশ হাজার কোটি মানে ১-এর পেছনে গুণে গুণে ১৪টি শূন্য!! আমাদের এই দৃশ্যমান মহাবিশ্বের ব্যস হচ্ছে প্রায় ৯,৩০০ কোটি আলোকবর্ষ। মানে দাঁড়ালো, আপনি যদি মহাবিশ্বের একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে একটি আলো ছোড়েন, সেই আলোটি ৯,৩০০ কোটি বছর পরে অন্যপ্রান্তে গিয়ে পৌঁছুবে!!! এটি যেনো মানব মনের সর্বোচ্চ কল্পনাকেও হার মানায়, বোধশক্তির গণ্ডি পেরিয়ে যায়! তাই নয় কি?
দৃশ্যমান মহাবিশ্ব বনাম মহাবিশ্বঃ তবে এতক্ষণ যে মহাবিশ্বের বর্ণনাটি দিলাম সেটি হচ্ছে ‘দৃশ্যমান মহাবিশ্ব (Observable Universe)।‘ মানে, ঠিক এতটুকু আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারি। এই ৯,৩০০ কোটি আলোকবর্ষ পরে ঠিক কি আছে বা আদৌ কিছু আছে কিনা, তা আমরা দেখতে পাই না! কেন দেখতে পাই না, সেটি ব্যাখ্যা করা যায়। আসলে এই দৃশ্যমান অংশটির বাইরে যদি কিছু থেকে থাকে তবে সেখান থেকে আমাদের কাছে এখনো আলো এসে পৌঁছায় নি। মানে, সেই স্থানগুলো এতই দূরে অবস্থিত যে সেখান থেকে আলো রওনা দিয়ে আমাদের পৃথিবী অব্দি পৌঁছুতে লেগে যাবে আরো দীর্ঘ সময়। কিংবা এমনও হতে পারে যে, ওই অকল্পনীয় দূরত্বে অবস্থিত জ্যোতিষ্কদের আমরা কখনোই দেখতে পারবো না, কারণ ওখান থেকে আমাদের কাছে আলো পৌঁছুতে পৌঁছুতে বর্ণালি পালটে যাবে, অস্পষ্ট হতে থাকবে, ফলতঃ অদৃশ্য হয়েই রবে! বলা হয়ে থাকে, মহাবিশ্বের মাত্র দশভাগ আমরা দেখতে পাই, বাকি নব্বই ভাগ আমাদের কাছে অদৃশ্য!
আরেকটি চাঞ্চল্যকর তথ্য জেনে নেই। কোন একটি বস্তু থেকে নিঃসরিত বা প্রতিফলিত আলো যখন আমাদের চোখে আসে, শুধু তখনই আমরা বস্তুটিকে দেখতে পাই। যেমন- আমরা পৃথিবীর সবকিছু দেখতে পাচ্ছি তার কারণ হলো এসব বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে এসেছে বলেই। চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে দেড় সেকেন্ড। তার মানে হলো, আমরা চাঁদের যেই দৃশ্যটি আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখতে পাই সেটি হচ্ছে দেড় সেকেন্ড আগের চাঁদ। দিনের বেলায় যে সূর্যরশ্মি আমাদের ঘরের জানালা দিয়ে প্রবেশ করে, সেটি মূলত রওনা দিয়েছিলো ৮ মিনিট ১৮ সেকেন্ড পূর্বে। তাহলে শত-সহস্র আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত নক্ষত্রের ব্যাপারটি সহজেই অনুমেয়! আমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে যে তারাগুলো দেখতে পাচ্ছি, সেই তারাগুলো শত-সহস্র বছর আগে এরকম ছিলো, বা এভাবে জ্বলছিলো! আমরা রাতের আকাশে যা কিছু দেখতে সবই আসলে অতীত, কোনটিই বর্তমান নয়!
বিস্ময়কর! তাই না?
পরবর্তী পর্বঃ View this link
২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৫২
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: হা হা হা হা।
জ্বী, ঠিকই বলেছেন। আসলেই মাথা ব্যথা করে ফেলবার মত আমাদের এই মহাবিশ্বের বিশালত্ব, কল্পনাতীত এর পরিধি!
২| ২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দৃশ্যমান মহাবিশ্ব নিয়ে আরও লিখুন, নাহিদ শামস্।
শুভ কামনা।
২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
জ্বী, আরো লেখার পরিকল্পনা আছে। দৃশ্যমান মহাবিশ্ব সম্পর্কে আরো গভীরে ঢুকবো বলে আশা করছি। এটি প্রথম পর্ব।
ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা নেবেন।
২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৮
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্ব প্রকাশিত হয়েছে।
পড়বার আমন্ত্রণ রইলো।
৩| ২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকাশ ভঙ্গিতে মজা লাগল। জানা বিসয়েও আবার পড়িয়েছেন
আসলেই কি বিশঅল এই মহা শূণ্য!!!!!!!!!!!!
তবে আপনি যদি আপনার
২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু।
লেখাটি আসলে সাধারণ পাঠকদের জন্য বা beginner-দের জন্য। সেইজন্যই চেষ্টা করেছি, সহজ-সরল ভাষায় লিখতে।
আপনি কি আরো কিছু বলতে চেয়েছেন? শেষ কথাটি অসম্পূর্ণ মনে হল। হয়তো কোন একটি সমস্যার কারণে মন্তব্যটি সম্পূর্ণ করতে পারেন নি।
যাই হোক, শুভকামনা রইলো।
৪| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই বিষয়টা ভিন্ন আঙ্গিকে চলে যায়।
বলতে চাইছিলাম- আপনি যদি স্বরুপ জানেন, তখন মহাবিশ্ব দেখবেন মুঠোয়
নজরুল খানিকটা বলে গেছেন গানে কবিতায়- শুধু কবিকল্প নয়, সৃস্টিতত্বের গূঢ় রহস্যে যদি ডুব দেন-ভিন্ন আরেক দারুন সত্য জগতের সন্ধান পাবেন!!
সেখানে নজরুলের ভাষায়
তারকা রবি-শশী খেলনা তোমার
হে উদাসী,
পড়িয়া আছে রাঙা পায়ের কাছে রাশি রাশি..
নিত্য তুমি হে উদার
সূকে দু:খে অবিকার
ভাঙ্গিছ গড়িছ নিতি নিরজনে...
আনমনে প্রভু, আনমনে।।
২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০৯
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: দারুন বলেছেন!!!
২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্ব প্রকাশিত হয়েছে।
পড়বার আমন্ত্রণ রইলো।
৫| ২৮ শে মে, ২০১৪ রাত ২:০২
ইলি বিডি বলেছেন: মাথা অউলায়া গেচেগা।
২৮ শে মে, ২০১৪ রাত ২:২১
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: জ্বী, আসলে মাথা আউলিয়ে দেবার মতই এই মহাবিশ্ব!
৬| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ২:১৮
জলমেঘ বলেছেন: পড়ছি
৩০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: ধন্যবাদ জলমেঘ...
৭| ৩০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
আছিফুর রহমান বলেছেন: মাথা ঘুরাইতাছে পোস্টে প্লাস
৩০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: ধন্যবাদ আছিফুর রহমান ভাই।
মহাবিশ্বটা আসলেই অকল্পনীয় পরিমাণ বিশাল। মাথা ঘুরানোর মতই।
৮| ৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
জলমেঘ বলেছেন: খুবই সুন্দর আর সহজ করে লিখেছেন। ভালো লাগলো।
৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
নাহিদ শামস্ ইমু বলেছেন: ধন্যবাদ জলমেঘ ভাই।
জ্বী, আসলে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো খুব সহজভাবে সাধারণ পাঠকদের জন্য বুঝিয়ে লেখাটাই আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো।
ভালো থাকবেন...
৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৭
ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনি বলেছেন যে আমাদের এই দৃশ্যমান মহাবিশ্বের ব্যস হচ্ছে প্রায় ৯,৩০০ কোটি আলোকবর্ষ।
কিন্ত আমি এতদিন জানতাম এটি প্রায় ৩০ বিলিওন আলোকবর্ষ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০২
মাইরালা বলেছেন: কি অবস্থা!!!!!!!!
এত বড় কেন? মাথা ব্যাথা করে যে