![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলমানরা আজকাল ইবাদত করতে চাই দায়সারা। যদি কোনও রকমে সিজদা দিতে পারে তাহলেই নামাজ শেষ। কবুল করার মালিক তো আল্লাহ পাক এই যুক্তি দিয়ে ইসলামী তর্জ-ত্বরিকা মূল্যহীন মনে করে থাকে।
কিন্তু এভাবে যে নামাজ হবে না, তা মূর্খ জামাত-শিবির, হেফাযতী ও তাবলিগী মার্কা লোকগুলো বুঝতে চাই না।
ঠিক হজ্জের মাসয়ালা-মাসায়েল এবং শর্ত গুলো না মেনেই এই ধর্মব্যবসায়ী গংরা মানুষকে দেদারসে হারামের সাথে হজ্জ করাচ্ছে। কিন্তু হারামের সাথে সংশ্লিষ্ট থেকে হ্জ্জ যে মাকবুল হবে না তা তারা মানুষকে কখনও বলে না। আর বলবেই বা কেন? তারা কিছু লোক নিয়ে যেতে পারলেই তো কিছু খুদ-কুড়া টাকা ইনকাম করতে পারবে।
আমরা কম-বেশি প্রত্যেকেই জানি যে হাদিছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ”কুরবানী যার উপর ওয়াজিব হয়েছে সে যদি কুরবানী না করে তাহলে সে যেন ঈদগাহে না যায়”। অর্থাৎ ওয়াজিব কুরবানী যে ব্যাক্তি না দিবে তার ওয়াজিব ঈদের নামাজও হবে না।
যদি এটাই হয়ে থাকে তাহলে একটা ফরয আমল হজ্জ করতে যেয়ে যদি আরেকটা ফরয আমল পর্দাকে ত্বরক বা অস্বীকার করা হয় তাহলে কিভাবে হ্জ আদায় হবে?
শুধু কি তাই? একটি হজ্জ করতে (অর্থাৎ একটি কবিরা গুনাহ থেকে বাঁচতে) যেয়ে যদি হাজার হাজার হারাম কাজ ও কবিরা গুনাহমূলক ছবি তুলতে হয় তাহলে কোন দলীলের বলে হজ্জ মাকবুল হবে?
মূলত এ অবস্থায় হজ্জে যাওয়া যাবে কিন্তু কখনও হজ্জ আল্লাহ পাক কবুল করবেন না। আসলে ধর্মব্যবসায়ীরা ইসলামকে এমন ভাবে এখন ফোকাশ করছে যে মদের আগে ইসলাম যুক্ত হলেই সেটা মধু হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ্।
সুতরাং মুসলিমবিশ্বকে বুঝতে হবে যে বেপর্দা ও ছবি তুলে কখনই হজ্জ কবুল হবে না। তাই পর্দা এবং ছবিবিহীন হজ্জ করার ব্যবস্থার জন্য সরকারকে চাপ দিতে হবে।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: মুসলমানরা আজকাল ইবাদত করতে চাই দায়সারা।........
কিন্তু এভাবে যে নামাজ হবে না, তা মূর্খ জামাত-শিবির, হেফাযতী ও তাবলিগী মার্কা লোকগুলো বুঝতে চাই না।...
== একবারে সবাইকে একই মানদন্ডে মেপে ফেললেন। কেউ কি সহি শুদ্ধ ভাবে এবাদ বন্দেগি করার চেষ্টা করেনা।
আপনি করেন?
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মদন বলেছেন: ১. আপনি বাংলাদেশের নাগরিক নন।
২. আপনি শিক্ষিত নন।
দুটির যে কোনো একটিও যদি হতে হয় তাহলে আপনাকে ছবি তুলতে হয়েছে।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হজ্ব যাত্রীরা তাদের পাসপোর্টের ছবিতে মুখঢাকা নেকাব ব্যাবহার করতে পারেনা। হজ চলাকালিন সময় নারী-পুরুষ উভয়েরই মুখমণ্ডল অনাবৃত রেখে বোর্খা ছাড়াই হজ করতে হয়। সুতরাং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালনের ক্ষেত্রেই নেকাববিহীন ড্রেসকোড ব্যবহার করতে হয় মুসলিমদের।
ইসলামের আগমনের অনেক পুর্ব থেকেই আরব মহিলাদের মরুভুমিতে চলার সময় মুখঢাকার প্রচলন ছিল, তবে সেটা ধর্মিয় বিধানের অংশ হিসেবে ছিল না, ছিল বালুঝড়, লু হাওয়া বা তীব্র রোদ থেকে বাচার জন্যই।
আরবের তীব্র রোদ থেকে বাচতে সুধু মেয়েরা না, ছেলেরাও মাথার তালু আপাদমস্তক কাপড় দিয়ে ঢাকতো।
Click This Link
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
বকলম একজন বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম আপনি হজ্জ্ব কবুলের টেন্ডারে পেয়েছেন, পরে বুঝলাম অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
দি সুফি বলেছেন: রাজারবাগী কাবিল
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
চারশবিশ বলেছেন: ভাই
আপনি কি এসএসসি, এইচএসসি বা অন্যান্ন পরীক্ষার ফরম ফিলাপ করছেন
আপনার কি ন্যাশনাল আইডি কার্ড আছে
যদি হা হয়, তাহলে পোষ্ট মুছে ফেলুন