নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজাকারমুক্ত ব্লগ : ভুলেও ঢুকিস না!!!

অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি

অমি রহমান পিয়াল

বন্ধুত্বে উদার, শত্রুতায় নির্মম : কিছু করার নাই, রাশির দোষ ........................ জামাতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবির সম্পর্কে মহানবীর (দঃ) সতর্কবাণী : শেষ জমানায় কিছু প্রতারক সৃষ্টি হবে। তারা ধর্মের নামে দুনিয়া শিকার করবে। তারা মানুষের নিকট নিজেদের সাধুতা প্রকাশ ও মানুষকে প্রভাবিত করার জন্য ভেড়ার চামড়ার পোষাক পড়বে (মানুষের কল্যাণকারী সাজবে)। তাদের রসনা হবে চিনির চেয়ে মিষ্টি। কিন্তু তাদের হৃদয় হবে নেকড়ের হৃদয়ের মতো হিংস্র। (তিরমিজী)

অমি রহমান পিয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে একটাই ইনডেমনিটি : সেটা মুক্তিযোদ্ধাদের

২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৮





১৯৭৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতির এক অধ্যাদেশে মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যাসহ সকল অপরাধকে ক্ষমা করা হয়েছে , তাদের বিরুদ্ধে কোনোমতেই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তোলা যাবে না এই আদেশ বলে। এই আইনে লেখা হয়েছ :



1

1. (1) This Order may be called the Bangladesh National Liberation Struggle (Indemnity) Order, 1973.







(2) It shall come into force at once and shall be deemed to have taken effect on the 26th day of the March, 1972.





2

2. No suit, prosecution or other legal proceeding shall lie in any Court against any person for or on account of or in respect of any act done during the period from the 1st day of March, 1971 to the 16th day of December, 1971, in connection with the struggle for national liberation or for maintenance or restoration of order up to the 28th day of February, 1972.

3

3. A public prosecutor shall, upon the Government certifying that a case against any person in the service of the Republic or against any other person for or on account of or in respect of any act done by him during the period from the 1st day of March, 1971, and the 28th day of February, 1972, is an act done in connection with national liberation struggle or for maintenance or restoration of order, apply to the court and upon submission of such application the court shall not proceed further with the case, which shall be deemed to be withdrawn, and the accused person shall forthwith be discharged.



4

4. The Government may make rules for carrying out the purposes of this Order.

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে মরিয়া জামাত-শিবিরের পেইড ব্লগাররা প্রোপোগান্ডা ছড়াচ্ছে রক্ষী বাহিনী নিয়ে, তাদের নাকি সকল আইনের উপর রেখে ইনডেমনিটি দেওয়া হয়েছিলো মুজিবের শাসনামলে। ডাহা মিথ্যে বলছে এইসব বাংলাদেশ বিদ্বেষী মোনাফেকরা। জামাতি টাকায় (শুকরশাবক মোশতাক আহমেদের ভাগিনা) দৈনিক আমার দেশে ফালতু সব আইনের কথা তুলছে এই শুয়েরের দল।

রক্ষীবাহিনী বিষয়ে একটা আইনই আছে , তা সেনাবাহিনীতে তাদের আত্তিকরণ আইন। যা প্রণীত হয়েছিলো ৯ই অক্টোবর ১৯৭৫, যদিও তা কার্যকর ধরা হয়েছে সে বছরের ৩রা সেপ্টেম্বর থেকে। মুজিব নিশ্চয়ই কবর থেকে উঠে এসে সেই আইন জারি করেননি। নিজেরা গর্দভ, পাবলিকরেও ভাবে তাই।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১৮/-১৩

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: চ্রম হইচে ...

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৪

সাইফ শামস বলেছেন: ছাগুরা গত ৩৮ বছর নিজেদের লাদি রসমালাই বানিয়ে খাচ্ছে। তাই বলে, তারা পাবলিককে যতই খাওয়ানোর চেষ্টা করুক লাভ হবে বলে মনে হয় না।

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৫১

ব্রুটাস বলেছেন: এগুলি সময় মতো দিলে আর ছাগুগুলা এরকম লাদি ছড়াইতারে না :(

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৫৯

মনজুরুল হক বলেছেন:

http://en.wikipedia.org/wiki/Sheikh_Kamal

এখানে প্রচন্ড আপত্তিকর কিছু কন্টেন্ট ছিল। লিঙ্কটা একটু আগেই পেলাম। সাথে সাথে রাগিবকে জানানো হলে রাগিব আপত্তিকর অংশটুকু মুছে দিয়েছেন। আমি খুব অবাক হলাম! এডমিনদের অগোচরে কি ভাবে এধরণের কন্টেন্ট প্রকাশ হতে পারে। ভেবেছিলাম রাগিবের সাথে কথা বলব, কিন্তু লগইন করেই আবার হুট করে লগঅফ হয়ে গেলেন।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:১৭

তাহের বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/Indemnity_Act

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:০৪

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন:

রক্ষীবাহিনীর জন্মৈতো হয় নাই, মর্লো কেমতে রে মমিন!!!!

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৪

রোহান বলেছেন: চ্রম হইছে... ছাগুর পাল কই থিকা যে নয়া নয়া ধান্দা লইয়া আহে... টেষ্টিকল আর ব্রেনের পার্থক্য এদের কবে যে কেউ বোঝাতে পারবে কে জানে...

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৯

তাজা কলম বলেছেন: রোহান বলেছেন: চ্রম হইছে... ছাগুর পাল কই থিকা যে নয়া নয়া ধান্দা লইয়া আহে... টেষ্টিকল আর ব্রেনের পার্থক্য এদের কবে যে কেউ বোঝাতে পারবে কে জানে...


সহমত।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

শ।মসীর বলেছেন: আমার দেশ যা লিখছে :

১৯৭৪ সালে জাতীয় রক্ষীবাহিনী আইনের সংশোধনী এনে এই ইনডেমনিটি দেয়া হয়। রক্ষীবাহিনীকে অত্যাচার, নির্যাতন, লুটতরাজ ও গোপনে-প্রকাশ্যে হত্যাকান্ডের দায় থেকে মুক্তি দিতে জাতীয় রক্ষীবাহিনী আইনে এ সংশোধনী আনা হয়। এটা ছিল ১৯৭৪ সালের ১১নং আদেশ। ১৯৭৪ সালে রক্ষীবাহিনী আইনের সংশোধনী এনে ইনডেমনিটি দেয়া হলেও কার্যকারিতা দেখানো হয় ১৯৭২ সালের ১ ফেবুÝয়ারি থেকে। অর্থাৎ রক্ষীবাহিনী কার্যক্রমের শুরু থেকে যা কিছু করেছে সবই দায়মুক্তি পায় ১৯৭৪ সালের সংশোধনীতে। ১৯৭২ সালে আইন তৈরির মাধ্যমে রক্ষীবাহিনী গঠনের পর এটিই ছিল এ আইনের প্রথম সংশোধনী।

১৯৭৪ সালের রক্ষীবাহিনী সংশোধনী আইনের ১৬(ক) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা তাদের যে কোনো কাজ সরল বিশ্বাসে করেছেন বলে গণ্য করা হবে এবং এ নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা দায়ের, অভিযোগ পেশ কিংবা আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেয়া যাবে না।

আইন নিয়ে খুব বেশী কিছু জানিনা, সো আপনি ডিটেইলস জানালে খুশী হব।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮

শ।মসীর বলেছেন: এই অনুচ্ছেদ গুলো কি আসলেই আছে, নাকি মন গড়া, যদি মন গড়া হয় তবে মিথ্যা প্রচারের জন্য আমার দেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নেবার দাবি জানাই।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০১

রোহান বলেছেন: হুমমমম

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৭

অলস ছেলে বলেছেন: বেচারা।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩২

অলস ছেলে বলেছেন: ভাই, ব্লগে তো যা ইচ্ছা বলাই যায়, একটা সাইট বানিয়ে কামাল মাহবুবের মত কুলাঙ্গারও ইতিহাসবিদ বনে যায়। আর কমিউনিটি ব্লগে সারিন্দাদের বিশাল সব হিউমারাস মন্তব্য আর খোঁচার জোয়ারে সব কিছুই প্রতিষ্ঠিত করা যায়। আওয়ামী লীগের সাথে সাথে ভিন্নমত হলেই চোখ বন্ধ করে ছাগু বানিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু আমার দেশ কাগজে প্রকাশিত পত্রিকা, সরকারের অনুমোদন নিয়েই সংবাদমাধ্যম হিসেবে প্রকাশিত। সারাদেশের পাবলিক পড়ছে। সুতরাং আমার দেশ যদি তাদের লিডিং নিউজেই এতবড় মিথ্যাচার করে থাকে, তাহলে মেইনষ্ট্রিম পত্রিকা, যেগুলোর বেশিরভাগই নির্জলা প্রো-আ্ওয়ামী, তারা চুপ করে আছে কেন বুঝলাম না সর্বজনাবেরা।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭

ভাবসাধক বলেছেন: +++++++++++

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০২

আতিকুল হক বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে কোন প্রকার ইনডেমনিটিই বৈধ হতে পারে না। একটা অপরাধ কতটা গুরুতর বা আসলেই ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য কিনা সেটা বিচারের অধিকার কেবলমাত্র আদালতের, কোন সরকার বা সরকার প্রধানের নয়। এজন্য ইনডেমনিটির নামে আদালতকে পাশ কাটানোর যেকোন চেষ্টাই অবৈধ হওয়া উচিত।

আমার দেশের রিপোর্টটা মিথ্যে হলে অবশ্যই রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা হওয়া উচিত। অন্তত হাসিনা-মতিয়া নাম দিয়ে করা প্রশ্নের চেয়ে যে কোন বিচারেই এটা গুরুতর অপরাধ।

আপনার পোস্টটাতে একটা অসঙ্গতি আছে। সেটাকে একটু স্পষ্ট করে দিলে খুব ভালো হয়। আপনি বলেছেন, রক্ষীবাহিনী বিষয়ে একটাই আইন আছে, তা ১৯৭৫ এ সেনাবাহিনীতে আত্মিকরন সম্পর্কিত। আমি যতদুর জানি যে কোন সরকারি বাহিনীর জন্য তা সে পুলিশ, সেনা, আনসার, র‌্যাব, বিডিআর যাই হোক তার জন্য একটা অধ্যাদেশ বা সরকারি আইন লাগে। এই আইনের বলেই বাহিনী গঠন এবং পরিচালনা হয়। রক্ষীবাহিনীর জন্যও নিশ্চিতভাবেই একটা আইন ছিল। কারন রক্ষী বাহিনীর যদি কোন আইনই না থাকে, তাহলে তো সেটা আরো বড় অপরাধ হয়ে যায়। বাহিনীর জবাবদিহীতা, কর্মকান্ডের আওতা কিভাবে নির্ধারিত হবে। রক্ষীবাহিনীতো একটা সরকারি বাহিনীই ছিল, হাজারির মত কোন ক্যাডারের ব্যক্তিগত মাস্তানদল ছিল না। তাই কোন আইন ছিল না এটা অসম্ভব। প্রশ্ন হচ্ছে আমার দেশ যা বলেছে, শামসীর যা কোট করেছেন, আইনে সেটা আছে কিনা? রক্ষীবাহিনী নিয়ে সরকারি আইনের একটা লিঙ্ক দিয়ে দিলেই গলাবাজি চুকে যায়।

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

বকুল০৮ বলেছেন: ৭১এর বিশ্বাসঘাতক যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসর ফ্যাসিস্ট জাতীয়তাবাদীদের মিথ্যাচার চলছে ও চলবেই.........
কাজেই সতর্ক থাকতে হবে...

১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৩

শুভ৭৭ বলেছেন: ১৯৭৪ সালের রক্ষীবাহিনী সংশোধনী আইনের ১৬(ক) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা তাদের যে কোনো কাজ সরল বিশ্বাসে করেছেন বলে গণ্য করা হবে এবং এ নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা দায়ের, অভিযোগ পেশ কিংবা আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেয়া যাবে না।


শ।মসীর বলেছেন: এই অনুচ্ছেদ গুলো কি আসলেই আছে, নাকি মন গড়া, যদি মন গড়া হয় তবে মিথ্যা প্রচারের জন্য আমার দেশের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নেবার দাবি জানাই।


অলস ছেলে বলেছেন: ভাই, ব্লগে তো যা ইচ্ছা বলাই যায়, একটা সাইট বানিয়ে কামাল মাহবুবের মত কুলাঙ্গারও ইতিহাসবিদ বনে যায়। আর কমিউনিটি ব্লগে সারিন্দাদের বিশাল সব হিউমারাস মন্তব্য আর খোঁচার জোয়ারে সব কিছুই প্রতিষ্ঠিত করা যায়। আওয়ামী লীগের সাথে সাথে ভিন্নমত হলেই চোখ বন্ধ করে ছাগু বানিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু আমার দেশ কাগজে প্রকাশিত পত্রিকা, সরকারের অনুমোদন নিয়েই সংবাদমাধ্যম হিসেবে প্রকাশিত। সারাদেশের পাবলিক পড়ছে। সুতরাং আমার দেশ যদি তাদের লিডিং নিউজেই এতবড় মিথ্যাচার করে থাকে, তাহলে মেইনষ্ট্রিম পত্রিকা, যেগুলোর বেশিরভাগই নির্জলা প্রো-আ্ওয়ামী, তারা চুপ করে আছে কেন বুঝলাম না সর্বজনাবেরা।

১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১

বাঙ্গাল বলেছেন: চোখ খোলরে অবুঝ...

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩

সুবিদ্ বলেছেন: প্রত্যেক বাহিনীর তো আলাদা আইন আছে.........সেই হিসেবে রক্ষিবাহিনীর-ও একটি আইন ছিল........সেটার কোন সংশোধনী এনে কি তাদের দায়মুক্তি দেয়া হয়েছিল???

ব্যাপারটা ইতিহাসের স্বার্থেই খোলাসা হওয়া দরকার

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০

শাওন বলেছেন: অফটপিক : আপনি বলছিলেন যে নভেম্বরের দিকে প্যারিসে আসবেন , আমার একটুও খেয়াল ছিলো না / আজকে আমার প্যারিস নিয়ে পোস্ট দেখে মনে পড়লো । আসছিলেন নাকি ?? :-/

২১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: সুবিদ্ বলেছেন: প্রত্যেক বাহিনীর তো আলাদা আইন আছে.........সেই হিসেবে রক্ষিবাহিনীর-ও একটি আইন ছিল........সেটার কোন সংশোধনী এনে কি তাদের দায়মুক্তি দেয়া হয়েছিল???

ব্যাপারটা ইতিহাসের স্বার্থেই খোলাসা হওয়া দরকার

===============

রক্ষীবাহিনীকে দায়মুক্ত তরে সংবিধানে আইন যোগ করা হয়েছিলো। তার প্রমান পাবেন এখানে।
Click This Link

২২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৬

পারভেজ মাসুদ বলেছেন:
পিয়াল ভাই, এটা দেখবেন প্লীজ?

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৮

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: পিয়াল সাহেব আওয়ামিলীগ আপনাদের মত কিছু মানুষের কাছে কোন দল নয়। এটা হচ্ছে একটা ঐশী ধর্ম।খুন, হত্যা, ধর্ষণ যাই করুক সব যায়েয।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.