![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খবরে প্রকাশ ভারতের উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরে দাঙ্গা অব্যাহত আছে। রাজ্যের আরো জেলাতেও দাঙ্গা ছড়িয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে, কিন্তু মুসলমানরা বলছে তারা কোন সেনাবাহিনীকে পায়নি।
রাজ্যের এই দাঙ্গায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭ হয়েছে। তবে স্থানীয়রা বলছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরো অনেক বেশি। অনেকে নিখোঁজ রয়েছে। হাসপাতালগুলোতে বহু আহত মুসলমানকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
হাদীছ শরীফে ঘোষিত হয়েছে, “ মুসলিম সব ভাই ভাই”। কিন্তু ইসলামের কথিত বুলি আওড়ানোকারী জাকির নায়েক কি আসলে মুসলমানদের ভাই? কখনোও সে মুসলমানদের ভাই হতে পারে না। ভারতে যখন মুসলিম ভাইদেরকে বিনা কারনে সন্ত্রাসী সরকারের মদদে মৌলবাদী হিন্দুরা গননিধন করছে, তখন জাকির নায়েক অন্ধ হয়ে থাকে। তার চোখে এগুলো নিউজ চোখে পড়ে না। মুসলমানের পক্ষ থেকে কোন প্রতিবাদও করেনা্। তার নাকি অনেক শিষ্য কিন্তু কোথায় তারা? তাদেরকে নিয়ে জাকির নায়েক কি সরকারকে চাপ দিতে পারে না? পারে। কিন্তু কখনও দিবে না। সে মুসলমান ছূরতে ইহুদীদের দালাল। তার প্রচারিত পিস টিভিও ইহুদীদের। সে কখনও একজন ইসলামী ব্যাক্তি ছিলনা। সৌদি ইহুদী সরকারের হাক্বিক্বত যেমন মানুষ এখন বুজতে পেরেছে, জানতে পেরেছে ঠিক জাকির নায়েক যে ভন্ড সেটাও মানুষ হাড়েহাড়ে টের পাবে। জাকির নায়েক কখনও ইসলাম প্রচার করেনি। যা করে পুরোটা বিভ্রান্তিকর। ইসলামের বিরোধীতায় মূলত তার লক্ষ্য।
অপরদিকে বাংলাদেশে মুসলমান মুসলমানে ফিৎনা তৈরিকারী কখিত হেফাযতীদের গুরু দেওবন্দীরাও বোবা শয়তানের ভূমিকায় লিপ্ত রয়েছে। তারাও চুপ। যেন পুরো বোবা হয়ে গেছে। মুসলিম ভাই ভাই এটা আর তাদের কাছে মূখ্য নয়। কিন্তু রাজাকারদের ঠিকই এই ধর্মব্যবসায়ীরা প্রশ্রয় দেয়।
একটা কথা বলতে গেলে এই নামধারী ইসলামী সব ব্যাক্তিত্বরা সবাই একই। অলী আল্লাহ বিদ্বেষীর কারনে আজ এদের সবার এই নিকৃষ্ট পরিণতি।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
তারিন রহমান বলেছেন: নাজ_সাদাত বলেছেন: দেওবন্দীরা মূলত কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণে থাকা একটা সংগঠন। নিখাদ মুসলিম এরা নয়।
সহমত ...
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
নাজ_সাদাত বলেছেন: দেওবন্দীরা মূলত কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণে থাকা একটা সংগঠন। নিখাদ মুসলিম এরা নয়। জাকির নায়েকের তেমন প্রভাব এ দেশে নাই। ফলে এরা মুসলিমদের জান, মাল, আব্ব্রু রক্ষার আন্দোলনে নেই। এখন ও পর্যন্ত মুজাফফরপুরের দাঙ্গায় নিহতের সংখ্যা ৭৯০ জন যার মধ্যে মুসলিম হল ৭৮৫ জন ( সেনা ও পুলিস মেরেছে ৩১০জনকে, হিন্দুরা খুন করেছে ৪৭৫ জনকে) । হিন্দু হল ৫ জন (৩ জন মারা গেছে পুলিশের গুলিতে, ২ জন মারা গেছে সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে) গৃহহীন ৪০,০০০ জন। নিখোঁজ ১০০০ জন। এদের ত্রান দিতে যে সব সংগঠন কাজ করছে এটা তাদের হিসাব। যদিও বেশীর ভাগ জায়গায় ত্রান দিতে বাধা দিচ্ছে সেনাবাহিনী। ফলে সার্বিক হিসাব এখন ও পাওয়া যায়নি। যে সব হিন্দু মারা গেছে সরকার তাদের কে মোটা অঙ্কের টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিয়েছে। মুসলিমদের পাঠানো সামান্য ত্রান পর্যন্ত যেখানে পৌঁছানো যাচ্ছে না সেখানে কোন ক্ষতিপূরণের আশা তাঁরা করেন না বলেই জানাচ্ছেন ইসারত আনসার নামে এক দাঙ্গা পীড়িত মানুষ। আর আমরা দেশবাসীরা দেখলাম আর একটা রাষ্ট্র স্পনসরড দাঙ্গা। প্রণব যতদিন রাষ্ট্রপতি থাকবে ততদিন সেনাবাহিনী নিরপেক্ষ থাকবে এটা অবশ্য মুসলিম সমাজ আশাও করেনা।