১| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৫৫

মানুষ বলেছেন: বাথরুম আমাদের গবেষনাগার
ভিন্ন কারণে বাথরুম প্রিয় সবার

২| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল হতনা কি এই স্নানাগারে একটি রাইটিং টেবিল আর পিসি ফিট করা থাকলে সারা দিন মান গবেষণা করে কাটিয়ে দেয়া যেত ।

৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:১৫

জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: উচ্চমানের চিন্তাভাবনাগুলো স্নানঘর থেকেই আবির্ভূত। ভালো লিখেছেন।

৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: হুম ,এমন একটা স্নান ঘর কে ভিজাতে মনে হয় কষ্ট লাগবে । তবে স্নান ঘর সত্যি বড় শান্তির জায়গা । কবির জন্য শুভ কামনা রইল।

৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
+++++

৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

সুমন কর বলেছেন: মোটামুটি লাগল।

৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাথটাবে বুকগলা জলে ডুবিয়ে কিংবা ছোট্ট বসার টুলে বসে দীর্ঘসময় হাতে মেবাইল নিয়ে লিখা যায় রাইটিং টেবিলের মত , সেখানে , বাইরের জগত প্রেবেশ করে অবলিলায় ইথারে ভেসে এসে । দীর্ঘ সময় সেখানে থাকার কালে অআমি সাথে মোআইল রাখি অনেক প্রয়োজনীয় কল ধর্র জন্য মেসেজ পাঠানোর জন্য । তেমন অবাক হ ওয়ার কিছু নেই , রাইটিং টেবিল ও পিসিটি রুপক, যেমন কবিতায় অনেক কিছু রুপক থাকে , কবিতার রুপক শব্দগুলি যেমন পাঠক সঠিকভাবে অনুভব করে নেয় তেমনি কবিরো উচিত পাঠকের রুপকগুলিকে নীজের সুন্দর মনের মাধুরি মিশিয়ে অনুভব করা হালকা হাসিতে উড়িয়ে না দিয়ে ।
যাহোক কবিতা সুন্দর হয়েছে । ধন্যবাদ
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল

৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কস্ট পাবো কেন , কস্ট পাওয়ার কিছু নেই । আমি আমার রুপকটাকে এখটু ব্যখ্যা দিচ্ছিলাম । শিরোনাম দেখে বুঝা যায় একটা লিখার ভিতরে কতটুকু যাব । একটি লিখা ভাল না লাগলে সেটায় সময় দেয়া হয়ে উঠেনা । আপনার কবিতাটি আমার ভাল লেগেছে । নীজের ভাবনার সুন্দর প্রকাশ আছে । যে টুকু ভাবনা ছিল তা সুন্দরভাবে প্রকাশ করেছেন । কবিতাতেও ছন্দ তাল মাত্রা , প্রভুতি ভাল মনে হয়েছে । ভাবের অপুর্ণতা তো থাকতেই পারে ছন্দের বিভিন্নতা থাকতে পারে । রবি ঠাকুরের প্রথম পড়া কবিতা 'জলপরে পাতা নরে " ভাব বিশ্লৈশন ও এর ছন্দ গুন নিয়ে সাহত্যিকেরা কাগজের পাতা ভরে ফেলেছেন । অনেকে সমালোচনাও করেছেন । কবিগুরু তার ছন্দ শীর্ষক প্রবন্ধে নীজে পরে বলেছেন কবিতা লেখা শুরু করবার বহুপূর্বে সবে যখন দাঁত উঠেছে তখন পড়েছি, ‘জল পড়ে, পাতা নড়ে।” এখানে ‘জল’ যে ‘পাতা’র চেয়ে মাত্রা-কৌলীন্যে কোনো অংশে কম, এমন সংশয় কোনো বাঙালি শিশু বা তার পিতামাতার কানে বা মনেও উদয় হয় নি। এইজন্যে ঐ দুটো কথা অনায়াসে এক পংক্তিতে বসে গেছে, আইনের ঠেলা খায় নি। ইংরেজি মতে ‘জল’ সর্বত্রই এক সিলেব্‌ল্‌, ‘পাতা’ তার ডবল ভারি। কিন্তু জল শব্দটা ইংরেজি নয়। ‘কাশীরাম’ নামের ‘কাশী’ এবং ‘রাম’ যে একই ওজনের এ কথাটা কাশীরামের স্বজাতীয় সকলকেই মানতেই হয়েছে। ‘উদয়দিগন্তে ঐ শুভ্র শঙ্খ বাজে’ এই লাইনটা নিয়ে আজ পর্যন্ত প্রবোধচন্দ্র ছাড়া আর কোনো পাঠকের কিছুমাত্র খটকা লেগেছে কবিগুরু মনে করেন না , কেননা তার মতে সবাই কান পেতে কবিতা পরেছে পড়েছে নিয়ম পেতে নয়। যদি শব্দবোধে নিতান্তই খটকা লাগা উচিত মনে হয় , তাহলে সমস্ত বাংলাকাব্যের পনেরো-আনা লাইনের এখনি প্রুফ-সংশোধন করতে বসতে হবে বলেও কবিগুরু বলেছেন । মুল কথা হল কবিতা যাই লিখবেন তাতেই বহু মাত্রিক ছন্দ ও ভাব পাওয়া যাবে । কবিগুরুর ভাষায় কবি যা লিখে তাই সত্য বটে ।
কালকে ঘুমের ঘুরে বেশী কথা মন্তব্যে লিখতে পারিনি তা না হলে ভাল লাগার কথাগুলো বিস্তারিত লিখে আসতাম । আমি সাধারনত কারো কোন লিখায় ছোট্ট করে শধু ভাল , সুন্দর অসাধারণ জাতীয় গতানুগতিক লিখা লিখিনা । কেন ভাল লাগল তা দু এক কথায় একটু বিস্তারিত জানিয়ে আসি । আজকে এমনিতেও আপনার কবিতায় আমি আসতাম । যে কবিতা ভাল লাগে তাতে কয়েকবার যাই মনের অজান্তেই ।
অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকার শুভ কামনা র্ইল লিখে যান নিরন্তর ।