নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ তাসনিম (নিশাত)

হে নির্লজ্জ ভারত ক্রিকেট আমাদের প্রাণ। এটি হত্যা করার দুঃসাহস দেখাবেনা।

নিশাত তাসনিম

ফেসবুকঃ https://www.facebook.com/mohammed.tasnim.39

নিশাত তাসনিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিংসা থেকে মানুষের পেছনে লাগা একটি অমানবিক ও নিন্দনীয় কাজ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

মানুষ মানুষের জন্য

জীবন জীবনের জন্য

একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারেনা?




আমরা অনেকেই অন্যের পেছনে লেগে থাকি। সাধারণত যার পেছনে লেগে থাকি, হতে পারে তাকে ব্যক্তিগত ভাবে অপছন্দ করার কারণে অথবা তার প্রতি মনে প্রচুর হিংসা জন্ম নেওয়ার কারণে যাই হোকনা কেন যদি প্রশ্ন করা হয় অন্যের পেছনে লেগে কি লাভ? তারা মুখে কিছু না বললেও মনে মনে উত্তর দিবে অন্যের পেছনে লাগার মধ্যে একটা পৈশাচিক আনন্দ আছে ।



সে পৈশাচিক সাময়িক আনন্দ উপভোগ করার জন্যই এই ঘৃণ্য কাজ গুলো করে থাকে কিছু ব্যক্তিত্ব ও আদর্শহীন মানুষ। এরা এতোটাই অসভ্য যে সুযোগের অপেক্ষা করতে থাকে কিভাবে যাকে হিংসা করে তার পেছনে লেগে তাকে হেয় করা যায়? কিভাবে তাকে অপমানিত করা যায়।



ব্লগের এক্সাম্পল দেই । অনেক ব্লগার আছে যারা হিট সীকার । নিজে হিট না হয়ে অন্য কেউ হিট হলে নিজের মনের ভেতরের হিংসা এতটাই জঘন্য ভাবে জ্বলতে থাকে যে আগুনে নিজে জ্বলার পাশাপাশি যাকে হিংসা করে তার ক্ষতি করার জন্য উঠে পড়ে লাগে।



এ হিংসুকদের খুব সহজে চেনা যায়। ওরা বিভিন্ন মাল্টি থেকে যারা ব্লগ হিট হচ্ছে তাকে ট্যাগ দিবে । ব্যক্তি আক্রমণ করবে। অন্য মাল্টি থেকে পোস্টের প্রসঙ্গ পরিবর্তন করে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করবে। যার পোস্ট হিট হচ্ছে তার পোস্টের উপর ভিত্তি করে কাউন্টার পোস্ট দিয়ে ভিত্তিহীন ট্যাগ দিয়ে উক্ত ব্লগারকে আরো যারা হিংসা করে তাদের সুযোগ করে দিবে সে ব্লগারকে অপমানিত করে মন্তব্য করার । এবং সবশেষে সেই পোস্টে সব হিংসুক একত্রিত হয়ে খোঁচা মেরে মন্তব্য করবে । এভাবেই ব্লগে সাধারণত একজন হিংসুক ব্লগার নিজের হিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে থাকে। অথচ বুঝেনা সাময়িক পৈশাচিক আনন্দের জন্য হিংসার নির্মম বহিঃপ্রকাশে উক্ত ব্লগার কষ্ট পেয়ে হয়তো নীরবে কাঁদছে।



কি লাভ একজন মানুষকে কষ্ট দিয়ে? একজন মানুষকে অপমান করার কি মজা আছে কে জানে? অবশ্য হিংসুকরা সাময়িক আনন্দ পেলেও লাভের লাভ কিছু হয়না। দেখা যায় যে ব্লগারকে হিংসা করছে সে ব্লগারের পরবর্তী পোস্টটিও অনেক হিট হচ্ছে।



আবার হিংসায় পোড়তে থাকে সেই হিংসুক কিন্তু এবার উক্ত ব্লগারকে ট্যাগ দেওয়ার কোন সুযোগ মিলেনা। আর সেই দুঃখে হিংসুক ব্যক্তিটি দুঃখে নিজের চুল নিজে তুলে।



সাধারণ ব্লগাররা এদের খুব ভালোভাবেই চিনে। এবং তাদের এড়িয়ে চলে। অনেকেই বুঝে কিন্তু চুপ থেকে মনে মনে এই নিন্দনীয় হিংসুক অসভ্য ও পরনিন্দাকারীদের দিকে ঘৃণা করে।



এদের চেনার সহজ উপায় হলো এদের একটা বড় সিন্ডিকেট থাকে। ব্লগের প্রতিষ্ঠিত জনপ্রিয় নিকগুলোর সাথে খাতির করে বেড়ায়। তাদের তেলাতে থাকে। তেলের পরিমাণ এতই বেশি যে অন্যরা খুব সহজেই অনুমান করে তার পারসোনালিটি লেভেল কতো নিম্ন।



সাধারণত সৎ ও ভালোমানুষ গুলো যেখানে যান সেখানে সম্মানিত হয়ে থাকেন। তাদের সততা এবং ভালো মনুষ্যত্ব বোধের জন্যই তারা সম্মানিত হয়ে থাকেন।



অপরদিকে ব্যক্তিত্বহীন , অন্যের পেছনে লেগে পরনিন্দাকারী , ঘৃণ্য রুচিহীন নোংরা মানসিকতার অধিকারী যেখানে যায় সেখানেই বর্জনীয় হয়।



হিংসা ইসলামে নিষিদ্ধ । অন্যের সমালোচনা করার আগে আমরা কেন ভাবিনা আমার নিজের বগলটা কতো দুর্গন্ধময়।



হিংসুক বেশিদিন টিকতে পারেনা। শেষ পর্যন্ত হিংসুকের করুণ পরিণতি হয় । হিংসুক ও পরনিন্দা পরচর্চা কারীকে সবাই এড়িয়ে চলে এবং নৈতিক ভাবে বর্জন করে।





ব্লগের হিংসুক ও নিন্দুক এবং হিংসার কারণেই গালি দিয়ে ট্যাগ দিয়ে ব্যক্তি আক্রমণকারীদের নৈতিক ভাবে বর্জন করতে হবে। নাহলে এরা ভালো ও ভদ্র ব্লগারদের সারাজীবন কষ্ট দিবে। অপমানিত করবে ।



যারা প্রকৃত মানুষ তারা প্রতিটি কাজ করার আগে অনেকবার ভাবে । আমি যে কাজটি করছি সেটি মানবিক নাকি অমানবিক ? আমার এই কাজের মাধ্যমে কেউ কষ্ট পাবে কিনা ? কারো ক্ষতি হবে কিনা? এবং এই কাজ আমার ধর্ম বা আদর্শ সমর্থন করে কিনা ? কারণ সে মানবিক গুণ সমৃদ্ধ একজন মানুষ ।



বিশেষ করে প্রকৃত মুসলমানরা এ নোংরামি থেকে বেঁচে থাকে। কারণ তারা যখন নামাজ পড়ে সে নামজের সুরা ফাতেহায় পড়েন " ইহ দিনাস সিরাতাল মুসতাকিমা সিরাতাল লাজিনা আন আমতা আলাইহীম গাইরুল মাগদুবে আলাইহিম ওয়ালাদুয়াল্লিন" অর্থঃ হে আল্লাহ আমাদেরকে সরল পথ দেখাও সে সমস্তদের পথ যাদেরকে আপনি হেদায়েত দান করেছেন , নেয়ামত দান করেছেন তাদের পথ নয় যাদের উপর আপনার গজব নাজিল হয়েছে।



একজন প্রকৃত মুমিন কখনো আল্লাহর আদেশ অমান্য করে অন্যের পেছনে লাগেনা। অন্যকে হিংসা করেনা। অন্যের নামে গীবত করেনা। অন্যের নামে কুৎসা রটাবেনা।



আর ট্যাগবাজ , গালিবাজ , ব্যক্তি আক্রমণকারী সেই হিংসুক এর কোন মনুষ্যত্ব নেই। তারা বিবেক ও ব্যক্তিত্বহীন অমানুষ । তারা কোন কাজ করার আগে কখনো ভাববেনা আমি যে কাজটি করছি সেটি মানবিক নাকি অমানবিক ? আমার এই কাজের মাধ্যমে কেউ কষ্ট পাবে কিনা ? কারো ক্ষতি হবে কিনা? এবং এই কাজ আমার ধর্ম বা আদর্শ সমর্থন করে কিনা ? কারণ সে একজন অমানুষ ।



এবং এখানে একজন অমানুষ ও মানুষের মধ্যে পার্থক্য নির্ধারিত হয়ে থাকে। অমানুষ গুলো কি জানে তারা অন্যের যে ক্ষতি করছে তার চেয়েও বড় ক্ষতি আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের জন্য নির্ধারিত হয়ে আছে।





মানুষের পেছনে লাগা একটি নিন্দনীয় ও অমানবিক কাজ আসুন এই অভ্যাসটা বর্জন করি ।



চারদিকে শুধু বিবেকহীন অমানুষ আর অমানুষ । মানুষ আছে কতজন? আমার এই পোস্টটি সে সব ব্লগারদের উৎসর্গ করা হলো যারা হাজারো অমানুষের ভিড়ে নিজেকে মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।



জয় মানবতার। জয় মনুষ্যত্বের । জয় মানবিক মূল্যবোধের।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

প্রিয় জন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাইয়া তাসনিম

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৯

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়জন । ভালো থাকুন।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অযথা বা শুধুমাত্র জেলাসি থেকে কারো সাথে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়াটা আমার কাছে এক ধরনের মানসিক ব্যধি মনেহয়। আর দুঃখজনক হলেও সত্য বঙ্গ সমাজ এই ব্যধিতে তীব্র ভাবে আক্রান্ত।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন এবং সরল পথে চলার সামর্থ্য দান করুন।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৬

হ্যা সৌরভ বলেছেন: আমি সাধারন ব্লগার ব্লগে অসাধারন ব্লগারদের লেখা পড়ে উদ্দিপীত হই হিংসা টা কখনোই আসে না নিজেকে সাধারন ভেবে তাই গর্বিত |আপনার লেখাটা অনুসরনীয় | ভালো লাগলো

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনাকেউ অনেক ধন্যবাদ সৌরভ ভাই ।

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুধুমাত্র হিংসার বশবর্তী হয়ে বা চর দখলের মতো যারা এই ধরনের হীন কাজের সাথে সংযুক্ত তাদের জন্য করুনা হয়। বিশেষ করে ট্যাগবাজ ও গালাগালি যারা করে থাকে তাদের জন্য শুধু দোয়া করি তারা যেন হেদায়েত প্রাপ্ত হয়। খুব দুঃখ হয় এই ধরনের ট্যাগবাজ ও গালিবাজ সিন্ডিকেট কি করে ব্লগের মতো একটি স্থানে থাকে। এদের জন্য ভাল ব্লগাররা ব্লগে ব্লগিং করে শান্তি পায়না। অনেক সময় ব্লগ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। অথচ এসবের বিরুদ্ধে কোন প্রতিকার কদাচিৎ দেখা যায়। আমি নিজেও এর ভুক্তভোগী। কিছু চিহ্নিত গালিবাজ আমার কয়েকটি পোস্টে এসেও গালি দিয়ে গেছে। যাই হোক গালাগালি করতে পারিনা বলেই চুপচাপ সেসব হজম করে গেছি। হয়ত একদিন এসব বন্ধ হবে। মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এমন হিটখোড় গালিবাজ সিন্ডিকেট এক সময় লোপ পাবে শুধু এইটুকু প্রত্যাশা করি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার মতো ভদ্র মানুষকে যারা গালি দিয়েছে আল্লাহ তাদের কখনো সম্মানিত করেননি। কিন্তু আপনি যথাক্রমে নিজেকে একজন ভালো ও ভদ্র মানুষ হিসেবে পরিচিত করতে পেরেছেন।

গালি ও ট্যাগ দিয়ে সাময়িক ভাবে কাউকে কষ্ট দেওয়া যায় কিন্তু যে গালি ও ট্যাগ দিচ্ছে সে সবার কাছে ঘৃণ্য ও নিন্দনীয় হিসেবে চিহ্নিত হয়। একটু অপেক্ষা করুন । জালেমের পতন অনিবার্য।

আমিও আপনার মতো তাদের জন্য দোয়া করি আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করে সরল পথে আসার সামর্থ্য দান করুন। মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এমন হিটখোর গালিবাজ সিন্ডিকেট এক সময় লোপ পাবে শুধু এইটুকু প্রত্যাশা করি। তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এখনো সময় আছে যার সাথে অবিচার করেছেন তার কাছে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন।

নাহলে কিন্তু যেকোনো সময় আল্লাহ আপনাদের ভালো মানুষের মুখোশ উন্মোচন করে দিবেন। সেদিন অপমানের হাত থেকে আপনাদেরকে কেউ বাঁচাতে পারবেনা।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৫৫

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: "ঈবলিশ" বলে গালি দিয়ে অনেকেই অভ্যস্ত ,এবং মানব জাতির সকল অপকর্মের দায়ভার এই ঈবলিশ শয়তান কেই দেওয়া হয় । কিন্তু কেন ঈবলিশ ,শয়তান হয়েছিলো সেটা মনে হয় এরা জানেনা! ! যদি জানতো এই "হিংসা " নামক গুনের কারনেই সে অভিশপ্ত হয়েছিলো , তাহলে নিশ্চয়ই এরকম করতেন না ।
এদের আসলে দোষ দিয়েও লাভ নেই , ঈবলিশ তার আধিপত্য বিস্তার করে যাচ্ছে আদম সন্তানদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ।
:|

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ইবলিশ এর উত্তরসূরিদের জন্য আমার পরামর্শ হবে যখনই মনে হিংসা বিদ্বেষ , নিন্দা এসব আসবে তখন পড়ুন আওয়ু বিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম - আমি অভিশপ্ত ও বিতাড়িত শয়তান থেকে রেহায় চাই।

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: একটি স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা করেছেন।

শুভেচ্ছা রইলো।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ ইসহাক ভাই

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত বলেছেন: কোরআন ১০৪/১ সুরা আল-হুমাযাহ ; পরনিন্দাকারীঃ

প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ,


কোরআন ৪৯/১১-১২, সুরাঃ আল হুজুরাতঃ বাসগৃহ সমূহঃ

মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম।

মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪০

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আপনার দেওয়া আয়াত গুলো পড়ে যেন তারা হেদায়েত প্রাপ্ত হয়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী । কি করবেন ভাই ! প্রার্থনা করি সবার শুভ বুদ্ধি জাগ্রত হোক ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪১

নিশাত তাসনিম বলেছেন: কিন্তু এরা তো অন্যের ক্ষতি করতে গিয়ে নিজের ক্ষতিই করছে।

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আরেকটা সুন্দর পোস্ট নিশাত

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার ।

১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: দারুন পোষ্ট , অসাধারন

আসলেই হিংসা অনেক খারাপ, এটা মানুষকে শেষ করে দেয়

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: কিন্তু এরা কখন বুঝবে তাদের শেষ করে দেওয়ার জন্য হিংসার মত একটা খারাপ গুনই যথেষ্ট।

১১| ০১ লা মে, ২০১৪ সকাল ৯:২০

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: নিকট আত্মীয়ের হিংসা ও পরশ্রী কাতরতার স্বীকার হয়ে আমার জীবন মরুভূমি হয়ে গেছে। আমার সরল-আন্তরীক-সততা আর অল্প বয়সে অসাধারন সাফ্যল্য সেইসাথে আমার অসচেতনাই ছিল এর মূল কারন। যা সময়মতো বুঝতে পারি নি। বুঝতে পেরেছি অপূরনীয় ক্ষতি হওয়ার পরে। ইহাকে অনেকে বলে থাকেন প্রবাশ জীবনের সাইড-ইফেক্ট।

সুতারং বুঝে নিও সাফল্য মন্ডিত প্রিয় ব্লগার ভাইবোনেরা। প্রবাসী জীবনের সাফল্য কিন্তু নানামুখী বৈচিত্রময় বিপদপজ্জনক অবাস্থায় পরার সম্ভাবনা কিন্তু খুব বেশী।

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১:৫৫

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমি আপনার প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।

হুম সচেতনতার দরকার আছে । কিন্তু ভাই একটি কথা বলিঃ

আল্লাহ সুবাহানাতাআলা সর্বশক্তিমান। তিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই। আল্লাহ কিন্তু হিংসুকের বিপক্ষে এবং মুমিনদের পক্ষে। যারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে এই এই বলে নিশ্চিত তাকে যে " আমার আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট , আমার আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কোন মাবুদ নেই । আমি তার উপর নির্ভর করি।, তিনি মহান আরশের প্রতিপালক" হিংসুকরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারতে পারেনা।

সারাক্ষণ আল্লাহকে স্মরণ রত অবস্থায় থেকে তার কাছে সাহায্য চাইলে ও তার উপর নির্ভর করলে কোন মানুষ বিপদগ্রস্ত হয়না।

সবকিছুতে একমাত্র মাত্র আল্লাহর ভরসা করুন। সৎ কাজ করুন ও মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিন , সরল পথে চলুন , বিশ্বাস করুন আল্লাহই আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

আমি দোয়া করি আপনার জীবনে যে ক্ষতি হয়েছে আল্লাহ আপনাকে তা পূরণ করে দিন।

১২| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি নুতন হয়েও একজন ভুক্তভোগী। ব্যাক্তিগত জীবন জানাতে যেয়ে লম্পট, এমনকি আমার স্ত্রী-কন্যাকেও ধরে টানাটানি শুরু হয়েছে দেখে,নির্বিষ প্রবাস জীবনের কথা লেখা শুরু করেছি।।
ব্লগে আসার মূল উদ্দেশ্য নিঃসঙ্গ জীবন থেকে একটু মুক্তি,অনাবিল আনন্দ(তর্ক-বিতর্ক,গল্প,সচেতনতা মুলক লেখা তথা মানুষের মনোভাব জানার জন্য। সাথে সময়ও কাটে ভালই)।।এরপর যখন কেউ আক্রমনাত্মক ভাবে লিখে তখন বদলে যায় পুরো দৃশ্যপটই।
এটাই সুনদর বিশ্লেষনের সাথে লিখেছেন বলে ভাল লাগা।।
আমি কিন্তু সময় পেলেই আপনার বাড়ী ঘুরে যাই।।

০২ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমি আপনার প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।

আল্লাহ সুবাহানাতাআলা সর্বশক্তিমান। তিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই। আল্লাহ কিন্তু হিংসুকের বিপক্ষে এবং মুমিনদের পক্ষে। যারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে এই এই বলে নিশ্চিত তাকে যে " আমার আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট , আমার আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কোন মাবুদ নেই । আমি তার উপর নির্ভর করি।, তিনি মহান আরশের প্রতিপালক" হিংসুকরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারতে পারেনা।

সারাক্ষণ আল্লাহকে স্মরণ রত অবস্থায় থেকে তার কাছে সাহায্য চাইলে ও তার উপর নির্ভর করলে কোন মানুষ বিপদগ্রস্ত হয়না।

সবকিছুতে একমাত্র মাত্র আল্লাহর ভরসা করুন। সৎ কাজ করুন ও মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিন , সরল পথে চলুন , বিশ্বাস করুন আল্লাহই আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।

আমি দোয়া করি আপনার জীবনে যে ক্ষতি হয়েছে আল্লাহ আপনাকে তা পূরণ করে দিন।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১:২৮

উপপাদ্য বলেছেন: নিশাত তাসনিম ভাই, আপনার পোস্টের বিশেষত্ব হচ্ছে আপনি সব ইউনিক বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এবং এইসব ইউনিক বিষয়গুলো খুঁজে বের করেন আমাদের দৈনন্দিন জিবনের সাধারন কার্যকলাপের মধ্য থেকেই। খুব যৌক্তিক একটা পোস্ট, ব্লগ যে উদ্দেশ্যে আবিষ্কার হয়েছে, বাংলা ব্লগে সেই উদ্দেশ্যের কবর রচিত হয়েছে। এখানে হিটখোরেরাই না শুধু বরং গালিগালাজকে একসময় প্রমোট করে দলীয় সার্থসিদ্ধির এমন ঘৃন্য রূপ আর পৃথিবীর কোথাও দেখা যায়না সম্ভবত। আর হিট, হিটের জনয় কি না হোলো এই সামু ব্লগে, টাকা, পয়সা, ঘুষ, শাড়ী লুংগি, শার্ট প্যান্ট উপহার দিয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে সাধারন ব্লগারদের উপর নোংরা দাঁতাল হামলা। কি হয়নি। এগুলোর জন্য যে ধরনের মডারেশন প্রয়োজন ছিলো তখন তার থেকে শখানেক মাইল দূরে ছিলো কতৃপক্ষ। বরং ঐসব সিন্ডেকেট হিটখোরদের এমনই অবস্থা ছিলো যে যাকে তাকে যখন তখন ব্লগ থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেয়া হতো।

০২ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:২২

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ উপপাদ্য ভাই।

এখানে হিটখোরেরাই না শুধু বরং গালিগালাজকে একসময় প্রমোট করে দলীয় সার্থসিদ্ধির এমন ঘৃন্য রূপ আর পৃথিবীর কোথাও দেখা যায়না সম্ভবত। আর হিট, হিটের জনয় কি না হোলো এই সামু ব্লগে, টাকা, পয়সা, ঘুষ, শাড়ী লুংগি, শার্ট প্যান্ট উপহার দিয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে সাধারন ব্লগারদের উপর নোংরা দাঁতাল হামলা। কি হয়নি। এগুলোর জন্য যে ধরনের মডারেশন প্রয়োজন ছিলো তখন তার থেকে শখানেক মাইল দূরে ছিলো কতৃপক্ষ। বরং ঐসব সিন্ডেকেট হিটখোরদের এমনই অবস্থা ছিলো যে যাকে তাকে যখন তখন ব্লগ থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেয়া হতো।

আমার মনে হয় এখন অনেক ঠিক আছে এবং ভবিষ্যতে পরিপূর্ণ ভাবে ঠিক হয়ে যাবেএটাই আশা।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এই প্রথমবারের মত আপনার লেখা পড়লাম । আপনার চিন্তাভাবনার
সাথে একমত ।

ভাল থাকুন নিশাত ভাই ।

০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নিশাত তাসনিম বলেছেন: মাহমুদ ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রথমবারের মতো আমার লেখা পড়ার জন্য। হিংসা নামের খারাপ গুণটি যে কোন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট। হিংসা বর্জন করা উচিত।

মামুন ভাই এর গল্প সংকলনের দায়িত্বটি নেওয়ার কারণে আবারো ধন্যবাদ।

আপনিও ভালো থাকুন।

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৭

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: একজন প্রকৃত মুমিন কখনো আল্লাহর আদেশ অমান্য করে অন্যের পেছনে লাগেনা। অন্যকে হিংসা করেনা। অন্যের নামে গীবত করেনা। অন্যের নামে কুৎসা রটাবেনা।

আর ট্যাগবাজ , গালিবাজ , ব্যক্তি আক্রমণকারী সেই হিংসুক এর কোন মনুষ্যত্ব নেই। তারা বিবেক ও ব্যক্তিত্বহীন অমানুষ । তারা কোন কাজ করার আগে কখনো ভাববেনা আমি যে কাজটি করছি সেটি মানবিক নাকি অমানবিক ? আমার এই কাজের মাধ্যমে কেউ কষ্ট পাবে কিনা ? কারো ক্ষতি হবে কিনা? এবং এই কাজ আমার ধর্ম বা আদর্শ সমর্থন করে কিনা ? কারণ সে একজন অমানুষ ।

এবং এখানে একজন অমানুষ ও মানুষের মধ্যে পার্থক্য নির্ধারিত হয়ে থাকে। অমানুষ গুলো কি জানে তারা অন্যের যে ক্ষতি করছে তার চেয়েও বড় ক্ষতি আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের জন্য নির্ধারিত হয়ে আছে
-আমার মনের কথা এখানকার প্রত্যেকটা ...

আসলে মনের কথা বলে কোট করতে গেলে পুরো পোস্টটাই কোট করতে হবে আবারো ...

অত্যন্ত ভালো একটা পোস্ট দিয়েছিলেন প্রিয় ব্লগার আমার ...

পড়েওছিলাম, কিন্তু তখন লগ ইন করার সময় হয়নি ব্লগে ...

পোস্টে প্লাস ...

শেয়ার করলাম ...
আমার মনে হয় পোস্টটা পড়া উচিত অনেকেরই ...

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

নিশাত তাসনিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১৬| ০১ লা মে, ২০১৫ রাত ১২:১২

অবনি মণি বলেছেন: জয় মানবতার। জয় মনুষ্যত্বের । জয় মানবিক মূল্যবোধের।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.