নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার লেখা পড়লে আপনারাই জেনে যাবেন।
উগ্র কালচার আর ভোজন বিলসে মেতে উঠেছে বাঙ্গালি জাতি।
বিগত বিশ শতাব্দী ধরে অসুস্থ মানসিকতায় তৈরি হয়েছে এখনকার বাংলাদেশ।
শহরে-নগরে,গ্রামে গঞ্জে যেখানেই একটু খালি জায়গা পাচ্ছে সেখানেই তৈরি করা হচ্ছে খাবারের আয়োজন।
চলন্ত পথে,পদ-দলিত জঙ্গল কে পার্ক বানিয়ে নানান খাবারের আয়োজনে মরিয়া সবাই।
নামে বে-নামে কত খাবার ডেকোরেশন করছে তারা, আর আমরাও তা গিলছি চড়াও দামে।
উঁচু উঁচু কংক্রিটের জঙ্গলে নানান অসচতনতায় ঘেরা কিচেন/রান্না ঘর। নানান সাইজের সিলেন্ডার আর বৈদ্যুতিক তারের ঝোঁপঝাড়।
কারো কোনো দায়িত্ব নেই, নেই কোনো জবাবদিহিতা। সবাই চলছে আপন গতিতে।
আর এই খাবারের সাথে তাল মিলিয়ে বেড়ে উঠছে ডায়গনষ্টিক সেন্টারের বিজনেস।
একটার সাথে আরেকটার খুব অনন্ত মিল রয়েছে।
আজ ঘরে ঘরে অসুখের কোলাহল, একটা ডায়গনষ্টিকে গেলে দেখা যায় মানুষ কত রকমের রোগে রোগাক্রান্ত।
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে লাভজনক ব্যাবসা হচ্ছে রেস্টুরেন্ট এবং চিকিৎসা।
আমাদের আরো সচেতন হওয়া উচিৎ এবং সবাইকে সচেতন করা উচিৎ।
আসুন সবাই মিলে আমাদের দেশ কে বসবাসের যোগ্য করে গড়ে তুলি।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
অফলাইন বলেছেন: মানুষের বাড়াবাড়িতেই আইন শৃঙ্খলা বিনষ্ট হয়।
মানুষ শুধু জিহ্বার স্বাদ টা দেখে নিজের নিরাপত্তা টা নিয়ে একবারও ভাবে না।
যদি একবার অসচেতন খাবার গুলোকে বয়কট করে তাহলে মালিক পক্ষ সেটা মেরামত করতে বাধ্য হবে।
ভোজন বেঁচে থাকার অংশ কিন্ত ভোজন কে বিলাসিতার অংশ বানিয়ে নিয়েছে আমাদের সমাজ।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
মোগল সম্রাট বলেছেন:
ভালো লিখেছেন। লোকাল বাস আর দুর পাল্লার বাসে মাত্র এক দুই ঘন্টার যাত্রায়ও দেখবেন পাশের সিটে বেটে কুটুর কুটুর করে চিনা বাদাম খাচ্চে, আমড়া, খিরাই, ঝালমুড়ি খাচ্চে। একটু দুরের যাত্রায় খাওনের জন্য যাত্রাবিরতি দেয়া লাগে।
খাওন ছাড়া কোন কিছু কল্পনাই করা যায়না।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধনীরা খাবার নিয়ে বিলাসিতা করেন। কিন্তু দরিদ্ররা যা পায় তাই হাসি মুখে খেয়ে নেয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০২
এম ডি মুসা বলেছেন: খাওয়া ভিতরে দোষ নাই। আইন শৃঙ্খলা মানার উপর ভিত্তি করে। ভোজন বেঁচে থাকার একটা অংশ। কিন্তু আগুন লাগা বা সচেতন না হলে এটাই দোষ