নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এন সি নীল

মানুষ হবার প্রচেষ্টায়

নীলমেঘ আমি

nu

নীলমেঘ আমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইবনে সিনা সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

১৬ ডিসেম্বর ২০১৪, রুগী নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছি কয়েকটা টেস্টের জন্য। টেস্টগুলো একেবারেই আর্জেন্ট ছিলো কিন্তু বিজয় দিবস বলে বেশ কয়েকটা ডায়াগনিস্টিক সেন্টারে ঘুরেও সুবিধা করতে পারলাম না। একেবারে সকালেই বের হয়ে ১০ টা বেজে গেছে, টেস্টগুলো খালি পেটে করতে হবে বলে অসুস্থ রুগীকে সাথে নিয়েই দৌড়াতে হচ্ছে এক মেডিক্যাল থেকে অন্য মেডিকেলে। তখন একজন বুদ্ধি দিলো ইবনে সিনায় যেতে, এখানে টেস্টের রেজাল্ট তাড়াতাড়ি পাওয়া যাবে আবার সবার জন্য ২৫ % ডিসকাউন্ট দেয় তারা।

আমি ইবনে সিনা সম্পর্কে মোটামুটি জানতাম, জামায়াতের এই প্রতিষ্ঠানের বিজয় দিবস পালনের ঝামেলা নেই সুতরং ওখানে গেলে একমাত্র কাজ হতে পারে। ইবনে সিনার প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন বিখ্যাত রাজাকার মীর কাসেম আলী। সৌদির টাকায় একে একে গড়ে উঠে ইবনে সিনা হাসপাতাল, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইবনে সিনা ওষুধ কোম্পানি, ইবনে সিনা মেডিক্যাল কলেজ। কিন্তু টেস্ট করে রিপোর্ট খুব তাড়াতাড়ি প্রয়োজন বলে অগত্যা চেতনার চেতাচেতি থামিয়ে বাধ্য হয়ে ধানমন্ডি ৯ এর ইবনে সিনায় গেলাম।



সেখানে যেয়ে শুনলাম আলহামদুলিল্লাহ্‌ তারা সবাইকে ২৫% ছাড় দেয়। এই ছাড় হচ্ছে জেনারেল ছাড় আর তাছাড়া আছে কর্পোরেট ছাড়ের ব্যবস্থা যেখানে ৩৫ থেকে ৬০ % পর্যন্ত ছাড় দিতে পারবে তারা। কর্পোরেট ছাড় সম্পর্কে একটু জানতে গিয়েই বুঝতে পারলাম ইসলামী ব্যাংক, নয়া দিগন্তর মতো জামাতি বেশকিছু কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের সাথে তাদের চুক্তি আছে আপনি যদি সেই কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করেন তাহলে প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড দেখিয়ে চুক্তি মোতাবেক ৩৫ থেকে ৬০ % ছাড় পেতে পারেন। যেহেতু ঐ সব কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করতে হলে আপনাকে জামায়াত শিবির করতেই হবে তাই সোজাসুজি বলা যায় যে আপনি যদি জামায়াত শিবিরের লোক হন তাহলে আপনি এই ডিসকাউন্ট পাবেন।

বললাম, আমি তো ঐ সব প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করি না আপনি দেখেন ২৫ % ডিসকাউন্টে কতো টাকা লাগবে। HTSH, CORTISOL, ACTH এই তিনটি টেস্টে তারা আমাকে জানালো ২৫ % ডিসকাউন্ট দেবার পর টাকা লাগবে ২৯৪৬ টাকা। বললাম ঠিক আছে রিপোর্টটা আর্জেন্ট লাগবে কতো তাড়াতাড়ি আপনারা দিতে পারবেন? তারা আমাকে জানালো রাত হবে অর্থাৎ ৮/৯ ঘণ্টার মতো লাগবে রিপোর্ট দিতে। টাকাটা কোন ব্যপার ছিলো না কিন্তু রিপোর্টটা এতো আর্জেন্ট ছিলো যে ৯ ঘণ্টা পরে রিপোর্ট দিলে তা কোন কাজেই লাগবে না। অবশেষে জামায়াতের আখড়া থেকে চলে আসলাম টেস্ট না করিয়েই।

তারপর ধানমন্ডি ২ এর পপুলারে গেলাম আবার চেষ্টা করতে। ওখানে যেয়ে আলো দেখতে পেলাম, ওরা জানালো খুব আর্জেন্ট ভিত্তিতে ৩ ঘণ্টার মধ্যে এই রিপোর্টগুলা দিতে পারবে। আর হিসাব করে জানালো টাকা লাগবে ২৭৩০ টাকা। জিগ্যেস করলাম আপনারা কোন ছাড় দিচ্ছেন? তারা বললো না তো কোন ধরণের ছাড় নেই। অবশেষে পপুলারেই টেস্ট করি এবং ৩ ঘণ্টার মধ্যে রেজাল্ট পাই। আমি তখনও হিসাব মিলাতে চাইছিলাম যে ২৫ % ছাড় দেবার পর ২৯৪৬ টাকা আর কোন ছাড় না দিয়ে ২৭৩০ টাকা ক্যামনে কি?

আসলে জামায়াতি ব্রেইনে সব কিছুই সম্ভব, পরবর্তীতে আরেকটা টেস্ট সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দিচ্ছি তাহলেই বুঝবেন জামায়াত কি জিনিষ। LAYER NOTE G.B. (বানানটা ভুল হতে পারে, ডাক্তার বন্ধুদের চোখে পড়লে সংশোধন করে দিবেন কাইন্ডলি) নামের একটি টেস্ট করতে ঢাকা মেডিক্যালে লাগে মাত্র ১৫০ টাকা। বেসরকারি যেকোনো মেডিক্যালে এই টেস্টটা করতে ৬০০ – ৮০০ টাকা লাগে আর ইবনে সিনাতে এই টেস্ট করতে লাগে ১২০০ টাকা। জি ভাই ভুল শুনেন নি ১২০০ টাকা, তাও আবার ২৫ % ডিসকাউন্টে নাকি ১২০০ টাকা।

দয়া করে ২৫ % ছাড় দেখে লাফ দিবেন না, আশেপাশে বিবেচনা করবেন। এরা ২৫ % বলে আপনার মতো সাধারণ মানুষকে প্রলুব্ধ করে পকেট কাটছে ওদিকে জামায়াত শিবিরের লোকদের ৩৫ থেকে ৬০ % ছাড় দিয়ে ঠিকই আবার উপকার করছে। এই হচ্ছে জামায়াত আর এই হচ্ছে ইবনে সিনা।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৩

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ইবনে সিনার সাথে আমার তেমন কোন অভিজ্ঞতা নেই। আমার এক আত্মীয়কে নিয়ে গিয়েছিলাম ডাক্তার দেখাতে, ডাক্তার দেখিয়ে ফিস দিয়ে চলে এসেছি, ব্যাস!

কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতা সত্যিই ভাবিয়ে তুলছে। এদের উপর সরকার ও মিডিয়ার নজরদারী নেই কেন?

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: একজন ডাক্তারের লিখে দেওয়া ডিসকাউনট তারা প্রেফার করে । চ্যারিটি অরগানাইজেশন এর প্রেসক্রিপশনে ৩০% দেয়। আমি বেশ কবার করিয়েছি। এখন মেডিনোভায় করাই, ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে উল্লেখ থাকলেই দেবে। তবে ডাক্তার দেখানোর ব্যাপারে আমরা সচেতন। ওখানে ডাক্তার দেখাইনি কখনো।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: একবার জ্বর হয়ে ভর্তি হয়েছিলাম (কল্যানপুর,ঢাকা) ইবনে সিনায়। ডেঙ্গু হয়েছে বলে কয়েকদিন কেবিনে রাখার পর জানালো আমার আসলে ডেঙ্গু হয় নি। ওখানকার এক ইয়ং ডাক্তারের ব্যবহার ছিল পুরাই ক্যাডার টাইপের। এরপর আর কখনোও ইবনে সিনায় যাইনি। পরিচিত কাউকে যেতেও বলি না।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: গতকালকে আমি আমার বাবুকে ইবনে সিনা ডি ল্যাব এ নিয়ে গেলাম ডাক্তার দেখাতে। ডাক্তার ৪০% লিখে দেয়ার পরও তারা আমাকে ৩০% দিতে চাইল..অর্থাৎ (২৫%+৫%) আর ১০% গায়েব দেয়া সম্ভব না!

ডাক্তার যে টেস্টগুলো দিলেন তা হলোঃ
১। চেস্ট এক্সরে;
২। সিবিসি;
৩।ইউরিন আর/ই

টোটাল ফি আফটার ৩০%=১ নং-৩১৫/-
২ ও ৩ নং টেস্ট বাবদ ৩০%=১১৪৫/-

আমি বাবুর ঠান্ডার জন্য শুধু এক্সরে -টা করিয়ে সাথে সাথে ফ্লিমটা দেখাতে গেলে ডাক্তার বিরক্ত বোধ করলেন...যা একজন ডাক্তারের নিকট হতে আশা করা যায় না।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

ঢাকাবাসী বলেছেন: ইবনে হোক আর টাবনে হোক ডায়াগনস্টিক সব গুলানই অর্থলোভী অসভ্য পিশাচের মত আচরণ করে।

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩

আমি বোকা মানুষ বলেছেন: ইবনে সিনায় জীবনে একবারই গিয়েছিলাম তাও বন্ধুর বাবা অসুস্থ ছিলো তাকে দেখতে। সবসময়ই চেষ্টা করেছি টাকা বেশী লাগুক তাও অন্য হসপিটালে যাবো তাও রাজাকার সংশ্লিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানে না যাওয়ার চেষ্টাই ছিলো সবসময়। আপনার এই পোষ্টের প্রেক্ষিতে ইবনে সিনায় একটু খবর নেয়ার প্রয়োজনে আবার যেতে হলো। আমার কাছে আপনার পোষ্ট পড়ে আপনাকে নিয়ে আমার সন্দেহ হয়েছে। প্রথমে আপনি ভীষণ রাজাকার বিরোধী কিন্তু নিজের সুবিধা নিতে ঠিকই রাজাকারদের প্রতিষ্ঠানে যেতে দ্বিধা করেননি। যেই আপনার কাজ হয়নি অমনি তাদের নিয়ে মিথ্যা বলতেও দ্বিধা করেননি। আমি ঐ লোকদের কেও রাজাকারদের থেকে বেশী ঘৃনা করি যারা এমন ভাব দেখাবে মুখে রাজাকারদের ঘৃনা করে উল্টিয়ে ফেলবে কিন্তু পক্ষান্তরে নিজের সুবিধার্থে রাজাকারদের পা চাটতেও দ্বিধা করবে না।

আপনার এই HTSH, CORTISOL, ACTH - তিন টেস্ট করতে ২২৫৭ টাকা লাগবে ইবনে সিনায়।

মিথ্যা সবসময়ই মিথ্যা। শুভ কামনা আপনার জন্য।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

নীলমেঘ আমি বলেছেন: //প্রথমে আপনি ভীষণ রাজাকার বিরোধী কিন্তু নিজের সুবিধা নিতে ঠিকই রাজাকারদের প্রতিষ্ঠানে যেতে দ্বিধা করেননি।// ....আমার পোস্টটা ভালোভাবে পড়লে এই ব্যক্তিগত আক্রমণটা হয়তো করতেন না। একে ১৬ ডিসেম্বর এক মেডিক্যাল থেকে আরেক মেডিক্যালে ঘুরছি খালি পেটে অসুস্থ রোগীকে নিয়ে। ঐ দিন বিকেলের মধ্যে রিপোর্ট ডাক্তারকে দেখালে সব কিছু পজেটিভ থাকলে পরের দিন অপারেশন হবে। কোন জায়গায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে গেছি, সুবিধার জন্য গেছি এমন নয়। আর আমার রিপোর্টটা খুব আর্জেন্ট ছিলো তাই টাকাটা আসলে বিষয় ছিলো না ঐ মুহূর্তে। আর আমাকে যে প্রাইস বলা হয়েছে সেটাই বলেছি, মিথ্যা বলতে যাবো কেন?

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমার এই বিষয়ে কোন অভিজ্ঞতা নেই।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: @আমি বোকা মানুষ
ভাই এর সাথে অনেকটা একমত তবে অতটা আগ্রাসীভাবে আপনাকে বলতে চাইনা। আসলে বাংলাদেশের প্রায় সব ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অবস্থা একই। কম বেশী সবাই রোগীর কাছ থেকে বেশী টাকা নেয়ার চেষ্টা করে। আপনি যদি আজকে পপুলার নিয়ে কোন নেগেটিভ অভিজ্ঞতার কথা লিখতেন তাহলে দেখতেন পপুলার সম্বন্ধেও অনেক অভিযোগ।

ব্যাক্তিগতভাবে আমি একবারই ইবনেসিনায় গিয়েছিলাম বায়োপসির স্লাইড আনতে। পার স্লাইড ৩০০টাকা করে নিয়েছিল আর একই পরীক্ষা মডার্নেও করা হয়েছিল সেখানে পার স্লাইড নিয়েছিল ৫০০টাকা।

হতে পারে ইবনেসিনা খারাপ কিন্তু আমি সেটা জামায়াতি ইসলামী কিংবা শিবিরের প্রতিষ্ঠান দৃষ্টিকোন থেকে না দেখে সাধারণ দৃষ্টিকোন থেকে দেখছি। আর তাই আবারো বলি যে কম বেশী ঢাকার সব ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অবস্থা একই।

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

সুমন কর বলেছেন: কখনো ওখানে যাইনি, তাই কিছু বলতে পারলাম না। তবে কিছু একটা জেনে গেলাম !!! :(

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৪

সিহাব সুমন বলেছেন: বলার কিছু নাই। তবে যে প্রতিষ্ঠানে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার কোন প্রয়োজন না থাকা শর্তেও তা দেওয়া হয় আমি সাধারণত সেগুলো এড়িয়ে চলি।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: আপনার তথ্য ভুল। অবশ্য আমি বলছি না আপনি ইচ্ছা করেই ভুল তথ্য দিচ্ছেন। অনিচ্ছাকৃত হলে আরেকবার ইবনেসিনায় গিয়ে সঠিক প্রাইসটা জেনে পোস্টে জানান।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি বানিয়ে লিখেছেন।

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৬

গ. ম. ছাকলাইন বলেছেন: এতগুলো সমস্যার (অনুমান ভিত্তিক) পরও ইবনে সিনাতে রুগী সবচাইতে বেশী যায় কারন তারা প্রকৃতই মানুষের সেবা করে-এটা আমার অবিজ্ঞতা।

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১১

কহেন কবি কালিদাস বলেছেন: আমি আমার একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি ।

আমার আব্বুর কিছু টেস্ট করানোর জন্য ইসলামী ব্যাংক হসপিটালে (মিরপুর সাড়ে এগারো ) গিয়েছিলাম । শুনেছিলাম ২৫% ছাড় দেয় সব টেস্ট এ । আমি কিন্তু অন্য ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর থেকে কম খরচে টেস্ট গুলি করেছিলাম।টেস্ট গুলি যথেষ্ট নির্ভরযোগ্য ছিল।

আর ব্যবহার এর কথা যদি বলেন, খুব সুন্দর ব্যাবহার করেছিল।বিশেষ করে ডাক্তার এর ব্যবহার অসাধারন ছিল ।আমার মনে হয় এত চমৎকার ডাক্তার যদি সব খানে থাকতো তাহলে রোগী অর্ধেক ভালো হয়ে যেতো।

তবে হ্যাঁ ক্ষেত্র বিশেষে এর ভিন্নতাও হতে পারে।

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম দেখে ভাফলাম খোদ ইবনে সিনার সাথে আপনার দেখা হয়েছে ।

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩

আমি বোকা মানুষ বলেছেন: পোষ্টটি আমি পড়েছি। আবারও বলি আপনি বিজয় দিবস বলে ঝামেলা হচ্ছিল বললেন। আপনি কোন কোন ডায়াগোনিস্টকে গিয়েছেন আমি জানি না। বড় কোন ডায়াগোনিষ্টকে গেলে এই ঝামেলা হয়ত হতো না। পরে আপনিই পপুলারে গিয়ে করাতে পেরেছেন। আপনাকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করার ইচ্ছা নেই। ভুল করে হার্ট করছে সরি। জামায়াত নিয়ে এমনিতেই আমার ভীষণ চুলকানী আছে এবং সাথে চেতনাধারীদের নিয়ে। আজকে আমাদের দেশে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এতো অবমুল্যালয়ের কারণ এই চেতনাধারীরাই। তাই ছাগুদের চেয়ে এদের উপরই মেজাজ বেশী খারাপ হয়। আজকে এইদেশে জামায়াত প্রতিষ্ঠানগুলো তো সেইসব তথাকথিত চেতনাধারীদের হাত ধরেই বড় হয়েছে। গিয়ে দেখবেন সব মন্ত্রী মিনিষ্টারদের কোটি কোটি টাকা লোন আছে ইসলামী ব্যাংক। আর পিছন দিক দিয়ে তো হাজার হাজার কোটি টাকা তো পাচ্ছেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.