নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অচেনা হৃদির ডিজিটাল ডায়েরিতে আপনাকে স্বাগতম!
বাবা মায়ের রুমের আলো নিভে যাবার পর সোনিয়া সিগারেটটা বের করল । বের করার পর তার মনে পড়ল সে একটা ভুল করে ফেলেছে । এই সিগারেট জ্বালাতে তো লাইটার লাগবে । কিন্তু তার কাছে কোন লাইটার নেই ।
সোনিয়া আসলে ধূমপায়ী নয় । সে বাবার সিগারেটের বক্স থেকে খুব সাবধানে আজ এই সিগারেট চুরি করেছে । প্ল্যান ছিল বাবা মা ঘুমিয়ে পড়লেই সে বারান্দায় গিয়ে এই সিগারেটে ফুঁক দিয়ে দেখবে জিনিসটা খেতে কেমন লাগে । সিগারেটটা হাতে নিয়ে সোনিয়া বসে আছে । কি করবে ভাবছে, সিগারেট তো আর নিজে জ্বলে উঠবে না । সোনিয়ার মাথায় বুদ্ধি খেলে গেল, আরে সিগারেট ধরানো তো ব্যপার নয় ! কিচেনের চুলা হতে সিগারেটে আগুন নেয়া যাবে ।
ধীর পায়ে হেঁটে সোনিয়া কিচেনে যায় । অটো ইগনিশন চুলার সুইচ ঘোরাতেই ধপ করে আগুন জ্বলে উঠে । সিগারেটে আগুন ধরিয়ে সোনিয়া ফিরে আসে, নিজের রুমে ঢোকার আগে আরেকবার মায়ের রুমের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখে নেয় । মায়ের রুমে কোন শব্দ নেই, কাজেই এখন নিশ্চিন্তে সিগারেটে সুখটান দেয়া যাবে ।
দুই আঙুলের ফাঁকে চেপে বাবার মত ঠোঁটে নিয়ে সোনিয়া সিগারেটে জোরে এক টান দেয় । তখন ঘটল এক বিপত্তি । সিগারেটের ধোঁয়া ফুসফুসে যেতেই প্রচণ্ড বেগে কাশতে শুরু করে সোনিয়া । কি আশ্চর্য, বাবা যে সারাদিন ইটভাটার চিমনীর মত সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়েন তাঁর তো কাশি আসে না । সোনিয়ার কেন যে এক টান দিতেই এতো কাশি শুরু হয়েছে কে জানে ।
মায়ের রুমের দরজা খোলার আওয়াজ এলো । হয়তো সোনিয়ার কাশির আওয়াজ পেয়ে মা অথবা বাবা বের হয়ে আসছেন । সোনিয়া দ্রুত হাতের সিগারেটটা বাইরে ফেলে দেয় ।
দরজায় এসে মা বিষ্মিত কণ্ঠে জিজ্ঞেস করেন, ‘কিরে, বারান্দায় দাঁড়িয়ে কি করছিস ?’
জবাব দেবার জন্য মুখ খুলতেই সোনিয়ার আবার কাশি হল । মা কাছে এসে সোনিয়ার মুখোমুখি দাঁড়ান । কঠিন মুখে মা জিজ্ঞেস করেন, ‘এখানে সিগারেটের গন্ধ পাচ্ছি কেন ? তুই স্মোক করেছিস ?’
সোনিয়া মুখে জবাব না দিয়ে মাথা নাড়িয়ে জানালো স্মোক করেনি । এখন মুখ খুলে জবাব দিতে গেলে হয়ত আবারো কাশি আসবে । মাথা নাড়িয়ে জবাব দেয়াতে মা যেন খুশি হতে পারেননি । গম্ভীর মুখে তিনি জানতে চান, ‘এখন কি ঘুমাবি নাকি পড়তে বসবি ?’
সোনিয়া জবাব দিল, ‘ঘুমাবো ।’
মা বললেন, ‘এই তো তোর মুখ থেকে সিগারেটের গন্ধ আসছে । আমি চুলা জ্বালানোর আওয়াজ পেয়েছি । তুই চুলা থেকে সিগারেট ধরিয়ে এখানে এনে স্মোক করেছিস । মিথ্যে বললি কেন আমাকে ?’
সোনিয়া কি বলবে ভেবে পেলো না ।
মা সিংহীর মত গর্জে উঠে বললেন, ‘এই মেয়ে চুপ থাকবি না । তুই কি বাপের মত সিগারেট ধরেছিস ? প্রতিদিন ধোঁয়া গিলিস নাকি আজ শুরু করেছিস ?’
ধরা পড়া হরিণীর মত ভীত গলায় সোনিয়া জবাব দেয়, ‘না না আমি প্রতিদিন খাই না । আজও খাইনি ।’
সিংহী মাতা আবার গর্জে ওঠেন, ‘আবারো মিথ্যে বলছিস ? না খেলে নাক মুখ থেকে গন্ধ আসছে কিভাবে ?’
সোনিয়া কান্না আটকে কোন মতে বলল, ‘খাইনি মানে পুরো সিগারেট খাইনি । একটান দিয়ে ফেলে দিয়েছি ।’
মা আর দেরি করলেন না । কষে সোনিয়াকে এক চড় বসিয়ে দিয়ে বললেন, ‘আজ এক টান দিয়ে ফেলেছিস ? কাল দুই টান দিয়ে ফেলে দিবি । পরশু থেকে বাপের মত সিগারেটখোর হবি । এমন বাজে কাজ করার সাহস তোর কিভাবে হল ? তোকে আজ মেরেই ফেলবো ।’
মা হনহন করে সোনিয়ার রুম থেকে বের হয়ে গেলেন । সোনিয়া বুঝে ফেলল আজ সে যমের হাতে ধরা খেয়েছে । মা নিশ্চয়ই তাকে মারার জন্য কোন অস্ত্রের খোঁজে গেছেন । এখন তিনি হাতের কাছে যা খুঁজে পাবেন তা দিয়েই সোনিয়াকে ধোলাই করে দেবেন । উনি এমনিতেই সিংহীর মত, উনার হাতটাও সিংহীর থাবার মত শক্ত । খালি হাতে উনি মার দিলেই তো সোনিয়ার জন্য যথেষ্ট হত । বাড়তি কি জিনিস দিয়ে মারবেন উপরওয়ালা জানেন ।
যেভাবে গেলেন মা সে গতিতেই হেঁটে ফিরে এলেন । উনার হাতে কাপড় ঝোলানোর হ্যাঙ্গার ।
সোনিয়া চোখ মুখ বন্ধ করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে রইল । এখনই তার মা হ্যাঙ্গার দিয়ে চাবুকের মত পিঠের উপর মারতে শুরু করবেন ।
তখন দৃশ্যপটে হাজির হলেন সোনিয়ার বাবা । তিনি মায়ের পেছনে এসে দাঁড়ালেন । সোনিয়াকে মারার জন্য হ্যঙ্গারটা তুলতেই তিনি ধরে ফেলেন । রাগে গজগজ করে মা বললেন, ‘ছাড়ো বলছি । ছাড়ো এটা ।’ কিন্তু বাবা ছেড়ে না দিয়ে হ্যঙ্গারটা টেনে মায়ের হাত থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে নিলেন ।
সোনিয়া হাঁফ ছেড়ে বাঁচল । বাবা থাকলে আর যাই হোক মার খেতে হবে না ।
ভরাট স্বরে বাবা জানতে চান, ‘কি হচ্ছে এখানে ?’
মা চেঁচিয়ে বলেন, ‘কি হচ্ছে মানে ? তোমার মেয়ে সিগারেট খাচ্ছিল । আমি আসার আগেই বাইরে ফেলে দিয়েছে ।’ কথাটা বলতে বলতে সোনিয়াকে তার মা আরেক চড় লাগিয়ে দেন । মাকে জড়িয়ে ধরে বাবা প্রায় ধাক্কা দিয়ে সোনিয়ার রুমের বাইরে নিয়ে গিয়ে বললেন, ‘তুমি যাও তো, আমি দেখছি কি করা যায় ।’
বাবার কথায় মায়ের রাগ একটুও কমেনি । তিনি বললেন, ‘তুমি কি করবে ? মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে মেয়েকে এখন বলবে- মা সিগারেট খেও না, সিগারেট খাওয়া ভালো না । এটা ছাড়া তোমার কি করার আছে ? ভালো কথা বলে কেউ কাউকে সিগারেট ছাড়াতে পারে ? আমি তোমাকে সিগারেট ছাড়াতে পেরেছি ? সারাজীবনেও পারিনি । এখন তুমিও এই বেকুব মেয়েকে বুঝিয়ে সুজিয়ে সোজা করতে পারবে না । এই মেয়ের জন্য কঠিন শাস্তির দরকার । তুমি তো শাস্তি দেবে না, উল্টা দুই দিন পর হয়ত বাপ বেটি দুজনে একসাথে পায়ের উপর পা তুলে সিগারেট ফুঁকবে । আমার বাসায় এসব হবে না । শুনতে পাচ্ছ ? আজ থেকে এই বাসায় সিগারেট খাওয়া বন্ধ ।’
মা গজরাতে গজরাতে প্রস্থান করেন ।
সোনিয়ার বাবা ধীর পায়ে সোনিয়ার দিকে এগিয়ে যান । তবে সোনিয়া ভয় পেলো না, কারণ মায়ের মত বাবা কোন সিংহমানব নয় । বাবা যত রেগে যান না কেন তাঁর ছায়ার নিচে সোনিয়া নিরাপদে থাকতে পারে ।
বাবা খাটে বসে সোনিয়াকে ডেকে নিজের পাশে বসালেন । শান্ত গলায় তিনি জানতে চান
, ‘সিগারেট তো খেতে পারলি না, বাইরে নাকি ফেলে দিয়েছিস, কোথায় ফেলেছিস ?’
সোনিয়া লজ্জিত গলায় জবাব দেয়, ‘বারান্দায় গিয়ে বাইরে ফেলে দিয়েছি ।’
বাবা বললেন, ‘তুই একটা পাগলী, বাইরে যে এভাবে ফেলে দিয়েছিস কোথাও পড়ে যদি আগুন লাগে তাহলে তো বড় বিপদ ঘটে যাবে ।’
সোনিয়া শিউরে উঠে । বাবার কথা সত্যি, কিন্তু ধীরে সুস্থে সিগারেট ফেলার মত সময় তো সোনিয়া পায়নি ।
বাবা আবার বললেন, ‘মাগো, বিশ্বাস কর তুই যদি ছেলে হতি তোকে সিগারেট খেতে আমি নিষেধ করতাম না । আমি নিজেই এক সিগারেটখোর, তোকে কিভাবে সিগারেট খেতে নিষেধ করতে পারি বল । সিগারেট খেতে খেতে অভ্যাস হয়ে গেছে তাই খাই, নয়ত এই জিনিস খেয়ে বিন্দুমাত্র লাভ নেই । তুই যখন তোর মায়ের পেটে ছিলি তখন আমি কত সতর্ক থাকতাম জানিস ? বাসায় ভুলেও সিগারেট ধরাতাম না । আমার সিগারেটের ধোঁয়ায় তোর ক্ষতি হবে এই জন্য মুখে সিগারেটের গন্ধ নিয়ে তোর মায়ের কাছেও আসতাম না । কোন প্রেগন্যান্টের কাছে সিগারেট জ্বললে সিগারেটের ধোঁয়ার কারণে গর্ভের বাচ্চা অক্সিজেন পায় না । আর অক্সিজেন না পেলে সেই বাচ্চাটা ক্রিপল্ড হয়ে যায় । আমি সবসময় চাইতাম আমার বাচ্চাটা ভালো থাকুক । আমার সেই দশ মাসের চেষ্টার কারণে তুই এতো সুন্দর হয়ে জন্ম নিয়েছিস । যদি আমি সিগারেটখোর না হয়ে তোর মা সিগারেটখোর হত তাহলে কি তুই সেই ক্রিটিকাল সময়ে সিগারেটের ধোঁয়া থেকে বাঁচতে পারতি ? পারতি না । একবার ভেবে দেখ তো তুই নিজে যেদিন মা হবি সেদিন যদি সিগারেটের নেশায় থাকিস তাহলে তোর বাচ্চাটা কেমন হবে ?’
সোনিয়ার পুরো শরীর কেঁপে ওঠে । ক্রিপল্ড মানুষ দেখতে সোনিয়ার প্রচণ্ড ভয় লাগে । রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় কোন ক্রিপল্ড দেখলে সেই রাস্তা দিয়ে সোনিয়া আর যেতে চায় না । সে নিজে কোন ক্রিপল্ড বাচ্চার মা হবে তা কখনো দুঃস্বপ্নেও দেখেনি ।
ভেজা গলায় সোনিয়া বলল, ‘আমি সিগারেট খাই না । আজ শুধু একটু দেখতে চেয়েছিলাম সিগারেট খেতে কেমন লাগে ।’
বাবা বললেন, ‘জিনিসটা খেতে কেমন লাগে তা একবারের জন্য টেস্ট করতে গিয়ে প্রতিবছর লাখ লাখ ছেলে মেয়ে এডিক্টেড হয়ে যাচ্ছে । তারা আর নেশা কাটাতে পারে না । তুই নিজেও জানিস না আজ কত বড় এক বিপদের পথে হেঁটেছিস । আমি খারাপ হতে পারি কিন্তু আমার মেয়ে খারাপ হোক তা আমি চাই না । আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তোকে স্মোকারের কাছে বিয়েও দেবো না । বাপের মুখে সিগারেটের গন্ধ পেয়েছিস, স্বামীর কাছে যেন তোকে এই কষ্ট না পেতে হয় ।’
সোনিয়া অনেক চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত কান্না আঁটকে রাখতে পারলো না । সে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে । বাবা সোনিয়ার মুখটা নিজের বুকে টেনে বললেন, ‘কান্নাকাটির মত কিছু হয়নি । আজ যা হয়েছে সব ভুলে যা । মা বাবার কাছে যেভাবে ভালো ছিলি সেভাবে ভালোই আছিস । কেউ কিছু জানবে না । তোর মাও তোকে আর কিছু বলবে না । এখন হাত মুখ ধুয়ে শুয়ে পড় ।’
[ এটি ব্লগে লেখা আমার প্রথম গল্প, এর আগে এতো বড় গল্প কখনো লিখিনি । গল্পটি পড়ে কেমন লেগেছে জানাতে ভুলবেন না প্লিজ ।]
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, গল্পে আমি যে মেসেজ দিতে চেয়েছিলাম তা আপনার মন্তব্যে ফুটে উঠেছে ।
সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ।
২| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
ঋতো আহমেদ বলেছেন: বাহ, গল্প ভালো হয়েছে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ । আশা করি আপনি সোনিয়ার বাবার মত সিগারেট খান না ।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: দারুন গল্প, পড়ে হাসলুম।
ছোট খুকি বড় হ
বড় হবি না?
ওরে একটানে দুইটানে
কিছু হয় না!!
গল্পটা যে আংশিক সত্য তাহা আমি জানি!
শেষ আংশটা সুন্দর হয়েছে!
তবে প্রথমদিকে একটা বিশেষ্যের আধিক্য, যেই লাউ সেই কদু! হৃদির জায়গায় সোনিয়া!
পুনশ্চঃ ছবির মেয়েটা সেরাম, তবে জামার ..... .. .
ক্রিপল্ড কি হে??
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
অচেনা হৃদি বলেছেন: পুনশ্চের জবাব, যেই মেয়ে সিগারেট খায় সে তো এই জামা পড়বে । বোরকা পড়া বালিকা সিগারেট নিশ্চয়ই খাবে না, তাই না ?
Crippled- (শব্দটার অর্থ আশা করি জানেন ।)
"গল্পটা আংশিক সত্য"- বাক্যটার কারণে হৃদি খানিকটা বিব্রত !
একটানে কিছু হয় না? তাহলে সোনিয়ার এতো কাশি হল কেন ?
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
ঋতো আহমেদ বলেছেন: না ভাই। দশ বছর হোলো ছেড়ে দিয়েছি।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
অচেনা হৃদি বলেছেন: গুড, আশা করি আর ধরবেন না ।
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
কামরুননাহার কলি বলেছেন: গল্পটা দারুন হয়েছে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । আমার লেখায় ত্রুটি পেলে তাও জানাবেন প্লিজ । আপনাদের পরামর্শ পেলে আমার লেখা আরো ভালো মানের হবে ।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
শরিফ নজমুল বলেছেন: ভাল লাগলো পড়ে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১
অচেনা হৃদি বলেছেন: অয়ালাইকুম সালাম ।(আপনার ছবিতে সালাম দেখে জবাব দিলাম ।)
গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৭| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক মেয়েই সিগারেট খায়।
কেউ কেউ লুকিয়ে খায়। কেউ কেউ সবার সামনেই খায়। স্বাধীন দেশ যার যেটা ভালো লাগে সেটাই করা উচিত। তবে খেয়াল রাখতে হবে কারো যেন ক্ষতি না হয়।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
অচেনা হৃদি বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাইয়া । অনেক মেয়ে সিগারেট খায়, তবে বাংলাদেশের টোটাল মেয়ের সংখ্যার তুলনায় সিগারেট খাওয়া মেয়ে খুব কম । মেয়েরা সিগারেট খেলে তো অন্যদের চেয়ে নিজের সন্তানের ক্ষতি বেশি হয় । তাই তাদের না খাওয়া উত্তম ।
৮| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
সিগন্যাস বলেছেন: পোষ্টের শেষে এসে অবাক লাগলো।সোনিয়া কি তবে সিগারেট ছেড়ে ফুলের গন্ধ ফুঁকছে?
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
অচেনা হৃদি বলেছেন: ইয়েস ! তামাক পাতা ছেড়ে ফুলের পাতা ধরেছে । ভালো করেছে, তাই না ?
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: গল্পটি এক নিমিশেই পড়ে ফেললাম। তবে, পড়ে তো নতুন লেখা মনে হয় নাই। আর যদি প্রথম প্রচেষ্টা হয় তাহলে বলবো, আপনি গল্প লেখতে পারবেন। হৃদি এখন ছোট্ট নয় রীতিমত গল্প লেখে ।
এখন গল্পে আসি, সোনিয়ার সিগারেট টানার ইচ্চাটা হঠাৎ মাথায় আসার অন্যকোন কারণও থাকতে পারে। তবে এ কৌতুহলটা বোধহয় এদেশের বেশিরভাগ মেয়েদের আছে। বিশেষ করে যে মেয়েদের বাবা সিগারেট টানেন।
সোনিয়ার সিগারেটে টান দেওয়া এবং একে কেন্দ্র করে মায়ের দরজা খোলে বেরিয়ে আসার পরের ঘটনাগুলো বেশ নাটকীয় হয়েছে; খুব ভাল লেগেছে। সম্ভবত পৃথিবীর সব মায়েরা মেয়ে বড় হলে তাদের থার্ড সেন্সটা সব সময় জাগিয়ে রাখেন মেয়েকে নিরাপদ রাখতে; এজন্য বাবার আগে মা সোনিয়ার কাশির শব্দ শুনে দরজা খোলে বের হয়ে আসেন।
পরে বাবার উপস্থিতি গল্পটিতে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বাবাকে সারাজীবন বোঝানোর পরও মা সিগারেট ছাড়াতে পারেন নাই; এজন্য বাবার মিষ্টি কথায় মেয়ে সিগারেট ছাড়বে এমনটা মা বিশ্বাস করবে কেন? কথাটি যৌক্তিক।
মায়ের পেটে থাকতে বাবার সতর্ক থাকা আর মেয়েকে সিগারেট নিয়ে শিক্ষনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরাটা বেশ লেগেছে। আর মেয়ে যাতে স্বামীর ঘরে সিগারেটের নেশার জন্য অপমানিত না হয় তা সুন্দর করে বুঝিয়ে বলটা ভাল লেগেছে।
বাংলাদেশে যেসকল মেয়ে ড্রাগ নেয়; বিশেষ করে ইয়াবাসেবী এদের বেশিরভাগই ধুমপায়ী।
শুধু তো প্রশংসাই করলাম। এবার শুরু হবে কঠিন সমালোচনা পর্ব। !! নাহ, ভয় পাওয়ার কিছু নেই। প্রথম লেখা গল্পটি এরচেয়ে বেশী ভাল হবে তা প্রত্যাশা করাটা বাড়াবাড়ি। সো, নো সমালোচনা টুডে........ এ+ দিলাম উৎসাহ দিতে।। পোস্টে লাইক দিলাম (যদিও লেখক এই পিচ্চি লেখকের লেখায় কখনো লাইক দেন নাই)।
(আমি কিন্তু ধুমপায়ী নয়; তবে সখের বশে কখনো এক-দুই টান দেই, তবে বাচ্চাদের সামনে যেসব বাবা-মা সিগারেট টানেন তাদেরকে আমি পছন্দ করি না)।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভাইয়াজান, আপনি ধূমপায়ী নন এজন্য একটি ধন্যবাদ দেয়া উচিৎ । কিন্তু ধন্যবাদ দিলাম না, বিকজ আপনিও দুই এক টান দেন ! (এটা শুনে আমার সত্যিই খারাপ লেগেছে ।)
সমালোচনা কেন করবেন না ? আপনারা সমালোচনা করলে আমার লেখার মান বাড়বে । আমি লেখার ত্রুটি বের করতে পারবো । আমি আগে বড় লেখা লিখিনি । ফেসবুকে ছোট ছোট লেখা লিখতাম । তাই বড় কিছু লিখতে কিভাবে লেখা উচিৎ সে অভিজ্ঞতা আমার নেই । আপনারা শিখিয়ে দিলে আমার লেখার মান আরো বাড়বে ।
আমার লেখাটা একদম নতুন । তবে স্বীকার করছি আমি লেখার স্টাইলে নতুনত্ব আনতে পারছি না । কিভাবে লিখলে প্রতিটি লেখাকে পাঠকরা নতুন হিসেবে গ্রহণ করবে বুঝতে পারছি না ।
লাস্ট একটা কথা বলতে একটু বিব্রত বোধ করছি । জিসানকে নিয়ে লেখা আপনার লেটেস্ট গল্পে আমি তো লাইক দিয়েছি । সেটা খেয়াল করেননি ? আমি লাইক দিই না এই প্রিজুডিস থেকে অভিযোগ করে ফেললেন ?
১০| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
সিগন্যাস বলেছেন: এবার ভূত বালিকা টাইপ কিছু লিখে ফেলুন দেখি।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভূতের ব্যপারে তো আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই । ভূতের সাথে কখনো দেখাও হয়নি । আমার সব জানাশোনা জীবিতদের সাথে, ভূত হল সম্পুর্ন অপরিচিত ! এরকম অচেনা অজানা জিনিস নিয়ে কিভাবে লিখব ?
১১| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "লাস্ট একটা কথা বলতে একটু বিব্রত বোধ করছি । জিসানকে নিয়ে লেখা আপনার লেটেস্ট গল্পে আমি তো লাইক দিয়েছি । সেটা খেয়াল করেননি ? আমি লাইক দিই না এই প্রিজুডিস থেকে অভিযোগ করে ফেললেন ? (".......
আসলে বয়স বেড়ে গেছে। চোখে ঠিকমত দেখি না। এখন অচনা হৃদিকে ভুলে 'চেনা হৃদয়' পড়ি। অভিযোগটি খারিজ করা হলো।
"ভাইয়াজান, আপনি ধূমপায়ী নন এজন্য একটি ধন্যবাদ দেয়া উচিৎ । কিন্তু ধন্যবাদ দিলাম না, বিকজ আপনিও দুই এক টান দেন ! (এটা শুনে আমার সত্যিই খারাপ লেগেছে ।)"............. কথা দিলাম আর ভুলেও এমনটা হবে না।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
অচেনা হৃদি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ । আপনার ছবি দেখে কখনো আপনাকে স্মোকার মনে হয় না । যে দুই এক টান দেন সেটাও যদি বাদ দিয়ে দেন তাহলে আপনাকে আমার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা ! ++++++++++++++++++++++++++
১২| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
গল্প ভালো লেগেছে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
অচেনা হৃদি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, যে গল্প আপনার ভালো লেগেছে সে গল্প নিশ্চয়ই খারাপ হয়নি । তবে অনুরোধ থাকবে আমার লেখার ত্রুটিও নির্দেশ করবেন । আপনার মত অভিজ্ঞ ব্লগাররা আমাকে শিখিয়ে দিলে আমার লেখার মান বাড়বে ।
১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আসলে, ঘটনা হলো আমি আর আমার ইমিডিয়েট বড় ভাই খুব ফ্রেন্ডলি। আমরা একসাথে আড্ডা মারি; এমনকি মনের গোপন কথাটি একে অন্যে শেয়ার করি। কখনো দুই ভাই একসাথে বের হল ভাইয়া দু'টি সিগারেট কিনেন। একসাথে টানি আর বাসায় এসে আম্মার সাথে বিষয়টি শেয়ার করি। তবে তা মাস-দেড় মাসে একবার। এখন থেকে তাও বাদ।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
অচেনা হৃদি বলেছেন: বুঝতে পারছি সিচুয়েশনটা একটু কমপ্লিকেটেড !
তারপরেও সিগারেট ছেড়ে দেবার ডিসিশান অভিনন্দন পাবার যোগ্য ! কংগ্রাচুলেশনস ভাইয়া ! +++
১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ অচেনা হৃদি।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:২০
অচেনা হৃদি বলেছেন: স্বাগতম আবুহেনা ভাইয়া !
১৫| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওরে ম্যান?
আমাকেই উল্টো প্রশ্ন??
এবার ঠ্যালা সামলাও
মেয়েটা দেখতে হট. আর জামার বোতাম খোলা
এটা একটা গানঃ
ছোট খোকা বড় হ, বড় হবি না?
ওরে এক টানে দুই টানে কিছু হয় না!
এ... শহর কিংবা গ্রামে, এইভাবে তে শুরু
এইভাবে তে নেশার ফাঁদে, শিষ্য ধরেন গুরু....
পানির নীচে বড়সি যেমন মাছে রে টানে
তারা ঘোরে ফেরে, ঘোরে ফেরে ঠোকর মারে
কেউ ঠোকর মেরে ভাগে, কারো বড়সি ভাল লাগে,
বেঁধে গেলে সে মরে,
জলের প্রাণী বড়সি গিলে মরে ডাঙার পরে!!
নেশাকে বলো না না,
নেশার বড়সি গিলো না
বাঁচতে হলে জানতে হবে,
বলো বলো নেশা কে না না!
২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: মন্ডল ভাইয়া দেখি সবকিছু খুব মনোযোগ দিয়ে দেখেন । এই মেয়ের পোশাক আপনার দৃষ্টি এড়িয়ে যায়নি ! আশ্চর্য ! আমি ইন্টারনেট থেকে এই ছবি নিয়ে এখানে দিয়েছি, কিন্তু ওর বোতামের ব্যপারটা একবারও আমার চোখে পড়েনি । দুঃখিত, সামনে থেকে ছবি দিতে আরো সতর্ক থাকবো ।
১৬| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: পড়ার সাথে হাসা ফ্রি
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৫
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ! সবাই দেখছি গল্পটা পড়ে হেসেছেন । কিন্তু আমি তো রম্য লিখিনি, একটা সিরিয়াস ব্যপার নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম । তবুও সবাই হাসছেন দেখে আনন্দ পেলাম ।
১৭| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধূমপান মাদকাসক্তির প্রথম ধাপ। সবাই আসুন, ধূমপান পরিহার করি।
১৮| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুমণি, তোমার গল্প সুন্দর হয়েছে। তোমাকে দিয়ে হবে। চালিয়ে যাও।
১৯| ২৪ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কয়েকবার পড়লাম। আপুমণি, তুমি অসাধারণ লিখেছ। গোল্ডেন এ প্লাস দিলাম। আমি ধূমপানকে ঘৃণা করি।
২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:১০
অচেনা হৃদি বলেছেন: ভাইয়া আপনার তিনটি মন্তব্য আমার জন্য অনেক উৎসাহের উপাদান । বিশেষ করে এই শেষ মন্তব্য আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনি ধূমপান ঘৃণা করেন জেনে আরো ভালো লেগেছে । এজন্যে একটা এক্সট্রা ধন্যবাদ । +++
২০| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০০
নাজিম সৌরভ বলেছেন: চমৎকার গল্প । গল্পে ভালো মেসেজ আছে । আপনার এই গল্প দিয়ে দারুণ একটা শর্টফিল্ম বানানো যাবে । শর্টফিল্ম বানালে কি আপনার আপত্তি আছে ?
২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৬
অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনি শর্টফিল্ম ডিরেক্টর ?
২১| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫২
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: গল্প সুন্দর হয়েছে ।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:২১
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২২| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৫
নাজিম সৌরভ বলেছেন: না আমি শর্টফিল্ম বানাই না । কিছুদিন আগে এক ছোটভাই ভালো এবং শিক্ষণীয় একটা শর্টফিল্ম বানাতে আমার কাছে গল্প চেয়েছিল । আমি তাকে গল্প দিতে পারিনি । ও যদি চায় নেক্সট টাইম আপনার গল্প দেবো, যদি আপত্তি না থাকে ।
আমি লেখালেখিতে পুরনো হলেও ব্লগে নতুন । আমার ব্লগে আপনার আমন্ত্রণ রইল ।
২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনার ব্লগ ঘুরে এসেছি । আপনি ব্লগে নতুন ? আপনি তো আমার আগে ব্লগে এসেছেন !
আমার গল্প দিয়ে যদি ভালো ফিল্ম হয় তাহলে আপত্তি থাকবে কেন ?
২৩| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আফার গল্প পড়ে ফিদা হইয়া গেলাম।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: হি হি হি...
আপনি তো আবার নকল লেখকদের পাকড়াও করে থাকেন, আমার এই লেখাটা নকল মনে কইরেন না আবার !
২৪| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন। পছন্দ হয়েছে।
বিভিন্ন ধরনের লেখা লিখুন, লেখা-লেখিতে দ্রুত পরিপক্কতা অর্জন করবেন।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনার শুভেচ্ছাটুকুন গোলাপ ফুলের মত সুন্দর হয়ে ফুটে উঠুক । আমার কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের লেখা চাওয়ায় ধন্যবাদ । আমাকে কেউ টপিক নির্ধারন করে দিলেই ভালো হত । আমি নির্দিষ্ট টপিকের উপর লেখার চেষ্টা করতাম ।
২৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওকে, একটা টপিক দিচ্ছি। পছন্দ হয় কিনা দেখুন।
''স্বপ্নে আপনি লস এন্জেলেস শহরে বেড়াতে গিয়েছেন। ওখানে কি কি বিষয় আপনার ভালো, খারাপ লাগলো লিখুন।'' দেখি আপনার কল্পনা শক্তি কেমন!!
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: টপিক এক্সেপ্টেড !
তবে আমাকে কিছুদিন সময় দিতে হবে । বিকজ এই লেখাটা লিখতে তো অনেক কল্পনাশক্তি ব্যয় করতে হবে । কিন্তু ইদানিং আমার হাতে সময় একটু যেন কম হচ্ছে । চেষ্টা করব এক সপ্তাহের মাঝে এটা পোস্ট করতে ।
ধন্যবাদ ।
২৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা টিপস দিচ্ছি, কল্পনাশক্তি প্রয়োগের আগে নেটে শহরটা নিয়ে প্রচুর স্টাডি করেন। আর 'ট্রিপ এ্যাডভাইজার' এর মতো সাইটে গিয়ে পর্যটকদের অভিজ্ঞতা দেখেন।
Take your time. Happy writing!
২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪২
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ, আশা করি আপনার মনের মত একটা ভুয়া ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারবো ।
২৭| ২৫ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:৩৩
জেন রসি বলেছেন: গল্পটি পড়তে পড়তে ভাবছিলাম একটা সিগারেট দরকার! কিন্তু একটাও সিগারেট নাই এই মূহুর্তে!
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
অচেনা হৃদি বলেছেন:
২৮| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩০
অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: ভালো লাগা জানবেন
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ !
২৯| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাইয়া । অনেক মেয়ে সিগারেট খায়, তবে বাংলাদেশের টোটাল মেয়ের সংখ্যার তুলনায় সিগারেট খাওয়া মেয়ে খুব কম । মেয়েরা সিগারেট খেলে তো অন্যদের চেয়ে নিজের সন্তানের ক্ষতি বেশি হয় । তাই তাদের না খাওয়া উত্তম ।
মেয়েদের সিগারেট খাওয়া আমি মেনে নিতে পারি না। কোনো মেয়েকে সিগারেট খেতে দেখলে আমার ইচ্ছা করে কষে একটা থাপ্পড় দেই।
মেয়েরা বাইক চালায়, গাড়ি চালায়, চাকরি করে এটা ভালো কিন্তু সিগারেট খাওয়া ভালো নয়।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: ৭ নং মন্তব্য ভাইয়া !
৩০| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। শিক্ষামূলক গল্প!
কিন্তু সমস্যা হলো শিক্ষা নেবার লোকের বড় অভাব!
সদ্য হাইস্কুলের মেয়েদের ক্রেজ দেখেছি! কি দারুন ষ্টাইলে ভাবস মারতে মারতে সিগারেট ফুকে!
মৌলিক শিক্ষায় যখন ঘাটতি থাকে তখন কি আর আইসিইউতে বাঁচানো যায়!!! চেষ্টা করা যায় হয়তো!
@ জেন রসি ভাই- আপনার চেতনায় আমি অক্ষুনি নিয়া আসতেছি একটা হা হা হা
নয়তো গল্পের আমেজটায় ফিলিংস আসবেনা
++++
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, কিন্তু হাইস্কুলের ক্রেজ ওয়ালী মেয়েরা এই শিক্ষামুলক গল্পটি পড়তে পারবে না !
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: এই গল্প পড়ে কারো কারো স্মোক করতে ইচ্ছে করছে দেখে আমি মর্মাহত !
৩১| ২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৩
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: গল্প টি আগেই পরেছিলাম কিন্তু তখন মন্তব্য করা হয়ে উঠেনি। যাই হোক, খুব ই দারুন লিখেছেন হৃদি আপু। গল্প টি ও যেমন ভালো লেগেছে তেমন এর ভেতরে যে মেসেজ টি সেটি ও খুব দরকারি।
গল্প টি পড়ে মনে হচ্ছে, যখন আমি প্রথম সিগারেট এর স্বাদ নিয়েছিলাম তখন যদি এমন করে আব্বু আম্মুর কাছে ধরা পরে যেতাম কি হতো হাহা !
তবে আমি রাজীব নুর ভাই এর সাথে একমত, মেয়েরা আর যাই করুক সিগারেট খেতে পারেনা কখনোই। ভাইয়ার মত আমার ও ইচ্ছে করে কোন মেয়েকে রাস্তা ঘাটে সিগারেট খেতে দেখলে একটা থাপ্পর দিতে। আর ইদানিং এমন টা খুব দেখা যাচ্ছে মেয়েরা রাস্তা ঘাটে ওপেন ধূমপান করছে। আমি ভেবে পাইনা , এটা কি আধুনিকতা নাকি বখে যাওয়া ?
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । আপনি আপনার এক মন্তব্যে বলেছিলেন আপনি আমার লেখা পড়েন । আজ প্রথমবারের মত মন্তব্য করলেন । আমার ব্লগে আপনাকে নতুন করে স্বাগতম ।
৩২| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
শাহাদাত নিরব বলেছেন: হ্যামিল্যনের বাঁশি ওয়ালী হৃদি আপু।
সামুর বাড়িতে হৈ চৈ
হৃদি আপু গল্প লিখেছে
অনেক বড় গল্প
তাও আবার এত সুন্দর করে এবং দিক নির্দেশনা দিয়ে ।
ভালোবাসি_অভিরাম
( ধূমপান এবং সকল প্রকার মাদক জাত থেকে বিরত থাকুন)
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া । এই ভালোবাসা অফুরান হোক ।
৩৩| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ছোট বয়সে কাগজ মুড়ে গ্যাসের চুলায় আগুন ধরিয়ে দু’এক টান দিতাম। সেই অভিজ্ঞতাটা নিদারুণ।
বিয়ের পরে বউয়ের সাথে ঝগড়া করে একবার একটা বেনসন সিগারেট পুরোটাই টেনেছিলাম, কোন স্বাদ পাইনি।
মানুষ কেন যে এসব সেবন করে জানিনা।
ধূমপান আসলেই ক্ষতিকর এবং একটা বাজে অভ্যাস। উৎসাহের বশেই বেশীরভাগ মানুষ ধূমপায়ী হয়, কখনো কখনো মাদকসেবীও। এর অবসান চাই। কোনভাবেই যেন ধূমপানে আগ্রহ না আসতে পারে সে ব্যাপারে অভিভাবকদের নজরদারি কাম্য।
আপনার গল্প বাস্তবতার মশলায় মিশ্রিত, ভাল লেগেছে, যে কারো ভাল লাগতে বাধ্য। ধন্যবাদ জানবেন। পোষ্টে লাইক দিলাম।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: অনেক মন্তব্যের ভিড়ে আপনার মন্তব্যটি আমার একটু বেশি ভালো লেগেছে । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩৪| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, আশা করি আপনার মনের মত একটা ভুয়া ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারবো
না, ঠিক ভ্রমণ কাহিনী না। আপনাকে বোঝাতে পারি নাই, আমারই ব্যর্থতা!
শহরের, শহরের মানুষের একটা বিশ্লেষনধর্মী চিত্র বা পর্যালোচনা। দর্শনীয় স্থানগুলোর বর্ণনা দিয়ে শেষ করলে হবে না।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: ওকে ভাইয়া আই গট ইট । ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব ।
৩৫| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
বেঙ্গল রিপন বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে। গল্পটা পড়তে পড়তে বারবার নিজের কথা মনে হচ্ছিলো
আর আমার ২মেয়ের কথা মনে হচ্ছিলো।
আমি নিজেও ধুমপায়ী।
গল্পটা আমার বড়মেয়েকে পড়তে দিলাম।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, গল্পটি নিজে পড়ে মেয়েকে পরালেন । এই গল্প ভালো না হলে এমনটি নিশ্চয়ই করতেন না ।
গল্পটা পড়ে আপনার মেয়ে কি মন্তব্য করল তা জানতে ইচ্ছে করছে ।
৩৬| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা। ওনার সখ ছিল লেটেস্ট মডেলের লাইটার ব্যবহাট করা। পঞ্চাশের উর্ধে জিন্স ও টপ পড়া ম্যাডামকে করিডরে কোনও এক স্থানে প্রায়ই স্মোকস করতে দেখতাম। বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় উনি আবার স্বামীর কাছে প্যারিসে চলে যেতেন। ২০০১ সালে উনিই ডিপার্টমেন্ট বলে দিতেন, ১ - ইংরেজিতে না লিখলে, ২ - বাড়িতে নেট যোগ না থাকলে, ৩- ৫৫ শতাংশ নম্বর পাওয়ার মত আস্থা না থাকলে আমার ক্লাস করার দরকার নেই। উল্লেখ্য আমাদের ডিপার্টমেন্টের জিন্স ও টপ পড়া ইংরেজি মাধ্যমের বেশকিছু মেয়েকেও দেখতাম সমানে স্মোকস করে স্মার্টনেসের পরিচয় দিতে। আমি ম্যাডামের কঠিন ইংরেজি ভালো বুঝতাম না। একসময় ওনার ক্লাস করাও ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার মত গ্রামের সব পড়ুয়াদের একই দশা হত। পার্ট ওয়ানের তৃতীর পত্রে এই জন্য সবচেয়ে কম নম্বর পেয়ে আজও অভিশাপ বহন করছি। আর স্মার্টনেস যদি বলি তাহলে আমাদের এখানে সাওতাল মহিলারা পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পরিশ্রম করে। ওরা স্বামীস্ত্রী কাজের সময় একসঙ্গে স্মোকস করে। কাজেই আমার মনে হয় ওরা একদিকে স্ত্রীর শ্রমকে মূল্য দেওয়া ও ধূমপানে মেয়েদের স্বাধীনতা দিয়ে আধুনিকতার এক বার্তা বহন করছে।
পোষ্ট প্রসঙ্গে বলি, লেখনির গুনে মনে হলনা যে প্রথম গল্প। আর তা যদি হয় তাহলে ভাবনা শক্তির গভীরতাকে জানাই কুর্নিশ । খুব ভালো লিখেছেন আপু। তবে নিজের জীবনের অভিজ্ঞতাও হতে পারে বলে মনে হল। বাবা চরিত্রটিকে আদর্শ হিসাবে তুলে ধরেছেন। তবে মাকে নিয়ে একটু.... যাইহোক মাকে ওরকম না দেখালে আবার জমতোও না।
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
অচেনা হৃদি বলেছেন: জীবনের অভিজ্ঞতাও হতে পারে বলে মনে হল !
ধন্যবাদ ভাইয়া !
৩৭| ২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:৪১
নিশি মানব বলেছেন: আমাকে পছন্দ করতো একজন। তাকে তাড়াবার জন্য বলেছিলাম, আমি হার্ড স্মোকার। প্রতিদিন দুই প্যাকেট গোল্ডলীফ।
সে বললো, এটা কোন ব্যাপারনা। তার বাবাও একজন স্মোকার। আমার স্মোক আইটেম সাপ্লাই সে দিবে। দুই প্যাকেট কেন, চাইলে দুই কার্টন দিবে। এই বলেই এক পিচ নেভী দিয়েছিলো। আমিও স্মার্ট ছেলের মত ভাব নিয়ে টান দিয়েছিলাম। আপনি যেই কাশি দিয়েছিলেন, সেরকমটা ছিলোনা। অনেক কঠিন ছিলো। সারাদিন যায়নি। চোখের পানি-নাকের পানি এক হয়ে গেছিলো। আর চোখ দুইটা তার কপালের টিপের মত লাল হয়ে গেছিলো।
সে আগেই কিভাবে যেন জেনে গেছিলো, আমি নন স্মোকার।
২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
অচেনা হৃদি বলেছেন: ৩৮.নং কমেন্ট দেখুন ভাইয়া !
৩৮| ২৬ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: নিশি মানব’র অভিজ্ঞতাটা খুব ভাল লাগল। তা এখন কি ঐ ম্যাডামের সাথে আছেন ? জানতে ইচ্ছে করছে।
৩৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
অচেনা হৃদি বলেছেন: আমার গল্পে সবার স্বতঃস্ফুর্ত মন্তব্য এবং লাইক দেখে আমি অভিভূত । সময়ের স্বল্পতার কারণে মন খুলে সবার মন্তব্যের জবাব দিতে পারিনি ।
গল্পে হিট সাতশো ছাড়িয়েছে । আমি বিস্মিত, আনন্দিত এবং অনুপ্রাণিত । আমার মত 'পিচ্চি' ব্লগারের জন্য এটা অনেক বড় অর্জন । এই গল্প থেকে যদি কোন ধূমপায়ী ভাইয়া শিক্ষা নিতে পারেন আমার চেষ্টা সার্থক হবে ।
ধন্যবাদ সবাইকে ।
ব্যস্ত হয়ে পড়েছি সীমাহীন । আবার কখন কবে ব্লগে আসতে পারবো উপরওয়ালা জানেন ।
(আমার প্রতিটি লেখাই কেউ একজন প্রিয়তে নিয়ে রাখছেন । কে সেই মহান ব্যক্তি জানতে পারলে ভালো লাগতো । )
৪০| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
গল্পটা ভাল লাগল! স্মোকিং গার্ল বেশ ভাল!
২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। গল্পটা পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো!
৪১| ২৯ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৪০
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হৃদি আপু! ব্লগে প্রথম গল্পে অভিনন্দন। এত সুন্দর শিক্ষামূলক একটি গল্প! আর পারিবারিক আবেগের মিশেলে সত্যিই মন ছুঁয়ে গেছে। খুব সুন্দর করে গেঁথেছেন চরিত্রগুলোকে।
আপনার মতো আমিও আশা করি ধূমপায়ীরা শিক্ষা নেবে গল্প থেকে। সমাজে মেয়েরা ধূমপান করলে যেমন ছি ছি পরে যায়, ছেলেরা ধূমপান করলে একই রকম ছি ছি পরে গেলে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
ব্যস্ত হয়ে পড়েছি সীমাহীন । আবার কখন কবে ব্লগে আসতে পারবো উপরওয়ালা জানেন ।
ওমা! সে কি কথা! আমরা তো আপনার কাছ থেকে অনেককিছু আশা করি। এখনই অনিয়মিত হলে হবে? আশা করি বাস্তবের সব চাপ সামলে ব্লগেও সময় দেবেন।
লাইক অবশ্যই দিয়েছি।
ভীষন ভালো থাকুন।
২৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
অচেনা হৃদি বলেছেন: আপু সবার শেষে এসে একটা জাদুকরি মন্তব্য করলেন । মন্তব্যটাকে জাদুকরি বলছি কারণ আমার এই লেখাটা দুই দিন আগে সাইডলাইনে চলে গিয়েছিল । কিন্তু আপনার মন্তব্যের পর দেখছি এটা আরো বিশ জনে পড়েছে !
আপনি যে এতো ব্যস্ততার মাঝে আমার মত নতুনদের পোস্টে এসে মন্তব্য করেন এটা বিস্ময়কর । এজন্যই হয়ত সামুতে আপনি সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগার ।
চেষ্টা করব ব্লগে নিয়মিত থাকার । শুভকামনা সত্য হোক ।
৪২| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩১
নিশি মানব বলেছেন: মোঃ খুরশিদ আলম
আছি বলতে পারেন।
তবে পালানোর পথ খুজতেছি।
৪৩| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: অচেনা হৃদি ,
ব্লগে লেখা আপনার প্রথম গল্পটি অবলীলায় অতিক্রম করে গেছে সব জড়তার বাঁধা । একটি সচেতনতার মেসেজ দিয়ে তরতর করে এগিয়ে নিয়েছেন গল্পটিকে ।
থাম্বস আপ !
২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩১
অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, আগে পড়েননি ? যাক, সবার শেষে এসে ভালো উৎসাহ দিলেন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
কাইকর বলেছেন: এটা খুব খারাপ একটা জিনিস। সন্তানদের সামনে সিগারেট খাওয়া ঠিক নয় এতে করে তাদের মধ্যে কৌতূহল বাড়ে। কৌতুহলের বশে তারা সিগারেট খেয়ে দেখতে চায় কেমন লাগে। আর সে থেকেই তারা এগুলোর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। তাই সবার উচিত এগুলো থেকে বিরত থাকা।