নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

িশেরানামহীন

অজানা েক জানার প্রয়াস..........

ঘূণেপাকা

অজানা েক জানার েচষ্টা করার প্রয়ােস..........

ঘূণেপাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিএসপি সুবিধা স্থগিত ও কিছু কথা.....

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

সমগ্র বিশ্বের অঘোশিত সম্রাট মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের জিএসপি (জেনারালাইজড প্রেফারেন্স সিস্টেম) সুবিধা প্রাপ্তি স্থগিত করেছেন।

ওবামার এই ঘোষনার পর থেকেই বাংলাদেশের রাজনীতি তে তুমুল আলোচনার ঝড় বইছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং তার দল এবং কিছু সুশীল ব্যক্তিরা এই জিএসপি সুবিধা স্থগিতাদেশের জন্য বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কে দোষারোপ করে যাচ্ছেন। অভিযোগ মার্কিন পত্রিকা ‍"ওয়াশিংটন পোস্ট" এ তথাকথিত খালেদা জিয়ার একটি নিবন্ধ এই জিএসপি স্থগিতাদেশের জন্য দায়ী।

অন্যদিকে বিএনপি নেত্রী ও তার দল এই নিবন্ধের ব্যাপারে কিছুদিন আগ পর্যন্ত গর্ব করলেও এখন বেমালুম অস্বীকার করছে। এমনকি মহান জাতীয় সংসদেও বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন এই নিবন্ধ তার লেখা নয়।



আমার কথাঃ এখানে যে জিএসপি সুবিধা িনয়ে্আলোচনা, তা নিয়ে আমাদের একটু ভাবা উচিত। জিএসপি সুবিধার ফলে গত বছর আমাদের দেশ ৩০ মিলিয়ন ইউএস ডলার আয় করেছিল। যে ৫০০০ পণ্যের জন্য এই জিএসপি সুবিধা প্রাপ্য ছিল তার কিয়দংশই বাংলাদেশ থেকে রপ্তানী করা হয় আমেরিকায়।

বছরের শুরুতে যখন সাভারের তাজরীন ফ্যাশনস এ ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটে, তখন আমেরিকার শ্রমিক সংগঠনগুলো এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। তারা এর জন্য শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নয়নের ব্যাপারে বাংলাদেশ কে চাপ দেয়ার জন্য মার্কিন সিনেটরদের কাছে জোরালো দারী জানায়। সর্বশেষ রানা প্লাজার ঘটনায় তারা আরো সোচ্চার হয়ে উঠে। শ্রমিক সংগঠনগুলো রীতিমতো আন্দোলন এ নেমে যায়। তারা বিভিন্ন নামকরা প্রতিশ্ঠান যেমন কে-মার্ট, ওয়ালমার্ট, টেশাস ইত্যাদি পোশাক শো রুমের সামনে বিক্ষোভ করে এবং বাংলাদেশ থেকে পোষাক আমাদানী না করার জন্য জোর দাবী উত্থাপন করেন। শুধৃ তাই নয় তারা হোয়াইট হাউস বরাবর স্মারক লিপি ও প্রদান করে। তাছাড়া শ্রমিক নেতা আমিনুর হত্যাকান্ড তো আছেই।



সুতরাং মাননীয় নেতা নেত্রী বৃন্দ জিএসপি সুবিধা স্থহিতের আসল কারন অনুসন্ধান করে এর প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহন করুন। শ্রমিক দের নূন্যতম সুবিধা প্রদান করতে এত কার্পন্য কেন? আমাদের গার্মেন্টস মালিক এবং বিেজএমইএ কে বলব আপনারা শ্রমিকদের মানুষ ভাবুন। কোখাকার " ওয়াশিংটন পোস্ট" যা কিনা আমেরিকার শীর্ষ ১০০ পত্রিকার মধ্যে স্থান নেই তা নিয়ে অযথা মাথা ঘামনোর কিছু নেই। এখানে রাজনৈতিক ইস্য তৈরী করলে তা কেবল ঘোলা পানিতে মাছ ধরার চেষ্টাই হবে, কাজের কাজ কিছুই হবে না........./:)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.