নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি চির দুরন্ত দুর্মদ,আমি দুর্দম, মম প্রাণের পেয়ালা হর্দম্ হ্যায় হর্দম ভরপুর মদ।

আমি চির-দুরন্ত

আমি জেল পলাতক পুলিশ!!!!! শেষমেশ এই সামুতে আশ্রয় নিলাম।

আমি চির-দুরন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের দেশের সরকার অনেক স্বাধীন আশে পাশের দেশের তুলনায়

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৫


আমাদের দেশের সরকার অনেক স্বাধীন আশে পাশের দেশের তুলনায়। পাকিস্তানের মত,ভারতের মত বাংলাদেশের আতঙ্কবাদী মোকাবেলা করতে হয় না। বড় বড় দেশদ্রোহী দমন করতে হয় না। বিরোধী দল গুলাও পঙ্গু হয়ে যায়। সীমান্ত নিয়ে কারো সাথে ঝামেলা নেই। আর সপ্তাহে সপ্তাহে পারমানবিক বোমার পরীক্ষা চালানোর ও দরকার হয় না। দেশেও তেমন জাত গোত বর্ন বিভেদ নেই। বিচার বিভাগ ও নির্বাচন কমিশনও মোটামুটি সরকারের হাঁতে।

এরকম সরকার ব্যবস্থা চাইলেই ভালো কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যে কোনো সময়। তেমন কোনো বাধা আসবে না। আসলেও ঊতঁরে যাবার মত। সুতরাং অর্থনৈতিক দিককে উন্নত করার জন্য ভালো কিছু কাজ করতে পারেন। শিক্ষা ব্যবস্স্থাকে কার্যকর করতে পারতেন। বেকারদের নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার অনেক সময় পেতেন । কারন অন্য দিকে তেমন সময় অপচয় করতে হত না। প্রবাসীদের কল্যানে ভালো কিছু করা সম্ভব। দেশে এতো বেশি কার্যক্ষম লোক আছে যা দেখে জাপানের মত দেশ আফসোস করতেই পারে। কিন্তু তাদের দক্ষ করার দায়িত্ব নিতে পারেন। নাহলে যখন নির্ভরশীল লোকের অনুপাত বেশি হয়ে যাবে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে, তখন দেশ আরো ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পরবে। তখন ভিশন ২০২১ কিংবা ২০৩০ উলটে ভিশন ১৭৭৬ হয়ে যাবে।

সরকারের দরকার ঢাকা শহরকে কার্যকর রাখার ব্যবস্থা করা। বিকেন্দ্রীকরনের মাধ্যমে ঢাকার জনসঙ্খ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনতে হবে। তার জন্য বেশ কয়েকটি ইকোনোমিক জোন তৈরি করতে হবে যার সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যাবস্থা খুব ভালো হবে। তারপর ঢাকাকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজানো দরকার দীর্ঘ মেয়াদে। তবে অত দীর্ঘ যেন না হয় যে শেষে গিয়ে নেতিয়ে পরে । দরকার হলে বিদেশি পরিকল্পনাবিদ, পরামর্শ দাতা আনতে হবে।। সিউয়ারেজ ও পানির লাইন এমনভাবে ডিজাইন করা দরকার যাতে ৫০ বছরের বেশি টিকে যেতে পারে ছোটো খাটো মেরামতের সাহায্যেই। রাস্তাঘাটের উপযুক্ত সংস্কার করতে হবে। বছরের শেষে কাজ কত টুকূ শেষ হয়েছে তার রিপোর্ট বিবেচনা করে দরকার হলে আরো দ্রুত বাস্তবায়নের ব্যাবস্থা করতে হবে। যদি ঢাকার জনসংখ্যা অর্ধেকে আনা যায় তখন কোটি কোটি টাকা দিয়ে এলিভেটেট এক্সপ্রেস বানানোর দরকার হবে না। ১৪০ তলা আইকনিক টাওয়ার বানানোর বিলাসিতা আমাদের জন্য না। আপাতত রামপাল, রুপপুর ইত্যাদি প্রকল্প স্থগিত করা দরকার।

সেই টাকা দিয়ে জনগনকে শিক্ষিত করার ব্যবস্থা করা দরকার আগে। জিপিএ দিয়ে কাজ হবে না। ওইসব সমাস, কারক, লিংগ আর রচনা মুখস্থ করার দিন নাই। জার্নি বাই লেগুনা পরে লাভ নাই। ইংরেজিতে দক্ষ করার মত কার্যক্রম মাদ্রাসা, কারিগরী ,প্রাইমারি সব ক্ষেত্রেই সংযোজন করতে হবে। অনার্স মাসর্টাস শেষেও স্পোকেন ইংলিশ কোচিংএ দৌড়ানো কিংবা ৩০ দিনে ইংরেজি শিখুন এইসব বই কিনতে যাতে না হয়। কোনো বিষয়ে বিদ্যের জাহাজ না বানিয়ে উপযুক্ত কাজে চলার মত করে বানাতে হবে। সোমালিয়ার মুদ্রার নাম কিংবা হাট্টিমা টিম টিম মুখস্থ করার দরকার নাই।

কারিগরি শিক্ষার প্রসার দরকার। বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা দরকার। বড় বিনিয়োগ দরকার উন্নত প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা দিতে, প্রশিক্ষন দিতে। মান দাতার আমলের যন্ত্র দিয়ে খেলনা বাটী খেলার মত প্রশিক্ষন দিয়ে লাভ নেই। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। ফলে প্রবাসেও আমাদের জনশক্তির চাহিদা বাড়বে। রেমিটেন্স এমনিতেই বেড়ে যাবে। দেশের কাজে বিদেশী আনার প্রয়োজন হবে না আর।

এসব কাজের জন্য ভালোই সময় পায় আমাদের সরকার। কিন্তু তারা তাদের মুল্যবান সময় গুলো ব্যয় করে পুর্বে কি হয়েছে না হয়েছে, কোন সরকার কি করেছে, কারা চুরি করেছে আর কারা পাহারা দিয়েছে এইসব বিজ্ঞাপন দিয়ে। কিন্তু ১৭ কোটির দায় নিয়ে তারা চিন্তিত কখনোই হয় না। ক্ষমতায় এসেই পরবর্তী নির্বাচনে যেন চেয়ার ঠিক থাকে সেই ব্যাবস্থা করা শুরু করেন।

ফলে তাদের অবদানে দেশ অনেক দূর এগিয়েছে। এতোদুর যে দুর্বিন দিয়েও নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না। চায়নার বাচ্চারা খেলার ছলে রোবট বানায়,ড্রোন বানায়। আমাদের ছেলেরা আমাজন থেকে অর্ডার করে এনে পত্রিকার শিরোনাম হয়। একদল বূলেট ট্রেন বানায় , আরেকদল পিক আপ ভেঙ্গে লেগুনা বানায়, বাশ দিয়ে রিকশা বানায়। লোহার বদলে এখন প্লাস্টিকের রড ব্যবহার হচ্ছে। আমরা বাশেই পরে আছি।

সরকাররা কেউ চায় না দেশের ছেলে পেলেরা শিক্ষিত হোক। ভালো আয় করুক আর ভালো খাক। তাদেরকে মোটামুটি ভালো মন্দ বিবেচনা হীন করে রাখলেই সবার সিট ঠিক থাকবে, খালি পেটে কে আবার সরকারের বিরুদ্ধে মিছিলে যাওয়ার সাহস করবে???

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা | তবে আপনি যে প্রকল্পগুলো নেয়ার উপদেশ দিয়েছেন (ঢাকার জনসংখ্যা কমিয়ে আনা, পরিকল্পিতভাবে ঢাকাকে গড়ে তোলা, কারিগরি শিক্ষার প্রসার, প্রবাসীদের কল্যানে ভালো কিছু করা), তা সরকারকে করতে হবে এক্ষুনি | এর সাথে আমি যোগ করতে চাই, সর্বস্তরে ইংরেজি চর্চার প্রচলন করা - রপ্তানিযোগ্য দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে যা অপরিহার্য | সরকার যদি অবিলম্বে এসব পদক্ষেপ গ্রহণ করে তবে অনেকটা লাভবানা হবে জনগণ | আর তা না করে সারাক্ষন যদি বাঁচাল মন্ত্রীগুলো তোতাপাখির মতো হেন্ করেছি, তেন করেছি বলে ফালতু প্রলাপ বকে জনগণকে বেকুব বানানোর প্রানপন চেষ্টা করে, তবে বেশি দিন নয়, অদূর ভবিষ্যতেই বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছুই অচল হয়ে পড়বে |

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৯

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
মাতৃভাষার দোহাই দিয়ে আমরা বাস্তবতা ভুলে যাই।ইংরেজি খুবই জরুরি আমাদের জন্য।
একটু খানি উল্লেখ করেছিলাম বিষয়টা।

""কারিগরী ,প্রাইমারি সব ক্ষেত্রেই সংযোজন করতে হবে। অনার্স মাসর্টাস শেষেও স্পোকেন ইংলিশ কোচিংএ দৌড়ানো কিংবা ৩০ দিনে ইংরেজি শিখুন এইসব বই কিনতে যাতে না হয়। ""

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের রাজনীতিবিদরা দেশ চালনাকে চাকুরী হিসেবে নিয়েছে

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৩

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: সেটা হলেও তো দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করার কথা। আসলে প্রত্যেক সরকার দেশকে ৫ কিংবা বেশি নেয়,তারপর সেখান থেকে টাকা পয়সা উপার্জন করে সুইস ব্যাংকে পাঠায়,নিজের উন্ন্য়নে ব্যয় করে।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৬

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
মাতৃভাষার দোহাই দিয়ে আমরা বাস্তবতা ভুলে যাই।ইংরেজি খুবই জরুরি আমাদের জন্য।
একটু খানি উল্লেখ করেছিলাম বিষয়টা।

""কারিগরী ,প্রাইমারি সব ক্ষেত্রেই সংযোজন করতে হবে। অনার্স মাসর্টাস শেষেও স্পোকেন ইংলিশ কোচিংএ দৌড়ানো কিংবা ৩০ দিনে ইংরেজি শিখুন এইসব বই কিনতে যাতে না হয়। ""

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ভালোই লিখেছেন। এখন সরকারের এইটু প্রচেস্টা পারে সবকিছু বদলে দিতে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: অনেক বছর হয়ে গেছে কিন্তু সেই প্রচেস্টাই তো কেউ নিচ্ছে না??

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খুবই ভালো কথা। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার এখন যে ক্ষমতা তা কোন আমেরিকান প্রেসিডেন্টেরও কখনো ছিল না। তিনি শুধু আরব রাজাদের চেয়ে একটু কম ক্ষমতা সম্পন্ন। শেখ হাসিনার যে কিছু হবে না তা হেফাজত দমন আর যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির মাধ্যমে প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। তিনি চাইলেই ভালো কিছু করতে পারেন। কিন্তু তিনি ও তার দল কেন যেন এখনো খালেদা আর তারেকের পেছনে সময় নষ্ট করছেন।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: হাসিনা, খালেদা, এরশাদ যারাই ক্ষমতায় এসেছে, বিরোধীদলকে দমন করার কার্যক্রম সবাই চালিয়েছে। তাদের দমাদমিতে জনগনের দম হারানোর মত অবস্থা।

বাংলাদেশের পার্লামেন্টের বেশিরভাগ সরকার পক্ষের হওয়ার কারনে যেকোনো প্রস্তাব খুব তাড়াতাড়ি পাশ করানো সম্ভব। সরকার পক্ষের এম পি রা কখনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। সরকার যে সিদ্ধান্তই নেয়, তারা সরকারের পক্ষে থাকে,সেটা অনুগত থাকার জন্য হোক আর চাটুকারীতার জন্য হোক।

খালেদা, তারেক সরকার হটানোর মত কিছু করার মত অবস্থায় নেই। তারা এই আশায় আছেন কেউ এসে আওয়ামিলীগের পতন ঘটিয়ে ক্ষমতা তাদের হাতে দিয়ে যাবে। তারা শুধু আশা করতে পারেন যদিও আশায় গুড়েবালি।

সুতরাং অযথাই সরকার তারেক আর খালেদার পিছনে, কিছুদিন বিচারপতির পিছনে সময় নস্ট করছেন। পরবর্তী নির্বাচনেও হাসিনাই ক্ষমতায় থাকবে আশা করা যায়। তাই তার পক্ষে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহন করে বাস্তবায়ন করা ফল্প্রসু হবে।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিক্ষিত হতে হলে তারে ইংরাজির জাহাজ হইতে হইবে কেন?

জাপান,চীন, কোরিয়া, আমাদের পাসে মালয়শিয়া,থাইল্যান্ড, এরা কি ইংরাজি পইড়া উন্নত হইছে? সবাই মাতৃভাষাই উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত। আমাদের বাংলা অনেক উন্নত সমৃদ্ধ ভাষা।
ভারত-পাকিদের ইংলিশ দরকার আছে কারন তাদের মাল্টিপল মাতৃভাষা। সমন্যয় করতে ইংলিশ দরকার।
আমাদের শিশুরা জন্মনিয়াই আলিফ,বাতাছা - এবিসিডি পুরা স্টুডেন্ট লাইফ শ্যাস করে বিজাতীয় ভাষার পিছনে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: না। ইংরাজির জাহাজ হইতে হবে না। আর ফিজিক্স, ম্যাথ বই মুক্ষস্থ করার ও দরকার নেই। আপনি বুঝতে ভুল করেছেন ।
বলেছি তো ভিতরে যে "কোনো বিষয়ে বিদ্যের জাহাজ না বানিয়ে উপযুক্ত কাজে চলার মত করে বানাতে হবে। "
চলার মত ইংরেজি জানা আবশ্যক।

বাংলাতে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করবে, কিন্তু বড় বড় পাশের পরেও যেনো ইংরেজি বলতে পারে না, স্পোকেন ইংলিশ পড়তে হয়,৩০ দিনে ইংরাজি শিক্ষুন এই সব বই পড়তে না হয়। ভাইভার সময় সবাই ইংরাজি শিক্ষতে কোচিং করা লাগে।না ।

মাল্টিপল ভাষা শিক্ষা খুব ভালো। অন্তত দন্দ সমাস দিগু সমাস কিংবা কারক বিভক্তি পরার চেয়ে। এইসব হিজিবিজি পড়ানোর কারনে ছাত্ররা এখন বাংলাকেই ভয় পায়।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

কালীদাস বলেছেন: পোস্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট এইটা:

কারিগরি শিক্ষার প্রসার দরকার। বাইরে থেকে প্রশিক্ষক আনা দরকার। বড় বিনিয়োগ দরকার উন্নত প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা দিতে, প্রশিক্ষন দিতে। মান দাতার আমলের যন্ত্র দিয়ে খেলনা বাটী খেলার মত প্রশিক্ষন দিয়ে লাভ নেই। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। ফলে প্রবাসেও আমাদের জনশক্তির চাহিদা বাড়বে। রেমিটেন্স এমনিতেই বেড়ে যাবে। দেশের কাজে বিদেশী আনার প্রয়োজন হবে না আর।

উচ্চশিক্ষা যতটা না দরকার তারচেয়ে বেশি হয়ে গেছে এখন সামাজিক দাবি, স্ট্যাটাস। সবাই ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার আর নাহলে ম্যানেজমেন্টের পজিশনে থাকতে চায় মেধা যাই হোক। এই জিনিষ চলতে থাকলে ৫০ বছর পর দেশ ভয়ংকর বিপদে পড়বে, কাজ করার লোক কোথাও পাওয়া যাবেনা।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন। বড় বড় ডিগ্রী অর্জন আর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া সকলের জীবনের লক্ষ্য মনে হয়। অন্যরকম কিছু কেউ ভাবতেই চায় না। সামাজিক ভাবে কারিগরি শিক্ষাকে দাম দেয়া দয় না। কিন্তু এই শিক্ষাই বাংলাদেশ কে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করতে পারবে।

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের রাজনীতিবিদরা দেশ চালনাকে ব্যবসা ও চাকুরী হিসেবে নিয়েছেন; দেশ চালিয়ে লাভবান হচ্ছেন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: মোটামুটি কম পরিশ্রমে ভালো টাকা সুইস এ ঢুকানো সম্ভব হচ্ছে। আর তাতে জনগনও তেমন গোস্বা করে না।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বিরোধিতা থাকার পরও আমাদের অতীতের সরকারদের সদিচ্ছার অভাব ছিলো। এখনতো সরকার বিরোধী শূন্য! এমতাবস্থায় সরকার জনকল্যানের কথা না ভাবলে খুব একটা অবাক হওয়ার কিছু নেই!


পোস্ট ভালো হয়েছে!:)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: সরকার দেখে আকাশ , ফুল আর পাখি। জনগন চোখেই বাজে না। অবশ্য তাদের দরকারও নাই ভোট তো লাগেই না। :P

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সরকার দেখে আকাশ , ফুল আর পাখি

এটাতো কবিদের জন্য বড়ই আশার কথা। কবিদের দলে সরকার নামক নতুন একজনকে পাওয়া গেল! :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: উনারা তো অবশ্যই কবি। কেহ মানবতার কবি,কেহ গনতন্ত্রের কবি আবার কেহ রাজনীতির কবি,আবার কেহ বয়ান কবি। :P

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উনারা তো অবশ্যই কবি। কেহ মানবতার কবি,কেহ গনতন্ত্রের কবি আবার কেহ রাজনীতির কবি,আবার কেহ বয়ান কবি

হা হা হা!

দারুন বলেছেন!:)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: ধন্যিবাদ। উনারা কবি বলেই এখনও কদক (কবি দমন কমিশন) বানাইয়া,আপনাদের থেরাপি দেয় নাই। :P

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



সরকার জাতিকে বাজার হিসেবে নিয়েছেন

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: সরকার, বিরোধী দল , আমলা কামলা সবাই বাজার হিসেবে নিয়েছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.