![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসী টনি ব্লেয়ার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে অত্যন্ত লজ্জাহীনভাবে হামলা চালিয়ে বলেছে, ‘মৌলিকভাবে উগ্রপন্থী’ এই ধর্ম ব্রিটেনের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে।’ (নাউযুবিল্লাহ)
সন্ত্রাসী ব্লেয়ার আরো বলেছে, ইসলামের ভেতরেই ধর্ম ও রাজনীতির মধ্যে এক মৌলিক যুদ্ধ চলছে, আর আমাদের সমাজের ভবিষ্যত নিরাপত্তার ওপর এই যুদ্ধের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
সন্ত্রাসী ব্লেয়ার বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে সিরিয়ার ওপর হামলা চালানোর উদ্যোগের বিরোধিতার জন্য বিরোধী দলীয় নেতা ব্রিটিশ লেবার পার্টির প্রধান মিলিব্যান্ডের তীব্র সমালোচনা করেছে।
সন্ত্রাসী ব্লেয়ার বলেছে, ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ জোট সরকারের ওই উদ্যোগের বিরোধিতার ফলে সিরিয়া মুসলিমদের শক্তিশালী উৎসে পরিণত হতে পারে।
ব্রিটেনের সংসদ সিরিয়ায় হামলার ওই উদ্যোগ রুখে দেয়ায় ব্লেয়ার হতাশ ও দুঃখিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।
অপরদিকে খবরে প্রকাশ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছে, সিরিয়ায় সম্ভাব্য মার্কিন হামলার খরচ বহন করবে সউদী আরবের নেতৃত্বাধীন সুনির্দিষ্ট কিছু আরব দেশ। খবরে এটাও এসেছে সৌদি সরকারের গোয়েন্দা মন্ত্রীই বিদ্রোহীদেরকে রাসায়নিক অস্ত্রসহ যুদ্বের বিভিন্ন জিনিস সংগ্রহ করে দিয়েছে। বারবার সন্ত্রাসী আল কায়েদার পক্ষ নিয়ে সিরিয়াতে হামলা করতে বলছে সৌদি সরকার।
এখন কথা হচ্ছে সন্ত্রাসী ব্লেয়ার খ্রিস্টান, অন্যদিকে সেীদি সরকার নিজেকে দাবি করছে মুসলমান বলে। তাহলে সিরিয়ার সরকারসহ জনগন কি অমুসলিম? উত্তরে সবাই বলবে না, তারা মুসলিম। আর যদি সিরিয়া মুসলিম দেশ হয়ে থাকে, তবে সৌদির দাবিদার মুসলিম সরকার যুদ্বের মূল দামামা বাজানোকারী কেন? কেনইবা ইহুদী ও খ্রিস্টানদেরকে বারবার হামলা করতে বলছে সিরিয়ায়? সিরিয়া যদি প্রকৃত অপরাধ করে থাকে তাহলে সেীদি তো পারতো বিশ্বের সমস্ত মুসলিম দেশের সাথে আলোচনা করে সিরিয়ার একটা ব্যবস্থা করা। কিন্তু সেটা না করে খোদ সন্ত্রাসী আল কায়েদার পক্ষ নিয়ে ইসলাম উনার চির শত্রু ইহুদী-খ্রিস্টানদেরকে অর্থায়ন করছে কেন?
মূলত সৌদির ইতিহাস বলে বর্তমানে যারা সরকার প্রধান আছে, তারা সবাই ইহুদী। যার কারনে সৌদি সরকার ইসলামবিরোধী সমস্ত কাজ করে যাচ্ছে দেদারসে। মহিলাদের সাথে গান বাজনা,মদ নিয়ে ফুর্তি এগুলো তাদের দৈনন্দিন ব্যাপার। তারা ইসলাম সম্মত পোশাকও পড়ে না, এমনকি তারা সুন্নতি দাড়িও রাখে না।
আপনারা একটা বিষয় খেয়াল করবেন যে , সেীদি সরকার কখনও মুসলিম দেশ গুলোতে সহযোগিতা এবং তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে না। অপরদিকে ইহুদী-খ্রিস্টানদের সাথে তার মা-বাবার সম্পর্কের মত।
এই ইহুদী সৌদি সরকার ফিলিস্তিান সামান্য কিছু মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ইহুদী ইজরায়েলের কাছে বিক্রি করে রেখেছে। যার জন্য ফিলিস্তীনে যুগ যুগ ধরে মুসলিম শহীদ হয়ে আসছে। বর্তমান মিশরে যে গোলমাল সৃষ্টি সেটারও অর্থায়ন করেছে সৌদি ইহুদী সরকার।
ইরাক, আফগানিস্থান, লিবিয়ায় হামলার সহযোগিতাকারী সৌদির ইহুদী সরকার। এককথায় গোটা মুসলিম বিশ্বে মুসলিমদেরকে শহীদ করার জন্য গোয়েন্দা, অস্ত্র ও অর্থ বিলাচ্ছে সৌদির ইহুদী সরকার।
যারা সৌদির ইহুদী সরকারকে মুসলমান বলে দাবি করবে, তারা নিহাতেই অন্ধ ও মূর্খ এবং মুসলমানদের চরম শত্রু। সৌদির ইহুদী সরকার যেমন নামে মাত্র মুসলিম সেজে অভিনয় করছে অপরদিকে মুসলিম ও ইসলামের চরম বিদ্বেষী কাজ করছে, ঠিক সৌদির ইহুদী সরকারকে মুসলমান দাবিদাররাও একইভাবে সাধারন মুসলমানদের সাথে গাদ্দারী করছে। এদের সবারই মূলোৎপাটন হওয়া এখন জরুরী। ইনশাআল্লাহ অতিশিগ্রই এরা সবাই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। মরার পাখা গাজিয়েছে তাই একটু বেশি লাফাচ্ছে মাত্র।
©somewhere in net ltd.