নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিউজটুয়েণ্টি

I am a cute.

নিউজটুয়েণ্টি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েটি ছিল একরাশ শান্তির পরশ',

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৩

'এটা কারও জীবনের গল্প।হয়তো বা এই গল্পের চরিত্র আমি নিজেই বা আমার বন্ধুদের মাঝেই কেউ,তবে এটি সত্য গল্প এটা আমি জানি। একটা ছেলে ফেসবুকে টুকটাক লেখালেখি করে স্বপ্ন তার সবাইকে একটু আনন্দ দেয়া সবার ভালো বন্ধু হওয়া।তার সেই লেখা অনেকের ভালো লাগে।একদিন তার লেখা পড়ে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে বন্ধুত্ব করে একটি কিশোরী মেয়ে।তারপর তাদের বন্ধুত্ব দিন দিন যেন একটু গভীরতার রূপ নেয়। তবে তাতে মেয়ের প্রশ্রয় ছিল বলেই ছেলেটাও স্বপ্ন দেখে, হয়তো বন্ধুত্তের চেয়ে বেশি কিছু তাদের মাঝে গড়ে উঠছিলো একটু একটু করে।তারা মাঝে মাঝেই মোবাইল ফোনে কথাও বলে যাচ্ছিলো। ছেলেটার খুব ইচ্ছে ছিল মেয়েটার সাথে প্রথম দেখা করবে ঢাকার হাতিরঝিলে।কারণ ছেলেটি থাকতো প্রবাসে তাই তার হাতিরঝিল কখনও দেখা হয়নি।এদিকে মেয়েটিও বলে সে ও সে জায়গায় আগে কোনদিন যায়নি।তারা ওয়াদা করেছিলো যে দুজন দুজনকে ছাড়া হাতিরঝিল দেখবে না আগে। যাই হোক মেয়েটিও ছেলেটির সাথে দেখা করার জন্য সব সময় উৎসাহী থাকতো,তার মাঝে এমন একটা ভাব ছেলেটা দেখেছিলো যে সে মনে করে হয়তো বাংলাদেশে পা রাখার পর পরই মেয়েটার সাথে দেখা হবে।আর কিছু না হোক শুধু মাত্র খুব ভালো বন্ধু হিসেবে মেয়েটিকে পেতেও ছেলেটার অনেক ভালো লাগতো।কারণ সে ব্যাক্তি জীবনে খুবই বিষণ্ণ একজন মানুষ ছিল,তার সেই জীবনে সেই মেয়েটি ছিল যেন একরাশ শান্তির পরশ।তারপর একদিন সেই মেয়েটি হঠাৎ করেই তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো।ফেসবুকে আসে না কল রিসিভ করেনা।কি আশ্চর্য!ছেলেটা ভাবে মেয়েটা এমন করছে কেন!!আবার সে বাধ্য হয়ে ডুব দিলো সেই আগের তার বিষণ্ণ জীবনে। এমন সময় একদিন সেই ছেলেটি দেশে ফিরে এলো।দেশে এসে সে প্রথমেই মেয়েটিকে কল করলো কিন্তু কল ধরলো অপরিচিত একজন মহিলা।ছেলেটি ভাবল হয়তো সে মেয়ের মা তাই সে আর কিছুই বলতে পারলোনা কিন্তু একটা মেসেজ দিয়ে দিলো সেই নাম্বারে যে সে দেশে ফিরেছে।তারপরও কোন খোঁজ পেলোনা সেই মেয়ের।সে আর হাতিরঝিলে গেলোনা অপেক্ষা করলো সেই মানুষটার জন্য যে তাকে কথা দিয়েছে নিয়ে যাবে সেখানে।অনেকবার বিভিন্ন কাজে আশে-পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় জায়গাটা দেখতো সে আর মনে মনে একটা দীর্ঘশ্বাস গোপন করতো তবুও সে যেতনা সেখানে তাহলে যে মেয়েটাকে দেয়া তার ওয়াদা ভঙ্গ হয়ে যাবে।যাই হোক মেয়েটি হঠাৎ একদিন ফেবুতে চলে এসে ছেলেটার খবর জানতে চাইলো,ছেলে অবাক কিন্তু একটু খুশী মনে সে এসেছে তবে ভুলেনি আমায়!!ছেলেটা তার নতুন মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে দিলো মেয়েটাকে।আবার কথা হল অনেকদিন পর মেয়েটি জানালো তার মোবাইলটা আসলে মিসিং হয়ে গেছে আর ফেসবুকেও আসেনি সে।ছেলেটি কথায় কথায় তাকে মনে করিয়ে দিলো সেই ওয়াদার কথা।মেয়ে তখন হেসে হেসে বলল যে সেখানে অলরেডি ঘুরে এসেছে।আর সে ছেলেটির সাথে দেখা করতে চায়না।কিন্তু দূর থেকে শুধুই বন্ধুত্ব রেখে যেতে চায়।ছেলেটি বুঝতে পারে এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে কাউকে বিশ্বাস করাই সবচেয়ে বড় বোকামি।তার নিজের একটু সঙ্গ পাওয়ার জন্য যেখানে অপেক্ষা করে দেশ-বিদেশে তার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী,কিন্তু সে যার জন্য অপেক্ষা করেছে সে আজ এটা কি বলছে!! তবে কি সেই গানটাই সত্য যে মনরে মনরে তুই বড় বোকা,নিজের বুঝ বুঝলি নারে খাইয়া গেলি ধোঁকা! আজ সেই মেয়ের জন্মদিন ছিল সে তার বন্ধুদের নিয়ে অনেক মজা করেছে সারাদিন সেই ছেলেকে জানিয়েছেও তার প্ল্যান,কিন্তু একবারও বলেনি এমন শুভদিনে তুমিও চলে আসো সব গ্লানি মুছে যাক মন থেকে।
সে বলুক না বলুক ছেলেটি গতকালও মেয়েটিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে আর তার জন্য সংগ্রহ করে রেখেছে চমৎকার একটা উপহার বলাতো যায়না জীবন যদি কোনদিন তাদেরকে হাতিরঝিলে মুখোমুখি করে ফেলে,সেদিনও সে তার শুভাকাঙ্ক্ষী থাকবে যেমন আগে ছিল। (গল্পের ছেলে ক্যারেক্টার এবং মেয়ে ক্যারেক্টার দুজনেই এখানে উপস্থিত কিন্তু আমি পরোয়া করিনা সত্য বলতে কিসের ভয়! 'এটা কারও জীবনের গল্প।হয়তো বা এই গল্পের চরিত্র আমি নিজেই বা আমার বন্ধুদের মাঝেই কেউ,তবে এটি সত্য গল্প এটা আমি জানি। একটা ছেলে ফেসবুকে টুকটাক লেখালেখি করে স্বপ্ন তার সবাইকে একটু আনন্দ দেয়া সবার ভালো বন্ধু হওয়া।তার সেই লেখা অনেকের ভালো লাগে।একদিন তার লেখা পড়ে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে বন্ধুত্ব করে একটি কিশোরী মেয়ে।তারপর তাদের বন্ধুত্ব দিন দিন যেন একটু গভীরতার রূপ নেয়। তবে তাতে মেয়ের প্রশ্রয় ছিল বলেই ছেলেটাও স্বপ্ন দেখে, হয়তো বন্ধুত্তের চেয়ে বেশি কিছু তাদের মাঝে গড়ে উঠছিলো একটু একটু করে।তারা মাঝে মাঝেই মোবাইল ফোনে কথাও বলে যাচ্ছিলো। ছেলেটার খুব ইচ্ছে ছিল মেয়েটার সাথে প্রথম দেখা করবে ঢাকার হাতিরঝিলে।কারণ ছেলেটি থাকতো প্রবাসে তাই তার হাতিরঝিল কখনও দেখা হয়নি।এদিকে মেয়েটিও বলে সে ও সে জায়গায় আগে কোনদিন যায়নি।তারা ওয়াদা করেছিলো যে দুজন দুজনকে ছাড়া হাতিরঝিল দেখবে না আগে। যাই হোক মেয়েটিও ছেলেটির সাথে দেখা করার জন্য সব সময় উৎসাহী থাকতো,তার মাঝে এমন একটা ভাব ছেলেটা দেখেছিলো যে সে মনে করে হয়তো বাংলাদেশে পা রাখার পর পরই মেয়েটার সাথে দেখা হবে।আর কিছু না হোক শুধু মাত্র খুব ভালো বন্ধু হিসেবে মেয়েটিকে পেতেও ছেলেটার অনেক ভালো লাগতো।কারণ সে ব্যাক্তি জীবনে খুবই বিষণ্ণ একজন মানুষ ছিল,তার সেই জীবনে সেই মেয়েটি ছিল যেন একরাশ শান্তির পরশ।তারপর একদিন সেই মেয়েটি হঠাৎ করেই তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো।ফেসবুকে আসে না কল রিসিভ করেনা।কি আশ্চর্য!ছেলেটা ভাবে মেয়েটা এমন করছে কেন!!আবার সে বাধ্য হয়ে ডুব দিলো সেই আগের তার বিষণ্ণ জীবনে। এমন সময় একদিন সেই ছেলেটি দেশে ফিরে এলো।দেশে এসে সে প্রথমেই মেয়েটিকে কল করলো কিন্তু কল ধরলো অপরিচিত একজন মহিলা।ছেলেটি ভাবল হয়তো সে মেয়ের মা তাই সে আর কিছুই বলতে পারলোনা কিন্তু একটা মেসেজ দিয়ে দিলো সেই নাম্বারে যে সে দেশে ফিরেছে। তারপরও কোন খোঁজ পেলোনা সেই মেয়ের।সে আর হাতিরঝিলে গেলোনা অপেক্ষা করলো সেই মানুষটার জন্য যে তাকে কথা দিয়েছে নিয়ে যাবে সেখানে।অনেকবার বিভিন্ন কাজে আশে-পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় জায়গাটা দেখতো সে আর মনে মনে একটা দীর্ঘশ্বাস গোপন করতো তবুও সে যেতনা সেখানে তাহলে যে মেয়েটাকে দেয়া তার ওয়াদা ভঙ্গ হয়ে যাবে। যাই হোক মেয়েটি হঠাৎ একদিন ফেবুতে চলে এসে ছেলেটার খবর জানতে চাইলো,ছেলে অবাক কিন্তু একটু খুশী মনে সে এসেছে তবে ভুলেনি আমায়!!ছেলেটা তার নতুন মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে দিলো মেয়েটাকে।আবার কথা হল অনেকদিন পর মেয়েটি জানালো তার মোবাইলটা আসলে মিসিং হয়ে গেছে আর ফেসবুকেও আসেনি সে। ছেলেটি কথায় কথায় তাকে মনে করিয়ে দিলো সেই ওয়াদার কথা।মেয়ে তখন হেসে হেসে বলল যে সেখানে অলরেডি ঘুরে এসেছে।আর সে ছেলেটির সাথে দেখা করতে চায়না।কিন্তু দূর থেকে শুধুই বন্ধুত্ব রেখে যেতে চায়।ছেলেটি বুঝতে পারে এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে কাউকে বিশ্বাস করাই সবচেয়ে বড় বোকামি।তার নিজের একটু সঙ্গ পাওয়ার জন্য যেখানে অপেক্ষা করে দেশ-বিদেশে তার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী,কিন্তু সে যার জন্য অপেক্ষা করেছে সে আজ এটা কি বলছে!!!তবে কি সেই গানটাই সত্য যে মনরে মনরে তুই বড় বোকা,নিজের বুঝ বুঝলি নারে খাইয়া গেলি ধোঁকা! আজ সেই মেয়ের জন্মদিন ছিল সে তার বন্ধুদের নিয়ে অনেক মজা করেছে সারাদিন সেই ছেলেকে জানিয়েছেও তার প্ল্যান,কিন্তু একবারও বলেনি এমন শুভদিনে তুমিও চলে আসো সব গ্লানি মুছে যাক মন থেকে।
সে বলুক না বলুক ছেলেটি গতকালও মেয়েটিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে আর তার জন্য সংগ্রহ করে রেখেছে চমৎকার একটা উপহার বলাতো যায়না জীবন যদি কোনদিন তাদেরকে হাতিরঝিলে মুখোমুখি করে ফেলে,সেদিনও সে তার শুভাকাঙ্ক্ষী থাকবে যেমন আগে ছিল।(গল্পের ছেলে ক্যারেক্টার এবং মেয়ে ক্যারেক্টার দুজনেই এখানে উপস্থিত কিন্তু আমি পরোয়া করিনা সত্য বলতে কিসের ভয়!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.