![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোলাগে ভ্রমন করতে। প্রকৃতির সাথে মিশে গিয়ে ছবির ফ্রেমে নিজেকে আবদ্ধ করতে। অবসর কাটে সাহিত্যের আঙিনায় পদচারনা করে। ব্যস্তময় যান্ত্রিক জীবনের মাঝেও চেষ্টা করি নিজের অব্যক্ত কথামালা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে।
সবুজ বন-বনানী আর অনুপম স্থাপত্যশৈলীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য়ের নান্দনিক ও নৈসর্গিক পরিবেশে ঘেরা বাংলার প্রাচীন রাজধানী সোনারগাঁও। নারায়ণগঞ্জ জেলার অন্তর্গত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মোগড়াপাড়া ক্রসিং থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার উত্তরে সোনারগাঁও অবস্থিত।
সোনারগাঁও নামকরণের ইতিহাস রহস্যাবৃত। ডঃ আর. সি. মজুমদার ও স্যার যদুনাথ সরকার যে সুবর্ণ ভূমির কথা বলেছেন তা এ সোনারগাঁও ভূমিকেই বুঝায়। যার মাটির বর্ণ সুবর্ণ বা রক্ত বর্ণ ছিল এবং যাকে সুবর্ণ ভুক্তি কিংবা সুবর্ণ বিষয় ও বলা হত। কালিকা পুরানে প্রাচীন ব্রহ্মপুত্র তীরের অনেক স্থানের ভূমি রক্তবর্ণ বলে উল্লেক আছে। কথিত আছে যে, দেবা সুরের যুদ্ধকালে রক্তপাত হেতু মৃক্তিকা লোহিত বর্ণ ধারণ করেছিল। স্বর্ণ ভূমি থেকে সোনারগাঁও বা সুবর্ণ গ্রামের নাম করণ হতে পারে।
কারো কারো মতে, উপমহাদেশের একমাত্র ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (সোনারগাঁও) থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রতিটি শিক্ষানবিস সেকালে স্বর্ণের টুকরো হিসাবে আখ্যায়িত হতেন এবং তাদের স্মরণে নামকরণ হয়েছিল সোনারগাঁও বা সুবর্ন গ্রাম। ডঃ নীহার রঞ্জন রায় তার বাঙ্গালার ইতিহাস গ্রন্থে বলেন, প্রাচীন নিম্নবংগে বা আশে পাশে কোন সোনার খনি ছিল। অথবা বুড়িগঙ্গার বা সুবর্ন গ্রামের পাশ্ববর্তী নদীগুলোতে সোনার গুঁড়ো ভেসে আসতো। এ স্বর্ণ প্রাপ্তির ফলে সুবর্ন গ্রাম বা সোনারগাঁও নামকরণ হতে পারে। কিংবদন্তী আছে যে, এখানে কোন এক সময় স্বর্ণের বৃষ্টি হয়েছিল এবং এর পর থেকে এ স্থানের নামকরণ হয়েছে সুবর্ন বা সোনারগাঁও। কথিত আছে, বাংলার বাঁর ভূইয়ার অন্যতম ঈশা খাঁর স্ত্রীর নাম ছিল সোনাবিবি। এই সোনাবিবি থেকেই সোনারগাঁও এর নাম করণ হয়েছে। সোনারগাঁও নামকরণের পেছনে উপরি উল্লেখিত তথ্যাবলীর কোনটি সত্য তা নিশ্চিত করে বলা যায় না।
● ইতিহাস
সোনারগাঁওয়ের প্রাচীন ইতিহাস খুবই সমৃদ্ধ। সোনারগাঁও বাংলার মুসলিম শাসকদের অধীনে পূর্ববঙ্গের একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র। মধ্যযুগীয় নগরটির যথার্থ অবস্থান নির্দেশ করা কঠিন। বিক্ষিপ্ত নিদর্শনাদি থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এটি পূর্বে মেঘনা নদী , পশ্চিমে শীতলক্ষ্যা নদী, দক্ষিণে ধলেশ্বরী নদী ও উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বেষ্টিত একটি বিস্তৃত জনপদ ছিল।
সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর পানাম নগর - এই এলাকাটি ১৯শ শতকে সোনারগাঁওয়ের উচ্চবিত্ত ব্যবসায়ীদের বাসস্থান ছিলো। এখানে কাপড় ব্যবসায়ীরা বাস করতেন। ইতিহাস প্রসিদ্ধ সোনারগাঁও বা সুবর্ণগ্রাম আজ পানাম নগরীর ধ্বংসাবশেষ এবং সর্দার বাড়ীর পুরানো একটি অট্টালিকায় আবদ্ধ হয়ে ঐতিহাসিক স্মৃতি ধারণ করছে। এখানকার সুদৃশ্য বাড়িগুলো এখন ধ্বংসের মুখে।
ঐতিহাসিক সোনারগাঁও শুধু দেড়শ বছরের পুরানো স্মৃতি বিজড়িত ধ্বংসাবশেষ নগরীই নয়, এর সাথে জড়িত আছে একটি স্বাধীন জাতির আত্ন পরিচয়ের অনুভূতি। ইতিহাসের আবহমান ধারায় অনেক চড়াই- উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে এ অনভূতি আরো সুদৃঢ় হয়েছে। সোনারগাঁও আজ এমন একটি নামে পরিণত হয়েছে যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাস, কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও লোকজ সংস্কৃতি একযোগে প্রকাশ পাচ্ছে।
শুর, পাল, সেন ও দেব রাজাদের আমলে গোড়াপত্তন হলেও সোনারগাঁওয়ের সমৃদ্ধ এবং গৌরব উজ্জ্বল যুগের শুরু হয় ১৩৩৮ খৃষ্টাব্দে ফখরুদ্দিন মোবারক শাহের আমল থেকে। ১৩৩৮ খৃষ্টাব্দে তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করলে সোনারগাঁও স্বাধীন বাংলার রাজধানীতে পরিণত হয়। পরে গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্, শের শাহ, ঈশা খাঁ পর্যায়ক্রমে সোনারগাঁওয়ে রাজত্ব করেন।
সোনারগাঁও এককালে ব্যবসায়, শিক্ষা দীক্ষায়, কৃষি, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিল্প ও কারুকার্যে ছিল বিশ্বেরসেরা। সোনারগাঁওয়ের মসলিন কাপড় ছিল সারা বিশ্বে সমাদৃত। কথিত যে, বাংলার প্রথম মসজিদ সোনারগাঁওয়ের গোয়ালদী গ্রামে নির্মিত হয়, যা ইতিহাসে মুসলিম উম্মার স্বাক্ষও বহন করছে। সোনারগাঁও হতে পাঞ্জাব পর্যন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম সড়ক, গ্রান্ড ট্রাস্ক রোড শের শাহের আমলে নির্মিত হয়। এখানে রয়েছে গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ্ এর মাজার, রয়েছে পাঁচ পীরের দরগাহ্ সহ অসংখ্য গুনীজনের স্মৃতি।
পানাম শহরের ঠাকুরবাড়ি ভবন ও ঈশা খাঁ’র তোরণকে একত্রে নিয়ে মোট প্রায় ষোল হেক্টর স্থান জুড়ে লোকশিল্প ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের অবস্থান। এখানে ১টি জাদুঘর, ১টি লোকজ মঞ্চ, সেমিনার কক্ষ ও কারুশিল্প গ্রাম রয়েছে। এখানকার জাদুঘরে প্রায় সাড়ে চারহাজার নিদর্শন সংরক্ষিত আছে। প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্য়ন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। তবে শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ২টা পর্য়ন্ত জুমার নামাজের জন্য জাদুঘর বন্ধ থাকে।
■ বিশেষ আর্কষণ ■
□ হৃদ/লেক :
একটি বিশাল লেক আছে । লেকে নৌকা ভ্রমণের ব্যবস্থা আছে। আপনি চাইলে নৌকায় চড়ে ঘুরতে পারবেন। এছাড়াও আছে ক্যান্টিন। সুতরাং খাবার এর জন্য কোন ভাবনা নেই।
□ মেলা:
পৌষ-মাঘ মাসে অথবা বৈশাখ মাসে এখানে চলে লোকশিল্পমেলা। এ মেলায় লোকসংগীত, যাত্রাপালা,কবিগান ইত্যাদি ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।। মেলায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসেন লোকজ শিল্পী ও কারুশিল্পীরা। মাটি, শোলা, বাঁশ, বেত, কাপড়সহ বিভিন্ন হস্তশিল্পজাত সামগ্রী বিক্রি হয় এ মেলায়।
□ জাদুঘর:
বাংলার প্রাচীন রাজধানী সোনারগাঁওয়ে এখন রয়েছে লোকশিল্প জাদুঘর। এই জাদুঘরে আপনি দেখতে পাবেন বাংলার প্রাচীন সুলতানদের ব্যবহৃত অস্ত্র শস্ত্র, তৈজসপত্র, পোশাক, বর্ম, অলংকার ইত্যাদি। বিশাল আকৃতির ঢাল তলোয়ার দেখে আমার সব সময় মনে হয় সে যুগের মানুষ কতটা শক্তশালী ছিল যে এমন ভারি অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ করত। বাংলার প্রাচীন ও মধ্যযুগের লোকশিল্পের অনেক নিদর্শনও রয়েছে এখানে। রয়েছে বাংলার প্রাচীন মুদ্রা। সোনারগাঁওয়ে বড় সর্দার বাড়ি নামে পরিচিত একটি প্রাচীন জমিদার প্রাসাদে এই জাদুঘর রয়েছে। এই প্রাসাদটা দেখতে ঠিক রূপকথার প্রাসাদের মতো। প্রাসাদের সামনে রয়েছে পাথরের ঘোড়ায় চড়া সেপাই। দেখলে মনে হয় যেন জীবন্ত।
■ কেনাকাটা:
জাদুঘর এলাকায় রয়েছে একটি কারুপল্লি। এই কারুপল্লিতে জামদানি, নকশিকাঁথা, কাপড়ের পুতুল, পাটের ব্যাগ ও নানা রকম সামগ্রী, কাঠের কারুকাজ করা বিভিন্ন জিনিস, বাঁশ, বেত, শোলাসহ বিভিন্ন ধরনের কারুপণ্য তৈরি করা হয়। তোমরা দেখে অবাক হবে কীভাবে তাঁতের কাপড় বোনা হয় বা বাঁশ দিয়ে তৈরি হয় নানা রকম জিনিস। চাইলে সে সব কিনতেও পারবেন। রয়েছে অনেকগুলো দোকান। ছোট মনিদের জন্য আছে মজার মজার রঙবেরঙের বাহারি সব খেলনা ও ব্যবহারের জিনিসপত্র।
এ অঞ্চলের চারু ও কারুশিল্প এবং বস্ত্র বয়ন শিল্প পুরো ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত ছিল। শুনে অবাক হবেন সোনারগাঁও অঞ্চলের সুতি কাপড় মিশরীয় ও রোমান সাম্রাজ্যের অভিজাতদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল।
● টিকেট মূল্য :
কারুশিল্প ফাউন্ডেশন এ প্রবেশ মূল্য 20 টাকা । বিদেশী পর্যটকদের জন্য 100 টাকা।
● কিভাবে যাবেন:
ঢাকার গুলিস্থান বাস স্টপ থেকে সোনারগাঁও আসার জন্য বাস সার্ভিস আছে। আপনি বোরাক বা দোয়েল বাসে করে সোনারগাঁও আসতে পারেন। ভাড়া পড়ব ৪৫-৬০ টাকা। স্পেশাল বাসগুলো ফ্লাইওভার উপর দিয়ে যায় তাই ভাড়া একটু বেশি হলেও সময় কম লাগে। বাসে করে সোনারগাঁও মোগড়া পাড়া স্টেশনে নেমে রিক্সা বা সিএনজি করে সোনারগাঁও জাদুঘরের সামনে চলে যাবেন। ভাড়া নিবে রিক্সা ২০-৩০ টাকা আর সিএনজি জনপ্রতি ১০ টাকা। নিজস্ব বাহন হলে সবচেয়ে ভালো।
● কোথায় থাকবেন :
রাজধানী থেকে নিকটর্বতী হওয়ার কারনে আপনি দিনে যেয়ে দিনে ফিরে আসতে পারবেন। এরপরও যদি থাকতে চান তবে আপনাকে নারায়নগঞ্জ শহরে এসে থাকতে হবে।
□ হোটেল মেহেরান, সনাতন পাললেন রোড, নারায়ণগঞ্জ।
□ হোটেল সোনালী, সনাতন পাললেন রোড,নারায়ণগঞ্জ।
□ হোটেল নারায়ণগঞ্জ, ১নং সিরাজউদ্দৌল¬া রোড, নারায়নগঞ্জ।
□ হোটেল সুগন্ধা, লিয়াকত সুপার মার্কেট,১২/২০ দিগু বাবুর বাজার,নারায়ণগঞ্জ।
□ হোটেল মিনা, ১৬ মহিম গাঙ্গুলী রোড,টানবাজার, নারায়নগঞ্জ।
□ হোটেল সুরমা, ১৭ নং শহীদ সোহরাওয়াদী রোড,নারায়নগঞ্জ।
□ হোটেল রুপায়ন, ৬ নং এস,এস রোড, নারায়ণগঞ্জ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৮
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় দেশপ্রেমিক, ভালোবাসা জানবেন।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর ছবি ও উপস্থাপনার জন্য।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিবেন। ভালো থাকুন।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
চমৎকার ছবি ও বর্ণনা! আপনার ভ্রমণ ব্লগটি পরিপূর্ণ! প্রিয়তে গেল!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনকে প্রিয়তে রাখায় আর উৎসাহিত হলাম আপনার ভাললাগায়। ভালোবাসা জানবেন। শুভ কামনা থাকলো আপনার জন্য।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! বেশ বেশ ! ভাল লাগলো নিয়াজ ফটোগ্রাফি
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন: অনিক ভাইয়া, ব্লগে আপনাকে স্বাগতম । আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সাথে এক গুচ্ছ শুভ্র কাশফুলের মতো কোমল ভালোবাসা নিবেন।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: যেন আমিই ঘুরে এলাম সোনার গা থেকে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
নিয়াজ সুমন বলেছেন: নুর ভাইয়া, সময় করে একদিন বাস্তবে ঘুরে আসুন, আরো বেশি ভালো লাগবে। আপনার সুস্থতা কামনা করি। ভালো থাকুন।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ছবিগুলি সুন্দর হয়েছে।
বর্ণনাও ভালো হয়েছে।
চেনা জায়গায় আবারো ঘুরে এলাম ছবির মাধ্যমে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ রুহী আপু, ভালোথাকুন-সুস্থ থাকুন সবসময়। শুভ কামনা।
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৩
সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চেষ্টা করি যাবতীয় সব তথ্য তুলে ধরতে যাতে নতুন কেউ বিস্তারিত জানতে পারে এবং সুন্দর একটা ধারণা পায় ভ্রমণ পূর্বে। আর সব কিছু সম্ভব হয় আপনাদের উৎসাহ আর অনুপ্রেরণায়। ধন্যবাদ প্রিয়।
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার সবচেয়ে পছন্দের একটা এলাকা ছিল মোগরাপাড়া। চমৎকার একটা শহর। সোনাগাঁও জাদুঘরেও গিয়েছিলাম। খুবই সুন্দর একটা জায়গা। তবে অসামাজিক কাজকর্ম হয়ে থাকে কিছু কক্ষে যা মোটেও ঠিক নয়...
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০২
নিয়াজ সুমন বলেছেন:
আপনার কথা ঠিক। সুন্দর জায়াগাগুলো অসুন্দর হয় কিছু কৃৎচিত চিন্তার মানুষের পদচারনায়। যথাযথ কৃর্তপক্ষের নরজদারি কমাতে পারে এমন অসামাজিক কর্মকাণ্ড। ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একসময় মাস ছয়েক কাটিয়েছিলাম মোগরা পাড়ায়!!!
পানাম নগরের হাল দেখে খুব কষ্ট পেতাম! এত অবহেলায় এত গুরুত্বপূর্ন ইতিহাস পড়ে আছে!!!
ভাল লাগল অনেক সাজানো গোছানো সোনারগাঁ দেখে
ধন্যবাদ অনেক অনেক।
+++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: পানামা নগর এখনো সেই জরর্জীণ অবস্থায় আছে। সরকারি ভাবে যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে এক সময এই ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে কালের পরিক্রমায়। তবে সোনারগাঁ আধুনিকায়ন কাজ চলতেছে দেখে ভালো লাগলো । পানামা নগরী যদি এই রকম আধুনিকায়ন কাজ করতে পারে তবে আরো বেশি দৃষ্টিনন্দন হবে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫৩
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: ভালো লাগলো।
++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: তারেক ভাইয়া, আপনার ভলো লেগেছে জানতে পেরে আনন্দিত হলাম। শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:১৮
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা, পড়ন্ত বেলায় এক গুচ্ছ গোলাপের শুভেচ্ছা আপনাকে।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চমৎকার জায়গা, ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮
নিয়াজ সুমন বলেছেন: অনেকদিন পর মনের মানুষের দেখা পেলাম। মনের গহীন থেকে তাই এক গুচ্ছ ভালোবাসা আপনার জন্য দিলাম।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: পোষ্টে ভাল লাগা রইল ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিবেন, আপনার দৃষ্টি সবসময় প্রসারিত হোক আমার ব্লগে।
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: পোষ্ট ভাল হয়েছে +++
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাইয়া, ভাল থাকুন সবসময় । শুভ কামনা।
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২২
তারেক ফাহিম বলেছেন: বেশ বেশ
ছবি ব্লগ ভালো লাগলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, রোদ ঝলমল সকালে একমুঠো ভালোবাসা রইলো ।
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: যাবো যাবো করেও যাওয়া হচ্ছে না ।
চমৎকার
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: আপনার মতো প্রায় আমারও এমন হয়। কোন জায়গায় যাবো যাবো করে যাওয়া হয় না। যাইহোক আপনার ভ্রমণ ইচ্ছা পূর্ণতা পাক এই কামনা করি। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি!!!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।