নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
প্রতি বছর লঞ্চ/ফেরি/নৌকা ডুবিতে দেশে কত প্রান যায় কিন্তু এখন পযন্ত আইন করে সব নৌযানে লাইফ জ্যাকেট পরা বাধ্যতা মুলক করা হলো না....আসুন সবাই নৌযানে যাত্রীদের লাইফ জ্যাকেট পরা বাধ্যতামুলক করার সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাই..
গতপরশুর পদ্মায় লঞ্চডুবীর ফলে ৭০ জন ডুবে মারা এদের পরনে লাইফ জ্যাকেট থাকলে এভাবে মারা যেতে হতো না...
উন্নত বিশ্বের সব দেশেই নৌযানে যাত্রীদের নিরাপত্তা সবার প্রথমে দেখা যায়.... ঝুকি হিসেবে অনেক সময়ে যাত্রীদের সব সময়েই লাইফ জ্যাকেট পরে থাকতে হয়...
সহজ একটা আইন করা দরকার....
* যারা লঞ্চে পারা পার হবে তাদের অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পরতে হবে ( সবার পরা বাধ্যতামুলক... না পরলে জরিমানার ব্যবস্তা থাকবে.)
* লঞ্চমালিক প্রতি যাত্রির জন্য একটি লাইফ জ্যাকেট দিতে বাধ্য থাকবে...
* যাত্রী যাত্রা শেষে লাইফ জ্যাকেট ফেরত দেবেন... ( চুরি ঠ্যাকানো সমস্যা হবেনা,,,)
লাইফজ্যাকেটের জন্য যাত্রীদের কাছ থেকেই টাকা আদায় করা যাবে... যদি যাত্রী প্রতি ২টা ভাড়া বাড়িয়ে দেয় তবে বাসের ভাড়া বাড়াবেনা... কিন্তু লঞ্চ মালিক লাইফজ্যাকেটের জন্য খরচা তুলে ফেলবে....
* পল্টনেই লঞ্চে উঠার আগে একটি করে লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হবে, (প্রথমে অনেক বীর বাঙ্গালী বলবে সাতার জানি তাই পড়তে চাইবেনা... কিন্তু লঞ্চের কতি`পক্ষ বুঝিয়ে বললে কয়েক মাসের মধ্যেই সবাই পরতে শুরু করবে.... )
লাইফ জ্যাকেট বাজারে অবশ্যই কিনতে পাওয়া যায়.... দাম.. ৫/৬ শতটাকা থেকে শুরু
টাইপ ১ গুলি বানানো সহজ এবংঐ গুলির দাম ৩/৪ শত টাকার মধ্যেই হবে..( আমি অনলাইনে দেখেছি)
এই রকমের লাইফ জ্যকেট বানানো খুবই সহজ... আমাদের দেশেই উতপাদন হবে যদি সরকার আইন করে বাধ্যতামুলক করে দেয়...
polyvinyal chloride foam or polyethylene foam দিয়ে আমাদের দেশেও বানানো সম্ভব...
লাইফ জ্যাকেট খুবই দরকারী...
how Life jacket works
পানির বোতল+নেট দিয়ে বানানো লাইফ জ্যাকেট
for Baby>>
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
নতুন বলেছেন: হুম নিরাপত্তার ব্যাপারে খেয়াল শুরু করলেই এই সব বিষয় ঠিক হবে...
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আমাদের নিজেদের সচেতন হতে হবে।
গুরুত্বপুর্ন পোষ্ট।
এই বিষয়ে সবাইকে সচেতন ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করার লক্ষ্যে পোষ্টটি স্টিকি করার অনুরোধ রইল সামু কর্তৃপক্ষের প্রতি।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
নতুন বলেছেন: সবাই সবর হলেই সরকারের টনক নড়বে....
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
এহসান সাবির বলেছেন: ১০০% একমত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩২
নতুন বলেছেন: সবাইকে সচেতন করুন... সবাই এই ব্যাপারে আলোচনা শুরু করলে সরকারও নিয়ম করবে...
ফেসবুকে সবাইকে সেয়ার করুন এই সম্পকে..
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
এম এম করিম বলেছেন: সহমত
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
নতুন বলেছেন: সবাই আওয়াজ তুলুন... সামনেই ব`ষাকাল আসছে... আবার লঞ্চডুবি...কান্না...
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সহমত
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩০
নতুন বলেছেন: সবাইকে সচেতন করুন... সবাই এই ব্যাপারে আলোচনা শুরু করলে সরকারও নিয়ম করবে...
ফেসবুকে সবাইকে সেয়ার করুন এই সম্পকে..
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে লঞ্চে যাত্রী সংখ্যা থাকে ধারনক্ষমতার উর্ধ্বে। এতো মানুষের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট বরাদ্দ করা সম্ভব না। একটা লাইফ জ্যাকেটের জন্য পাঁচজন হলে কাড়াকাড়ি করতে করতে লঞ্চ ডুবে যাবে। আর শুধু লাইফ জ্যাকেটই নয় গুরুত্বপূর্ণ রুটে লঞ্চের সংখ্যা বাড়াতে হবে যাতে যাত্রীর চাপ কমে। প্রতিটি লঞ্চে ধারনক্ষমতার বেশি একটি যাত্রীও যেন উঠতে না পারে। এটা নিশ্চিত করা গেলে লঞ্চডুবির ঘটনা কমে যাবে, লঞ্চ যাত্রাও অনেক নিরাপদ হবে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০০
নতুন বলেছেন: পাটুরিয়া যে পরিমান লঞ্চ আছে তাতে অবশ্যই নিয়ম করে ধারনক্ষমতার উপরে যাত্রীপরিবনে বাধ্য করা সম্ভব...
কিন্তু অতিরিক্ত মুনাফার আসায় লঞ্চ মালিকরা এক লঞ্চে বেশি যাত্রি পরিবহন করে থাকে...
সমস্যা হইলো আমাদের দূনিতি/ভন্ডামী...
দেখবেন নিয়ম আছে কিন্তু যারা দায়ীত্বে আছে তারা নিয়মিত ঘুষ খাচ্ছে ...
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৬
এনামুল রেজা বলেছেন: ঐক্যমত জানাচ্ছি। সরকার থেকে ব্যাবস্থা নিতে হবে। সচেতন হতে হবে জনসাধারণকেও।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
নতুন বলেছেন: সবাই এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করা দরকার
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৪
জাফরুল মবীন বলেছেন: খুবই জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পোস্ট লিখেছেন।
পূর্ণ সহমত জানাচ্ছি এবং এসব বিষয় বাস্তবায়নে সংলিষ্ট সকলের সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকবেন।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
নতুন বলেছেন: এই বিষয়ে সবাই কথা বলা শুরু হলেই সরকারের নজরে পরবে... আশা করি সবাই সচেতন হবে...
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪৩
দিশেহারা আমি বলেছেন: সহমত
লঞ্চে যাত্রী সংখ্যার ধারনক্ষমতা নিয়ন্ত্রন করা,মানুষের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট বরাদ্দ করার পাশাপাশি মুখোমুখি সংঘর্ষ এড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়াটা ও জরুরী।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২
নতুন বলেছেন: লঞ্চ ফেরী চলে ব্রিটিস আমলের টেকনোলজি দিয়া.... দেখার কেউই নাই...
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
সহমত।
এই বিষয়ে সবাইকে সচেতন ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করার লক্ষ্যে পোষ্টটি স্টিকি করার অনুরোধ রইল সামু কর্তৃপক্ষের প্রতি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
নতুন বলেছেন: হুম স্টিকি করলে সবার নজরে আসবে...
১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: লন্চ মালিকদের জায়গা মত বাঁশ না দিলে শালারা কিনবে না
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
নতুন বলেছেন: কেউই বেশি টাকা পয়সা খরচা করতে চাইবেনা...
তাই সরকারের তরফ থেকেই নিয়ম করতে হবে...
১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: সহমত
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫৫
নতুন বলেছেন: আসলেই জীবন খুবই সস্তা আমাদের দেশে.... জনগনের কাছে...
এর জন্য পয়সা খরচা করে লাইফ জ্যাকেট কেনার দরকার আছে কিনা সন্দেহ হচ্ছে এখন...
১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৫৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: তাই বলছিলাম । এখানে সবচেয়ে সস্তা মানুষ !
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
নতুন বলেছেন: যেইভাবে প্রেটল বোমা..ক্রসফায়ারে আর ব্লগার হত্যা হয় প্রতিদিন... তাতে তো মানুষের জীবন সস্তাই ভাই..
১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মটামুটি কিছুটা সমাধান
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
নতুন বলেছেন: লাসের সংখ্যা অনেক কমবে...
সবচেয়ে বেশি দরকার আমাদের নিজেদের সচেতনতা....
নিজের নিরাপত্তার নিজে না দেখলে অন্য কেউই দেখবে না...
১৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: কি যে সমাধান
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৮
নতুন বলেছেন: সচেতনতাই সমাধান...
লাইফজ্যাকেট থাকলে যারা সাতার জানেননা তারাও পানিতে লাফিয়ে নেমে বাচতে পারবেন...
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
তিক্তভাষী বলেছেন: লঞ্চেও ধারণক্ষমতার সমান সীটের বন্দোবস্ত করতে হবে। এতে সহজেই বোঝা যাবে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই অতিরিক্ত যাত্রী।