মৃত্যু

২৩ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

বিষন্ন রাতটুকু দ্রুত
কেঁটে যাচ্ছে।
খোঁলা জানালায় তাকিয়ে
থাকতে থাকতে চাঁদের
আঁলোতে নিজেকে
সামলানোর ব্যর্থ
প্রচেষ্টা চলছে এখন।
কিন্তু,
কেনো যেন সব আয়োজন থমকে যাচ্ছে।
দ্রুত চোঁখের কোনে
জমে থাকা অশ্রুকনা গুলো
জলরাশি হয়ে গড়িয়ে
পড়ছে।
হাতটা কেমন জানি থ
হয়ে গেছে।
চোঁখ যেন স্পর্শ
করতে ইচ্ছা করছে না
তার।
নয়নের এই নোনা জলস্রোত
হয়তো কিছুই ভাসিয়ে
নিচ্ছে না,
তবে
এই মূহুর্তের অনুভূতিটার কোনো
বর্ননা দিতে পারছি না।

হঠাৎ,
চাঁদটা হাড়িয়ে গেলো।
সূর্য উকিঁ মারার
কয়েক মিনিট আগে ই
থেমে গেলো চোঁখের
জলস্রোত,
রক্তিম চোঁখে জানালা থেকে বাইরে তাকিয়ে
দেখি, সূর্যদ্বিপ্তিকে পুঁজি করে
পৃথিবী ব্যস্ততার সকল
আয়োজন শুরু করেছে।
আমিও
যেন সবকিছু ভুলে একটা
আবছায়ার পিছু নিলাম।
কিছুটা হাটলাম আবছায়াটার পিঁছু
পিঁছু।
কিন্তু,
পথমধ্যেই হারিয়ে
ফেল্লাম।

তাকে খোজার ইচ্ছা হচ্ছে না
আর.........
কিছু পাওয়ার
আশাগুলো কেমন যেন
ভোতা হয়ে গেছে এখন,
হতাশাও এখন আর
অনুভূত হয় না।
মনের মাঝে বসবাস
করা এই পৃথিবীর
ছোট্ট ছোট্ট যন্ত্রনা গুলো
হাসি মুখে মানিয়ে
নিতে শিখে গেছি।

শেষমেষ
আবার ও রাতের কাছে হেরে যাই,
বৃষ্টির কাছে হেরে
যাই,
নদীর স্রোতের কাছে ও
হেরে যাই।

প্রতিরাতে ই
অশ্রুশিক্ত চোখে ঘুম
আসে।
তবে,
ঘুম নামক অলৈকিক বস্তুটাকে
আপন করতে পারিনি এখনো।
রাতের র্নিঝুম
আঁকাশের নীহারিকা
আর চন্দ্রের সাথে,
আমিও সবার দেওয়া
কস্টগুলো শেয়ার
করেই বেঁচে আছি।
সুখি মানুষ হবার
দূস্বর্প্ন দেখছি প্রতি
রাতে ই।
কিন্তু,
পেরে উঠছি না।
তবে,
আমি জানি একদিন
ঠিক ই পারবো।
একদিন ঠিক ই সব
যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাবো,
সেই দিনটি ও খুব কাছেই,
সেটা হলো আমার
"মিত্যূ"

www.facebook.com/omor.alhasan5
ওমর আল হাসান (আমি মূর্খ বুঝি কম)

৪ টি +২/-০