| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Parves Rahman
শিক্ষাই পারে দেশ থেকে সকল প্রকার অন্যায়-অত্যাচার, খুন ও সন্তাস দূর করে দেশ কে এগিয়ে নিতে।
শিশু নাজমুল হক এর বয়স ১২ বছর।
রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার
বারইপাড়া গ্রামে তার বাড়ি।
গরীব ঘরের সন্তান বলে ছোট
কাল থেকেই পড়ালেখা ছেড়ে কাজ করে
সাব্বির পরিবহনের একটি বাসে
হেল্পারের।
২১ তারিখ রাতে শিশু নাজমুল গাড়িতে
ছিলো কারণ গাড়িটি গেরেজ এ ছিলো
খান ফিলিং স্টেশনের পাশে। রাতে
গাড়ির CD এর(লাইন) নষ্ট করার জন্য
রাত ৩ টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত
অমানবিক নির্যাতন করা হয়।
বাস কর্মীরা ৪ ঘণ্টা তারে দড়ি দিয়ে বেদে
শিশুটির ওপরে অমানবিক অত্যাচার
করা হয়। এক পর্যায়ে তার চুল এর কিছু
অংশ কেটে ফেলা হয়। তার মুখে পুড়া
পিচ্ছলকারক পদার্থ দেওয়া হর যার
ফলে মুখের কিছু অংশ পুড়ে যায়।
সকাল বেলায় খবর পেয়ে স্থানীয় মানুষ
যাই ঘটনা স্থলে এবং পুলিশ এসে
শিশু ছেলেটিকে উদ্ধার করে তার বিবৃতি
গ্রহণ করে তাকে তার পিতার কাছে
সোপণ করেন।
পুলিশ বলেন আমরা শিশুটির কিছু চুল
কাটা এবং তার মুখ এ পুড়া কালি মাখা
অবস্তাই পেরেছি, এই ব্যাপারে নাজমুল
এর বাবার GD করার পর পদক্ষেপ নিব।
পুলিশ আর বলেন, আমার মনে হয়না যে
victim এর বাবা GD করবে।
নাজমুল এর বাবা হাফিজুর রহমান
বলেন আমার কাছে
case চালানোর মত টাকা নাই।
এই হল আমদের দেশ এর অবস্থা।
একটা গরীব মানুষও এই দেশ টাকা
ছাড়া বিচার পাওয়া যায়না।
জাতির কাছে প্রশ্ন? টাকা না থাকলে কি
ন্যায়বিচার পাওয়া যায়না? টাকা না
থাকলে GD করা যায়না? আর পুলিশ
নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুকে উদ্ধার
করার পরও GD এর অপেক্ষয় থাকে।
কেন? এইসব এর মাধ্যমে কি আমরা
অন্যায়কে সাহস দিচ্ছিনা? Formality
কি এতই বড় ব্যাপার?
২|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০৪
Parves Rahman বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৬
রোকসানা লেইস বলেছেন: নির্মম