নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাঈফা চৌধুরী অনামিকা

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা)

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) › বিস্তারিত পোস্টঃ

(ডিপ্রেশন) বিষণ্ণতা ১০১ :: অন্দরমহল পর্ব

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৬





এই ধারাবাহিক লেখাটি হল নন-ফিকশন জনরার। এ'কারণেই '১০১' লেবেল এঁটে স্থূল রসিকতার প্রয়াস। এই লেখা স্রেফ স্বগতোক্তি, অনলাইন ডায়েরী। ছোটবেলায় স্কুলপড়ুয়াদের দেখতাম কেমন শরীর দুলিয়ে দুলিয়ে পড়া মুখস্থ করতে; তারই ছায়ায় এই সরব স্বগতোক্তির আঁকিবুঁকি। ভাগ্যচক্রে যদি এই স্বগতোক্তি কোন বিষণ্ণ প্রাণের আরোগ্যে প্রচ্ছন্নভাবে ভূমিকা রাখে, তো মন্দ কী!



সুদীর্ঘ রজনী অতন্দ্র কাটাবার পর স্থির করলাম যে, 'বিষণ্ণতা' নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখবো, কীভাবে এই ভয়ঙ্কর অসুখ থেকে নিষ্কৃতি সম্ভব।

এভাবে মাস পেরিয়ে বছর গড়িয়ে গেল, দেখা গেল, লেখা শুরুই হয়না -- লেখিকা নিজেই বিষণ্ণ জড়ভরত। ডিপ্রেশানে যারা ভোগেন, তাঁদের প্রথম আর প্রধান সমস্যাই হল মোটিভেশনের অভাব। দেখা গেল, দিন গড়িয়ে যায়, ডাক্তারের কাছে আর যাওয়াই হয়ে ওঠেনা। কাজেই চিকিৎসা শুরুই হয় না কখনো।



আমাদের সংষ্কৃতিতে আরো ভয়াবহ সমস্যা হল, 'বিষণ্ণতা রোগ' কে 'ঈমানের অভাব' কিংবা কল্পনাপ্রসূত মনে করা। একটা সময় ছিলো, যখন ওলাদেবী (ওলাবিবি), মনসা দেবী, শীতলা দেবী'র রোষানলে পড়লে কলেরা ও বসন্তের প্রকোপ হয় বলে বদ্ধমূল ধারণা ছিলো ভারতীয় উপমহাদেশে। ধীরে ধীরে কলেরা আর বসন্তের টীকা'র উদ্ভাবন হল, টীকা সহজলভ্য হল। "বিষণ্ণতা", ইংরেজীতে যাকে বলছি "ডিপ্রেশন" - এই অসুখেরও সলিড বায়োলজিক্যল রুট আছে। পশ্চিমা বিশ্বে এই তথ্য সুবিদিত এবং সর্বজনগৃহীত হলেও, আমাদের সংষ্কৃতিতে খানিক সন্দিহান দৃষ্টি এর উপর নিবদ্ধ। আমার তথ্য-উপাত্ত সবই অস্ট্রেলিয়া-নির্ভর, আমার নীড় ওখানেই যে!



* প্রতি পাঁচজনে একজন জীবনের কোন না কোন সময়ে বিষণ্ণতা রোগে আক্রান্ত হয়। এই রোগের তীব্রতা এবং সময়কাল রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেদে বদলায়।

* প্রতি বিশজনে একজন (ক্রনিক) "ডিপ্রেসিভ ডিসঅর্ডার"-এর স্বীকার হয়।

* বিষণ্ণতা রোগের জেনেটিক ফ্যাক্টর আছে। জেনেটিক সূত্রে কেউ কেউ বিষণ্ণতাপ্রবণ হয়ে থাকেন।

* শরীরে হরমোনাল ইমব্যালেন্সের কারণে বিষণ্ণতা রোগ দেখা দিতে পারে।

* সঠিক চিকিৎসায় বিষণ্ণতা রোগ থেকে পূর্ণ নিরাময় সম্ভব।

* জীবনে নানা প্রতিকূলতায় মনে বেদনা, সংশয়, যাতনা দানা বাঁধতেই পারে। "বিষণ্ণতা রোগ" আর "বিষণ্ণতা" এক এবং অভিন্ন নয়। চিকিৎসা শাস্ত্রে এটাকে তখনই *রোগ* হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, যখন এর স্থায়ীত্বকাল হয় মিনিমাম একটানা দু'সপ্তাহ। দু'সপ্তাহ যাবৎ একনাগাড়ে বিষন্ন থাকলে - কোন কাজে আনন্দ, উদ্দীপনা না থাকলে; দৈনন্দিন কাজকর্ম করাটাও কষ্টকর মনে হলে; যে সব কাজ শখের বশে করা, সেগুলোও বিরক্তিকর মনে হলে, চিকিৎসা শাস্ত্র মতে তবেই কেউ "বিষণ্ণতা রোগে" আক্রান্ত বলে বিবেচিত হবেন।



আমার সরব স্বগতোক্তিতে তথ্য-উপাত্তের রেফারেন্সের তালিকা দেবার পরিশ্রমে যাচ্ছি না। তথ্য-বিস্ফোরণের যুগে রেফারেন্স মিলবে আঙুলের ডগার এক গুঁতোতেই!



বরঞ্চ অন্দরমহলের কিসসা শোনাই। বুঝতে পারছিলাম আমি ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছি। ডাক্তারের কাছে যাওয়া খুব প্রয়োজন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়াতে তো বিনা অ্যাপয়েন্টমেন্টে কোন লেনদেন নাই। তার অর্থ দাঁড়ালো, টেলিফোন করে প্রথমে ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। কিন্তু বাসার বাইরে যে-কারো সাথে কথা বলতেই অসহ্য লাগতো তখন! বাসার স্বজন যখন আমার হয়ে টেলিফোনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট জোগাড় করে রাখলেন, তাতেও খুব একটা লাভ হল না। ঘুম ভেঙে তখন চোখ মেলতে অসহ্য লাগে, বিছানা থেকে নামতে গেলে ঘেমে-নেয়ে উঠি, এরপর আবার হাত-মুখ ধোয়া, জামা-কাপড় বদলানো! পায়ে জুতো কিংবা স্যান্ডেল গলিয়ে সিঁড়ি ভাঙা! তারপর ট্যাক্সির খোঁজ করা! এত কিছু করার মানসিক শক্তি থাকলে তো আর ডাক্তারের কাছে যাবার দরকারই পড়তো না - এমনিতেই দিব্যি থাকতাম! এটাই হল বিষণ্ণতা নামক অসুখের ভয়াবহ চক্র। এভাবেই গড়াতে থাকলো প্রহর, গড়াতে গড়াতে বছর আসে, বছর যায়।



তারপর সিডনীতে একটা অভিনব আঙ্গিক চালু হল বিষণ্ণতা রোগের চিকিৎসায়। অনলাইন হেল্প ডেস্ক। সিডনীর Macquarie ইউনিভার্সিটির প্রফেসর নিক তিতভ এবং ডঃ ব্লেইক ডিয়ারের পরিচালনায় বিষণ্ণতা রোগের নিরাময়ের লক্ষ্যে ই-ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠা। আমি সেই বিটা টেস্টিং সাগ্রহে অংশগ্রহণ করলাম।

আমার দ্বারা ঘরের বাইরে যাওয়া সম্ভব ছিলো না। নিঃশ্বাস নেওয়াতেই সমস্ত মানসিক শক্তি খরচ হয়ে যেত। অনলাইন বিটা টেস্টিংয়ের গিনিপিগ হবার সুযোগ আমি লুফে নিলাম। আমার ধারাবাহিক লেখায় বিষণ্ণতা থেকে বাঁচবার মূলমন্ত্রগুলো ঐ অনলাইন শিক্ষাসফর থেকেই সংগৃহীত হবে, আঁকিবুঁকির প্রলেপ একান্তই আমার।



ধারাবাহিকে যা থাকছে -



* প্রতি পর্বে বিষণ্ণতার সাথে লড়বার জন্য জীবনযাপনের অভিনব কৌশল সংক্রান্ত আলোচনা,

* 'এসো নিজে করি' গাইডলাইন,

* 'জীবন থেকে নেওয়া' - বাস্তবে-ঘটা গপ্পো

* সাপ্লিমেন্টারী নোটস।





শরীর ও মন সুস্থ থাকলে ফের দেখা হবে আগামী সপ্তাহে, ইনশাল্লাহ!



==

উৎসর্গপত্র:: অনুজপ্রতিম (শুধু বয়সের বিবেচনায়) ও বন্ধু, সুহৃদ, সুলেখক ফারুক আব্দুল্লাহ, যিনি বিষণ্ণতার দিনগুলিতে গভীর মমতায় পাশে থেকে সাহস যুগিয়েছেন।

==

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এখন সুস্থ আছেন জেনে ভাল লাগল| লিখুন| এই রোগ সম্পর্কে প্রায় জানিনা কিছুই

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ!

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২০

নিলু বলেছেন: ভালো লাগলো , লিখে যান

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৩

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, নিলু! ভাল থাকা হোক!

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: [সহব্লগার জাফরুল মবীনের মন্তব্য অ্যাকসিডেন্টালি "রিভিয়্যু" তে আটকে গেছে। উনার মন্তব্য কাট-অ্যান্ড-পেইস্ট করে দিলাম নিচে।]
===
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪০
জাফরুল মবীন বলেছেন:

"মানসিক বিষয়গুলোতে যেহেতু আমার আগ্রহ প্রবল এবং আমি যেহেতু মানসিক রোগ নিয়ে লেখালেখি করে থাকি তাই আপনার বিষন্নতা নিয়ে অনলাইন ডায়েরী পড়ার তীব্র আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। আন্তরিক শুভকামনা জানবেন বোন।"

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা! মন ভাল করে দেওয়া মন্তব্য! খুব অনুপ্রাণিত হলাম!

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব শুনি আজকাল এ ব্যাপারে, কেউ কেউ মেডিকেশন ও করছেন জানি। জেহেতু ব্যাপারটাই একেবারেই অজ্ঞ আমি। আশা করছি আপনার অনলাইন ডায়রি কিছুটা হলেও জ্ঞ্যান বাড়াবে।

শুভ কামনা :)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপনাকে! শুভকামনা অফুরান!

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

ফারুক আব্দুল্লাহ্‌ বলেছেন: প্রাঞ্জল লিখেছেন।
আমার প্রায় অর্ধযুগের ব্যারাম, এখানে ওখানে বহু গিয়েছি, আমার বেলায় কাউন্সিলরদের সহযোগিতা তেমন কাজে আসে নাই, বরং একধরনের গা ছেড়ে দেয়া ব্যাপার আসছিল (আমার বিষণ্ণতার রুট মনে হয় এর জন্য দায়ী খানিক, কারন তেমন কোন এনভায়রনমেন্টাল কজ ছিল না, বায়োকেমিক্যাল কি? কে জানে! সেরোটনিন, ডোপামিন ইত্যাদির বাইরে আজকাল ভাবতে ইচ্ছা করে- মানুষের ফ্রি উইলে আস্থা এসেছে আজকাল)।

ডিপ্রেশন ইটসেলফ একধরনের এডিকশন লাগে আমার কাছে, শামুকের খোল, কন্ডিশনড রিফ্লেক্সে নিজেকে সহজে গুটিয়ে নেবার শেষ আশ্রয়-
এই লেখাটা চালিয়ে না গেলে পরে, আপনি আমারে খুব নিরাশ করবেন কিন্তু!
অনেক অনেক শুভকামনা!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অয়ন! প্রিয় ভাইয়ার পদচারণায় এই লেখার পরিপূর্ণতা প্রাপ্তি! অ্যাডিকশন, না কি অবসেশন? যে কোন অবসেশনের শিকড় গাঁধা চিন্তাতে। অবসেশনের নির্ধারক কী? কোন পার্টিক্যুলার বিষয় নিয়ে চিন্তায় নিমজ্জনের ফ্রিকোয়েন্সী, ডেপথ আর ব্যাপ্তিকাল? হুম, এ নিয়ে আমি মন্তব্য করতে পারছি না, আমার জ্ঞান খুব সীমিত। ফ্রী উইল! যত দিন যাচ্ছে, ততই 'বিধির লিখন' (পড়ুন জেনেটিক কোড) -এর প্রতি আমার ঈমান দৃঢ়তর হচ্ছে। আসলে 'বিষণ্ণতা'র সাথে বায়োলজিক্যল মার্কারগুলোর যে সম্পৃক্ততা, এ নিয়ে আজ অবধি মেথডিক্যল স্টাডি সেভাবে করাই হয়নি - মাত্র শুরু হয়েছে এ নিয়ে গবেষণা। আমি অন্য (অস্ট্রেলিয়ার বাইরে) একটা রেফারেন্স দেই: "Diminishing activity of central dopamine produces lethargy, despondency and depression." [Panksepp J. Affective neuroscience: The foundations of human and animal emotions. New York: Oxford University Press, 1998] 'ফ্রী উইল' (পড়ুন নন-জেনেটিক ফ্যাকটর) এর বিষয়ে আমার মজার একটা অবযার্ভেইশন আছে।
নিউরোফীডব্যাক টেকনিক সংক্রান্ত। সহজ ভাষায়, কয আর ইফেক্ট কে বিপরীতমুখী, মানে রিভার্স করে ফেলা।
কাজেই, বিধির লিখন, যায় গো যায় খন্ডন! :)
ফ্রী উইলের হোক জয়!! মন্তব্য আর দীর্ঘায়িত না করি, এই বিষয় আমার জ্ঞান যথার্থই শ্যালো। ভাল থাকা হোক অনন্ত।।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: চালিয়ে যান নাঈফা।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: সাথে থাকবার জন্য অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা, হাসান! মিতিন আর রুহিনের জন্য অনেক অনেক আদর!

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

এস কাজী বলেছেন: এই সিরিজ টা আমার দরকার। বেডলি নিড। প্লিজ লিখে যাবেন। ধন্যবাদ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১০

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা, প্রিয় ভাইয়া। আমার লেখা আপনার কিংবা আপনার প্রিয়জনের সামান্যতম কাজে এলে আমার শ্রম সার্থক মনে করবো। আকাশছোঁয়া প্রার্থনা রইলো। মনের মেঘ কেটে যাক দ্রুত।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি আপনার লেখার সাথে পূর্ব পরিচিত ছিলাম না।কিন্তু আপনার এই পোস্টটি পড়েই বুঝতে পেরেছি আপনার মধ্যে মৌলিক বিষয়ে লেখার অফুরন্ত প্রাণশক্তি,দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।নিজ জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লেখা আর্টিকেল সবসময়ই ‘তথ্য সম্পদ’ হিসাবে বিবেচিত।আর রোগ বালাইয়ের ক্ষেত্রে সেটাতো সাক্ষাৎ শিক্ষা ও গবেষণার উপাদান।বলা হয়ে থাকে চিকিৎসা মহাবিশ্বের কেন্দ্রে রয়েছে রোগী যাকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে পুরো ‘চিকিৎসা মহাবিশ্ব’।সুতরাং বিষন্নতা নিয়ে আপনার নিজ অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে সেটা থেকে সমাজের অনেককেই উপকৃত হবে।আমি নিজেও অনেককিছু শিখতে পারব বলে আশা করি।আশায় থাকলাম....

অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন বোন। :)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: প্রিয় জাফরুল মবীন ভাই, আপনার মন্তব্য অশ্রুসজল নয়নে পড়লাম। এত চমৎকার মন্তব্য পাবার পর না লিখে উপায় কী! আমার কাছে ব্লগভ্রমণের সবচাইতে বড় প্রাপ্তি হল, অসংখ্য ব্লগারদের ভীড়ে মহানুভব কিছু ব্যক্তিবর্গের সাথে মিথষ্ক্রিয়ার দুর্লভ সুযোগ। আপনি তাঁদের মধ্যে অন্যতম! আকাশছোঁয়া শুভকামনা আপনাকে এবং আপনার সকল প্রিয়জনদের জন্য! খুব, খুব ভাল থাকুন!

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সাথে আছি। চলুক।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১১

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অনুপ্রাণিতবোধ করছি! অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা!

১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

নবাব চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্য রইলো শুভ কামনা,আপনি চালিয়ে যান আপনার লিখা।অনেকেই উপকৃত হবে এতে করে।শুভ কামনায় থাকলাম।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৯

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.