![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেগিংস কি? : এক রঙের পাতলা কাপড়ের তৈরি পায়জামা কখনও পায়ের সঙ্গে লেপ্টে থাকে। আবার কখনও পায়ের গোড়ালি থেকে কুঁচি শুরু হয়ে উঠে গেছে কোমর অবধি। হ্যাঁ, বলা হচ্ছে পশ্চিমা পোশাক লেগিংসের কথাই। পায়ের সঙ্গে আটকে থাকে বলেই পশ্চিমারা এই পোশাকের নাম দিয়েছে লেগিংস।
যা মনে পড়ে গেল : এইদেশে ছেলে মেয়ে উভয়ের কাপড় চোপড়ে যে ব্যাপক বিবর্তন হয়েছে তা অজানা নয়। এইদেশে ১৯৯৯ সালে কোন মেয়ে মাজাক্কালি পরার শখ হয় নাই, হয়েছে হিন্দী সিনেমা দেখার পর। এইদেশে ১৯৫২ সালে লেগিংস পরে কোন মেয়ে মাঠে নেমেছে দেখা যায় না, এটা দেখা যায় ২০১১ সালে। চিপা জিন্স দূরে থাক, আজ থেকে ১০ বছর আগে জিন্স পরতেও কোন মেয়েকে দেখা যায় নাই, আজকে অলিতে গলিতে। আপনি কি কখনও চিন্তা করেছেন কারা ঠিক করে মেয়েরা কি পরবে ? কাদের হাতের ডিজাইনের জামা ফলো করছি আমরা ?
২ জন মেয়ের অভিমত : "স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজমের ছাত্রী সামিয়াকে দেখা যায় সব সময়ই লেগিংস পরে আসতে। লেগিংস পরার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফ্যাশন সব সময় ঘুরে ঘুরে আসে। আর ফ্যাশনে বৈচিত্র্য আনতে লেগিংস এখন অনেক জনপ্রিয়।
লেগিংসের রঙ ও ডিজাইনে রয়েছে বেশ বৈচিত্র্য। তাই লেগিংস যে কোনো রঙের কামিজ আর টিউনিকের সঙ্গে সহজেই মানিয়ে যায়। এমনটাই বলেন তেজগাঁও কলেজের ছাত্রী তমা"। (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ সমকালের শৈলীতে প্রকাশিত "সঙ্গে লেগিংস")
"তাহলে আপনিই হয়ে যাবেন সবার থেকে স্মার্ট!!" বলছে সমকাল : "লং, থ্রি-কোয়ার্টার, চুড়িদারসহ বিভিন্ন ঢঙের লেগিংস পাওয়া যায় এখন। এসব লেগিংসের সঙ্গে ফ্রক আর টপস বেশি মানানসই। লেগিংসের সঙ্গে টপস পরলে গলায় পেঁচিয়ে নিতে পারেন একটা স্কার্ফ কিংবা মাফলার। দেখবেন সাজে একটা বৈচিত্র্য চলে আসছে। আবার লেগিংস-এর সঙ্গে লং টপসও পরতে পারেন। চোখে যদি একটা চশমা থাকে তাহলে আপনিই হয়ে যাবেন সবার থেকে স্মার্ট। যাদের দেহের গড়নটা একটু ভারী তারা লম্বা কামিজের সঙ্গে পরতে পারেন লেগিংস। (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ সমকালের শৈলীতে প্রকাশিত "সঙ্গে লেগিংস")
"এতেই নাকি ফিটফাট!!" বলছে সমকাল : লেগিংসের সঙ্গে অনুষঙ্গটাও হওয়া চাই মানানসই। চুড়িদার লেগিংসের সঙ্গে উঁচু হিলের স্যান্ডেল অনেক মানানসই। যারা একটু লম্বা তাদের ফ্লাট জুতায় মানিয়ে যাবে। আর গলায় পরতে পারেন কয়েক লহরের লম্বা মালা। সঙ্গে থাকতে পারে একটি সানগ্গ্নাস। এতেই আপনি ফিটফাট ! (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ সমকালের শৈলীতে প্রকাশিত "সঙ্গে লেগিংস")
এটাই সত্য!!! : একটা মেয়ে কি কাপড় পরে সেটা ঠিক করে তার কালচার, ফ্যাশন হাউজ আর কিছু মডেল, সেটা সেই মেয়ে ঠিক করে না। বরং সে মার্কেটে যায়, সিনেমা দেখে, ম্যাগাজিন ঘাটে, সেখানে যেসব ড্রেসের বিজ্ঞাপন করা হয় সেগুলোই তারা পরে। আজকে যেটাতে স্মার্ট লাগছে, কালকে সেটা ক্ষ্যাত, কে বলেছে ? শখ আর সারিকা বলেছে।
কাদেরকে দিয়ে ঠিক করানো হয় কোনটা পরতে হবে আর কোনটা খুলে ফেলতে হবে ? এটা ঠিক করানো হয় এই মম-বিন্দু-ইশানাদের কে দিয়ে। বছরখানেক আগে লাক্স চ্যানেল আইয়ে এইদেশের মেয়েদেরকে শেখানো হল পার্টিতে গেলে হাটুর উপর কাপড় তুলতে হয়। নকশা শেখায় দিল ওড়নার জায়গা বুকে নয়, হাতে, না পরলেও চলবে। হিন্দী সিরিয়াল আর সিনেমাগুলো শেখায় শাড়ির ফাঁকে নাভি না দেখিয়ে চাম্মাক চালো হওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমার প্রশ্ন তথাকথিত “স্মার্ট”,”উচ্ছল” এবং “মুক্ত” মেয়েরা যখন এইসব কাপড় পরে তখন কি তারা সেগুলো নিজে থেকে পরে নাকি তাদেকে এইসব ড্রেস পরানোর সেগুলোকে স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ঘোষণা করে সাইকোলজিক্যালি তাদেরকে প্রেসার দেয়া হয় ?
আপু "লেগিংস" পরছেন? মনে রাখবেন : স্কিন টাইট লেগিংস মূল্য: একশবিশ টাকা
স্কিন টাইট লেগিংস পরে নিচের দিকে তাকিয়ে চলা দ্বীনদার ভাইদের চোখের হিজাব ভঙ্গ করার মূল্য: জাহান্নামের আগুন।
"লেগিংস" মানসিকতার আপুদের জন্য বলতে চাইঃ কিসের জন্য এই অবজ্ঞা/উপহাস? আমাদের মৃত্যু পরবর্তী জীবন যেন শান্তিময় হয়, আমরা যেন জান্নাত বাসীদের কাতারে শামিল হতে পারি সেই চেষ্টা করার জন্য? আপু, তোমার সৌন্দর্য্য তোমার থাক তা যেন সবার জন্য উম্মুক্ত না হয়! আমি/আমরা তো সেটাই চাই। চোখতো আমার/আমাদেরও আছে। আমরা চাই আমাদের চোখে যেন তোমরা মর্যাদার কাতারে থাকো! আপু জিন্স,ফতুয়া, টপ্স, লেগিংস ইত্যাদি পোষাকে তোমাকে উম্মুক্ত নোংরা চোখের হ্মুধা বানিয়ে রাখে তা কি বুঝনা? বলো কেন তুমি অন্যের চোখের ফূর্তি হবে? আপু কী জবাব আছে তোমার কাছে?
অভিভাবক আপনাকেই বলছি : যারা তাদের মেয়েকে জিন্স,ফতুয়া, টপ্স, লেগিংস ইত্যাদি পোষাক পরিয়ে প্রদর্শন করে বেড়াচ্ছেন, আর হাজার হাজার পুরুষ তা দেখে উপভোগ করছে/ উপভোগ করার সুযোগ পাচ্ছে, তাদের সকলকেই কিয়ামতের দিন জবাব দিহি করতে হবে!
রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ তিন ব্যক্তির জন্য আল্লাহ জান্নাত হারাম করে দিয়েছেনঃ
১. যে মদ তৈরী করে।
২. যে মাতা-পিতার নাফরমানী করে এবং
৩. "দাইয়ুস" (যে তার পরিবারের মধ্যে অশ্লীলতাকে প্রশ্রয় দেয়)। [মুসনাদে আহমাদঃ ৫৮৩৯
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তোমাদের প্রত্যেককেই তার দায়িত্বাধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, রাষ্ট্রনেতা তার প্রজাদের সম্পর্কে দায়িত্বশীল আর তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পুরুষ লোক তার পরিবারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল, তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন মহিলা তার স্বামীর ঘরের সার্বিক ব্যাপারে দায়িত্বশীলা, তাকে সেটার পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পরিচারক তার মালিকের সম্পদের সংরক্ষক, আর তাকে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” (বুখারী : ৮৯৩; মুসলিম: ১৮২৯)
আপু আপনি যে হিজাব না মেনে যে লেগিংসকেই মানছেন, ভেবে দেখুন, আপনি আপনার হিজাবকে বিক্রি করছেন কি-না !! নিচের গল্পটি পড়ে দেখুন।
একটি গল্প বলিঃ ফ্রান্সে একজন মহিলা, যিনি কিনা ইসলামী পোশাকের বিধান মেনে হিজাব-নিকাব পরেছিলেন, একটা সুপারমার্কেটে গেলেন। তিনি কিছু জিনিস নিয়ে কাউন্টারে সেগুলো চেক করিয়ে মূল্য পরিশোধের জন্য গেলেন। কাউন্টারে ক্যাশিয়ার হিসেবে একজন মুসলিম মহিলা বসা ছিলেন। যা হোক, ক্যাশিয়ার মহিলাটি কিন্তু খুব স্বাভাবিক পোশাক পরেছিলেন আর তার চুলও ছিল খোলা এবং চেহারায় অনেক সাঁজ-গোছ করা ছিল। স্বাভাবিকভাবেই ক্যাশিয়ার মহিলাটি নিকাব পরা মহিলাটিকে দেখে একটু বিব্রতবোধ করলেন, আর তার নিয়ে আসা জিনিসগুলো তাচ্ছিল্যভরে চেক করতে লাগলেন।
কয়েক মিনিট পর, ক্যাশিয়ার মহিলাটি নিকাব পরা মহিলার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলোঃ কেন আপনি এখানে আসলেন? আপনি যদি নিকাব পরতেই চান, তো নিজের দেশে গিয়ে নিজের ঘরে বসেই তো ধর্ম কর্ম করতে পারতেন। আমরা তো ফ্রান্সে এসেছি আমাদের নিজেদের উন্নতির জন্য। নিকাব পরা ভদ্র মহিলাটি খুব শান্তভাবে তার নিকাবটি খুলে ক্যাশিয়ার মহিলার সামনে তার চেহারা উন্মুক্ত করলেন। ক্যাশিয়ার মহিলাটি তখন হতভম্ব হয়ে গেলেন ! তিনি দেখলেন বাদামী চামড়া ও রঙ্গীন চোখ বিশিষ্ট এক মহিলাকে। জী হ্যাঁ তিনি ফ্রান্সেরই অধিবাসীনী।
নিকাব পরা মহিলাটি তখন ক্যাশিয়ার মহিলাটিকে বললেনঃ তোমরা এখানে এসছো নিজদের ধর্ম বিক্রি করতে , আর আমরা তা ক্রয় করে নিচ্ছি!
২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০০
মোমের মানুষ বলেছেন: ভাই এটা বলতে গেলে মৌলবাদি, মোল্লা ইত্যাদির লকমা আপনার মাথায় এসে পরবে। দিন দিন পোশাকের অবস্থা যা হ্চছে খুব শীঘ্রই চুড়ান্ত ফ্যাশন এবং সবচেয়ে স্মার্টন্যাস মনে করা হবে বিকিকিন পরিধান করাকে। বা শরীরকে যত উম্মুক্ত ও প্রদরশনী করা যায়
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
নাইট বার্ড বলেছেন: strongly agree with মোমের মানুষ
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২
অপূরণ বলেছেন:
ভাই মাথায় কি লকমা আসবে তা নিয়ে চিন্তিত নই। তবে আল্লাহ আমার/আমাদের জন্য উত্তম অভিভাবক।
"যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে।"(Al-Baqara: 257)
৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
দি সুফি বলেছেন: পোষ্টে + রইল।
ভালো কথা (বিশেষ করে সেটা যদি ইসলামি কথা হয়) শুনলে আজকাল অনেকের পিছন দিকে আগুন লেগে যায়। এরা অনেক বড় বড় (!!) ডিগ্রীধারী মূর্খ্য। এরাই এ সমাজটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে। এরাই নারী স্বাধীনতার নাম করে নারীদের পন্যে পরিণত করছে।
আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন, আমাদেরকেও রক্ষা করুন।
৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
িপয়াসস বলেছেন: হুমমম....!!
৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
অপূরণ বলেছেন: "আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন, আমাদেরকেও রক্ষা করুন।" আমীন।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
"আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন, আমাদেরকেও রক্ষা করুন।" আমীন।
৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
সতবাদী বলেছেন: অনেক ভাল একটা লেখা।
"আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন, আমাদেরকেও রক্ষা করুন।" আমীন।
১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
শজীব বলেছেন: স্কিন টাইট লেগিংস পরে নিচের দিকে তাকিয়ে চলা দ্বীনদার ভাইদের চোখের হিজাব ভঙ্গ করার মূল্য: জাহান্নামের আগুন।
১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: িপয়াসস বলেছেন: হুমমম....!!
১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
এ.ডি.এম শাফী বলেছেন: অনেক সুন্দর উপস্থাপনা! কিন্তু আমাদের বোনদের কি আদৌ হুঁশ হবে? উনারা কি কখনো ভেবে দেখেছেন,এই জীবনের পরও আরেকটা জীবন আছে এবং সেটা চিরস্থায়ী?
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
অপূরণ বলেছেন: বোনদের আদৌ হুঁশ হবে কি-না জানিনা, তবে বোনদের হুঁশ ফেরাতে আমাদের ভাইদেরই এগিয়ে আসতে হবে। আর সহজতম উপায় খুজে বের করতে হবে।
আল্লাহ আপনার/আমাদের মনের পবিত্র ইচ্ছাগুলি পূরণ করুন।
১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
~মাইনাচ~ বলেছেন: অতি আধুনীক মেয়েরা এসব বুঝবেনা। তারা বরং আঙ্গুল তুলবে আপনার আমার দিকে, এই বলে যে, কেন ওইদিকে তাকালেন।
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
অপূরণ বলেছেন: প্রথমতঃ আল্লাহ বুঝদান করুন। এই কামনা করি।
"কেন ওইদিকে তাকালেন" তাকানো লাগেনা, চোখে পড়ে যায়। সাভাবিক চলাফেরায় এগুলো খুবই বিরক্তিকর!!!
একটা ছেলে/মেয়ে যখন রাস্তায় বের হয়, তখন তার পোষাকের শালীনতা থাকবে এটাই আমার/আপনার চাওয়া।
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
অপূরণ বলেছেন: এক আপুর প্রশ্ন > নিজে একজন মেয়ে হয়েও প্রশ্নটা না করে পারছি না, আজকাল (ঢাকায়) প্রায় সর্বত্রই চোখে পড়ে মেয়েদের উদ্ধত আচরণ ও উগ্রতা, যা খুবই আপত্তিজনক সেটাই তাদের কাছে ফ্যাশন, এই মতিভ্রম সৃষ্টির পেছনের কারণগুলো কি হতে পারে?
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
পাগলাগরু বলেছেন: আপনের পুরুষাঙ্গ কন্ট্রোল করতে না পারলে লেগিংস এর দোষ?
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
আবুল মোকারম বলেছেন: পড়ুক
আপুমনিদের 'স্বাধীনতা' আছে না?????
১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
আরাহান বলেছেন: @পাগলাগরুঃ পুরুষাঙ্গ কন্ট্রোলে আছে দেখেই, আধুনিক মেয়েরা লেংগিস পরে ঘুরতে পারে।
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
পাগলাগরু বলেছেন: @ আরাহান : এই তো ঠিক আছে। আপনি নিজে ঠিক থাকেন, নামায কালাম পড়েন, মনে রাখবেন আপনের কি ভালো লাগে না লাগে তা দিয়া কারো কিছু যায় আসে না। সবার নিজের ব্যাক্তি স্বাধীনতা আছে। ৫ ওয়াক্ত নামায পড়া যেমন আপনার ব্যাক্তি স্বাধীনতা।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
সাদেকুর বলেছেন: জোরালো কণ্ঠে সহমত। এবং অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে।
বস্তুত আমি যদি নিজেই নিজেকে সম্মান করতে না জানি তাহলে অন্যের কাছে সম্মান কি করে আসা করতে পারি।
এখনকার মানুষের আত্ন মূল্যবোধের খুব অভাব।
পরিশেষে আবার লেখক কে আমার আত্মিক শ্রদ্ধা। কারন সে পোষ্ট টি নিজের জন্য দেয় নি। দিয়েছে তার/আমাদের সমাজের জন্য।
এটা নিশ্চই সবার জানাঃ"জন্তু জানয়ারেরা শুধু নিজেদের জন্য বেচে থাকে। আর একজন মানুষ, মানুষের(নিজ ব্যাতিত) জন্য বেচে থাকে"।
২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
বটের ফল বলেছেন: সাদেকুর বলেছেন: জোরালো কণ্ঠে সহমত। এবং অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে।
বস্তুত আমি যদি নিজেই নিজেকে সম্মান করতে না জানি তাহলে অন্যের কাছে সম্মান কি করে আসা করতে পারি।
এখনকার মানুষের আত্ন মূল্যবোধের খুব অভাব।
পরিশেষে আবার লেখক কে আমার আত্মিক শ্রদ্ধা। কারন সে পোষ্ট টি নিজের জন্য দেয় নি। দিয়েছে তার/আমাদের সমাজের জন্য।
এটা নিশ্চই সবার জানাঃ"জন্তু জানয়ারেরা শুধু নিজেদের জন্য বেচে থাকে। আর একজন মানুষ, মানুষের(নিজ ব্যাতিত) জন্য বেচে থাকে"।
২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
মেলবোর্ন বলেছেন: ২৪) সূরা আন-নূর আয়াত ৩০-৩১:
৩০।মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।
৩১।ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২১
অপূরণ বলেছেন: "হে বনী আদম! তোমাদের শরীরের লজ্জাস্থানগুলো ঢাকার এবং তোমাদের দেহের সংরক্ষণ ও সৌন্দর্য বিধানের উদ্দেশ্যে আমি তোমাদের জন্য পোশাক নাযিল করেছি৷ আর তাকওয়ার পোশাকই সর্বোত্তম৷ এই আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম, সম্ভবত লোকেরা এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে৷"
(Al-A'raaf: 26)
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
অগ্নি দগ্ধ বলেছেন: ভাল লাগল। পোস্ট এ +++++
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: নিকাব পরা মহিলাটি তখন ক্যাশিয়ার মহিলাটিকে বললেনঃ তোমরা এখানে এসছো নিজদের ধর্ম বিক্রি করতে , আর আমরা তা ক্রয় করে নিচ্ছি! - কী সুন্দর কথা। একেবারে হৃদয়ে গেঁথে গেলো। চমৎকার।
২৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৮
অজানিতা বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে। ++++
২৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৬
বাংলার হাসান বলেছেন: নিকাব পরা মহিলাটি তখন ক্যাশিয়ার মহিলাটিকে বললেনঃ তোমরা এখানে এসছো নিজদের ধর্ম বিক্রি করতে , আর আমরা তা ক্রয় করে নিচ্ছি!
২৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৮
নতুন বলেছেন: নারীদের মেকআপ ..পোষাক... প্রসাধনীর বাজার বিশ্বে কোটি কোটি ডলারের...
আমি প্রতিদিন টুথপেস্ট>>সাবান>>সেম্পু>>সেভিং ফোম>>আফটারসেভ>> ডিওডোরেন্ট>পারফিউম= ৭ রকমের প্রসাধনী ব্যবহার করি...
আর নারীরা???????????????
ছেলেরা জিন্স + টিসা`ট এই জাতীয় পোষাখেই চলে... দাম কত??? খুব বেশিনা..
তাই নারীরাই ব্যবসার প্রধান বাজার >> তাই তাদের স্টাইসট বানাতে হবে যাতে তারা বেশি বেশি করে প্রসাধনী কেনে আর নতুন পোষাখ কেনে...
এই জন্যই মিডিয়াকে সবাই ব্যবহার করে...
আমাদের অবুঝ বালিকারা না বুঝে ব্যবসার বাজারে পরিনত হয়... আর কিছু পরিনত হয় পন্যে..
২৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০২
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: পাগলাগরু ব্যাক্তি স্বাধীনতা মানে যথেচ্ছাচার নয়, ধরুন আপনি চাইলেন আপনার শিক্ষাঙ্গান অথবা অফিসে আপনি সম্পুর্ন নগ্ন হয়ে যাবেন, হ্যা আপনিতো যেতে ই পারেন কিন্তু অফিসে কি একটা আজব অবস্থা হবে না? তখন কেউ আপনাকে পাগল বা বেশর্মা ভাবলে আপনি কি এটাকে ব্যাক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বলবেন? আপনি কি আপনার কলিগকে তখন বলতে যাবেন "আমি নগ্ন হয়েছি তাতে কি, তোমাদের শান্ত ভাবে অফিস করতে বাধা কোথায়?"
২৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১১
মিনেসোটা বলেছেন: ভাই
আপনি যদি লেগিংস এর ছবি দেখেই পাগল হয়ে যান তাহলে আপনার বিদেশে আসা উচিত হবে না। ইউরোপ আমেরিকাতে খোলামেলা পোশাকে প্রচুর নারী চলাফেরা করে। কিন্তু কোন মুসলমান তাদের আক্রমন করে না, এমনকি আপনার মতো সরাসরি বোরখার প্রেসক্রিপশনও দেয় না। যার যার ধর্ম তার তার কাছে।
বাংলাদেশে খোলামেলা পোষাকে নারী দেখলে আপনার যদি যৌনতার কথা মনে হয়, আপনার আসলেই উচিত হবে না ইউরোপ আমেরিকা বা কানাডাতে আসার কথা চিন্তা করা
২৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২৭
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: মিনেসোট ভাই ইউরোপ আমেরিকা বা কানাডাতে থাকেন অনেক উন্নতি করেন দোয়া করি কিন্তু খোলা খোলামেলা পোষাক যেমন ঐদেশের চল তেমনি অবাধ যৌনতা একরকম চল, single mother(unmarried) ওসব দেশেই তো বেশি, বাংলাদেশে এখনো চল হ্য়নি, যাক সে কথা তো আপনি কি আপনার মেয়ে বা বোন single motherহোক বা হওয়ার preparationনেক সেটা চান? বাধা দেয়াটা কি ব্যাক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের পর্যায় পরে না?
৩০| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১২
মিনেসোটা বলেছেন: নিরব ভাই
বাংলাদেশের বস্তিতে যেয়ে দেখবেন সিংগেল মাদার কয়টা আছে। যে দেশের গরীব মেয়েদের পাকিস্তানে বিক্রির জন্য ভূখা বাপ মা নিজে হাতে দালালের কাছে তুলে দেয়, সেই দেশে ব্যাক্তি স্বাধীনতার কথা বলেন কোন মুখে?
৩১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৯
অপূরণ বলেছেন: "দেখুন, কোন নারী যদি লেগিংস অথবা পাতলা কোন কাপড় অথবা যে কোন মডেলের স্টাইলিস্ট ড্রেস পরিধান করতে চায় তবে আমাদের কোন আপত্তি নেই। ইসলামী শারিয়াহ তাকে সকল ধরনের পোশাক পরিধান করার অনুমতি দেয়। কিন্তু সেটা শুধুমাত্র স্বামীর সামনে।
একজন নারীর তার রূপ-সৌন্দর্য্য অন্য কারো সামনে প্রদর্শন করার অর্থ কি?" ......... Fazlay Rabby
৩২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
অপূরণ বলেছেন: অনেক বোনদের পর্দার ব্যাপারে অযুহাত হলো,"আমার অন্তর পরিষ্কার আছে ! তাই হিজাবের দরকার নাই !"
আমি বলবো, রাতের রাস্তায় গাড়ী চালানোর সময় অন্য গাড়ীর হেডলাইট জ্বালানো থাকা সত্ত্বেও আপনিও কিন্তু আপনার গাড়ীর হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখেন ! কারন আপনার গাড়ীর উপর যাতে অন্য কেউএসে না পরে ! তখন কিন্তু কেউ এই যুক্তি দেইনা যে, আমার চোখের জ্যোতি ভাল আছে, আমার হেডলাইট জ্বালানো লাগবেনা !
৩৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
অপূরণ বলেছেন: প্রসংগ : মিনিস্কার্ট, টপস ও শর্ট জিন্সসহ নারীদের জন্য সব ধরনের আটসাঁট ও খোলামেলা পোশাক নিষিদ্ধ করেছে সোয়াজিল্যান্ড সরকার। সোয়াজিল্যান্ড বুঝলো, যা চীন বুঝলো, সেখানে (নামধারী) মুসলিমরা আজও সংশয়ে পড়ে রইল।
সোয়াজিল্যান্ড পুলিশের মুখপাত্র ওয়েন্ডা হেলেটা বলেন, নারীরা পেটের নিম্নভাগ বের হয়ে থাকে এমন কোনো পোশাক পরলে নৈতিকতা ভঙ্গের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে এবং অপরাধ আইন-১৮৮৯ অনুযায়ী ছয় মাসের জেল দেয়া হবে।
‘ধর্ষণরোধে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। কারণ, আটসাঁট ও খোলামেলা পোশাক নারীদের যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের জন্য বেশি দায়ী। এ ধরনের যৌন আবেদনময়ী পোশাক নিষিদ্ধ করা হলে ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি অনেকাংশ কমে যাবে’ যোগ করেন তিনি।
News Link : Click This Link
"রাস্তাঘাট বা যানবাহনে চলাফেরার সময় যৌন হয়রানি থেকে বাঁচতে নারীদের স্বল্প বসন বিশেষ করে মিনি স্কার্ট ও উত্তেজক প্যান্ট পরার ক্ষেত্রে সতর্ক করে দিয়েছে বেইজিং পুলিশ।
চীনে গণপরিবহনে নারীদের যৌন হয়রানি করার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় বেইজিং পুলিশ নারীদের পোশাক পরিধানের ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে"।
News Link : Click This Link
৩৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২৪
অপূরণ বলেছেন: জেগে উঠুন প্লিজ, আর ঘুমায়ে থাকবেন না।
না আপনাকে রাতের ঘুম থেকে জাগতে বলছি না।
অন্তত লেগিঙ্গসের রাজ্যে হিজাবকে হারিয়ে যেতে দিবেন না। লেগিঙ্গস হোক একান্ত ব্যক্তিগত পাজামা, তা সবার সামনে নয়। নিজের দেহের শেপ গঠন উম্মুক্ত প্রকাশ আল্লাহর আদেশের সুস্পষ্ট লংঘন। আপনার আপুটি, আপনার চেনা পরিচিতজনদের মাঝেই হিজাবের নির্দেশ পালনে কুরানের আয়াত গুলি তুলে ধরুন। শালীন পোষাকের ব্যবহার হোক আমাদের ভাই ও বোনদের মাঝে এই আমাদের চাওয়া। বেড রুমের পোষাকে কোন ছেলে/মেয়েকে ভার্সিটির আংগিনায়, বা শপিং মলে বা শত চোখর সামনে রাস্তায় দেখতে চাই না। আপু/ভাই হে তুমি যা কিছু, যে কোনা পোষাক পরো না কেন, তা সবার চোখকে নিজের দিকে টানতে পরো না। এটা প্রতারণা!!! নিজেকে জান্নাত থেকে জাহান্নামের কোণে টেনে আনার প্রতারণা।
৩৫| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২৪
অপূরণ বলেছেন: জেগে উঠুন প্লিজ, আর ঘুমায়ে থাকবেন না।
না আপনাকে রাতের ঘুম থেকে জাগতে বলছি না।
অন্তত লেগিঙ্গসের রাজ্যে হিজাবকে হারিয়ে যেতে দিবেন না। লেগিঙ্গস হোক একান্ত ব্যক্তিগত পাজামা, তা সবার সামনে নয়। নিজের দেহের শেপ গঠন উম্মুক্ত প্রকাশ আল্লাহর আদেশের সুস্পষ্ট লংঘন। আপনার আপুটি, আপনার চেনা পরিচিতজনদের মাঝেই হিজাবের নির্দেশ পালনে কুরানের আয়াত গুলি তুলে ধরুন। শালীন পোষাকের ব্যবহার হোক আমাদের ভাই ও বোনদের মাঝে এই আমাদের চাওয়া। বেড রুমের পোষাকে কোন ছেলে/মেয়েকে ভার্সিটির আংগিনায়, বা শপিং মলে বা শত চোখর সামনে রাস্তায় দেখতে চাই না। আপু/ভাই হে তুমি যা কিছু, যে কোনা পোষাক পরো না কেন, তা সবার চোখকে নিজের দিকে টানতে পরো না। এটা প্রতারণা!!! নিজেকে জান্নাত থেকে জাহান্নামের কোণে টেনে আনার প্রতারণা।
৩৬| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
অপূরণ বলেছেন: চীনে মেয়েদের মিনি স্কাট সহ উত্তেজক পোশাক পরা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কারন চীনা সরকারের মতে এসব পোশাক ধর্ষণ এর মতো অপরাধকে উৎসাহিত করে।
আর আমাদের দেশের প্রগতিশীলরা এটা মানতে নারাজ যে, উত্তেজক পোশাক কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখে ধর্ষণের ক্ষেত্রে।
পুরো বিশ্ব আস্তে আস্তে মধ্যযুগের দিকে পিছাইয়া যাইতেছে , শুধু আমরাই সামনের দিকে ধাবমান।
কি তামশা !!
Collectde by সত্য বাবা
৩৭| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
অপূরণ বলেছেন: চীনে মেয়েদের মিনি স্কাট সহ উত্তেজক পোশাক পরা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কারন চীনা সরকারের মতে এসব পোশাক ধর্ষণ এর মতো অপরাধকে উৎসাহিত করে।
আর আমাদের দেশের প্রগতিশীলরা এটা মানতে নারাজ যে, উত্তেজক পোশাক কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখে ধর্ষণের ক্ষেত্রে।
পুরো বিশ্ব আস্তে আস্তে মধ্যযুগের দিকে পিছাইয়া যাইতেছে , শুধু আমরাই সামনের দিকে ধাবমান।
কি তামশা !!
Collectded by সত্য বাবা
৩৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
অপূরণ বলেছেন: প্রসংগ : লেগিংস।
মিডিয়া গুলো কি শুরু করলো !!!
নারীদেরকে তারা টিপস দিচ্ছে এই গরমের মধ্যে লেগিংস পরিধান করার।
এই লেগিংস খুবই পাতলা কাপড়ের তৈরি পায়জামা যা পায়ের সঙ্গে একেবারে লেপ্টে থাকে।
আমার প্রশ্ন হচ্ছেঃ গরম কি শুধু নারীদের একাই লাগে যে এত পাতলা কাপড় পড়তে হবে? পুরুষদের কি গরম লাগে না?
এটা কি গরমের পোশাকের টিপস নাকি কৌশলে নারীদের নগ্ন শরীর দেখার কোন ফন্দী???
দেখুন, কোন নারী যদি লেগিংস অথবা পাতলা কোন কাপড় অথবা যে কোন মডেলের স্টাইলিস্ট ড্রেস পরিধান করতে চায় তবে আমাদের কোন আপত্তি নেই। ইসলামী শারিয়াহ তাকে সকল ধরনের পোশাক পরিধান করার অনুমতি দেয়। কিন্তু সেটা শুধুমাত্র স্বামীর সামনে।
একজন নারীর তার রূপ-সৌন্দর্য্য অন্য কারো সামনে প্রদর্শন করার অর্থ কি?
(cOlLeCtEd)
৩৯| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
অপূরণ বলেছেন: এটা খুবই জঘন্য একটা পোশাক(!!!) নামের কলঙ্ক। এটা পরা আর চামড়াতে রঙ করা একই কথা, আর কোন পার্থক্য নেই। বাজারে লেগিংস বিক্রি বন্ধ করতে হবে।
Roksana Parveen
৪০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৬
ইমরান হক সজীব বলেছেন: ভাই এইসব বক্তব্য আফগানিস্থানে যেয়ে প্রচার করুন, আমাদের দেশটাকে নষ্ট করবেন না প্লিজ ।
৪১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
অপূরণ বলেছেন: মুসলমান মেয়েরা ফতুয়া জিন্স পরিধান করতে পারে কী?
মেয়েদের মধ্যে বিশেষ করে ভার্সিটি পড়ুয়া ও তরুণীরা নিজেকে স্মার্ট ও আধুনিকা প্রমান করার জন্য ফতুয়া-জিন্স পরে থাকে।
এই পোশাকের পাপ স্পষ্ট চোখে দেখা যায় তিন প্রকারঃ
১. পুরুষদের পোষাক পড়া - রাসুলুল্লাহ (সাঃ) অভিশাপ দিয়েছেন ঐ সমস্ত নারীদের প্রতি যারা পুরুষদের পোশাক পড়ে আর যে সমস্ত পুরুষেরা নারীদের পোশাক পড়ে। (আবু দাউদ)
২. ফাহেশা বা অশ্লীলতা - এই পোশাকে নারীদের শরীরের অবয়ব প্রকাশ পায় যা ফাহেশা কাজের অন্তর্ভুক্ত।
৩. ওড়না না পড়া - বাইরে বের হলে নারীদের হিজাবের (মাথার ছোট্ট একটা রুমাল না, রেগুলারকাপড়ের উপরে অন্য একটা লম্বা ও ঢোলা কাপড় দিয়ে সারা শরীর ঢাকা কমপ্লিট পর্দা) উপরে এক্সট্রা বুকের উপরে কাপড় দিয়ে বের হওয়ার আদেশ আল্লাহ কুরানেই উল্লেখ করেছেন।
এই মেয়েগুলা প্রাপ্তবয়ষ্কা হলে তারা নিজেরাই আগুনে যাওয়ার পথের দিক হাটছে তবে এদের বাবারাও এর জন্য দায়ী থাকবে।
একটা মেয়েকে ছোটবেলা থেকে হিজাব পর্দা শেখানো একজন বাবার জন্য ফরয। সে যদি এই কাজ না করে, উলটা নিজের মেয়েকে কাফের নারীদের মতোঅশ্লীল কাপড় চোপড় কিনে দেয় বা টাকা দিয়ে সাপোর্ট করে, তার মেয়ে তারই সামনেই লম্পট পুরুষদের কামনার বস্তু হয়ে ঘুরে বেড়াবে আর সে চুপ করে বসে থাকবে, ইসলামে এই ধরণের পুরুষকেই দাইয়ুছ বলে। আর দাইয়ুছের জন্য জান্নাত হারাম।
দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমি এমন অনেক আংকেলকে চিনি, যাদের লম্বা দাড়ি সাদা ধবধবে হয়ে আছে, সিজদা দিতে দিতে কপালে কালো দাগ পড়ে গেছে তবুও তার মেয়েদেরকে এইভাবে ছেড়ে দিছে।
আবার কিছু আন্টি আছে, নিজের মেয়েকে নিয়ে যখন বের হন তিনি ঠিকই বোরখা পড়েন কিন্তু তার কিশোরী বা তরুণী মেয়েকে পুরুষদের জন্য প্রদর্শনী বস্তু বানিয়ে বের হন। খুব ইচ্ছা হয় আন্টিকে বলি, একটা পুরুষ চল্লিশোর্ধ-পঞ্চাশোর্ধ নারীর দিকে কুদৃষ্টি দেওয়ার সম্ভাবনা কম। আর তরুণীর দিকে নেকাব পড়া থাকলেও তাকাবে। আপনার কাছে যদি একটা মাত্র বোরখা থাকে তাহলে আপনার বোরখাটা আপনার থেকে আপনার মেয়ের জন্যি বেশি জরুরী।
(cOlLeCtEd)
৪২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
অপূরণ বলেছেন: "লেগিংস" মানসিকতার আপুদের জন্য বলতে চাইঃ কিসের জন্য এই অবজ্ঞা/উপহাস? আমাদেরর মৃত্যুপরবর্তী জীবন যেন শান্তিময় হয়, আমরা যেন জান্নাত বাসীদের কাতারে শামিল হতে পারি সেই চেষ্টা করার জন্য? আপু, তোমার সৌন্দর্য্য তোমার থাক তা যেন সবার জন্য উম্মুক্ত না হয়!
আমি/আমরা তো সেটাই চাই। চোখতো আমার/আমাদেরও আছে। আমরা চাই আমাদের চোখে যেন তোমরা মর্যাদার কাতারে থাকো! আপু জিন্স,ফতুয়া, টপ্স, লেগিংস ইত্যাদি পোষাকে তোমাকে উম্মুক্ত নোংরা চোখের হ্মুধা বানিয়ে রাখে তাকি বুঝনা? বলো কেন তুমি অন্যের চোখের ফূর্তি হবে? আপু কী জবাব আছে তোমার কাছে?
৪৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
অপূরণ বলেছেন: জেগে উঠুন প্লিজ, আর ঘুমায়ে থাকবেন না।
না আপনাকে রাতের ঘুম থেকে জাগতে বলছি না।
অন্তত লেগিঙ্গসের রাজ্যে হিজাবকে হারিয়ে যেতে দিবেন না। লেগিঙ্গস হোক একান্ত ব্যক্তিগত পাজামা, তা সবার সামনে নয়। নিজের দেহের শেপ গঠন উম্মুক্ত প্রকাশ আল্লাহর আদেশের সুস্পষ্ট লংঘন। আপনার আপুটি, আপনার চেনা পরিচিতজনদের মাঝেই হিজাবের নির্দেশ পালনে কুরানের আয়াত গুলি তুলে ধরুন। শালীন পোষাকের ব্যবহার হোক আমাদের ভাই ও বোনদের মাঝে এই আমাদের চাওয়া। বেড রুমের পোষাকে কোন ছেলে/মেয়েকে ভার্সিটির আংগিনায়, বা শপিং মলে বা শত চোখর সামনে রাস্তায় দেখতে চাই না। আপু/ভাই হে তুমি যা কিছু, যে কোনা পোষাক পরো না কেন, তা সবার চোখকে নিজের দিকে টানতে পরো না। এটা প্রতারণা !!! নিজেকে জান্নাত থেকে জাহান্নামের কোণে টেনে আনার প্রতারণা।
৪৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
অপূরণ বলেছেন: “স্কিন টাইট লেগিংস মূল্য: একশ বিশ টাকা
স্কিন টাইট লেগিংস পরে নিচের দিকে তাকিয়ে চলা দ্বীনদার ভাইদের চোখের হিজাব ভঙ্গ করার মূল্য: জাহান্নামের আগুন
উত্সর্গ: প্রগতিশীল নারীর সৌন্দর্য্যবোধ!”
কথাটা শুনে হয়তো অনেকের কাছেই কেমন-কেমন-ঠেকেছে। কিন্তু এটা সমাজের অতি পরিচিত একটা দৃশ্য।
আপনি বাংলাদেশের বিশেষ করে ঢাকার রাস্তা দিয়ে চোখ খুলে হাঁটবেন, আর এসব পোশাক পরিহিতা “স্মার্ট” তথা প্রগতিশীল ওরফে যুগের-সাথে-তাল-মিলিয়ে চলানারীর দেখা পাবেন না - তা হবে না! আপনি দেখতে পাবেন নারীদের বিকৃত অংগভংগীর দৃশ্য, ফোনের অ্যাড, ভার্সিটির অ্যাড, আইসক্রিমের অ্যাড সবখানে নারীদের ছলনাময়ী হাসি, রাস্তার বিলবোর্ডে সেমি-নগ্ন নারীর খোলামেলা ছবি। উপর থেকে চোখ নামিয়ে নিচের দিকে করে হাঁটবেন, সেখানেও জ্বালার কমতি নেই। পেডিকিউর করা পায়ে থ্রি-কোয়ার্টার টাইটস পাজামা! মাটির দিকে তাকিয়ে হাঁটলেও এসব হারাম দৃশ্য থেকে আপনার চোখ নিস্তার পাবে না! না চাইলেও আপনাকে দেখতে হবে। তাকাতে না চাইলে আপনার চোখের সামনে হুমড়ি খেয়ে এসে পড়বে।
ঢাকার রাস্তায় চলতে-ফিরতে এইসব দেখে দেখে একজন মেয়ে হয়েও আমি বিরক্ত হয়ে যাই। আমার-ই এই অবস্থা, তাহলে আমার ভাইগুলির কেমন লাগে? কিন্তু দ্বীন মানতে সচেষ্ট কোন ভাই এসব নিয়ে কথা বলতে গেলে সমাজ ওদের দিকে ছ্যা-ছ্যা করে ওঠে! তখন প্রশ্ন আসে ওদের চোখের হিজাব নিয়ে, “নিজেকেসামলে চলতে পারিস না ???
(cOlLeCtEd)
৪৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
অপূরণ বলেছেন: প্রসংগ : লেগিংস সম্পর্কে এক বোনের প্রতিবাদী অনুভূতি!
লেগিংস শীতকালে পরার জিনিস। এটাকে চুড়িদার পাজামার বিকল্প ভাবার কোনই কারন নেই। এমনকি যেখান থেকে এর উৎপত্তি সেদেশের মেয়েরাও দুইদিকে ফাঁড়া দিয়ে লেগিংস পরে ঘুরে বেড়ায় না। আর তারা যদি পরেও লেগিংস ছাড়াই পরে। কিন্তু আজকাল পথেঘাটে যেখানেই বের হই এই বস্তু পড়া মেয়েদের দেখি এবং কিছু মেয়েদের এর সাথে দুইদিকে ফাঁড়াওয়ালা কামিজ পড়া দেখে আমার মাথায় যে প্রশ্নটি ঘুরে তাকে ভদ্র ভাষায় বললে দাড়ায় "মেয়েটির পশ্চাৎদেশ টি কেমন একটু দেখি" এবং যথারীতি আমার চোখসেখানেই আটকে যায়।
পোশাক পরা যার যার ব্যাক্তি স্বাধীনতা আমি জানি। তবে মাথায় সামান্য বুদ্ধি থাকলে কোন মেয়ে এই জিনিস দুই দিকে ফাঁড়া ওয়ালাকামিজ দিয়ে পরবে বলে আমার মনে হয়না। আর যারা পরে তারা হয় না বুঝে পরে অথবা বুঝেও দেখানোর জন্যেই পরে। যারা না বুঝে পরে তাদের একটু চিন্তা করা উচিৎ যে এটা পরার কারনে তার পা এর পুরোটুকু এবং নিতম্বের বেশ অনেকটুকুই বোঝা যায়। এটা কি তারা জানে?? না জানলে না বুঝলে বোঝার চেষ্টা কর।
(fRoM a BlOg)
৪৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
অপূরণ বলেছেন: শুধু আপু/বোনদেরকে হিজাব পর, হিজাব মেনে চল, এটা বললেই হবে না। ভাইদের চোখকেও পথে- ঘাটে আপু/বোনদের সৌন্দর্য খোজা থেকেও বিরত থাকতে হবে! কিন্তু আপু/বোনদেরও ভাবা দরকার, যে বোরকা/হিজাব পরি/না পরি অন্তত বেডরুমে চলাফেরার মত জামা কাপড় গায়ে রেখে যেন রাস্তায় না চলি ! নগ্ন পায়ের মত পায়ে লেগিংস পরে যেন না চলি। কোমরে কামিজের দু'পাশের কাটার উর্ধগামীতা যেন আমি লাগামহীন না করি। ওড়নাটাকে যেন মাফলারের গলায় ঝুলিয়ে না রাখি/বা ওড়নার কোন দরকার নেই। এমন যেন অন্তত আপু/বোনেরা না করেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
অপূরণ বলেছেন: অভিযোগ>> এখনকার কিছু তথাকথিত আধুনিক (!!!) নারীরা কে কত বেশি শরীর প্রদর্শন করতে পারে, পুরুষদের কাছে নিজেকে আরো কতো বেশি আকর্ষনীয় করতে পারে সে প্রতিযোগীতায় নিরন্তর নীরলস ব্যস্ত স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায়। নিত্য নতুন ছোট ছোট ড্রেস আর খোলামেলা ভাবে শরীর প্রদর্শন করা যেনো এখনকার হালের ফ্যাশন। ইদানিং বিভিন্ন রকমের সুন্দরী প্রতিযোগীতা যা কিনা নগ্নপ্রায় নারীর শরীরকে, যৌনতাকে ভদ্রতার মুখোশ পড়িয়ে উপস্থাপন করার ...ই নামান্তর।
কুরানে যা আছে... " وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِ الْأُولَىٰ >>>পূর্বের জাহেলী যুগের মতো সাজসজ্জা দেখিয়ে বেড়িও না৷ " আহযাব, আয়াত : ৩৩
আরবী ভাষায় 'তাবাররুজ" মানে হচ্ছে উন্মুক্ত হওয়া, প্রকাশ হওয়া এবং সুস্পষ্ট হয়ে সামনে এসে যাওয়া। দূর থেকে দেখা যায় এমন প্রত্যেক উঁচু ভবনকে আরবরা "বুরুজ" বলে থাকে। দুর্গ বা প্রসাদের বাইরের অংশের উচ্চ থেকে দেখা যায় বলে তাকে "বারজা" বলা হয়, নারীর জন্য তাবাররুজ শব্দ ব্যবহার করা হলে তার তিনটি অর্থ হবে। এক, সে তার চেহারা ও দেহের সৌন্দর্য লোকদের দেখায়। দুই, সে তার পোশাক ও অলংকারের বহর লোকদের সামনে উন্মুক্ত করে। তিন, সে তার চাল-চলন ও চমক-ঠমকের মাধ্যমে নিজেকে অন্যদের সামনে তুলে ধরে। অভিধান ও তাফসীর বিসারদগণ এ শব্দটির এ ব্যাখ্যাই করেছেন। মুজাহিদ, কাতাদাহ ও ইবনে আবি নুজাইহ বলেন, (আরবী) "তাবাররুজের অর্থ হচ্ছে, গর্ব ও মনোরম অংগভংগী সহকারে হেলেদুলে ও সাড়ম্বরে চলা।" মুকাতিল বলেন, "নিজের হার, ঘাড় ও গলা সুস্পষ্ট করা।" আল মুবাররাদের উক্তি হচ্ছেঃ "নারীর এমন গুণাবলী প্রকাশ করা যেগুলো তার গোপন রাখা উচিত।" আর উবাইদাহর ব্যাখ্যা হচ্ছেঃ
"নারীর শরীর ও পোশাকের সৌন্দর্য এমনভাবে উন্মুক্ত করা যার ফলে পুরুষেরা তার প্রতি আকৃষ্ট হয়।"
......যদি বাইরে বের হবার প্রয়োজন হয়, তাহলে এমনভাবে বের হয়ো না যেমন জাহেলী যুগে নারীরা বের হতো। প্রসাধন ও সাজ-সজ্জা করে, সুশোভন অলংকার ও আঁটসাঁট বা হালকা মিহিন পোষাকে সজ্জিত হয়ে চেহারা ও দেহের সৌন্দর্যকে উন্মুক্ত করে এবং গর্ব ও আড়ম্বরের সাথে চলা কোন মুসলিম সমাজের নারীদের কাজ নয়। এগুলো জাহেলিয়াতের রীতিনীতি। ইসলামে এসব চলতে পারে না। এখন প্রত্যেক ব্যক্তি নিজেই দেখতে পারেন আমাদের দেশে যে সংস্কৃতির প্রচলন করা হচ্ছে তা কুরআনের দৃষ্টিতে ইসলামের সংস্কৃতি না জাহেলিয়াতের সংস্কৃতি৷ তবে হাঁ, আমদের কর্মকর্তাদের কাছে যদি অন্য কোন কুরআন এসে গিয়ে থাকে, যা থেকে ইসলামের এ নতুন তত্ত্ব ও ধ্যান-ধারণা বের করে তারা মুসলমানদের মধ্যে ছড়াচ্ছেন, তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা। (তাফহীমূল কুরান)