![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমে বলে নিই, বিবর্তনে প্রানের উদ্ভব নিয়ে আলোচনা করা হয় না, আই রিপিট যে, বিবর্তনে প্রানের উদ্ভব নিয়ে আলোচনা করা হয় না।
থিউরি অফ ইভল্যুশন সহজ বাংলায় হল প্রকৃতিতে যোগ্যতমের টিকে থাকার মতবাদ। যখন কোন এমিবা বা ব্যাকটেরিয়া বংশবিস্তার করে তখন তার জেনেটিক কোডে র্যানডোম মিউটেশন ঘটে। জেনেটিক মিউটেশন হল , জিনের কোড বদলে যাওয়া।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যখন কোন এমিবা বা ব্যাকটেরিয়া বংশবিস্তার করতে যায় তখন প্রথমে তার নিউক্লিয়াসের মধ্যে ডিএনএ রেপ্লিকেট হয়। সেই রেপ্লিকেটেড ডিএনএ নিয়ে নিউক্লিয়াস ভাগ হয়ে যায়। যেখানে পুরাতন ডিএনএ'র সেট নিয়ে একটি নিউক্লিয়াস তৈরি হয় এবং নতুন ডিএনএ'র সেট নিয়ে আরেকটি নিউক্লিয়াস তৈরি হয়। পরে বাকি দেহ ভাগ হয়ে আরেকটি ব্যাকটেরিয়া অথবা এমিবা যা-ই ধরেন, সৃষ্টি হয়। আসল কাহিনী ঘটে যায় যখন ডিএনএ রেপ্লিকেট হয়। রেপ্লিকেশনের সময় র্যানডোমভাবে কিছু কিছু জায়গায় ডিএনএ বদলে যায়।
এই বদলে যাওয়া নতুন জেনেটিক কোডগুলি জীবে নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করে। যদি এই নতুন বৈশিষ্ট্য জীবকে প্রকৃতিতে বেচে থাকতে সাহায্য করে তাহলে ওই জীব বংশবিস্তারের মাধ্যমে সেটিকে ওই জীবের সাধারণ বৈশিষ্ট্যে পরিণত করে ফেলে। যদি নতুন বৈশিষ্ট্য প্রকৃতিতে বেচে থাকতে হেল্পফুল না হয় তাহলে কিছুদিন সংগ্রামের পর জীবটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
ছবির মত নব্য তৈরি এমিবাটি যদি তার একটি লম্বা হাত ব্যবহার করে বেশি খাবার শোষণ করে বেচে থাকতে পারে অর্থাৎ সুবিধা পায় তাহলে সহজেই প্রকৃতিতে সে তার সেই বৈশিষ্ট্য নিয়ে বেচে থাকবে। পরবর্তীতে নিজের মত লম্বা হাতওয়ালা আরো এমিবার সৃষ্টি করে বৈশিষ্ট্যটিকে এমিবার একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্যে পরিণত করবে।
আবার যদি , লম্বা হাতের কারণে তার খাদ্যগ্রহণের প্রয়োজন বেড়ে যায় আর পরিবেশ থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য না পায় তাহলে এই বৈশিষ্ট্য নিয়ে সে প্রকৃতি থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অর্থাৎ দিন শেষে যোগ্যতমই টিকে থাকবে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: বুঝিনি কি বলতে চাচ্ছেন :/
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন প্রকার, ঠগর-নগর