নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাভিলা

নাভিলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন নাস্তিকের মনে প্রশ্ন জাগল।

১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

একজন নাস্তিকের মনে প্রশ্ন জাগল,
কুরআন কি সত্যিই ঐশ্বরীক কোন গ্রন্থ,
নাকি মোহাম্মদের (সাঃ) মনগড়া কিছু?
সে রাত-দিন গবেষনায় লেগে গেল।
প্রথমে সে পৃথিবীর বিখ্যাত গ্রন্থ সমূহ
সংগ্রহ করলো এবং অধ্যয়ন শেষ করলো।
সে একটি বিষয় লক্ষ করলো-
প্রত্যেকটি গ্রন্থের শুরুতেই লেখকের নাম রয়েছে।
সর্বশেষে হাতে নিল মহাগ্রন্থ আল-কুরআন।
কুরআন হাতে নিয়েই সে লেখকের নাম খুঁজল।
এপিঠ ঐপিঠ উল্টিয়ে কোন নামই খুঁজে পেলনা।
শুরুতে তার ধারনা ছিল গ্রন্থটি মোহাম্মদের রচিত,
তাই বইটির উপরে নিশ্চয়ই তাঁর নাম থাকবে।
কিন্তু না, তার ধারনা ভূল প্রমাণিত হতে লাগল।
এরপর পবিত্র কুরআন খুলেই সে
প্রথম যে লেখাটি দেখতে পেল তা হল-
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম”
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
এ আয়াতটির অর্থ বুঝার পর সে অবাক হলো
এখানেও মোহাম্মদের নাম নেই, আছে আল্লাহর নাম।
তার মানে যিনি আল্লাহ, তিনিই এই বাক্যটির রচয়িতা।
তিনি নিজের প্রশংসাও নিজে করেছেন।
পৃথিবীর কোন বিখ্যাত লেখকের এই সাহস হয়নি,
যে তিনি এভাবে নিজের প্রশংসা নিজে করেছেন কোথাও।
এরপর পাঠ করলেন-
“আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন”
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।
এই আয়াতটির অর্থ বুঝার পর তার মনে প্রশ্ন দাড়াল,
সাধারনত মানুষ যখন পৃথিবীর কারো প্রশংসা করে,
তখন কেবল পৃথিবীর গন্ডি নিয়েই চিন্তা করে।
এছাড়া এই জগতটির বাহিরে আরো সৃষ্টি জগৎ রয়েছে
এই ধারনাও নিশ্চয় কোন মানুষের থাকার কথা নয়!
তাহলে, নিশ্চয়ই এই বাক্যটির রচয়িতা একমাত্র তিনিই,
যিনি সত্যিই অগনিত সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।
পরে সেই নাস্তিক ভাই ইসলাম গ্রহন করে মুসলিম হয়েছেন।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কোথায় পেলেন এই গল্প খানা?
এই গল্প কি আপনার জানা সত্য গঠনা, নাকী কোন লেখকের রচিত।

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৩

নাভিলা বলেছেন: ঘটনা অবশ্যই সত্য, তবে সংক্ষেপ করে লিখেছি।
বুঝেনইতো কুরআন খুলেই প্রথম বিস্ময়!!
পবিত্র কুরআনে সর্বমোট ৬৬৬৬টি আয়াত রয়েছে।
বাকী ৬৬৬৪টি আয়াতে আরো কত কি বিস্ময় আছে তা ভাবুন!

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

ডা: শরীফুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হেদায়েত দেন। আর যাদের মনে সিল মোহর মেরে দেন তারা উদ্ভ্রান্তদের মত।

১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

নাভিলা বলেছেন: যে বুঝে তারজন্য ইশারাই কাফি।
সত্যিই বলেছেন, অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

দুর্লভ মশিউর বলেছেন: বানালেন নাকি??
কোন নাস্তিকের মন তো এভাবে
চেন্জ হয়না।।।

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০২

নাভিলা বলেছেন: হয়, ইউটিউবে সার্চ করুন, এরকম হাজারো ঘটনা ঘটছে।
আমি তারমধ্যে একটি তুলে ধরলাম মাত্র!
আর আমি যা বলেছি তা আপনি মিলিয়ে দেখুন, বিন্দুমাত্র ভূল বলেছি কিনা?
সাধারনত যে কোন লেখকই তার রচনার ক্রেডিট নিতে চায়।
মোহাম্মাদ সাঃ যদি নিজে এর রচয়ীতা হতেন অবশ্যই ক্রেডিট নিতে চাইতেন এবং
নিজের নামটি উপরে থাকত।

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২৬

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বাহ্!
ভালো লাগলো।

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

নাভিলা বলেছেন: কষ্টকরে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

Sourav149 বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।
আসলেই বাস্তব সত্যকে তুলে দরার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.