![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধুত্বে উদার, শত্রুতায় নির্মম : কিছু করার নাই, রাশির দোষ ........................ জামাতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবির সম্পর্কে মহানবীর (দঃ) সতর্কবাণী : শেষ জমানায় কিছু প্রতারক সৃষ্টি হবে। তারা ধর্মের নামে দুনিয়া শিকার করবে। তারা মানুষের নিকট নিজেদের সাধুতা প্রকাশ ও মানুষকে প্রভাবিত করার জন্য ভেড়ার চামড়ার পোষাক পড়বে (মানুষের কল্যাণকারী সাজবে)। তাদের রসনা হবে চিনির চেয়ে মিষ্টি। কিন্তু তাদের হৃদয় হবে নেকড়ের হৃদয়ের মতো হিংস্র। (তিরমিজী)
(এক জায়গায় পড়া একটি স্মৃতি কথা, এক জায়গায় দেখা কিছু ছবি- পাঠক যখন আমি, একটা কিছু নিশ্চয়ই বেরিয়ে যাবে)
আব্বাস একজন ফটোগ্রাফার। বিখ্যাত বললে কম বলা হয়। ১৯৭১ সালেও পূর্ব পাকিস্তানের চেয়ে ভিয়েতনাম বরং অনেক আকর্ষনীয় ছিলো ছবি সাংবাদিকদের কাছে। যে কজন ভিন্নমতের তাদের একজন আব্বাস। ফ্রান্সে অভিবাসী এই ইরানী যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে পাকিস্তানে আসেন। প্রথম দিকে পাকিস্তানীরা প্রেস ফটোগ্রাফারদের নিয়ে খুলনা-যশোরের দিকে নিয়ে যেত। ভারতীয়দের আগ্রাসনের প্রমাণ দিতে। ভারতীয় সেনাদের মৃতদেহের ছবি তোলাতো। ডিসেম্বরের শুরুতে ছবিটা পাল্টে গেলো। আব্বাসের লক্ষ্য ঢাকার মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু তারা ধরা দিতে নারাজ। এই পর্যায়ে এসে এক্সপোজড হতে ভয় তাদের।
আমাদের ছবির ঘটনাটা ১৬ ডিসেম্বরের। অন্যদের মতো সেদিনও আব্বাস হোটেল ইন্টারকনের প্রাঙ্গনে ঘুরোঘুরি করছেন। শহরজুড়ে একটাই খবর। মিত্রবাহিনী ঢুকে পড়েছে শহরে, আত্মসমর্পনের বেশী দেরি নেই। এখানে ওখানে জয় বাংলা ধ্বনি শোনা যাচ্ছে। একটু পর সে ধ্বনি বেড়ে গেলো। আব্বাস এগিয়ে এসে দেখলেন ভারতীয় বাহিনীর জিপ দেখা যাচ্ছে। এগিয়ে এসে লিফট চাইলেন। গাড়ীতে বসা একজন লেফট্যানেন্ট কর্ণেল। কেএস পান্নু। তখনও আব্বাস জানেন না যার সঙ্গী হয়েছেন তার বীরত্বগাথা।
অবশ্য প্রমাণ পেতে দেরী হলো না। ফার্মগেটের দিকে খানিকটা এগোতেই গাড়ির দিকে গুলি হলো। জিপের সবাই মাটিতে লাফিয়ে শুয়ে পড়লেন। একজন বাদে- পান্নু। দুহাত তুলে এগিয়ে গেলেন দেওয়ালের দিকে, গুলি এসেছে যেখান থেকে। লাফিয়ে আব্বাস সঙ্গী হলেন। তারও হাত তোলা, তবে ডান হাতে রাখা ক্যামেরায় শাটার টিপে চলেছেন। একজন পাকিস্তানী মেজরের নেতৃত্বে একদল সেনা এখানে অবস্থান নিয়েছে। পান্নু তাদের বললেন-পূর্ব পাকিস্তানের কমান্ড আত্মসমর্পন করেছে। ঢাকা শহর এখন মিত্রবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে গোলাগুলি না করে তারাও যেন এতে যোগ দেয়। মেজর এরপর অধীনস্থদের সঙ্গে কথা বলেন। হেড কোয়ার্টারে ফোন করেন। তারপর নিশ্চিত হয়ে হাত মেলান পান্নুর সঙ্গে। একটি সম্ভাব্য বিপর্যয়ের কাহিনী এখানেই শেষ।
এবার আসি পান্নুর কথায়। কুলওয়ান্ত সিং পান্নু আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা দখল করেছিলেন। ১১ ডিসেম্বর ১৯৭১ টাঙ্গাইলে ভারতীয় সেকেন্ড প্যারাট্রুপার বাহিনী তার নেতৃত্বে আকাশ থেকে নামে। পুংলি ব্রিজ দখল এবং ঢাকার দিকে পালিয়ে আসা পাকিস্তানী ৯৩ বিগ্রেডকে বিপর্যস্ত করে টাঙ্গাইল দখল নেন। ১৬ ডিসেম্বর বেলা ১০-৪৫ মিনিটে ঢাকায় ঢোকেন পান্নু ও তার বাহিনী। তার ভাষায় : I had five columns moved out into positions in Dacca taking control of the capital city. ১১টায় ঢাকা আসেন জেনারেল জ্যাকব। আত্মসমর্পনের সব কিছু চূড়ান্ত করেন তিনি। যুদ্ধে বীরত্বের জন্য পান্নুকে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পদক মহাবীরচক্র দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
ভিডিও ফুটেজ : পান্নুর নেতৃত্বে ঢাকায় ঢুকেছে সেকেন্ড প্যারা
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫১
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮
লীনা দিলরূবা বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার কুলওয়ান্ত সিং পান্নুকে কি দিয়েছেন?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: এইটা একটা লাখ টাকার প্রশ্ন বটে।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৯
রাজর্ষী বলেছেন: আসলেই জটিল জিনিষ। ধন্যাবাদ
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ। পোস্টের পিছনে কাহিনিটা বলি। সকালে ফেসবুকে ঢুইকা দেখি আব্বাস রেটোস্পেক্টিভের ইনভাইটেশন। আব্বাসের স্মৃতিকথাটা পড়া ছিলো। কি মনে কইরা সার্চ দিতে এই তিনটা ছবি পাইলাম। পান্নুর কথাতো জানিই। গত দুইদিন জ্বরে ভুগছি, একটাও পোস্টাই নাই। তাই দুয়ে দুয়ে চাইর কইরা দিলাম একটা পোস্ট
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩
রোহান বলেছেন: +
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: থ্যাঙ্কস
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
শেরিফ আল সায়ার বলেছেন: ভারতী বহু বীর সেনা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছেন। তাদের নিয়ে এ দেশের মানুষ খুব একটা চিন্তা করে না। তবে আমিও খুব যে ভাবি তাও কিন্তু নয়। কারণ, নিজ দেশের যোদ্ধাদের খোজ আমরা কয়জনা নেই যে ভিনদেশীদের খোজ রাখবো!!!
তবে আপনার এই লেখাটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। অজানা ইতিহাস। বাংলার বুকের অজানা আরও কত্ত যে ইতিহাস আছে তা কে যানে!!
ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যটি তুলে ধরবার জন্য।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও পড়ার জন্য
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: ১৯৭১ সালের স্মৃতি ছাড়া ছাড়া ভাবে এখনও কিছুটা মনে আছে। তারমধ্যে ১৬ই ডিসেম্বরের স্মৃতিটা আজও অম্লান।
মনে আছে সকাল থেকেই সবাই একটু টেনশনে। কি জানি হয়। কি জানি হয়, সেটা এই ৫/৬ বছরের বালক সেদিন তেমন একটা না বুঝলেও বুঝেছিল ভাল কিছু একটা ঘটতে চলেছে। আমরা তখন বুয়েটে বড়কাক্কার বাসায়। সকালের দিকে বড়রা কেউ কেউ পরিস্থিতি বুঝার জন্য বাইরে বেরুতে চাইছিলেন, কিন্তু অন্যরা তাদের নিরস্ত করছিলেন। বিকাল নাগাদ খবর পাওয়া গেল নিয়াজি সারেন্ডার করেছে।
আব্বা এরপর আমাকে নিয়ে বের হন স্বাধীন আর মুক্ত ঢাকা শহর দেখতে। বুয়েট কোয়ার্টার থেকে বেরিয়ে আমরা মেডিকেল কলেজ আর শহীদ মিনারের পাশ দিয়ে হেটে সামনের দিকে যাচ্ছি। শহীদ মিনারের বেদী ছাড়া আর কিছুই ছিল না তখন। স্তম্ভগুলোর কয়েকটা অংশ এদিক সেদিক পড়ে আছে। আব্বা বললো পাকিস্থানিরা গোলা মেরে উড়িয়ে দিয়েছে।
রাস্তায় লোকজন আস্তে আস্তে বাড়ছিলো আর সৈন্য ভর্তি জিপ দেখা যাচ্ছিলো। আব্বা বলছিলো ওরা এসেছে ইন্ডিয়া থেকে। আমরা হাটতে হাটতে চলে এসেছিলাম শাহবাগ মোড় পর্যন্ত। রেসকোর্স ময়দানের কথা এখন আর মনে করতে পারছি না তেমন করে। তবে শাহবাগে প্রচুর লোকজন ছিল আর মাঝে মধ্যে কেউ একজন "জয় বাংলা" বলে শ্লোগান তুললেই সবাই মিলে তার সাথে গলা মেলাচ্ছিল। ইন্ডিয়ান আর্মিদের জিপ আর পিক আপ দেখা যাচ্ছিলো প্রচুর। স্বতস্ফূর্ত জনগন তাদের সাথে হাত মেলাচ্ছিল আর কথা বলছিলো। আর্ট কলেজের সামনে এরকমই একটা পিকআপে বসা সৈনিকদের সাথে আব্বা কথা বলেছিলেন। আব্বাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম এটা কোন ভাষা। উত্তরে আব্বা বলেছিলেন ওরা হিন্দিতে কথা বলছে আর আব্বা বলছে উর্দূ হিন্দি মিশিয়ে। তাদের কারো কারো সাথে হ্যান্ডশেক করেছিলাম। এখনও মনে আছে সবাই ওরা হাতে দস্তানা পড়া ছিল। তবে আমার আকর্ষণ ছিল ওদের বন্দুকগুলো।
আবারও একই পথে বাসায় ফিরছিলাম। এবার শহীদ মিনারের সামনে ছিল একটা জটলা। কাছে যেতেই দেখি কেউ একজন পড়ে আছে মাটিতে, একদম শোয়া। কেউ একজন গায়ে হাত দিয়ে বললো মরে গেছে আগেই। গায়ে শুধূ আন্ডারওয়্যার। পেটে লম্বা করে একটা কাটার দাগ আর শহীদ মিনারের বেদীর সামনে একজায়গায় বেশ কিছুটা রক্ত। লোকজন বলাবলি করছিলো লোকটা মনে হয় পাকি। হয়তো পালানোর সময় কেউ মেরে ফেলেছে।
এরপর বাসায় ফেরা আর ঘুমানোর আগে পর্যন্ত কি কি দেখলাম সবাইকে ধরে ধরে সেটা শোনানো।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩১
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ রঞ্জু ভাই, অসাধারণ স্মৃতিচারণটা সংযুক্তির জন্য। আমরা তখন ব্রাক্ষনবাড়িয়া। মনে পড়ছে ট্যাংকের পাড়ে হেলিকপ্টার থেকে একজন শিখ অফিসার নামছেন।
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭
জইন বলেছেন: অসাধারণ ......... ঈদ কোথায় করলেন ভাই?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ। ঈদ তো ঘুমের মধ্যেই পার করে দিলাম
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: অজানা ইতিহাস শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাসি ঈদ মোবারক।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ঈদ মোবারক আবার বাসি কি! পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অসাধারণ। অজানা ইতিহাস শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ। বাসি ঈদ মোবারক
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনারেও
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩
নাঈম বলেছেন: পিয়াল ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটির জন্য, সেই সাথে রঞ্জু ভাইকেও ধন্যবাদ তাঁর স্মৃতিচারণের জন্য। রঞ্জু ভাইকে অনুরোধ করবো এই স্মৃতিচারণটি আলাদা পোষ্ট আকারে দেয়ার জন্য।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। আর রঞ্জুভাইর স্মৃতিকথার ব্যাপারেও সহমত
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫
মনজুরুল হক বলেছেন:
একটা গল্প শেয়ার করি......ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। দিল্লীর ফিরোজ শাহ কোটলায়। শিখ বেশি এমন একটা গ্রুপের পাশে বাংলাদেশী পর্যটকও খেলা দেখছে। রাহুল দ্রাবিড় একেবারে জমে গেছে, কোন ভাবেই আউট করা যাচ্ছেনা! হঠাৎ মুশতাকের গুগলিতে ধরাশায়ী! বাংলাদেশী নিজের অজান্তে তালি দিয়ে বসে! পাশ থেকে প্রশ্নঃ
_ তুম কালকাত্তাকি হো না?
_ ইয়ে মানে.......
_ তো তুম সালে খাতারনাক আদমি!
_ নেহি ম্যায় বাংলাদেশসে আয়ি....
_ কেয়া! বাংলাদেশসে? আভি নিকলো সালে, তুম সালে গাদ্দার হো, ফাদার অব নেশনকো কিল কিয়া, তুম সালে গিয়ে গুয়ে ইনসান হো...নিকলো হিয়াছে...!!!!!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: খাইছে! কন কি!! কাহিনীর বাঙালী ক্যাডা, আপনে নাতো বস?
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৭
মনজুরুল হক বলেছেন: **গিরে হুয়ে ইনসান(নিকৃষ্ট মানুষ)
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫১
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: তয় একটা সময় পর্যন্ত বাংলাদেশ আর মুজিব সমার্থক ছিলো বিদেশীগো কাছে। এমন অনেক গল্পই এক সময় পড়া হইছে কোন বেলগ্রেডে গিয়া এক বাঙালীরে পাবলিক জিগায়- তুমি শেখ মুজিবের দেশের লোক!
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫২
মনজুরুল হক বলেছেন:
আরে ধুর! আমি আর পাকিস্তান!!
আমাদের সুমন। ভো.কা.য় ছিল, আওয়ামী লীগ বিট এ কাজ করত। এখন মনে হয় যাযাদি, অথবা প্র.আলো।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: সুমন মাহবুব, তাইলে ঠিকাছে। এখন কালের কণ্ঠ সম্ভবত, বিডিতে আমার কলিগ আছিলো। বস ১৬ ডিসেম্বরে আপনার স্মৃতিটা শেয়ার করতেন যদি
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
মনজুরুল হক বলেছেন:
নিশ্চই। আর তিনটা মাস তো মাত্র। একবার ভেবেছিলাম মার্চে দেব, হলো না। এবার ঠিক করেছি ডিসেম্বরের পয়লা দিন থেকেই সিরিজ করব। অবশ্য যদি বেঁচে থাকি.....
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: বালাই ষাট, বাচবেন না ক্যান। অপেক্ষায় থাকলাম। আশা রাখি বইটাও ডিসেম্বরেই আনতে পারবো
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুন ঘটনা। থ্যাংকস ফর শেয়ারিং।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: থ্যাঙ্কস ফর রিডিং
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১১
শাওন৭৯ বলেছেন: লীনা দিলরূবা বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার কুলওয়ান্ত সিং পান্নুকে কি দিয়েছেন?
আমি-আপনি-দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের কি দিয়েছে?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: নিশ্চিত থাকেন, মুক্তিযোদ্ধারা আপনার আমার কাছ থেকে কিছু পাওয়ার আশায় জীবন বাজী রাইখা লড়ে নাই, আমাদের একটা দেশ আইনা দেয় নাই। তবে এইটাও চায় নাই যে একদিন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি তাদের পাছায় লাথি মারার ধৃষ্ঠতা দেখাবে। এইটার জবাব দিতে পারি নাই, এর চেয়ে বড় ব্যর্থতা আর নাই
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪
হাসান বায়েজীদ বলেছেন: মঞ্জুরুল হক ভাই'র গল্পে ঝাজা...ঈদ মোবারক পিয়াল ভাই, ভালো জিনিস জানলাম
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৩
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৬
অজানা আমি বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৮
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৬
কাঙাল মামা বলেছেন: +