নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃজনশীলতার জয় হোক যুগে যুগে সকল সঙ্কটে

ভালবাসুন সেই জিনিসকে যাকে ভালোবাসেন ঘৃণা করুন ঐ জিনিসকে যাকে ভালবাসতে হয় ।

নাজমুল আহসান সৈকত

রুয়েটে চতুর্থ বর্ষের যন্ত্রকৌশল বিভাগের ছাত্র ।বাক্তিগতভাবে আমি মেকানিক্যাল ডিজাইন,এরোস্পেস,এরোডাইনামিক্স অফ রোড ভেহিকল,পাওয়ার প্লান্ট ডিজাইন নিয়ে কাজ করি ।কিন্তু কবিতা,ছোটগল্প,ভ্রমন,বন্যপ্রানি জগত এবং সুন্দরবন ভালোবাসি ।আমি আমার ভাললাগা নিয়ে এখনকার মত সব সময় কাজ করে যেতে চাই

নাজমুল আহসান সৈকত › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজের কাতার থেকে শিশু কিশোরদের সরিয়ে দেওয়া জায়েজ হচ্ছে কি ?

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

আমরা নিজেরাই যখন নামাজ পরতে যাই তখন নব্য এবং মূর্খ কিছু নামাজীর খুব পরিচিত একটি আচরণ লক্ষ্য করি...সেটা হচ্ছে,নামাজের সময় বিরক্ত করতে পারে এই অজুহাতে বাচ্ছা শিশুদের পেছনে ঠেলে দেওয়া হয়...অনেক সময় অবাক হয়ে লক্ষ্য করি কোন কোন ইমাম পর্যন্ত মূর্খতা বশত নামাজ শুরুর আগে এই কথা বলে নেন যেন তাদের পেছনে দেয়া হয়..আসুন দেখা যাক ইসলাম কি বলে......



ইবনে ওমর (রাঃ ) থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ (সাঃ ) বলেছেন, কোন লোক যেন অন্য লোককে তার বসার স্থান থেকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে নিজে না বসে।



আমাদের ভেবে দেখা উচিৎ যে,এতে করে তারা আঘাত পায় এবং এতে তাদের অন্তরে নামাজের প্রতি ঘৃণা তৈরি হতে পারে যার দায় হয়তোবা আমাদের সবাইকে নিতে হবে...ভেবে দেখুন দুষ্টুমি করার জন্যও যদি তারা মসজিদে যায় সেখানে এই বয়সে আপনি নিজে কি করেছেন?লজ্জা হওয়া উচিৎ...মসজিদ চর্চার জায়গা...এটা সাজসজ্জা করে ধার্মিকতা দেখানোর জায়গা নয়...তাদের সাথে তেমন আচরণ করুন যেভাবে আমাদের নবী আচরণ করতেন...একদিন এই দুষ্টুমি করা শিশুদের মাঝ থেকেই হয়তোবা আলেম তৈরি হবে.....সেই সম্ভাবনা অঙ্কুরেই শেষ করে দিবেন না

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৬

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: ছোটদের এভাবে সরিয়ে দেয়াটা খুবই অভদ্র একটা কাজ । ওরা ভাল কাজের চর্চায় উৎসাহ হারিয়ে ফেলে এতে ।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৭

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: এই বিষয়টা আমিও লক্ষ করেছি . খুব খারাপ লাগে

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৩

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: পর্যবেক্ষণ ও মতামতের সাথে একমত. এই আচরণ বাচ্চাদের নিরুত্সাহিত করে.

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: আমার খুব খারাপ লাগে যখন দেখি আমার মসজিদের হুজুর নামাযের আগে বলে বাচ্চাদের পিছনে পাঠিয়ে দিন!! পিছনে বাচ্চা থাকলে আরো বেশী দুষ্টুমি করার সুযোগ পায়!!

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আমি এরকম কাউকে করতে দেখলে বাধা দেই এবং বাচ্চাটিকে কাতারের মাঝখানে নিয়ে দাঁড় করিয়ে দেই। এতগুলো বড় বড় মানুষের মাঝে দাঁড়াতে পেরে সে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করে এবং এভাবে নামাজে তার উৎসাহ বেড়ে যায়

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

আলী আকবার লিটন বলেছেন: এসব মূর্খ আলেম ওলামাদের কাজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.