![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রুয়েটে চতুর্থ বর্ষের যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র ।বাক্তিগতভাবে আমি মেকানিক্যাল ডিজাইন,এরোস্পেস,এরোডাইনামিক্স অফ রোড ভেহিকল,পাওয়ার প্লান্ট ডিজাইন নিয়ে কাজ করি ।কিন্তু কবিতা,ছোটগল্প,ভ্রমন,বন্যপ্রানি জগত এবং সুন্দরবন ভালোবাসি ।আমি আমার ভাললাগা নিয়ে এখনকার মত সব সময় কাজ করে যেতে চাই
বাঁচাও বিশ্ব বাঁচাও গরীব স্লোগানে স্লোগানে লঙ্কা,
সেমিনার ঘরে বসিয়া থাকিয়া বাবুদের যত শঙ্কা ।
শীতাতপ ঘরে চক্ষু ডলিয়া ঝরায় তাহারা অস্রু,
ওই সেমিনার মোর ইজ্জত আর বস্ত্রহীনের আব্রু ।
চোখ মুছে মুছে মন্ত্রী,আমলা মজেন মাতাল রশে,
ক্ষানিক দূরেই মজুর মুটেরা পান্তা খাইতে বসে ।
ওই ডাক্তার আর স্পেশালিষ্টদের সেমিনারে জত গলা ক্ষয়,
রোগীদের রোগে পথ্য বোলাতে মাথা ব্যথা তার তত নয় ।
ভিজিটে ভিজিটে লাল হয়ে জান,পকেট ভরছে অর্থে ,
তাহার জন্য ছোটেন আপনি ডিউটি টাইম অর্ধে ।
সেমিনার ঘরে নেশার ভয়েতে চক্ষু উঠেছে কপালে ,
বৈধ মদের রস পাওয়া পাঁচ তারা সব হোটেলে ।
জ্যাম লাগিয়াছে জ্যাম লাগিয়াছে অথাতে হইবে রিকশা ,
প্রাইভেট কারে ভরে দিয়েছেন কখন দিবেন হিস্যা ।
কৃষকের ঘরে খাদ্য থাকেনা তুলেও ফসল ঘরে ,
সেমিনার ঘরে ব্যাংক মালিকেরা কাঁদিয়া কাঁদিয়া মরে ।
খুদ্র ঋণের টালবাহানায় স্বপ্ন উঠেছে ফুলে ,
ভিটামাটিগুলো চলে গেল সব উহাদের অনুকূলে ।
রোযার সময় সওয়াবের তরে ডাকেন সবাই পার্টি ,
আর দারোয়ান দিয়ে বন্ধ রাখেন অভুক্তদের আর্তি ।
ক্ষুধায় কেঁদেছে ভাতের জন্যে শিশুরা এবং বুড়োরা ,
আর সার্ক সামিটেতে মনরঞ্জনে রঙ্গিন করেন অধরা ।
চলবে.........
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
সালেক সোহাগ বলেছেন: অনেক সুন্দর। কথা গুলো এত সুন্দর করে যে বলে সেই ত কবি। বড় বড় বাবুদের বড় বিচিত্র মুখোস
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
নাজমুল আহসান সৈকত বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু ।কাব্য তোমাকে চিনুক ।আপন করুক স্ব-মহিমায়
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
খেলাঘর বলেছেন:
সাধারণ পদ্য