নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কদিন থেকে পড়াশুনায় বেশ মন দিয়েছি । ভুল বুঝার কোন অবকাশ নেই । পড়াশুনা বলতে আমি গল্পের বইয়ের কথা বলছি । এতো বছর ধরে একাডেমিক পড়াশুনা করে করে আমি ক্লান্ত হয়ে গেছি । আমার আর বিন্দু মাত্র ইচ্ছে নেই সেই দিকে পা বাড়ানোর । সকল মনযোগ তাই এখন কেবল গল্পের বইয়ের দিকে । গত কয়েকমাসে অবশ্য সেই দিকেই আমার মনযোগ বেশি । আর ভাল কিছু পড়লে কিংবা ভাল কিছু দেখলে সবার সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়া ভাল এমন টা গুরু বলেছেন । তাই তো আজকে রিভিউ লিখতে বসলাম । যাক বেশি কথা না বলে শুরু করি ।
লিস্টের প্রথমে শুরু করি সব থেকে শেষে যে বইটা পরে শেষ করেছি ।
বইটার নাম "দ্য গার্ল ইউথ দি ড্রাগন ট্যাটু" বইটির মুল লেখক "স্টিগ লারসন" তিনি একজন সুইডিস লেখক । অনুবাদ করেছেন মোহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন । প্রকাশিত হয়েছে বাতিঘর থেকে ২০১০ সালের মে মাসে ।
যাই হোক আগে প্রথমে ঘটনা প্রবাহে । ঘটনা শুরু একটা কোর্ট হিয়ারিং থেকে । যেখানে মিলিনিয়াম পত্রিকার সাংবাদিক মিকাইল ব্লমকোভিস্টকে একজন ব্যবসায়ীর নামে মিথ্যা রিপোর্ট ছাপানোর জন্য দোষী করে সাজা দেওয়া হয় । প্রকৃত পক্ষে সেই সাংবাদিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মামলায় আটকে যায় । কিন্তু কোন কথা না বলে মিকাইল এই সাজা মাথা পেতে নেয় এমন কি সে পত্রিকায় কাজ করতো সেখান থেকে স্বইচ্ছায় সরে দাড়ায় । মানষিক ভাবে বিপর্যস্ত এই সাংবাদিক যখন ভেবে পাচ্ছিলো না কি করবে তখনই তার কাছে একটা অন্য রকম প্রস্তাব আছে । প্রস্তাব তাকে দেয় ষাট দশকের একজন বড় বিজনেসম্যান । আরও জানা যায় যে এই সাংবাদিকের বাবা মা এক সময় এই বিজনেম্যনাের অধীনে চাকরী করতো ! কিন্তু প্রস্তাবটা এমনই অদ্ভুদ ছিল যে মিকাইল সেটাতে সাড়া দিতে প্রথমে ইতস্তত করে কিন্তু বিপুল পরিমান অর্থের সাথে আরও এমন কিছু অফার করে যে মিকাইল সেটা না করতে পারে না । সে প্রস্তাবে রাজী হয়ে চলে আসে সেই বিজনেসম্যানের এলাকায় থাকার জন্য । অনুসন্ধান্ধান শুরু হয় ।
অনুসন্ধ্যান টা ৪০ বছর আগে ১৯৬৬ সালে বিজনেসম্যান হেনরিকের ভাইয়ের মেয়ে হ্যারিয়েট হঠাৎ করেই একদিন গায়েব হয়ে যায় । বলা চলে একেবারে চোখে সামনে হাওয়ায় মিলিয়ে যায় । যদি মারা যেত কিংবা কেউ তাকে খুন করতো তাহলে তার মৃত্যুর কোন প্রকার আলামত থাকতো কিংবা কিছু না কিছু সুত্র রয়ে যেত কিন্তু এই কেসের ব্যাপারে তেমন কিছুই পাওয়া যায় না । বিজনেসম্যান হেনরিক তার পুরো জীবন টা কেবল এই অনুসন্ধান করে কাটিয়েছেন যে হ্যারিয়েটের আসলে কি হয়েছিল । তার এক সময়ের ধারনা যে তার পরিবারের কেউ তাকে হয়তো মেরে ফেলেছে তাহলে কে মেরেছে । অনেক অনুসন্ধান চালানো হয়েছিলো কিন্তু কোন ফল আসে নি । তাই হেনরিক চাচ্ছে ব্লমকোভিস্ট যেন সেই সত্যটা বের করে । তার মৃত্যুর আগে সে সত্যটা জেনে মরতে চায় ।
অসম্ভব একটা সত্য বের করার পেছনে ব্লমকোভিস্ট ছুটতে থাকে । প্রথমে সব কিছু অন্ধকার মনে হলেও এক পর্যায়ে আস্তে আস্তে সব কিছু সামনে আসতে থাকে ।
এই গল্পের আরেক চরিত্র লিজবেথ স্যালান্ডার, সে এমনই এক মেয়ে যাকে প্রথম দর্শনে মনে হবে কোনো মেটাল কিংবা আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের পাগল ফ্যান, নিছকই এক পাঙ্ক। চুল ছোট করা, কানে-নাকে গয়না। কিন্তু এই মেয়েকে দেখে তার যোগ্যতা বিচার করা অসম্ভব।সবারই সিক্রেট থাকে আর এই মেয়ে সেই সিক্রেট বের করতে সিদ্ধ হস্ত । ঘটনা চক্রে এই দুইজন এক সাথে কাজ করা শুরু করে হ্যারিয়েট রহস্য উদ্ধার করার জন্য । একটা সময় এমন কিছু সত্য সামনে চলে আসে যা আগে থেকে কেউ কল্পনাও করতে পারে নি ।
প্রথম প্রথম একটু এক ঘেয়েমী লাগতে পারে কিন্তু যতই আপনি গল্পের ভেতরে পৌছাতে শুরু করবে ততই খেলা জমে উঠবে । তবে একটা ব্যাপার আমার কাছে একটু অন্য রকম লেগেছে সেটা হল বইটার নাম "দ্য গার্ল ইউথ দি ড্রাগন ট্যাটু" দেওয়ার পেছনে যুক্তি কত টুকু ছিল কে জানে যেখানে এই গল্পের মূল চরিত্র আমাকে কিন্তু মিকাইল ব্লমকোভিস্টকেই মনে হয়েছে । অবশ্য যতদুর জানি এই বইটার আসল যে সুইডিস নাম টা ছিল Män som hatar kvinnor এইটার ইংরেজি অর্থ দাড়ায় Men Who Hate Women । এই হিসাবে কিন্তু বইটার নাম খুব ভাল করেই যায় কিন্তু "দ্য গার্ল ইউথ দি ড্রাগন ট্যাটু" নামটা আমার মতে বইটার সাথে যায় না !
বইটি ২০০৫ সালে সুইডিশ ভাষায় ও ২০০৮ সালে ইংরেজীতে প্রকাশিত হয় । ২০০৮ সালে এটি বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রিত বইগুলোর মাঝে একটি ছিলো বইটি প্রায় ২,৭০,০০,০০০ কপি বিক্রি হয় ।
যাই হোক নামে কি যায় আসে আর দেরি না করে আজকেই বইটা পড়ে ফেলুন । সময়টা বৃথা যাবে না আশা করি । এটা নিয়ে সম্ভবত ২০১১ সালে একটা মুভিও তৈরি হয়েছে । ডেনিয়েল ক্রেগ অভিনয় করেছে । ট্রেইলার টা দেখতে পারেন এখানে
এর আগের যে বইটা পড়েছি যে সেই বইটার নাম হচ্ছে "ডিসেপশন পয়েন্ট" বইটির লেখক ভিঞ্চি কোড খ্যাত ড্যান ব্রাউন । আর বাংলায় অনুবাদ করেছেন মোহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন ।
আসেন তাহলে বইটা শুরু করে দেওয়া যাক । বইটার কাহিনী শুরু হয়েছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় কালে । সামনেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন । সেনেটর সেজউইক সেক্সটন এবার নির্বাচনের জন্য শক্ত প্রতিদন্দী । আরো ভাল করে বলা চলে তিনি অনেকটাই এবার প্রেসিডেন্ট হার্নিকে পেছনে ফেলে দিবেন এটাই আশা করা হচ্ছে । কিন্তু এতো কিছুর পরেই প্রেসিডেন্ট চুপ করে আসেন । তিনি একটা আসল ধাক্কা মারার জন্য অপেক্ষা করছেন ।
সেনেটর সেক্সটনের এবার নির্বাচনের প্রধান ইস্যু হচ্ছে নাসা । তার বক্তব্য মতে নাসা একটা ব্যর্থ প্রতিষ্ঠান । তার পেছনে জনগনের টক্সের টাকা নষ্ট করার কোন মানে নেই । অন্য দিকে প্রেসিডেন্ট হার্নি আছেন নাসার পক্ষে । যখন নাসা বিরোধী আন্দোলন একেবারে তুঙ্গে তখনই সানা একটা চমৎকার আবিস্কার করে ফেলে । স্পেস থেকে পতিত হওয়া প্রায় মিলিয়ন বছর পুরানো একটা উল্কা পিন্ড আবিষ্কার করে ফেলে । এবং এর থেকেও বড় কথা হচ্ছে সেই উল্কা পিন্ডের ভেতরে পাওয়া যায় কিছু ভিন দেশী কিছু প্রাণীর ফসিল । এটো আবিস্কারের ফলে নাসার নামে যে ব্যর্থতার কলংক লেগেছিল সেটা মুছে যাবে মুহুর্তেই সেই সাথে সেনেটর সেক্সটনের প্রচারনের মূল ইস্যুটাই মুখ থুবড়ে পড়বে । কিন্তু প্রেসিডেন্ট হার্নি কোন ঝুকি নিতে চান না । নাসার আবিস্কারের উপরে যাতে কেউ কেউ সন্দেহ করতে না পারে সেই জন্য কয়েজন বিখ্যাত সিভিলিয়ান বিজ্ঞানীদেরকে নিয়োগ করে এসব ভাল করে পরীক্ষা করার জন্য । এর ভেতরে আবার একজন আছে যে কি না সেনেটর সেক্সটনের নিজের মেয়ে র্যাচেল সেক্সটন যে কিনা আবার গভারমেন্ট হাই অফিশিয়াল এন আর ওতে কর্মরত । প্রেসিডেন্টের ভাষ্য মতে যে এই সকল সিভিলিয়ান বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান বিষয়ক জনপ্রিয় উপস্থাপক এবং স্বয়ং সেক্সটনের কন্যা যখন এই উল্কার ব্যাপারে সার্টিফিকেট দিবে তখন আর কারও কিছু বলার থাকবে । তাদের সবাইকে খুব গোপনে নিয়ে যাওয়া হয় এন্টার্কটিকাতে । সেখানে সবার সামনে সেই বড় উল্কা পিন্ডটা উত্তোলন করা হয় । কিন্তু ঝামেলা বেধে যায় অন্য যায়গায় । কিছু ধরা পরে একজন সিভিলিয়ান বিজ্ঞানীর চোখে ।
তারপর আস্তে আস্তে সব কিছু সামনে আসতে থাকে । কারো আর বুঝতে বাকী থাকে না আসলে যেমন টা ভাবা হচ্ছিলো ব্যাপার টা সেরকম নয় । এর ভেতরে কোন গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে । চারজন সিভিলিয়ান বিজ্ঞানীর দু মারা পরে আততায়ী হাতে । অন্য দুজন বিজ্ঞানী এবং র্যাচেল পালিয়ে বেড়ায় সেই খুনীদের হাত থেকে । তাদের কাছে পরিস্কার হয়ে যায় হয় প্রেসিডেন্ট নয়তো নাসা প্রধান অথবা প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত মহিলা উপদেষ্টা এসবের পেছনে আছে । কিন্তু যখন আসল রহস্য প্রকাশ পায় তখন সবাই খুব বেশি অবাক হয়ে যায় ।
যদিও বলবো যে কাহিনী টা ড্যান ব্রাউনের আগের ভিঞ্চি কোন কিংবা এঞ্জেলস এন্ড ডিমোনসের মত না তবুও বইটা পড়ে আমি বেশ মজা পেয়েছি । সময়টা ভাল গেছে আশা করি আপনাদেরও ভাল লাগবে !
এবারের যে মুভিটা গত কালকে দেখেছি সেটার নাম "Hot Fuzz" । ২০০৭ সালের একটি একশান কমেডি মুভি ।
নিকোলাস এঞ্জেল লন্ডনের পুলিশ পারফোর্মেন্সের দিক দিয়ে সবার থেকে উপরে এতোটাই উপরে থাকে যে তাকে সার্জেন্ট পদে উন্নিত করে লন্ডন থেকে স্ট্যানফোর্ডে বদলি করে দেওয়া হয় । স্ট্যানফোর্ড এমন একটা এলাকা যেখানে গত ২০ বছরে একটাও মার্ডার হয় নি, যেখান মানুষজন রাজহাস হারানো গেলেও পুলিশে রিপোর্ট করে ।
নিকোলাস এঞ্জেলের দিন কাটতে থাকা বিরক্ত ভাবে । ঠিক তখনই একজন মঞ্চ অভিনেতা এবং তার স হ অভিনেতা ভয়ানক ভাবে খুন হয় । কিন্তু পুলিশ কর্তকর্তারা এটাকে উড়িয়ে দেয় । নিকোলাস সেটা মানতে নারাজ হলেও তার কিছুই করার থাকে না যেহেতু তার চিপ তাকে কোন প্রকাশ অনুসন্ধান করতে দেয় না । এমন কি অনুসন্ধানী ডিটেক্টিভেরাও পুলিশ চিফের কথা মত চলে ।
ঠিক তার কয়েকদিন পরেই আরেকজন মারা পড়ে এবং যথারীতি আবারও এটাকে এক্সিডেন্ট বলে চালিয়ে দেওয়া হয় । এরপর এক সাংবাদিক নিকোলাস কে কিছু তথ্য দেওয়ার জন্য একস্থানে দাড়াতে বলে কিন্তু নিকোলাসের যেতে একটু দেরি হয়ে যায় । তার চোখের সামনেই খুনি উপর থেকে একটা পাথর খন্ড সেই সাংবাদিকের উপরে ফেলে তাকে হত্যা করে ।
এর পরেই নিকোলাস একটা কিছু আবিস্কার করে ফেলে । খুনি তাকেও মারতে চলে আসে তার হোটেল রুমে তবে ব্যর্থ হয়। সেই খুনির সুত্র ধরে চলে যায় এমন এক জায়গায় সেখানে সব কিছুর রহস্য প্রকাশ পায় । কিন্তু একা নিকোলাসের কোন কিছু করার থাকে না । তাকে সবাই হত্যায় করে ফেলবে তখনই পুলিশ চিপের ছেলে যে কি না নিকেও একজন পুলিশ এবং নিকোলাসের পার্টনার তাকে প্রানে না মেরে তাকে বাঁচিয়ে নিয়ে যায় এবং গাড়ির চাবি দিয়ে স্ট্যানফোর্ড থেকে চলে যেতে বলে ।
কিন্তু নায়ক বলে কথা । নায়ক তো আর এমনি এমনি চলে যেতে পারে না । শেষ একশানের দিকে কাহিনী এগোতে থাকে !
মোটামুটি এই হচ্ছে কাহিনী ! মুভিটি পরিচালনা করেছে Edgar Wright কাহিনী লিখেছে Edgar Wright এবং সিমন পেগ । সিমন পেগ আবার এই মুভির মুখ্য চরিত্র নিকোলাস পেগের চরিত্রে অভিনয়ও করেছে । মুভিটির imdb রেটিং ৭.৯ আমার মতে ঠিকই আছে ।
মুভি ট্রেইলার খানা দেখে নেওয়া যাক
দেরি না করে আজকেই নামিয়ে ফেলুন । সময়টা খারাপ যাবে এই গ্যারান্টি দিতে পারি !
এই হল আজকের পরিবেশনা । বর্তমানে আরও কিছু বই পড়া চলছে । পড়া শেষ হলে আবারও রিভিও নিয়ে হাজির হব ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: আরে হট ফাজ মুভি দেইখা আসলেই মজা পাইছি । এখনই নক দিতাছি
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
রিকি বলেছেন: অপু ভাই দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু নামটা ইউএস/ ইউকে পাবলিশাররা দিয়েছিল, অনেক বইয়ের নাম তারা পরিবর্তন করে ব্রান্ড নেম রূপে। মিলেনিয়াম সিরিজের ফোকাস পয়েন্ট কেন লিসবেথ এটা পরবর্তী বইগুলোতে আছে, সাথে এর সত্যি ঘটনাও আছে একটা। বহুদিন আগে এই মিলেনিয়াম সিরিজের নেপথ্যের ঘটনা নিয়ে ব্লগ লিখেছিলাম, লিসবেথ কে, কিভাবে এত প্রাধান্য পেল... সব। কিন্তু পোস্ট মাঠে মারা পড়েছিল। ড্যান ব্রাউনের সব থেকে জটিলতম বই আমার মতে ডিজিটাল ফরট্রেস।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: মিলেনিয়াম সিরিজের পরের বইটা পড়ার ইচ্ছে আছে । দেখা যাক সামনে শুরু করবো ! আর ডিজিটাল ফরট্রেস পড়া শুরু করেছি মাত্র । দেখা যাক কেমন লাগে !
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: দ্যা গার্ল উইথ ড্রাগন ট্যাটু সংগ্রহে আছে| পড়িনি| এখন পড়তে পারবো বলেও মনে হয় না| সামনে পরীক্ষা!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: পরীক্ষার পরেই শুরু করে দিন । দেরি করবেন না একদম !
৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাহসী সন্তান বলেছেন: মুভি এবং বই রিভিউ ভাল্লাগছে! তয় সময় নটকট.....! হাতের কাছে এমন কেউ আছে যে, বই দুইটা আমারে পইড়া শুনাইবো? তয় মুভিটা দেখনের ইচ্ছা আছে। সেইরকম মুভিখোর বইলা কথা.....!
শুভ কামনা জানবেন!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: মুভি দুইটাই চমৎকার । দেখা শুরু করে দিন ।
৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দ্য গার্ল উইথ ড্রাগন ট্যাটো মুভিটা দেখা যায়। বুক রিভিউ পড়েই মনে হচ্ছে মুভি রিভিউ-ই দেখে ফেলছি।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০
অপু তানভীর বলেছেন: হুম । দেখে ফেলেন তবে আমার কাছে মুভি দেখার চেয়ে বই পড়াটা বেশি আকর্ষনীয় মনে হয় !
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: দ্য গার্ল উইথ ড্রাগন ট্যাটো মুভিটি দেখেছি আর ডিসেপশন পয়েন্ট পড়েছি ।
আপনি কি সাম্ভলা ট্রিলজি পড়েছেন?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা ! সাম্ভলা ট্রিলজি টা পড়া আছে আমার !!
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: প্রথম বইটির মূল সুইডিস ছবিটি দেখলে বেশি ভালো লাগবে। ডিসেপশন পয়েন্ট ইংরেজিতে পড়লে ভালো লাগবে। আমি দা ভিঞ্চি কোড বাংলায় পড়তে গিয়ে ভিমরি খেয়েছিলাম, অথচ ইংরেজিটা কি সুন্দর করেই না লেখা। সিনেমাও মূল বইয়ের কাছাকাছি যেতে পারে নাই।
বিদেশি বই পড়লে বোঝা যায় আমাদের সাহিত্য আজ কোথায় দাঁড়িয়ে। আমাদের ঈদ সংখ্যাগুলো কি প্রতিবেশি ভারতের পূজা সংখ্যার সাথে তুলনীয়? ঈদ সংখ্যাগুলো হাতে নিলে মনে হয় ছিড়ে ফেলি, মনে হয় ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেই। এত নিম্ন মানের লেখা। এমন কি আমাদের লেখকরা পুরা উপন্যাসটাও দেন না ঈদ সংখ্যা। এতো বাণিজ্যিক মনোভাবের কারণে আমাদের সাহিত্য দাঁড়াতে পারছে না। সরি, ধান ভানতে শীবের গীত গেয়ে ফেললাম!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: সিনেমা আসলে খানিকটা বইয়ের মত হয় নি । তবে আসলে সুইডিস মুভিটা কিন্তু যথেষ্ঠ ভাল ।
ধন্যবাদ
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বইগুলো পড়েছিলাম। মোটামুটি
হট ফাজ আমার প্রিয় ছবিগুলার মাঝে একটা। এইটা 'ব্লাড এন্ড আইসক্রিম' ট্রিলজির মুভি, বাকি দুটো 'শন অফ দা ডেড' আর 'অ্যাট ওয়ার্ল্ডস এন্ড' পারলে দেখে ফেলেন। এডগার রাইট আর সাইমনের সেরা কাজ, একইসাথে ব্রিটিশ হিউমার অ্যাট ইটস বেস্ট।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: 'শন অফ দা ডেড' পরদিনই দেখা শেষ তবে 'অ্যাট ওয়ার্ল্ডস এন্ড' টা এখনও দেখতে পারি নি । সেটাও দেখে ফেলবো আশা করছি ।
তা আপনার খবর কি ? এভাবে লম্বা লম্বা ডুব কেনু দেন !!
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কি আর করা, মৎসের জলের তলে থাকাই স্বাভাবিক, না?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: মোটেই ঠিক কথা নহে !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
সানড্যান্স বলেছেন: অরিজিনাল দ্য গার্ল উইথ আ ড্রাগন ট্যাটু ও সুন্দর। আই মীন সুইডিশ ভার্সন, পরে হলিউড রিমেক করে। আর হট ফাজ এর আরো দুইটা সিক্যুয়েল আছে, আমারে ইন বক্সে নক কইরো।