নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সপ্তর্ষি

কথা প্যাঁচাই না।

অযুত

এই ব্লগের সমস্ত লেখাই আমার নিজের। অনুমতি ব্যতিত অন্য কোথাও ছাপানো/কপি হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।

অযুত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ হিমুর খৎনা। :-/

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

আমার নাম হিমু। আজ আমার সুন্নতে খৎনা।



বেল্লালের মতে- খৎনা খুবই মারাত্মক একটা কাজ। একজন ভয়ঙ্কর দর্শন লোক ছোট পুটলি হাতে আসবে। এই পুটলির ভেতর সব ধরনের অস্ত্র থাকে। তারপর পুটলি থেকে একটা ছুরি বের করবে। এরপর বলবে-

-বাবু সোনা, বলতো আকাশে কয়টা চড়ুই?

আমি গম্ভীর মুখে বলবো-

--চড়ুই পাখি অনেক দ্রুত উড়ে যায়। তাই গোনা যাবে না।

-আচ্ছা তাহলে বলোতো আকাশে কয়টা চিল?

--এই সময়ে চিল আকাশে উড়ে না।

- তাই নাকি? তাহলে বলো কাক কয়টা? কাক তো সব সময়ই থাকে তাই না?

--কাক আকাশে নাই। পাশের বাসার ছাদে বসে আছে।

-আচ্ছা ঐটাই গুনে বলো কয়টা আছে? লোকটা কিছুটা বিরক্ত হবে।

আমি কাক গোণায় মনোযোগ দেব। একটা, দুইটা, তিনটা...ঘ্যাচাং!



ব্যস... আমার নুনু কাটা শেষ!



কাটা নুনুর অংশটা হাতে নিয়ে গম্ভীর মুখে বেল্লাল আমার দিকে তাকায়। আমি পুরাপুরি শিউরে উঠি।



বেল্লাল ফালতু কথা বলে না। সে খুবই জ্ঞানী ছেলে। বেল্লালের মা আমাদের বাসায় কাজ করে। বেল্লাল প্রথম যেদিন আমাদের বাসায় আসে সেদিন আব্বু ওকে জিজ্ঞাসা করলো-

-কিরে তোর নাম কি?

--বেল্লাল।

-বেল্লাল তো নাম না। ওটা হবে বিল্লাল। কিংবা বিলাল। বুঝলি?

--জ্বে।

-নাকে হাত দিয়েছিস কেন? খাচ্চর ছেলে... হাত নামা। আর কখনো নাকে হাত দিবি না, বুঝলি?

--জ্বে।

-বয়স কত তোর?

--খালুজান, এইবার এগারোতে পড়বো।–বুয়া আগ বাড়িয়ে বলে।

-ও। তাইলে তো তুই হিমুর বয়সী। শোন বুয়া, তোমার ছেলের যদি এই বাসায় থাকতে হয়, তাহলে ভালোভাবে থাকতে হবে। ভদ্র হয়ে থাকতে হবে। আর নাকে হাত, পাছায় হাত... এইসব অভ্যাস বাদ দিতে হবে। আমি চাইনা আমার ছেলে ওর থেকে কোন বদ অভ্যাস পাক। বুঝলা?

-- জ্বি খালুজান। বুঝছি। বুয়া জোরে জোরে মাথা নাড়ে।

-তুই চাইলে পড়ালেখাও করতে পারবি, বুঝলি?

--জ্বে।

-আচ্ছা তোর ভালো নাম কি?

--বেল্লাল হোসেন।

-আবার বলে বেল্লাল! বললাম না তোর নাম বিল্লাল। এখন থেকে তোর নাম বিল্লাল হোসেন, বুঝলি? বল তোর নাম কি?

-- বেল্লাল হোসেন।



বেল্লাল নাকে হাত দিয়ে চলে যায়।



সেই থেকে বেল্লালের সাথে আমার মেশা নিষেধ। কিন্তু আমি কোন সমস্যায় পড়লে বেল্লালের কাছে না গিয়ে পারি না। কারণ বেল্লাল ছাড়া আর কেউ আমাকে কোন সমস্যার সমাধান দিতে পারে না। আমার সাম্প্রতিক সমস্যা হলো আজ আমার খৎনা হবে। প্রথমে এটা আমার কাছে কোন সমস্যাই ছিলো না। আমার খৎনা হবে সেটা নিয়ে আমি বেশ আনন্দিতই ছিলাম। আনন্দিত না হয়ে উপায় নেই। বাসা ভর্তি লোকজন। একটু পরপর আমি লজেন্স, চুইংগাম পাচ্ছি। খালামনিরা টুকুস টুকুস করে গালে চুমা খাচ্ছে। ভালো মন্দ রান্না হচ্ছে। চারিদিকে কেমন একটা উৎসব উৎসব ভাব। বড়খালু আমার জন্য একটা লুঙ্গি কিনে এনেছে।

লুঙ্গি উপহার পেয়ে আমি ভিষণ লজ্জ্বা পেলাম। সবাই বেশ খানিক্ষণ হাসাহাসিও করলো। আমি লজ্জ্বা পেয়ে ছাদে চলে আসলাম। আমাদের বাড়িওয়ালার দুটা সুন্দরী মেয়ে আছে। রুমা আর ঝুমা। দুজনেই কলেজে পড়ে আর সারাদিন ছাদে ঘুরে বেড়ায়। রুমাপু ঝুমাপু আমাকে দেখলেই নানা রকম দুষ্টামী করে। আজ আমাকে দেখা মাত্রই ঝুমাপু বললো-

--ওমা! হিমু সাহেব যে...

-হুম।

--তোমার নাকি আজকে হবে?

-কি হবে?

--ওমা! জানোনা বুঝি?! হি হি... রুমাপু ঝুমাপু খানিকক্ষণ খুব হাসে।

-খৎনা হবে- এতে এত হাসির কি আছে?

আমার কথা শুনে ওরা আরো জোরে হেসে উঠে। হাসতে হাসতে একেবারে লুটোপুটি খায়।



উনাদের অমন হাসি দেখেই আমার খটকা লাগে। আমি এক দৌড়ে নিচে চলে আসি। এসেই সোজা বেল্লালের কাছে। রুমাপু ঝুমাপু কেন হাসলো সেটা আমার জানতেই হবে।



কাটা নুনুর অংশটা ধরে বেল্লাল এখনো আমার দিকে তাকিয়ে আছে। বেল্লালের কাছ থেকে খৎনার বর্ণনা শুনে আমি কিছুক্ষণ চুপ হয়ে রইলাম। কি বলবো খুজে পাচ্ছিলাম না।

--আচ্ছা নুনুই কাটবে কেন? অন্য কিছু কাটা যায় না?

- না। তুই শেষ।

-- অন্য কিছু। মানে ধরো হাতের নখ, পায়ের নখ, কিংবা চুল। চাইলে আমি চুল সব ফেলে দিতে পারি।

- না। কাম হইবো না। ঐটাই কাটবো। তুই শেষ আজকে।

-- না কাটলে কি হবে?

- বিয়া হইবো না। তুই পুরাই শেষ। তুই শেষ, তোর সোনাও শেষ।

-- আমি যদি না কাটতে চাই? তাও কাটবে?

- হ।

-- নুনু কাটলে কি বেশি ব্যাথা লাগে?

- হ।

--পুরাটাই কি কেটে ফেলবে?

-না। খালি আগা কাটবো। এমনে টাইন্যা ধরবো, তারপরে ঘচাৎ। কিভাবে কাটবে সেটা বেল্লাল অভিনয় করে দেখায়।



আমি বুঝতে পারছি না আমাকে এত কষ্টের একটা কাজ কেন করতে হবে! না করলেই বা ক্ষতি কি? আমার না হয় বিয়ে নাই হলো। বিয়ে করার ব্যাপারে আমার তেমন কোন আগ্রহই নেই। এটা আম্মুকে বোঝাতে পারলে হয়তো লাভ হবে। ভাবতে ভাবতে আমি রান্নাঘরের দিকে পা বাড়াই। রান্নাঘরে আম্মু আছে। কিন্তু রান্নাঘর পর্যন্ত যেতে না যেতেই আবার বেল্লালের সাথে দেখা। ও রান্নাঘরের মুখে একটা বটি হাতে দাঁড়িয়ে আছে। বটিতে রক্ত লাগানো।



-এই তুমি বটি দিয়ে কি করবে? বটিতে রক্ত কিসের?

-- সোনা কাটা প্যাট্টিস করি।

- সেকি! কারটা কাটলে? বটিতে রক্ত কেন?

--তোরটা আমি কাটুম।



আমি বিমর্ষ হয়ে চলে আসি। বেল্লালের কথার উপর কিছু বলার নেই।



সারাটা দিন আমার কেমন যেন কাটে। বিকালে ছাদেও যাইনি। ছাদে গেলেই রুমাপু ঝুমাপু আবার দুষ্টামী শুরু করবে। বিকালে ঘুমিয়ে দুঃস্বপ্ন দেখলাম। বেল্লাল একটা বিশাল ছুরি নিয়ে আমার পেছন পেছন দৌড়াচ্ছে। আমি পুরাপুরি ন্যাংটা। বেল্লাল শুধু একটা কথা বলছে- তুই শেষ। তোর সোনাও শেষ।



ঘুম ভাঙ্গতেই দেখি আব্বু এক লোককে নিয়ে হাজির। এই লোক আমার খৎনা করাবে। যারা খৎনা করে তাদের হাজাম বলে। বেল্লালের কথামত এই হাজামের ভয়ঙ্কর চেহারা হবার কথা। কিন্তু ইনার চেহারা মোটেও সেইরকম না। আমাকে দেখে একটু হাসলেন। ঘরের দরজায় দেখি বেল্লাল দাঁড়ানো। বেল্লাল ওই লোকের দিকে কঠিনভাবে তাকিয়ে আছে।



হাজাম আংকেল ভিতরে বসে নাস্তা খাচ্ছেন। নাস্তা খেয়ে আসার পরই ‘কাটা’ হবে। আমি লুঙ্গি পড়ে ঘরে বসে আছি। আমার হাত-পা কাপছে। একটু পরই আমার নুনু কেটে ফেলা হবে। পাশের ঘর থেকে রুমাপু ঝুমাপুর গলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। আমার খালামনিরা জানালা দিয়ে উকিঝুকি মারছে। আমি কষ্ট পাবো সেদিকে কারো খেয়াল নেই। সবাই ‘ঘ্যাচাং’ দেখতে চায়। এর মাঝে দেখি বেল্লাল এসে হাজির।

- তুমি এই ঘরে কি করো?

- তোর কাটা দেখুম। তুই শেষ।

বেল্লাল মুচকি হাসতে থাকে। এর মাঝে বাবা চলে আসেন। সাথে হাজাম আংকেল।

--বাবা তুমি ভয় পাচ্ছ না তো?

-হু।

--ভয়ের কিছু নেই বাবা। অল্প একটু ব্যাথা পাবে। তারপর-ই শেষ।

-না কাটলে হয় না?

--না বাবা। এটাকে তো মুসলমানি বলে। না কাটলে মুসলমান হওয়া যাবে না।



আমার সাথে কথা বলতে বলতে আংকেলের বেল্লালের উপর চোখ পড়ে। বেল্লাল আমার দিকে তাকিয়ে করুণার হাসি হাসছে।

--কি হলো, তুমি হাসছো কেন?

-এমনেই।

--তোমার নাম কি?

-বেল্লাল।

--বয়স কত?

-এগারো।

--তোমার মুসলমানি হয়েছে?

-জাইন্না। বেল্লাল চলে যায়।



আংকেল ভ্রু কুঁচকে তাকান। বাবা আসতেই উনারা কি যেন ফিসফিস করেন। বাবা কিছুক্ষণ ভাবেন। তারপর বুয়াকে ডেকে পাঠান। তাদের মাঝে কি কথা হয় আমি শুনতে পাই না। শুধু দেখি বুয়া জোরে জোরে মাথা নাড়ে। বাবার সাথে সায় দেয়। দূরে দাড়ানো বেল্লাল শুধু কঠিন চোখে তাকিয়ে থাকে।





রাত ১০টা। আমি আর বেল্লাল পাশাপাশি শুয়ে আছি। বেল্লালের খৎনা করার সময়ে ওর চিৎকারে পুরা বিল্ডিংয়ের মানুষ চলে এসেছিল। এখন সে কিছুটা শান্ত। আমার পাশে শুয়ে আছে। মাঝে মাঝে গোঙ্গানি দিয়ে মুখে ফেনা ভাঙ্গছে।

-বেল্লাল এখন তোমার কেমন লাগছে?

--আমি শেষ। আমারে কাইট্টা হালাইছে। কাইট্টা তামা কইরা লাইছে। আমি শেষ। আমি পুরাই শেষ।





আমি আর কিছু বললাম না। বেল্লালের কথার উপর কিছু বলার নেই।







মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

প‌্যাপিলন বলেছেন: কি রম্য পড়লাম রে মোমিন :P

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬

অযুত বলেছেন: কি জানি কি পড়লেন... =p~ =p~

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অযুত!! শিরোনাম পইড়া চেইতা গেছিলাম, পুস্ট পইড়া গড়াগড়া খাইতেছি। এম্নে কেম্নে? =p~ =p~ =p~

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭

অযুত বলেছেন: চেইতেন না ভাই.... B-) B-)

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
:P :P

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

অযুত বলেছেন: :-P :-P

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
:P :P

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

অযুত বলেছেন: :-/ :-/ :-/ :-/ :-/

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৭

হেডস্যার বলেছেন:
ওরে মজা পাইলাম রে !! :D
কাহিনী পইড়া আমারটা কাটার কথা মনে পইড়া গেল :(( :(( :((

চরম হইছে ++++

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

অযুত বলেছেন: থ্যাংকিউ। B-) B-)

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

সোহেল শাহেদ বলেছেন: চরম, ভয়াবহ, ফাটাফাটি

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০

অযুত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

S M Shovon বলেছেন: আমি শ্যাষ হাসতে হাসতে…

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০১

অযুত বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ

শুনতে লাগলো বেশ।



থ্যাংকিউ। B-)

৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: আমি শেষ। আমারে কাইট্টা হালাইছে। কাইট্টা তামা কইরা লাইছে। আমি শেষ। আমি পুরাই শেষ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯

অযুত বলেছেন: :-/ :| :P

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: সবাই ‘ঘ্যাচাং’ দেখতে চায়।
একগুচ্ছ প্লাস।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

অযুত বলেছেন: এত্তগুলা থ্যাংকিউ। :D

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: কথা প্যাঁচাই না।- আপনার লিখার সাথে আপনার এ লাইনের চমৎকার মিল।

যারা অনেক মেধাবী তারা কিন্তু খুব সরল ভাবেই সবকিছু বলতে পারে ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

অযুত বলেছেন: ব্যাপক লজ্জ্বা পাইলাম। :!> :#>

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

দুষ্টু ছেলেটি বলেছেন: ভাই তো বেল্লালের ভাবচক্কর পুরা উল্টাই দিলেন

হিমু আসলেই হিমু

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

অযুত বলেছেন: হিমু আসলেই হিমু। পুরাপুরি একমত।

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: হাহাহাহা............. :D :D :D :D



কি কাহিনি লিখলা মামু....... মজাই মজা =p~

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০

অযুত বলেছেন: থ্যাংকিউ। B-) B-)

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: হাহাহাহা :P

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

অযুত বলেছেন: :-/ :-/

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

শ্যামল জাহির বলেছেন: চমৎকার বর্ণনায় ঘ্যাচাং কাহিনী চরম হইছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

অযুত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। :)

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:

শিরোনাম দেখে অবাক হইছিলাম শেষ পর্যন্ত হিমুর খৎনা ! তবে এখন হাসতে হাসতে শেষ =p~ =p~ =p~

তবে অনেক দিন পর আপনার লেখা পরলাম :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

অযুত বলেছেন: খুঁজে খুঁজে যে বের করেন তাতেই আমি আশ্চর্য্য হই।


আমি খুবই ইরেগুলার। তবে যখন লিখি আপনারা (অনেকেই) আমাকে ঠিকই খুজে বের করেন।


আপনাদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

খাটাস বলেছেন: আমি ভাবছিলাম হিমুর বুড়া বয়সে শখ জাগছিল.।।। :D অবাক হয়ে এসে আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ । ছোট বেলার কথা মনে পড়িয়া গেল। ;)


প্লাস নেন যত খুশি। :D :D

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

অযুত বলেছেন: একটাই নিলাম আপাতত।

থ্যাংকিউ! :)

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মদন বলেছেন: ফাডানি অবস্থা, আমি শ্যাষ =p~

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

অযুত বলেছেন: :-P :-P :-P

১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

তন্ময় দেবনাথ 007 বলেছেন: হাইরে রম্ম আমি ত পুরাই চোদনা হইয়া গেলাম ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪০

অযুত বলেছেন: বলেন কি! B:-) B:-)

১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: আমি শেষ। আমারে কাইট্টা হালাইছে। কাইট্টা তামা কইরা লাইছে। আমি শেষ। আমি পুরাই শেষ। :) :D :D :D :D

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

অযুত বলেছেন: বেল্লাল জানতে পারলে কিন্তু আপনের খবর আছে! :-P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.