নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাতানো খেলা

এই পৃথিবীর সব কিছুই পাতানো, কলকাঠি নাড়ছে....... একজন; শুধুই একজন।

অহেতুক অকারণ

জন্ম আমার শনিবার। শনির দশা বলে যদি কিছু থাকে, তবে তা আমার জন্য একশত ভাগ সত্য হবে। __________________ এই পৃথিবীর মধ্যে ছিল অনন্ত এক শীতলপাটি। অনেক দাঙ্গা ঝগড়াঝাঁটি পার হয়ে তাই ভালবাসা জাগিয়েছিল অনেক আশা, ফুটিয়েছিল অজস্র রং খানিকটা তার গদ্যে এবং খানিকটা তার পদ্যে ছিল। ______________ আমার মনের মাঝে বসে যে প্রেম নিত্য বাজায় বাঁশি, এ ধরাতে তারেই খুঁজে হলাম পরবাসী বন্ধ চোখে রুপ দেখি তার, দু'চোখ মেলে পাইনা খুঁজে তারে

অহেতুক অকারণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্কে একদিন দুপুরে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০০৭ ভোর ৬:২২

আমি এবং আশিক হাজারীবাগ থেকে রাইফেলস্ স্কয়ারের উদ্দেশে রিকশায় উঠলাম। বেলা 12:30 আমারা রাইফেলস্ স্কয়ারে পৌছালাম । এর আগে বন্ধুদের মুখে মুখে রাইফেলস্ স্কয়ারের অনেক প্রশংসা শুনেছি; ওরা বলতো যে এটা একটা ডেটিং জোন । হঁ্যা, মার্কেটটা অবশ্যই একটা ডেটিং জোন। কারণ আমি লক্ষ্য করলাম যে মার্কেটে কেনাকাটার জন্য যতটা না ভীড় তারচেয়ে অনেক বেশী ভীড় সেটির ফাষ্টফুড গুলোতে। মার্কেটটির দোতালায় চমৎকার একটি ফাষ্টফুডের দোকান আছে, ঘুরতে ঘুরতে যখন সেদিকে চোখ পড়লো, তখন আমার কাছে মনে হলো, সেই ফাষ্টফুডের প্রায় 70% যুগল, যারা প্রেমালাপ করছে বলে আমার ধারনা। ফাষ্টফুডের পরিবেশটা আমার কাছে ভালই মনে হয়েছে, তবে দুঃখ হলো সেই সব দোকানিদের জন্য যারা অনেক কষ্ট করে একজন ক্রেতার জন্য অপেক্ষা করছে। এরপর আমরা রাইফেলস্ স্কয়ারে বেশিক্ষন ঘোরাফেরা না করে বাইরে বেরিয়ে এলাম। আশিক বললো যে সে ধানমন্ডি লেকে যাবে, আমিও রাজি হলাম। তখন দুপুর 1:30, এই সময়টা হলো কলেজ, স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসের সময়, কিন্তু আমি আমার জীবনে 3য় বারের মত ধানমন্ডি লেকে গিয়ে বিশাল এক অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। এর আগে দুবার আমি ধানমন্ডি লেকে এসেছিলাম; 1ম বার ভোর 7:00 টায় সেটা প্রায় তিন বছর আগে 2য় বার বিকাল 4:00 টায় এবং সেটা প্রায় দেড় বছর আগের ঘটনা। আচ্ছা, প্রেমতো পবিত্র, তাইনা। প্রেমের পবিত্রতা অবশ্যই রক্ষা করা উচিত, এবং এই পবিত্রতা রক্ষা করার দায়িত্ব প্রেমিক ও প্রেমিকার। আজকে লেকের পাড় দিয়ে হাঁটতে গিয়ে মনে হলো কিছু একটা ঘটছে- কোন কিছুর চরম পরিবর্তন, মনে হলো যেন কোন অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটার পূর্বক্ষন, দু'জন যুগল ছাড়া কারও প্রতি কারও খেয়াল নেই। প্রেম করতে গিয়ে যদি লজ্জাহীন হতে হয় আর সেই পরিস্থিতিটা যদি কেউ উপোভোগ করে বা যদি কেউ বেদার্নাত হয় তবে তাদের সেই পাপ এবং অভিশাপ কাদের উপর বর্তাবে; নিশ্চয়ই সেই প্রেমিক প্রেমিকার উপর। এক কালে পৃথিবীতে প্লাটনিক লাভ ছিল; প্রেমিক প্রেমিকা কাউকে স্পর্শ না করে নিজেদের মনকে জয় করে নিত। আজ এই একবিংশ শতাব্দীর নিষ্ঠুর সভ্যতায় প্লাটনিক লাভের কথা চিন্তা করা আর দিনের আকাশে তারা দেখা সমান কথা। আমাদের দেশের দুষনযুক্ত পরিবেশে পার্ক সকল বয়সী এবং সকল মানসিকতার মানুষের জন্য স্বর্গ স্থানের মত। পার্কের মনোরম পরিবেশে রোমান্টিকতা উথলে উঠতে পারে কিন্তু এই রোমান্টিকতা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যেন অসামাজিক এবং অভদ্রতার মাতলামিতে পরিনত না হয়। # কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে ...... ক্ষমা প্রার্থী। # বিশেষভাবে ধানমন্ডি লেকের কথা বলা হলে ও প্রায় সব পার্কেই একি রুপ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৬

অতিথি বলেছেন: ? ? ? ??

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:৪৪

অতিথি বলেছেন: প্রশ্ন বোধক কেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.