![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট সিরিজ। আমাদের দেশের ক্রিকেট প্রেমী জনতা ও দেশের মানুষ ভাসছে সদ্য সমাপ্ত সিরিজে ভারতকে ২-১ বাশ দিয়ে /হারিয়ে সিরিজ জয়ের আনন্দে। এই আনন্দ পৌছে গেছে দেশের অজ পাড়া গায়ের চায়ের দোকান থেকে রাজধানীর আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে। যার নমুনা আমি পেয়েছি ৩রা জুলাই পত্রিকা মারফত! বিষয় টা আরেকটু বোধগম্য হবে যদি ধর্য সহকারে আমার লিখাটা পড়ে শেষ করেন।
সরকারি ছুটির দিন হওয়াতে সকাল ঘুম থেকে ওঠেই পত্রিকায় চোখ রাখলাম! ওমা! এ কি কাণ্ড বেসম্ভব সুন্দর একটি ড্রোনের ছবি। বিস্তারিত পড়ে জানলাম, দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোডের এক কর্মকর্তা অনুশীলন চলাকালীন সময়ে ড্রোনটি মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের আকাশ উড়ায়। আর ও জানলাম পরবরতীতে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড এর জন্য দু:খ প্রকাশ করে।
কিন্তু আমার দেশের কাউকে দু:খ প্রকাশ করতে দেখিনি, যারা কিনা দায়িত্বে অবহেলা করেছে। আমি তাদের কথাই বলছি যারা জাতীয় স্টেডিয়ামের নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে! আমি তাদের কথায় বলছি যারা বিমান বন্দরে নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে। আমি অবাক! এটা কিভাবে সম্ভব? বাইরের দেশের একজন নাগরিক ড্রোন নিয়ে আমাদের দেশে কিংবা আমাদের খেলার মাঠে প্রবেশ করে। হোক তারা প্লেয়ার,হোক না ড্রোন্টা খেলনার! কিন্তু সবার অগোচরে কিভাবে সেটি বিমান বন্দর ও খেলার মাঠ হয়ে বাংলার স্বাধীন আকাশে ডানা মেলে! অন্যদেশের খেলোয়াড় কি আমাদের নিরাপত্তার চেকের মধ্যে অন্তভুক্ত নয়? তাহলে তারা কিভাবে বিমান বন্দর দিয়ে এই ড্রোন বাংলা দেশে প্রবেশ করাই। একবার ভেবে দেখুন! এটা কি আমাদের নিরাপত্তার গাফিলতি নয়? এমন ও তো হতে পারতো, ড্রোনটি ক্যামেরা যুক্ত না হয়ে কোন পারমাণবিক বোমা যুক্ত! যে বোমার আগাতে বাংলাদেশ পরিনত হত জাপানের হিরোশিমা নাগাসিকা! আমাদের সবাইকে এই ছোট বিষয় গুলো নিয়ে ভাবতে হবে! নতুবা দেশ যাবে রসাতলে! আমরা সাধারণ বাঙ্গালী না হয় খেলার আনন্দে আত্নহারা! কিন্তু যাদের কে দেশ রক্কার মহান দায়িত্ব দিয়েছি তারা কি ঘুমিয়ে পরেছে? ঘুমাবে ঘুমাও!কিন্তু জেগে জেগে ঘুমিও না।
০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
কবি হাইড্রা বলেছেন: thanks@ sabir
২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
এসব চলবে না..... বলেছেন: পেট্রল বোমার চাইতে ও ভয়ঙ্কর কিছু ?
৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কবি হাইড্রা বলেছেন: তাই ভাইয়া!!! ছোট হলে ও চিন্তার বিষয়!
৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: াই, এইটা চার পাখনার হেলিকপ্টার ছাড়া কিছুই না। খেলনার দোকানেও কিনতে পাওয়া যায় অনেক দেশে। খালি তলায় একটা ক্যামেরা ফিট করা। একটা খেলনা হেলিকপ্টারের সাথে পিচ্চি ক্যামেরা লাগাইয়া উপরে তুইলা দিলেই যদি ওইটা ড্রোন হইয়া যায় তাইলে বলার কিছু নাই। ডড়নের ক্যাপাবিলিটী সম্পর্কে আইনে কি আছে কে জানে।
৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৯
কবি হাইড্রা বলেছেন: হোক না খেলনার বিমান! কেউ কি জানত তারা এটা আমাদের দেশে এনেছে? এটা কি আমাদের নিরাপত্তার প্রশন তুলে না ভাই? উত্তর দিবেন!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: হুম!