![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফয়সল আবদুল্লাহ: দলবল নিয়ে ইতিউতি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন গাদ্দাফি। ওদিকে শূন্যে গুলি করা ছাড়া আপাতত বিশেষ কোনও কাজ নেই বিদ্রোহীদের। বিদেশিদের সঙ্গে দুদ্দাড় ইংরেজিতে কথা চালানোর মতো দুএকজন দলীয়প্রধান নির্বাচন করে রাখা হয়েছিল শুরুতেই। দেশ চালানোর বাদবাকি আয়োজন এখনও বকেয়াই পড়ে আছে। কূটনীতিক পাড়াটাও ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’। কিন্তু গাদ্দাফি ধরা না পড়তেই, নতুন সরকার গঠন না হতেই, গুলি আর মর্টারের শব্দ কান থেকে না মুছতেই তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল বেইজিং থেকে প্যারিসে। জব্দ করা অর্থছাড় আর ঋণ প্রদানের প্রস্তাব নিয়ে লিবিয়ায় বেড়াতে আসতে একপায়ে রাজি সবাই। কারণ? প্রতিবেশীর বাড়িতে রান্না হচ্ছে তন্দুরি চিকেন। দাওয়াত না পেলেও বেড়াতে যাওয়া চাই। বিদেশিদের নাকেও যে ইতিমধ্যে ধরা পড়েছে লিবিয়ার গহীনে ছড়িয়ে থাকা হাইড্রোকার্বনের নেশা জাগানো ঘ্রাণ।
লিবিয়া যেন দুমড়ে মুচড়ে গেছে! সবাই সংস্কার করতে চায়। ‘নতুন’ করে গড়তে চায় তেলসমৃদ্ধ লিবিয়াকে। যারা চায়, তারা জানে, দিনে ১৬ লাখ ব্যারেল তেল ওঠে সেখানে। মোট মজুদের পরিমাণ ৪ হাজার ১৮০ কোটি ব্যারেল (২০০৭ সালের হিসাবে)। আফ্রিকায় এত তেল আর কোথাও নেই। উত্তোলনের খরচাও কম। ব্যারেলপ্রতি মাত্র ১ ডলার! আর এসব জানে বলেই হয়ত যুদ্ধ শেষ না হতেই সাড়ে ১৪ কোটি ডলারের ঋণ-প্রস্তাব নিয়ে কেশে উঠল জার্মানি। অথচ ওরাই কিন্তু লিবিয়ায় ন্যাটোর ভূমিকা নিয়ে ছি ছি করেছিল একসময়। ন্যাটোকে সাহায্য করার আবেদন জানানো সত্ত্বেও লিবিয়ায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাননি অ্যাঞ্জেলা মার্কেল।
এ পর্যন্ত লিবিয়ায় কতটা বিমানহামলা করেছে ন্যাটো? কোটিপতি হওয়ার কোনও খেলায় শেষের দিকে করার মতো প্রশ্ন এটা। কেননা, হামলা এতবার হয়েছে যে, গুনে রাখা দায়! সন্দেহ নেই, ন্যাটোকে ছাড়া এ বিপ্লব অধরাই থেকে যেত। আর এরপরই দরদ উথলে উঠল বৃহত্তর পশ্চিমের। রেটিংয়ের ভারে জীর্ণ অভিভাবক যুক্তরাষ্ট্র প্রথম থেকেই খানিকটা নিচু কণ্ঠে কথা বললেও ফ্রান্সের সারকোজি কেন যেন আগে থেকেই ফোঁসফোঁস করে আসছেন। তার প্রচেষ্টাতেই বোধহয় ত্রিপোলিতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্রোহীরা পেয়ে যায় মোট ৩০ দেশের স্বীকৃতি। সারকোজি আরও একটা কাজের কাজ করেছেন। বুধবার রাতে তড়িঘড়ি ভাষণ দিয়ে বললেন ১০ দিনের মধ্যেই লিবিয়ার ৩০টি ‘বন্ধু-দেশ’ নিয়ে প্যারিসে বৈঠকে বসবেন। বৈঠকে রাষ্ট্রপ্রধানরা কিন্তু সবান্ধব আমন্ত্রিত! মানে বড় বড় শিল্পপতিরাও থাকছেন।
এতটুকু পর্যন্ত সব ‘জানা কথা’। এর মাঝে ‘মজার কথা’ও আছে। তাহল ন্যাটোর হামলার প্রথম থেকেই সপাটে নাক সিঁটকে আসছিল চিন। সাতে-পাঁচে নেই বলে এতদিন লিবিয়া ইসুতে চিন ছিল নিরপেক্ষ। অথচ গাদ্দাফির পতন ঘনিয়ে আসতেই বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনার কথা উঠল বেইজিংয়ে। রাতারাতি লিবিয়ার জন্য ৫০টি উন্নয়ন পরিকল্পনার ছক কষে ফেলল দেশটির হর্তাকর্তারা। সব মিলিয়ে ১ হাজার ৮৮০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় চিন! ভালো কথা, বিশ্বের অন্যতম তেল আমদানিকারকও কিন্তু চিন।
যে যতই লোভ দেখাক, স্টিয়ারিংটা এখনও সারকোজির হাতেই। তার সঙ্গেই ঘন ঘন দেখা করছেন ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির প্রধান মাহমুদ জিব্রিল। তাকে আবার গণতান্ত্রিক লিবিয়ার হবু প্রধানমন্ত্রীও ভাবছেন অনেকে। মঙ্গলবার দোহায় সম্মেলন সেরে বুধবারে আবার সারকোজির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। তার মানে সর্বপ্রথম বিদ্রোহীদের সাহায্যে এগিয়ে আসা ফ্রান্সের সঙ্গেই তেলচুক্তি করতে যাচ্ছে লিবিয়া?
অবশ্য এখন যে যার মতো করে মনে মনে চুক্তিপত্র বানাতেই পারেন। কেননা, লিবিয়া এখন প্রায় সরকারহীন। জনতা শান্ত আছে বলেই রক্ষে। লন্ডনের মতো কেউ লুটপাটে নামছে না। কিন্তু তেলের গন্ধ পেয়ে বাইরের সুট-টাই পরা নিপাট লোকগুলো যেভাবে জেঁকে ধরতে চাইছে, তাতে কদিন পর এই স্বাধীনতা না আবার বুমেরাং হয়ে দাঁড়ায়। তখন যদি গজিয়ে ওঠে নতুন বিদ্রোহীগোষ্ঠী? যদি শুরু হয় আত্মঘাতী বোমাহামলা? নির্ঘাৎ বিশ্ববাসী ‘দেজা-ভু’ দেখবে। যার মানে হল ‘ঠিক এমনটা যেন আগে কোথাও দেখেছি!’ তারপর? খেলার শেষমুহূর্তে মাঠে নামবে পক্ষপাতদুষ্ট রেফারি। আল-জাজিরার খবরে জানা গেল, ন্যাটোর এক কর্মকর্তা এরইমধ্যে মুখ ফসকে বলে দিয়েছেন, ভবিষ্যতে লিবিয়ায় স্থিতিশীলতা আনতে দেশটিতে জাতিসংঘের স্থায়ী মিশন শুরুর চেষ্টা করছেন সামরিক কর্মকর্তারা। এতসব কীসের আয়োজন তা জানতে বাকি থাকার কথা নয়। কেননা, বিদেশি জ্বালানি কোম্পানিগুলো এরইমধ্যে ‘ওয়ার্ম আপ’ শুরু করে দিয়েছে। যাবতীয় আলোচনা-বৈঠকে ঘুরেফিরে আসছে তেলের প্রসঙ্গ। শুধু ফ্রান্স কেন? দৌড়ে এগিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনও। তাদের প্রতিটি মিসাইলের পেছনেও যে মিলিয়ন ডলার খরচা হয়ে গেছে। অর্থাৎ তারা আগে থেকেই পস্তাচ্ছেন, এবার লাড্ডু খাওয়ার পালা।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
োমসতাক বলেছেন: গাদ্দাফীর সময় এক লিবিয়ান দিনার সমান ছিল এক ডলার আর আজকে
Mid-market rates: 2011-08-26 10:23 UTC
1.00 LYD = 0.836680 USD
Libyan Dinar US Dollar
1 LYD = 0.836680 USD 1 USD = 1.19520 LYD
তাইলে বঝুন লিবিয়ার অবস্থা কত ভাল ছিল। শুধু মাত্র তেলে কারনে এই দিনারের মুল্য যে কোথায় দাড়ায় সেটা ভবিষ্যতই বলে দেবে
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২৪
হেডস্যার বলেছেন:
হায়রে গাদ্দাফি নিজের দেশটাকে এইভাবে শেষ করে দিলি। আল্লাহ তোকে ধ্বংস করুক। এই তোর দেশপ্রেম....এই যোগ্যতায় তুই দেশের নেতা হইয়া থাকতে চাস !
নিজে ও মরলি, দেশের মানুষগুলারে ও মারলি, দেশটারে ও শেষ করলি।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২৭
োমসতাক বলেছেন: তার সঙ্গেই ঘন ঘন দেখা করছেন ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির প্রধান মাহমুদ জিব্রিল। তাকে আবার গণতান্ত্রিক লিবিয়ার হবু প্রধানমন্ত্রীও ভাবছেন অনেকে। মঙ্গলবার দোহায় সম্মেলন সেরে বুধবারে আবার সারকোজির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। তার মানে সর্বপ্রথম বিদ্রোহীদের সাহায্যে এগিয়ে আসা ফ্রান্সের সঙ্গেই তেলচুক্তি করতে যাচ্ছে লিবিয়া?
গাদ্দাফী দেশটাকে ধংশ করল??? তাইলে মাহমুদ জিব্রিল কে যাকে সবাই বিদ্রোহী নেতা আর ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রি বলছে?
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: এই সমস্যা সবখানেই আসে ভাই। আমজনতা বৃহত্তর স্বার্থ বুঝতে চায় না। ঢোল এ বারি মারলেই ফাল পারে। দোষ তো গাদ্দাফির না, দোষ লিবিয়ার আমজনতার। আর কিসুদিন গেলেই বুঝবে কত ব্যারেল এ কত তেল। যখন কর্পোরেট শকুন গুলি ওদেরকে চুইসা ছিবড়া বানানো শুরু করবে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৮
োমসতাক বলেছেন: সহমত
৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬
মরুর পাখি বলেছেন: দেশ ভেঙ্গেছে এবার দেশকে গড়ার অজুহাতে সব খেয়ে ফেলবে। অজুহাত গুলি এত স্পষ্ট হওয়া সত্তেও যুদ্ধটাকে কেউ ঠেকাতে পারলোনা, মানুষগুলি এত নির্বোধ কেন? কষ্ট আর কষ্ট।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৯
োমসতাক বলেছেন: শুধু লিবিয়ার কথা কি বলবেন। বাংলাদেশে কি অবস্থা চলছে বলুন। নেতাদ্বয় কেউ কারো মুখও দেখতেও রাজি নয়। এখন চলছে পরিবারকে ধংস করার প্রক্রিয়া। আবার অন্যজন যদি চান্স পায় সেকি ছেড়ে দিবে? মাঝখান থেকে আমাদের সম্পদ লুটেরারা লুট করার সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। কি বিচিত্র এই দেশ।
৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: কি আর বল্ব...লিবিয়ার পরিস্থিতি দেখে আমাদের অতি উৎসাহি মাকাল রাজনিতিকরা বাংলাদেশ এ লিবিয়ার মত পরিস্থিতী করার চিন্তা করছেন, আথচ চিন্তাও করছেন না কি পরিস্থিতি হবে আই রকম ঘটনা ঘটলে, সবাই ব্যস্ত হালুয়া রুটি নিয়ে। আল্লাহ এইসব মাথা মোটা লোভী রাজনিতিবিদ দের (চোর) হাত থেকে বাচাও।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫১
োমসতাক বলেছেন: রাজনীতির বাইরে যারা আসছিল ২০০৭-২০০৮ সালে তারা মোটা ঘোড়া পেয়ে দেশটাকে দানের বাক্স বানাইয়া রেখে গেছে।
৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫
শাফি উদ্দীন বলেছেন: সত্য বাক্য। সত্য প্রকাশ। শুধু তেলের জন্যই নয়। গাদ্দাফির বাড়াবাড়িও সীমাহীন ও ক্ষমতা পিপাসু তাই ধ্বংস। ধন্যবাদ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৬
োমসতাক বলেছেন: গাদ্দাফীর ক্ষমতা লিপ্সতা একটা অজুহাত মাত্র। তেল সম্পদ গ্রাস করার জন্যই এত আয়োজন।
৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: শাফি উদ্দীন বলেছেন: সত্য বাক্য। সত্য প্রকাশ। শুধু তেলের জন্যই নয়। গাদ্দাফির বাড়াবাড়িও সীমাহীন ও ক্ষমতা পিপাসু তাই ধ্বংস। ধন্যবাদ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৮
োমসতাক বলেছেন: গাদ্দাফীর ক্ষমতা লিপ্সতা একটা অজুহাত মাত্র। তেল সম্পদ গ্রাস করার জন্যই এত আয়োজন।
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৩
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: গাদ্দাফি যদি ক্ষমতা ছেড়ে দিত তাহলে আর এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হত না।ইরাক যুদ্বের পর এটা সবার কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে ইউরোপিয়ানদের সুযোগ দেয়া মানে খাল কেটে কুমির আনা।
আর সেই কাজটিই করেছে গাদ্দাফি।ক্ষমতা ছেড়ে দিলে আজ তার এই দিন দেখা লাগত না।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৬
োমসতাক বলেছেন: ক্ষমতা ছাড়াটা অবশ্যই এত সহজ নয়। তার উপর অবশ্যই পিছন থেকে ক্ষমতা না ছাড়ার প্ররোচনা ছিল। যেন লিবিয়া দখলের একটা অযুহাত তৈয়ারী করা যায়।
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৮
বীরেনদ্র বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদী শক্তির স্বরুপ কিন্তু একই।তা চীনই বলুন বা পশ্চিমা বিশ্বই বলুন বা ভারতই বলুন। যে আমরা মুসলমান, ইসলাম বলে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে পাকিস্তান কায়েম করলাম অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেখতে পেলাম পশ্চিম পাকিস্তানের আসল চেহারা।
জ্বালানী সম্বৃদ্ধ দেশ লিবিয়াতে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষার কথা বলে বিমান হামলা শুরু হল। সেটাতে শুধুমাত্র জাতিসঙ্ঘই নয় আরব বিশ্বের কাতার এবং সৌদি আরব অনুমোদন দিল।
গনতন্ত্রই বলুন আর যাই বলুন আরব বিশ্বে যে পরিবর্তনের গন অভুথান যার ঢেউ এসে পৌছাল লিবিয়াতে তাকে কিন্ত গাদ্দাফি সমুলে নির্মুল করতে চেয়েছিলেন। তার সরকার কিন্তু ছিল এক নায়কের সরকার দেশের ধন সম্পদ সব কিছুই ছিল গাদ্দাফি পরিবার এবং গাদ্দাফির চামচাদের হাতে।
বিরোধীদের শাস্তি দিয়েছেন প্রকাশ্য গ্রীন স্কয়ারে ফাসিতে ঝুলিয়ে। বিভিন্ন দেশে চালিয়েছেন গুপ্তহত্যা, বিপ্লব রফতানী, এবং অনান্য সন্ত্রাসবাদী কাজ কর্ম। অর্থাৎ তিনি ধোয়া তুলসী পাতা ছিলেন না।বিদ্রোহীরা কিন্তু লিবিয়ারই অধিবাসী আর লিবিয়াতে বিমান হামলা ছাড়া সরাসরি যুদ্ধে অংশ ও নেয় নি পশ্চিমা বিশ্ব। খোড়া অজুহাত তুলে পশ্চিমা বিশ্বের যেমন অধিকার নেই হামলা চালানোর , গাদ্দাফির ও উচিৎ ছিল জনমতকে সম্মান দেখানো, তা তিনি করেন নি। ভেবেছিলেন বরাবরের মত সব কিছু শান্ত করে দেবেন। তা আর এবার তার পক্ষে সম্ভব হল না। পরিনতি যা তাই হল।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৬
োমসতাক বলেছেন: ক্ষমতার স্বাদ সহজে ভুলবার না। আমাদের দেশের সরকার গুলির অবস্থা দেখেন না। আর যেখানে একটি দেশ পেট্রো-ডলারে ভাসে সেখানে ক্ষমতা ছাড়ার কথা চিন্তাও করা যায় না। কিন্ত্তু শেষ রক্ষা আর হল না । ক্ষমতা আর দেশের সম্পদ ঠিকই বিদেশী ঠিকুজীরা দখল করে নিল। এখন ছোবড়া হবার অপেক্ষা, নাইজেরিয়ার মত
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৩
মৃগয়া বলেছেন: গাদ্দাফির দোষ সবথেকে বেশি । সে নিজের স্বার্থ দেখেছে। সেই ছুডোবেলা থেকেই তো ক্ষমতায় আছে । আর কতদিন? শুরুতে সে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে বাইরের লোকজন আলুপোড়া খাইতে পারতোনা।
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪২
োমসতাক বলেছেন: বাইরের লোকরা ঠিকই আলু পোড়া খাইতো। মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদের ব্রেইন প্রথমে ওয়াস করা হয়। তারপর আমাদের মাথায় আগুন ধরানো হয় তারপর সেই আগুনে তারা আলু পোড়াইয়া খায়। আমার তখন সব রং কেই একইরকম দেখি। আমাদের আর কি দোষ।
১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৪
অ্যামাটার বলেছেন: একুশ শতকের সবচেয়ে ভয়াবহ অনাচার বিশ্ববাসী শুধু চেয়ে চেয়ে দেখেই গেল!
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৯
োমসতাক বলেছেন: দেখুন ফিলিস্তিন কে মানবিক সাহায্যবাহী জাহাজগুলিকে কিভাবে ইসরাইল গোলার মুখে বিতাড়িত করে । আর লিবিয়ার বিদ্রোহীরা কত সহজে অস্ত্র পেয়ে যায় আর পশ্চিমার তাদের বিমানবহরকে পাঠায় আক্রমনে সাহায্য করার জন্য। কেন কেন???
পশ্চিমাদের স্বার্থটা কি, তেল তেল আর তেল
১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: লিবিয়ার পরিণতি ইরাকের মত হল তাহলে!
২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০২
োমসতাক বলেছেন: নিদারুন ব্যর্থতায় শরীরের ভিতর রক্ত ক্ষরন হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
মদন বলেছেন: হায়রে তেল