নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তিতুমীর

”সব রাজাকারদের বিচার চাই”

কিলার অফ রাজাকার

আমি একা

কিলার অফ রাজাকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম সামনে এলেই ধর্ম যার যার বুলি কিন্তু পূজার সময় সার্বজনীন উৎসব: অপবিত্র মুশরিক প্রীতি আর কত?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

আমাদের বাংলাদেশে একটা চুশীল সমাজ আর একটা কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক সমাজ আছে, যারা কিনা মানুষের সব ভাল বিষয়ে নাকি কথা বলে। তাদের স্লোগানে কথিত মানবতার কথা থাকে। কিন্তু বাস্তবে সোনার বাংলার মানুষ এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো থেকে কি পেয়েছে? কি দিয়েছে বাংলার শান্তিপ্রিয় মানুষগুলোকে?

আপনারা বেশি না একটু চোখ-কান-নাক খোলা রাখলেই দেখতে পাবেন এদের সৃষ্টির নিকৃষ্ট চেহারা। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো মানবতার জয়গানের আড়ালে দেশে দেশে অশান্তি আর মুসলমানকে হেয় করার জন্য তৈরি হয়েছে।

আপনারা আরও গভীরভাবে খেয়াল করবেন এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের জন্য প্রয়োজনে চোখের পানি শেষ করে ফেলে। কোনও মুসলিম দেশে যদি ব্যাক্তিগত গোলমালের জন্য কোনও হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের একজন মাত্র ব্যাক্তিও মারা যায় তখন ইন্টারনেটে ঝড় তোলে তাদের পক্ষে। বড় বড় কথায় মানুষকে চরমভাবে ধোকা দেয়। মনে হয় বিশ্বের সমস্ত হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীরাকে মেরে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশে রামুর ঘটনা হাজারো উদাহরনের একটি মাত্র উদাহরন। পকেট উজাড় করে তাদের জায়গাগুলাকে ঠিকই মেরামত করে দিল।

মূলত এটা তাদের পরিকল্পিত ঘটনা ছিল। একদিকে বাংলাদেশকে খাটো করো অন্যদিকে সেখানের পরিবেশ ভাল করাই উদ্দেশ্য ছিল। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো এখানে ঠিকই সাকসেস হয়েছে।

কিন্তু তখনি সেই রামুর পাশেই চলছিল রামুর স্বজাতিদের দ্বারাই গন মুসলিম নিধন। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোর তখন মানবতা গর্তে ঢুকে গেছেছিল। একটা এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো কেউ প্রতিবাদ করেনি। করবে কেন? তারা তো বিশেষভাবে মুসলমানদের বিরোধীতা করার জন্যই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক সেজেছে।

এখন আবার এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো বিভিন্ন সোস্যাল পেজে এবং ব্লগে নতুন বুলি ঝাড়ছে: ইসলাম উনার কোনও বিষয় সংশ্লিষ্ট থাকলে বলে, ধর্ম যার যার বাংলাদেশ সবার। কিন্তু পরক্ষনেই হিন্দুদের পুজা আসলে সুর পাল্টে যায়। তখন এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো বলতে থাকে পুজা সার্বজনীন উৎসব। এই কাফিরের পা চাটা গোলাম নামধারী মুসলমান চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক এখন ধর্ম যার যার বুলি কোথায় গেল?



একটা বিষয় কি আমাদের বাংলাদেশে যত সংগঠন এবং সংস্থা বা এনজিও তৈরি হয়েছে সব গুলোর একটাই উদ্দেশ্য আর সেটা হচ্ছে মুসলিম নির্যাতন, মুসলিম বিরোধীতা। অপরদিকে হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের পা চেটে পরিস্কার করার জন্যই তাদের তৈরি।

আবসুস হলেও সত্য য়ে আমরা যারা মুসলমান তারাই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোকে চিনিনা। কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্রশ্রয় দিচ্ছি। তাদের মুনাফিক্বীর জালে আটকিয়ে ফেলছি নিজেকে।

কিন্তু এখন আগের থেকে মানুষ ধোকা বিষয়ে চোখ খুলতে শিখেছে। আশাকরি শিগ্রই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোকে মুসলমানের গোলাম বানাতে কষ্ট হবে না।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: আপনাকে একটা ভাল পরামর্শ দেই। সকাল বেলা দাত ব্রাশ করার পরে ব্রাশে আরো কিছু পেস্ট লাগায় নিজের বুকের মাঝখানে ঘষবেন, এতে আপনার মনের মধ্যে যত হিংসা বিদ্বেষ আছে সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে। আপনার পুরো ব্লগ ঘুরে আপনাকে মানসিক ভাবে উন্মাদ ছাড়া আর কিছু মনে হচ্ছে না।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

কিলার অফ রাজাকার বলেছেন: সঠিক কথাই আতে ঘাঁ লাগবেই..

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

ইমরান হক সজীব বলেছেন: একটাই পরামর্শ দিবো বেশী করে ভালো মানবিক বোধ সম্পন্ন বই পত্র পড়ুন ।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

ডিজিটাল ভাই বলেছেন: বর্তমান প্রগতিশীল মুসলমানদের কাছে ইহা বড়ই তিতা কথা !! বর্তমানের প্রগতিশীল মুসলমানেরা এখন অনেক স্বাধীন । তারা স্বাধীনতায় যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাসী । এদের ভাব দেখলে মনে হয় স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাই এদের যথেষ্ট উদারতায় বিশ্বাসী এবং স্বাধীনতা কাকে বলে তা শিখিয়েছেন । আর আপনি এসব ধর্মব্যবসায়ী ছাগুর মত কথা বলে খোদার শিক্ষার পরিপন্থী কাজ করেছেন !!! এজন্য উনাদের কাছে আপনার অনেক তালিম নেওয়ার প্রয়োজন আছে, আপনার কাছে উনাদের এরকম কুশিক্ষার প্রয়োজন নেই !!

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

খাটাস বলেছেন: একটা কথা জানেন, যে কোন একটা ঘটনা নিয়ে বাঙালি শুধু ভাবে কি হচ্ছে, কিন্তু কেন হচ্ছে ও কিভাবে হচ্ছে- এটা ভাবে না। যখন কেন ও কিভাবে হচ্ছে- এই দুটো প্রশ্ন বাদ দিয়ে কি হচ্ছে - প্রস্নে জোড় দেয়া হয়, তখন আপনার মত বিদ্বেষী মনভাবাপন্ন লোকের সৃষ্টি হয়, যারা না দেশের না ইসলামের- তারা শুধু নিজের- ভাবে তারা ছাড়া কাণ্ডারি আর কেও নেই। আপনি যে পোস্ট দিয়েছেন, তা এক ধরনের ধর্মীয় উস্কানি মুলক।

আপনার প্রথম প্রশ্ন যদি হয়, কি হচ্ছে? তা আপনার পোস্টের সাথেই সহমত জানাব। ইসলাম এর ওপর আঘাত গুলো কে গুরুত্ত কম দিয়ে, মাইনরিটির ওপর আঘাত কে বেশি গুরুত্ত দেয়া হয়। যদি ও সর্বজনীন মানে সব আঘাতের সমান প্রতিবাদ হউয়া উচিত।

কেন হচ্ছে?
ঐ চুচিল বলেন আর মানবিক সংস্থা বলেন, তাদের কাজ কি তারা নিজের কাজ কাম বাদ দিয়ে ফ্রি তে করে? পুজিবাদি গোষ্ঠীর মুখের বুলি তারা আওরায়। পুজিবাদি মানেই পাশ্চাত্য- তা বোঝার মত জ্ঞান নিশ্চয় আপনার আছে। আর যার খায়, তার ই দেখান পথে চলবে - এটাই স্বাভাবিক। আর যার কাছে অর্থ, তার হাতেই প্রচারনা, তাই ভুল বুঝালে ও জন্ মত তাদের দিকে যায়।

কিভাবে হচ্ছে?
নিজ স্বার্থে যখন কোন গোষ্ঠী ধর্ম বা মানবিক নানা অনুভুতি কে ব্যাবহার করে, তখন আপনার মত কিছু মানুষ যথেষ্ট কৌসুলি না হয়ে উদ্ভত কথা দিয়ে প্রতিবাদ করে। এতে ঐ সব পুজিবাদিদের ই সুবিধা হয়, কারন তারা আপনার মত মানুষ কে দেখিয়ে প্রচারনা চালায়- সাম্প্রদিয়ক ও ধর্মান্ধ বলে।

অন্যায় কে এক দিনে শেষ করা যায় না। কারন দীর্ঘ সময়ের সিস্তেমের কারনে অন্যায়কারীদের নিয়ন্ত্রন কারিদের পাল্লা অনেক ভারি। যদি আমরা নিজেরা ই সেই অন্যায় নিয়ন্ত্রন কারিদের জ্বালানি, আমারা ভুল করি বলেই তারা শক্তি সালি হয়।
তাই বলে অন্যায় এর প্রতিবাদ করা যাবে না, তা না।
আমাদের ইসলাম এ বলা আছে, অন্যায় দখলে হাত দিয়ে বাধা দিতে হবে, না পারলে মুখ দিয়ে, তা ও না পারলে অন্যায়ের প্রতি ঘৃণা রাখতে হবে।
যেহেতু মুখ দিয়ে প্রতিবাদ কে ই আমাদের বেছে নিতে হচ্ছে প্রথমত। তাহলে মুখ বেবহারে কৌসুলি ও যৌক্তিক হন। নিজের মুখ যেন অন্যায়ের প্রমটার না হয়,সে ব্যাপারে খেয়াল করা উচিত।

মুক্তি যুদ্ধ বলেন, আর ইসলামের যুদ্ধই বলেন, তা শুধু আবেগ দিয়ে বিজয় আসে নি।
ধৈর্য আর কৌশল দিয়ে এসেছে বিজয়।
নবীজি তো ইসলামের নানা জুদ্ধে পারতেন একবারে যুদ্ধ শেষ করে দিতে, তিনি করেন নি। এমনকি যত টা সম্ভব যুদ্ধ এড়ানো যায় সে চেষ্টা করেছেন। তার পর যুদ্ধ অনিবার্য হলে ধৈর্য, ও রণ কৌশল নিয়েই যুদ্ধ করেছেন আল্লাহ এর ওপর ভরসা রেখে।
ইসলামের কথা বললে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানবের আদর্শকে বর্জন করে খুব বেশি সাফল্য আসবে না।

আমি আপনাকে বেক্তিগত ভাবে কষ্ট দেয়ার জন্য বলি নি। নিজের দৃষ্টি ভঙ্গি তুলে ধরেছি। আমি সাধারণ একজন মানুষ, কোন জ্ঞানের আধার নই, আপনি ও নন। মানুষ মাত্রই ভুল হয়। সব কিছুই ঠাণ্ডা মাথায় ভাবা উচিত ভাই। গরম মাথা কোন সুফল নিয়ে আসে না।
আপনার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
শুভ কামনা।

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

নাজ_সাদাত বলেছেন: বিষয় হল দূবৃত্বের ছলনার অভাব হয় না। মুসলিম বিদ্বেষের এই চেহারা সর্বত্র।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.