নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃজনশীলতার জয় হোক যুগে যুগে সকল সঙ্কটে

ভালবাসুন সেই জিনিসকে যাকে ভালোবাসেন ঘৃণা করুন ঐ জিনিসকে যাকে ভালবাসতে হয় ।

নাজমুল আহসান সৈকত

রুয়েটে চতুর্থ বর্ষের যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র ।বাক্তিগতভাবে আমি মেকানিক্যাল ডিজাইন,এরোস্পেস,এরোডাইনামিক্স অফ রোড ভেহিকল,পাওয়ার প্লান্ট ডিজাইন নিয়ে কাজ করি ।কিন্তু কবিতা,ছোটগল্প,ভ্রমন,বন্যপ্রানি জগত এবং সুন্দরবন ভালোবাসি ।আমি আমার ভাললাগা নিয়ে এখনকার মত সব সময় কাজ করে যেতে চাই

নাজমুল আহসান সৈকত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিশকাত শরিফে বর্ণিত আর দুটি জাল হাদিস প্রকাশিত হল

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৫

হাদিস নং -৯৯৬ জুবাইর ইবন মুতইম(রাঃ) বলেন,রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,যে ব্যক্তি লোকদের আসাবিয়াতের(বংশমর্যাদা) দিকে ডাকে,নিজেও আসাবিয়াতের সমর্থনে যুদ্ধ করে এবং আসাবিয়াতের সমর্থনে মৃত্যুবরণ করে সে আমার দলের অন্তর্ভুক্ত নয়

তাহকিক-জাল

হাদিস নং-১০০৫ আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস(রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,যখন কোন সদাচারনকারী সন্তান তার পিতামাতার প্রতি নেক নজরে তাকায় তখন আল্লাহ তা’আলা তার প্রতিটি নেক দৃষ্টির বিনিময়ে একটি মকবুল হজের সওয়াব দান করেন ।তখন সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন,যদি সে ১০০ বার নেক নজর দেয় তাহলে?তিনি বললেন,হা,আল্লাহ অতি পবিত্র

তাহকিক-জাল

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪০

হানিফঢাকা বলেছেন: Brother,

Please let us teach us the criterion to consider Hadith correct or fake rather mentioning which one is right or wrong.

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ছহিহ মেশকাত শরিফে তো জাল হাদিস থাকার কথা নয় । নিচের হাদিস টি ছহিহ ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৪

নাজমুল আহসান সৈকত বলেছেন: ভাই,আপনাকে অনুরোধ করছি একটু যাছাই বাছাই করে নিবেন...আপনি বিনা দ্বিধায় নিচের হাদিসটিকে সাহিহ বললেন...অথচ এটা শুধু বই থেকে দেখে বলছি না বরং শায়খদের কাছ থেকে যাচাই করেই আমি তুলে ধরছি

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: কি তা কৈছুইন? মিশকাত শরিফে তাইলে দুটি নয়, আরো অনেক জাল হাদিস আছে। অস্বীকার করেন। যদি তাইই হয়, তাহলে বোঝাই যাচ্ছে সব হাদিস কিতাবে জাল হাদিস আছেই আছে!

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৮

নাজমুল আহসান সৈকত বলেছেন: না বুঝে অকারনে মন্তব্য করবেন না...এগুলো তাদের জন্যই দিচ্ছি যারা জানার চেষ্টা করেন এবং নিজেদের জানাকে যাচাই করে নিতে চান......

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সাবধান , ছয়টি ছহিহ হাদিস সংকলন কে সিহাহ সিত্তাহ বলে । বুখারি , তিরমিজি ,
আবুদাউদ , মেশকাত , মুসলিম ও ইবনে মাজাহ । এই ছয়টি সংকলনে প্রায় ৩০ হাজার হাদিস সন্নিবেশিত আছে । এই হাদিস সংকলনের সবই ছহিহ বা আসল ।

যারা হাদিস বুঝেনা বা অর্থ বিকৃত করে উপস্থাপন করে সেটা জাল হয় ।।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

নরাধম বলেছেন:
নাসিরউদ্দিন আল-আলবানী বড় স্কলার ছিলেন, কিন্তু তিনি তো নবী না। তিনি কেমনে বুঝলেন এইসব হাদিস জাল? মানে আলবানীর উপর নির্ভর করে কোন হাদিস জাল বলা কি খুব যুক্তিসংগত? রাসুল (সাঃ) মারা যাওয়ার ১৪শত বছর পর জন্ম নেওয়া কেউ বলে দিল অমুক হাদিস জাল, আর সেটা আপনি বিনা বাক্যব্যয়ে মেনে নিলেন! এটা তো আলবানীকে নবী বা আল্লাহ মানার মত হয়ে গেল, তাই না?

যদি স্কলারদের বেশিরভাগ অংশ মনে করেন কোন হাদিস জাল তখনই আমি সেটা জাল মানতে রাজি আছি, কোন একজন স্কলারের উপর ঈমান আনি নাই যে তার সব কথা মানতে হবে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৫

নাজমুল আহসান সৈকত বলেছেন: এটা কোন স্কলারের উপর ইমান আনা নয় ভাই......যুগে যুগে অনেক স্কলারই এই কাজগুলো করেছেন......যে সকল স্কলারের সন্দেহ হয়েছে তারাও যাচাই করে দেখেছেন এবং যে শকল জাল হাদিস নিএ যাচাই করা হয়েছে এগুলো নিয়ে কোন তর্ক বিতর্ক নেই......আমি শুধু এতটুকু চাইব আপনারা যেন নিজেরাই যাচাই করে নেন...এটা দেখেই মন্তব্য করে থেমে যাবেন না......

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৯

নরাধম বলেছেন: কিন্তু আপনি কি যাচাই করেছেন অন্য কোন কোন স্কলার এ হাদিসগুলোকে জাল বলেছেন? বিশেষ করে ইসলামের প্রথমযুগে? যদি না করে থাকেন তাহলে আপনি অটোমেটিকালি আলবানীর কথাতে পরিপূর্ণ ঈমান এনেছেন, তাই নয় কি? আলবানী, ইবনে বা'জ বা ইবনে উথায়মিন তো মাত্র ১০০ বা তার কম বছর আগে জন্ম নিয়েছেন। তাদের আগে কে কে এই হাদিসগুলোকে জাল বলেছেন? ইবনে হাজার আস্কালানি কি কিছ বলেছেন? ইবনে জাউজি? বা বিখ্যাত ঈমামগনের কেউ বা তাঁদের শিষ্যরা?

মূলকথা আপনি শুধুমাত্র একজন স্কলারের কথায় উঠবস করাটা তো সেই স্কলারের সমর্থক যারা নিজেদেরকে সালাফি বলে পরিচয় দেয়, তারাও সমর্থন করে না।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: হাদিস সংগ্রহ করা হয়েছে, লোকের মুখের কথা শুনে শুনে তা লেখা হয়েছে। যতই আপনি নির্ভুল বলেন না কেন, ভুল কোথাও না কোথাও ছিল। স্বাভাবিক ভাবেই একজনের মুখের কথা অন্যজনের কাছ থেকে শুনলে তা কিছুটা পরিবর্তিত হয়েই যায়। হাদিসেও তাই হয়েছে। একই হাদিস অনেকে বর্ণনায় যখন এসেছে তখন তার বয়ান আলাদা আলদা পাওয়া যায়। এ ছাড়াও নবীর মৃত্যুত পরে অনেক জাল হাদিস বাজারে ছাড়া হয়েছিল, যা এখনও আছে। তাই হাদিস নিয়ে বেশি কথা বলতে গেলে খুব একটা এঁড়ে তর্ক করা যায় না। আর ১৪০০ বছর পরে অমুক হাদিস জাল বলাটাও খুব বুদ্ধিমানের কিছু না। মএন রাখতে হবে নবীর জীবনাবসানের ৪০০ বছর পরে হাদিস সংকলন শুরু হয়, সেখানে কতটুকু আসল কথা ধারণ করা গেছে, তার কোন গ্যারান্টি কি আছে? আমরা যত কথাই বলি না কেন যে নির্ভুলতার ব্যাপারে সংগ্রাহকগণ খুব ইয়ে ছিলেন, কিন্তু সব সময়ে কি তা করা যায়? না পারা যায়?

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

নরাধম বলেছেন: নিষ্কর্মা, আপনাকে কে বলেছে ৪০০ বছর পরে হাদিস সংগকলন শুরু হয়েছে? আন্দাজে কথা বলেন কেন? হাদিস শাস্ত্রের ইতিহাস একটু পড়েন, জোনাথান ব্রাউনের বই আছে হাদিসের ইতিহাস নিয়ে পড়ে দেখেন। হাদিসে সংগ্রহ, অথেনটিকেশান, সংকলন এটা খুবই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ছিল। এটা মূলত হাদিস জালকরন এবং স্বার্থান্বেষী নানামহল থেকে রাসুল (সাঃ)-এর বাণীকে রক্ষার জন্য কার্যকর প্রক্রিয়া ছিল। কিন্তু কেউ কি বলতে পারবে কোন বিশেষ হাদিস গ্রন্থে ১০০% সহি হাদিস আছে? না সেটা না। কিন্তু সহিহ হাদিসগ্রন্থগুলোর নির্ভুলতা সম্পর্কে আমরা অনেকটাই নিশ্চিত হতে পারি (১০০% কখনও না)।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.