নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য ও সুন্দরের পক্ষে কথা বলতে ও শুনতে এ পথচলা। কুসংস্কার ও কুরসম দূর হয়ে সত্যের শুভ সকাল হোক; এমনটাই কামনা করি। ইহকাল পরকালে যা কিছু সত্য তা-ই আমার ধর্ম; আমার বিশ্বাস।
হাসিনা সরকারের স্বৈরতন্ত্রের গোড়ায় বৃহৎ আকারে প্রথম চ্যালেঞ্জ করেছিল ১৩ সনের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম। মূলত ২৪ এর স্বাধীনতা যুদ্ধটা হেফাজত শুরু করে ১৩ সনেই। এরপর নানা পরিক্রমায় জেলজুলম, নির্যাতন ও হয়রানি সয়ে যায় দলটি। দলটির কিছু লোক সরকারের দালালিতে যুক্ত হওয়ার পর মজলুম আলেমদের জন্য দুনিয়া আরো সংকোচিত হয়ে আসে। তার ভয়াবহতা চরম আকারে ধারণ করে ২০২১ সনের মোদীর আগমনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আলেম উলামা ছাত্রতলাবাদের গ্রেফতার ও নির্যাতন করার মাধ্যমে। এ লড়াই হেফাজত একাই লড়েছে। একাই ভুগেছে সব যন্ত্রণা।
এরপর সরকারের উপর যতবার মানুষ অতিষ্ঠ হত, তাকিয়ে থাকত হেফাজত কখন কী বলে না বলে। কিছু না বললেও এই হেফাজতের উপর মানুষ ক্ষুব্ধ হত। হয়ত ভালবাসত বেশি। সেই ভালবাসার অধিকারে চাওয়াটাও একটু বেশি থাকত। কিন্তু অনেক সময় পরিস্থিতির কারণে চুপ থাকার কারণে শুনতে হয় নানা কথা। যেন জালিম মুক্তির সকল দায়িত্ব কেবল হেফাজত নিয়েছে। তবুও হেফাজতে সময়ে সময়ে বারবার এ জাতিকে জাগ্রত করে গেছে নিরলসভাবে। দীর্ঘ সময় যার কাণ্ডারির ভূমিকায় ছিলেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহ.।
দীর্ঘ এগার বছর পর আবারও এলো সেই ক্ষণ। এবার প্রথম জেগেছে ছাত্র-জনতা। তাদের সাথে সঙ্গ দিতে ভুল করেনি হেফাজত। জেগেছে দেশের সর্বস্থরের জনগণ। এই আন্দোলনে জাতির বহুদিনের প্রত্যাশার পূরণ হয়। একতাবদ্ধ হওয়ার জন্য হেফাজত এত বছর আহ্বান করলেও জাতি অবশেষে তার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করল। সেই তের সন থেকে আজ পর্যন্ত স্বৈরচার বিরোধী আন্দোলনে যারা শহিদ হয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, যারা জেল জুলুম ও মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন তাদের কৃতজ্ঞতা আদায় করে শেষ করা যাবে না। সকলকে মহান আল্লাহ উত্তম বদলা দান করুক।
হাসিনা সরকারের স্বৈরতন্ত্রের গোড়ায় বৃহৎ আকারে প্রথম চ্যালেঞ্জ করেছিল ১৩ সনের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম। মূলত ২৪ এর স্বাধীনতা যুদ্ধটা হেফাজত শুরু করে ১৩ সনেই। এরপর নানা পরিক্রমায় জেলজুলম, নির্যাতন ও হয়রানি সয়ে যায় দলটি। দলটির কিছু লোক সরকারের দালালিতে যুক্ত হওয়ার পর মজলুম আলেমদের জন্য দুনিয়া আরো সংকোচিত হয়ে আসে। তার ভয়াবহতা চরম আকারে ধারণ করে ২০২১ সনের মোদীর আগমনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আলেম উলামা ছাত্রতলাবাদের গ্রেফতার ও নির্যাতন করার মাধ্যমে। এ লড়াই হেফাজত একাই লড়েছে। একাই ভুগেছে সব যন্ত্রণা।
এরপর সরকারের উপর যতবার মানুষ অতিষ্ঠ হত, তাকিয়ে থাকত হেফাজত কখন কী বলে না বলে। কিছু না বললেও এই হেফাজতের উপর মানুষ ক্ষুব্ধ হত। হয়ত ভালবাসত বেশি। সেই ভালবাসার অধিকারে চাওয়াটাও একটু বেশি থাকত। কিন্তু অনেক সময় পরিস্থিতির কারণে চুপ থাকার কারণে শুনতে হয় নানা কথা। যেন জালিম মুক্তির সকল দায়িত্ব কেবল হেফাজত নিয়েছে। তবুও হেফাজতে সময়ে সময়ে বারবার এ জাতিকে জাগ্রত করে গেছে নিরলসভাবে। দীর্ঘ সময় যার কাণ্ডারির ভূমিকায় ছিলেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহ.।
দীর্ঘ এগার বছর পর আবারও এলো সেই ক্ষণ। এবার প্রথম জেগেছে ছাত্র-জনতা। তাদের সাথে সঙ্গ দিতে ভুল করেনি হেফাজত। জেগেছে দেশের সর্বস্থরের জনগণ। এই আন্দোলনে জাতির বহুদিনের প্রত্যাশার পূরণ হয়। একতাবদ্ধ হওয়ার জন্য হেফাজত এত বছর আহ্বান করলেও জাতি অবশেষে তার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করল। সেই তের সন থেকে আজ পর্যন্ত স্বৈরচার বিরোধী আন্দোলনে যারা শহিদ হয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, যারা জেল জুলুম ও মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন তাদের কৃতজ্ঞতা আদায় করে শেষ করা যাবে না। সকলকে মহান আল্লাহ উত্তম বদলা দান করুক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ থেকে সমস্ত ধর্মীয় দল গুলোকে নিষিদ্ধ করা দরকার।