![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়তে আর লিখতে ভালোবাসি।
শশি আক্তার গতকাল সন্ধ্যায় নারায়াঙ্গঞ্জ থেকে সিএঞ্জি করে তার অসুস্থ মা'কে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে, ভর্তি করার পর ডাক্তারদের শত চেষ্টার পরও তিনি মারা যান। ‘হরতালে আমার মা মইরা গেল রে’ বলে আহাজারি করছেন শশী আক্তার। তাঁকে দেশের বাইরে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানোর কথা ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু হরতালের কারণে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছিল না। .........সূত্রঃ প্রআ
হরতাল আহবানকারীরা সবসময় বলে আসে যে জরুরী সা্ভিসগুলো হরতালের আওতা মুক্ত থাকবে। বাস্তবে পিকেটাররা তা মানছে না। প্রায়ই এম্বুলেন্স, দমকল এর গাড়িগুলোর উপর হাসলা হচ্ছে। সে ভয়ে এখন হরতালে এম্বুলেন্স সার্ভিস পাওয়া কঠিন বিষয় হয়ে দারিয়েছে, বিশেষ করে দুরের পথে। পেলেও মতা টাকা গুণতে হয় রোগীর অভিভাবককে। দলগুলো তাদের নেতা কর্মীদের, যারা পিকেটিং করে, তাদের হেন কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া উচিৎ।
©somewhere in net ltd.