![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।
সরকারের উচিৎ রোগী,ভিক্ষুক ও অসহায় শিক্ষার্থীদের পাশে দাড়ানো । মনে রাখতে হবে সরকারের জন্য জনগন নয় বরং জনগনের জন্যই সরকার । তাই অসহায় রোগী ভিক্ষুক ও দারিদ্র শিক্ষার্থীদের সরকার আর্থিক সাহায্য করতে পারে । বাংলাদেশে অনেক অসহায় দারিদ্র রোগী রয়েছেন যারা সামান্য কিছু টাকার জন্য সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে । কেউ কেউ আবার টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে । তাই সরকার পারে এদের কিছু টাকা সুদমুক্তভাবে ধার দিতে । আবার নির্দিষ্ট সময়ে সরকারকে তার টাকা ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে । সরকারের তো টাকার অভাব নাই । সরকারের বিভিন্য প্রতিষ্ঠানে লক্ষ লক্ষ টাকা বছরের পর বছর পরে থাকে । তাই সরকার নতুন নিয়ম করে অসহায় ও দারিদ্রদের টাকা ধার দিতে পারে । অবশ্যই এর নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন থাকবে । এরকম করলে অনেক রোগী তার সুস্থ জীবন ফিরে পাবে । আর এতে দেশেরই কল্যান হবে । বড় খারাপ ও দুঃখ লাগে যখন রাস্তায় দেখা যায় অসহায় ভিক্ষুকদের করুনা,কান্না ও আহাজারী । সরকারতো এদের পুনর্বাসনের ব্যাবস্থা করতে পারে । সরকারের তহবীল থেকে ভিক্ষুকদের অবশ্যই পুনর্বাসন করা সম্ভব । আমি ২০১৪ সালে হাইকোর্টে একটা অনুষ্ঠানে গেছালাম । তখন আমি হাইকোর্টে শত শত পঙ্গু ভিক্ষুদের দেখেছি । আমি দেখছি তাদের করুন আহাজারি । রাস্তা ঘাটে বের হলেই দেখা যায় ভিক্ষুক আর ভিক্ষুক । পিতা মাতার বয়সি এই ভিক্ষুকগন দুই একটা টাকার জন্য পা পর্যন্ত জড়িয়ে ধরে । তখন বড় খারাপ লাগে । তাই সরকারের উচিৎ এইসব ভিক্ষুদের পুনর্বাসন করে দেশকে ভিক্ষুকমুক্ত করা । মনে রাখতে হবে ভিক্ষুকদের পুনর্বাসন ছাড়া দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মান করা সম্ভব নয় । আমাদের দেশে অনেক অসহায় দারিদ্র শিক্ষার্থী রয়েছে যারা টাকার অভাবে লেখাপড়া ছেড়ে দিচ্ছে । অনেকে টাকার অভাবে ফরম ফিলআপ করতে পারতেছেনা । তাই সরকার যদি এই অসহায় শিক্ষার্থীদের টাকা দেয় তাহলে এরা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যেতে পারে । অবশ্যই সরকারকে টাকাগুলো আবার ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে । আমার এক বন্ধু এইচএসসি পাশ করে টাকার অভাবে লেখা পড়া ছেড়ে দিয়েছে । আর এটা আমাকে দারুনভাবে কষ্ট দিচ্ছে । যদি সরকার ওকে কিছু টাকা ধার দিত তাহলে আমার বন্ধুটা তার লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারতো । এ ধরনের নিয়ম করলে দেশেরই কল্যান হবে । দেশে শিক্ষার মান বেড়ে যেত । দেশ সত্যিকার ডিজিটাল দেশে পরিনত হত । দেশ থেকে নির্মুল হত ভিক্ষা ব্যবস্থা । ভিক্ষুকগন খুজে পেত এক নতুন জীবন । আর রোগীরা রোগমুক্ত হয়ে কাজে লেগে যেত । তারাও ফিরে পেত এক সুস্থ ও নতুন জীবন । আর অসহায় দারিদ্র শিক্ষার্থীগন তাদের শিক্ষা জীবন খুব ভালোভাবে কাটিয়ে নিতে পারতো । দেশ এক শিক্ষিত দেশে পরিনত হত । শিক্ষার্থীগন খুজে পেত তাদের আশার আলো । তাই সরকারের প্রতি অনুরোধ রইল যে সুস্থ জীবন,ভিক্ষুকমুক্ত ও শিক্ষিত জাতী গঠনে দয়া করে এ ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করুন । বাংলাদেশ হোক সুখি দেশ-সেই প্রত্যাশা করি ।
-মোঃ নিজাম গাজী বিএসএস(অনার্স) তরুন লেখক,কলাম লেখক,কবি,সাহিত্যিক,সাংবাদিক ও ব্লগার । মোবা: 01767789299.
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: বাস্তব দেখা গল্প... Click This Link