![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সৃষ্টি সাহিত্যের অনুগত। আমরা এবং আমাদের সমাজ ও চার পাশের কর্ম বা ঘটনা প্রভৃতি এবং শৈল্পিক ও বাস্তবতা, সব কিছুই সাহিত্যের আদলে গড়ে উঠে। যেহেতু সাহিত্য সুন্দর ও শৃংখলাবদ্ধের শিকলে বাঁধা, ফলে মানুষের কর্ম বা আচরণ, সমাজ ও সমাজের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা সুন্দর ও ছন্দময় করে তুলতে অবশ্যি সাহিত্যের প্রয়োজন আছে। একথা সত্য, সমাজ প্রত্যেক মানুষের জীবন ব্যবস্থাপনাকে নিয়ন্ত্রণ করে। আর সাহিত্য নিয়ন্ত্রণ করে সমাজ ও সমাজের নানাবিদ কর্ম ব্যবস্থাপনা।যে সমাজে কর্ম পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা যত উন্নত, সে সমাজ ও মানুষের জীবন প্রবাহ ততো উন্নত। ফলে ব্যক্তি ও সমাজ নিয়েই জীবন প্রবাহের স্বার্থকতা। আর এ স্বার্থকতার পেচনে রয়েছে সাহিত্য।
আকাশে কোটি নক্ষত্রকে আমি তারুন্য বলবো,
যেখানে শুধু সত্যের আলোর বিচ্ছোরণ ঘটে।
ন্যয়গুলো প্রতিবাদী হয়, প্রতিফলিত হয়
তারুন্যের বাঁধনে।
সেখানে তারুণ্যের জাগরণ মানেই ন্যয়ের বিস্ফোরণ,
আমি সেই তারুণ্যের কথা বলছি।
যারা জীবন দিতে গিয়ে মরণ কাছে টেনে নেয়
তারুণ্য সেটা নয়, দূর্জয়ে বেঁচে থাকার তাকিদে
দেশ প্রেমে আবদ্ধ হয়, সেই তারুণ্যে
দেশ বাঁচার আশির্বাদ।
প্রত্যেকটি মূহুর্ত যুদ্ধ নিয়ে বেঁচে তাকা নয়,
শান্তির প্রাচীর তৈরী করে যারা
আমি সেই তারুণ্যের কথা বলছি।
রাতের আঁধারে যে বাঁধনে যে বিভিষীকা তৈরী হয়
তার মাঝে শান্তির মোহনা ছড়ায়-
যে সম্বৃদ্ধির আভাস ফুটে, সপ্তালোকে
কোটি নক্ষত্রের আলোক বর্ষ, আলোর চিরন্তনী
তার মাঝে রয়েছে তারুণ্য, যে জেগে উঠে,
হাজার বছরের পৃথিবীকে জাগরিত করে
আমি সেই তারুণ্যের কথা বলছি।
২৩.০২.২০১৩ ইং
রাত-০৯:৫৯
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: +